জাতীয়
হাব সভাপতিকে সৌদি আরব সরকারের শুভেচ্ছা স্মারক প্রদান
![হাব সভাপতিকে সৌদি আরব সরকারের শুভেচ্ছা স্মারক প্রদান শেয়ারবাজার](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/06/ss-7.jpg)
হজ এজেন্সিস অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ (হাব) সভাপতি এম. শাহাদাত হোসাইন তসলিমকে হজ ব্যবস্থাপনায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃত স্বরূপ রাজকীয় সৌদি সরকারের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা স্মারক দেওয়া হয়েছে।
সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী ড. আল হাসান আল মানাখরা এ শুভেচ্ছা স্মারক দেন। এ সময় সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের ডিজি ড. বদর আল সোলায়মানী উপস্থিত ছিলেন।
বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) সন্ধ্যায় হাব সভাপতি এম শাহাদাত হোসেন তসলিম এক বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য জানান।
এ সময় সৌদি উপমন্ত্রী বাংলাদেশের হজ ব্যবস্থাপনায় হাব সভাপতির ভূমিকার প্রশংসা করেন। ২০২৪ সালের হজে সৌদি মোয়াল্লেমদের সেবাদানে কোনো অনিয়ম হয়ে থাকলে তিনি তা জানতে চেয়েছেন এবং দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবেন বলে উল্লেখ করেন। এ বছর জামারাতে প্রবেশের সময় অব্যবস্থাপনা ও কিছু সৌদি মোয়াল্লেমের গাফিলতির বিষয়ে সৌদি উপমন্ত্রীকে হাব সভাপতি অবহিত করেন।
২০২৫ সালের হজের বিষয়ে একটি রোড ম্যাপ শিগগিরই প্রকাশ করবেন বলে হাব সভাপতিকে অবহিত করেন সৌদি উপমন্ত্রী। তিনি আল্লাহর মেহমানদের কল্যাণে আগামীতে একসাথে কাজ করার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেন এবং আল্লাহর মেহমানদের কষ্ট লাঘবে কি কি করা যায়, এ বিষয়ে তিনি হাব সভাপতির মতামত প্রত্যাশা করেন।
সারা বিশ্বের হজযাত্রীদের কল্যাণে রাজকীয় সৌদি সরকার এবং সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে তিনি হাব সভাপতিকে অবহিত করেন।
ই-হজ ব্যবস্থাপনার কারণে বাংলাদেশের হজযাত্রী ও হজ এজেন্সির কষ্ট লাঘব হয়েছে বলে হাব সভাপতি এ সময় উল্লেখ করেন। একসময় হজযাত্রীদের বাড়ি ভাড়ার আকদ ও হজ ভিসার বারকোডের জন্য এজেন্সিকে মক্কার মোয়াসসাসায় দিনের পর দিন লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হতো এবং অমানবিক শারীরিক কষ্ট করতে হতো। সৌদি সরকারের ই-হজ চালু করার পর এখন আর এ ভোগান্তি নাই মর্মে হাব সভাপতি উল্লেখ করেন।
সৌদি সরকারের ডিজিটাল হজ ব্যবস্থাপনা বর্তমানে হজ যাত্রীদের মোয়াল্লেম সিলেকশন, বাড়ি ভাড়া, ট্রান্সপের্ট, প্যামেন্ট, ই-ভিসা ইত্যাদি সহজ করার জন্য তিনি সৌদি সরকারকে ধন্যবাদ জানানোর পাশাশাশি বাংলাদেশেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের হজযাত্রীদের কল্যাণে ই-হজ ব্যবস্থাপনা চালু করেছেন বলে উল্লেখ করেন।
হাব সভাপতি বলেন, বর্তমান ডিজিটাল ই-হজ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে হজ ব্যবস্থাপনা বাংলাদেশ পর্বও সহজ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হজযাত্রীদের কল্যাণে সার্বক্ষণিক হজ কার্যক্রম ব্যক্তিগতভাবে তদারকি করেন, তাই বাংলাদেশের হজযাত্রীদের বিড়ম্বনাহীন হজযাত্রা নিশ্চিত হয়েছে বলে সৌদি উপমন্ত্রীকে হাব সভাপতি অবহিত করেন। সৌদি বাদশাহ, ক্রাউন প্রিন্স, হজ ও ওমরাহ মন্ত্রী, ভাইস মিনিস্টারসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে এ সময় ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতার বার্তা পৌঁছাতে উপমন্ত্রীকে অনুরোধ করেন হাব সভাপতি।
বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউছুফ ঈসা আল দুহাইলানের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন হাব সভাপতি। ২০২৪ সালের হজে সার্বিক সহযোগিতা ও বিশেষ করে সময় শেষ হয়ে যাবার পরও হজ ভিসা ইস্যু চালু রাখার জন্য সৌদি হজ ও ওমরাহ উপমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান। হাবকে সম্মানিত করার জন্য হাব সভাপতি রাজকীয় সৌদি সরকার, সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় এবং সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহ উপমন্ত্রী ড. আল হাসান আল মানাখরাকে ধন্যবাদ জানান।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
![](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/02/Logo_OS_250_72.webp)
জাতীয়
স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্কফোর্সের প্রধান পরামর্শক মোস্তাফিজুর
![স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্কফোর্সের প্রধান পরামর্শক মোস্তাফিজুর শেয়ারবাজার](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/Mustafizur-Rahman.jpg)
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্কফোর্সের নির্বাহী কমিটির প্রধান পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অবসর উত্তর ছুটি (পিআরএল) ভোগরত সিনিয়র সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান। তাকে দুই বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়ে বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
গত ২৪ মে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে পিআরএলে যান মোস্তাফিজুর রহমান। অবসরে যাওয়ার একদিন আগে তাকে সিনিয়র সচিব করা হয়েছিল।
মোস্তাফিজুর রহমানকে প্রধান পরামর্শক নিয়োগের প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, ‘সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮’ এর ৪৯ ধারা অনুযায়ী তাকে তার অভোগকৃত অবসরোত্তর ছুটি ও এ সংশ্লিষ্ট সুবিধাদি স্থগিতের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী দুই বছর মেয়াদে সরকারের জ্যেষ্ঠ সচিব পদমর্যাদার বেতনভাতা ও অন্য সুবিধাদিসহ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্কফোর্সের নির্বাহী কমিটির ‘প্রধান পরামর্শক’ নিয়োগ দেওয়া হলো। এ পদে দায়িত্ব পালনে তাকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সংযুক্তি দেওয়া হয়েছে।
মোস্তাফিজুর রহমান বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ১০ম ব্যাচের কর্মকর্তা। জননিরাপত্তা বিভাগের আগে তিনি ভূমি মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
পদ্মা সেতু নির্মাণে ১৮৩৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
![পদ্মা সেতু নির্মাণে ১৮৩৫ কোটি টাকা সাশ্রয় শেয়ারবাজার](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/06/padma-bridge1.jpg)
পদ্মা সেতু নির্মাণে বরাদ্দ থেকে ১ হাজার ৮৩৫ কোটি ৬৭ লাখ টাকা কম খরচ হয়েছে সরকারের। বেঁচে যাওয়া টাকাগুলো সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া হবে। আর সেতু নির্মাণে আনুষঙ্গিক সব কাজ শেষ হওয়ায় আগামীকাল শুক্রবার (৫ জুলাই) প্রকল্পটির আনুষ্ঠানিক পরিসমাপ্তি ঘোষণা করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ উপলক্ষে মাওয়ায় অনুষ্ঠিত হবে সুধী সমাবেশ।
পদ্মা বহুমুখী সেতুর প্রকল্পের পরিচালক শফিকুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, ‘নানা অনিশ্চয়তার মধ্যেই আমাদের কাজটি সম্পূর্ণ করতে হয়েছে। বিশ্ব ব্যাংকসহ বিভিন্ন সংস্থার সরে যাওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চেষ্টায় আমরা সেতুর কাজ সম্পূর্ণ করতে পেরেছি। মানুষকে একটি সুন্দর সেতু তৈরি করে দিতে পেরেছি। আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের সবশেষ বরাদ্দ থেকে ১ হাজার ৮৩৫ কোটি ৬৮ লাখ টাকা কম খরচ হয়েছে। আমরা ওই টাকা নিয়ম অনুযায়ী সরকারি কোষাগারে জমা দিয়ে দেব।’
তিনি আরও বলেন, ‘এটি অনেক বড় একটি প্রকল্প। আমাদের কিছু ক্লেইম ছিল। নদীশাসন ও কারিগরি কিছু কাজ বাকি ছিল। বড় কাঠামো তৈরির পর ডিফেক্ট লাইবিলিটি পিরিয়ড থাকে। এই সময়ে অবকাঠামোর ত্রুটি-বিচ্যুতি থাকলে (যেমন কোথাও রং উঠে গেছে, কোথাও কিছুটা কাজ বাকি থেকে গেছে ইত্যাদি) তা সংশোধন করা হয়। ঠিকাদারেরও বেশ কিছু ক্লেইম ছিল। যে কারণে বারবার আমাদের মিটিং করতে হয়েছে। অর্থাৎ এই সবগুলো কাজ এই সময়ের মধ্যে সম্পূর্ণ করা হয়েছে। সবমিলিয়ে আমাদের কাজ এখন সম্পূর্ণ। গত ৩০ জুনই সম্পন্ন হয়েছে।’
উল্লেখ্য, ২০০১ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাওয়ায় প্রথম পদ্মা সেতুর ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেন। এরপর নানা প্রতিবন্ধকতায় আর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা শেষে যাত্রা শুরু হয় দেশের আলোচিত প্রকল্পটির মূল কাজ। যার সবশেষ মোট বরাদ্দ ছিল ৩২ হাজার ৬০৭ কোটি টাকা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন সারোয়ার বারী
![বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন সারোয়ার বারী শেয়ারবাজার](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/Sarwar-Bari.jpg)
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীন বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নতুন নির্বাহী চেয়ারম্যান (সচিব) হিসেবে ড. মো. সারোয়ার বারীকে নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) অতিরিক্ত সচিব সরোয়ার বারীকে সচিব পদে পদোন্নতি দিয়ে বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এর আগে সারোয়ার বারী স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পরিকল্পনা, পরিবীক্ষণ, মূল্যায়ন ও পরিদর্শন অনু বিভাগের মহাপরিচালক পদে দায়িত্ব পালন করছেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
ভোমরা বন্দর আগামী দিনের প্রাণকেন্দ্র হবে: প্রতিমন্ত্রী
![ভোমরা বন্দর আগামী দিনের প্রাণকেন্দ্র হবে: প্রতিমন্ত্রী শেয়ারবাজার](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/bhomra-land-port1.jpg)
ভোমরা বন্দরের সেবা কার্যক্রম পেপারলেস করার লক্ষ্যে বেনাপোল ও বুড়িমারী স্থলবন্দরের পর তৃতীয় বন্দর হিসেবে ভোমরা স্থলবন্দরে অটোমেশন চালু করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সাতক্ষীরা জেলার ভোমরা স্থলবন্দরের ডিজিটালাইজেশন প্রকল্পের ই- পোর্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রায় ১২ শত কোটি টাকা ব্যয়ে স্থলবন্দরটির অবকাঠামোগত উন্নয়ন করা হবে। আগামী দিনের প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠবে ভোমরা বন্দর। এক কথায় এটি ‘হিরো’ পোর্ট হয়ে যাবে।
তিনি বলেন, গ্লোবাল এলায়েন্স ফর ট্রেড ফ্যাসিলিটেশনের (জিএটিএফ) অর্থায়নে প্রায় ৯ কোটি টাকা ব্যয়ে ভোমরা স্থলবন্দরে সম্পাদিত ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রম প্রতিবেশী দেশের সাথে পণ্য সরবরাহ কার্যক্রম সচল রাখার ক্ষেত্রে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে পর্যায়ক্রমে সকল স্থলবন্দরে ডিজিটাল সেবা কার্যক্রম চালু করা হবে।
খালিদ মাহমুদ বলেন, ভোমরা বন্দরে অনেক চ্যালেঞ্জ আছে। সুবিধা-অসুবিধা আছে। নতুন কোনো কিছুতে ধীরে ধীরে আমরা অভ্যস্ত হয়ে যাই। ব্যবসাবান্ধব ও ব্যবসাকে আরও স্মুথ করার জন্য ভোমরা বন্দরে ই-পোর্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম উদ্বোধন করা হলো। স্থলবন্দরগুলোতে অনেক চ্যালেঞ্জ আছে। সন্ত্রাসীগোষ্ঠী যদি রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রণ না নিতো, তাহলে চ্যালেঞ্জগুলো থাকত না। আমরা স্থলবন্দরগুলোর আপডেট করছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. জিল্লুর রহমান, সংসদ সদস্য ডা. আ ফ ম রুহুল হক, সংসদ সদস্য আশরাফুজ্জামান আশু, সংসদ সদস্য লায়লা পারভীন সেঁজুতি, সুইস কন্টাক্ট বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর মুজিবুল হাসান, গ্লোবাল এলায়েন্স ফর ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন (জিএটিএফ) ডিরেক্টর ফিলিপ আইলার, সুইসকন্টাক্টের ডিরেক্টর (গ্লোবাল প্রোগ্রামস) বেনজামিন ল্যাং, রামকৃষ্ণ চক্রবর্তী ও এইচ আর মাকসুদ খানসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বাংলাদেশের সঙ্গে উন্নয়নমূলক সম্পর্ক বাড়াতে আগ্রহী চীন
![বাংলাদেশের সঙ্গে উন্নয়নমূলক সম্পর্ক বাড়াতে আগ্রহী চীন শেয়ারবাজার](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/08/china.jpg)
চীনের বৈশ্বিক উন্নয়ন উদ্যোগ ও বৈশ্বিক নিরাপত্তা উদ্যোগসহ সহযোগিতামূলক সম্পর্ক নিয়ে চীন বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আসন্ন বেইজিং সফরের মধ্য দিয়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় উন্নীত হবে বলে জানিয়েছেন চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাও নিঙ।
বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) এক বার্তায় এ কথা জানান চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র। ঢাকায় চীনের দূতাবাস এ তথ্য জানিয়েছে।
মুখপাত্র বলেন, প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াংয়ের আমন্ত্রণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ৮ থেকে ১০ জুলাই চীনে রাষ্ট্রীয় সফর করবেন। এই সফরে চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। চীনের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাবেন। দুই দেশের মধ্যে যেসব দলিল সই হবে সেখানে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত থাকবেন। চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ নিয়ে সামিট অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী যোগ দেবেন।
মাও নিঙ বলেন, দুই দেশ কীভাবে এগিয়ে যেতে পারে এবং দুই পক্ষ নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করে আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কীভাবে কাজ করবে, এই সফরে তা নির্ধারণ করা হবে। এই সফরের মধ্য দিয়ে চীনের বৈশ্বিক উন্নয়ন উদ্যোগ ও বৈশ্বিক নিরাপত্তা উদ্যোগসহ সহযোগিতামূলক সম্পর্ক নিয়ে চীন বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত রয়েছে। এই সফরের মধ্য দিয়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় উন্নীত হবে।
তিনি বলেন, চীন ও বাংলাদেশ ভালো প্রতিবেশী, ভালো বন্ধু এবং ভালো অংশীদার। উন্নয়ন এবং সুসংহত উন্নয়ন কৌশলগুলোর জন্য আমাদের একই রকম দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। ৪৯ বছর আগে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর থেকে, দুই দেশ একে অপরের সঙ্গে সম্মান ও সমতার আচরণ করেছে। দুই দেশ পারস্পরিকভাবে সহযোগিতায় নিযুক্ত রয়েছে। আমাদের নিজ নিজ মূল স্বার্থ সম্পর্কিত বিষয়ে একে অপরকে সমর্থন করেছে এবং যৌথভাবে আধুনিকীকরণ করেছে। আমরা উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার একটি ভালো উদাহরণ স্থাপন করেছি।
এমআই