ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি আবেদনের প্রথম পর্যায়ে নির্বাচিতদের ফল প্রকাশ করেছে আন্তঃশিক্ষাবোর্ড। রোববার রাত ৮টার পর ভর্তি প্রক্রিয়ার জন্য তৈরি করা ওয়েবসাইটে ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।
তিনি বলেন, রাত ৮টার পর ওয়েবসাইটে (xiclassadmission.gov.bd) একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এরপর আবেদনের সময় দেওয়া মোবাইলে ক্ষুদে বার্তার মাধ্যমে ফলাফল জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
যেসব আবেদনকারী কাঙ্ক্ষিত কলেজ পায়নি তাদের কী হবে এমন প্রশ্নের জবাবে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান বলেন, প্রথম পর্যায়ে যারা কলেজ পায়নি তাদের দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপে আবেদনের সুযোগ আছে। প্রতি বছরের মতো এবারও আমরা দেখেছি অনেক আবেদনকারী শুধুমাত্র পাঁচটি কলেজ চয়েস দিয়েছে। দেখা গেছে আবেদনকারীর স্কোর, অর্ডার অব চয়েস ও তার র্যাংকিং আসেনি। এসব শিক্ষার্থীকেই পুনরায় আবেদন করতে হবে।
এদিকে রোববার একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের আগামীকাল সোমবার থেকে মোবাইল ব্যাংকিং চার্জ বাদে রেজিস্ট্রেশন ফি ২২৮ টাকা (ওয়েবসাইটে উল্লেখিত অপারেটর-এর মাধ্যমে) জমা দিয়ে ভর্তির প্রাথমিক নিশ্চায়ন করতে হবে। তবে পরবর্তীতে মাইগ্রেশন হলে শিক্ষার্থীকে নতুন করে ভর্তি নিশ্চায়ন করতে হবে না অর্থাৎ কোনো রেজিস্ট্রেশন ফি দিতে হবে না।
জানা গেছে, প্রথম ধাপের আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে গত ১৩ জুন। বাছাই প্রক্রিয়া শেষে ১০ দিন পর আজ ফল প্রকাশ করা হয়েছে। ভর্তি নীতিমালার সময়সূচি মেনে অন্যান্য সব কার্যক্রম যথাসময়ে শেষ করা হবে।
ভর্তি নীতিমালা অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ফল প্রকাশের পর নির্বাচিতদের নিশ্চায়ন করতে হবে। তাদের নিশ্চায়ন প্রক্রিয়া শেষ হলে শূন্য আসনে ৩০ জুন থেকে দ্বিতীয় ধাপে আবেদন শুরু হবে, যা চলবে ২ জুলাই পর্যন্ত। ৪ জুলাই রাত ৮টায় দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ করা হবে। এরপর টানা চার দিন চলবে দ্বিতীয় ধাপে নির্বাচিতদের নিশ্চায়ন প্রক্রিয়া।
৯ ও ১০ জুলাই তৃতীয় ধাপে আবেদন নেওয়া হবে, যার ফল প্রকাশ করা হবে ১২ জুলাই রাত ৮টায়। তিন ধাপে আবেদনের পর ফল প্রকাশ, নিশ্চায়ন ও মাইগ্রেশন শেষে ১৫ জুলাই থেকে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হবে। চলবে ২৫ জুলাই পর্যন্ত। ভর্তি কার্যক্রম শেষে আগামী ৩০ জুলাই সারাদেশে একযোগে একাদশ শ্রেণিতে ক্লাস শুরু হবে।
এর আগে, গত ২৬ মে শুরু হয়ে ১৩ জুন একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপে আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হয়।
চলতি বছর এসএসসি, দাখিল ও সমমানের পরীক্ষায় ১১টি শিক্ষা বোর্ডে পরীক্ষার্থী ছিল ২০ লাখ ১৩ হাজার ৫৯৭ জন। এর মধ্যে পাস করেছে ১৬ লাখ ৭২ হাজার ১৫৩ জন। সারা দেশে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তিযোগ্য আসন আছে ২৫ লাখের মতো।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ক্ষমা চাইলেন ড্যাফোডিলের সেই শিক্ষিকা

‘গ্লোবাল স্ট্রাইক ফর গাজা’ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে সৃষ্টি হওয়া ভুল বোঝাবুঝির পর ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষিকা তাহমিনা রহমান একটি ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে দুঃখ প্রকাশ করেছেন এবং সকলের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন। সোমবার মধ্যরাতে এক ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে তিনি এ ক্ষমা চান।
পোস্টে তিনি উল্লেখ করেন, “আমার কথার ভুল বোঝাবুঝির কারণে যে গভীর কষ্ট ও বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে, তার জন্য আমি গভীরভাবে দুঃখিত। আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করুন। আমি কখনোই ফিলিস্তিন ও গাজার মজলুম মুসলিমদের উপর নিকৃষ্ট ইসরাইলের ঘৃণিত হত্যাযজ্ঞ সমর্থন করিনি, এখনো করিনা, কখনোই করবো না।”
তিনি আরও বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যে স্ক্রিনশটগুলো ছড়িয়ে পড়েছে, তা তার প্রকৃত মনোভাবের প্রতিফলন নয়। তার কথাগুলো ভুলভাবে উপস্থাপিত হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
তাহমিনা জানান, “আমি নিঃসন্দেহে গাজা ও তার জনগণের পাশে আছি। তাদের ন্যায্য অধিকার, স্বাধীনতা এবং জীবনের নিরাপত্তার পক্ষে আমি সবসময়ই দৃঢ়ভাবে অবস্থান নিয়েছি ও ভবিষ্যতেও নেব।”
তিনি তার ব্যাচের কিছু শিক্ষার্থীর সিদ্ধান্তকে শুরুতে একটি ছোট পরিসরের বিষয় বলে ভেবেছিলেন, যা পরবর্তীতে একটি বৈশ্বিক আন্দোলনের অংশ হিসেবে দেখা দেয়। তিনি স্বীকার করেন, বিষয়টি পুরোপুরি না বোঝার কারণে তার প্রতিক্রিয়া যথাযথ ছিল না এবং সে জন্য তিনি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
তার এই ব্যাখ্যা ও দুঃখ প্রকাশের মাধ্যমে তিনি নিজের অবস্থান স্পষ্ট করে জানান এবং বলেন, “আমার শিক্ষার্থী, সহকর্মী, বন্ধু এবং যারা এই ঘটনায় কষ্ট পেয়েছেন, তাদের কাছে আমি আন্তরিকভাবে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আপনারা সবাই আমাকে ক্ষমা করে দেবেন।”
তাহমিনার পোস্টটি ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যেখানে অনেকে তার সমালোচনা করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
পদ্মায় নৌকাডুবিতে স্বামীসহ প্রাণ গেল ইবি শিক্ষার্থী মাসুদার

পাবনায় পদ্মা নদীতে ঘুরতে গিয়ে নৌকাডুবিতে স্বামীসহ প্রাণ হারালেন কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মাসুদা মাহজাবিন মৌ।
শনিবার (০৫ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে নৌ পুলিশ তাদের মরদেহ উদ্ধার করেছে বলে নিশ্চিত করেছেন শিক্ষার্থীর বাবা মানিকুজ্জামান মানিক।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শুক্রবার বিকেলে পাবনার সুজানগরে পদ্মা নদীতে ইঞ্জিন চালিত নৌকায় বেড়াতে যান মৌ ও তার স্বামী হৃদয় প্রামাণিক। এক পর্যায়ে মাঝ নদীতে পৌছালে পদ্মার ঢেউয়ে ডুবে যায় নৌকাটি। তবে এসময় বাকিরা সাঁতরে তীরে পৌছাতে পারলেও নিখোঁজ হন মৌ এবং তার স্বামী হৃদয়।
নিহত মৌ -এর বাবা জানান, শুক্রবার বিকালে মৌ তার স্বামীসহ নদীতে বেড়াতে যায়। সন্ধ্যায় আমরা নৌকাডুবির খবর পাই। শনিবার সকাল দশটায় আমরা আমার মেয়ে আর তার স্বামীর মরদেহ খুঁজে পাই। এসময় নিজের নিহত মেয়ের জন্য সকলের কাছে দোয়া চান তিনি।
নিহত শিক্ষার্থীর সহপাঠীরা জানান, এমন আকস্মিক এবং হৃদয়বিদারক ঘটনা মেনে নেওয়া কঠিন। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় আমরা স্তব্ধ হয়ে গেছি। বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে যে মৌ আর আমাদের মাঝে নেই। মৌ এবং তার স্বামীর আকস্মিক মৃত্যুতে গভীরভাবে শোকাহত আমরা এবং তার পরিবারের প্রতি আমার গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।
অর্থসংবাদ/সাকিব/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
এসএসসি পাসে সিটি গ্রুপে চাকরির সুযোগ

সম্প্রতি জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বহুজাতিক শিল্পপ্রতিষ্ঠান সিটি গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটি তাদের ‘ইলেক্ট্রিশিয়ান/সিনিয়র ইলেক্ট্রিশিয়ান’ পদে জনবল নিয়োগ দেবে। আগ্রহীরা আগামী ২১ এপ্রিল পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: সিটি গ্রুপ
বিভাগের নাম: ঢাকা সল্ট অ্যান্ড সিরামিকস লিমিটেড
পদের নাম: ইলেক্ট্রিশিয়ান/সিনিয়র ইলেক্ট্রিশিয়ান
পদসংখ্যা: ০২ জন
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি
অভিজ্ঞতা: ০৫ বছর
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে
চাকরির ধরন: ফুল টাইম
প্রার্থীর ধরন: পুরুষ
বয়স: ২৫-৪০ বছর
কর্মস্থল: মুন্সীগঞ্জ (গজারিয়া)
আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা City Group এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ এপ্রিল ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
সূত্র: বিডিজবস ডটকম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
১৯তম শিক্ষক নিবন্ধনের নিয়মে পরিবর্তন আনছে এনটিআরসিএ

বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) প্রতি বছর একটি করে নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে থাকে। সেই হিসেবে চলতি বছর ১৯তম নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হওয়ার কথা। কিন্তু কবে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে, তা জানাতে পারেনি সংস্থাটি।
এনটিআরসিএ কর্মকর্তারা বলছেন, ১৮তম নিবন্ধনের মৌখিক পরীক্ষা চলছে। শিগগির এ মৌখিক পরীক্ষা শেষ হবে। এরপর ১৯তম নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি নিয়ে কাজ শুরু হবে।
সংস্থার সংশ্লিষ্ট কয়েকজন কর্মকর্তা জানান, ১৯তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় বেশ কিছু পরিবর্তন আসবে। সেগুলো চূড়ান্ত করার কাজ চলছে। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আগে নিবন্ধন পরীক্ষার পরিবর্তিত হতে যাওয়া নিয়মগুলো চূড়ান্ত করা হবে। তারপর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
জানতে চাইলে এনটিআরসিএ সচিব এ এম এম রিজওয়ানুল হক বলেন, আমাদের নীতিমালায় প্রতিবছর একটি করে নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের কথা উল্লেখ রয়েছে। সে অনুযায়ী চলতি বছরের মধ্যে আরেকটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। বিষয়টি নিয়ে কাজ চলছে। কবে বিজ্ঞপ্তি হবে, তা এখনো বলার মতো অগ্রগতি হয়নি।
দেশের বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের যোগ্যতা অর্জন করতে হয় শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার মাধ্যমে। ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠার পর এখন পর্যন্ত ১৮টি নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে এনটিআরসিএ। এ নিবন্ধন সনদের মাধ্যমে ১ লাখেরও বেশি প্রার্থীকে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
কর্মচারীদের মাঝে ইবি ছাত্রশিবিরের ঈদ উপহার প্রদান

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মচারীদের মাঝে ঈদ সামগ্রী উপহার প্রদান করেছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, ইবি শাখা। গত বুধবার (২৬ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহ আজিজুর রহমান হলে বিকাল ৪টায় এ অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। এতে প্রায় ১২০ জন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীর মাঝে ঈদ সামগ্রী উপহার প্রদান করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইবি শিবির সভাপতি মু. মাহমুদুল হাসান বলেন, পবিত্র রমজান মাস শেষে একরাশ আনন্দ আর খুশির বার্তা নিয়ে আমাদের মাঝে সমাগত হয়েছে ঈদ-উল-ফিতর। দীর্ঘ এক মাস আত্মসংযম, ত্যাগ ও ইবাদতের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে পরিশুদ্ধ করেছি। ঈদ সেই সিয়াম সাধনার পরিসমাপ্তি এবং আনন্দের দিন। ঈদ মানেই উৎসব, ঈদ মানেই মিলনের বার্তা। এই দিনে ধনী-গরিব, ছোট-বড় সকলের ভেদাভেদ ভুলে সবাই এক কাতারে শামিল হই, একে অপরের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করি। আমাদের চারপাশে অনেক সুবিধাবঞ্চিত, অসহায় ও দুস্থ মানুষ রয়েছেন, যারা হয়তো ঈদের আনন্দ থেকে বঞ্চিত। এই দিনে তাদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের নৈতিক ও সামাজিক দায়িত্ব। ঈদ শুধু ব্যক্তিগত উৎসব নয়; বরং এটি সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যের প্রতীক।
তিনি আরো বলেন, বিশেষ করে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন কর্মচারীরা, যারা প্রতিদিন শিক্ষার্থীদের জন্য নিরলস পরিশ্রম করেন- তাদের জন্য এই আয়োজন। সবার মুখে হাসি ফোটানোর মাধ্যমে ঈদের আনন্দকে আরও অর্থবহ করে তুলতেই আমাদের এই প্রচেষ্টা। ছাত্রশিবির প্রতিবছরই বিভিন্ন স্তরের জনসাধারণের মধ্যে ঈদ উপহার বিতরণের উদ্যোগ গ্রহণ করে, যার মূল উদ্দেশ্য হলো সবার মাঝে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করা। আসুন, আমরা সবাই মিলেমিশে ঈদ আনন্দে মেতে উঠি এবং একই সাথে সমাজের অবহেলিত মানুষগুলোর প্রতি আমাদের সহানুভূতির হাত বাড়িয়ে দিই।
অর্থসংবাদ/সাকিব/এসএম