সারাদেশ
রাফসান দ্য ছোট ভাইয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

কনটেন্ট ক্রিয়েটর ইফতেখার রাফসান ওরফে রাফসান দ্য ছোট ভাইয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। অনুমোদনহীন ব্লু ড্রিংকস বাজারজাত করার জন্য এ পরোয়ানা জারি করা হয়।
বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) বিকেলে বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের বিচারক আলাউল আকবর এ আদেশ দেন।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের ক্ষমতাপ্রাপ্ত খাদ্য পরিদর্শক মো. কামরুল হোসেন এক আবেদনে বলেন, “ব্লু ড্রিংকসের কোনো অনুমোদন নেই। ওষুধ প্রশাসনও জানে না ‘ব্লু ড্রিংকস’ ওষুধ না পানীয়। এরই প্রেক্ষিতে ইফতেখার রাফসানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।”
এর আগে গত ২৪ এপ্রিল ইফতেখার রাফসানের ব্লু ড্রিংকসের অননুমোদিত একটি কারখানায় অভিযান চালায় ভ্রাম্যমাণ আদালত। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা বিসিক এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন জেলা প্রশাসন ও বিএসটিআইয়ের ভ্রাম্যমাণ আদালত।
এসময় প্রতিষ্ঠানটিকে নিবন্ধন ব্যতীত ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংক পণ্য প্রস্তুত, মোড়কজাত ও বাজারজাত করায় ‘ওজন ও পরিমাপ মানদণ্ড আইন -২০১৮’ এর ৪১ ধারায় ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

সারাদেশ
ফরিদপুরে বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে নিহত ৫

ফরিদপুরের বাখুন্ডায় একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বিদ্যুতের খুটির সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে উল্টে খাদে পড়ে যায়। এ ঘটনায় ৫ জন নিহত হয়েছেন। এছাড়া আহত হয়েছেন অন্তত ৩৫ জন যাত্রী।
আজ মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) বেলা সোয়া ১১টার দিকে শরিফ জুটমিলের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। প্রাথমিকভাবে হতাহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, টেকেরহাট থেকে ছেড়ে আসা ফরিদপুরগামী হাইডেক্স নামের একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার খাদে পড়ে। স্থানীয়রা ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা উদ্ধার কাজ চালায়।
ফরিদপুর ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. নজরুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধারকাজ চালানো হয়। বাসে প্রায় ৪০ জনের মতো যাত্রী ছিলেন। এদের মধ্যে পাঁচজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৩৫ জন। অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আহতদের উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছে। বিস্তারিত পরে জানানো যাবে।
ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ার্ড মাস্টার আতিয়ার রহমান বলেন, বাস দুর্ঘটনায় আহতদের হাসপাতালে আনা হলে পাঁচজনকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারাদেশ
ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে শরীয়তপুরে বিক্ষোভ মিছিল

গাজায় মুসলিমদের ওপর ইসরায়েলের বর্বর হামলার প্রতিবাদে এবং ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার দাবিতে শরীয়তপুর জেলার সখিপুর থানার উত্তর তারাবুনিয়ায় অনুষ্ঠিত হয়েছে “গ্লোবাল স্ট্রাইক ফর গাজা” শীর্ষক এক বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ।
সোমবার (৭ এপ্রিল) তারাবুনিয়ার সর্বস্তরের মুসলিম জনতা এই কর্মসূচির আয়োজন করেছেন। বিক্ষোভ মিছিলটি চেয়ারম্যান বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ মাঠ থেকে শুরু হয়ে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় একই স্থানে এসে শেষ হয়। পরে সেখানে এক সংক্ষিপ্ত প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
এছাড়াও সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন উত্তর তারাবুনিয়া ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান আক্তার হোসেন আসামী, কলিমুল্লাহ মাঝী, ইমরান সরকার, আল-আমিন আজহারী,আ. সামাদ আসামী, মনির খাঁন, ইঞ্জিনিয়ার সম্রাট, জিয়াউর রহমান টিপু মাঝী, ডা. সাইফুল ইসলাম, মো: হোসেন সরকার, সুমন বকাউল ও উসমান সরকার সহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, ইসরায়েল দীর্ঘদিন ধরে ফিলিস্তিনে মানবাধিকার লঙ্ঘন করে যাচ্ছে। এই হামলা শুধু একটি দেশের উপর নয়, বরং সমগ্র মুসলিম উম্মাহর উপর হামলা। এখন সময় এসেছে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তোলার।
এসময় সমাবেশে “নারায়ে তাকবির – আল্লাহু আকবর”, “ফিলিস্তিনে হামলা কেন? জাতিসংঘ জবাব চাই” “ইসরায়েলি পণ্য বয়কট করো” “ইসরায়েল রাষ্ট্রের উপর লানত” বলে স্লোগান দিতে শোনা যায়।
পরে ফিলিস্তিনের জন্য বিশেষ মোনাজাত করা হয়। বক্তারা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিকভাবে শক্ত অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানান এবং মুসলিম বিশ্বের নেতাদের নির্লিপ্ততার কঠোর সমালোচনা করেন।
এই কর্মসূচির মাধ্যমে তারাবুনিয়ার মানুষ বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছেন এবং ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার পক্ষে নিজেদের অবস্থান সুস্পষ্ট করেছেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারাদেশ
দাওয়াতে ইসলামীর ঈদুল ফিতর উপলক্ষে শিক্ষা সফর ও আনন্দ ভ্রমণ

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দাওয়াতে ইসলামীর উদ্যোগে আয়োজিত হলো এক মনোমুগ্ধকর শিক্ষা সফর ও আনন্দ ভ্রমণ। এবারের গন্তব্য ছিলো চাঁদপুরের নয়নাভিরাম “মিনি কক্সবাজার”। যেখানে মিলেছে তিনটি নদীর মোহনা। প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যে ঘেরা এই স্থান যেন হয়ে উঠেছিল ইমানি শিক্ষা, আনন্দ এবং ভ্রাতৃত্বের এক অপূর্ব মিলনমেলা।
এই সফরে অংশগ্রহণ করেন দাওয়াতে ইসলামীর একনিষ্ঠ কর্মী ও সাথীগণ। উপস্থিত ছিলেন মো. মাইনুদ্দিন আত্তারী, মো. নাঈম আত্তারী, দিদারুল ইসলাম প্রধান, মো. বেলাল হোসাইন, মো. নাজমুল হোসাইন ও মো. সুজন হোসাইন। তাদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এবং নিরলস প্রচেষ্টায় অনুষ্ঠানটি অত্যন্ত সফল ও সুশৃঙ্খলভাবে সম্পন্ন হয়।
দিনব্যাপী আয়োজনে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত, হামদ ও নাতে রাসূল (সা.) পরিবেশন, ইসলামিক কুইজ ও প্রশ্নোত্তর পর্ব, রশি টানাটানি ও বেলুন ফোটানোসহ বিভিন্ন আনন্দদায়ক খেলা, মিলাদ ও কিয়াম মাহফিল, একত্রে মধ্যাহ্নভোজ, নদীর পাড়ে জামাতে নামাজ আদায় সহ মনোমুগ্ধকর নানা কর্মসূচি দেখা গেছে।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। যা উপস্থিত সকলের মাঝে উৎসাহ ও আনন্দ আরও বহুগুণে বৃদ্ধি করে।
পুরো আয়োজনটি ছিলো ইমানি চেতনায় ভরপুর এক আনন্দঘন পরিবেশ, যেখানে ইসলামী শিক্ষার বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া হয় বিনোদনের আবরণে। তরুণদের মাঝে দ্বীনি আগ্রহ জাগ্রত করা এবং পারস্পরিক ভ্রাতৃত্ববোধকে দৃঢ় করাই ছিলো এই সফরের মূল উদ্দেশ্য।
এ ধরনের আয়োজন নিয়মিতভাবে অব্যাহত থাকলে সমাজে ইসলামিক মূল্যবোধ, নৈতিকতা ও সম্প্রীতির বার্তা আরও সহজেই ছড়িয়ে পড়বে বলে জানিয়েছেন তারা।
অর্থসংবাদ/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারাদেশ
তৃণমূল ছাত্রকল্যাণ সংগঠনের নতুন কমিটি গঠন

আগামী দুই বছরের (২০২৫-২০২৭) জন্য তৃণমূল ছাত্রকল্যাণ সংগঠনের ৫৩ সদস্যবিশিষ্ট ১২তম কমিটি গঠন করা হয়েছে। নতুন এ কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন সংগঠনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক খোকন মাহমুদ। সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রহমান।
কমিটি অনুমোদন করেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা ভাষা শহীদ আব্দুল জব্বার আনসার ভিডিপি স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ (অতিরিক্ত দায়িত্ব) এবং পিভিএমএস পরিচালক আফজাল হোসেন। এ সময় মুসা সরদার, আলী হোসেন, আল-আমীন তাতী, সজীব মুন্সি, সফিউল্লাহ মাদবর ও সাদেক আলী মৃধা সহ অনেকেই নবগঠিত কমিটির সদস্যদের প্রতি শুভকামনা জানান।
তৃণমূল ছাত্রকল্যাণ সংগঠনটি শরীয়তপুর জেলার সখিপুর থানার তারাবুনিয়া এলাকায় সর্বপ্রথম প্রতিষ্ঠিত হয়। সাধারণ শিক্ষার্থীদের সামাজিকভাবে এগিয়ে আসার অনুপ্রেরণা দিতে ২০০০ সালের এসএসসি ব্যাচ এবং সহযোগী ব্যাচ ২০০১, ২০০২-এর সমন্বয়ে ২০০৩ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি সংগঠনটি আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে।
বর্তমানে সংগঠনটি শরীয়তপুর ও চাঁদপুর জেলার বিভিন্ন স্কুল-কলেজের তৃতীয় থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি পরীক্ষার মাধ্যমে মেধাবৃত্তি প্রদান করে থাকে। এছাড়াও প্রতি বছর মাহে রমজানে কোরআন তেলাওয়াত, ইসলামিক সংগীত ও ইসলামিক কুইজ প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয়। পাশাপাশি সংগঠনের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ, মেডিকেল ক্যাম্প, দরিদ্র শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা, শীতবস্ত্র বিতরণ, স্কুল-কলেজে সেমিনার আয়োজন ও মেধাবীদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।
নবনির্বাচিত সভাপতি খোকন মাহমুদ বলেন, আমরা আগামী এক বছরে ঝরে পড়া মেধাবী শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়াতে চাই। পাশাপাশি কোরআন তেলাওয়াত, ইসলামিক সংগীত, ইসলামিক কুইজ, বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি, মেডিকেল ক্যাম্প, শীতবস্ত্র বিতরণ, স্কুল-কলেজভিত্তিক সেমিনার এবং শরীয়তপুর ও চাঁদপুর জেলায় মেধাবী শিক্ষার্থীদের কৃতি সংবর্ধনা প্রদান করবো।
অর্থসংবাদ/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারাদেশ
দুপক্ষের সংঘর্ষে শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ, ভিডিও ভাইরাল

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শরীয়তপুরের জাজিরায় দুইপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে শতাধিক হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এতে এলাকাজুড়ে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।
আজ শনিবার সকালে উপজেলার বিলাসপুর ইউনিয়নের দূর্বাডাঙ্গা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তবে এখন পর্যন্ত হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বিলাসপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কুদ্দুস বেপারী ও স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা জলিল মাদবরের সমর্থকদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন বিরোধ চলছে। এ নিয়ে বেশ কয়েকবার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। শনিবার সকালে দূর্বাডাঙ্গা এলাকায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে উভয়পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে পুনরায় সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়। এসময় শতাধিক হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। পরে পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এদিকে দুইপক্ষের সংঘর্ষ ও হাতবোমা বিস্ফোরণের ১৫ সেকেন্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে দেখা যায়, একটি খোলা মাঠে উভয় পক্ষের লোক মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছেন। সেখানে অনেকের হাতে বালতি ও হেলমেট পরিহিত অবস্থায় দেখা যাচ্ছে। বালতি থেকে হাতবোমা নিক্ষেপ করা হচ্ছে। পরে সেগুলো বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়ে ধোঁয়ার সৃষ্টি করছে।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য কুদ্দুস বেপারী ও জলিল মাদবরের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিলে নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।
জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল আখন্দ জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়েছে। এখন পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।