Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

আন্তর্জাতিক

মোদির মন্ত্রিসভায় শপথ নিলেন যারা

Published

on

ব্লকে

ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে টানা তৃতীয় মেয়াদে শপথ নিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। তার সঙ্গে পরপর শপথ নিয়েছেন নতুন সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্যরাও। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত মন্ত্রিসভার শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান চলছে। এরই মধ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও অন্তত ৭০ জন মন্ত্রী শপথ নিয়েছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের মন্ত্রিসভায় এখন পর্যন্ত শপথ নিয়েছেন ৩০ জন মন্ত্রী, ৩৬ জন প্রতিমন্ত্রী ও স্বতন্ত্র দায়িত্বপ্রাপ্ত রয়েছেন পাঁচজন। তবে কাকে কোন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হবে, তা পরে ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রোববার (৯ জুন) সন্ধ্যায় নয়াদিল্লির রাষ্ট্রপতি ভবনে শুরু হয় নতুন মন্ত্রিসভার শপথ অনুষ্ঠান। তৃতীয়বারের মতো ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের নেতা নরেন্দ্র মোদি। এরপর একে একে শপথ নেন মন্ত্রিসভার অন্য সদস্যরাও। শপথ পড়ান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন মতে, মোদির পরেই শপথ নেন বিদায়ী মন্ত্রিসভার প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। এরপর শপথ নেন বিদায়ী মন্ত্রিসভায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। শাহের পর শপথ নেন বিদায়ী মন্ত্রিসভায় সড়ক পরিবহনমন্ত্রী নিতিন গডকড়ী। তারপরই মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন বিজেপি সভাপতি জেপি নড্ডা, প্রথমবারের মতো মন্ত্রী হলেন তিনি।

এরপর শপথ নেন মধ্যপ্রদেশের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী এবং ওই রাজ্যেরই বিদিশা কেন্দ্রের নির্বাচিত সংসদ সদস্য শিবরাজ সিং চৌহান। শিবরাজের পর শপথ নেন বিদায়ী মন্ত্রিসভার অর্থমন্ত্রী ও রাজ্যসভার সংসদ সদস্য নির্মলা সীতারামন। নির্মলার পর শপথ নেন বিদায়ী মন্ত্রিসভার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিজেপির রাজ্যসভার সংসদ সদস্য এস জয়শঙ্কর।

জয়শঙ্করের পর মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন হরিয়ানার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী এবং এবার হরিয়ানার কার্নাল লোকসভা কেন্দ্র থেকে জয় পাওয়া প্রবীণ বিজেপি নেতা মনোহরলাল খট্টর। এরপর মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী এইচডি দেবগৌড়ার ছেলে জেডিএস নেতা এইচডি কুমারস্বামী। এবার কর্নাটকের মান্ড্য কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছেন তিনি।

কুমারস্বামীর পর মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ এবং বিদায়ী মন্ত্রিসভায় ক্রেতাসুরক্ষা, খাদ্য ও সরবরাহ দপ্তরের মন্ত্রী পীযূষ গয়াল। এরপর মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন বিজেপির রাজ্যসভার সংসদ সদস্য এবং বিদায়ী মন্ত্রিসভার শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান।

এ ছাড়াও মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন এনডিএর শরিক দল হিন্দুস্তান আওয়াম মোর্চার (হাম) নেতা জিতনরাম মাঝিঁ। এরপর শপথ নেন এনডিএর শরিক দল জেডিইউ-র রাজিবরঞ্জন সিং। নীতিশের দলের এই নেতা বিহারের মুঙ্গের আসন থেকে জয়ী হয়েছেন।

এ ছাড়া মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন আসামের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল, মধ্যপ্রদেশের বিজেপি সংসদ সদস্য বীরেন্দ্র কুমার, এনডিএর শরিক দল টিডিপির নেতা কে রামমোহন নাইডু, কর্নাটকের ধারওয়াড় কেন্দ্রের বিজেপি সংসদ সদস্য প্রহ্লাদ জোশি ও ওড়িশার সুন্দরগড়ের বিজেপি সংসদ সদস্য জুয়েল ওরাওঁ।

আরও শপথ নিয়েছেন বিদায়ী মন্ত্রিসভার গ্রামোন্নয়নবিষয়কমন্ত্রী এবং বিহারের বেগুসরাই কেন্দ্রের বিজেপি সাংসদ গিরিরাজ সিং, বিদায়ী মন্ত্রিসভার রেলমন্ত্রী এবং বিজেপির রাজ্যসভার সংসদ সদস্য অশ্বিনী বৈষ্ণব, মধ্যপ্রদেশের গুনা আসনে বিজেপি সংসদ সদস্য এবং বিদায়ী মন্ত্রিসভায় বেসামরিক বিমান পরিবহনমন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য শিন্ডে।

এমআই

শেয়ার করুন:-

আন্তর্জাতিক

আকাশ থেকে গাজায় ত্রাণ ফেলল কানাডা

Published

on

ব্লকে

ইসরায়েলি নারকীয় গণহত্যা ও তাণ্ডবের মাঝে গাজার দুর্ভিক্ষ চরমে। খাবারের অভাবে মারা যাচ্ছে সেখানকার বাসিন্দারা। পশুপ্রাণীও ধুঁকে ধুঁকে মারা যাচ্ছে। এবার অভুক্ত গাজাবাসীর জন্য বিমান থেকে খাদ্যসামগ্রী ফেলেছে কানাডা। পাশাপাশি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আবারও গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ করেছে দেশটি। এই প্রথমবারের মতো কানাডার সামরিক বাহিনী নিজেদের বিমান থেকে গাজায় মানবিক সহায়তা ফেলেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (৪ আগস্ট) কানাডার সরকারি এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স কানাডার সহায়তায় কানাডার সশস্ত্র বাহিনী একটি সিসি-১৩০জে হারকিউলিস বিমান ব্যবহার করে গাজা ভূখণ্ডে গুরুত্বপূর্ণ মানবিক ত্রাণ ফেলা হয়েছে। বিমান থেকে ২১ হাজার ৬০০ পাউন্ড ত্রাণ ফেলেছে সশস্ত্র বাহিনী।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী বলেছে, গাজার বাসিন্দাদের জন্য কানাডা, জর্ডান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিসর, জার্মানি এবং বেলজিয়াম মোট ১২০টি খাদ্য সহায়তার প্যাকেট ফেলেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনার কথা জানায় কানাডার সরকার। এ ঘোষণার ফলে গাজায় চলমান অমানবিক যুদ্ধের অবসানে ইসরায়েলের ওপর চাপ বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

কানাডা দাবি করছে, ইসরায়েলি বাধার মুখে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন দাতব্য সংস্থাগুলোর জন্য গাজায় মানবিক সহায়তা কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে।

দেশটির সরকার বলেছে, মানবিক সহায়তা কাজ বাধাগ্রস্ত করাটা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের লঙ্ঘন এবং তা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। তবে এই বিষয়ে অটোয়ায় নিযুক্ত ইসরায়েলি দূতাবাস তাৎক্ষণিকভাবে কোনও মন্তব্য করেনি। যদিও ইসরায়েল যুদ্ধের শুরু থেকে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ অস্বীকার ও গাজায় মানবিক সংকটের জন্য হামাসকে দায়ী করে আসছে।

গত মার্চে গাজায় খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করে দেয় ইসরায়েল। পরবর্তীতে বিশ্ব নেতাদের সমালোচনার মুখে মে মাসে নিষেধাজ্ঞা আংশিকভাবে তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। তবে এই উপত্যকায় এখনও কিছু বিধি-নিষেধ জারি রেখেছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। সূত্র: রয়টার্স।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

গাজার পুরোটাই দখলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেতানিয়াহুর

Published

on

ব্লকে

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার পুরোটা দখলে নেওয়ার পরিকল্পনা ঘোষণা করতে যাচ্ছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। দেশটির একাধিক শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যম জেরুজালেম পোস্ট, চ্যানেল ১২, ওয়াইনেট এবং আই২৪নিউজ গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রতিবেদনগুলোতে বলা হয়েছে, এই পরিকল্পনার ফলে গাজার প্রতিটি অংশে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর অভিযান সম্প্রসারিত হবে। এমনকি হামাসের হাতে জিম্মি থাকা ব্যক্তিদের যেসব এলাকায় রাখা হয়েছে, সেগুলোও এই অভিযানের আওতায় আসবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

চ্যানেল ১২-এর প্রধান রাজনৈতিক বিশ্লেষক অমিত সেগালকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নেতানিয়াহুর দপ্তরের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, ‘সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়ে গেছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘পুরোপুরি আত্মসমর্পণ না করলে হামাস নতুন করে কোনো জিম্মিকে মুক্তি দেবে না। আমরাও আত্মসমর্পণ করব না। তাই এখনই পদক্ষেপ না নিলে জিম্মিরা না খেয়ে মারা যাবেন এবং গাজা হামাসের নিয়ন্ত্রণেই থেকে যাবে।’

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

নেতানিয়াহুর এমন পরিকল্পনার প্রতিবাদ জানিয়েছে ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে পরিকল্পনাটি প্রতিহত করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জরুরি হস্তক্ষেপ চাওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে আল-জাজিরা নেতানিয়াহুর দপ্তরে যোগাযোগ করলেও কোনো সাড়া মেলেনি।

প্রসঙ্গত, গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর নির্বিচার হামলা শুরু হওয়ার প্রায় দুই বছর হতে চলেছে। এমন পরিস্থিতিতে আজ মঙ্গলবার যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভার বৈঠকে বসছেন প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু। তার আগেই এই পরিকল্পনার খবর সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে।

এদিকে ইসরায়েলি হামলা ও দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতির কারণে গাজায় প্রাণহানি বাড়ছেই। ক্ষুধায় কাতর জনগণের জন্য ত্রাণ সহায়তা নিশ্চিত করতে এবং যুদ্ধ বন্ধে নেতানিয়াহুর প্রতি আন্তর্জাতিক চাপও বাড়ছে।

গতকাল সোমবার গাজায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৭৪ জন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ৩৬ জন ছিলেন ত্রাণ সংগ্রহে যাওয়া মানুষ। গাজার চিকিৎসা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

হামাসের হাতে থাকা বাকি জিম্মিদের মুক্তির বিষয়ে নেতানিয়াহু নিজ দেশেও প্রবল চাপের মুখে আছেন। সম্প্রতি জিম্মি রম ব্রাস্লাভস্কি এবং এভিয়াটার ডেভিডের দুর্বল-শীর্ণ চেহারার ভিডিও প্রকাশের পর ওই চাপ আরও বেড়ে গেছে।

গতকাল মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকের শুরুতে নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমাদের সবাইকে যুদ্ধের লক্ষ্য অর্জনে একসঙ্গে লড়াই চালিয়ে যেতে হবে। শত্রুর পরাজয়, জিম্মিদের মুক্ত করা এবং গাজা যেন আর কখনো ইসরায়েলের জন্য হুমকি হয়ে না ওঠে, এসবই নিশ্চিত করতে হবে।’

হামাসের জ্যেষ্ঠ নেতা ওসামা হামদান এদিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোর বিরুদ্ধে ইসরায়েলি নৃশংসতার বিষয়ে ‘চোখ বন্ধ রাখার’ অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, একগুঁয়েমি, অহংকার এবং যুদ্ধবিরতি চুক্তি নিয়ে গড়িমসি করার কারণে নেতানিয়াহু ইসরায়েলি জিম্মিদের জীবনকে ‘ঝুঁকির মুখে’ ফেলেছেন।

গাজার হামাস-নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, প্রায় দুই বছর ধরে চলা যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ৬০ হাজার ৯৩০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে শিশু রয়েছে অন্তত ১৮ হাজার ৪৩০ জন। অন্যদিকে, ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, হামাসের হাতে এখনও ৪৯ জন জিম্মি রয়েছেন, যাদের মধ্যে ২৭ জনের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা নেই বলেই মনে করা হচ্ছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

সৌদিতে ৭ মাসে ২৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

Published

on

ব্লকে

মধ্যপ্রাচ্যের রক্ষণশীল দেশ সৌদি আরবে আবারও বেড়েছে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের হার। মাত্র তিন দিনের ব্যবধানে দেশটিতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে, যা সাম্প্রতিক সময়ে নজিরবিহীন। এছাড়া দেশটিতে চলতি বছরের সাত মাসে ২৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (৪ আগস্ট) দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ) জানিয়েছে, সন্ত্রাসবাদ সংশ্লিষ্ট অভিযোগে নতুন করে আরও দুই ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে শনিবার ও রোববার মাদক সংশ্লিষ্ট অপরাধে দোষী সাব্যস্ত ১৫ জনের শাস্তি কার্যকর হয়, যাদের বেশিরভাগই বিদেশি নাগরিক।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিশ্লেষকদের মতে, ২০২২ সালের মার্চের পর এই প্রথম এত কম সময়ের ব্যবধানে এতজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হলো। ওই সময় একদিনেই ৮১ জনকে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়েছিল সন্ত্রাসের অভিযোগে, যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তীব্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছিল।

এসপিএর তথ্য অনুযায়ী, সদ্য মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে ১৩ জন হাশিশ পাচার, একজন কোকেন পাচার এবং অন্যরা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার দায়ে দণ্ডিত হন।

আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা এএফপির হিসাব বলছে, ২০২৫ সালের শুরু থেকে এ পর্যন্ত সৌদি আরবে ২৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। এর মধ্যে শুধু মাদক-সংশ্লিষ্ট অপরাধেই প্রাণ গেছে ১৬১ জনের, যাদের মধ্যে ১৩৬ জনই বিদেশি।

এই প্রবণতাকে ‘নজিরবিহীন গতি’ বলে উল্লেখ করেছে মানবাধিকার সংস্থাগুলো। যুক্তরাজ্যভিত্তিক এনজিও রিপ্রাইভ-এর প্রধান নির্বাহী জিদ বাসিওনি বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী যেখানে হাশিশের মালিকানা ও ব্যবহারে শিথিলতা বাড়ছে, সেখানে সৌদির এই কড়া অবস্থান গভীর উদ্বেগের।’

তিনি আরও বলেন, ‘সৌদিতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের বড় একটি অংশ বিদেশি নাগরিক—এটা স্পষ্টভাবে বৈষম্যমূলক।’

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ২০২৩ সালে শুরু হওয়া সৌদির ‘মাদকবিরোধী যুদ্ধ’-এর ফল এখন দেখা যাচ্ছে। কারণ, সেই সময় যাদের আটক করা হয়েছিল, তাদের বিচার প্রক্রিয়া এখন শেষ হয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হচ্ছে।

একসময় মাদক মামলায় মৃত্যুদণ্ড স্থগিত রেখেছিল সৌদি সরকার। কিন্তু ২০২২ সালের শেষ দিক থেকে পুনরায় তা চালু করে। পরিসংখ্যান বলছে, ওই বছর ১৯ জন, ২০২৩ সালে ২ জন এবং ২০২৪ সালে অন্তত ১১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে কেবল মাদক সংশ্লিষ্ট অপরাধে।

মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, সৌদি সরকার একদিকে উদার সংস্কারের কথা বললেও অন্যদিকে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের মাধ্যমে ‘ভিশন-২০৩০’-এর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করছে।

তবে দেশটির প্রশাসনের দাবি, মৃত্যুদণ্ড জনশৃঙ্খলা রক্ষায় প্রয়োজনীয় এবং শুধু সর্বোচ্চ আদালত পর্যন্ত আইনি প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পরই এই সাজা কার্যকর করা হয়।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

ইয়েমেনে নৌকাডুবি, ৬৮ অভিবাসীর মৃত্যু

Published

on

ব্লকে

ইয়েমেনের উপকূলে একটি নৌকাডুবির ঘটনায় কমপক্ষে ৬৮ জন শরণার্থী এবং অভিবাসীর মৃত্যু হয়েছে। জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, ইয়েমেন উপকূলে নৌকাডুবে যাওয়ার ঘটনায় কমপক্ষে ৬৮ জন আফ্রিকান শরণার্থী ও অভিবাসীর মৃত্যু হয়েছে এবং ৭৪ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ইয়েমেনে জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) প্রধান আবদুসাত্তোর এসোয়েভ রোববার বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে জানিয়েছেন, ১৫৪ জন ইথিওপীয়কে নিয়ে নৌকাটি ইয়েমেনের আবিয়ান প্রদেশের উপকূলে ডুবে যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি জানিয়েছেন, নৌকাডুবির ঘটনায় ১২ জন বেঁচে গেছেন। খানফার জেলায় ৫৪ জন শরণার্থী ও অভিবাসীর মৃতদেহ ভেসে এসেছে এবং আরও ১৪ জনকে বিভিন্ন স্থানে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে এবং তাদেরকে হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ইয়েমেনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ এর আগে জানিয়েছিল যে, দুর্ঘটনায় ৫৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। পরবর্তীতে মৃতের সংখ্যা আরও বেড়েছে।

জাঞ্জিবারের স্বাস্থ্য অফিসের পরিচালক আব্দুল কাদের বাজামিল বলেছেনদ, স্থানীয় কর্তৃপক্ষ শাকরা শহরের কাছে নিহতদের সমাহিত করার ব্যবস্থা করছে এবং কঠিন পরিস্থিতির মধ্যেও অনুসন্ধানের সুযোগ অব্যাহত রয়েছে।

ইয়েমেন এবং আফ্রিকার শৃঙ্গ অঞ্চলের মধ্যেকার সমুদ্রপথ উভয় দিকের ভ্রমণকারী শরণার্থী এবং অভিবাসীদের জন্যই একটি সাধারণ রুট কিন্তু এটি বেশ বিপজ্জনক পথ। ২০১৪ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এই অঞ্চলে ইয়েমেনিদের দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে।

২০২২ সালের এপ্রিলে হুথি বিদ্রোহীরা এবং সরকারি বাহিনী একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছেছিল যার ফলে ইয়েমেনে সহিংসতা হ্রাস পেয়েছে এবং চলমান মানবিক সংকট কিছুটা লাঘব হয়েছে।

তবে আফ্রিকার সংঘাত, বিশেষ করে সোমালিয়া এবং ইথিওপিয়া থেকে পালিয়ে আসা কিছু লোক ইয়েমেনে আশ্রয় নিয়েছে অথবা দেশটি ব্যবহার করে উপসাগরীয় দেশগুলোতে ভ্রমণের চেষ্টা করেছে। আইওএম-এর তথ্য অনুসারে, এই পথটি বিশ্বের ‌‘সবচেয়ে ব্যস্ত এবং সবচেয়ে বিপজ্জনক’ অভিবাসন রুটের মধ্যে একটি।

ইয়েমেনে পৌঁছানোর জন্য পাচারকারীরা প্রায়ই বিপজ্জনক পথে অতিরিক্ত যাত্রীবাহী নৌকায় করে লোহিত সাগর বা এডেন উপসাগর হয়ে লোকজনকে পারাপার করে।

আইওএমের তথ্যমতে, ২০২৪ সালে ৬০ হাজারের বেশি শরণার্থী এবং অভিবাসী ইয়েমেনে পৌঁছেছেন যা আগের বছরের মোট উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কম। আগের বছর এই সংখ্যা ছিল ৯৭ হাজার ২০০।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

আবারও ‘স্বাস্থ্যকর শহরের’ স্বীকৃতি পেলো মদিনা

Published

on

ব্লকে

আবারও ‘স্বাস্থ্যকর শহর’ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে সৌদি আরবের মদিনা নগরী। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) মদিনা শহরকে এই স্বীকৃতি দিয়েছে। ইসলামের দ্বিতীয় পবিত্রতম নগরী মদিনা এবার ৮০ পয়েন্ট অর্জন করে এই স্বীকৃতি পেয়েছে বলে জানিয়েছে সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ)।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এই স্বীকৃতির মাধ্যমে জেদ্দার পরই মধ্যপ্রাচ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম ‘স্বাস্থ্যকর নগরী’ হিসেবে নিজের অবস্থান আরও দৃঢ় করলো মদিনা শহর।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

একটি আনুষ্ঠানিক আয়োজনে স্বাস্থ্য মন্ত্রী ফাহাদ আলজালাজেলের কাছ থেকে এই স্বীকৃতি সনদ গ্রহণ করেন মদিনা অঞ্চলের গভর্নর প্রিন্স সালমান বিন সুলতান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রিন্স সালমান বলেন, এই স্বীকৃতি প্রমাণ করে যে, নাগরিকদের জীবনের মান উন্নয়নে নেতৃত্ব কতটা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। শুধু স্থানীয়ভাবে নয়, বরং আন্তর্জাতিকভাবে একটি উন্নয়ন মডেলে পরিণত হচ্ছে মদিনা শহর। যা সৌদি আরবের ভিশন ২০৩০-এর লক্ষ্য পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

ডব্লিউএইচও-এর এই স্বীকৃতি অর্জনের জন্য একটি শহরকে ৮০টি মানদণ্ড পূরণ করতে হয়,যার মধ্যে রয়েছে— পার্ক ও খোলা জায়গা, হাঁটার উপযোগী এলাকা, প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র ও স্কুলের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসচেতনতা বৃদ্ধি ইত্যাদি।

ডব্লিউএইচও মদিনা ছাড়াও সৌদি আরবের আরও ১৪টি শহরকে ‘স্বাস্থ্যকর শহর’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। শহরগুলো হলো, তায়েফ, তাবুক, আদ-দিরিয়াহ, উনায়জা, জালাজেল, আল-মানদাক, আল-জুমুম, রিয়াদ আল-খুবরা, শারুরাহ।

এখন মদিনা বিশ্বব্যাপী এমন এক উদাহরণ, যেখানে আধুনিক উন্নয়ন এবং স্বাস্থ্যসচেতনতা একত্রে কাজ করছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

ব্লকে ব্লকে
পুঁজিবাজার1 hour ago

ব্লকে ২৯ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ৩৯টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৮২ লাখ ৬৮ হাজার...

ব্লকে ব্লকে
পুঁজিবাজার1 hour ago

এনসিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার ক্রয়

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এনসিসি ব্যাংক পিএলসির এক পরিচালক পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করেছেন।  AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×...

ব্লকে ব্লকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই জিকিউ বলপেনের

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি জিকিউ বলপেন ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ারদর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কারণ জানে না বলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) জানিয়েছে কোম্পানিটি।...

ব্লকে ব্লকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

ইউনিলিভার কনজ্যুমারে কোম্পানি সচিব নিয়োগ

পুঁজিবাজারের তালিকাভূক্ত কোম্পানি ইউনিলিভার কনজ্যুমার কেয়ার লিমিটেডে কোম্পানি সচিব নিয়োগ করা হয়েছে।  AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন × ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ...

ব্লকে ব্লকে
পুঁজিবাজার3 hours ago

ফারইস্ট ইসলামী লাইফের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সবচেয়ে বেশি দর কমেছে ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের। এদিন...

ব্লকে ব্লকে
পুঁজিবাজার3 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৪০০ কোম্পানির মধ্যে ১৫৪টির শেয়ারদর বেড়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে...

ব্লকে ব্লকে
পুঁজিবাজার3 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে সিটি ব্যাংক পিএলসি। আজ কোম্পানিটির ৪৫ কোটি...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
৩১  
ব্লকে
প্রবাস31 minutes ago

মালয়েশিয়ায় বিমানবন্দরে ২৬ বাংলাদেশি আটক

ব্লকে
রাজনীতি47 minutes ago

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের জন্য আন্দোলন করবে জামায়াত: তাহের

ব্লকে
অর্থনীতি1 hour ago

৫৪৮ কোটি টাকায় ৭০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

ব্লকে
পুঁজিবাজার1 hour ago

ব্লকে ২৯ কোটি টাকার লেনদেন

ব্লকে
পুঁজিবাজার1 hour ago

এনসিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার ক্রয়

ব্লকে
রাজনীতি2 hours ago

হাসনাত-সারজিসসহ ৫ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

ব্লকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই জিকিউ বলপেনের

ব্লকে
রাজনীতি2 hours ago

জুলাই ঘোষণাপত্র নতুন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে রূপান্তরের শুরু: মির্জা ফখরুল

ব্লকে
জাতীয়2 hours ago

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশকে একযোগে পদায়ন

ব্লকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

ইউনিলিভার কনজ্যুমারে কোম্পানি সচিব নিয়োগ

ব্লকে
প্রবাস31 minutes ago

মালয়েশিয়ায় বিমানবন্দরে ২৬ বাংলাদেশি আটক

ব্লকে
রাজনীতি47 minutes ago

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের জন্য আন্দোলন করবে জামায়াত: তাহের

ব্লকে
অর্থনীতি1 hour ago

৫৪৮ কোটি টাকায় ৭০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

ব্লকে
পুঁজিবাজার1 hour ago

ব্লকে ২৯ কোটি টাকার লেনদেন

ব্লকে
পুঁজিবাজার1 hour ago

এনসিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার ক্রয়

ব্লকে
রাজনীতি2 hours ago

হাসনাত-সারজিসসহ ৫ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

ব্লকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই জিকিউ বলপেনের

ব্লকে
রাজনীতি2 hours ago

জুলাই ঘোষণাপত্র নতুন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে রূপান্তরের শুরু: মির্জা ফখরুল

ব্লকে
জাতীয়2 hours ago

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশকে একযোগে পদায়ন

ব্লকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

ইউনিলিভার কনজ্যুমারে কোম্পানি সচিব নিয়োগ

ব্লকে
প্রবাস31 minutes ago

মালয়েশিয়ায় বিমানবন্দরে ২৬ বাংলাদেশি আটক

ব্লকে
রাজনীতি47 minutes ago

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের জন্য আন্দোলন করবে জামায়াত: তাহের

ব্লকে
অর্থনীতি1 hour ago

৫৪৮ কোটি টাকায় ৭০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

ব্লকে
পুঁজিবাজার1 hour ago

ব্লকে ২৯ কোটি টাকার লেনদেন

ব্লকে
পুঁজিবাজার1 hour ago

এনসিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার ক্রয়

ব্লকে
রাজনীতি2 hours ago

হাসনাত-সারজিসসহ ৫ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

ব্লকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই জিকিউ বলপেনের

ব্লকে
রাজনীতি2 hours ago

জুলাই ঘোষণাপত্র নতুন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে রূপান্তরের শুরু: মির্জা ফখরুল

ব্লকে
জাতীয়2 hours ago

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশকে একযোগে পদায়ন

ব্লকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

ইউনিলিভার কনজ্যুমারে কোম্পানি সচিব নিয়োগ