জাতীয়
বিজিবির মে মাসের অভিযানে ১৫৭ কোটি টাকার পণ্য জব্দ
![বিজিবির মে মাসের অভিযানে ১৫৭ কোটি টাকার পণ্য জব্দ মনোস্পুল পেপার](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/BGB-1.jpg)
দেশের সীমান্ত এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে গত মে মাসে ১৫৭ কোটি ৪২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা মূল্যের বিভিন্ন প্রকারের চোরাচালান পণ্যসামগ্রী জব্দ করতে সক্ষম হয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। রোববার (০৯ জুন) গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিজিবি এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজিবি জানায়, জব্দ করা চোরাচালান দ্রব্যের মধ্যে আছে, ৬৬০ গ্রাম সোনা, ৩ কেজি ৩৭০ গ্রাম রূপা, ১ লাখ ২২ হাজার ৭৮৩টি কসমেটিক্স সামগ্রী, ২ হাজার ৬৭৫টি ইমিটেশন গহনা, ১৪ হাজার ৯৮৯টি শাড়ী, ১০ হাজার ৫৭৩টি থ্রিপিস/শার্টপিস/চাদর/কম্বল/তৈরি পোশাক, ১ হাজার ৩২১ ঘনফুট কাঠ, ১ হাজার ৫৪৬ কেজি চা পাতা, ২৬ হাজার ৯২০ কেজি কয়লা, ৩০০ ঘনফুট পাথর, ২ কেজি ৪৭১ গ্রাম সাপের বিষ, একটি কষ্টি পাথরের মূর্তি, ১৮টি ট্রাক, তিনটি পিকআপভ্যান, দুইটি প্রাইভেটকার/মাইক্রোবাস, একটি বাস, একটি মাহেন্দ্র/ট্রাক্টর, ২৬টি নৌকা, ৩৩টি সিএনজি/ইজিবাইক, ৮৯টি মোটরসাইকেল এবং ৩৪টি বাইসাইকেল।
এছাড়া জব্দ করা অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে একটি পিস্তল, ১১টি গান, একটি ম্যাগাজিন, ৩ কেজি ৯৮০ গ্রাম গান পাউডার এবং ৬ হাজার ৯১০ রাউন্ড গুলি।
গত মাসে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য জব্দ করেছে বিজিবি। তার মধ্যে আছে- ৪ লাখ ৪৭ হাজার ৮২৭টি ইয়াবা ট্যাবলেট, ৯ কেজি ৪২২ গ্রাম ক্রিস্টাল মেথ, ৩৬ হাজার ৩৫২ কেজি হেরোইন, ১০ হাজার ৭৬০ বোতল ফেনসিডিল, ২২ হাজার ৬২১ বোতল বিদেশি মদ, ২৯৯ লিটার বাংলা মদ, ৫৯৩ ক্যান বিয়ার, ১ হাজার ৫০৩ কেজি গাঁজা, ২ লাখ ৮০৮টি নেশাজাতীয় ট্যাবলেট/ইনজেকশন, ২ হাজার ৯১১ বোতল ইস্কাফ সিরাপ, ৮ দশমিক ৫৮০ কেজি কোকেন, ১ কেজি আফিম, ৮২০ বোতল এমকেডিল/কফিডিল, ২৫ লাখ ৮৩ হাজার ৬৬১টি বিভিন্ন প্রকার ওষুধ, ১ লাখ ৬৮ হাজার ৪৮০টি এ্যানেগ্রা/সেনেগ্রা ট্যাবলেট, ১১ বোতল এলএসডি এবং ১১ হাজার ৯৯৫টি অন্যান্য ট্যাবলেট।
সীমান্তে বিজিবির অভিযানে ইয়াবাসহ বিভিন্ন প্রকার মাদক পাচার ও অন্যান্য চোরাচালানে জড়িত থাকার অভিযোগে ১৭৬ জন চোরাচালানীকে এবং অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে ৭৩ জন বাংলাদেশি নাগরিক, আটজন ভারতীয় নাগরিক এবং ৬৪২ জন মায়ানমার নাগরিককে আটকের পর তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
![](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/02/Logo_OS_250_72.webp)
জাতীয়
শাহজালালে সাড়ে ৪ কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ
![শাহজালালে সাড়ে ৪ কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ মনোস্পুল পেপার](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/gold.jpg)
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাড়ে চার কেজি ওজনের একটি স্বর্ণের চালান আটক করেছে কাস্টমস গোয়েন্দারা। স্কসটেপে মোড়ানো ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা মূল্যের ৩৮ পিস গোল্ডবার পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে ছিল।
আজ বুধবার কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত সার্কেল হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সহকারী পরিচালক প্রদীপ কুমার সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সতর্ক অবস্থান গ্রহণ করা হয়। মাস্কাট থেকে আগত সালাম এয়ার এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট নং ওভি-৪৯৭ আনুমানিক বুধবার ভোর সাড়ে ৫ টায় ল্যান্ড করে। ওই বিমানের সিট নম্বর ২ (ডি-ই-এফ) এর ওপরে লাগেজ রাখার কেবিনে কালো স্কসটেপ মোড়ানো দুটি ভারী বস্তু পরিত্যক্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে ওই বিমানে দায়িত্বরত সকলের সামনে ভিডিও ধারণপূর্বক কালো স্কসটেপে মোড়ানো বস্তু দুটি কাস্টমস হলের ইনভেন্টরি টেবিলে নিয়ে এসে বিমানবন্দরে কর্মরত বিভিন্ন সংস্থার উপস্থিতিতে কালো স্কসটেপ কেটে ৩৮ পিস (প্রতি পিস দশ তোলা) গোল্ডবার পাওয়া যায়, যার ওজন ৪ কেজি ৪২০ গ্রাম।
তিনি জানান,উদ্ধার হওয়া গোল্ডবারের আনুমানিক বাজারমূল্য ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা। কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত সার্কেল বিমানবন্দর এ-শিফট এর সদস্যগণের তৎপরতায় ও তল্লাশির কারণে এই স্বর্ণ চোরাচালানটি রোধ করা সম্ভব হয়েছে। আটক স্বর্ণগুলো কাস্টম হাউস, ঢাকার মূল্যবান শুল্ক গুদামে জমা দেওয়া হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
আয়ুর্বেদিক-হোমিওপ্যাথিক ওষুধশিল্পের উন্নয়নে নীতিমালা দাবি
![আয়ুর্বেদিক-হোমিওপ্যাথিক ওষুধশিল্পের উন্নয়নে নীতিমালা দাবি মনোস্পুল পেপার](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/FBCCI.jpg)
আয়ুর্বেদিক ও হোমিওপ্যাথিক ওষুধশিল্পের বিকাশ, উন্নয়ন এবং রপ্তানি সম্ভাবনা কাজে লাগাতে সরকারের নীতি সহায়তা চেয়েছেন এ খাতের ব্যবসায়ীরা। এসময় তারা দেশে আয়ুর্বেদিক এবং হোমিওপ্যাথিক ওষুধ তৈরির উপকরণ ও কাঁচামাল সহজলভ্য করা, বিলুপ্ত প্রায় ঔষধি গাছ সংরক্ষণ এবং ভেষজ বনায়ন গড়ে তোলার দাবি জানান। পাশাপাশি হারবাল পণ্যের ব্র্যান্ডিং, পণ্য উন্নয়ন, মান নিয়ন্ত্রণসহ প্রযুক্তির প্রয়োগ ও গবেষণায় সরকারি-বেসরকারি সমন্বিত উদ্যোগের আহ্বান জানান।
মঙ্গলবার (২ জুলাই) মতিঝিলে এফবিসিসিআই কার্যালয়ে আয়ুর্বেদিক এবং হোমিওপ্যাথিক ওষুধশিল্প বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সভায় এ আহ্বান জানান ব্যবসায়ী নেতারা।
সভায় সভাপতিত্ব করেন স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ হারবাল প্রোডাক্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. আলমগীর মতি। কমিটির ডিরেক্টর ইনচার্জ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এফবিসিসিআই পরিচারক এবং ইউনিভার্সেল টেকনোলজি বাংলাদেশ লিমিটেডের চেয়্যারম্যান প্রীতি চক্রবর্তী।
প্রধান অতিথি হিসেবে সভায় ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করেন এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম। তিনি বলেন, আয়ুর্বেদিক ও হোমিওপ্যাথিক খাতের বাণিজ্যিক এবং রপ্তানি সম্ভাবনা কাজে লাগাতে এফবিসিসিআই নীতিগত সহায়তা দেবে। এ খাতের প্রতিবন্ধকতা চিহ্নিত করে তার সমাধানে নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে আলোচনা করার আশ্বাস দেন তিনি। এজন্য আয়ুর্বেদিক ও হোমিওপ্যাথিক শিল্পের উদ্যোক্তাদের কাছে যৌক্তিক প্রস্তাবনা আহ্বান করেন এফবিসিসিআই সভাপতি।
এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. আমিন হেলালী বলেন, হারবাল ওষুধ, খাদ্যদ্রব্য এবং কসমেটিকস শিল্পে শতভাগ স্থানীয় ভ্যালু অ্যাডিশনের সুযোগ রয়েছে। সারাবিশ্বেই হারবাল এবং হালাল পণ্যের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। এই বাজার ধরতে হলে উদ্যোক্তাদের প্রযুক্তি ও গবেষণায় বিনিয়োগে মনযোগী হতে হবে। এ সময় আয়ুর্বেদিক ও হোমিওপ্যাথিক শিল্পের টেকসই উন্নয়নে সব অংশীজনকে সঙ্গে নিয়ে দ্রুত একটি কৌশলপত্র তৈরির উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
আয়ুর্বেদিক ও হোমিওপ্যাথিক ওষুধশিল্পের মেডিকেল রেকর্ড এবং ডেটা কালেকশনের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেন কমিটির ডিরেক্টর ইনচার্জ প্রীতি চক্রবর্তী। হারবাল পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণেও এ খাতের উদ্যোক্তাদের দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
আয়ুর্বেদিক শিল্পের অবকাঠামো, হিমাগার ও সরবরাহ ব্যবস্থা উন্নয়ন এবং সরকারি উদ্যোগে সারা দেশে ঔষধি বনায়ন গড়ে তোলার ওপর আলোকপাত করেন কমিটির চেয়ারম্যান ডা. আলমগীর মতি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
চট্টগ্রাম কাস্টমসের সাড়ে ৬৮ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়
![চট্টগ্রাম কাস্টমসের সাড়ে ৬৮ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় মনোস্পুল পেপার](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2022/08/chittagong-customs-1.jpg)
বৈশ্বিক অর্থনীতিতে নানা সংকটের মাঝেও গত অর্থবছরে (২০২৩-২০২৪) রেকর্ড রাজস্ব আদায় করেছে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস। সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে ৬৮ হাজার ৫৬২ কোটি ৭২ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে।
২০২২-২০২৩ অর্থ বছরের তুলনায় রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ। তবে কাস্টমসের মোট রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ কম প্রবৃদ্ধি হয়েছে। টাকার হিসেবে ৯ হাজার ৫৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা কম রাজস্ব আদায় হয়েছে।
কাস্টমস কর্তারা বলছেন, রাশিয়া-ইউক্রেন ও ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধসহ বৈশ্বিক অর্থনীতিতে অস্থিরতা বিরাজ করছে। ডলার সংকটে কারণে অনেক ব্যবসায়ী প্রত্যাশা মতো ব্যাংকে ঋণপত্র (এলসি) খুলতে পারেনি। এছাড়া সরকারও বিভিন্ন বিলাসী পণ্য আমদানিতে উচ্চ শুল্ক আরোপ করেছে। যার প্রভাবে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব আয় করতে পারেনি কাস্টমস। নানা সংকটের মাঝেও রাজস্ব আদায় বেড়েছে তা ইতিবাচক।
চট্টগ্রাম কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩–২০২৪ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ৭৭ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা। আদায় হয় ৬৮ হাজার ৫৬২ কোটি ৭২ লাখ টাকা।
জানা গেছে, চট্টগ্রাম কাস্টমসে ২০২০–২০২১ অর্থবছরের প্রথমবারের মতো ৫১ হাজার কোটি রাজস্ব আদায় হয়। পরের অর্থবছরের ২০২১–২০২২ অর্থবছরের আদায় হয় ৫৯ কোটি টাকা এবং ২০২২–২০২৩ অর্থবছরে ৬১ হাজার ৪৬৪ কোটি ৭২ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় হয়।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের উপ–কমিশনার মো. সাইদুল ইসলাম বলেন, চট্টগ্রাম কাস্টমসে সমাপ্ত অর্থবছরে ৬৮ হাজার ৫৬২ কোটি ৭২ লাখ রাজস্ব আদায় হয়েছে। তবে আমাদের রাজস্ব আদায় আরও কিছু বাড়বে। কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানের আদায়ে হিসাব এখনো সন্নিবেশিত করা হয়নি। সেটি যোগ হলে প্রায় ৬৯ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হতে পারে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
দেশে ফিরেছেন ৪৩ হাজার ৮৩ জন হজযাত্রী
![দেশে ফিরেছেন ৪৩ হাজার ৮৩ জন হজযাত্রী মনোস্পুল পেপার](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/06/haz-end.jpg)
চলতি বছর পবিত্র হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন ৪৩ হাজার ৮৩ জন হাজি। এছাড়া আরও এক বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর বাংলাদেশি মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৮ জনে। এর মধ্যে পুরুষ ৪৫ জন এবং নারী ১৩ জন। তাদের মধ্যে মক্কায় ৪৬ জন, মদিনায় চারজন, মিনায় ছয়জন ও জেদ্দায় দুইজন মারা গেছেন।
বুধবার (৩ জুলাই) ভোরে হজ পোর্টালের সবশেষ বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়।
বুলেটিনে বলা হয়, পবিত্র হজ পালন শেষে এখন পর্যন্ত ৪৩ হাজার ৮৩ জন হাজি দেশে ফিরেছেন। সৌদি থেকে ১০৯টি ফ্লাইটে এসব হাজি বাংলাদেশে এসেছেন। এর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ৪১টি, সৌদি এয়ারলাইন্স ৪২টি এবং ফ্লাইনাস এয়ারলাইন্স ২৬টি ফ্লাইট পরিচালনা করে।
হজ শেষে গত ২০ জুন থেকে দেশে ফেরার ফ্লাইট শুরু হয়। ওইদিন বাংলাদেশ বিমানের প্রথম ফিরতি ফ্লাইট ৪১৭ জন হাজি নিয়ে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। আগামী ২২ জুলাই পর্যন্ত হাজিদের ফিরতি ফ্লাইট অব্যাহত থাকবে।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ থেকে মোট ৮৫ হাজার ২২৫ জন (ব্যবস্থাপনা সদস্যসহ) হজযাত্রী সৌদি আরবে গেছেন। আগামী বছর (২০২৫) বাংলাদেশের জন্য এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জনের কোটা দিয়েছে সৌদি আরব।
এদিকে, চলতি বছর প্রখর তাপপ্রবাহ ও অসহনীয় গরমের জেরে হজ করতে গিয়ে সৌদি আরবে রেকর্ড মৃত্যু হয়েছে। এখন পর্যন্ত ৫৮ বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরুর আগে ১৭ জন, বাকি ৪১ জন হজের আনুষ্ঠানিকতার শুরুর পর মারা গেছেন। মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে সবার পরিচয় প্রকাশ করেছে হজ পোর্টাল। সর্বশেষ ২৯ জুন মক্কায় লিয়াকত আলী নামে (৬৪) নামে একজন হাজি মারা গেছেন।
সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি হজ করতে গিয়ে যদি মারা যান, তাহলে তার মরদেহ সৌদি আরবে দাফন করা হয়। নিজ দেশে আনতে দেওয়া হয় না। এমনকি পরিবার-পরিজনের কোনো আপত্তি গ্রাহ্য করা হয় না। মক্কায় হজ যাত্রী মারা গেলে মসজিদুল হারামে নামাজে জানাজা হয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
এসি পদমর্যাদার আট কর্মকর্তাকে বদলি
![এসি পদমর্যাদার আট কর্মকর্তাকে বদলি মনোস্পুল পেপার](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/08/DMP-1.jpg)
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) পদমর্যাদার আট কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২ জুলাই) ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানের সই করা এক অফিস আদেশে এই বদলি ও পদায়ন করা হয়।
বদলি কর্মকর্তাদের মধ্যে দারুসসালাম জোনের মফিজুর রহমান পলাশকে ট্রাফিক-মিরপুর জোনে, পিআরঅ্যান্ডএইচআরডি বিভাগের মো. মনিরুল হককে দারুসসালাম জোনে, এয়ারপোর্ট জোনের আসমা আক্তার সোনিয়াকে ডিএমপির সদর দপ্তর ও প্রশাসন বিভাগে, দক্ষিণখান জোনের রাকিবা ইয়াসমিনকে পিআরঅ্যান্ডএইচআরডি বিভাগে বদলি করা হয়েছে।
এছাড়া লালবাগ বিভাগের পেট্রোল-কোতোয়ালি মো. তারিকুল ইসলাম মাসুদকে দক্ষিণখান জোনে, উত্তরা বিভাগের পেট্রোল-উত্তরা পূর্ব এম ফখরুল হাসানকে এয়ারপোর্ট জোনে, ট্রাফিক-মিরপুর বিভাগের মো. হালিমুল হারুনকে ভিআইপি অ্যান্ড ভিভিআইপি প্রটেকশন বিভাগে এবং মো. সাজ্জাদ হোসেনকে লালবাগ বিভাগের পেট্রোল হিসেবে বদলি করা হয়েছে।