কর্পোরেট সংবাদ
টিকটকে সাড়া ফেলেছে স্বল্পদৈর্ঘ্যের সিরিজ নাটক ‘প্রেমের বিকাশ’

সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশের তরুণদের মাঝেও স্বল্প-দৈর্ঘ্যের ভিডিও তৈরি ও শেয়ার করার জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টিকটক অত্যন্ত জনপ্রিয়। প্রতিদিনকার জীবনের বিশেষ মুহূর্ত, অভিজ্ঞতা, সৃজনশীলতাকে ধারণ করে ছোট-ছোট ভিডিওর মাধ্যমে আনন্দ, জ্ঞান, সৃষ্টিশীলতাকে ছড়িয়ে দেয়ার এই প্ল্যাটফর্মটিকে অনেকেই বলছেন সামাজিক যোগাযোগের ‘নেক্সট বিগ থিং’। তাই দেশেও এর জনপ্রিয়তা এবং তরুণসমাজের বড়সংখ্যক ব্যবহারকারীদের কথা মাথায় রেখে বিকাশের উদ্যোগে এবার টিকটকে প্রচারিত হলো রোমান্টিকধর্মী বিনোদন ও সচেতনাতামূলক স্বল্পদৈর্ঘ্যের সিরিজ নাটক ‘প্রেমের বিকাশ’। দুই থেকে আড়াই মিনিট দৈর্ঘ্যের একেকটি পর্ব নিয়ে মোট ৩১টি পর্বে প্রেম-ভালবাসা, বিরহ-দ্বন্দ-বন্ধুত্বের আবহে নির্মিত পুরো সিরিজটি দারুণভাবে সাড়া ফেলেছে তরুণ টিকটক ব্যবহারকারীদের মধ্যে।
টিকটক ইনফ্লুয়েন্সার মিরাজ খান ও আরোহী মিম এ নাটকে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন। এছাড়া নাটকে অন্যান্য অনেক চরিত্রে বিভিন্ন টিকটক সেলিব্রটিরা অভিনয় করেছেন। টিকটকের পরিচিত মুখ নিয়েই এ নাটক নির্মিত হয়েছে বলে দর্শকের কাছে জনপ্রিয়তা বেড়েছে আরও অনেক গুণে। নাটকের প্লট ও অভিনয় নিয়ে ইতিবাচক সাড়া মিলেছে প্রত্যেকটি পর্বের কমেন্ট সেকশনে। পাশাপাশি, দারুণ ট্রেন্ডি এই উদ্যোগটির মাধ্যমে বিকাশের সেবাগুলোকে মানুষের কাছে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্খাপন করার কৌশলকে সাধুবাদ জানিয়েছেন অনেকেই।
নতুন এই সিরিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করার সময় আরোহী মিম বলেন, “কাজটার কল পাওয়ার পর থেকেই আমি বেশ দ্বিধায় ভুগছিলাম, আবার এক ধরনের এক্সাইটমেন্টও কাজ করছিলো। আমি যে ধরনের কাজ করেছি তার থেকে অনেকটাই ডিফারেন্ট। তবে ফরিদপুরে শুটিংয়ের সময় সেখানকার মানুষজনের কাছে নিজের এক্সেপটেন্স দেখে আমার সম্পূর্ন ভয় কেটে যায়। যেহেতু আমি মানুষের আনন্দের জন্য কাজ করি, মানুষ আমাকে গ্রহণ করছে দেখলে ভালোই লাগে। এমন একটা সুন্দর কাজের অংশ করার জন্য আমি রুবায়েত ভাই সহ বিগফিশ টিম ও বিকাশের কাছে কৃতজ্ঞ!”
এই সিরিজেই অভিনয় করা আর এক শিল্পী মিরাজ খান তার অভিজ্ঞতা শেয়ার করে বলেন, “একটা ভালো টিমের সাথে ভালো কাজ করার অভিজ্ঞতা সব সময়ই ভালো হয়। বিগফিশ এন্টার্টেইনমেন্ট কিংবা বিকাশের সাথে এটা আমার প্রথম কাজ ছিলো। প্রথম প্রথম মনে হয়েছিলো মানিয়ে নেয়াটা চাপের হবে, কিন্তু পুরো টিমটাই এতো বেশি প্রফেশনাল ও আন্তরিক যে পুরো সময়টা জুড়েই আমার কাছে চিরচেনা একটা টিম মনে হয়েছে। পুরো সময়টা আমি বেশ উপভোগ করেছি, নতুন অনেক কিছু শিখেছি, যা নিঃসন্দেহে আমাকে পরবর্তী সময়গুলোতে সাহায্য করবে।”
ইউটিউব, ফেসবুকের এই সময়ে টিকটকে নাটক কেন? এই প্রশ্ন অনেকেরই মনে হয়তো এসেছে। গত কয়েক দশকে মানুষের মনোযোগ সীমা আশঙ্কাজনক হারে কমে গেছে। মাইক্রোসফটের এক গবেষণা থেকে জানা গেছে যে, মানুষ গড়ে মাত্র আট সেকেন্ড এক জায়গায় মনোযোগ ধরে রাখতে পারে। ফলে জিজিটাল কন্টেন্ট তৈরিতেও এর প্রভাব পড়েছে। তাই দর্শক দীর্ঘ কন্টেন্টের বদলে কয়েক মিনিটের কন্টেন্টে বেশি আগ্রহী হয়েছেন। টিকটক তাই তরুণ সমাজের কাছে জনপ্রিয় হয়েছে। কারণ, এই প্লাটফর্ম শুরুতেই জানিয়ে দিচ্ছে যে তার ভিডিওর দৈর্ঘ্য ছোট।
টিকটকের জন্য সিরিজ নির্মাণের কোনো পুর্ব অভিজ্ঞতা না থাকাই সেই জার্নিটাও ছিলো বেশ ইন্টারেস্টিং। সেই জার্নির অভিজ্ঞতা শেয়ার করে রুবায়েত মাহমুদ বলেন, “টিকটক নিঃস্বন্দেহে বর্তমান সময়ে একটি জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম। তবে নতুন প্ল্যাটফর্মের জন্য কোনো ভিডিও তৈরি করা সব সময়ই চ্যালেঞ্জের হয়। ভার্টিক্যাল রেশিওতে শ্যুট করা, সঠিক ইফেক্ট ইউজ করা, সঠিক এডিটিং সফটওয়্যার ঠিক করা আরও কতো কিছু। সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের ছিল নিজেদের কম্ফোর্ট জোন থেকে বের হয়ে ছোট ডিউরেশনের ভিডিও তৈরি করা। এগুলো নিয়ে বেশ দ্বিধা, দ্বন্দের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে আমাদের। সবশেষে এই কাজটা যেহেতু একদম নতুন ছিলো, সে জায়গা থেকে আমরা বেশ উপভোগ করেছি। আর রিলিজ হওয়ার পর মানুষ এটাকে স্বাদরে গ্রহণ করছে দেখে আরও ভালো লাগছে।”
টিকটককে এ নাটকের প্লাটফর্ম হিসেবে বেঁছে নেয়ায় এর ব্যবহারকারীরা যেমন পছন্দের সেলিব্রেটিদের অভিনয় দেখতে পেরেছেন, তেমনি জানতে পেরেছেন বিকাশ -এর দারুণ সব আর্থিক সেবাগুলোকে। ফলে, বিনোদনের পাশপাশি সহজ, নিরাপদ ডিজিটাল সেবাগুলো ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করার মাধ্যমে এই সিরিজ নাটকটি ভবিষ্যতের একটি ক্যাশলেস সমাজ বাস্তবায়নেও ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছেন নির্মাতারা। ৩ কোটিরও বেশি মানুষের কাছে ছড়িয়ে পড়া সিরিজটি সাড়ে ৫ কোটিরও বেশি বার দেখা হয়েছে যেখানে ২৬ লাখেরও বেশি দর্শক লাইক-কমেন্ট করে নিজেদের অনুভূতি প্রকাশ করেছেন। আগ্রহী দর্শকরা টিকটক ও ইউটিউব থেকে সিরিজটি দেখতে পারবেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

কর্পোরেট সংবাদ
ফাইনান্সএশিয়া অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পেলো ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট

দেশের বিনিয়োগ ব্যাংকিং খাতে এক অনন্য মাইলফলক গড়লো ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড (ইউসিবিআইএল)। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ফাইনান্সএশিয়া অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫-এ ইউসিবিআইএল টানা তৃতীয়বারের মতো ‘বেস্ট ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক’ পুরস্কার অর্জন করেছে।
এবারের আসরে ইউসিবিআইএল আরও দুটি মর্যাদাপূর্ণ বিভাগ—‘বেস্ট ডেট ক্যাপিটাল মার্কেটস হাউস (ডিসিএম)’ এবং ‘বেস্ট ইকুইটি ক্যাপিটাল মার্কেটস হাউস (ইসিএম)’-এ বিজয়ী হওয়ার মাধ্যমে নিজের শ্রেষ্ঠত্ব আবারও প্রমাণ করেছে।
এই কৃতিত্ব কেবল একটি পুরস্কার নয়—এটি ইউসিবিআইএল-এর সুদৃঢ় নেতৃত্ব, উদ্ভাবনী দৃষ্টিভঙ্গি, নিখুঁত বাস্তবায়ন দক্ষতা এবং ক্লায়েন্ট-প্রধান মানসিকতার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি।
ইউসিবিআইএল’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তানজিম আলমগীর বলেন, টানা তিনবার এই স্বীকৃতি পাওয়া আমাদের জন্য গর্বের, একই সঙ্গে এটি আমাদের আরও বড় দায়িত্ববোধের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। আমাদের ক্লায়েন্ট, বিনিয়োগকারী এবং অংশীদারদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা—তাদের আস্থা ও সহযোগিতাই আমাদের চালিকাশক্তি।
এর আগেও ইউসিবিআইএল ফাইনান্সএশিয়া, ইউরোমানি, দ্য অ্যাসেট ট্রিপল এ, এশিয়ামানি-সহ বহু আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছ থেকে সম্মাননা লাভ করেছে। সম্প্রতি দ্য অ্যাসেট ট্রিপল এ অ্যাওয়ার্ডস ফর সাসটেইনেবল ফাইন্যান্স ২০২৫-এ পাঁচটি বিভাগে পুরস্কার জয়ের মধ্য দিয়ে টেকসই অর্থায়নের প্রতিও ইউসিবিআইএল’র দৃঢ় অঙ্গীকারের প্রতিফলন ঘটেছে।
পেশাদারত্ব, স্বচ্ছতা এবং সৃজনশীলতাকে মূল মন্ত্র করে ইউসিবিআইএল সামনে এগিয়ে যাচ্ছে—বাংলাদেশের মূলধন বাজারে দীর্ঘস্থায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনার প্রত্যয় নিয়ে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
শিক্ষামূলক অনলাইন কোর্সে বিকাশ পেমেন্টে ক্যাশব্যাক, ডিসকাউন্ট

স্কুল-কলেজের পড়াশুনা থেকে শুরু করে চাকরির প্রস্তুতি, ক্যারিয়ার, ব্যবসায় দক্ষতা অর্জনে জনপ্রিয় অনলাইন শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম ‘টেন মিনিট স্কুল’, ‘শিখো’,
‘এরিয়া ৭১ একাডেমী’ এবং ‘লার্নিং বাংলাদেশ’ থেকে যেকোনো কোর্স নিয়ে পেমেন্ট বিকাশ করলে গ্রাহকরা পাচ্ছেন বিভিন্ন অংকের ক্যাশব্যাক, ডিসকাউন্ট।
বিকাশ অ্যাপ থেকে টেন মিনিট স্কুল-এর কোর্স নিয়ে পেমেন্ট করলেই গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১৫ শতাংশ ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক, সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত। বিকাশ অ্যাপের হোম স্ক্রিনের ‘অফারস’ সেকশন থেকে ‘টেন মিনিট স্কুল’ সিলেক্ট করে ৩০ জুন পর্যন্ত অফারটি গ্রহণ করা যাবে। অফারের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে https://www.bkash.com/campaign/cashback-at-10minuteschool লিংকটিতে।
শিখো-তে ৪৯৯ টাকা থেকে ১,৫০১.৯৯ টাকার মাঝে যেকোনো কোর্স নিতে বিকাশ পেমেন্ট করলেই গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১৫ শতাংশ ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক। ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলা এই ক্যাম্পেইনে একজন গ্রাহক একবারই ক্যাশব্যাক উপভোগ করতে পারবেন। অফারের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে https://www.bkash.com/campaign/shikho-yearlong-cashback লিংকটিতে।
‘এরিয়া ৭১ একাডেমী’-তে নির্দিষ্ট কোর্স নিয়ে পেমেন্ট বিকাশ করলেই গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক। ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত চলা এই ক্যাম্পেইনে একজন গ্রাহক যত খুশি ততবার ক্যাশব্যাক উপভোগ করতে পারবেন। অফারের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে https://www.bkash.com/campaign/area71-apr25 লিংকটিতে।
অন্যদিকে, লার্নিং বাংলাদেশ-এ বিকাশ পেমেন্টে কুপন কোড ‘BKASH20’ ব্যবহারে যেকোনো অনলাইন কোর্সে গ্রাহকরা পাচ্ছেন ২০ শতাংশ ডিসকাউন্ট। সেইসাথে জনপ্রিয় তিনটি ই-বুক – ‘চ্যাটজিপিটি প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং’, ‘চাকরির পাশাপাশি বিজনেজ’ এবং ‘ক্যারিয়ার গ্রোথে ৯৯টি টিপস’– কিনতেও গ্রাহকরা এই ডিসকাউন্ট উপভোগ করতে পারছেন। ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত চলা এই অফারের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে https://www.bkash.com/campaign/learningbd- apr25 লিংকটিতে।
জনপ্রিয় এই শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্মগুলো থেকে লাইভ কোর্স, স্পোকেন ইংলিশ, আইইএলটিএস, ফ্রিল্যান্সিংয়ের মতো ভাষা শিক্ষা ও স্কিল ডেভেলপমেন্ট কোর্স, ইংলিশ মাস্টার্স, কনটেন্ট ক্রিয়েশন, ডিজিটাল মার্কেটিং-এর মতো বান্ডেল কোর্স, বুয়েট, মেডিকেল, ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষার কোর্স, এসএসসি-এইচএসসি প্রস্তুতি ও অনলাইন ব্যাচের জন্য একাডেমিক কোর্স, চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি সহ নানা ধরনের কোর্স আরও সাশ্রয়ী মূল্যে নেয়ার সুযোগ পাচ্ছেন বিকাশ গ্রাহকরা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক চালু করলো ‘ফ্রিল্যান্সার অ্যাকাউন্ট’

দেশের তরুণ ও সম্ভাবনাময় ফ্রিল্যান্সারদের জন্য স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ চালু করেছে ‘ফ্রিল্যান্সার অ্যাকাউন্ট’। এই উদ্যোগের মাধ্যমেই ডিজিটাল অর্থনীতিতে আরও শক্তভাবে এগিয়ে যেতে সহায়তা করছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ।
এই অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সাররা এখন আরও সহজ ও নিরাপদে বিদেশ থেকে পারিশ্রমিক গ্রহণ করতে পারবেন। এছাড়াও- একাধিক মুদ্রায় লেনদেনের, বৈদেশিক মুদ্রার রূপান্তর এবং নির্বিঘ্নে আন্তর্জাতিক লেনদেনের মতো সুবিধাও পাওয়া যাবে অ্যাকাউন্টটিতে। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের ইন্টারনেট ব্যাংকিং অ্যাপ ব্যবহার করে গ্রাহকরা সহজেই ফর্ম সি জমা দিয়ে রেমিট্যান্স জমা করতে পারবে। ডিজিটাল অনবোর্ডিং সিস্টেম থাকার কারনে দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে খুব সহজেই ফ্রিল্যান্সাররা এই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সারদের জন্য নতুন এ জিরো-ফি অ্যাকাউন্ট থেকে ক্রেডিট কার্ড এবং পার্সোনাল লোন প্রসেসিং ফিতে বিশেষ ছাড়, বিনামূল্যে রেমিটেন্স সার্টিফিকেট এবং ডিজিটাল ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে নিরবচ্ছিন্নভাবে ফান্ড ট্রান্সফারের সুবিধাও পাওয়া যাবে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের হেড অব ওয়েলথ অ্যান্ড রিটেইল ব্যাংকিং লুৎফুল হাবিব বলেন, আমরা গর্বিত যে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ফ্রিল্যান্সার অ্যাকাউন্ট চালু করেছে। এটা বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে আমাদের দেশের সাহসী ও উদ্যমী ফ্রিল্যান্সারদের জন্য। এটা কেবল একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নয়, এটা ফ্রিল্যান্সারদের জন্য তৈরি ব্যাংকিং এর একটি পূর্ণাঙ্গ অভিজ্ঞতা। এর মাধ্যমে আপওয়ার্ক এবং ফাইভার এর মতো আরও অনেক বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্ম থেকে সহজেই পেমেন্ট গ্রহণ করতে পারবে ফ্রিল্যান্সাররা।
বাংলাদেশ ফ্রিল্যান্সার্স ডেভেলপমেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান, ড. তানজিবা রহমান, বলেন, ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি সম্ভাবনাময় পথ, যা বেকার মানুষকে দক্ষ জনশক্তিতে পরিণত করে ডিজিটাল অর্থনীতিতে যুক্ত হওয়ার সুযোগ করে দেয়। আমরা আনন্দিত যে, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড এমন সহজ ও সুবিধাজনক অ্যাকাউন্ট চালু করেছে, যা ফ্রিল্যান্সারদের আর্থিক প্রয়োজন মেটাতে সহায়তা করবে এবং দেশের অর্থনীতিতে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে ভূমিকা রাখবে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরনো আন্তর্জাতিক ব্যাংক, যা ১৯০৫ সাল থেকে দেশে সেবা দিয়ে আসছে। ব্যাংকটি বাণিজ্যকে আরোও সহজতর, উদ্যোক্তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি, এবং আর্থিক অংশগ্রণ নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। ফ্রিল্যান্সার অ্যাকাউন্ট তাদের উদ্ভাবনী সমাধানসমূহের মধ্যে এক নতুন সংযোজন, যা ক্রমবর্ধমান ও পরিবর্তনশীল শ্রমশক্তির প্রয়োজনীয়তা পূরণে সাহায্য করবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংক ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টের এজিএম

ইসলামী ব্যাংক ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের (আইবিসিএমএল) ১৫তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রবিবার (২০ এপ্রিল) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন আইবিসিএমএল পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব।
সভায় কোম্পানির পরিচালক প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, মো. আলতাফ হুসাইন, জি. এম. মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন কাদের, শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে মো. ওমর ফারুক খান, মো. আশরাফুল হক, এফসিএ, মো. সালেহ ইকবাল, কোম্পানির শরী’আহ সুপারভাইজরি কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও (চলতি দায়িত্ব) আবু সাঈদ মো. নাহিদ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।
এসময় শেয়ারহোল্ডারগণ কর্তৃক ২০২৪ সালের আর্থিক বিবরণীর অনুমোদন এবং প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়িক সফলতাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
গ্রাহকের কাছে ‘সিলায়ন ৬’ হস্তান্তর করলো বিওয়াইডি বাংলাদেশ

সিলায়ন ৬ গাড়ি হস্তান্তর অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে বিওয়াইডি বাংলাদেশ। রবিবার (২০ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত এ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে যেখানে ৬ জন গ্রাহকের হাতে তুলে দেওয়া হয় নতুন বিওয়াইডি সিলায়ন সিক্স। রবিবার (২০ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত এ হস্তান্তর অনুষ্ঠানটি বিওয়াইডি বাংলাদেশ সার্ভিস সেন্টারে একটি উষ্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে আয়োজিত হয়।
গ্রাহক এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের স্বাগত জানানো হয় বিওয়াইডি বাংলাদেশ শোরুমে। যেখানে বিওয়াইডি সিলায়ন সিক্স এর একটি সংক্ষিপ্ত প্রেজেন্টেশন হয়, এসময় গাড়ির ফিচার ও পারফরম্যান্স তুলে ধরা হয়। এরপর সার্ভিস সেন্টারে আনুষ্ঠানিকভাবে গাড়ির চাবি প্রদান করা হয় নতুন মালিকদের হাতে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিজি রানার বিডি লিমিটেডের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান খান এবং বিওয়াইডির এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার ঝ্যাং জি। তাঁরা নতুন গ্রাহকদের অভিনন্দন জানান এবং বাংলাদেশের বৈদ্যুতিক যানবাহন খাতে বিওয়াইডি এর প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
বিওয়াইডি সিলায়ন সিক্স ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাজারে আসে। ১০০০++ কিমি রেঞ্জের মাধ্যমে প্লাগ-ইন হাইব্রিড গাড়ির ধারণাকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করে। বাজারে আসার পর থেকে এটি দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে এবং বাংলাদেশের পিএইচইভি ক্রেতাদের প্রথম পছন্দে পরিণত হয়েছে।