বিনোদন
কানাডায় যাচ্ছে ব্যান্ড চিরকুট
দেশ ও দেশের বাইরে সমান জনপ্রিয় ব্যান্ড দল ‘চিরকুট’। দর্শকপ্রিয়তার কারণে প্রতি বছরই দেশের বাইরে প্রায়ই কনসার্ট করে দলটি। সেই ধারাবাহিকতায় এবার কানাডায় কনসার্ট করতে যাবেন তারা।
জানা গেছে, ‘বাংলাদেশে স্ট্রিট ফেস্টিভ্যাল’ শিরোনামের একটি উৎসবে গান গাইবে তারা।
কানাডায় চিরকুটের প্রথম কনসার্ট হবে আসছে জুলাইয়ের ১ তারিখ। বার্চমাউন্ট প্লাজায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের আয়োজনে এটি অনুষ্ঠিত হবে। চিরকুটের দ্বিতীয় কনসার্ট দ্য সিটি অব ক্যালগারিতে।
এরইমধ্যে কনসার্টে যোগ দেওয়ার বিষয়ে চিরকুটের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে। জানানো হয়, এখন পর্যন্ত দুটি কনসার্ট নিশ্চিত হয়েছে। এ সফরে আরও বেশকিছু কনসার্টের পরিকল্পনাও রয়েছে।
চিরকুট ব্যান্ডের বর্তমান লাইনআপ শারমিন সুলতানা সুমি কথা-সুর-কণ্ঠ। পাভেল আরিন ড্রামস, দিব্য নাসের লিড গিটার, আরাফ বেইজ গিটার, জাহিদ নীরব কী-বোর্ড, হারমোনিয়াম, ভোকাল; রায়হান ইসলাম শুভ্র গিটার, ম্যান্ডোলিন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
আন্তর্জাতিক উৎসবে মেহজাবীনের প্রথম সিনেমা
কান চলচ্চিত্র উৎসবের পর বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ উৎসব বলা হয় টরন্টো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবকে (টিআইএফএফ)। এবার বসছে এই উৎসবের ৪৯তম আসর। এ আসরে নির্বাচিত হয়েছে ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী অভিনীত প্রথম সিনেমা ‘সাবা’। আগামী ৫ সেপ্টেম্বর শুরু হওয়া ১১ দিনব্যাপী এই উৎসবে দেখানো হবে সিনেমাটি।
টিআইএফএফ-এর আসন্ন উৎসবে কোন ছবিগুলো নির্বাচিত হয়েছে, সদ্য তালিকা প্রকাশ করেছে আয়োজকরা। যেখানে ডিসকভারি প্রোগ্রামে বিশ্বের ২৪টি চলচ্চিত্রের সাথে স্থান করে নিয়েছে বাংলাদেশি এই সিনেমা।
‘সাবা’ পরিচালনা করেছেন মাকসুদ হোসেন। গত এপ্রিলে মেহজাবীনের জন্মদিন উপলক্ষ্যে ‘সাবা’র পোস্টার উন্মোচনের মধ্য দিয়ে সিনেমাটির খবর জানানো হয়। সেই খবরের তিন মাসেই এল নতুন সুসংবাদ।
জানা গেছে, চলতি বছরের শেষ দিকে সিনেমাটি মুক্তির কথা রয়েছে। এমনটা জানিয়েছেন সিনেমাটির নায়িকা নিজেই।
মেহজাবীন ছাড়া ‘সাবা’-য় আরও অভিনয় করেছেন মোস্তফা মনোয়ার এবং রোকেয়া প্রাচী প্রমুখ। ‘মাটির প্রজার দেশে’র আরিফুর রহমান ও তামিম আবদুল মজিদের প্রযোজনায় সিনেমাটির চিত্রগ্রহণে ছিলেন বরকত হোসেন পলাশ।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
সংগীতশিল্পী শাফিন আহমেদ আর নেই
জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী শাফিন আহমেদ মারা গেছেন। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন এ সংগীতশিল্পীর ভাই হামিন আহমেদ।
তিনি বলেন, ‘শাফিনের ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক হয়েছিল। ২০ জুলাই তার একটা কনসার্ট ছিল ভার্জিনিয়াতে। শোয়ের আগে অসুস্থ হয়ে পড়েন শাফিন। শো’টা ক্যানসেল করেন। সেদিনই তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর তার নানা অর্গান অকার্যকর হতে থাকলে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। এরপর তাকে আর ফেরানো গেল না।’
এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জিয়াউল ফারুক অপূর্ব শাফিন আহমেদের এক ছবি পোস্ট করেছেন। যেখানে ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘কিছুক্ষণ আগে ভার্জিনিয়ার একটি হসপিটালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বাংলাদেশের ব্যান্ড তারকা শাফিন আহমেদ ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না-লিল্লাহি রাজিউন। আল্লাহ তাকে জান্নাত দান করুক।’
শাফিন আহমেদ মাইলস ব্যান্ডের বেজ গিটারিস্ট এবং প্রধান গায়ক। ব্যান্ডের বাইরে তিনি সলো ক্যারিয়ারে সুনাম অর্জন করেছেন। এছাড়াও বেশকিছু সলো কিংবা মিক্সড অ্যালবামে এই শিল্পীর গান রয়েছে। শাফিনের মা সঙ্গীত শিল্পী ফিরোজা বেগম এবং বাবা সুরকার কমল দাশগুপ্ত।
এই পরিবারে জন্ম নেওয়ার কারণে ছোট বেলা থেকেই শাফিন গানের ভেতরেই বড় হয়। বাবার কাছে মাঝে মাঝে উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত শিখেছেন আর মার কাছে শিখেছেন নজরুলগীতি।
এরপর বড়ভাই হামিন আহমেদ-সহ ইংল্যান্ডে পড়াশোনার সুবাদে পাশ্চাত্য সংগীতের সংস্পর্শে এসে ব্যান্ড সঙ্গীত শুরু করেন এবং মাইলস ব্যান্ড গড়ে তোলেন যা পরবর্তিতে বাংলাদেশের অগ্রগামী ব্যান্ডদলসমুহের মধ্যে অন্যতম হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।
তিনি সেইসময় প্রচারিত বিটিভির নিয়মিত মাইলসকে নিয়ে করা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতেন। শাফিন আহমেদের জন্ম ১৯৬১ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর। এ সংগীতশিল্পীর জনপ্রিয় কিছু গানের মধ্যে চাঁদ তারা সূর্য, জ্বালা জ্বালা, ফিরিয়ে দাও ও ফিরে এলেনা অন্যতম।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
আবু সাঈদের ছবি পোস্ট করে অভিনেত্রী স্বস্তিকার আবেগঘন স্ট্যাটাস
কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত আবু সাঈদের আঁকা ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে ভারতীয় অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখার্জি লিখেছেন, ‘অস্থির লাগছে। আমিও তো সন্তানের জননী। আশা করব বাংলাদেশ শান্ত হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্র থেকে কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে দেওয়া পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘…একটা ভিডিও দেখলাম, গুলির ধোঁয়া। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা আক্রান্ত। ছাত্র বয়স গেছে সেই কবে, তবে জাহাঙ্গীরনগর (বিশ্ববিদ্যালয়) আর আমার যাদবপুর (বিশ্ববিদ্যালয়) খুব কাছাকাছি। কাঠগোলাপের গাছগুলিও কেমন এক রকম। এক রকম আকাশের মেঘগুলিও। কেবল আজ ওখানে বারুদের গন্ধ।’
এই বছরের জানুয়ারিতে ঢাকায় এসেছিলেন স্বস্তিকা। তিনি লিখেছেন, এই তো কয়েক মাস আগে বাংলাদেশ গেলাম, খুব ইচ্ছা ছিল জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় যাওয়ার। চারুকলা (ঢাবি) যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল, জীবনের একটা স্মরণীয় দিন হয়ে থাকবে। প্রতিবার আসি, ব্যস্ততায় যাওয়া হয় না, মা-ও খুব যেতে চাইতেন বাংলাদেশ, নিয়ে যাওয়া হয়নি।
স্বস্তিকার ভাষ্যে, অমন সুন্দর করে সারা রাস্তাজুড়ে ভাষার আলপনা আর কোথায় দেখব? নয়নজুড়ানো দেয়াল লেখা? এ বোধ হয় মুক্তিযুদ্ধের শপথ নেওয়া একটা জাতির পক্ষেই সম্ভব।
ভারতীয় শিল্পীদের মধ্যে কবীর সুমনও কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করেছেন। কবীর সুমন লিখেছেন, ‘…বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থায় চুপ করে বসে থাকতে পারি না। থেকেছি কয়েক দিন, আর পারছি না। কিন্তু অবস্থাটা যে ঠিক কী, কী কী কারণে এমন হলো এবং হচ্ছে, কারা যে এতে জড়িত, তা–ও তো ঠিকমতো জানি না। তা–ও করজোড়ে সব পক্ষকে মিনতি করছি, অনুগ্রহ করে হিংসা, হানাহানি বন্ধ করুন। ঢাকা সরকারকে অনুরোধ করছি, বাংলা ভাষার কসম, শান্তি রক্ষার চেষ্টা অব্যাহত রাখুন। আপনাদের ছাত্রবাহিনী যেন হিংসার আশ্রয় না নেয়।’
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
কোটা আন্দোলন নিয়ে যা বললেন চঞ্চল ও শাওন
বিগত কয়েকদিনের চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলন সহিংসতায় রূপ নিয়েছে। এ আন্দোলনে এরই মধ্যে ৬ জন মারা গেছেন। এ পরিস্থিতিতে দেশের সাধারণ মানুষ বেশ উদ্বিগ্ন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে সবাই তাদের মতামত প্রকাশ করছেন। কেউ কেউ এ আন্দোলনে প্রাণহানির ঘটনায় প্রতিবাদ জানাচ্ছেন।
অন্যদিকে কেউ কেউ আবার কোটা সংস্কার নিয়ে সরকারকে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনার তাগিদ দিচ্ছেন, যাতে দ্রুত একটি সুষ্ঠু সমাধানের পথ তৈরি করা যায়। এ আন্দোলন নিয়ে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি বিনোদন অঙ্গনের তারকারাও তাদের মত প্রকাশ করছেন। সেই তারকাদের তালিকায় যুক্ত হলেন দুই বাংলার নন্দিত অভিনয়শিল্পী চঞ্চল চৌধুরী ও মেহের আফরোজ শাওন।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে যারা মারা গেছেন তাদের মধ্যে রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ অন্যতম। তাকে নিয়ে মেহের আফরোজ শাওন ফেসবুকে লিখেছেন, ‘বুক চিতিয়ে দাঁড়ানো এই নিরস্ত্র মানুষটাকে সরাসরি গুলি করা পুলিশ ভাই কি কাল রাতে ঘুমাতে পেরেছেন? তার কি কোনো সন্তান আছে? সেই সন্তানের চোখের দিকে তাকাতে তার কি একটুও লজ্জা লাগবে না!’ তিনি তার স্ট্যাটাসে হ্যাসট্যাগ দিয়ে লিখেছেন, ‘আমি_কোটা_সংস্কারের_পক্ষে’। স্ট্যাটাসের শেষে শাওন আরও লেখেন, ‘দয়া করে মুক্তিযোদ্ধা কিংবা তাদের পরিবার নিয়ে কোনো প্রকার বাজে মন্তব্য করবেন না।’
অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী ফেসবুকে লিখেছেন, ‘পেশাগত কাজে প্রায় বিশ দিন আমেরিকা থাকার পর গতকাল রাতে ঢাকায় ফিরেছি। সেখানে বসে এই কয়দিন নিউজগুলো দেখে হতবাক হয়েছি, হয়েছি শোকাহত! সমাধানের অন্য কোন পথ কি খোলা ছিল না? গুলি কেন করতে হলো?’
ওই পোস্টে চঞ্চল চৌধুরী লিখেছেন, ‘বুকের রক্ত না ঝড়িয়ে সুষ্ঠু সমাধান করা যেত না? যা ঘটে গেল, এটা মোটেও প্রত্যাশিত নয়। বিষয়টা হৃদয়বিদারক, মর্মান্তিক এবং সভ্যতা বর্হিভূত! আমি খুব সাধারণ একজন মানুষ এবং অভিভাবক হিসেবে রাজনীতির এত এত কঠিন কৌশল বুঝি না! শুধু একটা প্রশ্ন বুঝি, তরুণ তাজা যে প্রাণগুলো অকালে ঝড়ে গেল, তার দায় কে নেবে? যে মায়ের বুক খালি হলো, তার আর্তনাদ কি কোনো জনমে শেষ হবে? হায়রে দুর্ভাগা দেশ! নোংরা রাজনীতির নামে এই রক্তপাত বন্ধ হোক!’
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
কে এই ‘মেসেজ ড্রপ’ হুজুর, যা জানা গেল
নকল স্টেজ তৈরি করে নিয়মিত ভিডিও তৈরি করেন। তিনি এমনভাবে ভান করেন, যেন তার সামনে কয়েকশ’ শ্রোতা! কথায় কথায় বলে থাকেন—‘মেসেজ ড্রপ’ কিংবা ‘আমার অ্যাসিস্টেন্ট’। সম্প্রতি কথিত এই আলোচককে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় চলছে তুমুল আলোচনা ও সমালোচনা।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল এই আলোচকের নাম আবু আবদুল্লাহ্ মোহাম্মদ। তবে তাকে বেশিরভাগ মানুষই ‘মেসেজ ড্রপ হুজু ‘ নামেই চেনে। তিনি রাজশাহীতে থাকেন। তিনি নিজেকে ইসলামিক স্কলার দাবি করেন। তবে তার শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।
প্রাথমিক অবস্থায় তিনি ইসলামি বক্তা মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারীসহ বেশ কয়েকজন শায়েখের কথা বলার ধরণ ও কণ্ঠ নকল করে আলোচনায় আসেন। তিনি মিজানুর রহমান আজহারীর মতো বাংলা ও ইংরেজির সংমিশ্রণে বক্তব্য দেওয়ার চেষ্টা করেন।
একসময় ইসলামের নানা প্রসঙ্গ নিয়ে তাকে আলোচনা করতে দেখা গেলে, বর্তমানে নিজেকে বদলেছেন অনেকটাই। তিনি আলোচনার আদলে ফেসবুক, টিকটক ও ইউটিউবের জন্য কনটেন্ট নির্মাণ করেন। তিনি কথায় কথায় বলেন, ‘যুব সমাজের উদ্দেশ্যে মেসেজ ড্রপ করছি।’ এমনকি তাকে সব ইনফরমেশন তার ‘পার্সোনাল অ্যাসিসটেন্ট দিয়ে থাকেন’ বলেও দাবি করে প্রতিটি ভিডিওতে।
তার ব্যক্তিগত টিকটক অ্যাকাউন্টে নারী ও সিনেমা নিয়ে আলোচনা করায় তিনি ব্যাপক সমালোচিত হন। তার আলোচনায় অভিনেত্রী থেকে শুরু করে বাদ যায়নি পর্নোতারকারাও। তিনি ‘মেয়েদের জন্য গান-নাচ জরুরি’ এবং ‘প্রেম করা ফরজ’ এমনটাও উল্লেখ করেছেন। তার এসব ফতোয়ায় ক্ষেপেছেন অনেকেই।
মো. মুহিবুল মোত্তাকিন নামের একজন লিখেছেন, আপনি কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে ইসলামিক স্কলার হয়েছেন? বড় বড় ইসলামিক স্কলারাও তাদের নামের পাশে ইসলামিক স্কলার লেখেন না। আপনি তো দেখছি সবই নকল করে বসেন।
মাহির নাইম নামের একজন লিখেছেন, কেউ যেনো জোরপূর্বক উস্তাদকে স্টেজে এনে বসিয়ে দিছে, পর্দার আড়ালেই ওস্তাদকে ভালো দেখায়।
এমআই