রাজধানী
বায়ুদূষণে ঢাকা আজ নবম স্থানে, শীর্ষে দিল্লি

দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এরপর রয়েছে ভারতের আরেক শহর মুম্বাই। দূষণমাত্রার তালিকায় ঢাকার অবস্থান নবম। আজ মঙ্গলবার (১৪ মে) বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা গেছে এসব তথ্য।
তালিকার শীর্ষে থাকা দিল্লির স্কোর ৩৩১ অর্থাৎ সেখানকার বাতাস দুর্যোগপূর্ণ বা বিপজ্জনক। এরপর মুম্বাইয়ের দূষণ স্কোর ১৮৬ অর্থাৎ সেখানকার বায়ুর মান অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে।
এরপরে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। এই শহরটির দূষণ স্কোর ১৭৩ অর্থাৎ সেখানকার বায়ুর মানও অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে।
রাজধানী ঢাকা রয়েছে ৯ নম্বরে। এই শহরের দূষণ স্কোর ১২২ অর্থাৎ এখানকার বাতাস সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ক্ষতিকর। বিশেষ করে যারা ফুসফুসজনিত রোগে আক্রান্ত, অ্যাজমার সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য ঢাকার বায়ু আজ অস্বাস্থ্যকর।
স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

রাজধানী
বৈশাখের বিকেলে দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখর রমনা পার্ক

আজ পহেলা বৈশাখ। এদিন বিকেলে ভিড় বেড়েছে রমনা পার্ক এলাকায়। নারী-পুরুষ ও ধর্ম-বর্ণ ভেদাভেদ ভুলে সর্বস্তরের মানুষ বর্ষবরণ আয়োজনে অংশ নিতে আসেন। বাবা-মায়ের হাত ধরে আসে শিশুরাও। সবার পোশাকে বৈশাখী সাজ। বিশেষত নারীদের শাড়ি আর পুরুষদের পরনে পাঞ্জাবি। সোমবার (১৪ এপ্রিল) রমনাপার্কে এমন চিত্র দেখা গেছে।
দর্শনার্থীরা বলছেন, স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশে এ বৈশাখ যেন উৎসবে নতুন মাত্রা এনেছে। নেই কোনো রাজনৈতিক উত্তেজনা, নেই সংঘর্ষ-হানাহানি— যে কারণে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে বর্ষবরণ করতে পারছেন তারা।
সরেজমিনে রমনাপার্ক ঘুরে দেখা যায়, সকাল থেকে পহেলা বৈশাখের নানা আয়োজন চলছে রমনাপার্কে। আয়োজন দেখতে এসেছেন দর্শনার্থীরা। কেউবা এসেছেন ছুটির দিন উদযাপন করতে।
কেউ এসেছেন বাচ্চা নিয়ে, কেউ এসেছেন বন্ধু-বান্ধব নিয়ে, আবার কেউবা এসেছেন পরিবার নিয়ে। সবাই নিজের মনের আনন্দে সময় কাটাচ্ছেন।
জানা গেছে, পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে রমনাপার্কে আগত দর্শনার্থীদের বাড়তি নিরাপত্তা দিতে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। পুলিশ, র্যাবের পাশাপাশি অন্যান্য সংস্থার সদস্য ও কর্মকর্তারা দায়িত্ব পালন করছেন রমনায়। যাতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে।
এদিকে রমনাপার্কে উপচে পড়া ভিড় রয়েছে দর্শনার্থীদের। রমনার প্রতিটি কোণ যেন হয়ে উঠেছে একেকটি মিলনমেলা। লাল-সাদা শাড়ি, রঙিন ফিতা আর পাঞ্জাবিতে সেজেছেন তরুণ-তরুণীরা। চারপাশে বেজে চলেছে ঢাক-ঢোল, বাঁশি আর লোকগান। শিশু চত্বরে শিশুদেরও রয়েছে উপচে পড়া ভিড়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
ঢাকার বাতাস আজ অস্বাস্থ্যকর

বিশ্বে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে চীনের চারটি শহর। তবে এ তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছে দেশের রাজধানী ঢাকা। আজ রোববার (১৩ এপ্রিল) বাংলাদেশ সময় সকাল পৌনে ৯টায় আইকিউ এয়ারের মানসূচকে ঢাকার বায়ুর মান ছিল ১৭৯। বায়ুর এই মানকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার নিয়মিত বায়ুদূষণ পরিস্থিতি তুলে ধরে। বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা তাৎক্ষণিক সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে ধারণা দেয়।
আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর শূন্য থেকে ৫০-এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ‘ভালো’ বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা ‘সহনীয়’ ধরা হয়।
তবে স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ থাকলে তা ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর (অসুস্থ বা শিশু-বৃদ্ধ) জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত থাকলে সে বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়।
আর স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ বলে বিবেচনা করা হয়। এ ছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়।
এদিন বায়ুদূষণে বিশ্বের শহরগুলোর তালিকায় শীর্ষ চারটি শহর চীনের গুয়াংজু (২৯৬), চংকিং (১৯৫), শেনজেন (১৮৭) ও চেংদু (১৮০)। এগুলোর মধ্যে গুয়াংজু শহরে বাতাসের মান ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে। বাকি শহরগুলোতে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস বিরাজ করছে।
ঢাকার বায়ুদূষণের প্রধান উপাদান হলো বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫-এর উপস্থিতি। আজ সকালে বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণার পরিমাণ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মানদণ্ডের চেয়ে প্রায় ২০ গুণ বেশি রয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
রোববার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট

রাজধানী ঢাকায় সপ্তাহের একেক দিন একেক এলাকার মার্কেট, দোকানপাট বন্ধ থাকে। আপনি হয়তো প্রস্তুতি নিচ্ছেন আপনার পছন্দের কোন মার্কেটে যাবেন আজ। কিন্তু সেই মার্কেট খোলা আছে কিনা তা হয়তো জানেন না। তাই আগে জেনে নিন ঢাকার কোন মার্কেট আজ বন্ধ এবং খোলা রয়েছে। না হলে কষ্ট করে গিয়ে ফিরে আসতে হতে পারে। মনে রাখাতে হবে সপ্তাহের ভিন্ন ভিন্ন দিনে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার মার্কেট, দোকানপাট বন্ধ থাকে।
আসুন জেনে নেওয়া যাক রবিবার রাজধানীর কোন কোন এলাকার দোকানপাট, মার্কেট সাধারণত বন্ধ থাকে।
যেসব এলাকার দোকানপাট বন্ধ থাকবে:
আগারগাঁও, তালতলা, শেরেবাংলা নগর, শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, পল্লবী, মিরপুর-১০, মিরপুর-১১, মিরপুর-১২, মিরপুর-১৩, মিরপুর-১৪, ইব্রাহীমপুর, কচুক্ষেত, কাফরুল, মহাখালী, নিউ ডিওএইচএস, ওল্ড ডিওএইচএস, কাকলী, তেজগাঁও ওল্ড এয়ারপোর্ট এরিয়া, তেজগাঁও ইন্ডাস্ট্রিয়াল এরিয়া, ক্যান্টনমেন্ট, গুলশান-১, ২, বনানী, মহাখালী কমার্শিয়াল এরিয়া, নাখালপাড়া, মহাখালী ইন্টারসিটি বাস টার্মিনাল এরিয়া, রামপুরা, বনশ্রী, খিলগাঁও, গোড়ান, মালিবাগের একাংশ, বাসাবো, ধলপুর, সায়েদাবাদ, মাদারটেক, মুগদা, কমলাপুরের একাংশ, যাত্রাবাড়ীর একাংশ, শনির আখড়া, দনিয়া, রায়েরবাগ, সানারপাড়।
যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ থাকবে:
বিসিএস কম্পিউটার সিটি (আইডিবি), পল্লবী সুপার মার্কেট, মিরপুর বেনারসি পল্লী, ইব্রাহীমপুর বাজার, রজনীগন্ধা মার্কেট, ইউএই মৈত্রী কমপ্লেক্স, বনানী সুপার মার্কেট, ডিসিসি মার্কেট গুলশান-১ এবং ২, গুলশান পিংক সিটি, মোল্লা টাওয়ার, আল-আমিন সুপার মার্কেট, রামপুরা সুপার মার্কেট, মালিবাগ সুপার মার্কেট, তালতলা সিটি কর্পোরেশন মার্কেট, কমলাপুর স্টেডিয়াম মার্কেট, গোরান বাজার, আবেদিন টাওয়ার, ঢাকা শপিং সেন্টার, আয়েশা মোশারফ শপিং কমপ্লেক্স, মিতালী অ্যান্ড ফ্রেন্ডস সুপার মার্কেট।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
শনিবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট

প্রতিদিনই মানুষের কিছু না কিছু কেনাকাটার প্রয়োজন হয়। এছাড়া মানুষ ঘুরতেও বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে থাকেন। প্রয়োজনীয় কেনাকাটা কিংবা ঘুরতে গিয়ে যদি দেখেন ওই এলাকার মার্কেট বন্ধ, তাহলে মনটাই খারাপ হয়ে যায়। সেই সঙ্গে নষ্ট হয় সময়ও।
তাই বাসা থেকে বের হওয়ার আগে জেনে নিন শনিবার (১২ এপ্রিল) রাজধানীর কোন কোন এলাকার দোকানপাট ও মার্কেট বন্ধ থাকবে।
বন্ধ থাকবে যে সব এলাকার দোকান
শ্যামবাজার, বাংলাবাজার, চাঁনখারপুল, গুলিস্তানের দক্ষিণ অংশ, জুরাইন, করিমউল্লাহবাগ, ধোলাইখাল, জয়কালী মন্দির, যাত্রাবাড়ীর দক্ষিণ-পশ্চিম অংশ, টিপু সুলতান রোড, ধূপখোলা, গেন্ডারিয়া, নবাবপুর, সদরঘাট, তাঁতীবাজার, লক্ষ্মীবাজার, দয়াগঞ্জ, ওয়ারী, স্বামীবাগ, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ, কোতোয়ালি থানা, পোস্তগোলা, শ্যামপুর, মীরহাজারীবাগ, দোলাইপাড়, বংশাল, পাটুয়াটুলী, ফরাশগঞ্জ, শাঁখারী বাজার।
বন্ধ থাকবে যে সব মার্কেট
ইসলামপুর কাপড়ের দোকান, ছোট কাটরা, বড় কাটরা হোলসেল মার্কেট, নয়াবাজার, গুলিস্তান হকার্স মার্কেট, সামাদ সুপার মার্কেট, রহমানিয়া সুপার মার্কেট, ইদ্রিস সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ বাজার, ফরাশগঞ্জ টিম্বার মার্কেট, শ্যামবাজার পাইকারি দোকান, কাপ্তান বাজার, রাজধানী সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ সিটি করপোরেশন মার্কেট, ধূপখোলা মাঠবাজার, চকবাজার, ফুলবাড়িয়া মার্কেট, সান্দ্রা সুপার মার্কেট, বাবুবাজার, শারিফ ম্যানসন ও আজিমপুর সুপার মার্কেট।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কী

বিশ্বে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের শহর দিল্লি। তবে এ তালিকায় ২৮তম অবস্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। আজ সকালেও ঢাকার বাতাস ‘মাঝারি’ অবস্থায় রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) সকাল ১০টা ২০ মিনিটে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার থেকে এ তথ্য জানা যায়।
২৩৪ স্কোর নিয়ে আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের শহর ‘দিল্লি’,যা এখানকার বাতাসের মান নাগরিকদের জন্য ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’। একই সময়ে ১৭৯ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভিয়েতনামের শহর ‘হ্যানয়’।
এদিকে ২০২ স্কোর নিয়ে অস্বাস্থ্যকর শহরের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে চীনের শহর ‘বেইজিং’। আর ৮০ স্কোর নিয়ে এ তালিকার ২৮তম অবস্থানে রয়েছে রাজধানী ‘ঢাকা’।
আইকিউএয়ার স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়, আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ ও অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।
এ ছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা আইকিউএয়ার ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে। যেমন- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)। বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অরগানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ুদূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়।
বায়ুদূষণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদ্রোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যানসার ও শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।