আবহাওয়া
তাপমাত্রা কমাতে হিট অফিসারের নতুন উদ্যোগ
দ্রুত তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে জলকামানের মাধ্যমে ‘কৃত্রিম বৃষ্টি’ তৈরির উদ্যোগ নিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের চিফ হিট অফিসার বুশরা আফরিন।
নগরীর ধুলাবালি ও বায়ুদূষণ রোধে জলকামান ব্যবহার করা হলেও এবার তা তাপপ্রবাহ কমিয়ে রাখার জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে বুশরা আফরিন বলেন, নগরে বনায়ন বাড়িয়ে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে আনতে সময়ের প্রয়োজন। তবে তার জন্য এখন কিছু না করে বসে থাকার মানে নেই। তাই স্বল্প সময়ের জন্য হলেও দ্রুত তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে জলকামানের মাধ্যমে ‘কৃত্রিম বৃষ্টি’ তৈরির উদ্যোগ নিয়েছি। এতে গরমে নগরবাসীর ভোগান্তি কিছুটা হলেও কমবে।
তিনি বলেন, সিটি করপোরেশন যথাসাধ্য চেষ্টা করছে পানীয় জলের সুব্যবস্থা বাড়ানোর জন্য। একই সঙ্গে ‘কুলিং স্পেস’-এর ব্যবস্থা করার চেষ্টা করা হচ্ছে যেন পথচারীরা বিশ্রাম নেওয়ার সুযোগ পান। আমাদের অবশ্যই আরও বেশি করে গাছ লাগাতে হবে এবং পরিবেশবান্ধব অবকাঠামো নির্মাণে এগিয়ে আসতে হবে।
উত্তর সিটির চিফ হিট অফিসার বলেন, গত এক বছরে আমরা বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিয়েছি। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বস্তি এলাকায় জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা। কারণ, তারা অন্যতম ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী। এসব জায়গায় গাছ লাগানোর মাধ্যমে এবং এসব গাছের রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে তাদের সম্পৃক্ত করা হয়েছে। এছাড়া আবহাওয়া অধিদফতরসহ বেশ কিছু সরকারি-বেসরকারি এবং এনজিওর সঙ্গে আমরা শিগগিরই যুক্ত হয়ে বিভিন্ন কার্যক্রম চালু করতে যাচ্ছি। কল্যাণপুর ও বনানীতে পাইলট প্রজেক্ট হিসেবে আমরা ‘নগর বন’ তৈরি করতে যাচ্ছি, যা একই সঙ্গে শীতলকরণ, বায়ুদূষণ রোধ এবং মাটির গুণাগুণ বৃদ্ধি করবে।
জানা গেছে, নিষ্প্রাণ প্রকৃতিতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টি’ তৈরির উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে উত্তর সিটি কর্পোরেশন। ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ দেখা মিলবে প্রতিদিনই। তীব্র দাবদাহে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়ে বিকেল ৪টা পর্যন্ত টানা ৬ ঘণ্টা ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ দেখা পাবে নগরবাসী। রাজধানীর উত্তরা, মিরপুর, ফার্মগেট, আগারগাঁও সহ নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’দেখা মিলবে।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন নগরীর তাপপ্রবাহ কমাতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ তৈরির জন্য ব্যবহার করছে বড় বড় জলকামান। প্রতিদিন প্রায় ৪ লাখ পানি ছিটিয়ে ‘কৃত্রিম বৃষ্টি’ তৈরিতে প্রয়োজন হয়েছে দুইটি স্প্রে ক্যানন ও ১০টি ব্রাউজার।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
তাপমাত্রা ও বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
গত কয়েকদিন ধরে আবারও গরম বেড়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ। এতে জনজীবন বিপর্যস্ত। তবে তাপমাত্রা কমা ও বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। যেখানে বলা হয়েছে, সারাদেশে গরম কমে বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা।
রাজধানী ঢাকায় শনিবার সকালে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হয়েছে। বেলা বাড়লেও মেলেনি রোদের দেখা। আকাশে ছিল মেঘের আনাগোনা।
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দেশের ছয়টি বিভাগে মৃদু এবং মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ চলছে। তবে তাপপ্রবাহের মধ্যেও সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। রাতের তাপমাত্রা থাকতে পারে প্রায় অপরিবর্তিত। একই সঙ্গে আট বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা, ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
শনিবার (১৮ মে) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্ভাবাসে বলা হয়েছে, ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, সিলেট ও ময়মনসিংহের কিছু জায়গায় এবং বরিশাল, রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের দু-এক জায়গায় ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে। পাশাপাশি বিক্ষিপ্তভাবে হতে পারে শিলাবৃষ্টিও।
অন্যদিকে ছয়টি বিভাগে তাপপ্রবাহ চলমান থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা ও বরিশালের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে মৌলভীবাজার, রাঙ্গামাটি, চাঁদপুর ও ফেনী জেলায় তাপপ্রবাহ কমে যাবে।
আবহাওয়াবিদ তারিফুল নেওয়ার কবির জানান, রোববার থেকে সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা কমে যাবে। একই সঙ্গে সারাদেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
অন্যদিকে চলমান তাপপ্রবাহে জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে জনজীবনে অস্বস্তি বিরাজ করেছে। গতকাল শুক্রবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ঈশ্বরদীতে ৩৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল শ্রীমঙ্গলে ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
চার বিভাগে হিট অ্যালার্ট জারি
সারা দেশে তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে মানুষ। কয়েক দিনের তাপপ্রবাহে বিভিন্ন স্থানে মানুষ মারা গেছেন। নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া লোকজন বিপাকে পড়েছেন। একের পর এক বিভিন্ন অঞ্চলে জারি করা হচ্ছে হিট অ্যালার্ট। এবার চার বিভাগে হিট অ্যালার্ট জারি করেছে আবহাওয়া অফিস।
শুক্রবার বিকেলে আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হকের স্বাক্ষর করা সতর্কবার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সতর্কবার্তায় বলা হয়, ঢাকা বিভাগের পশ্চিমাঞ্চলসহ রংপুর, রাজশাহী এবং খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ। এ পরিস্থিতি শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে।
এর আগে গত বুধবার (১৫ মে) সন্ধ্যায় রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগে ৪৮ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়। এ ছাড়া গত এপ্রিলে বেশ কয়েকবার তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়েছিল।
অপর এক আবহাওয়া বার্তায় বলা হয়েছে, শনিবার (১৮ মে) সকাল পর্যন্ত সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া পুরো সপ্তাহজুড়ে দেশের অনেক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। এতে তাপমাত্রা কমতে পারে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
চুয়াডাঙ্গায় বাড়তে শুরু করেছে তাপমাত্রা
চুয়াডাঙ্গায় আবারও বাড়তে শুরু করেছে তাপমাত্রা। গত কয়েকদিন থেকে এ জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।
সকাল থেকেই উত্তপ্ত হতে শুরু করছে এ জনপদ। বাতাসের আর্দ্রতা বেশি থাকায় ভ্যাপসা গরম অনুভূত হচ্ছে। এতে দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে জনজীবন। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন শ্রমজীবীরা। একটু ছায়া পেলেই সেখানে বিশ্রাম নিচ্ছেন তারা।
শুক্রবার (১৭ মে) বিকেল ৩টায় জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বলে জানিয়েছে চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস।
গত এপ্রিল মাসজুড়ে এবং মে মাসের প্রথম সপ্তাহে চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে মাঝারি থেকে অতি তীব্র আকারের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছিল। গত ৬ মে বৃষ্টির পর সপ্তাহখানেক তাপমাত্রা কিছুটা সহনীয় হলেও মাঝারি তাপদাহে আবারও অস্বস্তিতে জনজীবন।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ জামিনুর রহমান বলেন, গত তিনদিন চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রির ঘরে থাকলেও শুক্রবার ৩৯ ডিগ্রির ঘর ছুঁয়েছে। একই সঙ্গে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি থাকায় গরমের অনুভূতি বেশি। আজ-কালের মধ্যে বৃষ্টির সম্ভাবনাও নেই।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকার আশঙ্কা
দেশের আট বিভাগের বিভিন্ন এলাকায় আজ শুক্রবারও বয়ে যাচ্ছে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা এলাকাভেদে ১ থেকে ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল। তবে এ তাপমাত্রা মে মাসে একেবারে অস্বাভাবিক নয় বলেই জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদেরা। আর এই গরমের মধ্যে আশার খবর, আগামীকাল থেকে দেশে বৃষ্টি কিছুটা বাড়তে পারে।
গতকাল রাজধানীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৭ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মে মাসে রাজধানীর গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হলো ৩২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ গতকাল প্রায় ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বেশি ছিল রাজধানীতে। গতকাল রংপুরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ মাসে রংপুরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৩১ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ প্রায় ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বেশি ছিল এ শহরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক আজ বলেন, গতকাল দেশের কোথাও কোথাও সর্বোচ্চ তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে ১ থেকে ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল। আজও তাপমাত্রা গতকালের মতোই থাকতে পারে। তবে এ তাপমাত্রা বৃদ্ধি অস্বাভাবিক কিছু নয়। মে মাসে কিছু সময় এটা হয়। দুই দিন পর থেকে তাপমাত্রা কমতে পারে।
মে মাসে এযাবৎকালের দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৯৭২ সালের ১৮ মে রাজশাহীতে, ৪৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
ছুটির দিনে ঢাকার বাতাসের কী খবর?
দিন দিন আবারও তাপমাত্র বাড়ছে। যার সঙ্গে বাড়ছে বায়ুদূষণও। শুক্রবার (১৭ মে) ছুটির দিন সকাল ১১টার দিকে ১২২ স্কোর নিয়ে ঢাকার বাতাস সংবেদনশীল মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় রয়েছে।
আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী ১২২ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ৯ নম্বরে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। যা দূষণের দিক থেকে সংবেদনশীল মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
দূষিত শহরের তালিকায় ১৮৬ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে দিল্লি। ১৭৮ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কঙ্গোর কিনশাসা শহর, ১৭৩ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে উগান্ডার কাম্পালা শহর, ১৬২ স্কোর নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে উজবেকিস্তানের তাশখন্দ। এ ছাড়া ১৫৮ স্কোর নিয়ে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে নেপালের রাজধানী কাঠমুন্ডু।
আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর ৫১ থেকে ১০০ হলে তাকে ‘মাঝারি’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ মানের বায়ু হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরকে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তা ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে তাকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু ধরা হয়। ৩০১ থেকে তার ওপরের স্কোরকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ বা ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ধরা হয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে দিনের পর দিন ঢাকায় বায়ুদূষণ বেড়েই চলেছে। এর ৩টি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
এমআই