স্বাস্থ্য
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ৮ জন
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। একই সময় দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে আরও আটজন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন।
শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে আটজন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের বাইরে পাঁচজন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে একজন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে দুজন রয়েছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১০ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। চলতি বছরে এক হাজার ৯৭৩ জন ছাড়পত্র পেয়েছেন।
চলতি বছরের ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে দুই হাজার ১১১ জন। এর মধ্যে এক হাজার ৩০২ জন পুরুষ ও ৮৯০ জন নারী রয়েছেন। চলতি বছরের এ যাবত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ২৪ জন। মৃতদের মধ্যে ১১ জন পুরুষ ও ১৩ জন নারী রয়েছেন।
২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়। পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
স্বাস্থ্য
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ১২ জন
সারাদেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে এ সময় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ১২ জন। শুক্রবার (১৭ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন চারজন এবং ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আটজন রোগী।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন দুই হাজার ৫৮১ জন। এরমেধ্য সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন দুই হাজার ৪১৩ জন। মারা গেছেন ৩৩ জন।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে দেশের ইতিহাসে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী আক্রান্ত এবং ১ হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
স্বাস্থ্য
করোনা আক্রান্ত আরও ১৩ জন
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এ পর্যন্ত দেশে করোনা ভাইরাসে মোট মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৪৯৪ জনের। এদিন নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১৩ জন। সব মিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৫০ হাজার ২২৩ জন।
শুক্রবার (১৭ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনা বিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সারা দেশে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৮৮৫টি ল্যাবে ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২৬৬টি। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা হয়েছে এক কোটি ৫৬ লাখ ৯৬ হাজার ৪১৭টি।
এতে বলা হয়, ঢাকা সিটিসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ও বাড়িতে উপসর্গবিহীন রোগীসহ গত ২৪ ঘণ্টায় ১১ জন সুস্থ হয়েছেন। এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৭ হাজার ৬৯৭ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার চার দশমিক ৮৯ শতাংশ। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৬ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৪১ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় কেউ আইসোলেশনে আসেনি এবং আইসোলেশন থেকে দুই ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ পর্যন্ত মোট আইসোলেশনে এসেছেন চার লাখ ৫২ হাজার ৯৮০ জন এবং আইসোলেশন থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন চার লাখ ২৩ হাজার ৭২২ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ২৯ হাজার ২৫৪ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনা ভাইরাসের প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
স্বাস্থ্য
জলবায়ু পরিবর্তনে নারীরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে: পরিবেশমন্ত্রী
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে পুরুষদের তুলনায় নারীরা ১৪ গুণ বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী। তিনি বলেন, জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় নারীদের অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নারী ও শিশুদের স্বাস্থ্যকে অগ্রাধিকার দিয়ে জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা আপডেট করতে হবে।
বৃহস্পতিবার (১৬ মে) হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে অনুষ্ঠিত ক্লাইমেটচেইঞ্জ অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন পপুলেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের গ্লোবাল ডায়লগ অন ডেমোগ্রাফিক ডাইভার্সিটি অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সেশনে বক্তৃতাকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, উন্নত বিশ্বকে কার্বন নিঃসরণ কমানোর দিকে মনোযোগ দিতে হবে। মূল সমস্যা কার্বন নিঃসরণ কমানো কিন্তু সেটি উন্নত দেশগুলো করছে না। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে উন্নত দেশগুলো অভিযোজনের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। উন্নয়নশীল দেশগুলোর পক্ষে শতভাগ অভিযোজনে যাওয়া সম্ভব না।
মন্ত্রী আরও বলেন, এক পক্ষ কার্বন নিঃসরণ কমাচ্ছে না, আরেক পক্ষ বলছে অভিযোজনের কথা। অভিযোজনের জন্য শুধু অর্থ নয়, দরকার আধুনিক প্রযুক্তি, দক্ষতা বৃদ্ধি কিন্তু সেদিকে এগিয়ে আসছে না উন্নত দেশগুলো।
এসময় মন্ত্রী অর্থায়ন, প্রযুক্তি এবং সক্ষমতা বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তার ওপরও জোর দেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
স্বাস্থ্য
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ২১ জন
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন তিনজন। এসময় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২১ ডেঙ্গুরোগী। চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৩২ জন।
বুধবার (১৫ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলামের সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২১ জন। এ নিয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসাধীন ১৬8 ডেঙ্গুরোগী।
গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২১ জনের মধ্যে ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকার ১১ জন। এছাড়া ঢাকার বাইরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১০ জন। এদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বরিশালে, ৫ জন।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৫ মে পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট দুই হাজার ৫৪৫ জন। তাদের মধ্যে ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকার ৮৫১ জন। এ সময়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন দুই হাজার ৩৭৭ জন।
২০২৩ সালে দেশের ইতিহাসে সব রেকর্ড ভাঙে ডেঙ্গু। জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হন। এদের মধ্যে মারা যান এক হাজার ৭০৫ জন।
২০২২ সালে ডেঙ্গুতে ২৮১ জন মারা যান। ওই বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। একই সঙ্গে ওই বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬২ হাজার ৩৮২ জন।
২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গু সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। একই বছর দেশব্যাপী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২০২২ সালে ২৮১ জন, ২০২১ সালে ১০৫ জন, ২০২০ সালে সাতজন ও ২০১৯ সালে ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
স্বাস্থ্য
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ২৮ জন
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। তবে একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন আরও ২৮ জন।
মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। চলতি বছরের মোট ২৯ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে) পাঁচজন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) তিনজন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) নয়জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ছয়জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে চারজন এবং ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) একজন রয়েছেন।
২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে মোট ২৭ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন, চলতি বছরে মোট দুই হাজার ৩৫৭ জন ছাড়পত্র পেয়েছেন।
চলতি বছরের ১৪ মে পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে দুই হাজার ৫২৪ জন। এর মধ্যে এক হাজার ৫২৭ জন পুরুষ এবং ৯৯৭ জন নারী।