Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

অর্থনীতি

এক দিনের ব্যবধানে আবারও কমলো স্বর্ণের দাম

Published

on

ব্লক

এক দিনের ব‌্যবধানে আবারও স্বর্ণের দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। ভালো মানের স্বর্ণের দাম ভরিতে ৬৩০ টাকা কমানো হয়েছে। এখন ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম কমে হয়েছে এক লাখ ১৩ হাজার ৫৬১ টাকা। এর আগে, যার দাম ছিল এক লাখ ১৪ হাজার ১৯১ টাকা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বৃহস্প‌তিবার (২৫ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে, গত ৬, ৮ ও ১৮ এপ্রিল স্বর্ণের দা‌ম বা‌ড়িয়ে‌ছিল বাজুস। এর ম‌ধ্যে ৬ এপ্রিল বেড়ে‌ছিল ১৭৫০ টাকা, ৮ এপ্রিল ১৭৫০ টাকা ও ১৮ এপ্রিল বেড়ে‌ছিল দুই হাজার ৬৫ টাকা। পরে ২০ এপ্রিল ৮৪০ টাকা কমানোর একদিন পর ২১ এপ্রিল আবার ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়ায় বাজুস।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর দুই দিন পর ২৩ এপ্রিল তিন হাজার ১৩৮ টাকা, ২৪ এপ্রিল ২০৯৯ টাকা ও ২৫ এপ্রিল ভালো মানের স্বর্ণ ভরিতে ৬৩০ টাকা কমানোর ঘোষণা দিল বাজুস। অর্থাৎ তিন দিনে ভ‌রিতে স্বর্ণের দাম কমেছে পাঁচ হাজার ৮৬৮ টাকা।

স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের সংগঠনটি জানায়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের দাম কমেছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ বিকেল ৩টা ৫০ মি‌নিট থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর করা হয়েছে।

শেয়ার করুন:-

অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িং থেকে ২৫ উড়োজাহাজ কিনবে সরকার

Published

on

ব্লক

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠান বোয়িং থেকে ২৫টি উড়োজাহাজ কেনা হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান। রোববার (২৭ জুলাই) দুপুরে সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে সচিবের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাণিজ্য সচিব বলেন, বোয়িংয়ের ব্যবসাটা কিন্তু সেদেশের সরকার করে না বোয়িং কোম্পানি করে। আমরা ২৫টি বোয়িং কেনার জন্য অর্ডার দিয়েছি। যেমন ভারত দিয়েছে ১শ’টা। ভিয়েতনাম দিয়েছে ১শ’টা, ইন্দোনেশিয়া দিয়েছে ১শ’টা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, বোয়িং কোম্পানির কেপাসিটি অনুযায়ী এগুলো সরবরাহ করবে। সুতরাং এগুলো সরবরাহ করতে তারা অনেক সময় নেবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

পাল্টা শুল্কের প্রভাবে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমতে পারে: এডিবি

Published

on

ব্লক

যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্কের প্রভাবে চলতি অর্থবছরে (২০২৫-২৬) বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি কমে যেতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এডিবি জানিয়েছে, রপ্তানি ও শিল্প খাতের ধীরগতির কারণে চলতি (২০২৫-২৬) অর্থবছরের প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কমিয়ে ধরা হয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্কের প্রভাব। তবে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কত হবে, তা স্পষ্ট করে উল্লেখ করেনি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সম্প্রতি প্রকাশিত এডিবির এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক জুলাই সংস্করণে এ কথা বলা হয়েছে। এ সংস্কারে দেশভিত্তিক জিডিপি প্রবৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতি ইত্যাদির পূর্বাভাস দেওয়া হয় না। মোটাদাগে বড় কয়েক দেশের তথ্যসহ আঞ্চলিক পর্যায়ে এসবের তথ্য দেওয়া হয়। অর্থনীতির গতি প্রকৃতির বিশ্লেষণ তুলে ধরা হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গত এপ্রিল মাসে প্রকাশিত এডিবির এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, ২০২৫-২৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫ দশমিক ১ শতাংশ।

এপ্রিল মাসে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৭ শতাংশ পাল্টা শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেয়। পরে তা কমিয়ে ৩৫ শতাংশ করা হয় এবং আগামী ১ আগস্ট থেকে তা কার্যকর করার কথা। এ নিয়ে মার্কিন প্রশাসনে সঙ্গে দর-কষাকষি করছে বাংলাদেশ সরকার। নতুন পাল্টা শুল্ক আরোপ হলে তৈরি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রবেশ করতে বাড়তি শুল্ক দিতে হবে। এ খাতের ব্যবসায়ীরা মনে করেন, এতে পণ্যের রপ্তানি ব্যাপকভাবে কমতে পারে, যা সার্বিক অর্থনীতিতে প্রভাব পড়বে।

এদিকে মূল্যস্ফীতি সম্পর্কে এডিবির জুলাই সংস্কার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিদায়ী অর্থবছরের মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। এর পেছনে বৈশ্বিক পণ্যমূল্যের স্থিতিশীলতা, কড়াকড়ি আর্থিক ও রাজস্বনীতি ভূমিকা রেখেছে। একই কারণে ২০২৬ অর্থবছরের পূর্বাভাস অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।

গত এপ্রিল মাসের এডিবির প্রতিবেদনে ২০২৫-২৬ অর্থবছরে সার্বিক গড় মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশ নেমে আসার পূর্বাভাস দেওয়া হয়।

তিন বছর ধরে দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজমান আছে। তবে কয়েক মাস ধরে মূল্যস্ফীতি কমেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে, গত জুন মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ হয়েছে, যা ২০২২ সারের জুলাই মাসের পর সর্বনিম্ন। গত এক বছরের মধ্যে ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ১৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ ১৪ দশমিক ১০ শতাংশ খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে। পরের সাত মাস খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের বেশি ছিল। পরের পাঁচ মাসে তা ১০ শতাংশের নিচে নেমে আসে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

মাছ-মুরগি-সবজির দাম বাড়তি, স্বস্তি নেই চালেও

Published

on

ব্লক

রাজধানীর বাজারে ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দাম বেড়েছে। গত দুই সপ্তাহের ব্যবধানে মুরগির দাম কেজিতে বেড়েছে ২০ থেকে ৩০ টাকা। পাশাপাশি বাজারে চড়া রয়েছে মিনিকেট চাল, সবজি ও মাছের দামও।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার (২৫ জুলাই) রাজধানীর নয়াবাজার ও  মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট ও টাউন হল বাজার এবং কারওয়ানবাজারসহ আশপাশের বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাজার ঘুরে দেখা যায়, ঢাকায় গতকাল প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। দুই সপ্তাহ আগে এক কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৫০ থেকে ১৬০ টাকায় বিক্রি হয়েছিল। সোনালি মুরগি গতকাল বিক্রি হয়েছে ৩১০ থেকে ৩২০ টাকা কেজি। সপ্তাহ দুয়েক আগে এই মুরগির কেজি ছিল ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা। সে হিসাবে দুই সপ্তাহের ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগির কেজিতে ২০ টাকা ও সোনালি মুরগির কেজিতে ২০-৩০ টাকা দাম বেড়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

খুচরা বিক্রেতারা জানান, পাইকারি বাজারে মুরগির সরবরাহ কিছুটা কমেছে। এ কারণে দাম বাড়তি। তবে ফার্মের মুরগির ডিমের দাম আগের মতোই স্থিতিশীল রয়েছে। বড় বাজারে এক ডজন ডিমের দাম এখন ১২০ টাকা; আর পাড়া-মহল্লায় তা ১২৫-১৩০ টাকা।

এদিকে গত দুই সপ্তাহে মৌসুমি বৃষ্টির কারণে সবজির দাম বেড়েছে। গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজারে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ২০০ থেকে ২৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। মৌসুমি বৃষ্টি শুরুর আগে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ কেনা যেত ৮০ থেকে ১২০ টাকায়। বিক্রেতারা জানান, বাজারে এখন দেশে উৎপাদিত কাঁচা মরিচের সরবরাহ কিছুটা কম। এই সুযোগে সরবরাহ বেড়েছে ভারত থেকে আমদানি করা কাঁচা মরিচের। এটিও মরিচের দাম বেড়ে যাওয়ার একটি কারণ।

বাজারে বিভিন্ন ধরনের সবজির দামও আগের তুলনায় বেশি। করলা, কাঁকরোল, বেগুন, বরবটিসহ অধিকাংশ সবজির কেজি এখন ৬০ থেকে ৮০ টাকার আশপাশে। দেশি টমেটো এখন পাওয়া যায় না বললেই চলে। এ কারণে আমদানি করা টমেটোর দাম বেশি, প্রতি কেজি ১৪০-১৫০ টাকা। তবে পেঁয়াজ, রসুন, আদা, আলু প্রভৃতি পণ্য আগের দামে স্থিতিশীল রয়েছে।

মাস দেড়েক আগে বাজারে মিনিকেট চালের দাম বেড়েছিল। এখনো সে দামেই বাজারে মিনিকেট চাল বিক্রি হচ্ছে। বর্তমানে ডায়মন্ড, সাগর, মঞ্জুর প্রভৃতি ব্র্যান্ডের মিনিকেট চাল ৮০ টাকা ও মোজাম্মেল ব্র্যান্ডের মিনিকেট ৮৫-৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এদিকে বাজারে বেড়েছে মাছের রাজা ইলিশের দামও। বাজারে ১ কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ২৫০০-২৬০০ টাকায়; যা আগে ছিল ২২০০ টাকা। সপ্তাহ ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে ২০০-৩০০ টাকার মতো। এছাড়া ৫০০-৬০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ ১৭০০ টাকা, ৮০০-৯০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ ২২০০ টাকা ও দেড় কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৩০০০-৩২০০ টাকায়।

মাছ কিনতে আসা ক্রেতা আজিজুল ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ইলিশ তো সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরেই চলে গেছে। কেজিতে অন্তত তিনশো টাকা বেড়েছে সপ্তাহ ব্যবধানে। অন্যান্য মাছের দামও চড়া।

বিক্রেতারা বলছেন, সরবরাহ কম থাকায় চড়া ইলিশের বাজার। এর প্রভাব পড়েছে অন্যান্য মাছের দামেও। রাজধানীর কারওয়ানবাজারের ইলিশ বিক্রেতা মো. শুকুর আলী বলেন, সাগরে এবার ইলিশ কম ধরা পড়ছে। যা ধরা পড়েছ তা চাহিদার তুলনায় অনেক কম। এতে বেড়ে গেছে দাম।

বাজারে শুধু ইলিশ নয়, অন্যান্য মাছের দামও ক্রেতাদের ভোগাচ্ছে। প্রতিকেজি বোয়াল ৭৫০-৯০০ টাকা, কোরাল ৮৫০ টাকা, আইড় ৭০০-৮০০ টাকা, চাষের রুই ৩৮০-৪৫০ টাকায়, তেলাপিয়া ১৮০-২২০, পাঙাশ ১৮০-২৩০, কৈ ২০০-২২০ এবং পাবদা ও শিং বিক্রি হচ্ছে ৪০০-৫০০ টাকায়। আর চাষের ট্যাংরা প্রতি কেজি ৭৫০ থেকে ৮৫০ টাকা, কাঁচকি ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা ও মলা ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ডিমের বাজারে কিছু স্বস্তি বিরাজ করছে। প্রতি ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১১০-১২০ টাকায়, আর প্রতি ডজন সাদা ডিমের জন্য গুনতে হচ্ছে ১১০ টাকা। তবে পাড়া-মহল্লার দোকানগুলোতে ডজনে ৫-১০ টাকা বাড়তি দামে ডিম বিক্রি হতে দেখা গেছে।

অন্যদিকে গরু ও খাসির মাংসের দামে তেমন পরিবর্তন নেই। প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০-৮০০ টাকায়, খাসির মাংস ১ হাজার ২০০ টাকা এবং ছাগলের মাংস ১ হাজার ১০০ টাকায়।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

জুনে সর্বাধিক রেমিট্যান্স এলো যেসব দেশ থেকে

Published

on

ব্লক

চলতি বছরের জুনে দেশে ২৮২ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২৩ টাকা হিসাবে) যার পরিমাণ ৩৪ হাজার ৬৯৮ কোটি টাকা। মাসটিতে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম প্রভাবশালী দেশ সৌদি আরব থেকে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

দেশে রেমিট্যান্স আসার ক্ষেত্রে শীর্ষ ১০ দেশের তালিকার মধ্যে রয়েছে- সৌদি আরব, যুক্তরাজ্য, মালয়েশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাষ্ট্র, ওমান, ইতালি, কুয়েক, কাতার ও সিঙ্গাপুর।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কোন দেশ থেকে কত রেমিট্যান্স আসে
গত জুনে দেশে আসা ২৮২ কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্সের মধ্যে শীর্ষে থাকা সৌদি আরবের সঙ্গে রয়েছে যুক্তরাজ্য, মালয়েশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ কয়েকটি দেশ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন বলছে, জুনে সৌদি প্রবাসীরা দেশে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। দেশটি থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬ কোটি ৯০ লাখ মার্কিন ডলার। মাসটিতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৬ কোটি ২০ লাখ ৬০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স এসেছে যুক্তরাজ্য থেকে।

আর মালয়েশিয়া, আরব আমিরাত, যুক্তরাষ্ট্র, ওমান, ইতালি, কুয়েত, কাতার ও সিঙ্গাপুর থেকে জুনে রেমিট্যান্স এসেছে যথাক্রমে ৩৫ কোটি ৮৮ লাখ ডলার, ৩২ কোটি ৩৯ লাখ ১০ হাজার, ২৩ কোটি ৮১ লাখ ৩০ হাজার ডলার, ১৭ কোটি ১৮ লাখ ৪০ হাজার ডলার, ১৬ কোটি ৪৭ লাখ ২০ হাজার ডলার, ১১ কোটি ৯০ লাখ ডলার, ১১ কোটি ৬৬ লাখ ডলার, ৯ কোটি ৫৯ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার।

গত মে মাসে মোট ২৯৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। যার মধ্যে সৌদি আরব থেকে এসেছে ৫৩ কোটি ৩৪ লাখ ডলার। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে এসেছে ৩৫ কোটি ১৫ লাখ ডলার। এছাড়া ৩৪ কোটি ৬৮ লাখ ডলার নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে আছে যুক্তরাজ্য, চতুর্থ অবস্থানে মালয়েশিয়া ৩৪ কোটি ডলার এবং পঞ্চম অবস্থানে থাকা যুক্তরাষ্ট্র থেকে এসেছে ২২ কোটি ৩৬ লাখ ডলার।

পর্যায়ক্রমে শীর্ষ ১০ দেশের তালিকায় অন্য দেশগুলো হলো ওমান, ইতালি, কুয়েত, কাতার ও সিঙ্গাপুর থেকে এসেছে যথাক্রমে ১৮ কোটি ১৩ লাখ ৯০ হাজার, ১৫ কোটি ৮৮ লাখ ৮০ হাজার, ১৪ কোটি ২ লাখ ২০ হাজার, ১৩ কোটি ৬৪ লাখ ৮০ হাজার ও ১০ কোটি ৯০ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স।

এপ্রিলে দেশে এসেছে ২৭৫ কোটি ১৯ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। মাসটিতে সৌদি প্রবাসীরা দেশে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। দেশটি থেকে রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ ৪৯ কোটি ১৪ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৭ কোটি ২১ লাখ ৭০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স এসেছে আরব আমিরাত থেকে।

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, মালয়েশিয়া, কুয়েত, ইতালি, ওমান, সিঙ্গাপুর ও কাতার থেকে এপ্রিলে রেমিট্যান্স এসেছে যথাক্রমে ৩৩ কোটি ৭ লাখ ৪০ হাজার, ২৯ কোটি ৪১ লাখ, ২১ কোটি ৯ লাখ, ১৬ কোটি ২৭ লাখ ৩০ হাজার, ১৫ কোটি ৫ লাখ ৯০ হাজার, ১৪ কোটি ৮৩ লাখ ৪০ হাজার, ১১ কোটি ৮৫ লাখ ৮০ হাজার ও ১০ কোটি ৪২ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

Published

on

ব্লক

বিদেশে ভ্রমণ, উচ্চশিক্ষা ও অনলাইন কেনাকাটাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও থাইল্যান্ড। এর বিপরীতে, প্রতিবেশী দেশ ভারতে এই খাতে ব্যয় উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। একসময় বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড খরচের তালিকায় শীর্ষে ছিল ভারত, এখন সেই অবস্থান থেকে ছিটকে গিয়ে দেশটি ৭ নম্বরে নেমে এসেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বর্তমানে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার সবচেয়ে বেশি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে। এরপর রয়েছে চীন, থাইল্যান্ড, যুক্তরাজ্য সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া। পর্যটন, চিকিৎসা ও শিক্ষাসহ নানা কারণে এসব দেশে খরচের প্রবণতা বেড়েছে বলে জানা গেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিশ্লেষকরা বলছেন, বৈদেশিক ভ্রমণের বিধিনিষেধ এবং ভারতে চিকিৎসা ও কেনাকাটার পরিবর্তে অন্যান্য দেশের প্রতি আগ্রহ বেড়ে যাওয়ায় এই পরিবর্তন ঘটছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ক্রেডিট কার্ডে দেশে-বিদেশে লেনদেন সংক্রান্ত বাংলাদেশ ব্যাংক চলতি বছরের এপ্রিলের হালনাগাদ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে বর্তমানে ৬২টি তফসিলি ব্যাংক ও ৩৫টি ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান (এনবিএফআই) কার্যক্রম চালাচ্ছে। এর মধ্যে ৫৬টি তফসিলি ব্যাংক ও মাত্র ১টি এনবিএফআই গ্রাহকদের জন্য ক্রেডিট কার্ড সেবা প্রদান করে থাকে যাদের তথ্য নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান বিভাগ দেশের ক্রেডিট কার্ডের প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।

প্রতিবেদনে দেশের অভ্যন্তর ও বিদেশে বাংলাদেশের নাগরিকদের এবং দেশের ভেতরে বিদেশি নাগরিকদের ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের তথ্য তুলে ধরা হয়। এতে দেখা যায়, বাংলাদেশিরা বিদেশে ভ্রমণ ও কেনাকাটায় ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারে কিছুটা সংযমী হয়ে উঠছেন।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের মে মাসে বিদেশে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে বাংলাদেশিরা ৩৮৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা খরচ করেছেন। এই পরিমাণ আগের মাস এপ্রিলের তুলনায় ১৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ কম। এপ্রিলে খরচ ছিল ৪৬৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা।

চলতি বছরের মে মাসে ভারতে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেন নেমে এসেছে মাত্র ২১ কোটি টাকায়, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৭২ দশমিক ৫৫ শতাংশ কম।

উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের মে মাসে ভারতে এই খাতে ব্যয় ছিল ৭৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা। বিশ্লেষকদের মতে, ভিসা জটিলতা, সীমান্ত পারাপারে কড়াকড়ি এবং অন্যান্য দেশের প্রতি আগ্রহ বেড়ে যাওয়াই প্রতিবেশী দেশে কার্ডে খরচের প্রধান কারণ।

অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র, চীন, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, যুক্তরাজ্য ও মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডধারীদের লেনদেন উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এসব দেশে উচ্চশিক্ষা, চিকিৎসা, প্রবাসী সংযোগ চাহিদা বাড়ার ফলে ক্রেডিট কার্ডে খরচও ক্রমেই বাড়ছে।

বর্তমানে বিদেশে ক্রেডিট কার্ডে বাংলাদেশিদের খরচের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মে মাসে দেশটিতে খরচ হয়েছে ৫৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা, এপ্রিলে খরচ ছিল ৬৬ কোটি ৭০ লাখ টাকা, এর আগে মার্চে খরচ ছিল ৫৭ কোটি ৪০ লাখ টাকা এবং ফেব্রুয়ারিতে ৫২ কোটি ৩০ লাখ কোটি টাকা।

দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা চীনে খরচ হয়েছে ৪০ কোটি টাকা, তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে থাইল্যান্ড, সেখানে খরচ হয়েছে ৩৫ কোটি টাকা। চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাজ্যে; মে মাসে দেশটিতে ৩৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা খরচ করেছে। সিঙ্গাপুরে খরচ ৩২ কোটি ৭০ লাখ টাকা এবং মালয়েশিয়ায় খরচ ২৪ কোটি টাকা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারতমুখী ভ্রমণ ও ব্যয়ের হার কমে যাওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ হলো দুই দেশের মধ্যে চলমান কূটনৈতিক টানাপড়েন। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই ভারত বাংলাদেশিদের জন্য পর্যটক ভিসা প্রদান বন্ধ রেখেছে। কবে নাগাদ এই ভিসা চালু হবে, সে বিষয়ে এখনো ভারত সরকারের পক্ষ থেকে কোনো আশ্বাস দেওয়া হয়নি।

শুধু ভিসা স্থগিত নয়, ভারত বাংলাদেশে কিছু পণ্য রপ্তানিও বন্ধ রেখেছে এবং ভারত হয়ে তৃতীয় দেশে বাংলাদেশি পণ্য পরিবহনের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। ফলে যেসব বাংলাদেশি প্রতিবছর নিয়মিতভাবে কলকাতা, দিল্লি, দার্জিলিং, সিকিম কিংবা মেঘালয়ে ভ্রমণে যেতেন, তারা এখন সে সুযোগ থেকে বঞ্চিত।

এই প্রেক্ষাপটে ভারতের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে বাংলাদেশিরা যুক্তরাষ্ট্র, চীন, থাইল্যান্ড মালয়েশিয়াসহ অন্যান্য দেশে ভ্রমণ এবং ব্যয় বাড়িয়ে দিচ্ছেন।

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার কমলেও, দেশের মধ্যে ব্যবহার বেড়েছে। এপ্রিলের তুলনায় মে মাসে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার বেড়েছে ৬ দশমিক ৭৭ শতাংশ। এপ্রিলে যেখানে লেনদেন ছিল ৩ হাজার ১৬ কোটি টাকা, মে’তে তা বেড়ে ৩ হাজার ২২০ কোটি টাকায় উঠেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশের ভেতরে ১১টি খাতে সবচেয়ে বেশি ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে ডিপার্টমেন্টাল স্টোর,পরিষেবার বিল পরিশোধ, খুচরা কেনাকাটা, নগদ উত্তোলন, পোশাক কেনাকাটা, ওষুধ ও ফার্মেসি, অর্থ স্থানান্তর, পরিবহন খাতে ব্যয়, ব্যবসায়িক ও পেশাদারি সেবা এবং সরকারি সেবার বিল প্রদান। বেশিরভাগ খাতেই এপ্রিলে খরচ কমেছে।

এছাড়া, ৭৬ শতাংশ লেনদেন সম্পন্ন হয়েছে ভিসা কার্ড ব্যবহার করে, ১৪ শতাংশ মাস্টারকার্ড এবং ১০ শতাংশ এমেক্স কার্ড ব্যবহার করা হয়েছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

ব্লক ব্লক
পুঁজিবাজার13 minutes ago

ব্লক মার্কেটে ৯ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ২৮টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মোট ৯ কোটি ২২...

ব্লক ব্লক
পুঁজিবাজার54 minutes ago

বিএটিবিসির সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড (বিএটিবিসি)।...

ব্লক ব্লক
পুঁজিবাজার1 hour ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। কোম্পানিটির...

ব্লক ব্লক
পুঁজিবাজার2 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে বিএটিবিসি

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ (বিএটিবিসি)। আজ কোম্পানিটির...

ব্লক ব্লক
পুঁজিবাজার2 hours ago

সূচকের পতনে সপ্তাহ শুরু, কমেছে লেনদেন

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। এসময় ২৩২ কোম্পানির দরপতন হয়েছে। অন্যদিকে...

ব্লক ব্লক
পুঁজিবাজার2 hours ago

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভা ৩০ জুলাই

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ৩০ জুলাই বিকাল ৩টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা...

ব্লক ব্লক
পুঁজিবাজার2 hours ago

পর্ষদ সভার তারিখ জানালো বাটা সু

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বাটা সু কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ৩০ জুলাই বিকাল সাড়ে ৩টায় কোম্পানিটির...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০৩১