Connect with us

লাইফস্টাইল

গরমে ঠাণ্ডা পানি খেলে যেসব ঝুঁকি থাকে

Published

on

আইপিডিসি

গরম থেকে প্রশান্তি পেতে অনেকেই একটু পর পর ফ্রিজ খুলে ঠান্ডা পানি খান। এতে সাময়িক স্বস্তি মিললেও দীর্ঘমেয়াদে স্বাস্থ্যহানীর কারণ হতে পারে। আয়ুর্বেদশাস্ত্রে গরমের সময় ঠান্ডা পানি খাওয়ার বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছে।

জানুন গরমের নিয়মিত ঠান্ডা পানি পান করার কয়েকটি ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে।

হজমের সমস্যা হয়

আমাদের মধ্যে অনেকেই খাবার খাওয়ার সময় ঢক ঢক করে ঠান্ডা পানি পান করেন। আর এই ভুলটা করেন বলেই তাদের হজমক্রিয়া ব্যাহত হয়। শুধু তাই নয়, নিয়মিত ঠান্ডা পানিতে চুমুক দিলে খাবারে থাকা নানা পুষ্টিগুণও গ্রহণ করতে পারে না শরীর। তাই এইসব সমস্যার থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে চাইলে আজ থেকেই ঠান্ডা পানি খাওয়ার ভুলটা শুধরে নিন। আশা করছি, এই নিয়মটা মেনে চললেই আপনাকে আর বিপদের ফাঁদে পড়ে কষ্ট পেতে হবে না।

গলা ব্যথা হয়

তীব্র গরম থেকে ঘরে ফিরেই ফ্রিজের ঠান্ডা পানিতে চুমুক দেন নাকি? এই প্রশ্নের উত্তর যদি হ্যা হয়, তাহলে যে দ্রুত নিজেকে শুধরে নিতে হবে। কেননা, এভাবে ঠান্ডা পানিতে চুমুক দিলে গলায় ব্যথা হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। এমনকি বুকে এবং মাথায় জমে যেতে পারে কফ। সেই সঙ্গে পিছু নিতে পারে নাছোড়বান্দা কাশি। তাই এই সময় কথায় কথায় ঠান্ডা পানি খেতে বারণ করেন বিশেষজ্ঞরা।

ফ্যাট বাড়ে

ওজন বেশি থাকলে তা কমাতে হবে। নইলে যে সঙ্গী হবে একাধিক জটিল-কুটিল অসুখ। কিন্তু মুশকিল হল, নিয়মিত ঠান্ডা পানি খেলে কিন্তু শরীর থেকে মেদের বহর কমাতে পারবেন না। কারণ গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, ঠান্ডা পানির কারসাজিতে শরীরের ফ্যাট মেটাবোলিজম ধীর হয়ে যায়। ফলে বাড়তে শুরু করে ওজন। তাই ঝটপট ওজন কমানোর ইচ্ছে থাকলে আজ থেকেই ঠান্ডা পানি খাওয়ার লোভ সামলে নিন।

​বদলে যাবে হার্টরেট​

হার্ট হল আমাদের শরীরের রক্ত পাম্প করার যন্ত্র। তাই এই অঙ্গটির স্বাস্থ্যের দিকে বিশেষ নজর দিতেই হবে। তবে দুর্ভাগ্যের বিষয় হল, নিয়মিত ঠান্ডা পানি পান করলে কিন্তু হৃদগতি যেতে পারে কমে। আর সেই সুবাদে পিছু নিতে পারে একাধিক প্রাণঘাতী সমস্যা। তাই যতই গরম পড়ুক না কেন, কথায় কথায় ঠান্ডা পানি খাওয়ার ভুলটা কিন্তু শুধরে নিতে হবে। নইলে যে সমস্যার শেষ থাকবে না।

​শরীরের লাগবে ‘শক’​

আজকাল অনেকেই শরীরচর্চা করার পর হুট করে ঠান্ডা পানি খেয়ে নেন। আর এই কাজটা করেন বলেই দেহের তাপমাত্রা হুট করে বদলে যায়। আর তাপমাত্রাজনিত এমন তারতম্যের সঙ্গে শরীর ঠিক মানিয়ে নিতে পারে না। আর সেই কারণেই পেটের সমস্যা থেকে শুরু করে ক্রনিক ব্যথা সহ একাধিক রোগের ফাঁদে পড়ার আশঙ্কা বাড়ে। তাই সুস্থ থাকতে আজ থেকেই নিজের ভুল শুধরে নিন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

লাইফস্টাইল

ঘুম ৮ ঘণ্টার কম হলে বিষন্নতার ঝুঁকি

Published

on

আইপিডিসি

ঘুম ৮ ঘণ্টার কম হলে বিষন্নতা ও উদ্বেগ বেড়ে যায় সেইসঙ্গে নেতিবাচক চিন্তা মাথায় ঘুরপাক করতে থাকে বলে নতুন এক গবেষণায় এ তথ্য জানা গেছে। মার্কিন গবেষকেরা ঘুমের সময়কাল নিয়ে অধ্যয়ন করে দেখতে পান, ঘুমের পরিমাণ কম হলে নেতিবাচক চিন্তা বার বার মানুষের মনে দাগ কাটতে থাকে। ফলে বিষণ্নতা ও উদ্বেগ তৈরি হয়।

মাথায় ঘুরপাক করা চিন্তা-ভাবনা ভালো ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। কিন্তু এই গবেষণার মাধ্যমে জানা গেল, ভালো ঘুমের অভাব হলে দৈনন্দিন জীবনে নেতিবাচক চিন্তা আরো প্রখরভাবে বেড়ে যায়।

গবেষকেরা অংশগ্রহণকারীদের মানসিক প্রতিক্রিয়ার দিকে লক্ষ্য রেখে ভিন্ন ভিন্ন ছবি দেখান। তাদের চোখের নড়াচড়ার দিকে পর্যবেক্ষণ করা হয়। দেখা যায়, যারা কম ঘুমায় এবং দেরিতে ঘুমায়, তাদের চোখ নেতিবাচক ছবিগুলোর দিকে বেশি আকর্ষিত হয়।

গবেষণার লেখক মেরিডিথ কোলস বলেন, সাধারণেরা নেতিবাচক তথ্য দেখে অন্য ছবির দিকে সহজেই চলে যায়। কিন্তু কম ঘুমানো ব্যক্তিরা নেতিবাচক ছবি থেকে চোখ সরায় না। গবেষণার ফল থেকে বোঝা যায়, ঘুমে বিঘ্ন ঘটলে নেতিবাচক চিন্তা থেকে সরে আসার মতো জ্ঞান কমে যায়।

উদাসীনতা ও নেতিবাচক চিন্তা মাথায় ঘুরপাক করতে থাকলে একটা সময় পর বিষণ্নতা ও উদ্বেগের মতো মানসিক রোগ হতে পারে। সম্প্রতি জার্নাল অব বিহেভিয়র থেরাপি এবং এক্সপেরিমেন্টাল সাইকিয়াট্রি-তে গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

যেসব খাবার খাবেন কিডনি সুস্থ রাখতে

Published

on

আইপিডিসি

শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ কিডনি। এ অঙ্গের কার্যক্রমে কোনো সমস্যা হলে শরীরে অনেক জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। তাই চিকিৎসকদের পরামর্শ, আগে থেকেই কিডনি সুরক্ষায় পদক্ষেপ নেয়া উচিত। আর একটু সচেতন হলেই কিডনি সুস্থ রাখা সম্ভব। এজন্য যথাযথ খাদ্যতালিকা মেনে চলতে হবে, যাতে কিডনির ওপর চাপ না পড়ে।

কিডনি ছাড়া বেঁচে থাকা অসম্ভব। কিডনির রোগকে নীরব ঘাতক বলা হয়। কারণ কিডনির সমস্যা হলে তা প্রথম অবস্থাতে ধরা পড়ে না। পরে সমস্যা অনেক বেশি হয়ে গেলে ধরা পড়ে। কিডনির সমস্যা হতে শুরু করলেই দ্রুত বাড়তে থাকে সমস্যা। সেজন্য কিডনি সুস্থ রাখা খুবই জরুরি।

কিডনি ভালো রাখতে আমাদের কিছু নিয়ম অবশ্যই মেনে চলা উচিত। এর মধ্যে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসও জরুরি। তাই কিডনি-বান্ধব খাবার খেতে বলেন স্বাস্থ্যবিশেষজ্ঞরা। এতে কিডনি ভালোভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে। এজন্য খাদ্যতালিকা থেকে কিছু খাবার বাদ দিতে হবে। পাশাপাশি তালিকায় কিছু খাবার অবশ্যই যোগ করতে হবে।

পুষ্টিবিদদের মতে, কিডনির রোগীদের সোডিয়াম আর ফসফরাসসমৃদ্ধ খাবারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তাই প্যাকেটজাত খাবার খাওয়া যাবে না। সেগুলোয় সোডিয়ামের আধিক্য থাকে। লবণের পরিমাণ অনেক কমাতে হবে। প্রোটিন ও দুগ্ধজাত খাবারের পরিমাণও নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। সারা দিনে ৭৫ গ্রামের মতো মাছ খেতে পারেন। একবেলা একটা ছোট টুকরা মাছ খেলেই যথেষ্ট। তখন রাতে আর কোনো প্রোটিন রাখা যাবে না। ডাল, দুধ, পনিরও রাখা যাবে না ডায়েটে। পটাশিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করাও জরুরি। না হলে হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। সিট্রাস ফ্রুট যেমন কমলালেবু, মুসাম্বি খাওয়া যাবে না। কলায় পটাশিয়ামের মাত্রা বেশি। তাই কলাও বন্ধ। একই কারণে ডাবের পানিও খাওয়া যাবে না।

কিডনির রোগী যদি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হন, তার ডায়েটে আরও নিয়ন্ত্রণ বাড়বে। তাদের চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার খাওয়া যাবে না। এ ছাড়া ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার যেমন বিভিন্ন শাক, ব্রাউন রাইস, সিট্রাস ফ্রুট (মুসাম্বি, কমলালেবু), ক্যানড প্রডাক্ট, হোলহুইট ব্রেড, ডেয়ারি প্রডাক্ট, প্রসেসড ফুড, আচার, রাঙা আলু, আলু, টম্যাটো, ড্রাই ফ্রুটস, কোল্ড ড্রিঙ্কস ইত্যাদি খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।

চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী, কিডনির রোগীদের খাদ্যতালিকা বানাতে হবে কিছু নির্দিষ্ট খাবার দিয়ে। মনে রাখতে হবে, শরীরের টক্সিন ও বর্জ্য যত কম তৈরি হয়, এমন খাবার বাছতে হবে। ব্লু বেরিজ়, স্ট্রবেরিজ়, ক্র্যানবেরিজ়, কালো আঙুর, অলিভ অয়েল, বাঁধাকপি, ডিমের সাদা অংশ দেয়া যেতে পারে। ম্যাকাডেমিয়া বাদাম দিতে পারেন। ভাত বা রুটির বদলে বাকহুইটস, কিনোয়া, অমরন্থ জাতীয় গ্লুটেনফ্রি শস্য দিতে পারেন। প্রোটিন দেয়ার সময়ে তার পরিমাণও খেয়াল রাখতে হবে।

ডায়ালাইসিস রোগীদের প্রোটিন দরকার হয়। তাই তাদের ডায়েটে প্রোটিন পরিমাণ মতো যোগ করতে হবে। তবে খুব বেশি নয়। ডায়ালাইসিস চলাকালীন রোগীকে ছানা, ডাল, টোফু, সয়াবিন, ডিমের সাদা অংশ, ছোট এক টুকরা মাছ, রাজমা ডাল, উদ্ভিজ প্রোটিন দিতে পারেন। কিন্তু নন-ডায়ালাইসিস রোগীদের এত প্রোটিন দেয়া যাবে না। সারা দিনে আনাজপাতি যা খাবেন, তার মধ্যেই যা প্রোটিন থাকে, তাদের জন্য যথেষ্ট। শুধু এক কাপ মুগ ডাল দেয়া যেতে পারে। তবে সপ্তাহে এক-আধবার মাছ, মাংস (রেড মিট নয়) খেতে পারেন। তার বেশি নয়।

তবে চিকিৎসকদের মতে, প্রত্যেক কিডনি রোগীর ডায়েট চার্ট আলাদা রকম হবে। এই ডায়েট রোগীর শরীরের ওপর নির্ভর করে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ডায়াবেটিস থেকে কিডনির সমস্যার সূত্রপাত হয়। তাই কিডনির রোগীর ডায়েট চার্ট করার সময়ে সে দিকটাও খেয়াল রাখতে হবে। সব মিলিয়ে কিডনি রোগীর ডায়েট চার্ট নিয়মিত আপডেট করা জরুরি।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

পেটের স্বাস্থ্য ভালো রাখার ৪ উপায়

Published

on

আইপিডিসি

আমরা কী খাই তার ওপর অনেকটাই নির্ভর করে যে আমাদের পেটের স্বাস্থ্য কেমন থাকবে। একটি সুস্থ অন্ত্র ভালো হজম, ভিটামিন এবং খনিজ শোষণ এবং ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসের বিরুদ্ধে সুরক্ষা সক্ষম করে। অন্ত্রের মাইক্রোবায়োম শব্দটি আপনার অন্ত্রে বসবাসকারী ব্যাকটেরিয়াকে বোঝায়। জার্নাল নিউট্রিয়েন্টস অনুসারে, প্রতিটি ব্যক্তির পরিপাকতন্ত্রে ২০০টিরও বেশি স্বতন্ত্র ধরণের ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস এবং ছত্রাক থাকে। তাই পেটের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে খেতে হবে এই খাবারগুলো-

১. ফাইবার-সমৃদ্ধ খাবার

ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়াকে পুষ্ট করে এবং তাদের বৈচিত্র্য বৃদ্ধি করে। পর্যাপ্ত ফাইবার গ্রহণ নিশ্চিত করতে আপনার খাবারে ফল, শাক-সবজি, লেবু, বাদাম এবং দানা শস্য যোগ করুন। বাদাম খাদ্যতালিকাগত ফাইবারের একটি ভালো উৎস হওয়ায় সহজেই আপনার খাদ্যতালিকায় যোগ করা যেতে পারে। কাঁচা বাদাম খেলে তুলনামূলক বেশি উপকার পাবেন। সেইসঙ্গে অন্যান্য খাবারের সঙ্গেও এটি মিশিয়ে খেতে পারেন।

২. প্রোবায়োটিক

গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিতে থেরাপিউটিক অ্যাডভান্সেস অনুসারে, প্রোবায়োটিক খেলে তা স্বাস্থ্যকর অন্ত্র বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে এবং অন্ত্রের প্রদাহ এবং অন্যান্য সমস্যা এড়াতে পারে। প্রোবায়োটিক হলো জীবন্ত অণুজীব যা পর্যাপ্ত পরিমাণে খাওয়া হলে অসংখ্য স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়। এই উপকারী ব্যাকটেরিয়া একটি সুষম অন্ত্রের মাইক্রোবায়োটা বজায় রাখে এবং হজমে সাহায্য করে করে। দই, বাটার মিল্ক, ফার্মেন্টেড রাইস ডিশ, কিমচি এবং ফার্মেন্টেড আচারের মতো খাবারে অন্ত্র-বান্ধব ব্যাকটেরিয়া থাকে যা আপনার পেটের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করে।

৩. প্রিবায়োটিক

প্রিবায়োটিক খাবার উপকারী অণুজীবের জন্য খাদ্য হিসাবে কাজ করে, তাদের বৃদ্ধি এবং অন্ত্রে বিস্তারে সহায়তা করে। আপনার খাদ্যতালিকায় প্রিবায়োটিক খাবার যেমন রসুন, পেঁয়াজ, অ্যাসপারাগাস, কাঁচা কলা, ফ্ল্যাক্সসিড, লেগুম, আপেল এবং এ জাতীয় আরও খাবার যোগ করে একটি স্বাস্থ্যকর অন্ত্রের মাইক্রোবায়োম তৈরি করুন। এই খাবারগুলো হজমের স্বাস্থ্য এবং সামগ্রিক সুস্থতায় অবদান রাখতে পারে।

৪. হাইড্রেটেড থাকুন

পর্যাপ্ত হাইড্রেশন সর্বোত্তম হজম এবং সামগ্রিক অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভালো অন্ত্রের কার্যকারিতা এবং পুষ্টির জন্য প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। প্রতিদিন আট গ্লাস পানি পানের লক্ষ্য রাখুন এবং চিনিযুক্ত পানীয় এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন। আল্ট্রা-প্রসেসড খাবার খাওয়া কমিয়ে দিন। এর পরিবর্তে পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার বেছে নিন।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

অক্সিজেনের ঘাটতি দূর করতে যা খাবেন

Published

on

আইপিডিসি

আমাদের শরীরের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় একটি উপাদান হলো অক্সিজেন। এর ঘাটতি হলে শরীর নিস্তেজ হয়ে যায়। মস্তিষ্কে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দিলে ঘটতে পারে মৃত্যু পর্যন্ত। যে কারণে আমাদের শরীরে যেন অক্সিজেনের ঘাটতি তৈরি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এই সমস্যা দেখা দিলে ক্লান্তি, মাথা ঘোরা, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া, এমন কি মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক অক্সিজেনের ঘাটতি দূর করতে কী খাবেন-

বেদানা

একটি উপকারী ফল হলো বেদানা। এই ফল আমাদের শরীরে রক্ত তৈরি করার পাশাপাশি রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে। বেদানায় থাকে প্রচুর আয়রন, কপার, জিঙ্কের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। তাই অক্সিজেনের ঘাটতি দূর করার জন্য বিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন একটি করে বেদানা খাওয়ার পরামর্শ দেন। এভাবে বেদানা খেলে শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি দূর হয়।

স্ট্রবেরি

সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর একটি ফল হলো স্ট্রবেরি। এই ফলে থাকে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। তাই প্রতিদিন একটি করে স্ট্রবেরি খেলে তা আমাদের শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি তৈরি হতে দেয় না। অক্সিজেনের ঘাটতিজনিত সমস্যা থেকে বাঁচতে চাইলে তাই প্রতিদিন স্ট্রবেরি রাখুন আপনার খাবারের তালিকায়।

বিটরুট

বিটরুট খাওয়ার রয়েছে অনেক উপকারিতা। এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়াম, আয়রন, ভিটামিন বি-৯। আমাদের প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় উপকারী এই সবজি যোগ করা গেলে মিলবে অনেক উপকার। বিশেষ করে নিয়মিত বিটরুট খেলে তা আমাদের শরীরে প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেন সরবরাহ এবং শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

অ্যাভোকাডো

বিদেশি ফল হলেও আমাদের দেশের সুপারশপ ও ফলের দোকানগুলোতে পাওয়া যায় অ্যাভাকাডো। এই ফলে থাকে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল, ফলিক অ্যাসিড, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাই আপনার শরীরের অক্সিজেনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিয়মিত অ্যাভাকাডো রাখতে পারেন আপনার খাবারের তালিকায়। এতে উপকার পাবেন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

যেসব খাবারে বাড়তে পারে রক্তচাপ

Published

on

আইপিডিসি

উচ্চ রক্তচাপের কারণে ধমনীতে রক্তচাপের মাত্রা বেড়ে যায়। জেনেটিক্স, বয়স এবং জীবনযাত্রার ধরন হাইপারটেনশনের নেপথ্যে কাজ করতে পারে। যদি চিকিৎসা না করা হয় তবে এটি হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং রেনাল ফেইলিওরের মতো গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। লাইফস্টাইল পরিবর্তন যেমন সুষম খাবার খাওয়া, নিয়মিত ব্যায়াম, স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। কিছু খাবার উচ্চ রক্তচাপের কারণ হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

১. উচ্চ সোডিয়াম গ্রহণ

অত্যধিক সোডিয়াম গ্রহণ, প্রাথমিকভাবে লবণ থেকে তরল ধারণ এবং রক্তচাপ বৃদ্ধির কারণ হতে পারে। অত্যধিক সোডিয়াম গ্রহণের ফলে শরীর পানি ধরে রাখতে পারে, যার ফলে রক্তের পরিমাণ বেড়ে যায় এবং ধমনীর দেয়ালে চাপ পড়ে।

২. কম পটাসিয়াম গ্রহণ

চিকিৎসকের মতে, পটাসিয়াম শরীরে সোডিয়ামের প্রভাবের ভারসাম্য বজায় রেখে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং ভাসোডিলেশনে (রক্তনালীর শিথিলকরণ) কাজ করে। কম পটাসিয়াম এবং উচ্চ সোডিয়ামযুক্ত খাবার এই ভারসাম্যকে ব্যাহত করতে পারে এবং উচ্চ রক্তচাপ সৃষ্টি করতে পারে।

৩. অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবন

অতিরিক্ত পরিমাণে অ্যালকোহল পান করলে তা রক্তচাপ বাড়াতে পারে এবং সেইসঙ্গে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ায়। অ্যালকোহল উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত ওষুধের সঙ্গে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে, তখন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে যায়।

৪. উচ্চ স্যাচুরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাট গ্রহণ

স্যাচুরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাটযুক্ত খাবার বেশিরভাগ প্রক্রিয়াজাত এবং ভাজা খাবারে পাওয়া যায়, এগুলো প্রদাহ এবং ধমনী শক্ত হওয়ার নেপথ্যে কাজ করে যা উচ্চ রক্তচাপের কারণ হতে পারে। এই ফ্যাট ওজন বৃদ্ধি এবং স্থূলত্বের কারণ হতে পারে, যা উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকির কারণ।

৫. কম ফাইবার গ্রহণ

ফাইবার কম খাওয়া বিশেষ করে ফলমূল, শাক-সবজি এবং আস্ত শস্য কম খেলে তা উচ্চ রক্তচাপের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। ফাইবার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে, তৃপ্তি বাড়াতে এবং কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কাজ করে। আর এর অভাব হলে তখন রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার ভয় থাকে।

৬. অত্যধিক চিনি খাওয়া

অতিরিক্ত শর্করা যুক্ত খাবার, বিশেষ করে চিনিযুক্ত পানীয় এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার ওজন বৃদ্ধি, ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং প্রদাহ বৃদ্ধি করে উচ্চ রক্তচাপে অবদান রাখতে পারে। উচ্চ চিনি গ্রহণ সরাসরি রক্তচাপের মাত্রা বাড়াতে পারে।

৭. কম ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম গ্রহণ

ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে জড়িত অপরিহার্য খনিজ। এ জাতীয় খাবার কম খেলে তা উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার (যেমন দুগ্ধজাত দ্রব্য এবং শাক-সবুজ) এবং ম্যাগনেসিয়াম (যেমন বাদাম, বীজ এবং আস্ত শস্য) খেলে কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে কাজ করে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
আইপিডিসি
জাতীয়8 mins ago

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন দুই কর্মকর্তা

আইপিডিসি
জাতীয়36 mins ago

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ইউএনএইচসিআরের প্রতিনিধির সাক্ষাৎ

আইপিডিসি
জাতীয়47 mins ago

শেখ হাসিনাকে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন

আইপিডিসি
জাতীয়1 hour ago

শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস শুক্রবার

আইপিডিসি
আবহাওয়া1 hour ago

বৃষ্টি কবে হবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

আইপিডিসি
স্বাস্থ্য1 hour ago

জলবায়ু পরিবর্তনে নারীরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে: পরিবেশমন্ত্রী

আইপিডিসি
জাতীয়2 hours ago

ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আরও নিবিড় হবে: ভূমিমন্ত্রী

আইপিডিসি
জাতীয়2 hours ago

দেশকে এগিয়ে নিতে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আইপিডিসি
কর্পোরেট সংবাদ2 hours ago

হজযাত্রীদের হেলথ চেকআপে বিকাশ পেমেন্টে ছাড়

আইপিডিসি
অর্থনীতি2 hours ago

ব্যাংকঋণের সুদহার ১৪ শতাংশের বেশি হবে না: গভর্নর

আইপিডিসি
জাতীয়2 hours ago

শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ ও গবেষণা আরও বাড়ানোর সুপারিশ

আইপিডিসি
কর্পোরেট সংবাদ2 hours ago

ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে অ্যাস্ট্রা এয়ারওয়েজের চুক্তি

আইপিডিসি
পুঁজিবাজার3 hours ago

আইপিডিসি ফাইন্যান্সের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন

আইপিডিসি
কর্পোরেট সংবাদ3 hours ago

ব্র্যাক ব্যাংকে চাকরির সুযোগ

আইপিডিসি
কর্পোরেট সংবাদ3 hours ago

ঈদ উপলক্ষে ওয়ালটনের নতুন মডেলের পণ্য উন্মোচন

আইপিডিসি
জাতীয়3 hours ago

পর্যটন খাতে তুরস্ককে বিনিয়োগের আহ্বান মন্ত্রীর

আইপিডিসি
অর্থনীতি3 hours ago

চট্টগ্রামের বে টার্মিনালে ১০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করলো আবুধাবি পোর্টস

আইপিডিসি
কর্পোরেট সংবাদ4 hours ago

পাঠাওয়ের ক্যাম্পেইন থেকে ডায়মন্ডের নোস পিন জিতলো ১০ মা

আইপিডিসি
জাতীয়4 hours ago

ঈদুল আজহার জন্য প্রস্তুত ১ কোটি ৩০ লাখ পশু: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী

আইপিডিসি
কর্পোরেট সংবাদ4 hours ago

জাবির আইবিএর শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিআইসিএমের বিনিয়োগ শিক্ষা প্রোগ্রাম

আইপিডিসি
পুঁজিবাজার4 hours ago

সিএসইতে ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের লেনদেন শুরু

আইপিডিসি
জাতীয়4 hours ago

দেশের নির্বাচন ব্যবস্থা বিশ্বে রোল মডেল হবে: ইসি হাবিব

আইপিডিসি
জাতীয়4 hours ago

এনইসি সভায় সর্বোচ্চ বরাদ্দ পেলো ১০ খাত

আইপিডিসি
পুঁজিবাজার4 hours ago

এনআরবিসি ব্যাংকের উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা

আইপিডিসি
খেলাধুলা4 hours ago

বিশ্বকাপের আগে ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ

Advertisement

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১