Connect with us

অর্থনীতি

রবিবার থেকে চালের বস্তায় জাত-দাম লেখা বাধ্যতামূলক

Published

on

পাঁচ

চালের দাম যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে আগামীকাল রবিবার (১৪ এপ্রিল) থেকে বস্তার ওপর বিভিন্ন তথ্য লেখা বাধ্যতামূলক করেছে সরকার। এর আগে গত ২১ ফেব্রুয়ারি খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করা হয়।

এতে জানানো হয়, সম্প্রতি দেশের চাল উৎপাদনকারী কয়েকটি জেলায় পরিদর্শন করে নিশ্চিত হওয়া গেছে, বাজারে একই জাতের ধান থেকে উৎপাদিত চাল ভিন্ন ভিন্ন নামে ও দামে বিক্রি হচ্ছে। চালের দাম অযৌক্তিক পর্যায়ে গেলে বা অকস্মাৎ বৃদ্ধি পেলে মিলার, পাইকারি বিক্রেতা, খুচরা বিক্রেতা একে অপরকে দোষারোপ করছেন। এতে ভোক্তারা ন্যায্যমূল্যে পছন্দমত জাতের ধান, চাল কিনতে অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছেন এবং অনেক ক্ষেত্রে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

এ অবস্থার উত্তরণের লক্ষ্যে চালের বাজার মূল্য সহনশীল ও যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে, ধানের নামেই যাতে চাল বাজারজাতকরণ করা হয়, তা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে এবং এ সংক্রান্ত কার্যক্রম মনিটরিংয়ের সুবিধার্থে বিভিন্ন নির্দেশনা দেওয়া হয়।

চালের উৎপাদনকারী মিলাররা গুদাম থেকে বাণিজ্যিক কাজে চাল সরবরাহের আগ চালের বস্তার ওপর উৎপাদনকারী মিলের নাম, জেলা ও উপজেলার নাম, উৎপাদনের তারিখ, মিল গেট মূল্য এবং ধান/চালের জাত উল্লেখ করতে হবে। ধানের জাতের নাম, প্রস্তুতকারক, ঠিকানা (উপজেলা ও জেলা), নিট ওজন, উৎপাদনের তারিখ, মিল গেট মূল্যের এই তথ্যগুলো ছক মোতাবেক লেখা থাকবে। বস্তার ওপর উল্লিখিত তথ্যাদি কালিতে হাত দিয়ে লেখা যাবে না।

চাল উৎপাদনকারী সকল মিল মালিক (অটো/হাস্কিং) থেকে সরবরাহ করা সকল প্রকার চালের বস্তা/প্যাকেটের (৫০/২৫/১০/৫/২/১ কেজি ইত্যাদি) ওপর উল্লিখিত তথ্যাদি মুদ্রিত করতে হবে। করপোরেট প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেও একই নির্দেশনা প্রতিপালন করতে হবে। এক্ষেত্রে মিল গেট দামের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠান চাইলে সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য উল্লেখ করতে পারবে।

এ পরিপত্রের আলোকে সকল জেলা প্রশাসক/উপজেলা নির্বাহী অফিসার/আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক/জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক/ উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক। খাদ্য পরিদর্শকরা পরিদর্শনকালে এ বিষয়টি নিশ্চিত করবেন। এর ব্যত্যয় ঘটলে ‘খাদ্যদ্রব্য উৎপাদন, মজুত, স্থানান্তর, পরিবহন, সরবরাহ, বিতরণ, বিপণন (ক্ষতিকর কার্যক্রম প্রতিরোধ) আইন, ২০২৩’ এর ধারা ৬ ও ধারা ৭ মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন। আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে এ পরিপত্রের নির্দেশ আবশ্যিকভাবে প্রতিপালন করতে হবে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি

আসছে ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার এডিপি

Published

on

পাঁচ

আগামী অর্থবছরের (২০২৪-২৫) জন্য বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) প্রস্তুত করেছে পরিকল্পনা কমিশন। নতুন ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট চূড়ান্ত করেছে পরিকল্পনা কমিশন। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় অর্থবছরের জন্য উন্নয়ন বাজেট অনুমোদনের জন্য তোলা হবে।

সভায় সভাপতিত্ব করবেন এনইসি চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর আগে, গত ৭ মে পরিকল্পনা কমিশনের বর্ধিত সভায় এডিপির খসড়া চূড়ান্ত করা হয়।

পরিকল্পনা কমিশনের কর্মকর্তারা জানান, পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে আগামী অর্থবছরে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে জন্য দুই লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) খসড়া চূড়ান্ত করেছে পরিকল্পনা কমিশন। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে এক লাখ ৬৫ হাজার কোটি এবং বৈদেশিক ঋণ থেকে এক লাখ কোটি টাকা ব্যয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।

কর্মকর্তারা আরও জানান, আগামী অর্থবছরের জন্য নতুন এডিপির যে আকার নির্ধারণ করা হয়েছে, এটি চলতি অর্থবছরের মূল এডিপির তুলনায় দুই হাজার কোটি বা শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ বেশি। এ ছাড়া, সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (আরএডিপি) তুলনায় ২০ হাজার কোটি টাকা বা ৮ দশমিক ১৬ শতাংশ বেশি। অর্থ বরাদ্দের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে। এই খাতে বরাদ্দের পরিমাণ ৭০ হাজার ৬৮৭ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। তবে, মন্ত্রণালয়ভিত্তিক সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাবে স্থানীয় সরকার বিভাগ। তাদের জন্য বরাদ্দ থাকছে ৩৮ হাজার ৮০৮ কোটি ৮৮ লাখ টাকা।

পরিকল্পনা কমিশন জানায়, আগামী অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত এডিপিতে সরকারি ও বৈদেশিক সহায়তা মিলে বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে দুই লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা। এর বাইরেও স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব অর্থায়ন আছে ১৩ হাজার ২৮৬ কোটি ১৯ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে ধরলে নতুন এডিপির আকার দাঁড়াবে দুই লাখ ৭৮ হাজার ২৮৬ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

এডিপির ১৫টি খাতের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৪০ হাজার ৭৫১ কোটি ৮৬ লাখ এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাচ্ছে শিক্ষা খাত ৩১ হাজার ৫২৮ কোটি ৬০ লাখ টাকা। অন্যান্য খাতের মধ্যে গৃহায়ন ও কমিউনিটি সুবিধাবলী ২৪ হাজার ৮৬৮ কোটি তিন লাখ, স্বাস্থ্যে ২০ হাজার ৬৮২ কোটি ৮৮ লাখ, স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়নে ১৭ হাজার ৯৮৬ কোটি ২১ লাখ এবং কৃষি খাতে ১৩ হাজার ২১৯ কোটি টাকা দেওয়া হচ্ছে।

এছাড়া, শিল্প ও অর্থনৈতিক সেবায় ছয় হাজার ৪৯২ কোটি ১৮ লাখ, বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তিতে চার হাজার ৭৮৬ কোটি ৯২ লাখ, ধর্ম-সংস্কৃতি ও বিনোদনে তিন হাজার ৪৯২ কোটি, সামাজিক সুরক্ষায় তিন হাজার ৩০৪ কোটি, জনশৃঙ্খলা ও সুরক্ষায় তিন হাজার ৩০৮ কোটি এবং সাধারণ সরকারি সেবা খাতে দেওয়া হচ্ছে দুই হাজার ১৩৩ কোটি টাকা।

আগামী অর্থবছরের এডিপিতে মন্ত্রণালয়ভিত্তিক দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক বিভাগকে। তাদের জন্য বরাদ্দ থাকছে ৩২ হাজার ৪২ কোটি টাকা। তৃতীয় সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ বিভাগকে দেওয়া হচ্ছে ২৯ হাজার ১৭৬ কোটি টাকা। এ ছাড়া, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়কে ১৬ হাজার ১৩৫ কোটি, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগকে ১৩ হাজার ৭৪১ কোটি, রেলপথ মন্ত্রণালয়কে ১৩ হাজার ৭২৫ কোটি এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়কে ১২ হাজার ৮৮৬ কোটি টাকা দেওয়া হচ্ছে। আর মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগকে ১১ হাজার ৩৮৭ কোটি, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়কে ১০ হাজার ৩৭৩ কোটি এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়কে আট হাজার ৬৮৭ কোটি টাকা দেওয়া হচ্ছে।

আগামী অর্থবছরের এডিপিতে বরাদ্দসহ মোট প্রকল্প থাকছে এক হাজার ৩৩৭টি। এর মধ্যে বিনিয়োগ প্রকল্প এক হাজার ১৪৯টি, কারিগরি সহায়তার ৮৬টি এবং সমীক্ষা প্রকল্প রয়েছে ২৩টি। মোট প্রকল্পের মধ্যে চলতি অর্থবছরের সংশোধিত এডিপি থেকে স্থানান্তর হবে এক হাজার ২৭৭টি প্রকল্প। বাকিগুলোর মধ্যে নতুন অনুমোদিত প্রকল্প রয়েছে ৬০টি।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের জন্য ৫০ কোটি ডলার বরাদ্দ চান তথ্য প্রতিমন্ত্রী

Published

on

পাঁচ

দেশে সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের চাহিদা ও গুরুত্ব বিবেচনায় বাজেটে ৫০০ মিলিয়ন বা ৫০ কোটি ডলার বরাদ্দের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করবেন বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

আজ বুধবার রাজধানীর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) আয়োজিত ‘আনলিশিং দ্য পটেনশিয়াল অব সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্মার্টআপদের জন্য যেভাবে বাজেটে ১০০ কোটি টাকা রাখা হয়েছিল, ঠিক একইভাবে সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের জন্যও ৫০০ মিলিয়ন ডলার তহবিলের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রস্তাব দেওয়া হবে।

দেশের কয়েকটি প্রতিষ্ঠান চিপ উৎপাদন ও নকশা করে বছরে পাঁচ মিলিয়ন ডলার আয় করছে। কিন্তু দেশে চিপ ফেব্রিকেশনের কোনো প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠেনি। চিপ অ্যাসেম্বিলিং, টেস্টিং ও প্যাকেজিংয়েরও কোনো সুযোগ এখানে নেই। তবে দেশে প্রযুক্তি খাতে যে ইকোসিস্টেম গড়ে উঠেছে, তাতে ২০৪১ সাল নাগাদ চিপ রপ্তানির মাধ্যমে সেমিকন্ডাক্টর শিল্প থেকে ১০ বিলিয়ন ডলার আয় করা সম্ভব।

সেমিনারে চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আশরাফ আহমেদের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন বুয়েটের ন্যানোম্যাটেরিয়ালস অ্যান্ড সিরামিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক এ এস এম এ হাসিব, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জি এস এম জাফরউল্লাহ।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান

Published

on

পাঁচ

দেশের অর্থনীতিতে বিরাট অবদান রাখছেন দেশের ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের (সিএমএসএমই) উদ্যোক্তারা। সিএমএসএমইরাই অর্থনীতির মূল ভিত্তি। কিন্তু ব্যাংক ঋণ প্রাপ্তি ও বিনিয়োগে পিছিয়ে থাকাসহ বড় শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর ছোট ছোট ব্যবসা ধরার কারণে ক্ষতির মুখোমুখি হচ্ছেন ছোট ও গ্রামীণ শিল্প উদ্যোক্তারা। অনেকে ব্যবসা থেকে সরেও দাঁড়াচ্ছেন। এমতাবস্থায় সরকারের নীতি সহায়তা চান তারা।

বুধবার (১৫ মে) এফবিসিসিআইয়ের সিএমএসএমই অ্যান্ড রুরাল ইন্ডাস্ট্রি ডেভেলপমেন্ট বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সভায় এসব কথা বলেন ব্যবসায়ীরা।

তারা বলেন, নীতি সহায়তা দিয়ে সিএমএসএমই ও গ্রামীণ শিল্প উদ্যোক্তাদের উন্নয়ন করা গেলে অর্থনীতিতে বহুগুণ বেশি অবদান রাখতে পারবেন তারা। সভায় প্রধান ছিলেন এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম।

এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প হচ্ছে অর্থনীতির মূল ভিত্তি। এসএমই ঠিক থাকলে দেশের অর্থনীতি ঠিক থাকবে। কোরিয়া ও জাপানসহ বিভিন্ন দেশ এসএমইকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। আমাদেরও অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোক্তাদের গুরুত্ব দিতে হবে। এই খাতের নিরাপত্তা দিতে হবে। এ সংশ্লিষ্ট বিদ্যমান নীতিমালাগুলো বাস্তবায়নে কাজ করতে হবে।

এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. আমিন হেলালী বলেন, অর্থনীতিতে প্রায় ৮৫ শতাংশ অবদান রাখছে দেশের বেসরকারি খাত। নীতিসহায়তার জন্যই এ অবদান সম্ভব হয়েছে। তবে, বেসরকারি খাতের আরও এগিয়ে যেতে হবে। প্রতি বছর প্রায় ২৭ লাখ বেকার ছেলেমেয়ে কর্মসংস্থানের জন্য শ্রমবাজারে আসে। এদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে।

ছোট ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা যাতে তাদের ব্যবসা ঠিকভাবে করতে পারেন, সেক্ষেত্রে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে নীতি সহায়তা দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

কমিটির ডিরেক্টর ইন-চার্জ খান আহমেদ শুভ বলেন, করোনাকালে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। প্রধানমন্ত্রী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে প্রণোদনা দিয়েছেন। ব্যবসায়ীরা যাতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালু রাখতে পারেন, সেজন্য ব্যাংক ঋণ থেকে শুরু করে সবদিকে খেয়াল রেখেছেন। এ কমিটির মাধ্যমে প্রাপ্ত সুপারিশ প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হলে এসএমই খাতের উন্নয়ন হবে। এ খাতকে মাইলফলক হিসেবে নিয়ে যেতে সবার সহযোগিতা দরকার।

সভায় সভাপতিত্ব করেন কমিটির চেয়ারম্যান কাজী মোরশেদ হোসেন কামাল। তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতিতে এসএমই খাতের অবদান বহুগুণ বেশি হওয়ার সুযোগ রয়েছে। এজন্য এসএমই খাতের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দিতে হবে।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

প্রথম আন্তর্জাতিক জুয়েলারি মেশিনারিজ প্রদর্শনী জুলাইয়ে

Published

on

পাঁচ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিশন-২০৪১ সফল বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) প্রেসিডেন্ট সায়েম সোবহান আনভীরের পরিকল্পনায় দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক জুয়েলারি মেশিনারিজ প্রদর্শনী-২০২৪ এর আয়োজিত হতে যাচ্ছে।

বুধবার (১৫ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) এ তথ‌্য জা‌নিয়েছে।

বাজুস জানায়, দেশের অর্থনীতিতে অনবদ্য ভূমিকা রাখা জুয়েলারি শিল্পের সবচেয়ে বড় আয়োজন তিন‌ দিনব‌্যা‌পী জুয়েলারি মেশিনারিজ প্রদর্শনী আগামী ৪, ৫ ও ৬ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে। রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটিতে (আইসিসিবি) এ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে।

আন্তর্জাতিক জুয়েলারি মেশিনারিজ প্রদর্শনী দেশীয় জুয়েলারি শিল্পকে সমৃদ্ধশালী করার পাশাপাশি বিশ্ববাজারে একটি নতুন অবস্থান তৈরিতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে বাজুস আশা করছে। এই প্রদর্শনীর মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের আধুনিক মেশিনারিজের সঙ্গে পরিচিতি ঘটবে। ফলে নতুন নতুন জুয়েলারি শিল্প কারখানা স্থাপনে ব্যবসায়ীরা উৎসাহিত হবে।

শিল্প কারখানা স্থাপনের ফলে জুয়েলারি শিল্পের বিকাশ ও রপ্তানির দুয়ার উন্মোচিত হবে। এ দেশে স্বর্ণ শিল্পের হারানো ঐতিহ্য আবার ফিরে পাবে। এ দেশের কারিগর বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আধুনিক ডিজাইনের গয়না তৈরি করতে সক্ষম হবে।

এই প্রদর্শনীতে ভারত, ইতালি, তুরস্ক, সংযুক্ত আরব আমিরাত, জার্মানি, চীন ও থাইল্যান্ডসহ বিশ্বের প্রায় ৩০টি দেশের ৫০টির বে‌শি প্রতিষ্ঠান তাদের মেশিনারিজ প্রদর্শন করবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

১০ হাজার টন মসুর ডাল কিনছে সরকার

Published

on

পাঁচ

ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ১০১ কোটি ৯৪ লাখ টাকা।

বুধবার (১৫ মে) দুপুরে সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়।

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের জানান, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে ১০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ইজি জেনারেল ট্রেডিং, নাবিল নাবা ফুড প্রডাক্ট থেকে এই ডাল কেনা হবে। এতে মোট ব্যয় হবে ১০১ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১০১ টাকা ৯৪ পয়সা। আগের ক্রয় মূল্য ছিল ১০১ টাকা ৪০ পয়সা।

সচিব জানান, ইজি জেনারেল ট্রেডিং থেকে ৬ হাজার মেট্রিক টন এবং নাবিল নাবা ফুড প্রডাক্ট থেকে ৪ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
পাঁচ
পুঁজিবাজার12 mins ago

পাঁচ কোম্পানির লেনদেন চালু রোববার

পাঁচ
ধর্ম ও জীবন14 mins ago

একসঙ্গে অনেককে সালাম দিলে উত্তর দেবেন কে?

পাঁচ
আন্তর্জাতিক27 mins ago

মূল্যস্ফীতির মধ্যেও বিশ্বে বেড়েছে ধনীর সংখ্যা

পাঁচ
পুঁজিবাজার48 mins ago

ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের লেনদেন শুরু

পাঁচ
আন্তর্জাতিক51 mins ago

পাকিস্তানে কমেছে জ্বালানি তেলের দাম

পাঁচ
অর্থনীতি1 hour ago

আসছে ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার এডিপি

পাঁচ
আন্তর্জাতিক1 hour ago

বাংলাদেশি কর্মীদের বেতন না দিয়ে শাস্তির মুখে মালয়েশিয়ান কোম্পানি

পাঁচ
পুঁজিবাজার2 hours ago

ছয় কোম্পানির লেনদেন বন্ধ রবিবার

পাঁচ
লাইফস্টাইল2 hours ago

ঘুম ৮ ঘণ্টার কম হলে বিষন্নতার ঝুঁকি

সূচক
পুঁজিবাজার2 hours ago

দেড় ঘণ্টায় লেনদেন ৩০৪ কোটি টাকা

পাঁচ
জাতীয়2 hours ago

শূন্যপদে এতিম-প্রতিবন্ধীদের কোটা পূরণের সুপারিশ

পাঁচ
পুঁজিবাজার2 hours ago

ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

পাঁচ
জাতীয়2 hours ago

সফর শেষে ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু

পাঁচ
পুঁজিবাজার3 hours ago

আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

পাঁচ
পুঁজিবাজার3 hours ago

রূপালী ইন্স্যুরেন্সের আয় বেড়েছে

পাঁচ
পুঁজিবাজার3 hours ago

ন্যাশনাল ব্যাংকের লোকসান বেড়েছে ১৪৫ শতাংশ

Dhaka Insurance
পুঁজিবাজার3 hours ago

ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

পাঁচ
জাতীয়3 hours ago

তীব্র তাপদাহে চার জেলায় কৃষিখাতে ৩৬৩ কোটি টাকার ক্ষতি

পাঁচ
জাতীয়4 hours ago

দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ষষ্ঠ

পাঁচ
জাতীয়4 hours ago

দেশে ৪৮ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি

পাঁচ
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার4 hours ago

একাদশে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

পাঁচ
জাতীয়4 hours ago

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২১ হাজার ৬৩ হজযাত্রী

পাঁচ
বীমা4 hours ago

বিমা কোম্পানিগুলোর ৮০ শতাংশ ব্যয় কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতায়

পাঁচ
রাজধানী4 hours ago

রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ থাকবে বৃহস্পতিবার

পাঁচ
জাতীয়5 hours ago

টেকসই উন্নয়নের জন্য কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনা চান প্রধানমন্ত্রী

Advertisement

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১