আন্তর্জাতিক
বদলে যাচ্ছে বিমার নিয়ম, এক ছাদের নিচে ভারতের সব বিমা
বদলে যাচ্ছে বিমা। জীবন বিমা। স্বাস্থ্যবিমা বা অন্য যে কোনো বিমা। এবার থেকে ইন্স্যুরেন্স করালে আপনি আর কোনও কাগজের সার্টিফিকেট বা বন্ড পাবেন না। পহেলা এপ্রিল থেকেই ভারতে শুরু হয়ে গেছে নতুন নিয়ম। বিমা রাখা থাকবে ই-ইন্স্যুরেন্স অ্যাকাউন্টে। তবে বিষয়টা এখনও অনেকে জানেন না। অনেকে আবার শুনে থাকলেও ঠিক ধারণা নেই।
যারা শেয়ার কেনা-বেচা করেন তাঁরা জানেন ডি-ম্যাট অ্যাকাউন্টে সমস্ত সংস্থার শেয়ার একসঙ্গে রাখা থাকে। এবার সেই ব্যবস্থাই সব ধরনের বিমার ক্ষেত্রেও চালু হতে চলেছে। ভারতের বিমা নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ ইন্স্যুরেন্স রেগুলেটরি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (আইআরডিএআই) নির্দেশ দিয়েছে এখন থেকে বিমা সংস্থাগুলিকে বাধ্যতামূলকভাবে গ্রাহককে ডিজিটাল মাধ্যমে পলিসি ডকুমেন্ট দিতে হবে। সমস্ত বিমা জমা থাকবে একটিমাত্র বৈদ্যুতিন ই-ইন্স্যুরেন্স অ্যাকাউন্টে।
১লা এপ্রিল থেকেই যে নিয়ম চালু হয়ে গেছে। ফলে এবার আপনি কোনও বিমা কিনতে গেলে প্রথমেই ই-ইন্স্যুরেন্স অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এজন্য কোনও টাকা লাগবে না। ই-ইন্স্যুরেন্স অ্যাকাউন্ট খোলার পর যতবার যে কোনও সংস্থার যে কোনও বিমা কেনা হবে, তা সবই ওই একটা অ্যাকাউন্টে জমা থাকবে। বিমাকারী সেখানে গিয়েই পলিসির সব তথ্য দেখতে পারবেন।
জীবন বিমা। স্বাস্থ্যবিমা। গাড়িবিমা। সবক্ষেত্রে একই নিয়ম। তবে যাদের কাছে এখনই পুরনো বিমার কাগজ আছে। মানে যারা কোনও পলিসি কন্টিনিউ করছেন। তাদের ক্ষেত্রে ই-ইন্স্যুরেন্স অ্যাকাউন্ট খোলাটা বাধ্যতামূলক নয়। পুরনো পেপার ডকুমেন্ট দেখিয়েই তাঁরা ক্লেম করতে পারবেন।
তবে কেউ যদি চায় যে পুরনো বিমা ই-ইন্স্যুরেন্স অ্যাকাউন্টে রাখবেন তাহলে নতুন অ্যাকাউন্ট খুলে তা রাখতে পারবেন। আরেকটা বিষয় হল নতুন বিমার ক্ষেত্রে ই-ইন্স্যুরেন্স অ্যাকাউন্ট খুলতে তো হবে। তবে বিমাকারী চাইলে কাগুজে নথি দিতে বাধ্য থাকবে বিমা সংস্থা। এই অধিকার বিমাকারীর থাকছে।
আর আইআরডিএআই’র নির্দেশ অনুযায়ী যে সংস্থার কাছে নতুন বিমা করানো হবে, তারাই বিমাকারীর ই-ইন্স্যুরেন্স অ্যাকাউন্ট খোলানোর ব্যবস্থা করবে। এজন্য বিমাকারীকে ঝামেলা পোয়াতে হবে না। ডিজিটাল মাধ্যমে বিমা রাখার জন্য রিপজিটরি হিসাবে চারটে সংস্থাকে বাছাই করা হয়েছে। তাদের সঙ্গে বিমাকারীর কোনও সরাসরি লেনাদেনা থাকবে না। তারা বিমাকারীর ই-ইন্স্যুরেন্স অ্যাকাউন্টটার দেখভাল করবে।
এবার দেখা যাক-এ ব্যবস্থায় সুবিধা কী হবে। বিমা শিল্পমহল বলছে সুবিধা অনেক। অনেক সময় কাগজের পলিসি বন্ড হারিয়ে যাওয়ায় টাকা পেতে সমস্যায় পড়েন বিমাকারী বা তাঁর পরিবার। নয়া ব্যবস্থায় সেই হয়রানি কমবে। ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার ব্যবহার করে যে কেউ তার পলিসির স্টেটাস চেক করতে পারবেন। নতুন বিমা কিনলে আপনা থেকেই তা ই-অ্যাকউন্টে জুড়ে যাবে। সহজে বদলানো যাবে ঠিকানা, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও নমিনি সংক্রান্ত তথ্য। একাধিক পলিসির ক্ষেত্রে তথ্য সংশোধনের জন্য আলাদা আলাদা করে আবেদন করতে হবে না।
আরেকটা বিষয় হলো- যে সংস্থার কাছ থেকে বিমা কেনা হবে, বিমাকারীকে সেই সংস্থার কাছে যেতে হয়। আইআরডিএআই একটা অনলাইল ইন্যুরেন্স মার্কেটপ্লেস নিয়ে আসছে যার নাম Bima Sugam. এখানে এক ছাদের নীচেই যে কোনও সংস্থার যে কোনওরকম বিমা কেনা যাবে। অভিযোগ জানানো যাবেন। প্রিমিয়াম দেওয়া যাবে। ক্লেম করা যাবে। এনিয়ে বিমা সংস্থাগুলোর সঙ্গে আইআরডিএআই’র কথাবার্তা শেষ হলেই দ্রুত চালু হয়ে যাবে নতুন ব্যবস্থা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
বৈশ্বিক বাজারে ফের বাড়লো সোনার দাম
বৈশ্বিক বাজারে আবারও বেড়েছে সোনার দাম। মার্কিন ডলারের দুর্বল বিনিময় হার ও ট্রেজারি ইল্ড কমে যাওয়ায় ধাতুটির দাম বেড়েছে বলে জানিয়েছেন খাতসংশ্লিষ্টরা। এদিকে শিগগিরই যুক্তরাষ্ট্র ভোক্তা মূল্যস্ফীতির ডাটা প্রকাশ করবে। স্বর্ণের বাজারে বিনিয়োগকারীরা বর্তমানে ফেডারেল রিজার্ভের এ সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছেন। খবর রয়টার্স।
স্পট মার্কেটে গতকাল স্বর্ণের দাম আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছে। আউন্সপ্রতি মূল্য দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩৬৮ ডলার ৬২ সেন্টে। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ফিউচার মার্কেটে স্বর্ণের দাম দশমিক ৬ শতাংশ বেড়ে ২ হাজার ৩৭৪ ডলার ৪ সেন্টে দাঁড়িয়েছে। এর আগে মঙ্গলবারও স্বর্ণের দাম আগের তুলনায় ১ শতাংশ বেড়েছিল।
রয়টার্সের এক জরিপ অনুযায়ী, এপ্রিলে যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতি দশমিক ৩ শতাংশ বেড়েছে। আগের মাসে এ পরিমাণ ছিল দশমিক ৪ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রে এ মূল্যস্ফীতি চলতি বছর অব্যাহত থাকবে বলে ধারণা করছেন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল। তবে দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুদহার আরো বাড়াতে পারে এমন কোনো সম্ভাবনা নেই বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
থাইল্যান্ডকে হটিয়ে দ্বিতীয় বৃহত্তম গাড়ির বাজার মালয়েশিয়া
থাইল্যান্ডকে পেছনে ফেলে ইন্দোনেশিয়ার পর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম গাড়ির বাজারে পরিণত হয়েছে মালয়েশিয়া। এটি এশিয়ার অটোমেকারদের জন্য একটি বড় পরিবর্তন হিসেবে আবির্ভূত হতে পারে বলে মনে করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা।
মালয়েশিয়ার বিক্রয় পরিসংখ্যান অনুসারে, মালয়েশিয়া চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকসহ টানা তিন প্রান্তিকে থাইল্যান্ডের চেয়ে এগিয়ে। নিক্কেই এশিয়ার থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন ও ভিয়েতনামের অটোমোটিভ শিল্প গ্রুপের প্রকাশিত গাড়ি বিক্রির পরিসংখ্যান নিয়ে এক বিশ্লেষণী প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
মালয়েশিয়ান অটোমোটিভ অ্যাসোসিয়েশনের তথ্যানুযায়ী, গত বছরের তুলনায় চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে মালয়েশিয়ায় গাড়ি বিক্রি ৫ শতাংশ বেড়ে ২ লাখ ২ হাজার ২৪৫টি ইউনিটে পৌঁছেছে। এছাড়া ২০২৩ সালে ১১ শতাংশ বেড়ে ৭ লাখ ৯৯ হাজার ৭৩১টি গাড়ির ইউনিট বিক্রি হয়েছিল।
সরকারি অর্থনৈতিক উদ্দীপনা প্যাকেজের অংশ হিসেবে স্থানীয়ভাবে নির্মিত গাড়ির জন্য বিক্রয় করছাড় দেশীয় গাড়ির ব্র্যান্ড পেরোদুয়া ও প্রোটনকে বাজার সম্প্রসারণে সাহায্য করেছে। এ দুটি ব্র্যান্ড মালয়েশিয়ায় প্রায় ৬০ শতাংশ বাজার হিস্যা ধরে রেখেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, মালয়েশিয়ায় স্থানীয়ভাবে নির্মিত গাড়ির বিক্রয় করছাড় ২০২০ সালে শুরু হয়েছিল। ২০২২ সালের মাঝামাঝি সেটা বন্ধ হয়ে গেলেও ২০২৩ সালে করমুক্ত গাড়ি বুকিংয়ের সুবিধা অব্যাহত ছিল। মালয়েশিয়ান অটোমোটিভ অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে বিদ্যুচ্চালিত গাড়িসহ অন্য অনেক নতুন মডেলের গাড়ি এ সময়ে উন্মোচন হয়েছে। এছাড়া প্রতিযোগিতামূলক দামের কারণে বিক্রি বাড়াতে সাহায্য করেছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
হজ ফ্লাইটে আগুন, জরুরি অবতরণ
ইঞ্জিনে আগুন ধরে যাওয়ায় বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণে বাধ্য হয়েছে ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় বিমান পরিষেবা সংস্থা গারুদার একটি বিমান। বিমানটিতে ৪৬৮ জন হজযাত্রী ছিলেন।
বুধবার (১৫ মে) বিকেল সোয়া ৫টার দিকে ঘটেছে এই ঘটনা। বোয়িং ৭৪৭-৪০০ সিরিজের বিমানটি ইন্দোনেশিয়ার মাকাসার শহর থকে মদিনার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিল।
গারুদার নির্বাহী পরিচালক ইরফান সেতিয়াপুত্রা এক বিবৃতিতে বলেন, ‘বিমানটি উড্ডয়নের পরপরই সেটির একটি ইঞ্জিনে আগুন ধরে যায়। সম্ভবত ফ্লাইট শুরুর আগে সেটি ভালোভাবে পরীক্ষা করা হয়নি। আগুন দেখতে পাওয়া মাত্র তাৎক্ষণিক বিমান অবতরণের সিদ্ধান্ত নেন পাইলট।’
বিমানটিতে ৪৫০ জন হজযাত্রী ছাড়াও ১৮ জন ক্রু ছিলেন। তবে তাদের কেউই হতাহত হননি। ইরফান জানিয়েছেন, বিমানটি অবতরণের দুই ঘণ্টার মধ্যে যাত্রীদের জন্য নতুন আরেকটি বিমানের বন্দোবস্ত করেছে গারুদা। সেইসঙ্গে মেরামতের জন্য গ্রাউন্ডেড করা হয়েছে আগুন লাগা বিমানটিকে।
উল্লেখ্য, গারুদার ৬০ শতাংশ শেয়ারের মালিক ইন্দোনেশিয়ার সরকার। করোনা মহামারির সময় ভ্রমণ নিষেধজ্ঞার কারণে ব্যাপকমাত্রায় আর্থিক লোকসানের শিকার হয়েছে এই পরিষেবা সংস্থাটি। সেই ক্ষয়ক্ষতির ধাক্কা এখনও পুরোপুরি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি তাদের পক্ষে।
বিশ্বের বৃহত্তম দ্বীপরাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়ায় শত শত দ্বীপ রয়েছে। এক দ্বীপ থেকে অন্য দ্বীপে যেতে বিমানের ওপর নির্ভর করেন দেশটির বাসিন্দারা। তবে গত দুই বছরে কয়েকটি বিমান দুর্ঘটনা ঘটায় অভ্যন্তরীণ ভ্রমণের ক্ষেত্রে আকাশপথে যাত্রা এড়িয়ে চলছেন অনেক ইন্দোনেশীয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
মূল্যস্ফীতির মধ্যেও বিশ্বে বেড়েছে ধনীর সংখ্যা
বিশ্বজুরে উচ্চ মূল্যস্ফীতি, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও যুদ্ধের মধ্যেও বিলিয়নিয়ারদের জন্য আরও একটি ভালো বছর হলো ২০২৪। এ বছরও তাদের সম্পত্তি বেড়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। এসময়ে ভালো ছিল শেয়ারবাজারের অবস্থাও। ফলে অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে ছাড়িয়ে গেছে বিলিয়নিয়ারের সংখ্যা।
ফোর্বস এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বিশ্বে এখন মোট বিলিয়নিয়ারের সংখ্যা দুই হাজার ৭৮১ জন, যা গত বছরের চেয়ে ১৪১ জন বেশি ও ২০২১ সালের রেকর্ড বিলিয়নিয়ারের সংখ্যার চেয়ে ২১ জন বেশি।
২০২৪ সালে বিশ্বে ধনীদের সম্পত্তির পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ দশমিক ২ ট্রিলিয়ন ডলারে, যা ২০২৩ সালের চেয়ে অন্তত ২ ট্রিলিয়ন ডলার বেশি।
সবচেয়ে বেশি সম্পত্তি বেড়েছে শীর্ষ ২০ জনের। ২০২৩ সালের পর তারা সমন্বিতভাবে ৭০০ বিলিয়ন ডলার যোগ করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রে এখন ৮১৩ জন বিলিয়নিয়ার রয়েছে। তাদের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৫ দশমিক ৭ ট্রিলিয়ন ডলার।
বিলিয়নিয়ারের দিক থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে চীন। তাদের এখন মোট বিলিয়নিয়ারের সংখ্যা ৪৭৩ জন। মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১ দশমিক ৭ ট্রিলিয়ন ডলার। তাছাড়া ২০০ বিলিয়নিয়ার নিয়ে তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারত। সম্পত্তি হিসাবের ক্ষেত্রে স্টক মূল্য ও বিনিময় হার বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
পাকিস্তানে কমেছে জ্বালানি তেলের দাম
বিশ্বজুরে কমেছে জ্বালানি তেলের দাম। এরপরই মুদ্রাস্ফীতিতে বিধ্বস্ত পাকিস্তানে জ্বালানি তেলের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির সরকার। এ নিয়ে চলতি মাসে দুবার দাম কমাল পাকিস্তান।
বুধবার অর্থ বিভাগ থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বিশ্বব্যাপী তেলের দামের সঙ্গে সমন্বয় করে পেট্রোলের দাম প্রতি লিটারে ১৫ দশমিক ৩৯ পয়সা পাকিস্তানি রুপি কমানো হয়েছে। এ হ্রাসের পরে পেট্রোলের দাম প্রতি লিটার ২৮৮.৪৯ রুপি থেকে কমে ২৭৩.১০ রুপিতে বিক্রি হবে।
সে সঙ্গে উচ্চ গতির ডিজেলের দামও প্রতি লিটারে ৭.৮৮ রুপি কমানো হয়েছে। এতে ২৮১.৯৬ রুপি থেকে কমে ২৭৪.০৮ রুপিতে বিক্রি হবে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক বাজারে দামের তারতম্যের ওপর ভিত্তি করে ভোক্তা পর্যায়ে এ মূল্য নির্ধারণ করেছে দেশটির তেল ও গ্যাস নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ। সরকার তা অনুমোদন করেছে। নতুন জ্বালানির দাম বৃহস্পতিবার (১৬ মে) থেকে কার্যকর হবে।
এর আগে পয়লা মে পেট্রোলের দাম প্রতি লিটারে ৫.৪৫ পাকিস্তানি রুপি এবং ডিজেলের দাম ৮.৪২ রুপি কমানো হয়।
কাফি