পুঁজিবাজার
ম্যাকসন্স স্পিনিংয়ের শেয়ারদর বেড়েছে ২৭ দশমিক ৬৮ শতাংশ
বিদায়ী সপ্তাহে (৩১ মার্চ – ০৪ এপ্রিল) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে ১৮৮টির শেয়ারদর বেড়েছে। তাতে সপ্তাহ শেষে দরবৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে ম্যাকসন্স স্পিনিং মিলস্ লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
তথ্য অনুযায়ী, সমাপ্ত সপ্তাহে ম্যাকসন্স স্পিনিংয়ের শেয়ারদর আগের সপ্তাহের তুলনায় ২৭ দশমিক ৬৮ শতাংশ বেড়েছে। সপ্তাহ শেষে কোম্পানিটির সমাপনী মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৩০ পয়সায়।
দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা মেট্রো স্পিনিং লিমিটেডের শেয়ারদর বেড়েছে ২১ দশমকি ১৪ শতাংশ। আর ১৪ দশমিক ৪২ শতাংশ শেয়ারদর বাড়ায় তালিকার তৃতীয়স্থানে অবস্থান করেছে কে এন্ড কিউ (বাংলাদেশ) লিমিটেড।
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ১৩ দশমিক ৫৯ শতাংশ, লাভেলো আইসক্রিমের ১২ দশমিক ২৪ শতাংশ, ড্রাগন সোয়েটারের ১২ দশমিক ১৭ শতাংশ, ইনটেক লিমিটেডের ১১ দশমিক ৯১ শতাংশ, কেডিএস এক্সেসরিজের ১১ দশমিক ৪৪ শতাংশ, কাট্টালী টেক্সটাইলের ১১ দশমিক ৩২ শতাংশ এবং ভিএফএস থ্রেড ডাইং লিমিটেডের ১০ দশমিক ৯৭ শতাংশ শেয়ারদর বেড়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
এটিবিতে লেনদেনে বিএসইসির নতুন নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) অলটারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডের (এটিবি) কোম্পানিগুলোর শেয়ার লেনদেনে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে।
সোমবার (২০ মে) বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এ সংক্রান্ত নির্দেশনাটি জারি করেছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, প্রথম ট্রেডিং দিনের জন্য ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্রগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) রেগুলেশনের তফসিল এ-এর অধীনে পরিশিষ্ট ২ অনুযায়ী ন্যায্য মূল্যের উপর সার্কিট ব্রেকার ৫ শতাংশ (পাঁচ শতাংশ) হবে। তবে শর্ত থাকে যদি প্রথম ট্রেডিং দিন থেকে ৬ (ছয়) মাসের মধ্যে কোন ট্রেড বা লেনদেন সম্পাদিত না হয়, তবে ওই স্টক ব্রোকার বিক্রেতার দ্বারা নির্ধারিত বিক্রয়ের জন্য অফারটি শুরু করবে।
এছাড়া লেনদেন না করার ক্ষেত্রে, বিক্রেতা যেকোন মূল্যে অফার মূল্য নির্ধারণ করতে পারে কিন্তু তফসিল-এ এর অধীনে পরিশিষ্ট ২ অনুযায়ী গণনা করা ন্যায্য মূল্যের বেশি হবে না।
দ্বিতীয় এবং পরবর্তী লেনদেন থেকে রেগুলার সার্কিট ব্রেকার গতকালের ক্লোজিং প্রাইস বা ওপেন অ্যাডজাস্টেড প্রাইসের উপর ৫ শতাংশ (পাঁচ শতাংশ) হবে।
তবে শর্ত থাকে এটিবিতে লেনদেন করা শেয়ারের মূল্য যে কোনো সময়ে ন্যায্য মূল্যের ৩০ শতাংশের (ত্রিশ শতাংশ) বেশি হবে না।
এটিবি প্ল্যাটফর্মে ট্রেড করা সমস্ত ইক্যুইটি সিকিউরিটির লেনদেনের নিষ্পত্তি টি+৪ ভিত্তিতে হবে।
তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজ ইস্যুকারী এটিবিতে তালিকাভুক্ত হওয়ার যোগ্য হবে না যদি এই ধরনের কোম্পানি স্টক এক্সচেঞ্জে আবেদনের তারিখ থেকে আগের ২ (দুই) বছরের মধ্যে রক্ষিত উপার্জন ব্যবহার করে বোনাস শেয়ার ইস্যু করা ছাড়া পরিশোধিত মূলধন বাড়ায়।
এটিবিতে তালিকাভুক্তির আগে এবং পরবর্তীতে ইস্যুকারী কোম্পানির সর্বশেষ আর্থিক বিবৃতি এটিবিতে তালিকাভুক্তির জন্য স্টক দ্বারা ঘোষিত হিসাবে নিরীক্ষকদের প্যানেল দ্বারা নিরীক্ষিত হবে।
এই নির্দেশিকাটি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ড) রেগুলেশন, ২০২২ এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ড) প্রবিধান ৯-এর সাব-রেগুলেশন (৫) এর ধারা (ই), (এফ) এবং (জি) এর বিধানগুলিকে বাতিল করবে।
এই নির্দেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
জেড ক্যাটাগরিতে শেয়ার স্থানান্তরে বিএসইসির নতুন নির্দেশনা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিকে জেড ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরের বিষয়ে নতুন নির্দেশনা জারি করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এখন থেকে তালিকাভুক্ত যেকোনো কোম্পানি শর্ত লংঘন করলে স্টক এক্সচেঞ্জ ওই কোম্পানির শেয়ার জেড ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করতে পারবে। আগামী ২ জুলাই থেকে এ নির্দেশনা কার্যকর হবে।
সোমবার (২০ মে) বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এ সংক্রান্ত নির্দেশনাটি জারি করেছে।
নির্দেশনায় বিএসইসি বেশ কিছু শর্তের কথা উল্লেখ করেছে। এতে বলা হয়, কোনো কোম্পানি যে কোনো একটি শর্ত লংঘন করলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) ওই কোম্পানিকে জেড ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করতে পারবে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, তালিকাভুক্ত কোম্পানি শেষ লভ্যাংশ ঘোষণার তারিখ থেকে বা স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্তির তারিখ থেকে পরপর দুই বছরের জন্য কোনো লভ্যাংশ ঘোষণা করতে ব্যর্থ হলে জেড ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হবে। পাশাপাশি আইন অনুযায়ী একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) করতে ব্যর্থ হলেও একই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
তবে কোনো রিট পিটিশন বা আদালতে বিচারাধীন কোনো আইনি প্রক্রিয়ার ফলস্বরূপ এজিএম অনুষ্ঠিত না হওয়ার ক্ষেত্রে, অর্থাৎ উপ- বিচারের বিষয় বা জোরপূর্বক ঘটনা ঘটলে জেড ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২ বছর সময় পর্যন্ত বিবেচনা করা যেতে পারে।
এতে বলা হয়েছে, যদি তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংস্কার বা বিএমআরই (ভারসাম্য, আধুনিকীকরণ, পুনর্বাসন এবং সম্প্রসারণ) এর জন্য এই ধরনের কোনো সময় ব্যাতীত ন্যূনতম ছয় মাস ধরে একটানা উৎপাদনে না থাকলে জেড ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হবে।
এছাড়াও পুঁঞ্জিভুত লোকসানের পরিমাণ কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ছাড়িয়ে গেলে ওই কোম্পানিকে জেড ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা যাবে।
এছাড়া কোনো কোম্পানি ঘোষিত বা অনুমোদিত লভ্যাংশের কমপক্ষে ৮০ শতাংশ নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে পরিশোধ বা বিতরণ করতে ব্যর্থ হলে সেটিকে জেড ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করতে পারবে স্টক এক্সচেঞ্জ।
টি+৩ ভিত্তিতে জেড ক্যাটাগরির শেয়ারের লেনদেনের নিষ্পত্তি হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
আইসিবির ফ্রি লিমিট ৫০ কোটি টাকা করলো বিএসইসি
দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্য ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) সহযোগী প্রতিষ্ঠান আইসিবি সিকিউরিটজ লিমিটেডের ফ্রি লিমিট ৫০ কোটি টাকায় উন্নীত করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বর্তমান বাজার পরিস্থিতি বিবেচনা করে পুঁজিবাজারকে সাপোর্ট দেওয়ার লক্ষ্যে আইসিবি সিকিউরিটজ লিমিটেডকে শেয়ার লেনদেনে এ বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়েছে। এ সুবিধা আগামীকাল মঙ্গলবার (২১ মে) কার্যকর হবে।
সোমবার (২০ মে) বিএসইসি এ সংক্রান্ত এক নির্দেশনা জারি করেছে।
এতে বলা হয়, দেশের পুঁজিবাজারের দুই স্টক এক্সচেঞ্জ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্রগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সদস্যরা দৈনিক বাই-সেল করার জন্য ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ। তবে শুধুমাত্র আইসিবির এই লিমিটকে বাড়িয়ে ৫০ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
তবে ফ্রি লিমিটের পরিমাণ বাড়লেও এর বিপরীতে আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিং কোম্পানি লিমিটেড অথবা এর প্যারেন্ট কোম্পানি ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশকে (আইসিবি) গ্যারান্টি দিতে হবে।
পুঁজিবাজারের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি এবং ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থের কথা বিবেচনায় বিএসইসি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার নিয়ে গুজব, দ্রুত কঠোর ব্যবস্থা নেবে বিএসইসি
পুঁজিবাজার নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ ইন্টারনেট ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মে মিথ্যা তথ্য ও গুজব ছড়ানো নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। সেই সঙ্গে গুজব রটনাকারীদের বিরুদ্ধে দ্রুত কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি।
সোমবার (২০ মে) বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ ইন্টারনেট ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মে পুঁজিবাজারের বিভিন্ন বিষয়ে যেমন: পুঁজিবাজারের সূচক কোন নির্দিষ্টি দিন বা সময়ে হ্রাস পাবে বা বৃদ্ধি পাবে বলে তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। পুঁজিবাজারের সংশ্লিষ্ট কোন ব্যক্তি সম্পর্কে অপপ্রচার, মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য প্রচার কিংবা ম্যাসেঞ্জার ও হোয়াটস অ্যাপসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের অডিও ও ভিডিও ক্লিপের সাহায্যে শেয়ার দর হ্রাস-বৃদ্ধির সম্পর্কে কোন উপযুক্ত তথ্য ছাড়াই কোন নির্দিষ্ট শেয়ার ক্রয় বা বিক্রয় করার উপদেশ কিংবা কোন নির্দিষ্ট কোম্পানির শেয়ারের দর হ্রাস হবে বা বৃদ্ধি পাবে উল্লেখ করে বিবৃতি ও পরামর্শ প্রচার; কোন নির্দিষ্ট খাতের কোম্পানিগুলোর বিষয়ে ভিত্তিহীন তথ্য প্রচার করা হচ্ছে। স্বাধীন গবেষণা দলের গবেষণা লব্ধ তথ্য-উপাত্ত ও বিশ্লেষণ ব্যতীত পুঁজিবাজারের সম্পর্কে ভিত্তিহীন তথ্য প্রচার করা হচ্ছে।
এতে আরও বলা হয়, উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে গুজব ও অসত্য তথ্য ছড়ানো কিংবা বাজার সম্পর্কে ভিত্তিহীন পূর্বাভাস বাজার ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থের পরিপন্থি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ ইন্টারনেট ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অপ্রকাশিত তথ্য প্রকাশ, পুঁজিবাজারের বিভিন্ন শেয়ার দরের পূর্বাভাস কিংবা ভবিষ্যদ্ববাণী ইত্যাদিসহ যেকোন ধরণের অসত্য তথ্য ও গুজব ছড়ানো সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সুতরাং, পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সকল ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনকে এধরণের ভুয়া ও অসত্য তথ্য বা গুজব প্রকাশ অথবা প্রচার থেকে সম্পূর্ণরূপে বিরত থাকতে অনুরোধ করা হলো।
উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে ভিত্তিহীন তথ্য ও গুজব ছড়ানো ব্যক্তিদের সতর্ক করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, যারা এধরণের কর্মকান্ড বা অসত্য তথ্য প্রকাশ বা প্রচারে জড়িত রয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে তাদের তাৎক্ষণিকভাবে আইনের আওতায় আনা হবে। যে বা যারা পুঁজিবাজারের বিভিন্ন বিষয়ে ভিত্তিহীন গুজব ও অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছে কিংবা বাজার সম্পর্কে ভিত্তিহীন পূর্বাভাস প্রচার করে বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
এনআরবিসি ব্যাংক উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তর সম্পন্ন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসির উদ্যোক্তা প্রায় সাড়ে ১১ লাখ শেয়ার হস্তান্তর সম্পন্ন করেছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানির উদ্যোক্তা তানভীর এম.ও. রহমান চৌধুরীর বিও হিসাবে থাকা এনআরবিসি ব্যাংকের ১১ লাখ ৪৫ হাজার ৭৬৮টি শেয়ার তার বাবা ড. তৌফিক রহমান চৌধুরীকে উপহার হিসাবে প্রদান করেছেন। ডিএসইর ট্রেডিং সিস্টেমের বাইরে তারা শেয়ার হস্তান্তর করেন।
উল্লেখ্য, ড. তৌফিক রহমান কোম্পানিটির একজন উদ্যোক্তা।
এমআই