পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
বিদায়ী সপ্তাহে (২৪-২৮ মার্চ) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯৩ কোম্পানির শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। তাতে সপ্তাহ শেষে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
তথ্য অনুযায়ী, সমাপ্ত সপ্তাহে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ২৮ কোটি ৩২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। তাতে লেনদেনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫ দশমিক ৭৩ শতাংশ অবদান এশিয়াটিক ল্যাবরটরিজের।
লেনদেন তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সেন্ট্রাল ফার্মা। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ২৪ কোটি ৩৭ লাখ ৬০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে আসা আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের বিদায়ী সপ্তাহে গড় লেনদেন ছিলো ১৯ কোটি ৯৫ লাখ ৭০ হাজার টাকা।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে সাপ্তাহজুরে প্রতিদিন গড়ে বেস্ট হোল্ডিংসের ১৮ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, গোল্ডেন সনের ১৫ কোটি ৯২ লাখ ২০ হাজার টাকা, ফু-ওয়াং সিরামিকের ১৫ কোটি ১০ হাজার টাকা, শাইনপুকুর সিরামিকসের ১২ কোটি ২৩ লাখ ১০ হাজার টাকা, মালেক স্পিনিংয়ের ১০ কোটি ৮৭ লাখ ৪০ হাজার টাকা, ফরচুন সুজের ১০ কোটি ৭ লাখ ৭০ হাজার টাকা এবং এমারেল্ড অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ১০ কোটি ০২ লাখ ৮০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
১৯ কার্যদিবসে সাড়ে ১৫ হাজার বিও একাউন্ট থেকে সম্পূর্ণ শেয়ার বিক্রি
গত মে মাসজুড়ে মাত্র ১৯ কার্যদিবসে শেয়ারবাজারের প্রায় সাড়ে ১৫ হাজার বিনিয়োগকারী তাদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাবে থাকা সব শেয়ার বিক্রি করেছেন।এসময় পুরো মাসে নতুন করে বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাব খুলে বাজারে যুক্ত হয়েছেন ৮ হাজার বিনিয়োগকারী।
পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব ও স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে শেয়ার ধারণকারী প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) তথ্য থেকে এ চিত্র পাওয়া গেছে।
সিডিবিএলের তথ্য অনুযায়ী, গত ৩০ এপ্রিল শেয়ারবাজারে শেয়ারশূন্য বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ৩ লাখ ৬৮ হাজার ৪৩৫টি। আর মাসের শেষ কার্যদিবসে অর্থাৎ গত বৃহস্পতিবার তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৮৩ হাজার ৯২৮টিতে। অর্থাৎ মে মাসজুড়ে ১৫ হাজার ৪৯৩ জন বিনিয়োগকারী তাঁদের হাতে থাকা সব শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন।
শেয়ারশূন্য বিও হিসাবের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় কমেছে শেয়ারসহ বিও হিসাবের সংখ্যা। মে মাসের শেষ কার্যদিবসে শেয়ারবাজারে সক্রিয় তথা শেয়ারসহ বিও হিসাবের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৩০ হাজার ৩২৯টিতে। অথচ এপ্রিলের শেষ দিনে শেয়ারসহ বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ১৩ লাখ ৪৩ হাজার ৬৩৯টি। শেয়ারবাজারে যেসব বিও হিসাবে শেয়ার থাকে, সেগুলোকেই মূলত সক্রিয় বিও হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তথ্য অনুযায়ী, মে মাসে মোট ১৯ কার্যদিবসের মধ্যে ১৪ দিনই বাজারে দরপতন হয়েছে। এ দরপতনে লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ শেয়ারেরই দাম কমেছে। এমনকি লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর একটি বড় অংশের শেয়ারের ক্রেতাসংকট ছিল। শেয়ারবাজারে দরপতন ঠেকাতে গত এপ্রিলে এক দিনে শেয়ারের দাম কমার সর্বোচ্চ সীমা ৩ শতাংশ বেঁধে দিয়েছিল পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা বেঁধে দেওয়ার কারণে দিনের শুরুতে পতন হলেই বিনিয়োগকারীদের একটি বড় অংশ ৩ শতাংশ কম দামে শেয়ার বিক্রি করতে হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন। তাতে লেনদেনের শুরুতেই কোম্পানিগুলোর বড় একটি অংশের দাম ৩ শতাংশ কমে যাচ্ছে। এতে ওই সব শেয়ারের আর ক্রেতা মিলছে না।
বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, শেয়ারবাজারে টানা দরপতন চলতে থাকায় এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। একদিকে আতঙ্কিত বিনিয়োগকারীরা লোকসান কমাতে শেয়ার বিক্রি করে দিচ্ছেন। অন্যদিকে ঋণদাতা ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো ঋণ সমন্বয় করতে জোরপূর্বক বিক্রি বা ফোর্সড সেল করছেন। ফলে শেয়ারশূন্য হয়ে পড়া বিও হিসাবের সংখ্যা যত দিন যাচ্ছে ততই বাড়ছে।
শেয়ারবাজারে শেয়ারের দাম যত কমতে থাকে, ফোর্সড সেলও তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ে। নিয়ম অনুযায়ী, শেয়ারের দাম নির্দিষ্ট একটি সীমার নিচে নেমে গেলে ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগকারীর বিও হিসাবে থাকা শেয়ার বিক্রি করে দিয়ে ঋণ সমন্বয় করতে পারে। এটিই শেয়ারবাজারে ফোর্সড সেল নামে পরিচিত।
ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, মে মাসে সব মিলিয়ে ডিএসইর প্রধান সূচকটি ৩৩৩ পয়েন্ট বা সাড়ে ৬ শতাংশ কমেছে। মে মাসের শুরুতে ডিএসইএক্স সূচকটি ছিল ৫ হাজার ৫৮৫ পয়েন্টের অবস্থানে। গত বৃহস্পতিবার সর্বশেষ কার্যদিবসে ডিএসইএক্স সূচকটি কমে দাঁড়ায় ৫ হাজার ২৫২ পয়েন্টে। এ কারণেই বেড়েছে শেয়ার বিক্রি করে শূন্য বিও একাউন্টের সংখ্যা। সিডিবিএলের হিসাবে, গত এপ্রিলেও প্রায় ১৬ হাজার বিনিয়োগকারী সব শেয়ার বিক্রি করেছেন।। সেই হিসাবে গত দুই মাসে প্রায় সাড়ে ৩১ হাজার বিনিয়োগকারীর বিও হিসাবে থাকা সব শেয়ার বিক্রি করা হয়।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করতে চায় ইউআরও এগ্রোভেট
পুঁজিবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করতে চায় ইউআরও এগ্রোভেট লিমিটেড। কোম্পানিটি পুঁজিবাজারের স্বল্প মূলধনি কোম্পানিগুলোর প্লাটফর্ম এসএমইতে ইনিশিয়াল কোয়ালিফাই ইনভেস্টর অফারের (আইকিউআইও) মাধ্যমে ১০ কোটি টাকা তুলতে চায়। পুঁজিবাজারে আসতে কোম্পানিটি বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে আবেদন করেছে।
জানা গছে, কোম্পানিটি কিউআইও’র মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ১০ কোটি টাকা তুলবে। তা দিয়ে ব্যবসা প্রসারিতকরণ, ফার্মটি ভূমি উন্নয়নের জন্য ১০ লাখ টাকা, প্ল্যান্ট ও যন্ত্রপাতি ক্রয়ের জন্য ৭.৬৫ কোটি টাকা, ভবন ও নির্মাণের জন্য ২ কোটি টাকা এবং কিউআইও ব্যয়ের জন্য ২৫ লাখ টাকা বরাদ্দ করতে চায়।
কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
ইউআরও এগ্রোভেট লিমিটেড মূলত একটি কৃষিভিত্তিক ফিড এবং ওষুধ উৎপাদনে বিশেষজ্ঞ কোম্পানি। ব্যবহারযোগ্য দুগ্ধজাত খাবার, ফিড সাপ্লিমেন্ট এবং গবাদি পশুর ওষুধের প্রস্তুতকারক এবং সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান।
খুলনা ও ফেনীতে প্রতিষ্ঠানটির দুটি কারখানা রয়েছে। এটি খুলনা ইউনিটে HYTOP FEED ব্র্যান্ড নামে বিভিন্ন ধরনের দুগ্ধজাত খাবার তৈরি করে। ফেনী ইউনিটে তরল, পাউডার এবং ভেষজ আকারে ফিড পণ্য, খাদ্যের পরিপূরক, ভিটামিন এবং খনিজ উৎপাদন করে।
কোম্পানিটির দেশব্যাপী পণ্য বিতরণের জন্য নিজস্ব বিতরণ নেটওয়ার্ক রয়েছে। কারখানায় উৎপাদিত সমস্ত পণ্য ডিলার এবং খুচরা বিক্রেতাদের মাধ্যমে গ্রাহকদের কাছে বিতরণ করা হয়।
পশু স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান প্রতিযোগীদের মধ্যে রয়েছে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, রেনাটা, ইনসেপ্টা এবং এসকেএফ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড। ডেইরি ফিড বিভাগে, প্রতিযোগীরা হল এসিআই গোদরেজ এগ্রোভেট, প্যারাগন পোল্ট্রি, নুরিশ পোল্ট্রি, কাজী ফার্মস, ইনডেক্স এগ্রো এবং নাবিল পোল্ট্রি লিমিটেড।
চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে কোম্পানিটির আয় হয়েছে ২৭ কোটি ৮৪ লাখ টাকা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ২৮ কোটি ১৭ লাখ টাকা।
কোম্পানিটির কর-পরবর্তী মুনাফা দাঁড়িয়েছে ২.৭৫ কোটি টাকা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ২.৪৬ কোটি টাকা । অথ্যাৎ ছয় মাসে মুনাফা ১২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এর শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৮০ টাকা । ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের শেষে শেয়ার প্রতি নেট সম্পদ মূল্য ১২.৮০ টাকায় দাঁড়িয়েছে।
কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন ১০০ কোটি টাকা, যেখানে পরিশোধিত মূলধন দাঁড়িয়েছে ৩৩.৬৯ কোটি টাকা।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের এজিএম সম্পন্ন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) সম্পন্ন হয়েছে। সভায় কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিক্রমে ২০২৩ সমাপ্ত বছরের (জানুয়ারি-ডিসেম্বর) জন্য ১৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশসহ মোট পাঁচটি এজেন্ডা অনুমোদন হয়।
অন্য এজেন্ডাগুলো হলো—আলোচিত সমাপ্ত বছরের আর্থিক বিবরণী অনুমোদন, পরিচালক মনোনয়ন ও নির্বাচন, নিরীক্ষক পুনঃনিয়োগ ও সম্মানি। এ ছাড়া কোম্পানির করপোরেট গভর্ন্যান্স এজেন্ডা অনুমোদন হয়।
এজিএমের সভাপতিত্ব করেন কোম্পানির চেয়ারম্যান এ কে আজাদ। ডিজিটাল প্লাটফর্মের এ সভায় উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের পরিচালক পর্ষদের ভাইস-চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইউনুছ, পরিচালক মো. সানাউল্লাহ সাহিদ, মো. আব্দুল বারেক, আব্দুল হালিম, আক্কাচ উদ্দিন মোল্লা, খন্দকার শাকিব আহমেদ, ইঞ্জিনিয়ার মো. তৌহিদুর রহমান, ফকির আখতারুজ্জামান, মো. মশিউর রহমান চমক, মিসেস তাহেরা ফারুক, মিসেস জেবুন নাহার, ফকির মাসরিকুজ্জামান, স্বতন্ত্র পরিচালক একরামুল হক, কেএএম মাজেদুর রহমান, নাসির উদ্দিন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ উদ্দীন আহমেদ, কোম্পানি সচিব মো. আবুল বাশার সহ সাধারণ শেয়ারহোল্ডাররা।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
প্রাইম ব্যাংকের এজিএমে নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রাইম ব্যাংক পিএলসির ২৯তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (৩০ মে) বেলা ১১টায় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আয়োজিত সভায় ৩১২ জন নিবন্ধিত শেয়ারহোল্ডারগণসহ স্টক এক্সচেন্জ ও অডিটরগণের প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহন করেন।
লাইভ ট্রান্সমিশনকৃত এই সভায় ২০২৩ সালে সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ হারে নগদ লভ্যাংশ, আর্থিক বিবরণী, ডিরেক্টরস ও নিরীক্ষা প্রতিবেদন, অবসরগ্রহনকারী পরিচালকগণের পুনঃনির্বাচন, স্বতন্ত্র পরিচালকগণের নিয়োগ/পুনঃনিয়োগ, এবং স্ট্যাটুইটরী ও কমপ্লায়েন্স অডিটরের পুনঃনিয়োগসহ ৬টি সাধারণ এজেন্ডা শেয়ারহোল্ডারগণ অনুমোদন করেন।
ব্যাংকের চেয়ারম্যান তানজিল চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও কোম্পানি সেক্রেটারির মডারেশনে অনুষ্ঠিত সভায় ব্যাংকের বিভিন্ন কমিটির সভাপতিগণসহ পর্ষদের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ, চীফ এক্সিকিউটিভ অফিসার, চীফ ফিনান্সিয়াল অফিসারসহ ঊদ্ধর্তন কর্মকর্তগণ অংশগ্রহন করেন।
সভায় ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছাড়া, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান আনোয়ার উদ্দিন চৌধুরী এফসিএ, ও চীফ এক্সিকিউটিভ অফিসার হাসান ও. রশীদ শেয়ারহোল্ডারগণের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেন্জ কমিশন ধারাবাহিকভাবে ৫ বছর ‘এ’ ক্যাটাগরীতে থাকা লিস্টেড কোম্পানীদেরকেই কেবল ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে বার্ষিক সাধারণ সভা আয়োজনের অনুমতি প্রদান করেছেন।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে ফার্মা খাত
বিদায়ী সপ্তাহে (২৬ মে থেকে ৩০ মে) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে ফার্মা ও রসায়ন খাত। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে এই খাতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৮ দশমিক ৫০ শতাংশ।
ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেডের সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্যনুযায়ী, ১২ দশমিক ৭০ শতাংশ লেনদেন করে খাতভিত্তিক লেনদেনের তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বস্ত্র খাতের শেয়ার। আর খাদ্য খাতে ১২ দশমিক ৬০ শতাংশ লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
খাতভিত্তিক লেনদেনর তালিকায় থাকা অন্য খাতগুলোর মধ্যে ব্যাংক খাতে ৮ দশমিক ৫০ শতাংশ, প্রকৌশল খাতে ও মিউচুয়াল ফান্ড খাতে সমান ৭ দশমিক ৬০ শতাংশ, তথ্য ও প্রযুক্তি খাতে ৫ দশমিক ৩০ শতাংশ, লাইফ ইন্স্যুরেন্স খাতে ৪ দশমিক ৮০ শতাংশ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ৩ দশমিক ৬০ শতাংশ, ভ্রমন খাতের ৩ দশমিক ৩০ শতাংশ, জেনারেল ইন্স্যুরেন্স খাতে ২ দশমিক ৯০ শতাংশ, বিবিধ খাতে ২ দশমিক ৬০ শতাংশ, পেপার ও সিরামিকস খাতে সমান ১ দশমিক ৬০ শতাংশ, আর্থিক খাতে ১ দশমিক ৫০ খাতে, ট্যানারি খাতে ও যোগাযোগ খাতে ১ দশমিক ৪০ শতাংশ, সেবা খাতে ১ দশমিক ৩০ শতাংশ, সিমেন্ট খাতে ০ দশমিক ৮০ শতাংশ এবং পাট খাতে ০ দশমিক ৬০ শতাংশ।
এসএম