জাতীয়
বেনাপোল কাস্টমস হাউজে রাজস্ব আয় বেড়েছে ১১ শতাংশ
রাজস্ব ফাঁকি রোধে সংস্কারমূলক কার্যক্রম এবং নতুন আইন প্রণয়নের মাধ্যমে বেনাপোল কাস্টমস হাউজের রাজস্ব বেড়েছে। গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১০ ধরনের পণ্যের চালান থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রাজস্ব আয় হয়েছিল ১ হাজার ২৫২ কোটি ২১ লাখ টাকা। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত একই ধরনের পণ্য থেকে রাজস্ব আয় হয়েছে ১ হাজার ৬৬৭ কোটি ২৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় রাজস্ব আয় বেড়েছে ৪১৫ কোটি ১৪ লাখ টাকা।
বেনাপোল কাস্টমস হাউজের যুগ্ম-কমিশনার মো. হাফিজুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
কাস্টমস সূত্র জানায়, চলতি অর্থবছরের জুলাই-ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এ বন্দরের রাজস্ব আদায়ের মোট লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪ হাজার ১৪৩ কোটি টাকা। আদায় হয়েছে ৪ হাজার ২১৮ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ, লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৭৫ কোটি টাকা রাজস্ব আয় বেড়েছে এবং রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার বেড়েছে ১১ দশমিক ৮৮ শতাংশ।
এ পর্যন্ত মোট ১০ ধরনের পণ্যের চালান থেকে ১ কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি ধরা পড়েছে। রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগে ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। বেনাপোল বন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বছরে ৩০ হাজার কোটি টাকার বাণিজ্য হয়।
রাজস্ব ফাঁকি রোধে এ বন্দরে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করা হচ্ছে। অনিয়ম ধরা পড়লে রাজস্ব পরিশোধ করে ২০০ শতাংশ জরিমানা আদায় করা হচ্ছে বলে কাস্টমস সূত্র জানায়।
আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে গতিশীলতা বাড়াতে, দ্রুত পণ্য খালাস ও রাজস্ব ফাঁকি রোধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। রাজস্ব ফাঁকিতে অভিযুক্ত আমদানিকারক ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কালো তালিকাভুক্ত করে তাদের পণ্য চালান শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করা হচ্ছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
দশ মাসে ২৩৮৯ টন মসুর ডাল আমদানি
সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) দেশে মোট ২ হাজার ৩৮৯ টন মসুর ডাল আমদানি হয়েছে। যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ হাজার ৫৬৬ টন বা ১৯০ শতাংশ বেশি। গত বছরের প্রথম ১০ মাসে মসুর ডাল আমদানির পরিমাণ ছিল ৮২৩ টন।
ভোমরা শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব বিভাগ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা যায়, দেশের বাজারে বাড়তি চাহিদার কারণে এর আমদানিতে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা দিয়েছে। ফলে গত দশ মাসে পণ্যটির আমদানি অন্তত দেড় হাজার টন বেড়েছে। আমদানি বেড়ে যাওয়ায় কমেছে ভোগ্যপণ্যটির দাম।
সাতক্ষীরা জেলা সদরের সুলতানপুর বড় বাজার ঘুরে জানা গেছে, প্রকারভেদে মসুর ডালের দাম কেজিতে ৬-৭ টাকা করে কমেছে। গতকাল আমদানীকৃত মাঝারি আকারের ভারতীয় মসুর ডাল প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ১০৬ টাকায়। এছাড়া নেপালি চিকন ১৩০ ও দেশীয় মসুর ডাল ১২০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
সাতক্ষীরা জেলা কৃষি বিপণন কর্মকর্তা এসএম আব্দুল্লাহ জানান, মসুর ডালের দাম কিছুটা কমতির দিকে। বাজারে সরবরাহ বাড়ায় মূলত দাম কমেছে বলে জানান তিনি।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সরকারি খরচে হজে যাচ্ছেন ৬৩ মুসল্লি
সরকারি খরচে এবার হজে যাচ্ছেন ৬৩ জন মুসল্লি। তবে তাদের বিমানের ভাড়া পরিশোধ করতে হবে। রাষ্ট্রীয় খরচে হজ পালনের জন্য মনোনীতদের বিমান টিকিট বাবদ এক লাখ ৯৪ হাজার ৮০০ টাকা দিতে হবে।
বুধবার (৮ মে) ধর্ম মন্ত্রণালয় সরকারি খরচে হজ পালনকারীদের তালিকা প্রকাশ করেছে।
ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে তালিকাসহ প্রধান হিসাব রক্ষণ ও অর্থ কর্মকর্তার কাছে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, হজ ও ওমরা ব্যবস্থাপনা বিধিমালা, ২০২২ অনুযায়ী সরকারের আর্থিক সহায়তায় ৬৩ জনের হজ পালনে সম্মতি জ্ঞাপন করা হলো।
চিঠিতে আরও বলা হয়, রাষ্ট্রীয় খরচে হজ পালনকারী ব্যক্তিরা বিমানের ফ্লাইট পাওয়া সাপেক্ষে আগামী ৬ জুন সৌদি আরব যাবেন এবং ১০ জুলাই বাংলাদেশে ফিরবেন।
গত বছর সরকারি খরচে হজে গিয়েছিলেন ২৩ জন। সে হিসেবে এবার সরকারি খরচে হজে যাওয়ার সংখ্যা ৪০ জন বেড়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রীর সম্পত্তির অনুসন্ধান চেয়ে রিট
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী যুক্তরাজ্যে প্রায় ২০ কোটি ব্রিটিশ পাউন্ড (২৭৭০ কোটি টাকা) মূল্যের ৩৫০টিরও বেশি সম্পত্তি কিনে রিয়েল এস্টেট সাম্রাজ্য গড়ে তোলার ঘটনার অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৯ মে) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. সালাউদ্দিন জনস্বার্থে এ রিট দায়ের করেন। দুর্নীতি দমন কমিশনসহ (দুদক) সংশ্লিষ্টদের রিটে বিবাদী করা হয়েছে।
সম্প্রতি ‘সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সাম্রাজ্য যুক্তরাজ্যে’- শিরোনামে জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনটি সংযুক্ত করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে।
প্রতিবেদনের প্রথমাংশে বলা হয়, উত্তর-পশ্চিম লন্ডনের ব্যক্তিগত আবাসিক রাস্তায় একটি সম্পত্তি ২০২২ সালে ১ কোটি ৩৮ লাখ ডলারে (১৫২ কোটি টাকায়) বিক্রি হয়। রিজেন্টস পার্ক এবং লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ড থেকে পাথর ছোড়া দূরত্বে যুক্তরাজ্যের রাজধানীর সবচেয়ে সমৃদ্ধ এলাকাগুলোর একটিতে সাদা টাউনহাউসের সারি। একটি সম্পত্তি বিপণন কোম্পানির আলোকচিত্রে দেখা যায়, এর মেঝে থেকে সিলিং পর্যন্ত জানালা, বেশ কয়েকটি ফ্লোরজুড়ে সর্পিল সিঁড়ি, রয়েছে থিয়েটার এবং ব্যায়ামাগার।
সম্পত্তি প্ল্যাটফর্মের হিসাবে বর্তমানে বাড়িটির দাম ১৮০ কোটি টাকারও (১.৩ কোটি পাউন্ড) বেশি। বাড়িটি বাংলাদেশের সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাভেদের মালিকানাধীন। ২০১৬ সাল থেকে তিনি যুক্তরাজ্যে প্রায় ২৭৭০ কোটি টাকা মূল্যের সম্পত্তি গড়ে তুলেছেন।
অথচ বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী দেশটির কোনো নাগরিক, বাসিন্দা এবং সরকারি কর্মচারী বছরে ১২ হাজার ডলারের (১৩ লাখ ১৭ হাজার টাকার) বেশি অর্থ দেশের বাইরে নিতে পারেন না। বাংলাদেশের আইনে কর্পোরেশনের বিদেশে তহবিল স্থানান্তরেও নানা বিধিনিষেধ রয়েছে। শুধু কিছু শর্ত পূরণ সাপেক্ষে অনুমতি দেওয়া হয়।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে চায় তুরস্ক
বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বি-পক্ষীয় বাণিজ্য দ্রুত দুই বিলিয়ন ডলারে নিয়ে যেতে চায় তুরস্ক। বুধবার (৮ মে) দুপুরে চট্টগ্রামের টাইগারপাসে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) কার্যালয়ে মেয়রের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তুরস্কের রাষ্ট্রদূত রামিস সেন এ মন্তব্য করেন।
সাক্ষাৎকালে চসিক মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রামের বাণিজ্যিক সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে বিপুল বিনিয়োগ করেছেন। নগরীর যোগাযোগ অবকাঠামোকে ঢেলে সাজাতে আড়াই হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন। এ ছাড়া, নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনেও নেওয়া হয়েছে একাধিক প্রকল্প। ফলে বৈদেশিক বিনিয়োগের জন্য চট্টগ্রাম একটি আদর্শ স্থানে পরিণত হয়েছে। তুরস্ক এই সুবর্ণ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ব্যাপক বিনিয়োগের মাধ্যমে লাভবান হতে পারে।
এ সময় রাষ্ট্রদূত রামিস সেন বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে তুরস্কের দ্বি-পক্ষীয় সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্ণ হতে যাচ্ছে। গত অর্ধশতাব্দীতে বাংলাদেশের সুখ-দুঃখে সব সময় তুরস্ক পাশে ছিল। তবে তুরস্কের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের গভীরতা দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের ক্ষেত্রে যথাযথভাবে প্রতিফলিত হয় না। এ জন্য তুরস্কের লক্ষ্য সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ এবং তুরস্কের মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যকে দুই বিলিয়ন ডলারে নিয়ে যাওয়া। বাংলাদেশ তুরস্ক থেকে আমদানির চেয়ে রফতানি বেশি করে, অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে আছে।
‘বর্তমানে তুরস্কের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য মূলত টেক্সটাইল খাতকেন্দ্রিক। তুরস্ক বাংলাদেশে টেক্সটাইল খাতের বিভিন্ন যন্ত্র ও কেমিক্যাল রফতানি করে। অন্যদিকে বাংলাদেশ থেকে তুরস্ক তৈরি পোশাক আমদানি করে। তুরস্ক কেবল টেক্সটাইল খাতে সীমাবদ্ধ না থেকে দ্বি-পক্ষীয় বাণিজ্যের বহুমুখীকরণ করতে চায়।’
তুরস্কের স্বাস্থ্য খাতের সাফল্য তুলে ধরে রাষ্ট্রদূত বলেন, বর্তমানে বিশ্বের শীর্ষ পাঁচটি মেডিক্যাল ট্যুরিজম ডেস্টিনেশনের একটি তুরস্ক। গ্রীষ্মকালে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে ট্যুরিস্টরা চিকিৎসা নিতে তুরস্কে যান, কারণ তুরস্কের স্বাস্থ্য খাত অত্যন্ত জটিল ও বিরল বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা দিতে সক্ষম। কোভিডকালে তুরস্কে টুরিস্টের সংখ্যা কিছুটা কমলেও গত বছর এই সংখ্যা বেড়ে আবার ৫০ মিলিয়নে উন্নীত হয়েছে।
সামরিক খাতেও তুরস্ক এগিয়ে যাচ্ছে জানিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, ফেব্রুয়ারিতে তুরস্ক নিজেদের তৈরি পঞ্চম প্রজন্মের স্টিলথ ফাইটার যুদ্ধবিমান “কান” উড্ডয়ন করেছে, যা তুরস্কের গভীর সামরিক শক্তির পরিচায়ক। এ ছাড়া ড্রোন নির্মাণ এবং বিভিন্ন সামরিক প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মাধ্যমে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে তুরস্ক। তুরস্ক তার অর্জিত জ্ঞান বাংলাদেশের সঙ্গে আদান-প্রদান করছে এবং ভবিষ্যতেও করবে।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন- তুরস্কের রিয়ার অ্যাডমিরাল মুস্তফা কায়া, কর্নেল এরদাল শাহিন, চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশে তুরস্কের অনারারি কনসাল জেনারেল সালাহউদ্দিন কাশেম খান।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
হজযাত্রীদের আবেগ অনুভূতিকে সম্মান দেখাতে হবে: ধর্মমন্ত্রী
ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান বলেছেন, আমাদের দেশের অনেক হজযাত্রী আছেন যারা তিল তিল করে জমানো সঞ্চয় দিয়ে হজ করে থাকেন। তাদের আবেগ অনুভূতিকে সম্মান দেখাতে হবে।
বৃহস্পতিবার (৯ মে) হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের হজ ফ্লাইটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
ধর্মমন্ত্রী বলেন, হজযাত্রীদের সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা সম্ভব। এ কারণে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সসহ অন্যান্য এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানাবো আপনারা সর্বোচ্চ সেবা দেবেন। হজযাত্রীদের লাগেজ লোডিং-আনলোডিংয়ে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করবেন।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স হজযাত্রী পরিবহনে অন্যতম ক্যারিয়ার উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, হজযাত্রা যাতে আরামদায়ক হয় এবং কোনোভাবে যাতে যাত্রীরা কষ্ট না পান, সে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। এছাড়া তাদের স্ন্যাক্স বা খাবারের দিকে বিশেষ যত্ন নিতে হবে।
ধর্মমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এবং সৌদি সরকারের যৌথ ব্যবস্থাপনায় হজের সাতটি কার্যক্রম সম্পাদিত হয়ে থাকে। আমরা উভয় দেশই পারস্পরিক যোগাযোগ এবং সমন্বয়ের মাধ্যমে এ কাজটি সফলভাবে সম্পন্ন করতে যাচ্ছি। হজের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা তাদের সর্বোত্তম সেবা দিতে বদ্ধপরিকর। আল্লাহর রহমতে এবার সেবায় কোনো সমস্যা হবে না। প্রত্যেকের প্রতি আমাদের দায়িত্ব আছে, যার যার আঙ্গিকে আমাদের দায়িত্ব পালন করতে হবে।
এ বছর বাংলাদেশ থেকে মোট ৮৬ হাজার ৫২৭ জন পবিত্র হজ পালনে যাবেন। এরমধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ৫০ শতাংশ হাজিদের পরিবহন করবে। বাকি যাত্রী পরিবহন করবে সৌদি এয়ারলাইন্স ও ফাইনান্স এয়ারলাইন্স। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১৬ জুন পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে।
কাফি