Connect with us

লাইফস্টাইল

জাল টাকার নোট চেনার ৬ পদ্ধতি

Published

on

সভা

যেকোনো বড় উৎসবের আগে জাল নোট বাজারে আসতে শুরু করে। বিশেষত ইদের সময় অনেকেই চকচকে নোট পাওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় জাল নোট অসাধু ব্যবসায়ীরা ধরিয়ে দেয়। ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট জাল হলে অনেকেরই ক্ষতি হয়। জাল নোটের ছড়াছড়ি কমাতে জাল নোট শনাক্ত করার পদ্ধতিগুলো জানা জরুরি। কারণ জাল নোট চেনার চিরচেনা পদ্ধতি অনেকটাই বদলে গেছে। তবে জালনোট চেনার জন্য জেনে নিতে পারেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ৬ পদ্ধতি।

জাল নোট চেনার ৬ পদ্ধতি

(১) ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকাসহ প্রত্যেক ধরনের নোটের সামনে ও পেছন দুদিকের ডিজাইন, মধ্যভাগের লেখা, নোটের মূল্যমান ও ৭টি সমান্তরাল সরলরেখা উঁচু-নিচু-ভাবে মুদ্রণ করা হয়। এই নোটগুলোতে হাত দিলে খসখসে মনে হবে।

(২) ১০০ টাকার ক্ষেত্রে তিনটি, ৫০০ টাকার ক্ষেত্রে ৪টি ও ১০০০ টাকার নোটে ৫টি ছোট বৃত্তাকার ছাপ নোটের ডানদিকে থাকে।এতে হাত দিলে নোটের ওই অংশ উঁচু-নিচু লাগে। যদিও এ পদ্ধতিতে জাল নোট শনাক্ত করা কঠিন।

(৩) জাল নোটের জলছাপ স্পষ্ট হয় না। এমনকি মুদ্রণও ভালো হয় না। আসল নোটে ‘বাঘের মাথা’ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘মনোগ্রাম’-এর স্পষ্ট জলছাপ আছে। আলোর বিপরীতে এই জলছাপ ভালোভাবেই দেখা যাবে।

(৪) প্রত্যেক মূল্যমানের নোটেই বাংলাদেশ ব্যাংকের লোগো সংবলিত নিরাপত্তা সুতা থাকে। নোটের মূল্যমান ও বাংলাদেশ ব্যাংকের লোগো নিরাপত্তা সুতার ৪টি স্থানে মুদ্রিত থাকে। এ নিরাপত্তা সুতা অনেক মজবুত, যা নোটের কাগজের সঙ্গে এমনভাবে সেঁটে দেওয়া থাকে যে নখের আঁচড়ে বা মুচড়িয়ে সুতা কোনোভাবেই উঠানো সম্ভব নয়। নকল নোটে এত নিখুঁতভাবে সুতাটি দিতে পারে না।

(৫) ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমানের প্রত্যেক প্রকার নোটের ওপরের ডানদিকে কোনায় ইংরেজি সংখ্যায় লেখা নোটের মূল্যমান রং পরিবর্তন করে এমন রঙ দিয়ে মুদ্রণ করা। ফলে ১০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমানের নোট ধীরে ধীরে নড়াচড়া করলে মূল্যমান লেখাটি সোনালি থেকে সবুজ রং ধারণ করে। এভাবে ৫০০ লেখা লালচে থেকে সবুজাভ হয়। জাল নোট রঙ বদল হয় না।

(৬) প্রকৃত নোটগুলোতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি, বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম ও নোটের মূল্যমান জলছাপ হিসেবে মুদ্রিত রাখা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম ও নোটের মূল্যমান প্রতিকৃতির তুলনায় উজ্জ্বল দেখায়। নকল নোটে এমন কিছুই দেখা যাবে না।

উল্লেখ্য, বড় লেনদেন করার ক্ষেত্রে ম্যাগনিফাইং গ্লাস ব্যবহার করতে পারেন। জাল নোট ম্যাগনিফাইং গ্লাস দিয়ে দেখলে শুধু একটা রেখা দেখা যাবে।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

লাইফস্টাইল

প্রতিদিন দই খাওয়ার উপকারিতা

Published

on

সভা

আমাদের প্রতিদিনের খাবারে দই রাখা উপকারী একথা কম-বেশি সবারই জানা। কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন যে প্রতিদিন এক বাটি দই খেলে আমরা কী স্বাস্থ্য উপকারিতা পেতে পারি? দই তৈরি হয় দুধ থেকে এবং এটি ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি-২, ভিটামিন বি -১২, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো বেশ কয়েকটি প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে ভরা। দইয়ের একটি সুবিধা হলো এটি হালকা এবং দুধের চেয়ে সহজে হজম হয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক দই খাওয়ার উপকারিতা-

১. হজমের জন্য ভালো
দই একটি দুর্দান্ত প্রোবায়োটিক (একটি উপাদান যাতে জীবন্ত ব্যাকটেরিয়া থাকে)। এই ভালো এবং উপকারী ব্যাকটেরিয়াগুলো অন্ত্রের কার্যকলাপকে উন্নত করতে, স্ফীত পাচনতন্ত্রকে প্রশমিত করতে এবং পেট খারাপের সমস্যা দূর করতে পরিচিত।

২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
দই খেলে তা রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং অন্ত্রকে সুরক্ষিত রাখে। অস্ট্রিয়ার ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের একটি দল দ্বারা পরিচালিত একটি বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে যে প্রতিদিন ২০০ গ্রাম দই খেলে তা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কার্যকরী ভূমিকা রাখতে সাহায্য করে।

৩. সুন্দর এবং স্বাস্থ্যকর ত্বক
দই খেলে তা আমাদের ত্বকে ময়েশ্চারাইজিং প্রভাব ফেলে এবং এটি শুষ্ক ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে নিরাময় করে। কিছু নির্দিষ্ট গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যার কারণে অনেকেই ব্রণের সমস্যায় ভোগেন। দই একটি অন্ত্রের কার্যকারিতা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে যা স্বাস্থ্যকর ত্বক বজায় রাখে। দই দিয়ে তৈরি ফেসপ্যাকও একটি চমৎকার সৌন্দর্য উপাদান কারণ এতে ল্যাকটিক অ্যাসিড রয়েছে, যা এক্সফোলিয়েটর হিসাবে কাজ করে এবং সমস্ত মৃত কোষ ও দাগ দূর করে।

৪. উচ্চ রক্তচাপ হ্রাস করে
আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন (AHA) এর উচ্চ রক্তচাপ গবেষণা বৈজ্ঞানিক সেশনে উপস্থাপিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে যারা বেশি চর্বিহীন দই খেয়েছেন তাদের উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার সম্ভাবনা অন্যদের তুলনায় ৩১ শতাংশ কম। পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো পুষ্টির পাশাপাশি দইয়ের বিশেষ প্রোটিনগুলো উচ্চ রক্তচাপ কমাতে এবং একটি স্বাস্থ্যকর হৃদপিণ্ডকে উন্নীত করতে সাহায্য করে।

৫. হাড়ের জন্য ভালো
ইউনাইটেড স্টেটস ডিপার্টমেন্ট অফ এগ্রিকালচার অনুযায়ী এক কাপ দই (২৫০ গ্রাম) এ প্রায় ২৭৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। ক্যালসিয়ামের দৈনিক ডোজ শুধুমাত্র হাড়ের ঘনত্ব বজায় রাখতে সাহায্য করে না বরং হাড়কে শক্তিশালীও করে। এতে চর্বি এবং ক্যালোরি কম থাকে এবং তাই এটি ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

রক্তস্বল্পতা দূর করতে যেসব ফল খাবেন

Published

on

সভা

রক্তস্বল্পতা দেখা দিলে তা আরও অনেক অসুখের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই আমাদের সুস্থতার জন্য রক্তস্বল্পতার সমস্যা দূর করা জরুরি। এই সমস্যা মোকাবিলায় রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ঠিক রাখার জন্য কাজ করতে হবে। খেতে হবে এমন সব খাবার যা রক্তস্বল্পতা দূর করতে সাহায্য করে। উপকারী ও কার্যকরী সেসব খাবার নিয়মিত খেলেই পাবেন মুক্তি। চলুন জেনে নেওয়া যাক রক্তস্বল্পতা দূর করতে কোন খাবারগুলো খাবেন-

বেদানা
সুস্বাদু ও রসালো ফল বেদানা। এটি দেখতে যেমন সুন্দর তেমন উপকারীও। নিয়মিত বেদানা খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। বেদনায় থাকে ভিটামিন কে, ভিটামিন সি, ফাইবার, পটাশিয়াম ও প্রোটিন। সেইসঙ্গে থাকে পর্যাপ্ত ভিটামিন সি। এই ভিটামিন সি রক্তস্বল্পতা দূর করতে দারুণ কার্যকরী। তাই আপনার খাবারের তালিকায় এই উপকারী ফল যোগ করতে পারেন।

আপেল
প্রতিদিন একটি আপেল খাওয়ার অনেক উপকারিতার কথা বলে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। আসলেই তাই। নিয়মিত আপেল খেলে তা অনেক অসুখ থেকেই আপনাকে দূরে রাখবে। আপেলে থাকে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, ফ্লেভানয়েড, ডায়েটরি ফাইবার এবং আয়রন। যে কারণে নিয়মিত এই ফল খেলে শরীরে হিমোগ্লোবিনের ভারসাম্য বজায় থাকে। ফলে রক্তস্বল্পতা থেকে বাঁচা সহজ হয়।

লেবু
লেবু খাওয়ার অনেক উপকারিতা সম্পর্কে জানা আছে নিশ্চয়ই? ভিটামিন সি এর অন্যতম উৎস হলো এই লেবু। তাই নিয়মিত লেবু খেলে তা রক্তস্বল্পতা দূর করতে কাজ করে। লেবুর শরবত কিংবা লেবু দিয়ে তৈরি ডিটক্স ওয়াটার পান করুন। এতে সুস্থ ও সতেজ থাকা সহজ হবে।

বেরি জাতীয় ফল
বেরি জাতীয় ফলে থাকে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, আয়রন, ভিটামিন সি। এই উপাদানগুলো হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি কমাতে কাজ করে। তাই বেরি জাতীয় ফল নিয়মিত খেলে তা দ্রুতই রক্তস্বল্পতা দূর করতে কাজ করে। খাবারের তালিকায় এই ফল যোগ করে নিন। এতে উপকার পাবেন।

তরমুজ
তরমুজ গ্রীষ্মকালের অন্যতম জনপ্রিয় ফল। টুকটুকে লাল এই ফল খেতেও ভীষণ সুস্বাদু। গরমের সময়ে এটি আপনার জন্য বিশেষ সহায়ক একটি ফল হতে পারে। এই ফলে থাকে প্রচুর ভিটামিন সি। তাই নিয়মিত তরমুজ খেলেও রক্তস্বল্পতা দূর হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

বেশি ঘুমালে কি ওজন বাড়ে?

Published

on

সভা

ঘুমের সঙ্গে ওজনের একটি সম্পর্ক আছে বলে মনে করা হয়। বিশেষ করে বেশি ঘুমালে ওজন বাড়ে এমন কথা আপনি অনেকবারই শুনে থাকবেন। দুপুরের ঘুম স্বাস্থ্যকর নয় বা এটি মোটা হওয়ার নেপথ্যে কাজ করে এমন ধারণাও অনেকে। কেউ কেউ আবার বলেন, শরীরে মেদ বেশি হলে ঘুমও বেশি পায়। এগুলো কি আসলেই সত্যি? কী বলছে গবেষণা?

সম্প্রতি ঘুম এবং মেদের সম্পর্ক নিয়ে একটি গবেষণা চালিয়েছে ব্রিটেনের ইউনিভার্সিটি অব লিডিস। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, ১৯৮০ সালের তুলনায় বর্তমানে ওবেসিটি বা স্থূলত্বের শিকার মানুষের সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ। যার ফলে বৃদ্ধি পেয়েছে টাইপ টু ডায়াবেটিসের মতো সমস্যাও। এর সঙ্গে কি ঘুমের সম্পর্ক রয়েছে?

এই গবেষণা চালানো হয়েছিল মোট ১৬১৫ জন পূর্ণবয়স্ক মানুষের ওপরে। যেখানে ১৬১৫ জনের খাবারের তালিকা এবং গড় ঘুমের সময় ভালোভাবে বিশ্লেষণ করে দেখা হয়েছে। গবেষণার ফল প্রকাশ হয় ‘প্লাস ওয়ান’ নামক জার্নালে। যেখানে জানানো হয়েছে চমকপ্রদ তথ্য।

গবেষণায় বলা হয়েছে, প্রচলিত ধারণা সঠিক নয়। সেখানে বলা হয়েছে, কম ঘুমই বরং শরীরে বাড়তি মেদের কারণ কারণ হতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, যারা দিনে গড়ে ছয় ঘণ্টা ঘুমান তাদের কোমরের মাপ প্রতি দিন নয় ঘণ্টা ঘুমোনো মানুষের তুলনায় তিন সেন্টিমিটার বেশি। কম ঘুমালে ওজনও বেশি বাড়ে।

গবেষণায় আরও উল্লেখ করা হয় যে, পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়ার ফলে বাড়ে ডায়াবেটিসের মতো অসুখও। গবেষকরা বলছেন, প্রত্যেকের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার ওপরে নির্ভর করে তার কতটুকু ঘুম প্রয়োজন। তবে সাধারণত একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির জন্য দিনে সাত থেকে নয় ঘণ্টা আরামদায়ক ঘুম প্রয়োজন। নয়তো বাড়তে থাকে ওজন বৃদ্ধির ভয়। তাহলে বুঝতেই পারছেন, শরীরে বাড়তি মেদের জন্য ঘুমকে দায়ী করা যাবে না। তবে ঘুম হতে হবে পর্যাপ্ত। এমনটাই বলেছেন, এই গবেষণার সঙ্গে যুক্ত গবেষকরা।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

গরমে নিজেকে সুস্থ রাখবেন যেভাবে

Published

on

সভা

তাপমাত্রা যতই ৪০ ছাড়াক, আপনাকে কাজে বেরোতেই হবে। আর চড়া রোদে বাড়ির বাইরে বেরোনো বিপদকে ডেকে আনার সমান। কিন্তু কর্মস্থলে তো যেতেই হয়। তাই গরমে যত কষ্টই হোক, আপনাকে বাইরে বেরোতেই হবে। কিন্তু রোদে বেরিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লেই মুশকিল। কাঠফাটা রোদে সান স্ট্রোকের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।

এছাড়া, ঘাম বসে সর্দি-কাশি হওয়াও সম্ভাবনাও থাকে। আর যদি এই গরমে ভাজাভুজি, মশলাদার খাবার খান, সেখানেও হতে পারে বদহজম। কিন্তু রোদে বেরিয়েও কীভাবে নিজেকে সুস্থ রাখবেন, সেটিই সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের।

১. রাস্তায় বেরোলে সঙ্গে পানির বোতল রাখুন। হাঁটুন বা বাসে-ট্রামে চড়ে যান, মাঝে মাঝে জল খেতে থাকুন। জল ছাড়াও রাস্তায় ডাব দেখতে পেলে ডাবের জল কিনে খান।

২. এই গরমে গাঢ় রঙের পোশাক এড়িয়ে চলুন। হালকা রঙের পোশাক পরুন। সুতির ঢিলেঢালা পোশাক পরুন। পাশাপাশি রোদ থেকে মুখ বাঁচাতে টুপি, সানগ্লাস ও ছাতা ব্যবহার করুন। লু-এর হাত থেকে সুরক্ষিত থাকতে সুতির স্কার্ফ দিয়ে মাথা ও মুখ ঢেকে ফেলুন।

৩. গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে মৌসুমি ফলের ওপর জোর দিন। গ্রীষ্মকালীন ফল হিসেবে তরমুজ, আনারস, শসা, জামরুল, পাকা পেঁপের কদর বেশি। এসব ফলের মধ্যে জলের পরিমাণ বেশি। এগুলো খেলে দেহে তরলের ঘাটতিও পূরণ হবে।

৪. গরমে চা-কফি একদম এড়িয়ে চলুন। এতে থাকা ক্যাফেইন শরীরকে ডিহাইড্রেট করে দিতে পারে। পাশাপাশি দেহের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। এমনকি কোল্ড ড্রিংক্সও এড়িয়ে চলুন।

৫) গরমে বাইরের তেল-মশলাদার খাবার এড়িয়ে চলুন। বাড়ির খাবার খান আর হালকা খাবার খান। অতিরিক্ত প্রোটিন ও প্রক্রিয়াজাত খাবার এই গরমে না খাওয়াই ভাল। প্রয়োজনে চিঁড়ে দই, পান্তা ভাত, দই ভাত, টকের ডালের মতো খাবার খান। শুধু খেয়াল রাখুন, খাবারে যেন তরলের পরিমাণ বেশি হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

যেসব খাবার দইয়ের সঙ্গে খাবেন না

Published

on

সভা

গরমের সময়ে দই খেলে পাওয়া যায় বাড়তি প্রশান্তি। লাচ্ছি কিংবা বোরহানি বলুন, কিংবা শেষপাতে মিষ্টি দই এসময় অনেকেই খেয়ে থাকেন। তাপমাত্রায় এই তীব্রতায় এ ধরনের খাবার সত্যিই প্রশান্তি জোগায়। দই খাওয়ার রয়েছে অনেক উপকারিতাও। ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি -২, ভিটামিন বি -১২, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় উপাদান থাকে দইয়ে। তবে এই দইয়ের সঙ্গে কয়েকটি খাবার খাওয়া যাবে না। কোন খাবারগুলো? চলুন জেনে নেওয়া যাক-

মাছ

গরমের দিনে মাংসের চাইতে বেশি মাছটাই খাওয়া হয়ে থাকে। এসময় রুই-কাতলার মতো মাছ খাওয়া হয় বেশি। অনেকে দই দিয়ে মাছও রান্না করছেন। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাছের সঙ্গে দই খাওয়া চলবে না। কারণ এই দুই প্রোটিন একসঙ্গে পেটে গেলে বাঁধতে পারে বিপত্তি। তাই এদিকে খেয়াল রাখতে হবে। মাছ খাওয়ার সময় বা পরপরই দই খাওয়া এড়িয়ে চলুন।

আম

গরমের সময়ের অন্যতম আকর্ষণ হলো পাকা আম। এসময় অনেকে দইয়ের সঙ্গে আম চটকে খেতেও পছন্দ করেন। কিন্তু এমনটা করা যাবে না। বিশেষজ্ঞরা এই দুই খাবার একসঙ্গে খেতে নিষেধ করছেন। কারণ আম ও দই একসঙ্গে খাওয়া শরীরের জন্য স্বাস্থ্যকর নয়। এই দুই খাবার একসঙ্গে খেলে থাকে অ্যালার্জির ভয়। তাই যাদের এ ধরনের সমস্যা হওয়ার ভয় আছে তারা আগেভাগেই এড়িয়ে চলবেন।

পেঁয়াজ

খাবারের সঙ্গে কাঁচা পেঁয়াজ খাওয়ার অভ্যাস বাঙালির পুরোনো। সালাদ কিংবা রায়তা তৈরিতে পেঁয়াজের ব্যবহার হয়ে থাকেই। কিন্তু আপনি যদি দইয়ের সঙ্গে পেঁয়াজ খেয়ে থাকেন তবে তা আপনার শরীরের জন্য উপকারী নাও হতে পারে। তাই রায়তা তৈরিতে পেঁয়াজটা বাদ দিয়ে দিন। কারণ এই দুই খাবার একসঙ্গে খেলে দেখা দিতে পারে অ্যালার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।

ভাজাপোড়া

ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার খাওয়া এমনিতেই উপকারী নয়, এর সঙ্গে দই যোগ করে খেলে তা আরও বেশি অপকারী হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভাজাপোড়ার সঙ্গে দই খাওয়া এড়িয়ে চলাই উত্তম। তাই কখনোই এই দুই খাবার একসঙ্গে বা পরপর খাবেন না। দই খেতে হলে এসব খাওয়ার পর আধা ঘণ্টার মতো বিরতি নিয়ে তবেই খান।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
দেশে মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতি সুদহার বৃদ্ধি
অর্থনীতি9 mins ago

নীতি সুদহার বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক

সভা
অর্থনীতি23 mins ago

৪৬৮ কোটি টাকার তেল-ডাল কিনবে সরকার

সভা
খেলাধুলা31 mins ago

আবার স্কুলে ভর্তি হলেন সাকিব আল হাসান?

সভা
জাতীয়46 mins ago

বঙ্গোপসাগরে ২০ ট্রলার ডুবি, নিখোঁজ অর্ধশতাধিক

সভা
পুঁজিবাজার58 mins ago

পর্ষদ সভা করবে আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক

সভা
অর্থনীতি1 hour ago

তিন দেশ থেকে ২৮২ কোটি টাকার ইউরিয়া সার কিনবে সরকার

সভা
পুঁজিবাজার2 hours ago

বিএসইসিতে নতুন তিন কমিশনার নিয়োগ

সভা
পুঁজিবাজার2 hours ago

রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভা ১৪ মে

সভা
অর্থনীতি2 hours ago

এক হাজার ৩৫০ কোটি টাকার এলএনজি কিনবে সরকার

সভা
পুঁজিবাজার2 hours ago

পর্ষদ সভার তারিখ জানালো ঢাকা ব্যাংক

সভা
ব্যাংক2 hours ago

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা

সভা
পুঁজিবাজার2 hours ago

এনসিসি ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ নির্ধারণ

সভা
জাতীয়2 hours ago

ফের ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু

সভা
পুঁজিবাজার2 hours ago

ব্লকে ৪১ কোটি টাকার লেনদেন

সভা
পুঁজিবাজার2 hours ago

উত্তরা ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

সভা
শিল্প-বাণিজ্য2 hours ago

করদাতাদের জন্য সুখবর

সভা
জাতীয়2 hours ago

আজ বিশ্ব গাধা দিবস

সভা
পুঁজিবাজার2 hours ago

লিগ্যাসি ফুটওয়্যারের সহযোগী প্রতিষ্ঠানে উৎপাদন শুরু

সভা
আন্তর্জাতিক3 hours ago

ইতিহাসের সবচেয়ে উষ্ণতম এপ্রিল দেখলো বিশ্ব

সভা
অর্থনীতি3 hours ago

ডলারের দাম ৭ টাকা বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক

সভা
জাতীয়3 hours ago

সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে দরপত্র কিনেছে ৭ কোম্পানি

সভা
পুঁজিবাজার3 hours ago

বিআইসিএমের ইনোভেশন প্রদর্শনী

সভা
কর্পোরেট সংবাদ3 hours ago

ইউনিয়ন ব্যাংকের ধলাপাড়া উপশাখা উদ্বোধন

সভা
জাতীয়3 hours ago

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানে এমন কাজ করবেন না: প্রধানমন্ত্রী

সভা
বিনোদন3 hours ago

মোবাইলে নিরাপদ আর্থিক লেনদেন নিয়ে গান ‘প্রতারণার ফাঁদ’

Advertisement

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১