Connect with us

স্বাস্থ্য

স্বাস্থ্যসেবায় ব্যয় বেড়েছে তিন গুণ

Published

on

এসকে ট্রিমস

২০১৮ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে গত পাঁচ বছরে স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে মাথাপিছু স্বাস্থ্য ব্যয়ের একটি বড় পরিবর্তন হয়েছে। করোনা মহামারীর একটি গুরুতর প্রভাব হতে পারে বলে মনে করছে সানেম।

গবেষণায় বলা হচ্ছে, ২০১৮ সালের তুলনায় গড় মাথাপিছু স্বাস্থ্য ব্যয় ২০২৩ সালে তিন গুণ বেশি বেড়ে দাঁড়িয়েছে মাসিক ১ হাজার ৭০৪ টাকা।

তবে এ বর্ধিত স্বাস্থ্যসেবা ব্যয় সব আয়ের মানুষের মধ্যে সমান নয়। দরিদ্রতম ২০ শতাংশ পরিবারের জন্য এই বৃদ্ধি মাত্র দ্বিগুণ ছিল, যেখানে সবচেয়ে ধনী ২০ শতাংশ পরিবারের জন্য বৃদ্ধি ছয়গুণ।

সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং (সানেম) এবং ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট যৌথভাবে পরিচালিত এক গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে।

গবেষণায় বলা হচ্ছে, করোনা মহামারী মোকাবিলায় বাংলাদেশে একটি প্রধান সাফল্য ছিল যথাসময়ে ভ্যাকসিন সরবরাহ করা। বাংলাদেশে ২০২১ সালের ২৭ জানুয়ারি থেকে কভিড-১৯ টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে। এ সময় ৭৭ শতাংশ পুরুষ এবং ৪০ শতাংশ মহিলা (পাঁচ বছর বা তার বেশি বয়সী) ভ্যাকসিনের দুটির বেশি ডোজ পেয়েছেন।

রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের পর থেকে বিভিন্ন কোম্পানিগুলো তাদের উৎপাদিত ওষুধের দাম ১৫০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি করেছে, যা স্বাস্থ্যসেবা ব্যয়ের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে। করোনা ও করোনা-পরবর্তী সময়ে দেশের উৎপাদনমুখী বিভিন্ন খাত মুনাফা সংকটে ভুগলেও ওষুধ কোম্পানিগুলো তাদের ভালো প্রবৃদ্ধি বজায় রেখেছে।

ওষুধ খাতের কোম্পানিগুলোর মুনাফার প্রবৃদ্ধি গড়ে ১৫ শতাংশের বেশি, যা বাংলাদেশের অন্য যেকোনো খাতের তুলনায় আকর্ষণীয়। ওষুধের দাম বাড়ায় অনেক কোম্পানির মুনাফা বাড়লেও সামর্থ্যহীন মানুষজন ওষুধ খাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন।

সার্বিক দারিদ্র্য কমে ২০ দশমিক ৭ শতাংশ :

কভিড মহামারীর পর দেশে দারিদ্র্য কমে ২০ দশমিক ৭ শতাংশে নেমেছে। তবে পাঁচ বছরের ব্যবধানে গ্রামীণ এলাকায় দরিদ্র কমলেও শহরে বেড়েছে। ২০২৩ সালে দারিদ্র্যের হার দেশের গ্রামীণ এলাকায় ২১ দশমিক ৬ শতাংশ এবং শহরাঞ্চলে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ।

‘কভিড-১৯ মহামারী এবং মহামারী-পরবর্তী প্রতিবন্ধকতা কীভাবে বাংলাদেশের দারিদ্র্য, আয় বৈষম্য, শিক্ষা এবং খাদ্য-সুরক্ষার ওপর প্রভাব ফেলছে?’ শীর্ষক এ যৌথ প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ২০২৩ সাল শেষে মূল্যস্ফীতির কারণে বাংলাদেশের ৭০ শতাংশ পরিবার তাদের খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে বাধ্য হয়েছে।

জীবনযাত্রার ব্যয় মেটাতে ২৮ শতাংশ পরিবার ঋণ গ্রহণ করেছে। দারিদ্র্য বৃদ্ধি ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাবে দেশের সাধারণ মানুষ পুষ্টিকর খাবার কম খাচ্ছে। আর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে চিকিৎসা ব্যয় ও ওষুধের দাম ব্যাপক হারে বাড়ায় দেশের স্বাস্থ্যসেবায় ব্যয় বেড়েছে তিনগুণ।

২০১৮ সালে দেশের সামগ্রিক দারিদ্র্যের হার ছিল ২১ দশমিক ৬ শতাংশ যা এখন ২০ দশমিক ৭ শতাংশে নেমেছে। যৌথ গবেষণায় বলা হচ্ছে, বর্তমানে দেশে চরম দারিদ্র্যের মধ্যে রয়েছে ৭ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ। এ হার গ্রামীণ এলাকায় বেশি। গ্রামীণ এলাকায় চরম দারিদ্র্যে রয়েছে ৮ দশমিক ৯ শতাংশ এবং শহরাঞ্চলে ৫ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষ। বিভাগীয় পর্যায়ে সর্বোচ্চ দারিদ্র্যের হার রংপুরে, দ্বিতীয় অবস্থানে বরিশাল। দারিদ্র্যের হারে রংপুর ও বরিশালে যথাক্রমে ৪২ দশমিক ৯ শতাংশ এবং ৩২ দশমিক ৫ শতাংশ।

উল্লেখযোগ্যভাবে, বাংলাদেশে গ্রামীণ দারিদ্র্যের হার ২০১৮ সালে ২৪ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে ২০২৩ সালে ২১ দশমিক ৬ শতাংশে কমে এলেও শহুরে দারিদ্র্যের হার ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে বেড়ে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে গবেষণ।

কভিডে চাকরি হারিয়েছেন অনেকে :

এ গবেষণায় দেখা গেছে, মজুরিভিত্তিক কর্মসংস্থানের ওপর মহামারীর প্রভাবে ৫৪ শতাংশ পুরুষ এবং ৪৪ শতাংশ নারী মহামারী চলাকালে তাদের চাকরি হারিয়েছিলেন।

এ শ্রমিকদের বেশিরভাগই তিন-চার মাসের বেশি সময় ধরে বেকার ছিলেন। প্রায় সব শ্রমিকই মজুরি হ্রাসের সম্মুখীন হয়েছেন। অকৃষি খাতের তিন-চতুর্থাংশেরও বেশি স্বনিযুক্ত কর্মী মহামারী চলাকালে ব্যবসা বন্ধ হওয়ার কথা জানিয়েছেন।

তাদের অর্ধেকেরও বেশিকে এক-তিন মাসের জন্য ব্যবসা বন্ধ রাখতে হয়েছিল। কৃষি, গবাদি পশু, হাঁস-মুরগি বা মৎস্য চাষের ক্ষেত্রে, পরিবারগুলো মহামারী চলাকালে উচ্চ কাঁচামালের মূল্য, উৎপাদিত পণ্যের কম দাম, শ্রমিকের অভাব, পরিবহন সমস্যা ইত্যাদি সম্পর্কিত চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছিল।

এ গবেষণায় অভিবাসী পরিবারের ওপর মহামারীর প্রভাবও পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। মহামারীর শুরু থেকে অনেক আন্তর্জাতিক অভিবাসী শ্রমিককে স্থায়ীভাবে বাংলাদেশে ফিরে আসতে হয়েছে।

২০১৮ সালে অভিবাসী কর্মীদের সংখ্যার অনুপাত হিসাবে, জাতীয়ভাবে ২০২৩ সালে জরিপ চলাকালে আন্তর্জাতিক অভিবাসী পরিবারের ৯ শতাংশেরও বেশি পরিবারে স্থায়ীভাবে প্রত্যাবর্তনকারী অভিবাসী কর্মী ছিল। এ প্রত্যাবর্তনকারী অভিবাসীদের ফিরে আশার পেছনে প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে মহামারী চলাকালে চাকরি হারানো (৩৩ শতাংশ), চুক্তিসংক্রান্ত সমস্যা (২০ শতাংশ), নিয়োগকর্তার সঙ্গে বিরোধ (১৪.৭ শতাংশ), মিথ্যা/ভিসা বা প্রতারণার শিকার হওয়া (৪ শতাংশ)।

মূল্যস্ফীতিতে ৭০ শতাংশ পরিবারের খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন :

এই সমীক্ষায় দেখা গেছে, ৭০ শতাংশ পরিবার মূল্যস্ফীতির কারণে তাদের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করেছে, ৩৫ শতাংশ খাদ্যবহির্ভূত ব্যয় হ্রাস করেছে, ২৮ শতাংশ ঋণ গ্রহণ করেছে এবং ১৭ শতাংশ সঞ্চয় হ্রাস করেছে। খাদ্যাভ্যাসের এমন হ্রাসমান তারতম্য পরিবারগুলোকে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার ঝুঁকিতে ফেলেছে।

দরিদ্র পরিবারের মধ্যে, মাঝারি খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা বেড়েছে ৫ শতাংশ পয়েন্ট (এপ্রিল ২০২৩-এ ২৫ শতাংশ থেকে অক্টোবর/নভেম্বর ২০২৩-এ ৩০ শতাংশ), যেখানে গুরুতর খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা ৩ শতাংশ পয়েন্ট বেড়েছে (৪ শতাংশ থেকে ৭ শতাংশ দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে)।

শহুরে এলাকার দরিদ্ররা গ্রামের তুলনায় বেশি খাদ্য নিরাপত্তাহীন ২৯ শতাংশ গ্রামীণ দরিদ্র পরিবার এবং ৩২ শতাংশ শহুরে দরিদ্র পরিবারকে ২০২৩ সালের অক্টোবর/নভেম্বর মাসে মাঝারিভাবে খাদ্য নিরাপত্তাহীন হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে। গ্রামীণ এবং শহর উভয় ক্ষেত্রেই দরিদ্র পরিবারের মধ্যে গুরুতর খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা ছিল ৭ শতাংশ।

সমীক্ষার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে, গবেষণায় পাঁচটি মূল নীতিমালা সুপারিশ করে। প্রথমত, সরকারকে জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা কৌশল (ঘঝঝঝ) অনুযায়ী সারা দেশে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি চালু করতে হবে। শহুরে দরিদ্র এবং নব্য দরিদ্র পরিবারের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে। দ্বিতীয়ত, শিক্ষা ক্ষেত্রে অনুপস্থিত শিশুদের সমস্যা সমাধানের জন্য, স্কুল থেকে ঝরে পড়ার হার কমাতে এবং মহামারী চলাকালে প্রতিবন্ধকতাঘটিত শিক্ষাক্ষতি (লার্নিং লস) পুষিয়ে নিতে শিক্ষা খাতে আরও বাজেট বরাদ্দ এবং নির্দিষ্ট নীতিমালা জোরদার করা উচিত।

তৃতীয়ত, সরকারের কর সংগ্রহের আওতা বাড়ানো এবং বিদ্যমান কর কাঠামো পুনর্গঠনের ওপর জোর দেওয়ার সময় এসেছে। কারণ শিক্ষা ও সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির জন্য বাজেটে বরাদ্দ বাড়ানোর জন্য আরও বড় আর্থিক জোগানের প্রয়োজন হবে।

চতুর্থত, পুরুষ, তরুণ এবং স্থায়ীভাবে ফিরে আসা অভিবাসী শ্রমিকদের মধ্যে বেকারত্বের হার কমাতে সরকারকে আরও সক্রিয় শ্রমবাজার নীতি গ্রহণ করতে হবে।

পরিশেষে, গৃহস্থালির মূল্যস্ফীতির চাপ কমাতে সরকারকে বিকল্প ও পরিপূরক নীতি গ্রহণ করতে হবে।

এর মধ্যে বাজারের ওপর নজরদারি বাড়ানো এবং বাংলাদেশের অনেক প্রধান খাদ্যের আমদানি শুল্ক উদারীকরণ নীতি অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। অত্যাবশ্যকীয় খাবারের (যেমন দুগ্ধজাত খাবার, মাংস, ফলমূল ইত্যাদি) বর্ধিত সরবরাহ বাংলাদেশকে দামের মাত্রা কমাতে সাহায্য করবে। এর সঙ্গে সঙ্গে সহায়ক রাজস্ব ও আর্থিক নীতিমালা পরিপূরক হিসেবে জোরদার করা উচিত।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

স্বাস্থ্য

ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১২১৪

Published

on

এসকে ট্রিমস

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু বরণ করেছেন ৯ জন। এই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ২১৪ জন রোগী। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ৪৩৬ জনের এবং হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৪ হাজার ৩৬৮ জন।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের দেওয়া তথ্য থেকে এসব জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত একদিনে ডেঙ্গুতে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) এলাকায় ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। পাশাপাশি এই সময়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে (ডিএসসিসি) ৩ জন ছাড়াও রাজশাহী বিভাগে ডেঙ্গুতে একজন মারা গেছেন।

অন্যদিকে গত একদিনে ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গু রোগী (৪৩০ জন) হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। পাশাপাশি এই সময়ে ডিএনসিসিতে ১৯৫ জন এবং ডিএসসিসিতে ১৪১ জন ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় খুলনা বিভাগে ১১৭ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৯৪ জন, রাজশাহী বিভাগে ৯১ জন, বরিশাল বিভাগে ৮২ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩৯ জন, রংপুর বিভাগে ১৪ জন এবং সিলেট বিভাগে ১১ জন ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি বছরের প্রথম দিন থেকে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট ৪৩৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর এই সময়ে মশাবাহিত রোগটি নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৪ হাজার ৩৬৮ জন। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এলাকায়। ডিএসসিসিতে মশাবাহিত রোগটিতে চলতি বছর মোট ১৮৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।

অন্যদিকে চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে (ডিএনসিসি) ৭৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। পাশাপাশি এই সময়ে বরিশাল বিভাগে ৪৮ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৪৫ জন, ঢাকা বিভাগে ৩৩ জন, খুলনা বিভাগে ২৩ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১৩ জন, রাজশাহী বিভাগে ৬ জন ছাড়াও রংপুর বিভাগে ২ জন এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন এলাকায় ডেঙ্গুতে একজন মারা গেছেন।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

স্বাস্থ্য

ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৩৪

Published

on

এসকে ট্রিমস

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও পাঁচ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে সারাদেশে এক হাজার ৩৪ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

বুধবার (২০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১১১ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১২৮ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৮৩ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ১৮৭ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১৬০ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৪৫ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩৬ জন, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৫ জন, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১২ জন, সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) সাত জন রয়েছেন।

২৪ ঘণ্টায় এক হাজার ১০ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন, চলতি বছরে মোট ৭৮ হাজার ৭১৫ জন ডেঙ্গুরোগী ছাড়পত্র পেয়েছেন।

চলতি বছরের ২০ নভেম্বর পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৮৩ হাজার ১৫৪ জন। এর মধ্যে ৬৩ দশমিক দুই শতাংশ পুরুষ এবং ৩৬ দশমিক আট শতাংশ নারী রয়েছেন।

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে এবং চলতি বছরের এ যাবত ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ৪২৭ জন। ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়, পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মোট তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

স্বাস্থ্য

এন্টিবায়োটিক ব্যবহারে শরীরে উপকারী ব্যাকটেরিয়াও ধ্বংস হচ্ছে: ফরিদা আখতার

Published

on

এসকে ট্রিমস

মানবদেহে ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতে অনেক সময় এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের ফলে শরীরে উপকারী ব্যাকটেরিয়াও ধ্বংস হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।

মঙ্গলবার রাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে ‘বিশ্ব এন্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স (এএমআর) জনসচেতনতা সপ্তাহ-২০২৪’-উপলক্ষে আয়োজিত সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন ফরিদা আখতার।

তিনি বলেন, তার চেয়ে ভয়ঙ্কর তথ্য হলো আমরা যে এন্টিবায়োটিক খাচ্ছি, তা আবার পরিবেশে ফিরে যাচ্ছে। এ বিষয় নিয়ে কেউ ভাবছে না, এই যে ভাববার বিষয় তা আমাদের ঠিক করতে হবে।

ফরিদা আখতার বলেন, ওয়ান হেলথ বলতে যদি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে কেন্দ্রীয়ভাবে রাখা হয় তাহলে শুধু তাদের বিষয় নিয়েই কাজ করবে। ওয়ান+ওয়ান=ওয়ান হবে, না ওয়ান বলতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অথবা মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় বুঝাবে তা ভেবে দেখা উচিৎ।

তিনি বলেন, এন্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্সের ক্ষেত্রে সচেতনতা সৃষ্টির ব্যাপারে অত্যন্ত দেরি হয়েছে, এখনই কাজ করার সময়-প্রতিটি মুহূর্ত গুরুত্বপূর্ণ। এবিষয়ে বোঝার ক্ষেত্রে এখনও ঘাটতি রয়েছে। এখন সময় এসেছে দায়িত্ব নেয়ার, কোনো কাজ কোথায় করবো তা জেনে বুঝে করা অতীব জরুরি।

উপদেষ্টা বলেন, আমাদের গড় আয়ু বেড়েছে এর অর্থ এই নয় যে স্বাস্থ্যের দিক থেকে আমরা অনেক উন্নত। আমরা বেঁচে আছি তবে ভালোভাবে বাঁচছি না। সুস্থ্যতার জন্য ওষুধের ওপর নির্ভর নয় বরং ওষুধ ছাড়া আমাদের সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে হবে। এখনও অনেক মানুষ অসুখ হলেই এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করছে, এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স হওয়ার ফলে মানুষ তথা রাষ্ট্রের খরচ বাড়ছে আর মানুষ অসুস্থ থেকে আরও বেশি অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, নিরাপদ খাদ্য কথাতেই আপত্তি রয়েছে, তার মানে খাদ্য নিরাপদ নয়-খাদ্য নিরাপদ হতে হবে। স্কুল-কলেজ পর্যায়ে এ বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। জুলাই-আগস্টের বিপ্লবে প্রমাণ হয়েছে তরুণরাই এ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। খাদ্যকে অনিরাপদ করার জন্য বাণিজ্যিকীকরণ করা হচ্ছে, তা আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি না-এখানে আমাদের কাজ করতে হবে। আগামীর বাংলাদেশকে সুস্থ রাখতে তরুণ ছাত্রদের এ বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে আরও গুরুত্ব দিতে হবে।

বক্তারা প্রাণিজাত খাদ্য উৎপাদন ও চিকিৎসায় এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করাসহ উত্তম খামার চর্চায় খামারীকে উৎসাহ প্রদান, এন্টিবায়োটিক প্রত্যাহার সম্পর্কে খামারীকে সচেতনতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

সারাদেশ

চাঁদপুরে বেড়েছে ডেঙ্গুর প্রকোপ, চিকিৎসাধীন ৩৬ জন

Published

on

এসকে ট্রিমস

চাঁদপুরে নতুন করে বেড়েছে ডেঙ্গু রোগের প্রভাব। গত অক্টোবরের চেয়ে নভেম্বর মাসে হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দুপুরে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে ১৭ জন ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে ১৫ জনসহ মোট ৩৬ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

জেলা শহরের পুরানবাজার এলাকার ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন বেশি। অনেকেই ঢাকা থেকে আক্রান্ত হয়ে নিজের এলাকায় এসে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, চাঁদপুর সদর হাসপাতালে অক্টোবর মাসে ১৩০ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী চিকিৎসা নেন। নভেম্বরে ১৯ দিনেই চিকিৎসা নিয়েছেন ৮৭ জন। নারীর চেয়ে পুরুষেরাই বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন এই রোগে।

সিভিল সার্জনের পরিসংখ্যান বিভাগের দেওয়া তথ্য মতে, অক্টোবরে ৪০১ জন চিকিৎসা নিলেও নভেম্বরে এ পর্যন্ত চিকিৎসা নিয়েছে ২৫৩ জন। ডেঙ্গু রোগীদের জন্য আলাদা ইউনিট খোলা হয়েছে। পর্যাপ্ত চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। তবে মানুষকে সচেতন ও আক্রান্ত হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার কথা জানান হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত শারমিন জানান, আমিসহ আমার শ্বশুর-শাশুড়ি ও ননদ সবাই ডেঙ্গুতে আক্রান্ত। আমরা সবাই কেরানীগঞ্জে আক্রান্ত হয়েছি। সেখান থেকে চিকিৎসা জন্য বাড়ি চলে আসি, তারপর চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হই।

চাঁদপুর শহরের পুরান বাজার এলাকার সোহেল বেপারী জানান, আমার স্ত্রী ও বোনকে নিয়ে হাসপাতালে এসেছি। পুরানবাজার এলাকা অধিকাংশ লোকই ডেঙ্গুতে আক্রান্ত। চাঁদপুর পৌরসভা ঠিকভাবে ওষুধ ছিটায় না। তারা ঠিকভাবে কাজ করলে ডেঙ্গুর উপদ্রব কিছুটা কমে আসতো বলে তিনি অভিযোগ করেন।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

স্বাস্থ্য

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরো ৫ জনের মৃত্যু

Published

on

এসকে ট্রিমস

রবিবার সকাল ৮টা থেকে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত (একদিনে) ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরো পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সঙ্গে এই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ১ হাজার ১৯৪ জন। এ নিয়ে এ বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ৩৬০ জন মারা গেছেন।

সোমবার (১১ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, নতুন ভর্তিদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৯০ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৪৫ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে) ২৬০ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২৭৯ জন এবং দক্ষিণ সিটিতে ১৪৮ জন, খুলনা বিভাগে ১৪০ জন, রাজশাহী বিভাগে ৬৮ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৪৫ জন, সিলেট বিভাগে ৩ জন এবং রংপুর বিভাগে ১৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

এদিকে, গত একদিনে সারা দেশে ১১৯০ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছেন ৬৯ হাজার ৮৩২ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৭৩ হাজার ৫৮৭ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ৩৬০ জনের। গত বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন। মারা যান ১ হাজার ৭০৫ জন।

এসএম

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

এসকে ট্রিমস এসকে ট্রিমস
পুঁজিবাজার10 minutes ago

এসকে ট্রিমসের লভ্যাংশ ঘোষণা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এসকে ট্রিমস...

GLOBAL HEAVY CHEMICALS GLOBAL HEAVY CHEMICALS
পুঁজিবাজার1 hour ago

গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালের ক্যাটাগরি পরিবর্তন নিয়ে ডিএসইর নয়-ছয়!

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস লিমিটেডের ক্যাটাগরি পরিবর্তন নিয়ে ঢাকা স্টক একচেঞ্জের (ডিএসই) বিরুদ্ধে দেরি...

এসকে ট্রিমস এসকে ট্রিমস
পুঁজিবাজার5 hours ago

পুঁজিবাজারে লুটেরাদের অর্থ আত্মসাতের তদন্ত চেয়ে দুদকে চিঠি বিনিয়োগকারীদের

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন দেশের পুঁজিবাজারে গত ৯০ দশক থেকে এখন পর্যন্ত হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট হয়েছে। এসব...

GLOBAL HEAVY CHEMICALS GLOBAL HEAVY CHEMICALS
পুঁজিবাজার7 hours ago

জেড ক্যাটাগরিতে গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস লিমিটেডের ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানিটিকে ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’...

এসকে ট্রিমস এসকে ট্রিমস
পুঁজিবাজার7 hours ago

বিবিএস কেবলসের এজিএমের সময় পরিবর্তন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভূক্ত কোম্পানি বিবিএস কেবলস পিএলসির বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) সময় পরিবর্তন করা হয়েছে। ডিএসই...

এসকে ট্রিমস এসকে ট্রিমস
পুঁজিবাজার7 hours ago

নাহি অ্যালুমিনিয়ামের এজিএমের সময় পরিবর্তন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভূক্ত কোম্পানি নাহি অ্যালুমিনিয়াম কম্পোজিট প্যানেল লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) সময় পরিবর্তন করা...

এসকে ট্রিমস এসকে ট্রিমস
পুঁজিবাজার8 hours ago

প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের সর্বোচ্চ দরপতন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৮৩টি কোম্পানির...

এসকে ট্রিমস এসকে ট্রিমস
পুঁজিবাজার8 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে খান ব্রাদার্স

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৮৩ কোম্পানির...

এসকে ট্রিমস এসকে ট্রিমস
পুঁজিবাজার8 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে মিডল্যান্ড ব্যাংক

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৮৩টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট...

এসকে ট্রিমস এসকে ট্রিমস
পুঁজিবাজার9 hours ago

পতনে সপ্তাহ শেষ, লেনদেন চলতি মাসের সর্বনিম্ন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সব মূল্যসূচকের পতনে লেনদেন শেষ...

এসকে ট্রিমস এসকে ট্রিমস
পুঁজিবাজার9 hours ago

চেয়ারম্যান ও এমডি নিয়োগ দিলো এপেক্স ট্যানারি

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভূক্ত কোম্পানি এপেক্স ট্যানারি লিমিটেডে চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নিয়োগ দেয়া হয়েছে। ঢাকা...

এসকে ট্রিমস এসকে ট্রিমস
পুঁজিবাজার9 hours ago

তিন প্রান্তিক প্রকাশ করবে এফএএস ফাইন্যান্স

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ২৭ নভেম্বর...

এসকে ট্রিমস এসকে ট্রিমস
পুঁজিবাজার10 hours ago

জনতা ইন্স্যুরেন্সের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত জনতা ইন্স্যুরেন্স পিএলসির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে...

এসকে ট্রিমস এসকে ট্রিমস
পুঁজিবাজার10 hours ago

এপেক্স স্পিনিংয়ের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এপেক্স স্পিনিং অ্যান্ড নিটিং মিলস লিমিটেডের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। ঢাকা...

Baraka Power Baraka Power
পুঁজিবাজার10 hours ago

বারাকা পাওয়ারের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বারাকা পাওয়ার লিমিটেডের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)...

Advertisement

সোশ্যাল মিডিয়া

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০