Connect with us

লাইফস্টাইল

কাপড় থেকে কঠিন দাগ তোলার সহজ উপায়

Published

on

সিইও ফোরাম

বাঙালির কাছে উৎসব মানেই হইহুল্লোড়। আর এই হইহুল্লোড়ে ঘর যেমন অপরিষ্কার হয়, তেমনি অনেক সময় অপরিষ্কার হয় পোশাকও।

এছাড়া সময়ের অভাব আর অসাবধানতায় জামায় দাগ লেগে যাওয়াটা মোটেও অস্বাভাবিক বিষয় নয়। খাওয়ার সময় টমেটো সস, হলুদ, তরকারির ঝোল কিংবা যেকোনো দাগ জামায় লাগার কারণে সে জামা আর পরার উপায় থাকে না। তাই আজকের আয়োজনে থাকছে জামায় লেগে থাকা দাগ বাড়িতে দূর করার কিছু সহজ টিপস।

 কাপড় ধোয়ার সময় দেখা যায় এক জামার রং আরেক জামায় লেগে গেছে। এমন পরিস্থিতিরও রয়েছে সহজ সমাধান। আসুন তা একে একে জেনে নিই।

১. রক্ত বা রঙের দাগ দূর করতে ব্যবহার করতে হবে থ্রি পারসেন্ট হাইড্রোজেন পার অক্সাইড। হাতের কাছে এ উপাদান না থাকলে রং লেগে যাওয়া কাপড় এক বালতি পানিতে ১ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখার পর কেচে নিন। সবচেয়ে ভালো রেজাল্ট পেতে পানিতে নন ক্লোরিন বিচ মিশিয়ে তারপর রং লেগে যাওয়া পোশাক ভিজিয়ে রাখুন।

২. জামায় মেহেদির রং লেগে গেলে এই দাগ দূর করতে ডিটারজেন্ট পাউডারে ১ ঘণ্টা কাপড় ভিজিয়ে রাখতে হবে।

৩. কাপড় থেকে কলমের কালির দাগ ওঠাতে ওই স্থানে অ্যালকোহল ঘষে নিন। তুলায় তরল দুধ নিয়ে ঘষলেও এ ধরনের দাগ হালকা হয়ে যায়।

৪. কাপড় থেকে চায়ের দাগ ওঠাতে কাজে লাগাতে পারেন চিনি।

৫. টমেটো কেচাপের দাগ দূর করতে ভিনেগার কিংবা লেবুর রস ভালো কাজ করে।

৬. হলুদের দাগ কাপড় থেকে দূর করতে সে স্থানে ১ ঘণ্টা গ্লিসারিন লাগিয়ে শুকিয়ে নিন। তারপর ভালো করে সাবান দিয়ে তা ধুয়ে নিন।

৭. চকলেটের দাগ দূর করতে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে পারেন।

৮. তেল বা ঘামের দাগ দূর করতে শ্যাম্পু বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার করতে পারেন।

জামাকাপড়ের দাগ সহজেই এই টিপস মেনে এবার দূর করতে পারেন এক চুটকিতে। তবে শুধু দাগ নয়, কাপড়ের রং ঠিক রাখতে আপনি কিন্তু ব্যববহার করতে পারেন বেকিং সোডা। এই উপাদানটি কাপড়ের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে কাপড়কে করে তোলে আরও দীর্ঘস্থায়ী।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

লাইফস্টাইল

প্রতিদিন দই খাওয়ার উপকারিতা

Published

on

সিইও ফোরাম

আমাদের প্রতিদিনের খাবারে দই রাখা উপকারী একথা কম-বেশি সবারই জানা। কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন যে প্রতিদিন এক বাটি দই খেলে আমরা কী স্বাস্থ্য উপকারিতা পেতে পারি? দই তৈরি হয় দুধ থেকে এবং এটি ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি-২, ভিটামিন বি -১২, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো বেশ কয়েকটি প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে ভরা। দইয়ের একটি সুবিধা হলো এটি হালকা এবং দুধের চেয়ে সহজে হজম হয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক দই খাওয়ার উপকারিতা-

১. হজমের জন্য ভালো
দই একটি দুর্দান্ত প্রোবায়োটিক (একটি উপাদান যাতে জীবন্ত ব্যাকটেরিয়া থাকে)। এই ভালো এবং উপকারী ব্যাকটেরিয়াগুলো অন্ত্রের কার্যকলাপকে উন্নত করতে, স্ফীত পাচনতন্ত্রকে প্রশমিত করতে এবং পেট খারাপের সমস্যা দূর করতে পরিচিত।

২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
দই খেলে তা রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং অন্ত্রকে সুরক্ষিত রাখে। অস্ট্রিয়ার ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের একটি দল দ্বারা পরিচালিত একটি বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে যে প্রতিদিন ২০০ গ্রাম দই খেলে তা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কার্যকরী ভূমিকা রাখতে সাহায্য করে।

৩. সুন্দর এবং স্বাস্থ্যকর ত্বক
দই খেলে তা আমাদের ত্বকে ময়েশ্চারাইজিং প্রভাব ফেলে এবং এটি শুষ্ক ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে নিরাময় করে। কিছু নির্দিষ্ট গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যার কারণে অনেকেই ব্রণের সমস্যায় ভোগেন। দই একটি অন্ত্রের কার্যকারিতা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে যা স্বাস্থ্যকর ত্বক বজায় রাখে। দই দিয়ে তৈরি ফেসপ্যাকও একটি চমৎকার সৌন্দর্য উপাদান কারণ এতে ল্যাকটিক অ্যাসিড রয়েছে, যা এক্সফোলিয়েটর হিসাবে কাজ করে এবং সমস্ত মৃত কোষ ও দাগ দূর করে।

৪. উচ্চ রক্তচাপ হ্রাস করে
আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন (AHA) এর উচ্চ রক্তচাপ গবেষণা বৈজ্ঞানিক সেশনে উপস্থাপিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে যারা বেশি চর্বিহীন দই খেয়েছেন তাদের উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার সম্ভাবনা অন্যদের তুলনায় ৩১ শতাংশ কম। পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো পুষ্টির পাশাপাশি দইয়ের বিশেষ প্রোটিনগুলো উচ্চ রক্তচাপ কমাতে এবং একটি স্বাস্থ্যকর হৃদপিণ্ডকে উন্নীত করতে সাহায্য করে।

৫. হাড়ের জন্য ভালো
ইউনাইটেড স্টেটস ডিপার্টমেন্ট অফ এগ্রিকালচার অনুযায়ী এক কাপ দই (২৫০ গ্রাম) এ প্রায় ২৭৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। ক্যালসিয়ামের দৈনিক ডোজ শুধুমাত্র হাড়ের ঘনত্ব বজায় রাখতে সাহায্য করে না বরং হাড়কে শক্তিশালীও করে। এতে চর্বি এবং ক্যালোরি কম থাকে এবং তাই এটি ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

রক্তস্বল্পতা দূর করতে যেসব ফল খাবেন

Published

on

সিইও ফোরাম

রক্তস্বল্পতা দেখা দিলে তা আরও অনেক অসুখের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই আমাদের সুস্থতার জন্য রক্তস্বল্পতার সমস্যা দূর করা জরুরি। এই সমস্যা মোকাবিলায় রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ঠিক রাখার জন্য কাজ করতে হবে। খেতে হবে এমন সব খাবার যা রক্তস্বল্পতা দূর করতে সাহায্য করে। উপকারী ও কার্যকরী সেসব খাবার নিয়মিত খেলেই পাবেন মুক্তি। চলুন জেনে নেওয়া যাক রক্তস্বল্পতা দূর করতে কোন খাবারগুলো খাবেন-

বেদানা
সুস্বাদু ও রসালো ফল বেদানা। এটি দেখতে যেমন সুন্দর তেমন উপকারীও। নিয়মিত বেদানা খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। বেদনায় থাকে ভিটামিন কে, ভিটামিন সি, ফাইবার, পটাশিয়াম ও প্রোটিন। সেইসঙ্গে থাকে পর্যাপ্ত ভিটামিন সি। এই ভিটামিন সি রক্তস্বল্পতা দূর করতে দারুণ কার্যকরী। তাই আপনার খাবারের তালিকায় এই উপকারী ফল যোগ করতে পারেন।

আপেল
প্রতিদিন একটি আপেল খাওয়ার অনেক উপকারিতার কথা বলে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। আসলেই তাই। নিয়মিত আপেল খেলে তা অনেক অসুখ থেকেই আপনাকে দূরে রাখবে। আপেলে থাকে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, ফ্লেভানয়েড, ডায়েটরি ফাইবার এবং আয়রন। যে কারণে নিয়মিত এই ফল খেলে শরীরে হিমোগ্লোবিনের ভারসাম্য বজায় থাকে। ফলে রক্তস্বল্পতা থেকে বাঁচা সহজ হয়।

লেবু
লেবু খাওয়ার অনেক উপকারিতা সম্পর্কে জানা আছে নিশ্চয়ই? ভিটামিন সি এর অন্যতম উৎস হলো এই লেবু। তাই নিয়মিত লেবু খেলে তা রক্তস্বল্পতা দূর করতে কাজ করে। লেবুর শরবত কিংবা লেবু দিয়ে তৈরি ডিটক্স ওয়াটার পান করুন। এতে সুস্থ ও সতেজ থাকা সহজ হবে।

বেরি জাতীয় ফল
বেরি জাতীয় ফলে থাকে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, আয়রন, ভিটামিন সি। এই উপাদানগুলো হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি কমাতে কাজ করে। তাই বেরি জাতীয় ফল নিয়মিত খেলে তা দ্রুতই রক্তস্বল্পতা দূর করতে কাজ করে। খাবারের তালিকায় এই ফল যোগ করে নিন। এতে উপকার পাবেন।

তরমুজ
তরমুজ গ্রীষ্মকালের অন্যতম জনপ্রিয় ফল। টুকটুকে লাল এই ফল খেতেও ভীষণ সুস্বাদু। গরমের সময়ে এটি আপনার জন্য বিশেষ সহায়ক একটি ফল হতে পারে। এই ফলে থাকে প্রচুর ভিটামিন সি। তাই নিয়মিত তরমুজ খেলেও রক্তস্বল্পতা দূর হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

বেশি ঘুমালে কি ওজন বাড়ে?

Published

on

সিইও ফোরাম

ঘুমের সঙ্গে ওজনের একটি সম্পর্ক আছে বলে মনে করা হয়। বিশেষ করে বেশি ঘুমালে ওজন বাড়ে এমন কথা আপনি অনেকবারই শুনে থাকবেন। দুপুরের ঘুম স্বাস্থ্যকর নয় বা এটি মোটা হওয়ার নেপথ্যে কাজ করে এমন ধারণাও অনেকে। কেউ কেউ আবার বলেন, শরীরে মেদ বেশি হলে ঘুমও বেশি পায়। এগুলো কি আসলেই সত্যি? কী বলছে গবেষণা?

সম্প্রতি ঘুম এবং মেদের সম্পর্ক নিয়ে একটি গবেষণা চালিয়েছে ব্রিটেনের ইউনিভার্সিটি অব লিডিস। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, ১৯৮০ সালের তুলনায় বর্তমানে ওবেসিটি বা স্থূলত্বের শিকার মানুষের সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ। যার ফলে বৃদ্ধি পেয়েছে টাইপ টু ডায়াবেটিসের মতো সমস্যাও। এর সঙ্গে কি ঘুমের সম্পর্ক রয়েছে?

এই গবেষণা চালানো হয়েছিল মোট ১৬১৫ জন পূর্ণবয়স্ক মানুষের ওপরে। যেখানে ১৬১৫ জনের খাবারের তালিকা এবং গড় ঘুমের সময় ভালোভাবে বিশ্লেষণ করে দেখা হয়েছে। গবেষণার ফল প্রকাশ হয় ‘প্লাস ওয়ান’ নামক জার্নালে। যেখানে জানানো হয়েছে চমকপ্রদ তথ্য।

গবেষণায় বলা হয়েছে, প্রচলিত ধারণা সঠিক নয়। সেখানে বলা হয়েছে, কম ঘুমই বরং শরীরে বাড়তি মেদের কারণ কারণ হতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, যারা দিনে গড়ে ছয় ঘণ্টা ঘুমান তাদের কোমরের মাপ প্রতি দিন নয় ঘণ্টা ঘুমোনো মানুষের তুলনায় তিন সেন্টিমিটার বেশি। কম ঘুমালে ওজনও বেশি বাড়ে।

গবেষণায় আরও উল্লেখ করা হয় যে, পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়ার ফলে বাড়ে ডায়াবেটিসের মতো অসুখও। গবেষকরা বলছেন, প্রত্যেকের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার ওপরে নির্ভর করে তার কতটুকু ঘুম প্রয়োজন। তবে সাধারণত একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির জন্য দিনে সাত থেকে নয় ঘণ্টা আরামদায়ক ঘুম প্রয়োজন। নয়তো বাড়তে থাকে ওজন বৃদ্ধির ভয়। তাহলে বুঝতেই পারছেন, শরীরে বাড়তি মেদের জন্য ঘুমকে দায়ী করা যাবে না। তবে ঘুম হতে হবে পর্যাপ্ত। এমনটাই বলেছেন, এই গবেষণার সঙ্গে যুক্ত গবেষকরা।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

গরমে নিজেকে সুস্থ রাখবেন যেভাবে

Published

on

সিইও ফোরাম

তাপমাত্রা যতই ৪০ ছাড়াক, আপনাকে কাজে বেরোতেই হবে। আর চড়া রোদে বাড়ির বাইরে বেরোনো বিপদকে ডেকে আনার সমান। কিন্তু কর্মস্থলে তো যেতেই হয়। তাই গরমে যত কষ্টই হোক, আপনাকে বাইরে বেরোতেই হবে। কিন্তু রোদে বেরিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লেই মুশকিল। কাঠফাটা রোদে সান স্ট্রোকের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।

এছাড়া, ঘাম বসে সর্দি-কাশি হওয়াও সম্ভাবনাও থাকে। আর যদি এই গরমে ভাজাভুজি, মশলাদার খাবার খান, সেখানেও হতে পারে বদহজম। কিন্তু রোদে বেরিয়েও কীভাবে নিজেকে সুস্থ রাখবেন, সেটিই সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের।

১. রাস্তায় বেরোলে সঙ্গে পানির বোতল রাখুন। হাঁটুন বা বাসে-ট্রামে চড়ে যান, মাঝে মাঝে জল খেতে থাকুন। জল ছাড়াও রাস্তায় ডাব দেখতে পেলে ডাবের জল কিনে খান।

২. এই গরমে গাঢ় রঙের পোশাক এড়িয়ে চলুন। হালকা রঙের পোশাক পরুন। সুতির ঢিলেঢালা পোশাক পরুন। পাশাপাশি রোদ থেকে মুখ বাঁচাতে টুপি, সানগ্লাস ও ছাতা ব্যবহার করুন। লু-এর হাত থেকে সুরক্ষিত থাকতে সুতির স্কার্ফ দিয়ে মাথা ও মুখ ঢেকে ফেলুন।

৩. গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে মৌসুমি ফলের ওপর জোর দিন। গ্রীষ্মকালীন ফল হিসেবে তরমুজ, আনারস, শসা, জামরুল, পাকা পেঁপের কদর বেশি। এসব ফলের মধ্যে জলের পরিমাণ বেশি। এগুলো খেলে দেহে তরলের ঘাটতিও পূরণ হবে।

৪. গরমে চা-কফি একদম এড়িয়ে চলুন। এতে থাকা ক্যাফেইন শরীরকে ডিহাইড্রেট করে দিতে পারে। পাশাপাশি দেহের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। এমনকি কোল্ড ড্রিংক্সও এড়িয়ে চলুন।

৫) গরমে বাইরের তেল-মশলাদার খাবার এড়িয়ে চলুন। বাড়ির খাবার খান আর হালকা খাবার খান। অতিরিক্ত প্রোটিন ও প্রক্রিয়াজাত খাবার এই গরমে না খাওয়াই ভাল। প্রয়োজনে চিঁড়ে দই, পান্তা ভাত, দই ভাত, টকের ডালের মতো খাবার খান। শুধু খেয়াল রাখুন, খাবারে যেন তরলের পরিমাণ বেশি হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

যেসব খাবার দইয়ের সঙ্গে খাবেন না

Published

on

সিইও ফোরাম

গরমের সময়ে দই খেলে পাওয়া যায় বাড়তি প্রশান্তি। লাচ্ছি কিংবা বোরহানি বলুন, কিংবা শেষপাতে মিষ্টি দই এসময় অনেকেই খেয়ে থাকেন। তাপমাত্রায় এই তীব্রতায় এ ধরনের খাবার সত্যিই প্রশান্তি জোগায়। দই খাওয়ার রয়েছে অনেক উপকারিতাও। ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি -২, ভিটামিন বি -১২, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় উপাদান থাকে দইয়ে। তবে এই দইয়ের সঙ্গে কয়েকটি খাবার খাওয়া যাবে না। কোন খাবারগুলো? চলুন জেনে নেওয়া যাক-

মাছ

গরমের দিনে মাংসের চাইতে বেশি মাছটাই খাওয়া হয়ে থাকে। এসময় রুই-কাতলার মতো মাছ খাওয়া হয় বেশি। অনেকে দই দিয়ে মাছও রান্না করছেন। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাছের সঙ্গে দই খাওয়া চলবে না। কারণ এই দুই প্রোটিন একসঙ্গে পেটে গেলে বাঁধতে পারে বিপত্তি। তাই এদিকে খেয়াল রাখতে হবে। মাছ খাওয়ার সময় বা পরপরই দই খাওয়া এড়িয়ে চলুন।

আম

গরমের সময়ের অন্যতম আকর্ষণ হলো পাকা আম। এসময় অনেকে দইয়ের সঙ্গে আম চটকে খেতেও পছন্দ করেন। কিন্তু এমনটা করা যাবে না। বিশেষজ্ঞরা এই দুই খাবার একসঙ্গে খেতে নিষেধ করছেন। কারণ আম ও দই একসঙ্গে খাওয়া শরীরের জন্য স্বাস্থ্যকর নয়। এই দুই খাবার একসঙ্গে খেলে থাকে অ্যালার্জির ভয়। তাই যাদের এ ধরনের সমস্যা হওয়ার ভয় আছে তারা আগেভাগেই এড়িয়ে চলবেন।

পেঁয়াজ

খাবারের সঙ্গে কাঁচা পেঁয়াজ খাওয়ার অভ্যাস বাঙালির পুরোনো। সালাদ কিংবা রায়তা তৈরিতে পেঁয়াজের ব্যবহার হয়ে থাকেই। কিন্তু আপনি যদি দইয়ের সঙ্গে পেঁয়াজ খেয়ে থাকেন তবে তা আপনার শরীরের জন্য উপকারী নাও হতে পারে। তাই রায়তা তৈরিতে পেঁয়াজটা বাদ দিয়ে দিন। কারণ এই দুই খাবার একসঙ্গে খেলে দেখা দিতে পারে অ্যালার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।

ভাজাপোড়া

ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার খাওয়া এমনিতেই উপকারী নয়, এর সঙ্গে দই যোগ করে খেলে তা আরও বেশি অপকারী হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভাজাপোড়ার সঙ্গে দই খাওয়া এড়িয়ে চলাই উত্তম। তাই কখনোই এই দুই খাবার একসঙ্গে বা পরপর খাবেন না। দই খেতে হলে এসব খাওয়ার পর আধা ঘণ্টার মতো বিরতি নিয়ে তবেই খান।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
সিইও ফোরাম
রাজনীতি9 hours ago

আ.লীগের যৌথসভা শুক্রবার

সিইও ফোরাম
অর্থনীতি9 hours ago

রিজার্ভের লক্ষ্যমাত্রা ১৪.৭৬৯ বিলিয়নে নামিয়ে আনলো আইএমএফ

সিইও ফোরাম
সারাদেশ9 hours ago

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা

সিইও ফোরাম
আবহাওয়া9 hours ago

কালবৈশাখী নিয়ে সারাদেশে তিনদিনের সতর্কবার্তা

সিইও ফোরাম
জাতীয়10 hours ago

প্রশাসক নিয়োগের বিধান রেখে ইউনিয়ন পরিষদ বিল পাসের সুপারিশ

সিইও ফোরাম
জাতীয়10 hours ago

৪৮ বছরে বিদেশ গেছেন এক কোটি ৬৩ লাখ মানুষ

সিইও ফোরাম
আন্তর্জাতিক10 hours ago

বিশ্ব ফুটবল দিবসের অনুমোদন দিলো জাতিসংঘ

সিইও ফোরাম
জাতীয়11 hours ago

পুলিশ সুপার হলেন সাত কর্মকর্তা

সিইও ফোরাম
অর্থনীতি11 hours ago

আগামী অর্থবছরে বাড়বে প্রবৃদ্ধি, কমবে মূল্যস্ফীতি: আইএমএফ

সিইও ফোরাম
জাতীয়11 hours ago

সচিব পদে পদোন্নতি পেলেন মুস্তাকীম বিল্লাহ ফারুকী

সিইও ফোরাম
কর্পোরেট সংবাদ12 hours ago

ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন

সিইও ফোরাম
জাতীয়12 hours ago

রিমান্ডে ‘কাচ্চি ভাই’ রেস্তোরাঁর মালিক

সিইও ফোরাম
কর্পোরেট সংবাদ12 hours ago

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের র‌্যাফেল ড্র

সিইও ফোরাম
স্বাস্থ্য12 hours ago

ডেঙ্গুতে আরও ২২ জন আক্রান্ত

সিইও ফোরাম
কর্পোরেট সংবাদ12 hours ago

‘বেস্ট ট্রেড প্রোভাইডার’ স্বীকৃতি পেলো স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড

সিইও ফোরাম
অর্থনীতি12 hours ago

ঋণের স্মার্ট সুদহার পদ্ধতি থেকে সরে এলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক

সিইও ফোরাম
জাতীয়13 hours ago

ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

সিইও ফোরাম
পুঁজিবাজার13 hours ago

সিইও ফোরামের সঙ্গে বৈঠক করবে ডিএসই

সিইও ফোরাম
পুঁজিবাজার13 hours ago

আয় বেড়েছে সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের

সিইও ফোরাম
পুঁজিবাজার13 hours ago

প্রিমিয়ার ব্যাংকের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

সিইও ফোরাম
স্বাস্থ্য13 hours ago

অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পরীক্ষা হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

সিইও ফোরাম
অর্থনীতি13 hours ago

সিআইপি কার্ড পাচ্ছেন ১৮৪ ব্যবসায়ী

সিইও ফোরাম
জাতীয়14 hours ago

‘কাচ্চি ভাই’ রেস্তোরাঁর মালিক গ্রেপ্তার

সিইও ফোরাম
জাতীয়14 hours ago

পণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি অনেকাংশে সংযত করতে পেরেছি: প্রধানমন্ত্রী

সিইও ফোরাম
জাতীয়14 hours ago

দেশে সাড়ে ১১ লাখ টন খাদ্য মজুত আছে: খাদ্যমন্ত্রী

Advertisement

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১