কর্পোরেট সংবাদ
ডিজিটাল পেমেন্টের নতুন সংযোজন পাঠাও পে

পাঠাও-বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, নিয়ে এলো ডিজিটাল ওয়ালেট সেবা ‘পাঠাও পে’। এটি একটি অত্যাধুনিক ডিজিটাল ওয়ালেট সেবা, যার লক্ষ্য বাংলাদেশের ডিজিটাল ফিন্যান্সিয়াল ল্যান্ডস্কেপ বদলে দেওয়া। পাঠাও পে-এর বিশাল পরিধির সেবা আর্থিক লেনদেনকে সহজতর করবে, যাতে এর ব্যবহারকারীগণ যেভাবে চান সেভাবে লেনদেন করতে পাবেন। প্রয়োজনে অর্থের যোগান পাবেন এবং যেভাবে উচিত সেভাবে নিজের আয়-ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। এই সফট লঞ্চে, শুধুমাত্র ছোট পরিসরে মনোনীত ইউজারদের পাঠাও-এর ইনার সার্কেল-এ যোগ দেওয়ার জন্য আহ্বান করা হয়েছে। যারা পাবেন পাঠাও পে-এর প্রিমিয়াম ফিচারগুলোর এক্সক্লুসিভ এক্সেস ও এক্সাইটিং সব অফার।
পাঠাও পে বিভিন্ন সার্ভিস প্রদানের মাধ্যমে পেমেন্ট এক্সপেরিয়েন্সকে দ্রুত, ফ্লেক্সিবল এবং ঝামেলাহীন করবে। ব্যবহারকারীগণ পাবেন কিছু নতুন ধরনের সুবিধা, যেমন- Split Pay-এর মতো আকর্ষণীয় ফিচার, যা একাধিক ব্যবহারকারীদের নিজেদের মধ্যে বিলটি ভাগ করে পরিশোধ করার সুবিধা দিবে। এছাড়াও রয়েছে ATOM, যা ব্যবহারকারীদের পাঠাও পে ব্যবহার করে ওয়ালেটে পর্যাপ্ত ব্যালেন্স না থাকলেও সরাসরি সোর্স অফ ফান্ড থেকে সেই সময়েই অর্থ পরিশোধ করার সুযোগ দিবে। ইউজারগণ তাদের কার্ড, ব্যাংক ট্রান্সফার বা নগদ-এর মাধ্যমে সহজেই ফান্ড অ্যাড করতে পারবেন। ফান্ড জমা হলেই, ইউজার তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, কার্ড বা পার্টনার এটিএম-এ ক্যাশআউট অপশন থেকে ক্যাশ টাকা তুলতে পারবেন।
এই সফট লঞ্চে থাকছে ব্যবহারকারীদের জন্য বিশাল ক্যাশব্যাক পাওয়ার একটি দুর্দান্ত সুযোগ। প্রত্যেক ব্যবহারকারী পাঠাও পে-এর মাধ্যমে পাঠাও সার্ভিসের জন্য পেমেন্ট করে পাবেন ৫৫০ টাকা পর্যন্ত, ৫০ শতাংশ ক্যাশব্যাক। পাঠাও ফুড-এর দু’টি অর্ডারে পাঠাও পে দিয়ে পেমেন্ট করে পাবেন সর্বোচ্চ ২৫০ টাকা ক্যাশব্যাক (প্রতি অর্ডারে ১২৫টাকা পর্যন্ত)। একইভাবে, পাঠাও কার-এর দু’টি রাইডে পাবেন সর্বোচ্চ ২০০ টাকা ক্যাশব্যাক (প্রতি রাইডে ১০০টাকা পর্যন্ত), পাঠাও বাইক-এর দু’টি রাইডে পাবেন সর্বোচ্চ ১০০ টাকা ক্যাশব্যাক (প্রতি রাইডে ৫০ টাকা পর্যন্ত)। ইউজার এই ক্যাশব্যাক পাবেন ক্রেডিট ট্রানজেকশন হওয়ার পরবর্তী কার্যদিবসে।
এই লঞ্চের মাধ্যমে পাঠাও পে, পাঠাও-এর ডিজিটাল ইকোসিস্টেমের পরিধি উল্লেখযোগ্য ভাবে বৃদ্ধি করেছে এবং সার্বজনীন ও সহজতর ফিন্যান্সিয়াল ল্যান্ডস্কেপে ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে। যা বাংলাদেশী ব্যবহারকারীদের জন্য স্বাচ্ছন্দ্য-পূর্ণ, সুবিধাজনক হয়ে আর্থিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত পাঠাও বাংলাদেশের ডিজিটাল অবকাঠামো তৈরির মাধ্যমে নতুন সুযোগ সৃষ্টি, সাধারণ মানুষের ক্ষমতায়ন ও জীবনমানের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে আসছে। পাঠাও বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ডিজিটাল সার্ভিস প্ল্যাটফর্ম; রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি ও ই-কমার্স লজিস্টিকস সেবা খাতের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান। পাঠাও আপনাদের সাথে আছে ১ কোটিরও বেশি গ্রাহক এবং ৩ লক্ষ চালক-ডেলিভারি এজেন্ট, ১ লক্ষ মার্চেন্ট ও ১০ হাজার রেস্টুরেন্টের সুবিশাল নেটওয়ার্ক নিয়ে। এ পর্যন্ত বাংলাদেশে ৫ লক্ষেরও বেশি মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করেছে পাঠাও এবং তাঁদের উপার্জনক্ষম করে তোলার পাশাপাশি বাংলাদেশের ডিজিটাল অর্থনীতিতে ও অবদান রাখছে।

কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংক খুলনা ও যশোর জোনের অর্ধ-বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির খুলনা ও যশোর জোনের অর্ধ-বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সম্প্রতি ব্যাংকের খুলনা জোনাল অফিসের কনফারেন্স হলে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন যশোর জোনপ্রধান মো. শফিউল আজম।
ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. আলতাফ হুসাইন সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ সাঈদ উল্লাহ।
এতে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন খুলনা জোনপ্রধান মুহাম্মদ কামরুল বারী ইমামী। সম্মেলনে জোনদ্বয়ের অধীন শাখাসমূহের প্রধান, নির্বাহী ও কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
এসএম
কর্পোরেট সংবাদ
উদ্যোক্তা উন্নয়ন কর্মসূচি সফলভাবে সম্পন্ন করলো ইউসিবি

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি) বাংলাদেশ ব্যাংকের সহায়তায় এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীন স্কিলস ফর ইন্ডাস্ট্রি কম্পেটিটিভনেস অ্যান্ড ইনোভেশন প্রোগ্রামের (এসআইসিআইপি) আওতায় বগুড়ায় এক মাসব্যাপী উদ্যোক্তা উন্নয়ন কর্মসূচি (ইডিপি) সফলভাবে সম্পন্ন করেছে।
১০০ ঘণ্টাব্যাপী এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচির মূল লক্ষ্য ছিল এমন উদ্যমী ও সম্ভাবনাময় উদ্যোক্তাদের দক্ষতা ও সক্ষমতা উন্নয়ন, যারা এখনো প্রাতিষ্ঠানিক ব্যাংকিং ও আর্থিক সহায়তার বাইরে রয়েছেন।
সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. শাখাওয়াত হোসেন, যুগ্ম পরিচালক মোহাম্মদ ওয়াসিম, এসআইসিপি-পিআইইউ, এসএমইএসপিডির প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর ও উপপরিচালক মো. আরিফুল ইসলাম, সোনালী ব্যাংক পিএলসির মহাব্যবস্থাপক মো. রাশিদুল ইসলাম, ইউসিবির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শাহ আলম ভূঁইয়া, ইউসিবির এসএমই ও কৃষি ব্যাংকিং বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ সেলিম চৌধুরী এবং ইউসিবির অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন বগুড়া অঞ্চলের বিভিন্ন প্রতিশ্রুতিশীল স্থানীয় উদ্যোক্তারা, যাদের জন্য এই প্রশিক্ষণ ছিল একটি বড় অনুপ্রেরণা।
দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের ক্ষমতায়নে ইউসিবি দীর্ঘদিন ধরে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে। এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি সেই ধারাবাহিক উদ্যোগেরই একটি অংশ, যা উদ্যোক্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে টেকসই শিল্প বিকাশ এবং সামগ্রিক অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
কর্পোরেট সংবাদ
বাজারে এলো স্যামসাংয়ের ভিশন এআই প্রযুক্তির নতুন সিরিজের টিভি

ঘরোয়া বিনোদনের অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করতে নতুন সিরিজের টিভি উন্মোচন করেছে স্যামসাং। ২০২৫ সিরিজের এই টিভির মূল আকর্ষণ হচ্ছে অত্যাধুনিক ‘ভিশন এআই’ প্রযুক্তি। যা দুর্দান্ত ছবি ও শব্দের মাধ্যমে দর্শকদের টিভি দেখার অভিজ্ঞতায় নতুন মাত্রা যোগ করবে।
প্রতিনিয়তই মানুষের স্বাচ্ছন্দ্যময় জীবনধারাকে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে স্যামসাং; তাই ক্রেতাদের অভিজ্ঞতাকে আরও বিশেষায়িত করতে উদ্ভাবনে জোর দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ব্র্যান্ডটির নতুন এ লাইনআপে যেমন রয়েছে ফ্ল্যাগশিপ নিও কিউএলইডি এইটকে টিভি, তেমনি আছে বাজেটবান্ধব ইউএইচডি ও এফএইচডি টিভির বিভিন্ন মডেল।
২০২৫ সিরিজের ফ্ল্যাগশিপ মডেল হচ্ছে নিও কিউএলইডি এইটকে টিভি। এতে রয়েছে ‘কোয়ান্টাম মেট্রিক্স টেকনোলজি প্রো’ এবং স্যামসাংয়ের সর্বাধুনিক ‘এআই প্রসেসর।’ এর ফলে, টিভির পিকচার পারফরমেন্স আগের চেয়েও অনেক বেশি সমৃদ্ধ। ২০২৫ সিরিজে রয়েছে আরও বিভিন্ন মডেলের টিভি; যেমন: ওএলইডি (৭৭, ৬৫ ও ৫৫ ইঞ্চি); কিউএলইডি টিভি ( ৮৫, ৭৫, ৬৫, ৫৫, ৫০ ও ৪৩ ইঞ্চি); ক্রিস্টাল ইউএইচডি (৮৫, ৭৫, ৬৫, ৫৫, ৫০ ও ৪৩ ইঞ্চি); এফএইচডি মডেল (৪৩ ইঞ্চি) এবং এইচডি মডেল (৩২ ইঞ্চি)।
স্যামসাং টিভির নতুন এ সিরিজে ব্যবহার করা হয়েছে এআই প্রযুক্তি, যা ক্রেতাদের আধুনিক জীবনধারাকে করে তুলবে আরও স্মার্ট। মানসম্পন্ন ছবি ও শব্দের জন্য জন্য ভিশন এআই -তে রয়েছে এআই আপস্কেলিং প্রো ও এআই পিকচার; ডলবি অ্যাটমস সমর্থিত এআই সাউন্ড প্রযুক্তির অ্যাডাপ্টিভ সাউন্ড প্রো; এবং টিভির ব্যবহারকে আরও বিশেষায়িত করে তুলতে এআই কাস্টোমাইজেশন মোডের মাধ্যমে এআই অপ্টিমাইজেশন সুবিধা। এআই এনার্জি মোড থাকার কারণে একই ধরনের টিভির অন্য মডেলের তুলনায় এ সিরিজের টিভিতে বিদ্যুৎ খরচ কম হবে প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত। এছাড়াও, রয়েছে ব্যবহারবান্ধব চমৎকার সব ফিচার; যেমন: জেনারেটিভ ওয়ালপেপার, পেট অ্যান্ড ফ্যামিলি কেয়ার ও ইউনিভার্সাল জেসচারস। এ ফিচারগুলো ক্রেতাদের টিভি দেখার অভিজ্ঞতায় যুক্ত করবে ইন্টারঅ্যাকটিভ ইন্টারফেস।
ব্যবহারকারীদের দৈনন্দিন চাহিদার কথা মাথায় রেখে স্যামসাং এবার নিয়ে এসেছে গ্লেয়ার-ফ্রি ডিসপ্লে, যা আলোর প্রতিফলন কমিয়ে আরামদায়ক ও প্রাণবন্ত টিভি দেখার অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করবে। নতুন এই সিরিজ ব্যবহারকারীদের জন্য আরও একটি বিশেষ সুবিধা নিয়ে এসেছে, যার নাম দেয়া হয়েছে আর্ট স্টোর। এ স্টোরে বিশ্বের বিখ্যাত প্রায় ৩০০০ এরও বেশি শিল্পকর্ম ও আলোকচিত্র থাকবে ডিসপ্লেতে ব্যবহারের জন্য। এছাড়াও, টিভিতে স্যামসাং নক্স সিকিউরিটি মাধ্যমে এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন (ইটুইই) যুক্ত করে ডেটা সুরক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। স্মার্ট থিংসের মাধ্যমে ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট ব্যবহার করে ঘরের অন্যান্য স্মার্ট ডিভাইসগুলো নির্বিঘ্নে টিভির সাথে সংযুক্ত রাখা যাবে, সহজেই তৈরি করা যাবে স্মার্ট হোম। ২০২৫ সিরিজের টিভিগুলো পাওয়া যাবে স্যামসাং অনুমোদিত পার্টনার – ট্রান্সকম ডিজিটাল, র্যাংগস ইমার্ট ও ইলেক্ট্রা ইন্টারন্যাশনালে।
নতুন এ সিরিজের উন্মোচন নিয়ে স্যামসাং কনজ্যুমার ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশের হেড অব বিজনেস শাহরিয়ার বিন লুৎফর বলেন, উদ্ভাবন ও প্রযুক্তিই নয়, ক্রেতাদের প্রতি আমাদের অঙ্গীকারই স্যামসাং-কে অন্য ব্রান্ডের থেকে আলাদা করেছে। আমরা বিশ্বাস করি, প্রযুক্তি জীবনকে সহজ করে, জটিল নয়। আমরা ক্রেতাদের স্বাচ্ছন্দ্য ও সুবিধাকেই সবচেয়ে প্রাধান্য দেই; যে কারণে, ক্রেতাদের টিভি দেখার ক্ষেত্রে আমরা ছবি, শব্দ ও স্মার্ট ফিচারের দিক থেকে সবচেয়ে উন্নত অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করছি।
স্যামসাং টিভি বৈশ্বিক বাজারে টানা ১৯ বছর ধরে শীর্ষে অবস্থানে রয়েছে। নতুন বাজারে আসা ২০২৫ সিরিজের টিভি গুলোতে ব্র্যান্ডটির উদ্ভাবনী সক্ষমতার প্রতিফলন ঘটেছে।
কর্পোরেট সংবাদ
শিক্ষকদের স্বপ্ন পূরনে আইপিডিসির নতুন উদ্যোগ ‘প্রজ্ঞা’

আইপিডিসি ফাইন্যান্স পিএলসি বাংলাদেশের শিক্ষকদের জন্য ‘প্রজ্ঞা’নামে নতুন একটি লোন সেবা চালু করেছে। যা শুরু করা হয়েছে ‘প্রিয় শিক্ষক সম্মাননা ২০২৫’ পঞ্চম আসর এর অংশ হিসেবে। এই আয়োজনের মূল লক্ষ্য হলো জাতি গঠনে শিক্ষকদের অমূল্য অবদানকে স্বীকৃতি জানানোর পাশাপাশি তাদেরকে আর্থিকভাবে স্বনির্ভর রাখা।
‘প্রজ্ঞা’ অর্থ ‘জ্ঞান’। এই ঋণ শুধুমাত্র আর্থিক স্বনির্ভরতা নয়, বরং শিক্ষকদের প্রতি সম্মান ও কৃতজ্ঞতার এক আন্তরিক প্রকাশ। দেশের ভবিষ্যৎ নির্মাণে শিক্ষকদের অসামান্য ভূমিকা বিবেচনায় রেখে আইপিডিসি চালু করেছে এই বিশেষ ঋণসেবা, যাতে সহজে ও নিশ্চিন্তে নিজেদের আর্থিক প্রয়োজন পূরণ করতে পারেন।
‘প্রজ্ঞা’ লোনে রয়েছে কিছু বিশেষ সুবিধা, কম সুদের হার, প্রসেসিং ফিতে ৫০% ছাড় এবং জামানত ছাড়াই সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ নেওয়ার সুযোগ। অন্যান্য ঋণের মতো শুধুমাত্র চাকরি থেকে প্রাপ্ত আয় নয়, এখানে টিউশন বা কোচিংয়ের আয়ও বিবেচনায় নেওয়া হয়, যাতে আরও বেশি শিক্ষক এই সুবিধার আওতায় আসতে পারেন।
শিক্ষকদের প্রয়োজন বুঝে ‘প্রজ্ঞা’ লোনটি সহজ ও নমনীয় শর্তে তৈরি করা হয়েছে। ৬ মাস থেকে ৫ বছর পর্যন্ত কিস্তিতে লোন পরিশোধ করার সুযোগ থাকায় এটি আয় অনুযায়ী সুবিধামতো পরিচালনা করা যায়। এই লোন সরকারি, বেসরকারি ও এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজ, পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ণকালীন শিক্ষকরা নিতে পারেন। এমনকি যেসব অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকের নিয়মিত আয় আছে, তারাও এই লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদন করতে হলে মাসিক আয় ন্যূনতম ২০,০০০ টাকা হতে হবে এবং বয়স হতে হবে ২২ থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে (অথবা অবসর পর্যন্ত)।
আইপিডিসি ফাইন্যান্স পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রিজওয়ান দাউদ সামস বলেন, আইপিডিসি বিশ্বাস করে, শিক্ষকরাই একটি অগ্রসর ও আলোকিত সমাজ গঠনের প্রকৃত নির্মাতা। ‘প্রজ্ঞা’র মাধ্যমে আমরা তাঁদের দীর্ঘদিনের অবদানকে সম্মান জানাতে চাই এমন একটি অর্থনৈতিক সুবিধার মাধ্যমে, যা তাঁদের প্রয়োজন ও বাস্তবতা অনুযায়ী বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে। যাঁরা প্রতিদিন জাতি গঠনের কাজে নিবেদিত, তাঁদের জন্য এই সামান্য শ্রদ্ধাঞ্জলি দিতে পেরে আমরা গর্বিত ও আনন্দিত।
চিকিৎসা বা পারিবারিক জরুরি পরিস্থিতি মোকাবেলা, বিয়ে বা সন্তানের শিক্ষা খরচ, জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন কিংবা নিজের কোনো ইচ্ছা পূরণ যেটাই হোক না কেন, ‘প্রজ্ঞা’ লোন শিক্ষকদের আরও বড় করে স্বপ্ন দেখার সাহস জোগায়। আইপিডিসি ‘প্রজ্ঞা’ চালুর মাধ্যমে দেখিয়ে দিয়েছে, তারা অন্তর্ভুক্তিমূলক আর্থিক সেবা ও সামাজিক পরিবর্তনের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দেশের শিক্ষাব্যবস্থার মেরুদণ্ড শিক্ষকদের জন্য সহজে ঋণ পাওয়ার সুযোগ তৈরি করে আইপিডিসি তাদের স্বপ্ন পূরণের পথকে সহজ করেছে। আর এর মাধ্যমেই দেশের ভবিষ্যৎ আরও মজবুত হচ্ছে।
কর্পোরেট সংবাদ
ওষুধ-মেডিকেল টেস্ট, হেলথ চেকআপে বিকাশ পেমেন্টে ডিসকাউন্ট

নিজের বা প্রিয়জনের স্বাস্থ্যসুরক্ষায় ওষুধ কেনা থেকে মেডিকেল টেস্ট, হেলথ চেকআপে নির্দিষ্ট ফার্মেসি, ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং হাসপাতালে বিকাশ পেমেন্টে থাকছে মোট ৪০০ টাকা পর্যন্ত ডিসকাউন্ট পাওয়ার সুযোগ। অফারগুলো চালু থাকবে ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত।
দেশজুড়ে প্রায় ১২৭ টি হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়ার পর ন্যূনতম ১ হাজার ৫০০ টাকা বিকাশ পেমেন্ট করার সময় H3 কোড দিয়ে পেমেন্ট করলেই গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১০০ টাকা ডিসকাউন্ট। একজন গ্রাহক একবারই অফারটি গ্রহণ করতে পারবেন। অফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে এই লিংকে https://www.bkash.com/campaign/hospital-promo-code-offer-h3-july25।
এদিকে, মেডিকেল টেস্ট করতে পপুলার ডায়াগনস্টিক, মেডিনোভা, ব্র্যাক হেলথকেয়ার সহ দেশজুড়ে ৪৮৩টি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ন্যূনতম ১ হাজার টাকা বিকাশ পেমেন্ট করার সময় ‘H2’ কোড দিয়ে পেমেন্ট করলেই গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১০০ টাকা ডিসকাউন্ট। দিনে ১ বার এবং অফার চলাকালীন সর্বোচ্চ ২ বার ডিসকাউন্ট পাবেন গ্রাহকরা। অফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে এই লিংকে https://www.bkash.com/campaign/healthcare-diagnostics-coupon-may25।
আর ওষুধ কিনতে লাজ ফার্মা, তামান্না ফার্মেসি, একেএস ফার্মেসি সহ দেশজুড়ে প্রায় সাড়ে চার হাজার ফার্মেসিতে বিকাশ পেমেন্ট করার সময় ‘H1’ কোড দিয়ে পেমেন্ট করলেই গ্রাহকরা পাচ্ছেন ৫ শতাংশ করে ২৫ টাকা পর্যন্ত ডিসকাউন্ট। দিনে ১ বার এবং অফার চলাকালীন সর্বোচ্চ ৪ বার ডিসকাউন্ট পাবেন গ্রাহকরা। অফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে এই লিংকে https://www.bkash.com/campaign/healthcare-pharmacy-coupon-may25।