পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্তকরণে জোর দিচ্ছে বিএসইসি: শেখ শামসুদ্দিন
দেশের পুঁজিবাজারে আরো গতিশীলতা আনতে বাজারে নতুন ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্তকরণে বিএসইসি জোর দিচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিএসইসির কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ।
বুধবার (২০ মার্চ) পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিজি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের সাথে পুঁজিবাজারের ব্রোকারেজ হাউজসমূহের সংগঠন ‘ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের’ (ডিবিএ) এর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ বলেন, পুঁজিবাজারের কল্যাণে বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানসমূহসহ সকলের সাথে সমন্বয় করে কাজ করছে বিএসইসি। দেশের পুঁজিবাজারে আরো গতিশীলতা আনতে বাজারে নতুন ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্তকরণে জোর দিচ্ছে বিএসইসি। ইতোমধ্যে বিএসইসি বাজারে লিস্টেড প্রোডাক্ট বাড়ানোসহ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে একটি কমিটি গঠন করেছে। পুঁজিবাজারের উন্নয়নের পথে প্রতিবন্ধকতাসমূহ হ্রাস করতে কমিশন বাংলাদেশ ব্যাংক ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহের সাথে সংযোগ বৃদ্ধিসহ সমন্বিত উদ্যোগে কাজ করবে বলে জানান তিনি।
আগামীতে সুশাসনের মাধ্যমে বিদ্যমান অবস্থার সমাধান আসবে এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা অর্জন সম্ভব হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন কমিশনার শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ। সভায় আগত সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান তিনি।
এদিন বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর আগারগাঁওস্থ বিএসইসি ভবনে বিএসইসির কর্মকর্তাবৃন্দ এবং ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিবিএ) এর প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে সভাটি শুরু হয়। সভায় দেশের পুঁজিবাজারের বর্তমান অবস্থা, চ্যালেঞ্জ ও করণীয় বিষয়ে আলোচনা হয়। ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিবিএ) প্রেসিডেন্ট সাইফুল ইসলাম, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. সাইফুদ্দিন, পরিচালক সুমন দাস সভায় উপস্থিত ছিলেন।
সভায় পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার পর, পুঁজিবাজারকে দীর্ঘমেয়াদীভাবে গতিশীল করার জন্য বিএসইসি ও ডিবিএ’র প্রতিনিধিবৃন্দ দেশের পুঁজিবাজারের বিদ্যমান দৃর্বলতাগুলো অপসারণ করে যথাসম্ভব দ্রুত গতিতে এগিয়ে নেয়ার জন্য একসাথে কাজ করার বিষয়ে সম্মত হন। এছাড়াও সম্প্রতি গণমাধ্যমে প্রকাশিত কিছু নেতিবাচক খবর নিয়ে আলোচনা হয় এবং অনেক ক্ষেত্রেই উক্ত খবরগুলো বাস্তবসম্মত নয় বলে উভয়পক্ষ একমত হন। কমিশনের পক্ষ হতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত না হওয়ার আহ্বান জানানো হয়। বাজার তার নিজস্ব গতিতে চলমান রয়েছে এবং বাজারকে স্বাভাবিক রাখতে কমিশনের পক্ষ হতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে আশ্বস্ত করা হয়।
এছাড়াও সভার আলোচনায় ব্রোকারেজ হাউসসমূহের শীর্ষ কর্মকর্তাবৃন্দ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকে উৎসাহিত করতে এবং বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করে দেশের শেয়ারবাজারকে জনপ্রিয় করতে বিএসইসিকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ ও কার্যক্রম গ্রহণের অনুরোধ জানান। উপস্থিত ব্রোকারেজ হাউসসমূহের প্রতিনিধিবৃন্দ দেশের বাজারকে আরো ভালো অবস্থানে নিয়ে যেতে নিজেদের সর্বাত্বক চেষ্টা ও সহযোগিতা থাকবে বলে আশ্বস্ত করেন।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ব্র্যাক ব্যাংকের বোনাস লভ্যাংশে বিএসইসির সম্মতি
পুঁজিবাজারে ব্যাংক খাতে তালিকাভুক্ত ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি ঘোষিত বোনাস লভ্যাংশে সম্মতি দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ব্র্যাক ব্যাংক সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, অনুমোদনের প্রেক্ষিতে বোনাস শেয়ার পাওয়ার যোগ্যতা নির্ধারণে আগামী ১৯ মে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করেছে ব্যাংকটি।
গত ২ এপ্রিল অনুষ্ঠিত ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের সভায় ৩১ ডিসেম্বর,২০২৩ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য ২০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করে ব্যাংকটি। এর মধ্যে ১০ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ।
বিধি অনুসারে, বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করা হলে তা বিতরণের আগে বিএসইসির অনুমোদন নিতে হয়। ওই আবেদনে বোনাস ঘোষণা যৌক্তিকতা তুলে ধরতে হয়। নিয়ম অনুযায়ী, ব্র্যাক ব্যাংক আবেদন করলে বিএসইসি তাতে অনুমোদন দেয়।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ইউনাইটেড ফাইন্যান্সের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
গত ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৪- মার্চ’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইউনাইটেড ফাইন্যান্স পিএলসি।
বৃহস্পতিবার (৯ মে)অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুযায়ী, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ২ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৩৪ পয়সায়।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
গত ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৪- মার্চ’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি।
বৃহস্পতিবার (৯ মে)অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুযায়ী, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ০৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ৯৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২২ টাকা ৩৬ পয়সায়।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারে সরকারি প্রতিষ্ঠান তালিকাভুক্তির নির্দেশে প্রধানমন্ত্রীকে ডিবিএর অভিনন্দন
সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির নির্দেশনা প্রদানের জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছে শেয়ারবাজারের স্টক ব্রোকারদের একমাত্র সংগঠন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ব্রোকার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)।
বৃহস্পতিবার (৯ মে) শেরে বাংলা নগরে পরিকল্পনা কমিশনে জাতীয় অর্থনৈতিক কমিটির নির্বাহী সভায় (একনেক) প্রধানমন্ত্রী এ নির্দেশ দেন।
প্রধানমন্ত্রীর এই নির্দেশনা পুঁজিবাজারের জন্য অত্যন্ত ইতিবাচক ও সময়োপযোগী বলে মন্তব্য করেছেন ডিবিএর প্রেসিডেন্ট সাইফুল ইসলাম। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়নে দেশের পুঁজিবাজারের পাশাপাশি সার্বিক অর্থনীতিতে গতি আসবে।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী পুঁজিবাজারের সাথে দেশের সার্বিক অর্থনীতি এবং বাজার মধ্যস্থতাকারী ও বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা ও স্বার্থের বিষয়ে অবগত আছেন। তাই, পুঁজিবাজারের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে তিনি নানান বিষয়ে পরামর্শ ও নির্দেশনা দিয়ে থাকেন। এই সময়ে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির নির্দেশনা প্রদানের জন্য আমরা আমাদের সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানাই।
তিনি জানান, স্মার্ট পুঁজিবাজার গঠনে ব্যবসাবান্ধব প্রধানমন্ত্রীর এই নির্দেশনা শিগগির বাস্তবায়ন হবে এবং পুঁজিবাজারসহ দেশের অর্থনীতিতে এর প্রতিফলন দেখা যাবে। পাশাপাশি এ নির্দেশনা বাস্তবায়নে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগসহ বাজার নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
শেয়ারবাজারের স্থিতিশীলতায় বড় তহবিল পাচ্ছে আইসিবি
শেয়ারবাজারের স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে ৫ হাজার কোটি টাকার তহবিল পেতে যাচ্ছে দেশের একমাত্র রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি)। স্টেকহোল্ডাররা মনে করছে, এতে শেয়ারবাজারের গতিশীলতা বৃদ্ধি পাবে।
জানা গেছে, ২০১০ সালের ভয়াবহ ধসের পর এখনো স্বাভাবিক হয়নি দেশের শেয়ারবাজার। মাঝেমধ্যে কিছু শেয়ারের দর সাময়িকভাবে বাড়লেও বেশিরভাগ সময়ে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন সাধারণ বিনিয়োগকারী। দর পতন শুরু হলে নানা ধরনের উদ্যোগ নেয় বিএসইসি। কিন্তু তাতে খুব একটা কাজ হচ্ছে না। সর্বশেষ হস্তক্ষেপেও কাজ হয়নি; দর পতন চলছেই। বাজারে গতি ফেরাতে সব পক্ষের সঙ্গে বৈঠক করে বিএসইসি। সেখান থেকে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডাররা বাজারে তারল্য সরবরাহের পরামর্শ দেয়। এ সময় আইসিবির কাছেও বাজারে গতি আনতে সহায়তা চেয়েছে বিএসইসি। কারণ আগে দেশের শেয়ারবাজারে বড় ধরনের সহায়তা করে আসছিল আইসিবি।
আইসিবির পক্ষ থেকে জানানো হয়, এই মুহূর্তে বড় ধরনের বিনিয়োগ সহায়তা দেওয়ার মতো আর্থিক সামর্থ্য সংস্থাটির নেই। তবে অর্থসংস্থানের নানা চেষ্টা চলছে। বিভিন্ন সময়ে বাজারে সহায়তা করতে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে উচ্চ সুদে মেয়াদি আমানত নিয়েছে। পুঁজিবাজারের বর্তমান সংকট থেকে গতি ফেরাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং এবং মেয়াদি ঋণ পরিশোধ করতে ৫ হাজার কোটি টাকার তহবিল চায় আইসিবি। কমিশনের পরামর্শে ইতোমধ্যে এ তহবিলের জন্য কাজ শুরু করেছে আইসিবি। শিগগিরই এ সংক্রান্ত প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের পর কেন্দ্রীয় ব্যাংক অর্থ ছাড় করবে।
এ বিষয়ে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) চেয়ারম্যান ড. সুবর্ণ বড়ুয়া বলেন, দেশের শেয়ারবাজারে যে কোনো সংকটে আইসিবি সহায়তা করে আসছে। বিভিন্ন ব্যাংকের কাছ থেকে মেয়াদি ঋণ নিয়েই সহায়তা করা হয়েছে। পুঁজিবাজারের জন্য সরকারের কাছ থেকে তহবিল সহায়তা পাওয়ার ব্যাপারে আমরা খুবই আশাবাদী।
তিনি বলেন, তহবিলের একটি অংশ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করা হবে। কিছু টাকা রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর উচ্চমূল্যের মেয়াদি ঋণ পরিশোধ করা হবে। আশা করি, দ্রুততম সময়ে আমরা এ ঋণ পাব। এটি পেলে বাজারে বড় ধরনের সাপোর্ট দেওয়া যাবে। মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের পর তহবিলের টাকা ছাড় করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। শেয়ারবাজারের জন্য খুবই ইতিবাচক হবে।
অর্থনীতিবিদ ও পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, এ ধরনের তহবিল পুঁজিবাজারে গতি আনতে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। তবে এটি দক্ষতার সঙ্গে ব্যবহারের পরামর্শ দেন তিনি।
এমআই