কর্পোরেট সংবাদ
বিকাশ অ্যাপে সিটি ব্যাংক থেকে ৭০০ কোটি টাকার ডিজিটাল ঋণ বিতরণ

দেশের সবচেয়ে বড় মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বিকাশ এবং শীর্ষ বাণিজ্যিক ব্যাংক সিটি ব্যাংকের হাত ধরে ডিজিটাল ঋণের যুগে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের তত্ত্বাবধানে এক বছরের পাইলট প্রকল্প শেষে বাণিজ্যিকভাবে চালু হওয়ার পর এখন পর্যন্ত বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে সিটি ব্যাংক থেকে ৭০০ কোটি টাকার অধিক ‘ন্যানো লোন’ নিয়েছেন বিকাশ গ্রাহকরা।
ডিজিটাল লেনদেনের ইকোসিস্টেম উন্নয়নের অংশ হিসেবে ২০২১ সালে সিটি ব্যাংক ও বিকাশ-এর যৌথ উদ্যেগে চালু হয় জামানতবিহীন এই ‘ন্যানো লোন’। এখন পর্যন্ত ২ লাখ ৪৫ হাজারের বেশি বিকাশ গ্রাহক প্রায় ৭ লক্ষ বার নিয়েছেন এই ঋণ। এই গ্রাহকদের অনেকেই একাধিকবার নিয়েছেন ঝামেলাহীন, তাৎক্ষণিক এবং সাশ্রয়ী এই ঋণ। এই ‘ডিজিটাল ন্যানো লোন’ চালুর মূল উদ্দ্যেশ্য প্রান্তিক জনগোষ্ঠী, বিশেষ করে নারী এবং গ্রামে বাস করা গ্রাহকদের কাছে ঋণ সুবিধা পৌঁছে দিয়ে দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে আরো ত্বরান্বিত করা। ২০২৩ সালের হিসাব অনুযায়ী এই ঋণের গ্রাহকদের ২৪ শতাংশ নারী এবং ৫৫ শতাংশ গ্রামে বসবাস করেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, বায়োমেট্রিক পদ্ধতির মাধ্যমে বিকাশ-এর যে গ্রাহকরা ই-কেওয়াইসি সম্পন্ন করেছেন এবং বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করছেন শুধুমাত্র তারাই সিটি ব্যাংকের এই ঋণ পাওয়ার ক্ষেত্রে বিবেচ্য হচ্ছেন। বিকাশ অ্যাকাউন্টে গ্রাহকের লেনদেন পর্যালোচনা এবং সিটি ব্যাংকের ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট পলিসির উপর ভিত্তি করে স্বয়ংক্রিয় ক্রেডিট অ্যাসেসমেন্টের মাধ্যমে গ্রাহকের ঋণ পাওয়ার উপযুক্ততা এবং ঋণের পরিমান নির্ধারিত হচ্ছে।
ঋণ পাওয়ার জন্য বিবেচ্য গ্রাহকরা বিকাশ অ্যাপের ‘লোন’ আইকনে ট্যাপ করে মাত্র কয়েক ক্লিকেই সিটি ব্যাংক থেকে তাৎক্ষণিক পেয়ে যাচ্ছেন ৫০০ থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ‘ন্যানো লোন’। এজন্য যেতে হচ্ছে না কোনো অফিসে, কোনো নথিতে লাগছে না স্বাক্ষরও, এমনকি প্রয়োজন হচ্ছে না কোনো নমিনি বা জামিনদারের। এই ঋণের মেয়াদ সর্বোচ্চ তিন মাস এবং প্রযুক্তির সহায়তায় দৈনিক হারে সুদ নির্ধারিত হয়।
এই ‘ন্যানো লোন’ কর্মসূচি নিয়ে সিটি ব্যাংকের হেড অব রিটেইল ব্যাংকিং অরূপ হায়দার বলেন, গতানুগতিক পদ্ধতিতে আমরা যেখানে ১৫ বছরে মাত্র ৩ লক্ষ বার লোন দিতে পেরেছি, সেখানে ২ বছরেরও কম সময়ে দিতে পেরেছি ৭ লক্ষ বার, এটা আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দের ও গর্বের বিষয়।
বিকাশ-এর চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ বলেন, বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে গ্রহণ ও পরিশোধযোগ্য সিটি ব্যাংকের এই জামানতবিহীন ঋণ দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে বিবেচ্য হচ্ছে একটি যুগান্তকারী সংযোজন হিসেবে। এর ফলে ব্যাংকিং সেবার বাইরে থাকা বিশাল এক জনগোষ্ঠী ডিজিটাল পদ্ধতিতে ঋণ প্রাপ্তির যোগ্যতা অর্জন করলেন, যা তাদের দৈনন্দিন আর্থিক লেনদেনে এনে দিয়েছে আরো স্বাধীনতা ও সক্ষমতা। এই ঋণের সর্বোচ্চ সীমা ২০ হাজার টাকা হলেও, ভবিষ্যতে ধারাবাহিক ভাবে এই সীমা বাড়ানোর জন্য কাজ করছি আমরা।
বিকাশ অ্যাপ দিয়ে সিটি ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ এবং পরিশোধের পদ্ধতি:
গ্রাহককে শুরুতেই দেখে নিতে হবে তিনি ঋণ পাওয়ার জন্য উপযুক্ত কিনা। ঋণের জন্য বিবেচ্য গ্রাহক তার বিকাশ অ্যাপের ‘লোন’ আইকনে ট্যাপ করে কত টাকা ঋণ পাবেন তা দেখতে পারবেন। পরবর্তী ধাপে সিটি ব্যাংক অনুমোদিত সীমার মধ্যে কাঙ্ক্ষিত ঋণের পরিমাণ লিখতে হবে এবং শর্তাবলীতে সম্মতি দিতে হবে। এরপর বিকাশ পিন দিলে সাথে সাথেই বিকাশ অ্যাকাউন্টে ঋণের টাকা পেয়ে যাবেন যা গ্রাহককে তিনটি মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করতে হবে। ঋণ নেয়ার পর নির্ধারিত তারিখে বিকাশ অ্যাকাউন্ট থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ঋণের কিস্তি পরিশোধ হয়ে যাবে। অথবা, ঋণ গ্রহীতা মেয়াদপূর্তির আগেও নিজ থেকে ঋণ পরিশোধ করতে পারেন এবং সেক্ষেত্রে তাকে শুধুমাত্র সেই কদিনের জন্যই সুদ বহন করতে হবে। অগ্রিম নিষ্পত্তির জন্য দিতে হবে না কোনো বাড়তি খরচ।

কর্পোরেট সংবাদ
কৃষি উন্নয়নে ইউসিবি ও প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রোর নতুন উদ্যোগ

কৃষি আমাদের দেশের প্রাণ, আর এ খাতের উন্নয়ন মানেই দেশের উন্নয়ন। এই গুরুত্ব বুঝে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি) এবং কৃষি-প্রযুক্তিভিত্তিক স্টার্টআপ প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রো লিমিটেড একসাথে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ লক্ষে সম্প্রতি প্রতিষ্ঠান দুটি এক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। যার মাধ্যমে তারা একসাথে কৃষিখাতে উন্নত প্রযুক্তি ও নতুন নতুন সমাধান নিয়ে কাজ করবে। এর মাধ্যমে কৃষকের দক্ষতা বাড়বে এবং ফসলের উৎপাদনও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই অংশীদারিত্বে ইউসিবি ব্যাংকিং ও অর্থনৈতিক সহায়তা দেবে আর প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রো প্রযুক্তিগত দিকগুলো সামলাবে। এতে করে দেশের কৃষি খাতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।
চুক্তিতে ইউসিবির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাবিল মোস্তাফিজুর রহমান এবং প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম আজম ফারুক স্বাক্ষর করেন। অনুষ্ঠানে দুই প্রতিষ্ঠানের আরও অনেক কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের কৃষকরা প্রযুক্তি ও অর্থের সাহায্যে আরও ভালোভাবে চাষ করতে পারবে, যা দেশের অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
কর্পোরেট সংবাদ
কোরবানির পশু কেনা ও হাসিল পরিশোধ সহজ হয়েছে বিকাশ পেমেন্টে

গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারো ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশজুড়ে ২৭টি পশুর হাটে বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে কেনা যাচ্ছে কোরবানির পশু। ক্যাশ টাকা বহন এবং ছেঁড়া বা জাল টাকার ঝুঁকি এড়িয়ে দেশজুড়ে এই হাটগুলোতে সহজেই বিকাশ পেমেন্টে কোরবানির পশুর মূল্য ও হাসিল পরিশোধের সুযোগ পাচ্ছেন গ্রাহকরা।
এবছর হাটের তালিকায় ঢাকার গাবতলী, বছিলা, ভাটারা, ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট হাট, দিয়াবাড়ি হাট, পোস্তগোলা হাট, চট্টগ্রামের সাগরিকা, বিবিরহাট, মইজ্জারটেক, বরিশালের দপদপিয়া হাট, রাজশাহীর সিটি হাট, রংপুরের লালবাগ, সিলেটের কাজী বাজারসহ ২৭ টি পশুর হাটে ক্যাশ টাকা ছাড়াই বিকাশ পেমেন্টে কোরবানির পশু কেনা যাচ্ছে।
শুধু তাই নয়, যারা ক্যাশ টাকা ছাড়া বা ক্যাশ দিয়ে পশু কিনবেন, উভয়েই হাসিলের অর্থ বিকাশেই পরিশোধ করতে পারবেন। হাটের নির্দিষ্ট স্থানে দেয়া বিকাশের কিউআর কোড স্ক্যান করে খুব সহজেই হাসিল পরিশোধ করতে পারবেন ক্রেতারা।
হাটের পাশাপাশি এখন অনেকেই অনলাইনেই কোরবানির পশু কেনেন। অনলাইনে কোরবানির পশু কেনার ক্ষেত্রেও বিকাশ পেমেন্ট স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যবহার করছেন ক্রেতারা।
উল্লেখ্য, ঈদ উপলক্ষ্যে বিকাশ-এ এখন দৈনিক লেনদেনে ক্যাশ ইন (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত), সেন্ড মানি (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত) ও অ্যাড মানি (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত) এর লিমিটও বেড়েছে! তাই এই ঈদে গ্রাহকরা যেকোনো প্রয়োজনে, বিকাশ-এ আরও বেশি লেনদেন করতে পারছেন নিশ্চিন্তে। এই পরিবর্তিত লিমিট চলবে ৯ জুন, ২০২৫ পর্যন্ত।
কর্পোরেট সংবাদ
সিটি ব্যাংক ও চাইনিজ এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশনের মধ্যে সমঝোতা

সিটি ব্যাংক পিএলসি এবং বাংলাদেশে চীনা প্রতিষ্ঠানগুলির সংগঠন চাইনিজ এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশন ইন বাংলাদেশের (সিইএবি) যৌথ উদ্যোগে একটি উচ্চপর্যায়ের ব্যবসায়িক নেটওয়ার্কিং ইভেন্ট সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই ইভেন্টে বাংলাদেশ সফরে আসা শতাধিক চীনা বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ীদের একটি প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করে।
চীনা ব্যবসায়ীদের এই সফরের মূল লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ খাতসমূহে যৌথ বিনিয়োগ ও বাণিজ্য সহযোগিতার নতুন সম্ভাবনা খুঁজে বের করা।
অনুষ্ঠানে সিটি ব্যাংক ও সিইএবি’র মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এই স্মারকের মাধ্যমে উভয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের বাজারে চীনা ব্যবসায়ের প্রসারে সহযোগিতার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে।
সমঝোতা স্মারকটি স্বাক্ষর করেন সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন এবং সিইএবি’র সেক্রেটারি জেনারেল কোয়াংচো চং।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার, ভাইস চেয়ারম্যান হোসেন খালেদ এবং সিইএবি’র প্রেসিডেন্ট হান কুন। উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণসহ চীনা ও বাংলাদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরাও অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
সিটি ব্যাংক বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বিভিন্ন বিশেষায়িত ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে আসছে।
কর্পোরেট সংবাদ
সেরা ৯ শাখা-উপশাখাকে পারফরম্যান্স অ্যাওয়ার্ড দিলো এনআরবিসি ব্যাংক

২০২৪ সালের পারফরম্যান্স বিবেচনায় তিন ক্যাটাগরিতে সেরা ৯ শাখা ও উপশাখাকে আওয়ার্ড প্রদান করেছে এনআরবিসি ব্যাংক। সম্প্রতি রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত স্ট্রাটেজিক বিজনেস কনফারেন্সে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মো. তৌহিদুল আলম খান।
অনুষ্ঠানে স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবুল বশর, মো. আনোয়ার হোসেন, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান মো. নুরুল হক ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মুহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ, এফসিএ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কার্যকর সেবা, সেবার মান ও সামগ্রিক কর্মদক্ষতার মানদন্ডে নগর শাখা, গ্রামীণ শাখা এবং উপশাখা এই তিন ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার দেয়া হয়। নগর শাখা ক্যাটাগরিতে টঙ্গী শাখাকে প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এই ক্যাটাগরিতে মিরপুর শাখা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড এবং হাতিরপুল শাখা সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।
গ্রামীণ শাখার মধ্যে রুহিতপুর শাখা প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড, চারাবাগ শাখা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড এবং রূপপুর শাখা সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে। উপশাখা ক্যাটাগরিতে প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে রামপুরা উপশাখা, গোল্ড অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে রায়পুর উপশাখা এবং সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে দাগনভুঁইয়া উপশাখা।
অনুষ্ঠানে এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া বলেন, এই পুরস্কার ব্যাংকের শাখা ও উপশাখাগুলোর ধারাবাহিক কর্মদক্ষতার স্বীকৃতি। ব্যাংকের এই সেবাকেন্দ্রগুলো নির্ধারিত লক্ষ্য অনুযায়ী ধারাবাহিকভাবে কাজ করেছে এবং সেবার মান বজায় রেখেছে। এসময় তিনি বিজয়ী শাখা-উপশাখাগুলোর ম্যানেজারদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন এবং সর্বক্ষেত্রে পেশাদারিত্ব বজায় রাখার নির্দেশনা প্রদান করেন।
এসএম
কর্পোরেট সংবাদ
জনতা ব্যাংক জাতীয়তাবাদী অফিসার কল্যাণ সমিতির আলোচনা সভা

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে জনতা ব্যাংক জাতীয়তাবাদী অফিসার কল্যাণ সমিতির আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২ জুন) জনতা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মুহ. ফজলুর রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মজিবর রহমান, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম মরতুজা, মো. ফয়েজ আলম ও মো. আশরাফুল আলম বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। সংগঠনের সভাপতি সাইফুল আবেদিন তালুকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সভা সঞ্চালনায় ছিলেন কার্যকরী সভাপতি শাহ জাহান ও সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন।
অনুষ্ঠানে সংগঠনের সিনিয়র সহসভাপতি এস. এফ. এম. মুনির হোসেন, সহ সভাপতি মজিবুর রাহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ছানোয়ার হোসেনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ ও প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
কাফি