জাতীয়
পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় আরব আমিরাত

পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা ও সহায়তা করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।
মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খানের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে দেশটির রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলী আল হামুদি এ কথা জানান।
রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশে পর্যটন শিল্পে উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে। এই সম্ভাবনাকে বাস্তবায়ন করতে এভিয়েশন খাতের বিদ্যমান অংশীদারিত্ব আরও বৃদ্ধির পাশাপাশি পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা ও সহায়তা করতে চাই। এভিয়েশন ও পর্যটন শিল্প দুদেশের জনগণের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় করবে।
জবাবে মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের পর্যটন উন্নয়নে বর্তমান সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে। ইতোমধ্যে দেশের অভ্যন্তরীণ পর্যটকের সংখ্যা ২ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে আমরা নানা ব্যবস্থা গ্রহণ করছি। বাংলাদেশের পর্যটন অবকাঠামো উন্নয়ন, হোটেল ও রিসোর্ট নির্মাণে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিনিয়োগ করার সুযোগ রয়েছে। যদি আমিরাত এই খাতে বিনিয়োগ করে তবে আমরা তাদের সব ধরনের সহযোগিতা প্রদান করবো।
তিনি বনলেন, এভিয়েশন খাতের বিদ্যমান সম্পর্কের পাশাপাশি পর্যটন শিল্পে নতুন সহযোগিতার ক্ষেত্র, দুদেশের সম্পর্ককে আরও উচ্চতায় নিয়ে যাবে।

জাতীয়
ঢাকার সঙ্গে দক্ষিণবঙ্গের রেল যোগাযোগ বন্ধ

ফরিদপুর-৪ আসন থেকে আলগী ও হামিরদী ইউনিয়ন কেটে ফরিদপুর-২ আসনে অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিবাদে সড়কের পাশাপাশি রেলপথ অবরোধ করা হয়েছে। ফলে ঢাকার সঙ্গে দক্ষিণবঙ্গের রেলযোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে এ কর্মসূচি শুরু হয়।
এর আগে শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে আলগী ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে সংবাদ সম্মেলন করে ভাঙ্গা উপজেলা বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন, খেলাফত মজলিস, এনসিপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল সম্মিলিতভাবে এ অবরোধের ঘোষণা দেয়।
আলগী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ম ম সিদ্দিক মিয়া বলেন, গত ৪ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কমিশন সীমানা পুনর্বিন্যাসের নামে সম্পূর্ণ অযৌক্তিকভাবে ভাঙ্গা উপজেলার আলগী ও হামিরদী ইউনিয়নকে ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা সালথা) সঙ্গে সংযুক্ত করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে।
বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর থেকে নির্বাচন কমিশনের এ অগণতান্ত্রিক সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আমরা দুই ইউনিয়নবাসী রাজপথে অবস্থান করেছি। আমাদের অব্যাহত আন্দোলনের ফলে দক্ষিণবঙ্গের ২১টি জেলার সঙ্গে রাজধানী ঢাকার সড়ক যোগাযোগ কার্যত বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, নির্বাচন কমিশনের তরফ হতে আমাদের দাবির বিষয়ে কোনো বক্তব্য বা বিবৃতি পাইনি।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচন কমিশনের অগণতান্ত্রিক সিদ্ধান্তের বিষয়ে আমাদের আহ্বান পরিষ্কার, এ জনপদের মানুষ কোনোভাবেই তাদের ভূখণ্ড ভাঙ্গা উপজেলা থেকে বিচ্ছিন্ন করার ষড়যন্ত্র মেনে নেবে না। দুই ইউনিয়নের সীমানা ভাঙ্গা উপজেলার সঙ্গে পুনর্বহাল না করা পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। নির্বাচন কমিশনকে অবিলম্বে এ অঞ্চলের মানুষের দাবির যৌক্তিকতা উপলব্ধি করে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার আহ্বান জানাই।
আলগী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বলেন, ভৌগোলিক দিক দিয়ে নগরকান্দা ও সালথা উপজেলা, ভাঙ্গা উপজেলা থেকে অনেক দূরে অবস্থিত। ফরিদপুর-২-এর সঙ্গে দুই ইউনিয়নের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও যোগাযোগের কোনোটাই সম্পর্ক নেই। নির্বাচন কমিশন তদন্ত ও যাচাই-বাছাই না করে এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করাটা এ দুই ইউনিয়নবাসীর জন্য বিপর্যয় নেমে আসবে।
কর্মসূচি নিয়ে তিনি বলেন, রোববার থেকে টানা তিন দিন সকাল-সন্ধ্যা (সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত) সড়ক পথ ও রেলপথ অবরোধ করা হবে। অবরোধের স্থান হচ্ছে—ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের আলগী ইউনিয়নের সুয়াদি বাসস্ট্যান্ড, হামিরদী ইউনিয়নের মুনসুরাবাদ বাসস্ট্যান্ড, চান্দ্রা ইউনিয়নের পুলিয়া বাসস্ট্যান্ড, ফরিদপুর-বরিশাল মহাসড়কের ভাঙ্গা হাসপাতাল গেট, হামিরদী ইউনিয়নের মাধবপুর বাসস্ট্যান্ড, হামিরদী বাসস্ট্যান্ড, পুখুরিয়া বাসস্ট্যান্ড ও রেলপথের পুখুরিয়া রেল ক্রসিং। তিন দিন পর প্রধান নির্বাচন কমিশন বরাবর স্মারকলিপি পেশ, এরপর নির্বাচন কমিশনের সামনে মানববন্ধন।
জাতীয়
যারা রাস্তা অবরোধ করেছে, তারা কেউ ছাড় পাবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ফরিদপুরের সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণ ইস্যুকে কেন্দ্র করে যারা রাস্তা অবরোধ করে রেখেছে, তাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
তিনি বলেছেন, রাস্তা অবরোধ করার অধিকার কারও নেই। তারা লাখ লাখ মানুষকে জিম্মি করে রাখছে। এটা কোনো অবস্থায় বরদাশত করা হবে না। তারা যদি আজকের মধ্যে এটা সমাধান না করে, তাহলে আইন প্রয়োগ করতে বাধ্য হব।
রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে কোর কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
উপদেষ্টা বলেন, কোর কমিটির সভায় দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। দু-একটি নির্বাচন হয়ে গেল, এসব বিষয়েও একটু আলোচনা হয়েছে। পুলিশের প্রশিক্ষণ এবং আসন্ন নির্বাচন উপলক্ষে আমাদের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ছিনতাই, চুরি-ডাকাতিসহ সীমান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে পূজা এবং ফরিদপুরের দুটি ইউনিয়ন নিয়ে যে সমস্যা, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
উপদেষ্টা আরও বলেন, ফরিদপুরের এই দুই ইউনিয়নের কারণে বিভিন্ন জেলার মানুষ দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে। ফরিদপুরে দুটি ইউনিয়ন আগে যে সংসদীয় আসনে ছিল, সেখান থেকে অন্য আসনে দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে আমাদের কোনো সিদ্ধান্ত নেই। এটা নির্বাচন কমিশনের বিষয়। এটা নির্বাচন কমিশন করেছে। যুক্তি-তর্কের সবকিছু শোনার পর তারা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এটা নিয়েই এলাকার লোকজনের মধ্যে একটা ক্ষোভ।
তিনি বলেন, এটা নিয়ে আসলেই যদি তাদের ক্ষোভ থাকে, তাহলে সেটা যথাযথ চ্যানেলে জানানো প্রয়োজন ছিল। কিন্তু এটাকে কেন্দ্র করে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এই দুটি ইউনিয়নে কতজন লোক আর কতজন ভোটার? অথচ তারা লাখ লাখ লোককে জিম্মি করে রাখছে। এটা কোনো অবস্থায় বরদাশত করা হবে না। তারা যদি আজকের মধ্যে এটা সমাধান না করে, তাহলে আমরা আইন প্রয়োগ করতে বাধ্য হব।
জাতীয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি নিয়ে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক আজ

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে সংলাপে বসতে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। বৈঠকে অংশ নিতে পারেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুর আড়াইটায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এ সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে। সংলাপে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বিএনপি, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে সংলাপে অংশ নেওয়ার কথা জানিয়েছে দলটির প্রেস উইং।
জুলাই সনদ নিয়ে দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য তৈরি হলেও বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া ঠিক করতে পারেনি কমিশন। এরইমধ্যে গণভোট, বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ, অধ্যাদেশ ও নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রস্তাবনা দিয়েছে ড. আলী রীয়াজের নেতৃত্বাধীন কমিশন। এসব বিষয় নিয়ে সবশেষ ১১ সেপ্টেম্বর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে বসে কমিশন।
জাতীয়
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টার নিন্দা জানাল সরকার

লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের গাড়িবহরে হামলার চেষ্টার নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাতে সরকারের প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ নিন্দা জানানো হয়।
প্রেস উইং জানায়, লন্ডনের ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের স্কুল অব ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজ (SOAS) ক্যাম্পাসে আয়োজিত এক সেমিনার থেকে বের হওয়ার সময় একদল বিক্ষোভকারী বাংলাদেশ হাইকমিশনের গাড়িতে ডিম নিক্ষেপ করে এবং কিছু সময়ের জন্য পথ আটকে দেওয়ার চেষ্টা করে। তবে লন্ডন মেট্রোপলিটন পুলিশ দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ওই সময় গাড়ির ভেতরে উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ছিলেন না।
বাংলাদেশ হাইকমিশন জানায়, উপদেষ্টার কর্মসূচি চলাকালে তাকে ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে পুলিশ। এর আগে, নিউইয়র্কে সরকারি কাজে থাকাকালে মাহফুজ আলমের ওপর হামলার ঘটনাও ঘটে। সেখানে বিক্ষোভকারীরা কনস্যুলেট ভবনে ডিম ও বোতল নিক্ষেপ করে কাচের দরজা ভেঙে ফেলে। পরে মিশনটি স্টেট ডিপার্টমেন্ট ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানায়।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এ ধরনের প্রকাশ্য হয়রানির নিন্দা জানিয়ে বলেন, আমাদের সরকার, বাংলাদেশের জনগণ এবং আয়োজক দেশের কর্তৃপক্ষ সভ্য মূল্যবোধের পক্ষে দাঁড়িয়েছে। দুর্বৃত্তরা বর্বরতা ও উৎপীড়নের জগতে বসবাস করছে।
সরকারের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সহিংসতা কখনো প্রতিবাদ নয়, ভয়ভীতি প্রদর্শন বাকস্বাধীনতা নয়। শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ গণতন্ত্রের ভিত্তি, তবে তা অবশ্যই দায়িত্বশীল ও মর্যাদাপূর্ণ হতে হবে।
বিবৃতিতে কনস্যুলার যানবাহনে হামলাকে আন্তর্জাতিক নিয়ম ভঙ্গের শামিল বলে উল্লেখ করে অপরাধীদের শনাক্ত ও বিচারের আওতায় আনতে মেট্রোপলিটন পুলিশকে আহ্বান জানানো হয়। একইসঙ্গে, প্রবাসী রাজনৈতিক নেতা ও সংগঠনগুলোকে সহিংসতা পরিহার করে শান্তিপূর্ণ আলোচনার পরিবেশ তৈরি করার আহ্বান জানানো হয়।
সরকার বলেছে, ডিম, মুষ্টি ও ভাঙচুর কোনো যুক্তি প্রতিষ্ঠা করে না; বরং এটি প্রমাণ করে যে যুক্তি ফুরিয়ে গেছে। আন্দোলনের শক্তি পরিমাপ হয় শৃঙ্খলা, মর্যাদা ও দায়িত্ববোধ দিয়ে, সহিংসতা দিয়ে নয়।
জাতীয়
ফরিদা পারভীনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

বরেণ্য লোকসংগীতের শিল্পী ফরিদা পারভীনের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাতে এক শোক বার্তায় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, নজরুলগীতি, দেশাত্মবোধক নানা ধরনের গান করলেও শ্রোতাদের কাছে ফরিদা পারভীনের পরিচিতি ‘লালনকন্যা’ হিসেবে।
পাঁচ দশক ধরে তার কণ্ঠে লালন সাঁইয়ের গান মানুষের হৃদয় ছুঁয়েছে। তার গান আমাদের সংস্কৃতির অন্তর্লীন দর্শন ও জীবনবোধকেও নতুন মাত্রায় তুলে ধরেছিল।
এতে আরও বলা হয়েছে, নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও গান থেকে দূরে থাকেননি ফরিদা পারভীন। সংগীতের প্রতি তার এই অনুরাগ প্রজন্মের পর প্রজন্মকে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে।
ফরিদা পারভীনের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে উল্লেখ করে বলা হয়েছে, একুশে পদকপ্রাপ্ত এ গুণী শিল্পী বাংলাদেশের সংগীত জগতে যে অবদান রেখেছেন তা চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে, বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে নিত্যনতুন চিন্তা ও সৃষ্টির খোরাক জোগাবে।
শোক বার্তায় প্রধান উপদেষ্টা লোকসংগীতের বরেণ্য শিল্পী ফরিদা পারভীনের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
প্রসঙ্গত, শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাত সোয়া দশটায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ফরিদা পারভীন। মৃত্যুকালে শিল্পীর বয়স হয়েছিল ৭১ বছর। তিনি স্বামী এবং ৪ সন্তান রেখে গেছেন।