পুঁজিবাজার
আইসিএসবির উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর ১০৪তম জন্মবার্ষিকী পালন

ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড সেক্রেটারীজ অব বাংলাদেশের (আইসিএসবি) এর উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদা ও শ্রদ্ধার সঙ্গে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস-২০২৪ পালন করা হয়েছে। এই উপলক্ষ্যে আইসিএসবির সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আইসিএসবি এর ঢাকা রিজিওনাল চ্যাপ্টার (ডিআরসি) সাব কমিটি যথাযথ মর্যাদা ও সম্মানের সাথে অনুষ্ঠানটি আয়োজন ও উদযাপন করেছে।
স্বাধীনতার মহান স্থপতি, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বর্নাঢ্য জীবন সম্পর্কে উপস্থিত সদস্যগণ আলোচনা করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইসিএসবির প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আসাদ উল্লাহ এফসিএস। ডিআরসির চেয়ারম্যান ও কাউন্সিল সদস্য মোহাম্মাদ আবদুল্লাহ আল মামুন ও কাউন্সিল মেম্বারসহ বিপুল সংখ্যক আইসিএসবির সদস্য ও কর্মকর্তাগনের অংশগ্রহনে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল আয়োজন করা হয় ও জাতির পিতার আত্নার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ডিআরসির সদস্য সচিব শেখ আজিজুল হক।
আইসিএসবির প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আসাদ উল্লাহ জাতির পিতার নেতৃত্ব, দেশের মানুষের প্রতি ভালোবাসা ও স্নেহ এবং এ দেশের জন্য তাঁর আজীবন আত্মত্যাগ, এবং মুক্তিযুদ্ধের পূর্বে ও স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ের জাতির পিতার অবদানের কথা স্মরণ করেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশ স্বাধীনতা পেত না এবং বাংলাদেশের জন্ম না হলে আইসিএসবি গঠিত হতো না।
আইসিএসবির ট্রেজারার মোহাম্মাদ আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, জাতির পিতা একজন স্বপ্নদ্রষ্টা ব্যক্তি ছিলেন এবং অন্যদের স্বপ্ন দেখাতে পারতেন। তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে বঙ্গবন্ধুর উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরেন।
ভাইস প্রেসিডেন্ট এ.কে.এম. মুশফিকুর রহমান, সচিব ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন, এসকে সৈয়দ আমিমুল ইহসান এফসিএস, মো. সরফরাজ হোসেন এসিএস, মো. আহসান হাবিব এসিএস, কাজী মো. মিরাজ হোসেন এসিএস, মো. মাইন উদ্দিন এসিএস, মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন এসিএস বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বর্ণাঢ্য জীবন নিয়ে আলোচনা করেন।
অনুষ্ঠানে ডিআরসি সদস্য এবং ইনস্টিটিউটের ফেলো এবং সহযোগী সদস্যবৃন্দ, আইসিএসবির শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) দশমকি ১০ শতাংশ কমেছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ৯.৭৪ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ৯.৭৩ পয়েন্টে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও ০.০১ পয়েন্ট বা ০.১০ শতাংশ কমেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষে নিউলাইন ক্লোথিংস

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক শেয়ারদর পতনের শীর্ষে উঠে এসেছে নিউলাইন ক্লোথিংস লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুযায়ী, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানির দর কমেছে ১৫ দশমিক ৪৬ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৮.২০ টাকা। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলের শেয়ার দর কমেছে ১৩ দশমিক ৯০ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ২৫.৪০ টাকা।
তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা সোনারগাঁও টেক্সটাইলের শেয়ার দর কমেছে ১৩ দশমিক ২৪ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৩৮.০০ টাকা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- বিচ হ্যাচারির ১৩ দশমিক ০৯ শতাংশ, ফু-ওয়াং ফুডসের ১১ দশমিক ৯৩ শতাংশ, সেন্ট্রাল ফার্মার ১১ দশমিক ৩৮ শতাংশ, হামিদ ফেব্রিক্সের ১১ দশমিক ১১ শতাংশ, হাক্কানি পাল্পের ১০ দশমিক ৮৯ শতাংশ, এসোসিয়েটেড অক্সিজেনের ১০ দশমিক ৬৩ শতাংশ এবং শার্প ইন্ডাস্ট্রিজের ১০ দশমিক ৫৮ শতাংশ।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে হাইডেলবার্গ ম্যাটেরিয়ালস

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক শেয়ারদর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে হাইডেলবার্গ ম্যাটেরিয়ালস লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, গত সপ্তাহে কোম্পানির দর বেড়েছে ২৭ দশমিক ৬১ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ২৭৩.৬০ টাকা। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা আইএফআইসি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট দর বেড়েছে ২৩ দশমিক ৫৩ শতাংশ। ফান্ডটির সমাপনী মূল্য ছিল ৪.২০ টাকা।
তালিকায় তৃতীয় স্থানে এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট দর বেড়েছে ২০ শতাংশ। ফান্ডটির সমাপনী মূল্য ছিল ৫.৪০ টাকা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টসের ১৮ দশমিক ০৬ শতাংশ, এলআর গ্লোবাল মিউচুয়াল ফান্ডের ১৭ দশমিক ১৪ শতাংশ, ইস্টার্ন ক্যাবলসের ১৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ, এমবি ফার্মার ১৪ দশমিক ৯১ শতাংশ, বিডি ল্যাম্পসের ১৪ দশমিক ১৪ শতাংশ, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের ১৪ দশমিক ০৫ শতাংশ এবং জেএমআই সিরিঞ্জের ১৩ দশমিক ৬১ শতাংশ।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ২৪ কোটি ৮৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫ দশমিক ২৫ শতাংশ। তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকো ফার্মার ২৩ কোটি ৩৪ লাখ ২০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৪ দশমিক ৭৯ শতাংশ।
তৃতীয় স্থানে থাকা বিচ হ্যাচারির ১৭ কোটি ২০ লাখ ৩০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩ দশমিক ৫৩ শতাংশ।
লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- শাইনপুকুর সিরামিকসের ৭৬ কোটি ৩০ লাখ টাকা, সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৬০ কোটি ৩০ লাখ টাকা, এসিআই লিমিটেডের ৪৭ কোটি ২১ লাখ টাকা, স্কয়ার ফার্মার ৪৫ কোটি ৬৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা, ওরিয়ন ইনফিউশনের ৪৪ কোটি ৩৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা, এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৪২ কোটি ৮৬ লাখ টাকা এবং নাভানা ফার্মার ৪২ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বিনিয়োগকারীদের মূলধন কমলো দুই হাজার ২২৩ কোটি টাকা

বিদায়ী সপ্তাহে (৬ এপ্রিল থেকে ১০ এপ্রিল) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বা বিনিয়োগকারীদের মূলধন কমেছে ২ হাজার ২২৩ কোটি টাকা।
পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৭৩ হাজার ৮৬৬ কোটি টাকা। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ২ হাজার ২২৩ কোটি টাকা বা ০ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
সমাপ্ত সপ্তাহে ডিএসইএক্স বাদে বেড়েছে ডিএসইর সব কয়টি সূচক। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৩ দশমিক ৯৩ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ২৭ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ১৩ দশমিক ২১ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ৬৯ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ৪ দশমিক ৮৫ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ৪২ শতাংশ।
সূচকের উত্থান-পতনের পরও ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৪৩৬ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৬২৭ কোটি ১১ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ৮০৯ কোটি ২৬ লাখ টাকা।
বিদায়ী সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪৮৭ কোটি ২৭ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৪০৬ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ৮০ কোটি ৫০ লাখ টাকা বা ১৯ দশমিক ৭৯ শতাংশ।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪১টি কোম্পানির, কমেছে ২৩৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এসএম