Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

আন্তর্জাতিক

বিশ্বের দরিদ্রতম যে ১০টি দেশ

Published

on

এক্সিম ব্যাংক

বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র ১০ দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। বিভিন্ন দেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতার সঙ্গে মাথাপিছু জিডিপির সমন্বয় করা হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রচুর বৈদেশিক সম্পদ থাকা সত্ত্বেও কিছু দেশ চরম দারিদ্র্যের মধ্যে ডুবে আছে। তালিকায় দরিদ্রতম ১০টি দেশই আফ্রিকা মহাদেশের। আইএমএফ’র প্রতিবেদন অনুযায়ী বিশ্বে দরিদ্রতম দেশের তালিকায় এক নম্বরে রয়েছে দক্ষিণ সুদান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তালিকায় থাকা অন্য দেশগুলো হলো- বুরুন্ডি, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র, কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র, মোজাম্বিক, মালাউই, নাইজার, চাদ, লাইবেরিয়া ও মাদাগাস্কার।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

জিডিপি ছাড়াও একটি দেশে বসবাসের খরচ আমলে নিয়ে তালিকাটি করেছে আইএমএফ। এতে বিভিন্ন দেশের জীবনযাত্রার মান সম্পর্কে পরিষ্কার একটি ধারণা পাওয়া যায়। ২০১১ সালে স্বাধীনতা লাভ করা দক্ষিণ সুদানে অস্থিতিশীল রাজনৈতিক অবস্থা, চলমান সংঘর্ষ এবং অপ্রতুল অবকাঠামোর কারণে জীবনযাত্রার মান খুবই নিম্ন।

সুদান ছাড়াও বাকি দেশগুলো সবই আফ্রিকা মহাদেশের অন্তর্ভুক্ত। এসব দেশেও রয়েছে সংঘাত, অবকাঠামোর অভাব, বৃষ্টিনির্ভর কৃষিব্যবস্থা, জনসংখ্যার অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধি এবং খাদ্যের সংকট। এমনকি কঙ্গো এবং মোজাম্বিকের মতো বড় বড় দেশগুলোও দারিদ্র্যে জর্জরিত।

এশিয়ার সবচেয়ে দরিদ্র দেশ হিসেবে ইয়েমেনকে চিহ্নিত করেছে আইএমএফ। তবে দেশটিতে চলমান সংঘর্ষের কারণে সঠিক তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ কঠিন হয়ে পড়ে।

আইএমএফ-এর এই প্রতিবেদনের উদ্দেশ্য হলো, এসব দেশে দারিদ্র্যের মূল কারণগুলোর ব্যাপারে বিশ্বকে জানানো। অবকাঠামোগত উন্নয়ন, অর্থনীতিতে বৈচিত্র্য আনা এবং স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি তৈরি করা গেলে এসব দেশের ভবিষ্যৎ ভালো হয়ে উঠবে।

কাফি

শেয়ার করুন:-

আন্তর্জাতিক

আকাশ থেকে গাজায় ত্রাণ ফেলল কানাডা

Published

on

এক্সিম ব্যাংক

ইসরায়েলি নারকীয় গণহত্যা ও তাণ্ডবের মাঝে গাজার দুর্ভিক্ষ চরমে। খাবারের অভাবে মারা যাচ্ছে সেখানকার বাসিন্দারা। পশুপ্রাণীও ধুঁকে ধুঁকে মারা যাচ্ছে। এবার অভুক্ত গাজাবাসীর জন্য বিমান থেকে খাদ্যসামগ্রী ফেলেছে কানাডা। পাশাপাশি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আবারও গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ করেছে দেশটি। এই প্রথমবারের মতো কানাডার সামরিক বাহিনী নিজেদের বিমান থেকে গাজায় মানবিক সহায়তা ফেলেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (৪ আগস্ট) কানাডার সরকারি এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স কানাডার সহায়তায় কানাডার সশস্ত্র বাহিনী একটি সিসি-১৩০জে হারকিউলিস বিমান ব্যবহার করে গাজা ভূখণ্ডে গুরুত্বপূর্ণ মানবিক ত্রাণ ফেলা হয়েছে। বিমান থেকে ২১ হাজার ৬০০ পাউন্ড ত্রাণ ফেলেছে সশস্ত্র বাহিনী।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী বলেছে, গাজার বাসিন্দাদের জন্য কানাডা, জর্ডান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিসর, জার্মানি এবং বেলজিয়াম মোট ১২০টি খাদ্য সহায়তার প্যাকেট ফেলেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনার কথা জানায় কানাডার সরকার। এ ঘোষণার ফলে গাজায় চলমান অমানবিক যুদ্ধের অবসানে ইসরায়েলের ওপর চাপ বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

কানাডা দাবি করছে, ইসরায়েলি বাধার মুখে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন দাতব্য সংস্থাগুলোর জন্য গাজায় মানবিক সহায়তা কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে।

দেশটির সরকার বলেছে, মানবিক সহায়তা কাজ বাধাগ্রস্ত করাটা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের লঙ্ঘন এবং তা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। তবে এই বিষয়ে অটোয়ায় নিযুক্ত ইসরায়েলি দূতাবাস তাৎক্ষণিকভাবে কোনও মন্তব্য করেনি। যদিও ইসরায়েল যুদ্ধের শুরু থেকে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ অস্বীকার ও গাজায় মানবিক সংকটের জন্য হামাসকে দায়ী করে আসছে।

গত মার্চে গাজায় খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করে দেয় ইসরায়েল। পরবর্তীতে বিশ্ব নেতাদের সমালোচনার মুখে মে মাসে নিষেধাজ্ঞা আংশিকভাবে তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। তবে এই উপত্যকায় এখনও কিছু বিধি-নিষেধ জারি রেখেছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। সূত্র: রয়টার্স।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

গাজার পুরোটাই দখলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেতানিয়াহুর

Published

on

এক্সিম ব্যাংক

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার পুরোটা দখলে নেওয়ার পরিকল্পনা ঘোষণা করতে যাচ্ছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। দেশটির একাধিক শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যম জেরুজালেম পোস্ট, চ্যানেল ১২, ওয়াইনেট এবং আই২৪নিউজ গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রতিবেদনগুলোতে বলা হয়েছে, এই পরিকল্পনার ফলে গাজার প্রতিটি অংশে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর অভিযান সম্প্রসারিত হবে। এমনকি হামাসের হাতে জিম্মি থাকা ব্যক্তিদের যেসব এলাকায় রাখা হয়েছে, সেগুলোও এই অভিযানের আওতায় আসবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

চ্যানেল ১২-এর প্রধান রাজনৈতিক বিশ্লেষক অমিত সেগালকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নেতানিয়াহুর দপ্তরের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, ‘সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়ে গেছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘পুরোপুরি আত্মসমর্পণ না করলে হামাস নতুন করে কোনো জিম্মিকে মুক্তি দেবে না। আমরাও আত্মসমর্পণ করব না। তাই এখনই পদক্ষেপ না নিলে জিম্মিরা না খেয়ে মারা যাবেন এবং গাজা হামাসের নিয়ন্ত্রণেই থেকে যাবে।’

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

নেতানিয়াহুর এমন পরিকল্পনার প্রতিবাদ জানিয়েছে ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে পরিকল্পনাটি প্রতিহত করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জরুরি হস্তক্ষেপ চাওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে আল-জাজিরা নেতানিয়াহুর দপ্তরে যোগাযোগ করলেও কোনো সাড়া মেলেনি।

প্রসঙ্গত, গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর নির্বিচার হামলা শুরু হওয়ার প্রায় দুই বছর হতে চলেছে। এমন পরিস্থিতিতে আজ মঙ্গলবার যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভার বৈঠকে বসছেন প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু। তার আগেই এই পরিকল্পনার খবর সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে।

এদিকে ইসরায়েলি হামলা ও দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতির কারণে গাজায় প্রাণহানি বাড়ছেই। ক্ষুধায় কাতর জনগণের জন্য ত্রাণ সহায়তা নিশ্চিত করতে এবং যুদ্ধ বন্ধে নেতানিয়াহুর প্রতি আন্তর্জাতিক চাপও বাড়ছে।

গতকাল সোমবার গাজায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৭৪ জন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ৩৬ জন ছিলেন ত্রাণ সংগ্রহে যাওয়া মানুষ। গাজার চিকিৎসা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

হামাসের হাতে থাকা বাকি জিম্মিদের মুক্তির বিষয়ে নেতানিয়াহু নিজ দেশেও প্রবল চাপের মুখে আছেন। সম্প্রতি জিম্মি রম ব্রাস্লাভস্কি এবং এভিয়াটার ডেভিডের দুর্বল-শীর্ণ চেহারার ভিডিও প্রকাশের পর ওই চাপ আরও বেড়ে গেছে।

গতকাল মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকের শুরুতে নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমাদের সবাইকে যুদ্ধের লক্ষ্য অর্জনে একসঙ্গে লড়াই চালিয়ে যেতে হবে। শত্রুর পরাজয়, জিম্মিদের মুক্ত করা এবং গাজা যেন আর কখনো ইসরায়েলের জন্য হুমকি হয়ে না ওঠে, এসবই নিশ্চিত করতে হবে।’

হামাসের জ্যেষ্ঠ নেতা ওসামা হামদান এদিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোর বিরুদ্ধে ইসরায়েলি নৃশংসতার বিষয়ে ‘চোখ বন্ধ রাখার’ অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, একগুঁয়েমি, অহংকার এবং যুদ্ধবিরতি চুক্তি নিয়ে গড়িমসি করার কারণে নেতানিয়াহু ইসরায়েলি জিম্মিদের জীবনকে ‘ঝুঁকির মুখে’ ফেলেছেন।

গাজার হামাস-নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, প্রায় দুই বছর ধরে চলা যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ৬০ হাজার ৯৩০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে শিশু রয়েছে অন্তত ১৮ হাজার ৪৩০ জন। অন্যদিকে, ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, হামাসের হাতে এখনও ৪৯ জন জিম্মি রয়েছেন, যাদের মধ্যে ২৭ জনের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা নেই বলেই মনে করা হচ্ছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

সৌদিতে ৭ মাসে ২৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

Published

on

এক্সিম ব্যাংক

মধ্যপ্রাচ্যের রক্ষণশীল দেশ সৌদি আরবে আবারও বেড়েছে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের হার। মাত্র তিন দিনের ব্যবধানে দেশটিতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে, যা সাম্প্রতিক সময়ে নজিরবিহীন। এছাড়া দেশটিতে চলতি বছরের সাত মাসে ২৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (৪ আগস্ট) দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ) জানিয়েছে, সন্ত্রাসবাদ সংশ্লিষ্ট অভিযোগে নতুন করে আরও দুই ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে শনিবার ও রোববার মাদক সংশ্লিষ্ট অপরাধে দোষী সাব্যস্ত ১৫ জনের শাস্তি কার্যকর হয়, যাদের বেশিরভাগই বিদেশি নাগরিক।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিশ্লেষকদের মতে, ২০২২ সালের মার্চের পর এই প্রথম এত কম সময়ের ব্যবধানে এতজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হলো। ওই সময় একদিনেই ৮১ জনকে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়েছিল সন্ত্রাসের অভিযোগে, যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তীব্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছিল।

এসপিএর তথ্য অনুযায়ী, সদ্য মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে ১৩ জন হাশিশ পাচার, একজন কোকেন পাচার এবং অন্যরা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার দায়ে দণ্ডিত হন।

আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা এএফপির হিসাব বলছে, ২০২৫ সালের শুরু থেকে এ পর্যন্ত সৌদি আরবে ২৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। এর মধ্যে শুধু মাদক-সংশ্লিষ্ট অপরাধেই প্রাণ গেছে ১৬১ জনের, যাদের মধ্যে ১৩৬ জনই বিদেশি।

এই প্রবণতাকে ‘নজিরবিহীন গতি’ বলে উল্লেখ করেছে মানবাধিকার সংস্থাগুলো। যুক্তরাজ্যভিত্তিক এনজিও রিপ্রাইভ-এর প্রধান নির্বাহী জিদ বাসিওনি বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী যেখানে হাশিশের মালিকানা ও ব্যবহারে শিথিলতা বাড়ছে, সেখানে সৌদির এই কড়া অবস্থান গভীর উদ্বেগের।’

তিনি আরও বলেন, ‘সৌদিতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের বড় একটি অংশ বিদেশি নাগরিক—এটা স্পষ্টভাবে বৈষম্যমূলক।’

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ২০২৩ সালে শুরু হওয়া সৌদির ‘মাদকবিরোধী যুদ্ধ’-এর ফল এখন দেখা যাচ্ছে। কারণ, সেই সময় যাদের আটক করা হয়েছিল, তাদের বিচার প্রক্রিয়া এখন শেষ হয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হচ্ছে।

একসময় মাদক মামলায় মৃত্যুদণ্ড স্থগিত রেখেছিল সৌদি সরকার। কিন্তু ২০২২ সালের শেষ দিক থেকে পুনরায় তা চালু করে। পরিসংখ্যান বলছে, ওই বছর ১৯ জন, ২০২৩ সালে ২ জন এবং ২০২৪ সালে অন্তত ১১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে কেবল মাদক সংশ্লিষ্ট অপরাধে।

মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, সৌদি সরকার একদিকে উদার সংস্কারের কথা বললেও অন্যদিকে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের মাধ্যমে ‘ভিশন-২০৩০’-এর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করছে।

তবে দেশটির প্রশাসনের দাবি, মৃত্যুদণ্ড জনশৃঙ্খলা রক্ষায় প্রয়োজনীয় এবং শুধু সর্বোচ্চ আদালত পর্যন্ত আইনি প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পরই এই সাজা কার্যকর করা হয়।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

ইয়েমেনে নৌকাডুবি, ৬৮ অভিবাসীর মৃত্যু

Published

on

এক্সিম ব্যাংক

ইয়েমেনের উপকূলে একটি নৌকাডুবির ঘটনায় কমপক্ষে ৬৮ জন শরণার্থী এবং অভিবাসীর মৃত্যু হয়েছে। জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, ইয়েমেন উপকূলে নৌকাডুবে যাওয়ার ঘটনায় কমপক্ষে ৬৮ জন আফ্রিকান শরণার্থী ও অভিবাসীর মৃত্যু হয়েছে এবং ৭৪ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ইয়েমেনে জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) প্রধান আবদুসাত্তোর এসোয়েভ রোববার বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে জানিয়েছেন, ১৫৪ জন ইথিওপীয়কে নিয়ে নৌকাটি ইয়েমেনের আবিয়ান প্রদেশের উপকূলে ডুবে যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি জানিয়েছেন, নৌকাডুবির ঘটনায় ১২ জন বেঁচে গেছেন। খানফার জেলায় ৫৪ জন শরণার্থী ও অভিবাসীর মৃতদেহ ভেসে এসেছে এবং আরও ১৪ জনকে বিভিন্ন স্থানে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে এবং তাদেরকে হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ইয়েমেনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ এর আগে জানিয়েছিল যে, দুর্ঘটনায় ৫৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। পরবর্তীতে মৃতের সংখ্যা আরও বেড়েছে।

জাঞ্জিবারের স্বাস্থ্য অফিসের পরিচালক আব্দুল কাদের বাজামিল বলেছেনদ, স্থানীয় কর্তৃপক্ষ শাকরা শহরের কাছে নিহতদের সমাহিত করার ব্যবস্থা করছে এবং কঠিন পরিস্থিতির মধ্যেও অনুসন্ধানের সুযোগ অব্যাহত রয়েছে।

ইয়েমেন এবং আফ্রিকার শৃঙ্গ অঞ্চলের মধ্যেকার সমুদ্রপথ উভয় দিকের ভ্রমণকারী শরণার্থী এবং অভিবাসীদের জন্যই একটি সাধারণ রুট কিন্তু এটি বেশ বিপজ্জনক পথ। ২০১৪ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এই অঞ্চলে ইয়েমেনিদের দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে।

২০২২ সালের এপ্রিলে হুথি বিদ্রোহীরা এবং সরকারি বাহিনী একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছেছিল যার ফলে ইয়েমেনে সহিংসতা হ্রাস পেয়েছে এবং চলমান মানবিক সংকট কিছুটা লাঘব হয়েছে।

তবে আফ্রিকার সংঘাত, বিশেষ করে সোমালিয়া এবং ইথিওপিয়া থেকে পালিয়ে আসা কিছু লোক ইয়েমেনে আশ্রয় নিয়েছে অথবা দেশটি ব্যবহার করে উপসাগরীয় দেশগুলোতে ভ্রমণের চেষ্টা করেছে। আইওএম-এর তথ্য অনুসারে, এই পথটি বিশ্বের ‌‘সবচেয়ে ব্যস্ত এবং সবচেয়ে বিপজ্জনক’ অভিবাসন রুটের মধ্যে একটি।

ইয়েমেনে পৌঁছানোর জন্য পাচারকারীরা প্রায়ই বিপজ্জনক পথে অতিরিক্ত যাত্রীবাহী নৌকায় করে লোহিত সাগর বা এডেন উপসাগর হয়ে লোকজনকে পারাপার করে।

আইওএমের তথ্যমতে, ২০২৪ সালে ৬০ হাজারের বেশি শরণার্থী এবং অভিবাসী ইয়েমেনে পৌঁছেছেন যা আগের বছরের মোট উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কম। আগের বছর এই সংখ্যা ছিল ৯৭ হাজার ২০০।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

আবারও ‘স্বাস্থ্যকর শহরের’ স্বীকৃতি পেলো মদিনা

Published

on

এক্সিম ব্যাংক

আবারও ‘স্বাস্থ্যকর শহর’ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে সৌদি আরবের মদিনা নগরী। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) মদিনা শহরকে এই স্বীকৃতি দিয়েছে। ইসলামের দ্বিতীয় পবিত্রতম নগরী মদিনা এবার ৮০ পয়েন্ট অর্জন করে এই স্বীকৃতি পেয়েছে বলে জানিয়েছে সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ)।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এই স্বীকৃতির মাধ্যমে জেদ্দার পরই মধ্যপ্রাচ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম ‘স্বাস্থ্যকর নগরী’ হিসেবে নিজের অবস্থান আরও দৃঢ় করলো মদিনা শহর।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

একটি আনুষ্ঠানিক আয়োজনে স্বাস্থ্য মন্ত্রী ফাহাদ আলজালাজেলের কাছ থেকে এই স্বীকৃতি সনদ গ্রহণ করেন মদিনা অঞ্চলের গভর্নর প্রিন্স সালমান বিন সুলতান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রিন্স সালমান বলেন, এই স্বীকৃতি প্রমাণ করে যে, নাগরিকদের জীবনের মান উন্নয়নে নেতৃত্ব কতটা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। শুধু স্থানীয়ভাবে নয়, বরং আন্তর্জাতিকভাবে একটি উন্নয়ন মডেলে পরিণত হচ্ছে মদিনা শহর। যা সৌদি আরবের ভিশন ২০৩০-এর লক্ষ্য পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

ডব্লিউএইচও-এর এই স্বীকৃতি অর্জনের জন্য একটি শহরকে ৮০টি মানদণ্ড পূরণ করতে হয়,যার মধ্যে রয়েছে— পার্ক ও খোলা জায়গা, হাঁটার উপযোগী এলাকা, প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র ও স্কুলের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসচেতনতা বৃদ্ধি ইত্যাদি।

ডব্লিউএইচও মদিনা ছাড়াও সৌদি আরবের আরও ১৪টি শহরকে ‘স্বাস্থ্যকর শহর’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। শহরগুলো হলো, তায়েফ, তাবুক, আদ-দিরিয়াহ, উনায়জা, জালাজেল, আল-মানদাক, আল-জুমুম, রিয়াদ আল-খুবরা, শারুরাহ।

এখন মদিনা বিশ্বব্যাপী এমন এক উদাহরণ, যেখানে আধুনিক উন্নয়ন এবং স্বাস্থ্যসচেতনতা একত্রে কাজ করছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

এক্সিম ব্যাংক এক্সিম ব্যাংক
আইন-আদালত16 hours ago

এক্সিম ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ক্রোকের নির্দেশ

ব্যাংক এশিয়ার প্রায় ৩৮৯ কোটি টাকা খেলাপি ঋণের মামলায় এক্সিম ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ক্রোক (জব্দ) করার আদেশ দিয়েছেন আদালত। সোমবার...

এক্সিম ব্যাংক এক্সিম ব্যাংক
পুঁজিবাজার1 day ago

ব্লকে ১১ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ২৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ২৬ লাখ ১৬ হাজার...

এক্সিম ব্যাংক এক্সিম ব্যাংক
পুঁজিবাজার1 day ago

নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে ম্যারিকো বাংলাদেশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে প্রেরণ করেছে। ...

এক্সিম ব্যাংক এক্সিম ব্যাংক
পুঁজিবাজার1 day ago

নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে প্রেরণ করেছে।...

এক্সিম ব্যাংক এক্সিম ব্যাংক
পুঁজিবাজার1 day ago

ট্রাস্ট ব্যাংকের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসি। সোমবার (০৪ আগস্ট)...

এক্সিম ব্যাংক এক্সিম ব্যাংক
পুঁজিবাজার1 day ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে তিতাস গ্যাস

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭ কোম্পানির মধ্যে ১২২টির শেয়ারদর বেড়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে...

এক্সিম ব্যাংক এক্সিম ব্যাংক
পুঁজিবাজার1 day ago

লেনদেনের শীর্ষে যমুনা ব্যাংক

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে যমুনা ব্যাংক পিএলসি। আজ কোম্পানিটির ৩১ কোটি...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
৩১  
এক্সিম ব্যাংক
লাইফস্টাইল3 hours ago

ক্যানসারের ঝুঁকি কমবে যেসব ব্যায়ামে

এক্সিম ব্যাংক
আবহাওয়া3 hours ago

দেশের ৮ বিভাগেই বৃষ্টির আভাস

এক্সিম ব্যাংক
রাজনীতি3 hours ago

নির্বাচন নিয়ে মনের দোদুল্যমানতা এখন আর নাই: সালাহউদ্দিন

এক্সিম ব্যাংক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার4 hours ago

ঢাবিতে বামপন্থি-শিবিরের পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভ

এক্সিম ব্যাংক
রাজনীতি4 hours ago

অভ্যুত্থান স্বার্থক করতে চাঁদাবাজ-খুনিদের উৎখাত করতেই হবে: চরমোনাই পীর

এক্সিম ব্যাংক
জাতীয়5 hours ago

ঘোষণাপত্রে সবার প্রত্যাশা প্রতিফলিত হয়েছে: আইন উপদেষ্টা

এক্সিম ব্যাংক
জাতীয়5 hours ago

আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

এক্সিম ব্যাংক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার6 hours ago

জুলাই বিরোধিতাকারীদের বিচার ছাড়াই ইবিতে জুলাই বর্ষপূর্তি উদযাপন

এক্সিম ব্যাংক
মত দ্বিমত6 hours ago

এক নতুন রাষ্ট্রচিন্তার ডাক: জনগণের হাতে রাষ্ট্রের মালিকানা ফেরানোর অনিবার্যতা

এক্সিম ব্যাংক
রাজনীতি7 hours ago

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির

এক্সিম ব্যাংক
লাইফস্টাইল3 hours ago

ক্যানসারের ঝুঁকি কমবে যেসব ব্যায়ামে

এক্সিম ব্যাংক
আবহাওয়া3 hours ago

দেশের ৮ বিভাগেই বৃষ্টির আভাস

এক্সিম ব্যাংক
রাজনীতি3 hours ago

নির্বাচন নিয়ে মনের দোদুল্যমানতা এখন আর নাই: সালাহউদ্দিন

এক্সিম ব্যাংক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার4 hours ago

ঢাবিতে বামপন্থি-শিবিরের পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভ

এক্সিম ব্যাংক
রাজনীতি4 hours ago

অভ্যুত্থান স্বার্থক করতে চাঁদাবাজ-খুনিদের উৎখাত করতেই হবে: চরমোনাই পীর

এক্সিম ব্যাংক
জাতীয়5 hours ago

ঘোষণাপত্রে সবার প্রত্যাশা প্রতিফলিত হয়েছে: আইন উপদেষ্টা

এক্সিম ব্যাংক
জাতীয়5 hours ago

আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

এক্সিম ব্যাংক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার6 hours ago

জুলাই বিরোধিতাকারীদের বিচার ছাড়াই ইবিতে জুলাই বর্ষপূর্তি উদযাপন

এক্সিম ব্যাংক
মত দ্বিমত6 hours ago

এক নতুন রাষ্ট্রচিন্তার ডাক: জনগণের হাতে রাষ্ট্রের মালিকানা ফেরানোর অনিবার্যতা

এক্সিম ব্যাংক
রাজনীতি7 hours ago

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির

এক্সিম ব্যাংক
লাইফস্টাইল3 hours ago

ক্যানসারের ঝুঁকি কমবে যেসব ব্যায়ামে

এক্সিম ব্যাংক
আবহাওয়া3 hours ago

দেশের ৮ বিভাগেই বৃষ্টির আভাস

এক্সিম ব্যাংক
রাজনীতি3 hours ago

নির্বাচন নিয়ে মনের দোদুল্যমানতা এখন আর নাই: সালাহউদ্দিন

এক্সিম ব্যাংক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার4 hours ago

ঢাবিতে বামপন্থি-শিবিরের পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভ

এক্সিম ব্যাংক
রাজনীতি4 hours ago

অভ্যুত্থান স্বার্থক করতে চাঁদাবাজ-খুনিদের উৎখাত করতেই হবে: চরমোনাই পীর

এক্সিম ব্যাংক
জাতীয়5 hours ago

ঘোষণাপত্রে সবার প্রত্যাশা প্রতিফলিত হয়েছে: আইন উপদেষ্টা

এক্সিম ব্যাংক
জাতীয়5 hours ago

আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

এক্সিম ব্যাংক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার6 hours ago

জুলাই বিরোধিতাকারীদের বিচার ছাড়াই ইবিতে জুলাই বর্ষপূর্তি উদযাপন

এক্সিম ব্যাংক
মত দ্বিমত6 hours ago

এক নতুন রাষ্ট্রচিন্তার ডাক: জনগণের হাতে রাষ্ট্রের মালিকানা ফেরানোর অনিবার্যতা

এক্সিম ব্যাংক
রাজনীতি7 hours ago

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির