আন্তর্জাতিক
আল-আকসায় ৮০ হাজার মুসল্লির জুমা আদায়

চলতি বছরে পবিত্র রমজান মাসের প্রথম জুমার দিন ছিল আজ। আর এই জুমার দিনে জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদে আজ শুক্রবার ৮০ হাজার মুসল্লি জুমার নামাজ আদায় করেছেন। আর এদিনই আল-আকসায় ৮০ হাজারের বেশি মুসল্লির সমাগম হয়েছে।
যদিও দখলদার ইসরায়েল সেখানে মুসল্লিদের প্রবেশের ক্ষেত্রে বিঘ্ন ঘটানোর চেষ্টা করেছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও দলে দলে মানুষ মসজিদটিতে গেছেন। জুমার আগে ওল্ড জেরুজালেমে কয়েক হাজার পুলিশ মোতায়েন করেছিল ইসরায়েল। তবে পুলিশের সঙ্গে মুসল্লিদের কোনো ধরনের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেনি।
গত বছরের অক্টোবর গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের যুদ্ধ শুরু হয়। এ যুদ্ধের দোহাই দিয়ে আল-আকসা মসজিদে মুসল্লিদের প্রবেশ প্রায় বন্ধ করে দিয়েছিল ইসরায়েল। কিন্তু রমজান মাস আসার পর তারা নমনীয়তা দেখাতে বাধ্য হচ্ছে। যদিও ইসরায়েলের উগ্রপন্থিমন্ত্রী ইতামার বেন গিভির চেয়েছিলেন রমজানেও যেন আল-আকসায় মুসল্লিদের প্রবেশ করতে না দেওয়া হয়। তবে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু তার এ প্রস্তাবে রাজি হননি। কারণ নেতানিয়াহু ভয় পেয়েছিলেন এই ভেবে যে, যদি রমজানেও মুসল্লিদের পবিত্র এ মসজিদে প্রবেশ করতে না দেওয়া হয় তাহলে অস্থিতিশীলতা তৈরি হতে পারে।
ফিলিস্তিনি বার্তাসংস্থা আল-কুদস মসজিদটির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা ইসলামিক ওয়াকফর বরাতে ৮০ হাজারের বেশি মুসল্লির নাজাম আদায়ের তথ্য নিশ্চিত করেছে।
যদিও আজকে আল-আকসায় শুধুমাত্র ৫৫ বছরের উর্ধ্বের পুরুষ এবং ৫০ বছরের উর্ধ্বের নারীদের প্রবেশ করতে দেওয়া হয়। এছাড়া আগে থেকেই অনুমতি নেওয়ার বাধ্যবাধকতা দিয়েছিল ইসরায়েল। ফলে বেশিরভাগ ফিলিস্তিনি প্রথম জুমায় আল-আকসায় প্রবেশ করতে পারেননি।

আন্তর্জাতিক
যুক্তরাষ্ট্রের মুখে জোরালো থাপ্পড় মেরেছে ইরান: খামেনি

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলছেন, ইসলামি প্রজাতন্ত্র বিজয় অর্জন করেছে ও জবাবে যুক্তরাষ্ট্রের মুখে জোরালো থাপ্পড় মেরেছে।
বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এই কথা বলেন তিনি।
যুদ্ধের সময় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলিতে হামলা চালিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল।
বিবৃতিতে খামেনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি যুদ্ধের ময়দানে নামে, কারণ তারা বিশ্বাস করেছিল- হস্তক্ষেপ না করলে জায়োনিস্ট শাসনের (ইসরায়েল) সম্পূর্ণ পতন হবে। কিন্তু এই যুদ্ধ থেকে তারা কিছুই পায়নি। বরং ইরান বিজয় অর্জন করেছে ও যুক্তরাষ্ট্রের মুখে জোরালো থাপ্পড় মেরেছে।
মঙ্গলবার (২৪ জুন) যুদ্ধবিরতির পর এটি ছিল খামেনির প্রথম প্রকাশ্য বিবৃতি। এক সপ্তাহের অনুপস্থিতি ভেঙে তিনি এমন এক সময় জাতির সামনে এলেন, যখন তার সুস্থতা ও নেতৃত্বে থাকা নিয়েই ব্যাপক জল্পনা চলছে।
আন্তর্জাতিক
ইরানের ঘরে ঘরে ‘বিজয়’ উৎসব

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষিত যুদ্ধবিরতির পর ঘরে ঘরে বিজয়ের আবহ বিরাজ করছে ইরানে। দেশটির শীর্ষ নেতারা যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক জয়’ হিসেবে বর্ণনা করছেন। সরকারপক্ষ বলছে, এই অর্জন প্রমাণ করে ইরান এখন কেবল আঞ্চলিক নয়, বৈশ্বিক শক্তিও।
ইরানের ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ রেজা আরেফ বলেন, “এই বিজয় পশ্চিমাদের শিং ভেঙে দিয়েছে। পুরো বিশ্ব আজ আমাদের সক্ষমতা নতুন চোখে দেখছে।” পার্লামেন্টের স্পিকার গালিবাফের উপদেষ্টা মেহদি মোহাম্মাদি একে “নতুন যুগের সূচনা” বলে অভিহিত করেছেন।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া বক্তব্যে ইরানের পারমাণবিক শক্তি সংস্থার মুখপাত্র বেহরুজ কামালভান্দি বলেন, “পারমাণবিক কর্মসূচি এখন আর কেউ থামাতে পারবে না। আমাদের অটল অবস্থান কেউ নাড়াতে পারবে না।”
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মঙ্গলবার ট্রুথ সোশ্যালে জানান, ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। তবে যুদ্ধবিরতির আগেই ইরান ইসরায়েলের দিকে একাধিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে যেখানে অন্তত চারজন নিহত হয়। বিষয়টি নিয়ে ইসরায়েলের পক্ষ থেকে এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া আসেনি।
বিশ্লেষকরা বলছেন, যুদ্ধবিরতির বাস্তবতা এখনো অনিশ্চিত হলেও ইরান এই মুহূর্তে এটিকে কৌশলগত বিজয় হিসেবে ব্যবহার করছে জনমত গঠনে এবং আঞ্চলিক প্রভাব বিস্তারে। সরকারি প্রচারণা ও ঘরে ঘরে ‘বিজয় উৎসব’ মূলত অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা ও জাতীয়তাবাদী আবেগকে জোরদার করতেই।
কাফি
আন্তর্জাতিক
তেহরানে জোরালো হামলার নির্দেশ, পাল্টা হুঙ্কার ইরানের

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে ইরানে জোরালো হামলার নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী। যদিও ইরানের পক্ষ থেকে যুদ্ধবিরতিতে কোনো হামলা চলানো হয়নি বলে জানানো হয়। তারপরেও যদি ইসলায়েল হামলা চালায় তাহলে ভয়াবহ জাবাব দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ।
মঙ্গলবার (২৪ জুন) বিবিসি, আল-জাজিরা ও সিএনএন এ তথ্য জানায়।
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী দাবি করে, তারা ইরান থেকে আসা ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্ত করেছে।
এরপর ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ বলেছেন, ইরান যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে। জবাবে তেহরানে জোরালো হামলা করতে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
দেশটির প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) প্রধান জেনারেল স্টাফ জানান, ইরানের যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের জবাবে সামরিক বাহিনী ‘শক্তির সাথে’ জবাব দেবে।
ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচ সামাজিক মাধ্যম এক্সে জানান, ‘তেহরান কাঁপবে’।
এদিকে, ইরানের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর ইরান থেকে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়নি।
ইরানের সর্বোচ্চ জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ সতর্ক করে বলেছে, আরও যেকোনো আগ্রাসনের জবাবে ইরান একটি সিদ্ধান্তমূলক, দৃঢ় এবং সময়োপযোগী প্রতিক্রিয়া জানাবে।
উল্লেখ্য, কোনোপ্রকার উসকানি ছাড়াই গত ১৩ জুন দিনগত রাত হঠাৎ ইরানে হামলা শুরু করে ইসরায়েল। ‘অপারেশন রাইজিং লায়ন’ নামের এই অভিযানে রাজধানী তেহরানসহ ইরানের বিভিন্ন সামরিক স্থাপনা, পরমাণু গবেষণা কেন্দ্র ও আবাসিক স্থাপনায় হামলা চালায় ইহুদিবাদী সেনারা।
হামলায় ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি, দেশটির ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) প্রধান কমান্ডার হোসেইন সালামি, খাতাম আল-আনবিয়া সদরদপ্তরের কমান্ডার ও বিপ্লবী রক্ষীবাহিনীর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মেজর জেনারেল গোলাম আলি রশিদ ও দশজন পরমাণু বিজ্ঞানীসহ ৫০০ এর বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
ইসরায়েলের হামলার পর পাল্টা প্রতিশোধ হিসেবে ‘অপারেশন ট্রু প্রমিস-৩ নামে’ অভিযান শুরু করে ইরান। তেহরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের উন্নত আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থাকে ভেদ করে গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানছে। এতে হতাহত কম হলেও ইসরায়েলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে।
দুই দেশের মধ্যে চলমান সংঘাতের মধ্যে গত ২১ জুন দিনগত রাতে ইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহান পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র। জবাবে সোমবার (২৩ জুন) রাতে কাতার ও ইরাকের মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা চালায় তেহরান। এর কয়েক ঘণ্টা পরেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট দাবি করেন, ইসরায়েল ও ইরান একটি ‘সম্পূর্ণ ও সর্বাত্মক’ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে।
তবে, ট্রাম্পের এমন দাবি নাকচ করে দেয় ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি। তখনও ইসরায়েলের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য আসেনি। পরদিন বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার (২৪ জুন) দুপুর ১২ টায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও ইরানি-ইসরায়েলি গণমাধ্যমগুলো জানায়, দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে। এর কিছুক্ষণ পরেই যুদ্ধবিরতি সম্মতি নিয়ে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেয় ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়।
কাফি
আন্তর্জাতিক
অবশেষে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি শুরু

টানা প্রায় দুই সপ্তাহের সংঘাতের পর ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে। ইরান ও ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম যুদ্ধবিরতি শুরুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। তবে সময় ও শর্ত নিয়ে বিভ্রান্তি রয়ে গেছে।
এর আগে ইসরায়েল ও ইরান একটি ‘সম্পূর্ণ ও সর্বাত্মক’ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে বলে সামাজিক মাধ্যমে দেওয়া এক ঘোষণায় জানান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মঙ্গলবার (২৪ জুন) এই তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
সিএনএন বলছে, ইরান ও ইসরায়েলের কয়েকটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। তবে এই যুদ্ধবিরতি ঠিক কখন এবং কী শর্তে শুরু হয়েছে, তা নিয়ে এখনও স্পষ্টতা আসেনি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রথমে একটি সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট দিয়ে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন এবং জানান— এটি ঘোষণার প্রায় ছয় ঘণ্টা পর কার্যকর হবে। তার হিসাবে, রাত ১২টা (ইস্টার্ন টাইম) নাগাদ যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার কথা।
এর ঠিক কিছু সময় পর, ইরানি রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম প্রেস টিভি শিরোনামে জানায়, “ইসরায়েল অধিকৃত এলাকায় ইরানের চার দফা হামলার পর যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে।” ইরানের আধা-সরকারি বার্তাসংস্থা তাসনিম তাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে এক লাইনের বার্তায় জানায়, যুদ্ধবিরতি এখন “বাস্তবায়নের পর্যায়ে” প্রবেশ করেছে।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম চ্যানেল ১২ ও ওয়াইনেট-ও জানিয়েছে যে যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে। তবে ইরানের রাষ্ট্রীয় মিডিয়া একধাপ এগিয়ে দাবি করেছে, এই যুদ্ধবিরতি “শত্রুর ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে”, যদিও সুনির্দিষ্ট সময় উল্লেখ করেনি তারা।
এদিকে, ইসরায়েল সরকার এখন পর্যন্ত যুদ্ধবিরতি নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেয়নি, যার ফলে দ্বিধা ও অনিশ্চয়তা এখনও রয়ে গেছে।
আন্তর্জাতিক
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩

মঙ্গলবার সকালে পরপর তিন দফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের দক্ষিণে তিনজন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির ফায়ার অ্যান্ড রেসকিউ সার্ভিস। বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ইসরায়েলের জরুরি সেবা সংস্থা ম্যাগেন ডেভিড আদম ঘটনাস্থলের বর্ণনা দিয়ে জানায়, যে এলাকায় হামলা হয়েছে সেখানে গিয়ে আমরা দেখতে পেয়েছি কালো ধোঁয়া উড়ছে। সামনের দিকে এগোতেই দেখতে পাই একাধিক ভবনে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের ঘটনা ঘটেছে। একটি ভবনের বাইরে একজনকে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেছি। ভবনের ভেতর ঢোকার পর আমরা একজন নারী ও এক পুরুষকে অচেতন অবস্থায় পাই।
ইসরায়েলের জরুরি সেবা বিভাগ জানিয়েছে, হামলায় আহতদের জন্য জরুরি চিকিৎসা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া হামলার পর যারা ভবন থেকে বেরিয়ে এসেছে তাদেরও স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়েছে।
এর আগে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের পর ইসরায়েলে সাইরেন বাজছে। এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কিছুক্ষণ আগে ইরানের ভূখণ্ডের দিক থেকে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার বিষয়টি শনাক্ত করেছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী এবং এটি প্রতিহত করতে কাজ করছে তারা।
ইরান থেকে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সতর্কতা পাওয়ার পর ইসরায়েলি বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়েছে এবং পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদে থাকতে বলা হয়েছে।