কর্পোরেট সংবাদ
রমজানে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কাছে অনুদান পৌঁছে দেয়া যাচ্ছে বিকাশে

প্রতিবছর পবিত্র রমজান মাসে সার্মথ্যবানরা দান-সদকার মাধ্যমে সমাজের দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর সুযোগ পান। ইসলামে দান-সদকা ও অন্যকে সহযোগিতার গুরুত্ব অপরিসীম। পবিত্র এই মাসে দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিতদের জন্য সাহরি ও ইফতার করা অনেক সময় কঠিন হয়ে পড়ে। তাদের এই কষ্ট কিছুটা হলেও লাঘব করার জন্য দেশজুড়ে কাজ করে যাচ্ছে অনেক দাতব্য ও স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান।
গত কয়েক বছর ধরে জনহিতৈষী বিভিন্ন দাতব্য প্রতিষ্ঠানকে অর্থ সহায়তা পাঠানোর প্রক্রিয়া সহজ করার কাজ করে যাচ্ছে বিকাশ। এ কারণে রমজানের পাশাপাশি বছরজুড়েই অনুদান দিয়ে বিভিন্ন জনহিতৈষী কার্যক্রমে যুক্ত থাকতে পারছেন বিকাশ গ্রাহকরা।
বর্তমানে বিকাশ অ্যাকাউন্ট থেকে মোট ২৮টি দাতব্য প্রতিষ্ঠানে অনুদান দেয়া যাচ্ছে। যার মাঝে অন্যতম- মির্জাপুর এক্স ক্যাডেট্স এসোসিয়েশন, ডুনেশন ফাউন্ডেশন ট্রাস্ট, এসওএস চিলড্রেন ভিলেজ বাংলাদেশ, প্রথম আলো ট্রাস্ট, জাগো ফাউন্ডেশন, তাসাউফ ফাউন্ডেশন, শক্তি ফাউন্ডেশন, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, সাজিদা ফাউন্ডেশন, কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন, ন্যাশনাল লিভার ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ, আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন, আইসিডিডিআরবি, ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন, ব্র্যাক, সেন্টার ফর যাকাত ম্যানেজমেন্ট, বাংলাদেশ থ্যালাসেমিয়া ফাউন্ডেশন, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম, ইত্যাদি।
অনুদান দিতে গ্রাহককে বিকাশ অ্যাপের ‘অন্যান্য সেবাসমূহ’ অংশ থেকে ‘ডোনেশন’ আইকনে ক্লিক করতে হবে। যে প্রতিষ্ঠানকে অনুদান দিতে চান তা নির্বাচন করে নাম, ইমেইল আইডি ও অনুদানের পরিমান উল্লেখ করে সাবমিট করতে হবে। গ্রাহক চাইলে “পরিচয় দিতে অনিচ্ছুক” অপশন নির্বাচন করে নিজের পরিচয় গোপনও রাখতে পারবেন। পরের ধাপে বিকাশ পিন নম্বর দিয়ে অনুদান কার্যক্রম শেষ করার পর একটি প্রাপ্তি স্বীকারপত্র পেয়ে যাবেন গ্রাহক।
যে প্রতিষ্ঠানে গ্রাহক অনুদান দিচ্ছেন সে প্রতিষ্ঠানটি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাবে প্রতিষ্ঠানটির নামের নিচে ‘আরো জানুন’ অংশে ক্লিক করে। আবার অনুদানের অর্থ কোথায় ব্যয় হচ্ছে সে তথ্য জানার জন্য অনুদান শেষে প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে দেয়া ই-মেইলে যোগাযোগ করতে পারবেন দাতারা। বিকাশ অ্যাপের পাশাপাশি গ্রাহক চাইলে https://www.bkash.com/products-services/donation ওয়েব ঠিকানা থেকেও পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে অনুদান বিকাশ করতে পারবেন।
দাতব্য প্রতিষ্ঠানগুলোর অনুদান সংগ্রহ আরো সহজ করতে এবং গ্রাহকদের ঘরে বসেই অনুদান দেয়ার সুযোগ করে দিতে এই উদ্যোগ নেয় বিকাশ। উল্লেখ্য, দাতা-গ্রহীতাদের প্রযুক্তির মাধ্যমে সংযুক্ত করতে এবং অনুদান দেয়াকে আরো সহজ করতে ২০২০ সালে বিকাশ অ্যাপে যুক্ত হয় ‘ডোনেশন’ আইকন। দেশের যেকোন প্রান্ত থেকে যেকোন সময়ে মাত্র কয়েক ট্যাপে বিকাশের সাথে যুক্ত দাতব্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে যাকাত বা ফিতরা থেকে শুরু করে এতিম, ছিন্নমূল, দিনমজুর ও অতিদরিদ্র পরিবারের জন্য খাদ্য, শিক্ষা ও চিকিৎসা সহায়তা ইত্যাদি খুব সহজেই পৌঁছে দিতে পারছেন বিকাশ গ্রাহকরা।
কাফি

কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের রংপুর ও বগুড়া জোনের অর্ধ-বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির রংপুর ও বগুড়া জোনের অর্ধ-বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২ আগস্ট) ব্যাংকের রংপুর জোনাল অফিস কনফারেন্স হলে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর (চলতি দায়িত্ব) মো. ওমর ফারুক খান সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর কে.এম. মুনিরুল আলম আল-মামুন। রংপুর জোনপ্রধান মো. মতিয়ুর রহমানের সভাপতিত্বে সম্মেলনে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন বগুড়া জোনপ্রধান শিকদার মো. শিহাবুদ্দীন। সম্মেলনে জোনদ্বয়ের অধীন শাখাসমূহের প্রধান ও প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী ও কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
এনআরবিসি ব্যাংকের কুমিল্লা জোনে টাউন হল মিটিং

এনআরবিসি ব্যাংকের কুমিল্লা জোনে টাউন হল মিটিং অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (১ আগস্ট) ফেনীর একটি হোটেলে এটি অনুষ্ঠিত হয়। টাউন হল মিটিংয়ে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া।
অনুষ্ঠানে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মো. তৌহিদুল আলম খান, ডিএমডি ও সিএফও হারুনুর রশীদ, কুমিল্লা জোনাল হেড কাজী মোহাম্মদ জিয়াউল করীমসহ শাখা-উপশাখাগুলোর সকলস্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া বলেন, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চাঁদপুর ও ফেনীর সমন্বয়ে গঠিত কুমিল্লা জোনের বিদ্যমান শ্রেণিকৃত ঋণ ৫ শতাংশ থেকে শূন্যে নামিয়ে আনতে হবে। ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে নিয়মনীতির অনুসরণ, স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। অন্যদিকে ঋণশৃঙ্খলা অনুসরণের মাধ্যমে গুণগত মানসম্পন্ন সম্পদ বাড়াতে হবে। ঋণ আদায় বাড়াতে প্রয়োজনীয় আইনগত পদ্ধতির প্রয়োগ করতে হবে। এতে কর্পোরেট সুশাসন ও কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত হবে এবং সাথে সাথে ব্যাংকের মুনাফা বৃদ্ধিসহ অন্যান্য সূচকে অগ্রগতি হবে।
এছাড়া তিনি সুদবিহীন ও স্বল্প সুদের আমানতের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের মাধ্যমে তহবিল ব্যয় কমিয়ে আনা এবং সিএমএসএমই খাতে ঋণ প্রবাহ বৃদ্ধির উপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মো. তৌহিদুল আলম খান বলেন, প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত আমাদের ব্যাংকের বিপুল সংখ্যক শাখা-উপশাখা রয়েছে। কুমিল্লায় বড় শিল্পের পাশাপাশি অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (সিএমএসএমই) রয়েছে। এছাড়া মৎস্যচাষ ও কৃষিভিত্তিক শিল্পের দ্রæত প্রসার ঘটছে কুমিল্লাতে। এই অঞ্চলের শাখা ও উপশাখাগুলোর মাধ্যমে এসবখাতের উন্নয়নে সার্বিক সেবা কার্যক্রম আরও বাড়াতে হবে। বিপুল সংখ্যক প্রবাসীদের তাদের প্রয়োজন বিবেচনা করে ব্যাংকিং সেবা বিস্তার ঘটাতে হবে।
কর্পোরেট সংবাদ
এবি ব্যাংকে এএমএল ও সিএফটি অ্যাওয়ারনেস প্রোগ্রাম

এবি ব্যাংক পিএলসি এএমএল এবং সিএফটি অ্যাওয়ারনেস প্রোগ্রাম শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। সম্প্রতি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এটি অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের বিএফআইইউর পরিচালক মো. মফিজুর রহমান খান চৌধুরী এবং অতিরিক্ত পরিচালক সাজ্জাদ হোসেন।
অনুষ্ঠানে এবি ব্যাংক পিএলসির চেয়ারম্যান কাইজার এ. চৌধুরী, পরিচালনা পর্ষদের সকল সদস্যবৃন্দ এবং ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সৈয়দ মিজানুর রহমানসহ সিনিয়র ম্যানেজমেন্টের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংক নোয়াখালী জোনের অর্ধ-বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির নোয়াখালী জোনের অর্ধ-বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সম্প্রতি ব্যাংকের নোয়াখালী জোনাল অফিস কনফারেন্স হলে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন নোয়াখালী জোনপ্রধান মো. আনোয়ার হোসেন।
ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মজুমদার সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. মাকসুদুর রহমান এবং সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. আনিসুল হক।
সম্মেলনে জোনের অধীন শাখাসমূহের প্রধান, নির্বাহী ও কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
কর্পোরেট সংবাদ
গ্রাহক সেবা বাড়াতে বাংলালিংক ও বিকাশের চুক্তি

উন্নত ডিজিটাল সেবার মাধ্যমে গ্রাহকদের স্বাচ্ছন্দ্য বৃদ্ধিতে দেশের বৃহত্তম মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বিকাশের সাথে এক কৌশলগত অংশীদারিত্ব করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল অপারেটর বাংলালিংক। এ অংশীদারিত্বের ফলে, গ্রাহকেরা এখন বিকাশের মাধ্যমে এসএমএস-ভিত্তিক সমাধান, ডেটা প্যাকেজ সেবা ও সহজ পেমেন্ট সুবিধা উপভোগ করবেন।
সম্প্রতি, রাজধানীর গুলশানে অবস্থিত বাংলালিংকের প্রধান কার্যালয় টাইগার’স ডেন’ -এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এ অংশীদারিত্বের মাধ্যমে দেশজুড়ে সবার কাছে ডিজিটাল সুবিধা পৌঁছে দেয়া ও ডিজিটাল প্রযুক্তির গ্রহণযোগ্যতা বাড়ানোর লক্ষ্যে এই দুই সেবাখাতের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান দু’টি নিজেদের অভিজ্ঞতা ও সক্ষমতা নিয়ে এগিয়ে যাবে।
এ অংশীদারিত্বের ফলে দু’টি প্রতিষ্ঠান সেবার অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ করা ও দ্রুত লেনদেন সুবিধা নিশ্চিত করার মাধ্যমে ডিজিটাল সুবিধাকে আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে এবং ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তির প্রসারে সম্মিলিতভাবে কাজ করেবে, যা দেশের ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল ইকোসিস্টেমে আরও বেশি গ্রাহককেন্দ্রিক, সহজ ও স্মার্ট সেবা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে বাংলালিংক ও বিকাশের অঙ্গীকারের প্রতিফলন।
এবিষয়ে বাংলালিংকের চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান বলেন, দেশে ডিজিটাল উদ্ভাবনে শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে, আমরা উন্নত আইসিটি সমাধান ও নিরবচ্ছিন্ন কানেক্টিভিটি সেবার মাধ্যমে ডিজিটাল রূপান্তরকে ত্বরান্বিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিকাশের সাথে আমাদের অংশীদারিত্ব, গ্রাহকদের স্বাচ্ছন্দ্য এবং দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এ যৌথ লক্ষ্যেরই প্রতিফলন। বাংলালিংকের ডিজিটাল সেবাদানে অভিজ্ঞতা এবং বিকাশের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সল্যুশনে দক্ষতাকে একত্রিত করে আমরা ব্যবহারকারীদের জন্য আরও বেশি চাহিদা পূরণে এবং একটি আরও আধুনিকবাংলাদেশ গঠনে অর্থবহ অবদান রাখতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
বিকাশের চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার মঈনুদ্দিন মোহাম্মদ রাহগীর বলেন, একটি গ্রাহককেন্দ্রিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিকাশ বিশ্বাস করে, এই ধরণের অংশীদারিত্ব দীর্ঘমেয়াদে গ্রাহকদের জন্য ইতিবাচক অবদান রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালক করে। বাংলালিংকের মতো অংশীদারদের সাথে কাজ করার মাধ্যমে আমরা আস্থার পরিবেশ গড়ে তুলব, যেখানে গ্রাহকরা নিরবচ্ছিন্ন ও নির্ভরযোগ্য সেবা উপভোগ করবেন এবং সহজ আর্থিক সমাধান উপভোগ করবেন, যা তাদের জীবনকে আরও সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় করে তুলবে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে তারা বাংলাদেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক ও গ্রাহককেন্দ্রিক করার বিষয়ে ভবিষ্যৎ অংশীদারিত্বের সুযোগ নিয়ে আলোচনা করেন।
অনুষ্ঠানে বাংলালিংকের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির এন্টারপ্রাইজ বিজনেস ডিরেক্টর রুবাইয়াত এ. তানজিন; হেড অব কি সেগমেন্ট সাদ মোহাম্মদ ফাইজুল করিম; হেড অব সেলস প্ল্যানিং অ্যান্ড অপারেশনস মোহাম্মদ আহাসুন হাবিব; কর্পোরেট গ্রুপ ম্যানেজার এস. এম. ফাহাদুজ্জামান এবং কর্পোরেট অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার এস. এম. রাশেদুজ্জাহান।
বিকাশের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ; ইভিপি ও হেড অব সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট মোহাম্মদ রাশেদুল আলম; টেকনোলজি ও জেনারেল প্রোকিউরমেন্ট বিভাগের জেনারেল ম্যানেজার ফয়সাল বিন রায়হান; এসসি গভর্নেন্স অ্যান্ড কন্ট্র্যাক্ট ম্যানেজমেন্ট ম্যানেজার মশিউর রহমান; এবং এসসি গভর্নেন্স অ্যান্ড কন্ট্রাক্ট ম্যানেজমেন্ট অফিসার তানজিদ হাসান ফাহিম।