পুঁজিবাজার
দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বিএসইসি ও তালিকাভুক্ত কোম্পানিসহ ব্রোকারেজ হাউজের বৈঠক

দক্ষিণ আফ্রিকায় রোড শো পরবর্তী প্রথম সে দেশের ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে এসেছে। বাংলাদেশের সঙ্গে বিনিয়োগ ও বাণিজ্য সম্পর্ক আরও জোরদার করতেই এই বৈঠক করেছে দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যবসায়ী এ প্রতিনিধি দল। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন ও পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কোম্পানি এবং শেয়ারবাজারের ব্রোকারেজ হাউজগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গেও বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কোম্পানির প্রতিনিধিরা বাংলাদেশে বিনিয়োগের সম্ভাবনা ও সুযোগের তথ্য তুলে ধরেন এই বৈঠকের মাধ্যমে। মঙ্গলবার (১২ মার্চ) দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল প্রথমে বিএসইসি ও বিডার যৌথ উদ্যোগে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম এই বৈঠকটি বিএসইসির মাল্টিপারপাস হলে অনুষ্ঠিত হয়। এরপর রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে একাধিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সূত্র জানায়, সভায় দক্ষিণ আফ্রিকা-ইন্ডিয়ান ওশান রিম বিজনেস ফোরামের (আইওআরবিএফ) সভাপতি নকুথুলা পেশেন্স নদলভুর নেতৃত্বে অংশ নেন দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদল। এসময় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত উল-ইসলাম, কমিশনার শেখ সামসুদ্দিন আহমেদ, আব্দুল হালিম, ড. মিজানুর রহমান ও ড. রুমানা হক। এছাড়াও বেজা, বেপজা, বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা বৈঠকে অংশ নেন। এছাড়াও বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যবসায়িগোষ্ঠীর প্রতিনিধিগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র মতে, সভায় অংশ নেয়া পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোর মধ্যে বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম, জেমিনি সি ফুড, ওয়ালটন গ্রুপ, নাহি অ্যালুমিনিয়াম কম্পোজিট প্যানেল, বিবিএস ক্যাবলস, প্রাণ অ্যাগ্রো, এসিআই অ্যাগ্রো, স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজ, মেঘনা গ্রুপ, পারটেক্স ক্যাবলসের পরিচালক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা আলোচনায় অংশ নেন।
সূত্র জানায়, এসময় বৈঠকে অংশ নেয়া ব্রোকারেজ হাউজগুলোর মধ্যে ছিল সিটি ব্রোকারেজ, ইউসিবি স্টক ব্রোকারেজ, ব্র্যাক ইপিএল স্টক ব্রোকারেজ, লংকাবাংলা সিকিউরিটিজের পরিচালকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এছাড়াও ব্যবসায়ি সংগঠনগুলোর মধ্যে ছিল এফবিসিসিআই, বিজিএমইএ, বেসিস, বিকেএমইএ, বিজিএমইএ বিশ্ববিদ্যালয় ও বুটেক্স এর প্রতিনিধিরা।
সূত্র জানায়, সভায় বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সম্ভাবনা ও সুযোগ-সুবিধার বিষয় তুলে ধরেন সংশ্লিষ্ট খাতের কোম্পানিগুলোর প্রতিনিধিরা। ফলে বাংলাদেশের বৈদেশিক ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপক সম্প্রসারনের সম্ভাবনার ইঙ্গিত দিচ্ছেন উভয় দেশের প্রতিনিধিরা।
এসএম

পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষে ওয়ালটন

বিদায়ী সপ্তাহে (২৮ সেপ্টেম্বর-৩০ সেপ্টেম্বর) শেয়ারবাজারে তিন কর্মদিবস লেনদেন হয়েছে। এসময়ে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) দর পতনের শীর্ষ তালিকায় উঠে এসেছে ওয়ালটন হাইটেক। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির দর কমেছে ৪৭ টাকা ৫০ পয়সা বা ১০.১৬ শতাংশ।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
পতনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিষ্ঠানটির দর কমেছে ৫০ পয়সা বা ৭.৫৮ শতাংশ। আর পতনের শীর্ষ তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে তাল্লু স্পিনিং। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিষ্ঠানটির দর কমেছে ৫০ পয়সা বা ৭.৫৮ শতাংশ।
এছাড়া, সাপ্তাহিক পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ইনটেক অনলাইনের ৭.৫৭ শতাংশ, ই-জেনারেশনের ৬.৮৩ শতাংশ, সি পার্ল রিসোর্টের ৬.৬০ শতাংশ, মিরাকল ইন্ডাষ্ট্রিজের ৬.৪৫ শতাংশ, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের ৬.৪৩ শতাংশ, আইএসএনের ৬.২৮ শতাংশ এবং নাভানা সিএনজির ৬.২৩ শতাংশ দর কমেছে।
কাফি
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক

বিদায়ী সপ্তাহে (২৮ সেপ্টেম্বর-৩০ সেপ্টেম্বর) শেয়ারবাজারে তিন কর্মদিবস লেনদেন হয়েছে। এসময়ে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে এসেছে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিষ্ঠানটির দর বেড়েছে ৬০ পয়সা বা ৩০ শতাংশ।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিষ্ঠানটির দর বেড়েছে ১ টাকা বা ২৯.৪১ শতাংশ। আর তালিকার তৃতীয় স্থানে ৯০ পয়সা বা ২৯.০৩ শতাংশ দর বৃদ্ধি নিয়ে অবস্থান করছে এক্সিম ব্যাংক।
এছাড়া, সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ২০ শতাংশ, ইউনিয়ন ব্যাংকের ১৮.৭৫ শতাংশ, পিপলস লিজিংয়ের ১৮.১৮ শতাংশ, ফার্স্ট ফাইন্যান্সের ১৭.৩৯ শতাংশ, কে অ্যান্ড কিউয়ের ১৭.১৮ শতাংশ, ফারইস্ট ফাইন্যান্সের ১৬.৬৭ শতাংশ এবং ন্যাশনাল ফিড মিলের ১৬.১৬ শতাংশ দর বেড়েছে।
কাফি
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক

বিদায়ী সপ্তাহে (২৮ সেপ্টেম্বর -৩০ সেপ্টেম্বর) শেয়ারবাজারে তিন কর্মদিবস লেনদেন হয়েছে। এসময় প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাপ্তাহিক লেনদেনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে ব্র্যাক ব্যাংক। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৮ কোটি ৪৮ লাখ টাকার। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৪.৫৯ শতাংশ।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ওরিয়ন ইনফিউশন। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ২৪ কোটি ১২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩.৮৯ শতাংশ।
লেনদেনের তৃতীয় স্থানে জায়গা করে নিয়েছে সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে প্রতিদিন গড়ে কোম্পানিটির ২৩ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩.৭৫ শতাংশ।
এছাড়া, সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রতিদিন গড়ে সোনালী পেপারের ২২ কোটি ৬ লাখ টাকা, খান ব্রাদার্স পিপি ব্যাগের ১৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা, প্রগতি লাইফের ১৬ কোটি ৫৯ লাখ টাকা, সিভিও পেট্রো কেমিক্যালের ১২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা, ফারইস্ট নিটিংয়ের ১২ কোটি ৩১ লাখ টাকা, সিম টেক্সের ১১ কোটি ৯৫ লাখ টাকা এবং কেঅ্যান্ডকিউর ১১ কোটি ৯৩ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে।
পুঁজিবাজার
ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ১ হাজার ৬১৪ কোটি টাকা

শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে দেশের পুঁজিবাজারে গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার লেনদেন বন্ধ ছিলো। অর্থাৎ চলতি সপ্তাহে পুঁজিবাজারে কার্যদিবস বিবেচিত হবে তিনটি। এর মধ্যে দুই দিনেই বাজার উর্ধ্বমূখী ছিলো। এতে ডিএসইর প্রধান সূচক ও বাজার মূলধন বেড়েছে। তিনদিনে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন বেড়েছে ১ হাজার ৬১৪ কোটি টাকার বেশি।
পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সমাপ্ত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ২৩ হাজার ৪৪৮ কোটি টাকা। আর সপ্তাহ শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ২৫ হাজার ৬৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ১ হাজার ৬১৪ কোটি টাকা বা ০ দশমিক ২২ শতাংশ ।
বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ০ দশমিক ৬৬ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ০১ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ২১ দশমিক ২০ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ০১ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ০ দশমিক ৫১ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ০৪ শতাংশ।
আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৮৬০ কোটি ৩২ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৯১৮ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ১ হাজার ৫৮ কোটি ৫১ লাখ টাকা।
প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ৩৬ কোটি ৩৪ লাখ টাকা বা ৬ দশমিক ২৩ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৬২০ কোটি ১০ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৫৮৩ কোটি ৭৬ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০টি কোম্পানির, কমেছে ২১৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এসএম
পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারে বেড়েছে বিদেশি বিনিয়োগকারীর সংখ্যা

দেশের পুঁজিবাজারে বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীর সংখ্যা দীর্ঘদিন ধরেই কমছিল। তবে বিদেশিদের পুঁজিবাজার ছাড়ার প্রবণতা বন্ধ হয়েছে। সেইসঙ্গে বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের সংখ্যা বাড়ছে। সদ্য-সমাপ্ত সেপ্টেম্বর মাসে বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাব বেড়েছে ৪০টি। সেইসঙ্গে বেড়েছে স্থানীয় বিনিয়োগকারীর সংখ্যা।
২০২৩ সাল থেকে শেয়ারবাজারে বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীর সংখ্যা কমতে শুরু করে। ওই বছরের নভেম্বর থেকে বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা ধারাবাহিকভাবে শেয়ারবাজার ছাড়তে থাকেন, যা অব্যাহত থাকে চলতি বছরের আগস্ট মাসেও। তবে সেপ্টেম্বর মাসে এসে বিদেশি ও প্রবাসীদের বিও হিসাব বাড়তে দেখা গেলো।
বিও হল শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য ব্রোকারেজ হাউজ অথবা মার্চেন্ট ব্যাংকে একজন বিনিয়োগকারীর খোলা হিসাব। এ বিও হিসাবের মাধ্যমেই বিনিয়োগকারীরা শেয়ারবাজারে লেনদেন করেন। বিও হিসাব ছাড়া শেয়ারবাজারে লেনদেন করা সম্ভব নয়। বিও হিসাবের তথ্য রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পালন করে সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল)।
সিডিবিএলের তথ্যানুযায়ী, বর্তমানে (৩০ সেপ্টেম্বর) শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখ ৫২ হাজার ২২৭টি, যা গত ৩১ আগস্ট ছিল ১৬ লাখ ৪৫ হাজার ৪০১টি। এ হিসাবে গত এক মাসে শেয়ারবাজারে বিও হিসাব বেড়েছে ৬ হাজার ৮২৬টি।
বর্তমানে বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের নামে বিও হিসাব আছে ৪৩ হাজার ৮০১টি। গত ৩১ আগস্ট বিদেশি ও প্রবাসীদের নামে বিও হিসাব ছিল ৪৩ হাজার ৭৬১টি। অর্থাৎ গত এক মাসে বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব বেড়েছে ৪০টি।
এখন বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বাড়লেও, এর আগে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগকারী শেয়ারবাজার ছেড়েছেন। বিদেশিদের বাংলাদেশের শেয়ারবাজার ছাড়ার প্রবণতা শুরু হয় ২০২৩ নভেম্বর থেকে। ২০২৩ সালের ২৯ অক্টোবর বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের নামে বিও হিসাব ছিল ৫৫ হাজার ৫১২টি। এ হিসাবে ২০২৩ সালের ২৯ অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের শেয়ারবাজারে বিদেশি ও প্রবাসীদের নামে বিও হিসাব কম আছে ১১ হাজার ৭১১টি।
বিদেশি ও প্রবাসীদের পাশাপাশি সেপ্টেম্বর মাসে স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের সংখ্যাও বাড়ছে। সিডিবিএলের তথ্যানুযায়ী, বর্তমানে দেশি বিনিয়োগকারীদের নামে বিও হিসাব ১৫ লাখ ৯০ হাজার ৬৯৫টি, যা গত ৩১ আগস্টে ছিল ১৫ লাখ ৮৪ হাজার ১০৪টি। অর্থাৎ গত এক মাসে স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব বেড়েছে ৬ হাজার ৫৯১টি।
এখন শেয়ারবাজারে স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের সংখ্যা কিছুটা বাড়লেও এর আগে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগকারী শেয়ারবাজার ছেড়েছেন। ২০২৪ সালের শুরুতে শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব ছিল ১৭ লাখ ৭৩ হাজার ৫৫১টি। আর বর্তমানে বিও হিসাব আছে ১৬ লাখ ৫২ হাজার ২২৭টি। অর্থাৎ ২০২৪ সালের শুরু থেকে এ পর্যন্ত বিও হিসাব কমেছে ১ লাখ ২১ হাজার ৩২৪টি।