পুঁজিবাজার
সম্পদ মূল্য বেড়েছে কাগজ ও মুদ্রণ খাতের ৪ কোম্পানি
পুঁজিবাজারে কাগজ ও মুদ্রণ খাতে তালিকাভূক্ত কোম্পানি ৬টি। এর মধ্যে চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিক (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ৪টি কোম্পানি। এ খাতে আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা চারটি কোম্পানিরই সম্পদমূল্য (এনএভি) বেড়েছে। বাকি ২টি কোম্পানি হিসাববছরের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এই তথ্য জানা গেছে।
অর্থবছরের দুই প্রান্তিকে তথা ৬ মাসে সম্পদ মূল্য (এনএভি) বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানিগুলো হচ্ছে- পেপার প্রসেসিস, মনোস্পুল পেপার, বসুন্ধরা পেপার মিলস এবং হাক্কানি পাল্প অ্যান্ড পেপার মিলস লিমিটেড।
সূত্র মতে, কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সম্পদমূল্য বেড়েছে মনোস্পুল পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেডের। অর্থবছরের দুই প্রান্তিকে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৫৬ টাকা ৫৫ পয়সায়। অর্থবছরের শুরুতে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ছিল ৫২ টাকা ১৭ পয়সা। অর্থাৎ ৬ মাসের ব্যবধানে কোম্পানিটির সম্পদমূল্য বেড়েছে ৪ টাকা ৩৮ পয়সা।
পেপার প্রসেসিস অ্যান্ড প্যাকেজিং
অর্থবছরের দুই প্রান্তিকে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৭ টাকা ৯৩ পয়সা। অর্থবছরের শুরুতে সম্পদ মূল্য ছিল ৩৫ টাকা ৫০ পয়সা। অর্থাৎ ৬ মাসের ব্যবধানে কোম্পানিটির সম্পদমূল্য বেড়েছে ২ টাকা ৪৩ পয়সা।
বসুন্ধরা পেপার মিলস
হিসাবছরের দুই প্রান্তিকে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৭৯ টাকা ০১ পয়সায়। অর্থবছরের শুরুতে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ছিল ৭৭ টাকা ৫৪ পয়সা। অর্থাৎ ৬ মাসের ব্যবধানে কোম্পানিটির সম্পদমূল্য বেড়েছে ১ টাকা ৪৭ পয়সা।
হাক্কানি পাল্প অ্যান্ড পেপার মিলস
হিসাবছরের দুই প্রান্তিকে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২৪ টাকা ৬৩ পয়সায়। অর্থবছরের শুরুতে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ছিল ২৪ টাকা ৩৩ পয়সা। অর্থাৎ ৬ মাসের ব্যবধানে কোম্পানিটির সম্পদমূল্য বেড়েছে ০৩ পয়সা।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
এনআরবিসি ব্যাংক উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তর সম্পন্ন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসির উদ্যোক্তা প্রায় সাড়ে ১১ লাখ শেয়ার হস্তান্তর সম্পন্ন করেছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানির উদ্যোক্তা তানভীর এম.ও. রহমান চৌধুরীর বিও হিসাবে থাকা এনআরবিসি ব্যাংকের ১১ লাখ ৪৫ হাজার ৭৬৮টি শেয়ার তার বাবা ড. তৌফিক রহমান চৌধুরীকে উপহার হিসাবে প্রদান করেছেন। ডিএসইর ট্রেডিং সিস্টেমের বাইরে তারা শেয়ার হস্তান্তর করেন।
উল্লেখ্য, ড. তৌফিক রহমান কোম্পানিটির একজন উদ্যোক্তা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলসের নাম সংশোধনে সম্মতি
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলসের নাম সংশোধনে সম্মতি দিয়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) পিএলসি।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির নাম ‘বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলস কোম্পাানি লিমিটেড’ এর পরিবর্তে ‘বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলস পিএলসি’ রাখার প্রস্তাব অনুমোদন করেছে ডিএসই। ডিএসইতে কোম্পানিটির ট্রেডিং কোড ‘BSCCL’ এর পরিবর্তে ‘BSCPLC’ হবে।
আগামীকাল মঙ্গলবার (২১ মে) থেকে কোম্পানিটির নতুন নাম কার্যকর হবে। নাম সংশোধন ছাড়া কোম্পানিটির অন্যান্য বিষয় অপরিবর্তিত থাকবে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
আইএফআইসি ব্যাংকের বোনাস লভ্যাংশ অনুমোদন
পুঁজিবাজারে ব্যাংক খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ঘোষিত ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ অনুমোদন দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে কোম্পানিটি ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এবং পরিশোধিত মূলধন বাড়াতে শেয়ারহোল্ডারদের ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। এবার কোম্পানিটির বোনাস লভ্যাংশ বিতরণে সম্মতি দিয়েছে বিএসইসি।
প্রসঙ্গত, বিদ্যমান আইনে বিএসইসির অনুমোদন ছাড়া বোনাস লভ্যাংশ ইস্যু করা যায় না। আর বোনাস লভ্যাংশ অনুমোদনের ক্ষেত্রে বিএসইসি তা ইস্যুর যৌক্তিকতা যাচাই করে দেখে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ক্যাপিটাল গেইনের ওপর করারোপ না করার অনুরোধ ডিএসই চেয়ারম্যানের
শেয়ারবাজারের মূলধনী আয় বা ক্যাপিটাল গেইনের ওপর করারোপ না করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যানের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু। পুঁজিবাজারের বর্তমান ক্রান্তিকালে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ বিবেচনায় এই অনুরোধ জানানো হয়।
সোমবার (২০ মে) ডিএসই থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, করোনা মহামারী, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে অন্যসব খাতের মতো অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি দেশের পুঁজিবাজারেও নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। পুঁজিবাজারকে অধিকতর বিকশিত ও গতিশীল করতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ইতোমধ্যে আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটের অন্তর্ভুক্তির জন্য কর সংক্রান্ত কয়েকটি প্রস্তাবনা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে জমা দিয়েছে।
ক্যাপিটাল গেইনের ওপর এনবিআরের কর আরোপিতের খবর গণমাধ্যমে প্রকাশের প্রতি উদ্বেগ প্রকাশ করে ডিএসই জানায়, বিনিয়োগকারীদের ক্যাপিটাল গেইনের ওপর করারোপের সংবাদ পুঁজিবাজারে এক ধরনের ভীতি ও আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। এর প্রভাবে মার্কেট ক্রমাগত নিম্নমুখী হচ্ছে। তবে মূলধনী আয়ের ওপর করারোপ না করতে ইতোমধ্যে এনবিআরের চেয়ারম্যানকে অনুরোধ করেছেন ডিএসই চেয়ারম্যান।
প্রসঙ্গত, গত বছরের শুরুর দিকে বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন করে আইএমএফ। তারপর থেকেই তারা দেশের অর্থনৈতিক খাতে নানান পরামর্শ দিয়ে আসছে। তৃতীয় কিস্তির অর্থ ছাড়ের আগে অর্থনীতি পর্যালোচনা করতে এসে আইএমএফের প্রতিনিধি দল শেয়ারবাজার, শিল্প এবং তথ্যপ্রযুক্তি খাতে করছাড় বন্ধ করার পরামর্শ দেয়। এতেই ক্যাপিটাল গেইনের ওপর করারোপ করার বিষয়ে আলোচনা করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বা এনবিআর।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে দুই কোম্পানি
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানি গত ৩০ জুন,২০২৩ সমাপ্ত হিসাববছরে জন্য ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানি দুটি হচ্ছে- বারাকা পাওয়ার এবং বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড।
সূত্র মতে, কোম্পানি দুটি সমাপ্ত হিসাববছরের নগদ লভ্যাংশ বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে।
গত ৩০ জুন,২০২৩ সমাপ্ত হিসাববছরে বারাকা পাওয়ার ৫ শতাংশ এবং বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিলো।
এসএম