Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

শিল্প-বাণিজ্য

সিগারেটে কার্যকর করারোপে বাড়বে আয়: আতিউর রহমান

Published

on

ডিএসই

আসন্ন বাজেটে সিগারেটের দাম উল্লেখযোগ্য হারে বাড়িয়ে কার্যকর করারোপ করলে এটি বিক্রি থেকে গত অর্থবছরের তুলনায় ২৮ শতাংশ বা ১০ হাজার কোটি টাকা বাড়তি কর আসবে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে সিগারেটে কার্যকর করারোপের প্রস্তাব শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এমনটা জানায় বেসরকারি গবেষণা সংস্থা উন্নয়ন সমন্বয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সংবাদ সম্মেলনে সিগারেটে কার্যকর করারোপের প্রস্তাব তুলে ধরেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সম্পূরক আলোচনা করেন তামাকবিরোধী অর্থনীতিবিদদের মঞ্চ ‘বাংলাদেশ ইকোনমিস্টস ফর ইফেক্টিভ টোব্যাকো ট্যাক্সেশনের (বিইইটিসি) অর্থনীতিবিদ ড. রুমানা হক, গোলাম আহমেদ ফারুকী হোমায়রা আহমেদ ও ড. নাজমুল ইসলাম। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, সিগারেট ব্যবহার কমিয়ে আনার সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি হলো কার্যকর করারোপের মাধ্যমে এ ক্ষতিকারক পণ্যের খুচরা মূল্য বাড়িয়ে এগুলোর সহজলভ্যতা কমানো। বাংলাদেশে প্রতি বছর অল্প করে সিগারেটের দাম বাড়লেও সে তুলনায় মূল্যস্ফীতি ও মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি বেশি হওয়ায় সিগারেট সহজলভ্যই থেকে যাচ্ছে। এ প্রেক্ষাপটে আসন্ন ২০২৪-২৫ অর্থবছরে সিগারেটের দাম উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বাড়িয়ে এগুলোর ওপর কার্যকর করারোপের প্রস্তাব সামনে এনেছেন বিভিন্ন তামাকবিরোধী নাগরিক সংগঠন ও দেশী-বিদেশী গবেষক। এ প্রস্তাব বাস্তবায়িত হলে সিগারেট ব্যবহারের হার ১৫ দশমিক ১ শতাংশ থেকে কমে ১৩ দশমিক ৮ শতাংশে নেমে আসবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×
শেয়ার করুন:-

শিল্প-বাণিজ্য

ঢাকায় পর্যটন মেলা ৩০ অক্টোবর

Published

on

ডিএসই

দেশের সবচেয়ে বড় ভ্রমণ ও পর্যটন মেলা ১৩তম বাংলাদেশ ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ফেয়ার (বিটিটিএফ) আয়োজন করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন (টোয়াব)।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আগামী ৩০ অক্টোবর থেকে ১ নভেম্বর ২০২৫ তিন দিনব্যাপী এই মেলা অনুষ্ঠিত হবে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে (বিসিএফসিসি)।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রবিবার (২০ জুলাই) টোয়াব কার্যালয়ে এভিয়েশন অ্যান্ড ট্যুরিজম জার্নালিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশের (এটিজেএফবি) কার্যনির্বাহী কমিটির সঙ্গে এক আলোচনা সভায় এ কথা জানান টোয়াবের সভাপতি মোহাম্মদ রাফিউজ্জামান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এসময় তিনি বাংলাদেশের পর্যটন ব্যবসার নানা বাধাবিপত্তি ও সমস্যার কথা তুলে ধরেন। সাংবাদিকদের লেখনীর মাধ্যমে এসব সমস্যার বিষয়ে তুলে এনে এই খাতকে অনেকটা এগিয়ে নেওয়া সম্ভব বলে মন্তব্য করেন তিনি।

দেশের সবচেয়ে বড় ভ্রমণ ও পর্যটন মেলা ১৩তম বাংলাদেশ ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ফেয়ার (বিটিটিএফ) আয়োজন করতে যাচ্ছে

আলোচনায় টোয়াব সভাপতি বলেন, বাংলাদেশের পর্যটন খাতের রয়েছে অপার সম্ভাবনা, তবে এর পূর্ণ বাস্তবায়নে এখনও অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। যথাযথ অবকাঠামোর ঘাটতি, দক্ষ জনবলের অভাব, পরিকল্পিত পর্যটন নীতির প্রয়োগে দুর্বলতা, নিরাপত্তা ও পরিচ্ছন্নতা সংক্রান্ত সমস্যা—এসবই আমাদের পর্যটন শিল্পের বিকাশে অন্তরায় হয়ে আছে। এসব সমস্যার টেকসই সমাধানে সরকারি-বেসরকারি সমন্বিত উদ্যোগ, আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষণ ও গন্তব্য উন্নয়ন এখন সময়ের দাবি। টোয়াব ও সাংবাদিকদের সমন্বয়ে এই সমস্যাগুলোর ওপর আলোকপাত করে কার্যকর সমাধানের সুযোগ তৈরি করে দিতে পারে যা এই খাতকে সামনে এগিয়ে নিতে সহায়ক হবে।

পর্যটন মেলা নিয়ে তিনি বলেন, ২০০৭ সাল থেকে প্রতি বছর এই মেলার আয়োজন করে আসছে টোয়াব। দেশের পর্যটন খাতে তারা মূল অংশীদার হিসেবে কাজ করছে। মেলাটি শুধু দেশের পর্যটন শিল্পেই নয়, বরং প্রতিবেশী ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতেও ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশি-বিদেশি অংশগ্রহণকারীদের আগ্রহ বাড়ছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।

এ সময় এটিজেএফবির সভাপতি তানজিম আনোয়ার বলেন, বিটিটিএফ পর্যটন শিল্প বিকাশে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করছে। এই মেলার মাধ্যমে দেশি-বিদেশি পর্যটন উদ্যোক্তা ও অংশীজনদের মধ্যে সংযোগ সৃষ্টি হয়, যা পর্যটন শিল্পে বিনিয়োগ, নীতি সহায়তা এবং নতুন গন্তব্য প্রসারে ভূমিকা রাখে।

দেশের সবচেয়ে বড় ভ্রমণ ও পর্যটন মেলা ১৩তম বাংলাদেশ ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ফেয়ার (বিটিটিএফ) আয়োজন করতে যাচ্ছে

এবারের আয়োজনে আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণ বাড়ার যে আভাস পাওয়া যাচ্ছে, তা নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের পর্যটন খাতের জন্য ইতিবাচক ইঙ্গিত। এটিজেএফবি সবসময় এই খাতের টেকসই উন্নয়নের পক্ষে এবং আমরা এই আয়োজনের সফলতা কামনা করছি।

এটিজেএফবির সাধারণ সম্পাদক ও এশিয়ান টেলিভিশনের প্রধান প্রতিবেদক বাতেন বিপ্লব বলেন, পর্যটন উন্নয়নের জন্য শুধু মেলা আয়োজনই নয়, এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নীতিমালা, প্রচার ও আন্তর্জাতিক মানে পৌঁছাতে সক্ষম সেবা নিশ্চিত করাও জরুরি। বিটিটিএফের মতো প্ল্যাটফর্মগুলো বাংলাদেশের পর্যটনকে বিশ্ব-দরবারে তুলে ধরার সুযোগ তৈরি করে, তবে এর সুফল পেতে হলে আমাদের সামগ্রিক খাতকে আরও পরিকল্পিতভাবে এগিয়ে নিতে হবে।

এবারের আয়োজনে যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশ, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা, ভারত, নেপাল, ভুটান, পাকিস্তান, ফিলিপাইন এবং চীনসহ মোট ২২০টি স্টল থাকবে। থাকবে বিটুবি এক্সচেঞ্জ, রাউন্ড টেবিল আলোচনা, সেমিনার, গন্তব্য উপস্থাপনা, সংবাদ সম্মেলন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আয়োজকদের ভাষ্যে, এসব সুযোগ যেকোনো অংশগ্রহণকারীর জন্য উন্মুক্ত থাকবে।

পাশাপাশি, প্রতিবেশী দেশের বিভিন্ন ন্যাশনাল ট্যুরিজম অর্গানাইজেশন (এনটিও), বিদেশি ট্যুর অপারেটর ও অংশগ্রহণকারীদের আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে।

আলোচনা সভায় এটিজেএফবির সহ-সভাপতি রাজীব ঘোষ, যুগ্ম সম্পাদক মো. শফিউল্লাহ সুমন, সাংগঠনিক সম্পাদক জুলহাস কবীর ও আদনান রহমান, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আলতাব হোসেন, কার্যনির্বাহী সদস্য মাসুদ রুমি, রাশিদুল হাসান ও গোলাম মর্তুজা অন্তু উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও আরও উপস্থিত ছিলেন টোয়াবের ডিরেক্টর (ট্রেনিং অ্যান্ড রিসার্চ) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, ডিরেক্টর (প্রোপার্টি অ্যান্ড অ্যাসেটস) জিয়াউর রহমান জাকির, টোয়াবের সাবেক সভাপতি শিবলুল আজম কোরেশী প্রমুখ।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

শিল্প-বাণিজ্য

বাংলাদেশে শুল্কমুক্ত সুবিধা চেয়ে বিশাল তালিকা পাঠালো যুক্তরাষ্ট্র

Published

on

ডিএসই

বাংলাদেশে শুল্কমুক্ত সুবিধা চেয়ে পণ্যের ‘বিশাল’ তালিকা পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি (ইউএসটিআর) গতকাল রোববার তাকে এসব পণ্যের একটি তালিকা ই-মেইলের মাধ্যমে পাঠিয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাংলাদেশের ওপর আরোপিত ট্রাম্প-শুল্ক নিয়ে ওয়াশিংটন ডিসিতে অনুষ্ঠিত আলোচনায় অংশগ্রহণ শেষে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরার পর গতরাতে টেলিফোনে এ তথ্য জানান তিনি। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনও যুক্তরাষ্ট্র সরকারের প্রধান বাণিজ্য আলোচনাকারী সংস্থার সঙ্গে আলোচনার পর ঢাকায় ফিরেছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মাহবুবুর বলেন, ‘ওয়াশিংটন ডিসিতে ইউএসটিআরের সঙ্গে আলোচনার সময় কয়েকটি বিষয় ছাড়া প্রায় সব বিষয়ে উভয় দেশ একমত হয়েছে।’ কোন কোন পণ্যের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র শুল্কমুক্ত সুবিধা চেয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তালিকা বিশাল’। সুনির্দিষ্ট সংখ্যা তিনি তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে পারেননি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ বহু বছর ধরে অনেক মার্কিন পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দিয়ে আসছে। যেমন: তুলা, গম, সয়াবিন বীজ ও তেল এবং অন্যান্য কৃষিপণ্য আমদানিতে শুল্ক নেই।’

আরও পণ্য এই শুল্কমুক্ত তালিকায় যুক্ত করার এখতিয়ার এককভাবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নেই এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর মতামত নিতে আগামী শনিবার একটি বৈঠক হবে বলে জানান মাহবুবুর।

এরপর বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করবে, যাতে আগামী ১ আগস্ট থেকে ৩৫ শতাংশ ট্রাম্প-শুল্ক কার্যকর হওয়ার আগেই নতুন করে শুল্কহার চূড়ান্ত করা যায়।

যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত আলোচনায় ১০ থেকে ২০ শতাংশ হারে শুল্ক নির্ধারণের প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ। পরবর্তী বৈঠকও ওয়াশিংটন ডিসিতে হওয়ার কথা রয়েছে।

গত ২ এপ্রিল ট্রাম্প-শুল্কের ঘোষণা আসার পর বাংলাদেশ অনেক মার্কিন পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেওয়ার প্রস্তাব করে এবং উড়োজাহাজ, এলএনজি, তুলা, গম, সয়াবিনসহ অন্যান্য কৃষিপণ্য আমদানির পরিমাণ বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দেয়।

বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি করে থাকে। গত বছর বাংলাদেশ আট বিলিয়ন ডলারের বেশি পণ্য যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করেছে এবং দেশটি থেকে আমদানি করেছে দুই বিলিয়ন ডলারের পণ্য।

‘ফ্রেমওয়ার্ক ডিল’

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান গতকাল বলেছেন, ট্যারিফ ও নন-ট্যারিফ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনায় যাওয়ার আগে যুক্তরাষ্ট্র প্রথমে বাংলাদেশের সঙ্গে একটি ফ্রেমওয়ার্ক ডিল করতে চায়—যেখানে নিরাপত্তা উদ্বেগসহ বিভিন্ন বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

তিনি জানান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক নিয়ে আলোচনা শুধু বাণিজ্যে সীমাবদ্ধ নয়। তিনি বলেন, ‘তারা (যুক্তরাষ্ট্র) তাদের জাতীয় নিরাপত্তাকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে।’

তার মতে, যুক্তরাষ্ট্র মূল্যায়ন করছে যে বাংলাদেশ কীভাবে অন্যান্য দেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে একটি কাঠামো প্রস্তুত করা হচ্ছে এবং বিষয়টি আলোচনাধীন।’

ওয়াশিংটন ও ঢাকার মধ্যকার আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে এবং ট্রাম্প-শুল্ক কার্যকর হওয়ার আগেই আলোচনা শেষ হবে বলে প্রত্যাশা করেন তিনি।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

শিল্প-বাণিজ্য

আট মাস পর ভারত থেকে এলো ১০ টন কাঁচা মরিচ

Published

on

ডিএসই

দীর্ঘ আট মাস বন্ধ থাকার পর দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে ভারত থেকে দুটি ট্রাকে করে ১০ টনের বেশি কাঁচা মরিচ বাংলাদেশের হিলি স্থলবন্দরে প্রবেশ করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

হিলি স্থলবন্দর পরিচালনাকারী পানামা পোর্ট লিংক লিমিটেড সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বিকেলে বগুড়ার এন পি ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড নামের একটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ৩ টন ৫০০ কেজি ও হিলি স্থলবন্দরের মেসার্স সততা বাণিজ্যালয় নামের একটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ৬ টন ৭২০ কেজি কাঁচা মরিচ আমদানি করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

হিলি স্থলবন্দর সূত্রে জানা গেছে, সর্বশেষ গত বছরের ১৪ নভেম্বর হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে ৩টি ট্রাকে ৩১ টন ৮৩ কেজি কাঁচা মরিচ আমদানি হয়েছিল। এরপর ৭ মাস ২৬ দিন ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি বন্ধ ছিল।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

চলতি বছরের এপ্রিল থেকে মে মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত বিরামপুর ও আশপাশের উপজেলার খুচরা বাজারে কাঁচা মরিচ মানভেদে ৩০ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছিল। তবে মে মাসের শেষে দাবদাহের কারণে জমিতে থাকা কাঁচা মরিচ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে উৎপাদনও কমে যায়। ফলে সে সময় থেকে বিরামপুর ও হিলি বাজারে কাঁচা মরিচ খুচরা বাজারে মানভেদে ৬০ থেকে ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হয়েছিল। তবে গতকাল সকালে বিরামপুরের খুচরা বাজারে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ১৪০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হয়।

বিরামপুর পৌর শহরের নতুনবাজার এলাকায় সবজির পাইকারি বাজারের কাঁচা মরিচের ব্যবসায়ী মানিক হোসেন বলেন, গত মাসে খরার কারণে কাঁচা মরিচের উৎপাদন ব্যাহত হয়। এতে বাজারে সরবরাহ কমে গেছে, দামও বাড়তি। তিন দিন আগেও পাইকারিতে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ১০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। গতকাল সকালে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ (বিজলী প্লাস) ১৩০ টাকা পাইকারি দরে বিক্রি করেছি। ভারত থেকে কাঁচা মরিচের আমদানি বাড়লে বাজারে দামও কমবে।

হিলি স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ কেন্দ্রের উপসহকারী সঙ্গনিরোধ কর্মকর্তা ইউসুফ আলী বলেন, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে কাঁচা মরিচ আমদানির জন্য কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে এ পর্যন্ত তিনটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান আড়াই হাজার টন কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) পেয়েছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

শিল্প-বাণিজ্য

৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই প্রণোদনা পাবেন ব্যবসায়ীরা

Published

on

ডিএসই

চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) ৪৩ খাতে রপ্তানি প্রণোদনা ও নগদ সহায়তা আগের মতোই বহাল রেখেছে সরকার। জাহাজীকৃত পণ্যের ক্ষেত্রে রপ্তানি প্রণোদনা এবং নগদ সহায়তার হার পণ্যভেদে দশমিক ৩০ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ। এ নিয়ে সরকারের সিদ্ধান্তের পর বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল বৃহস্পতিবার এক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, তিন কারণে রপ্তানি খাতে আর্থিক প্রণোদনা সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাহারের সময়সীমা আরও পাঁচ মাস পিছিয়ে দিয়েছে সরকার। আগামী বছরের (২০২৬) জুলাই থেকে এটি কার্যকর করার কথা ছিল। এখন তা পিছিয়ে আগামী বছরের নভেম্বর মাস নির্ধারণ করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সূত্রটি জানায়, যে কারণে এই সময়সীমা পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে তা হলো, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের পণ্যের ওপর অধিক হারে শুল্কারোপ, স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানিতে ভারতের বিধিনিষেধ এবং গত বছর রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর শিল্প খাতে অস্থিরতা। বিগত সাত অর্থবছরে পণ্য রপ্তানি খাতে প্রণোদনা দেওয়ার পরিমাণ ছিল ৪৬ হাজার ৭১৫ কোটি টাকা। এই আর্থিক প্রণোদনার সিংহভাগ (৮০ ভাগের বেশি) পেয়েছে রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাকশিল্প।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার গত বছরের দুই দফায় রপ্তানি প্রণোদনা কমায়। তখন বলা হয়, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশ হবে। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) বিধিবিধান অনুসারে এলডিসি থেকে উত্তরণের পর কোনো ধরনের রপ্তানি প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা দেওয়া যায় না। এলডিসি থেকে উত্তরণের পর একবারে সহায়তা প্রত্যাহার করা হলে রপ্তানি খাত চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। তাই ধাপে ধাপে সহায়তা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

কোন খাতে কত প্রণোদনা
নগদ সহায়তার সবচেয়ে বড় সুবিধাভোগী তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাত। দেশি সুতা ব্যবহার করে উৎপাদিত তৈরি পোশাক নতুন বাজারে রপ্তানি করলে সর্বোচ্চ ৫ দশমিক ৯ শতাংশ প্রণোদনা মিলবে; যা গত বছরের জুনের আগে ছিল ৯ দশমিক ১ শতাংশ।

বর্তমানে দেশের দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানি খাত চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য। আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চামড়াজাত পণ্য রপ্তানিতে প্রণোদনা ১০ শতাংশ এবং ক্রাস্ট ও ফিনিশড লেদারে ৬ শতাংশ প্রণোদনা মিলবে। এ ছাড়া প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্যে নগদ সহায়তা ১০ শতাংশ মিলবে।

কয়েক বছর ধরেই পাট ও পাটজাত পণ্যের রপ্তানি কমছে। তারপরও বৈচিত্র্যময় পাটপণ্য রপ্তানিতে ১০ শতাংশ নগদ সহায়তা বহাল থাকবে। এ ছাড়া পাটজাত পণ্যে ৫ শতাংশ এবং পাট সুতায় প্রণোদনা মিলবে ৩ শতাংশ। একইভাবে হালকা প্রকৌশল পণ্য রপ্তানিতে নগদ সহায়তা ১০ শতাংশ, ওষুধের কাঁচামালে ৫ শতাংশ, বাইসাইকেল রপ্তানিতে ৩ শতাংশ এবং আসবাব পণ্য রপ্তানিতে নগদ সহায়তা থাকবে ৮ শতাংশ। এ ছাড়া হিমায়িত চিংড়ি, মোটরসাইকেল, ইলেকট্রনিকস, পেট বোতল ফ্লেক্স, জাহাজ, প্লাস্টিক পণ্য, হাতে তৈরি পণ্য যেমন হোগলা, খড়, আখ বা নারিকেলের ছোবড়া, তৈরি পোশাক কারখানার ঝুট, গরু, মহিষের নাড়ি, ভুঁড়ি, শিং ও রগ, কাঁকড়া, কুঁচে, আগর, আঁতর ইত্যাদি পণ্য রপ্তানিতেও নগদ সহায়তা আগের মতো থাকবে।

জানতে চাইলে নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, রপ্তানিতে নগদ সহায়তার অর্থ পেতে অনেক কাঠখড় পোহাতে হয় ব্যবসায়ীদের। এটি কমিয়ে আনতে প্রবাসী আয়ের বিপরীতে যেভাবে প্রণোদনা দেয়, সেভাবে রপ্তানিকারকদেরও দিতে পারে সরকার। তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের প্রতিযোগী দেশ ভারত বিভিন্নভাবে প্রণোদনা দিয়ে বিনিয়োগে উৎসাহ দিচ্ছে। তবে বাংলাদেশে ঘটছে উল্টো। এদিকে নিত্যনতুন চ্যালেঞ্জের পাশাপাশি খরচ বাড়লেও প্রণোদনা কমিয়ে দেওয়া হয়েছে।’

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

শিল্প-বাণিজ্য

আশুরায় হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রফতানি বন্ধ

Published

on

ডিএসই

পবিত্র আশুরা উপলক্ষে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য বন্ধ রয়েছে। তবে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্টে যাত্রী পারাপার কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রবিবার (৬ জুলাই) হিলি কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফএজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শাহিনুর ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি জানান, রোববার পবিত্র আশুরা উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকায় বন্ধ রয়েছে আমদানি-রফতানি বাণিজ্যসহ সকল কার্যক্রম। তবে ছুটি শেষে আগামীকাল সোমবার (৭ জুলাই) থেকে পুনরায় হিলি স্থলবন্দর দিয়ে দুদেশের মাঝে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য কার্যক্রম চালু হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×
শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার15 hours ago

ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ১.৯৪ শতাংশ

বিদায়ী সপ্তাহে (২৭ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও)...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার15 hours ago

সপ্তাহজুড়ে মিডল্যান্ড ব্যাংকের সর্বোচ্চ দরপতন

বিদায়ী সপ্তাহে (২৭ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক শেয়ার দর পতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে মিডল্যান্ড...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার16 hours ago

সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে রহিমা ফুড

বিদায়ী সপ্তাহে (২৭ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই) প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর বৃদ্ধির তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে রহিমা...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার16 hours ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক

বিদায়ী সপ্তাহে (২৭ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে সিটি ব্যাংক পিএলসি। ডিএসই...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার16 hours ago

ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের ইপিএস কমেছে ৪.১০ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ঢাকা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড গত ৩০ জুন,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২৫-জুন’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার1 day ago

বাজার মূলধনে যোগ হলো ৪ হাজার ২১৬ কোটি টাকা

চলতি সপ্তাহে পুঁজিবাজারে সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ার মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার1 day ago

ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্সের আয় বেড়েছে ৯৩ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২৫-জুন’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
৩১  
ডিএসই
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার6 hours ago

ইবি প্রশাসন জুলাই বিপ্লবীদের বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে: ছাত্রশিবির সভাপতি

ডিএসই
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার11 hours ago

ইবিতে ৫৩৭ কোটি ৭ লক্ষ টাকার প্রকল্পের অগ্রগতি বিষয়ে পর্যালোচনা সভা

ডিএসই
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার11 hours ago

ঝিনাইদহে ‘আমার চোখে জুলাই বিপ্লব’ কর্মসূচি

ডিএসই
কর্পোরেট সংবাদ11 hours ago

এনআরবিসি ব্যাংকের কুমিল্লা জোনে টাউন হল মিটিং

ডিএসই
আন্তর্জাতিক11 hours ago

আবারও ‘স্বাস্থ্যকর শহরের’ স্বীকৃতি পেলো মদিনা

ডিএসই
আন্তর্জাতিক11 hours ago

বিমান থেকে গাজায় ত্রাণসামগ্রী ফেলবে ইতালি

ডিএসই
সারাদেশ12 hours ago

অটোরিকশায় ট্রেনের ধাক্কা, নিহত ৪

ডিএসই
আইন-আদালত12 hours ago

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব‍্য-সাক্ষ্যগ্রহণ রবিবার, হবে লাইভ সম্প্রচার

ডিএসই
অর্থনীতি12 hours ago

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

ডিএসই
অন্যান্য12 hours ago

জাতীয়তাবাদের দ্বন্দ্ব, রাজনৈতিক অজ্ঞতা ও ভবিষ্যতের বাংলাদেশ

ডিএসই
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার6 hours ago

ইবি প্রশাসন জুলাই বিপ্লবীদের বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে: ছাত্রশিবির সভাপতি

ডিএসই
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার11 hours ago

ইবিতে ৫৩৭ কোটি ৭ লক্ষ টাকার প্রকল্পের অগ্রগতি বিষয়ে পর্যালোচনা সভা

ডিএসই
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার11 hours ago

ঝিনাইদহে ‘আমার চোখে জুলাই বিপ্লব’ কর্মসূচি

ডিএসই
কর্পোরেট সংবাদ11 hours ago

এনআরবিসি ব্যাংকের কুমিল্লা জোনে টাউন হল মিটিং

ডিএসই
আন্তর্জাতিক11 hours ago

আবারও ‘স্বাস্থ্যকর শহরের’ স্বীকৃতি পেলো মদিনা

ডিএসই
আন্তর্জাতিক11 hours ago

বিমান থেকে গাজায় ত্রাণসামগ্রী ফেলবে ইতালি

ডিএসই
সারাদেশ12 hours ago

অটোরিকশায় ট্রেনের ধাক্কা, নিহত ৪

ডিএসই
আইন-আদালত12 hours ago

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব‍্য-সাক্ষ্যগ্রহণ রবিবার, হবে লাইভ সম্প্রচার

ডিএসই
অর্থনীতি12 hours ago

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

ডিএসই
অন্যান্য12 hours ago

জাতীয়তাবাদের দ্বন্দ্ব, রাজনৈতিক অজ্ঞতা ও ভবিষ্যতের বাংলাদেশ

ডিএসই
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার6 hours ago

ইবি প্রশাসন জুলাই বিপ্লবীদের বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে: ছাত্রশিবির সভাপতি

ডিএসই
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার11 hours ago

ইবিতে ৫৩৭ কোটি ৭ লক্ষ টাকার প্রকল্পের অগ্রগতি বিষয়ে পর্যালোচনা সভা

ডিএসই
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার11 hours ago

ঝিনাইদহে ‘আমার চোখে জুলাই বিপ্লব’ কর্মসূচি

ডিএসই
কর্পোরেট সংবাদ11 hours ago

এনআরবিসি ব্যাংকের কুমিল্লা জোনে টাউন হল মিটিং

ডিএসই
আন্তর্জাতিক11 hours ago

আবারও ‘স্বাস্থ্যকর শহরের’ স্বীকৃতি পেলো মদিনা

ডিএসই
আন্তর্জাতিক11 hours ago

বিমান থেকে গাজায় ত্রাণসামগ্রী ফেলবে ইতালি

ডিএসই
সারাদেশ12 hours ago

অটোরিকশায় ট্রেনের ধাক্কা, নিহত ৪

ডিএসই
আইন-আদালত12 hours ago

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব‍্য-সাক্ষ্যগ্রহণ রবিবার, হবে লাইভ সম্প্রচার

ডিএসই
অর্থনীতি12 hours ago

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

ডিএসই
অন্যান্য12 hours ago

জাতীয়তাবাদের দ্বন্দ্ব, রাজনৈতিক অজ্ঞতা ও ভবিষ্যতের বাংলাদেশ