কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স পাঠিয়ে গাড়ি জেতার সুযোগ
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসিতে ট্রান্সফাস্টের মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠালে ডিজিটাল ড্র’র মাধ্যমে প্রতি ব্যাংকিং ডে-তে এক লক্ষ টাকা এবং ক্যাম্পেইন শেষে মেগা বিজয়ী প্রবাসীর জন্য রয়েছে ১৫০০ সিসির একটি প্রাইভেট কার জিতে নেয়ার সুযোগ।
প্রত্যেক বিজয়ীকে কো-ব্র্যান্ডেড কার্ডের মাধ্যমে এই টাকা প্রদান করা হবে। এ অফার চলবে ১২ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল ২০২৪ পর্যন্ত।
সম্প্রতি ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী প্রধান অতিথি হিসেবে ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট বিশেষ রেমিট্যান্স মার্কেটিং ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করেন।
অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার হিসেবে বক্তব্য দেন ট্রান্সফাস্টের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অফ ট্রান্সফার সলিউশন্স, মাস্টারকার্ড- অ্যালান মারকুয়ার্ড।
ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মিফতাহ উদ্দীনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর জেকিউএম হাবিবুল্লাহ ও মো. আলতাফ হুসাইন।
এসময় আরো বক্তব্য দেন ট্রান্সফাস্টে এশিয়া প্যাসিফিকের ডিরেক্টর সুদীপ্ত ঘোষ এবং স্বাগত বক্তব্য দেন ব্যাংকের ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিসেস উইং প্রধান মোহাম্মদ এহসানুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর এএফএম কামাল উদ্দীন, ক্যামেলকো তাহের আহমেদ চৌধুরীসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধতন নির্বাহীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া ব্যাংকের সকল জোনপ্রধান, শাখাপ্রধান ও উপশাখা ইনচার্জগণ ভার্চুয়াল প্লাটফর্মের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে সংযুক্ত ছিলেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ মোকাবিলায় পুলিশের দুর্বলতা ছিল: নাহিদ
তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেন, পুলিশের দুর্বলতা ছিল বলেই ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে ঘটনাটি সংঘর্ষের দিকে গেছে, এটা স্বীকার করছি। পুলিশ শিক্ষার্থীদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছে, কিন্তু সংঘর্ষে জড়ায়নি।
সোমবার (২৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা নাহিদ বলেন, পুলিশ একটি পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় আছে, সেই জায়গায় যখন এত এত শিক্ষার্থী নেমে এসেছে, পুলিশ শিক্ষার্থীদের মুখোমুখি হলে পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে যেতে পারত। পুলিশ শিক্ষার্থীদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছে, কিন্তু সংঘর্ষে জড়ায়নি। পরে পুলিশ এবং সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। পুলিশকে আরও সক্রিয় করতেই রদবদল করছি। কারও ব্যর্থতা থাকলে তাদেরও আমরা পরিবর্তন করব।
প্রথম আলোর ঘটনা প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, প্রথম আলো নিয়ে উত্তেজনা দেখতে পাচ্ছি। আজ অফিসে ভাঙচুর হয়েছে। আমাদের বক্তব্য গণমাধ্যমের প্রতি ক্ষোভ থাকলে শান্তিপূর্ণভাবে করুন। কোনো পত্রিকা ভাঙচুর করা আমরা সমর্থন করি না। এ ঘটনা পরে ঘটলে টলারেট করা হবে না।
তিনি আরও বলেন, ভাঙচুরের ঘটনায় যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মানুষের অভিযোগ থাকলে আইনগতভাবে তারা পদক্ষেপ নিতে পারে। আমরা আহ্বান জানাব অনাকাঙ্ক্ষিত বা নৈরাজ্যকর পরিস্থিতিতে জনগণ যেন অংশ না নেয়। বাংলাদেশের ভাবমূর্তি যেন নষ্ট হয়, এ রকম কাজ থেকে যেন আমরা বিরত থাকি।
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের ঘটনা প্রসঙ্গে স্থানীয় সরকার, যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, কয়েক দিন ধরে ঢাকার বিভিন্ন কলেজে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটছে। ঢাকা কলেজে এ রকম ঘটনা ঘটতে দেখেছি। আমরা বার বার আহ্বান জানাচ্ছি কোনো প্রকার উসকানিতে পা না দিতে। ছাত্ররা যেন ধৈর্য সহকারে যেকোনো সমস্যা কলেজ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বা সরকারের মধ্যে অংশীভূত হতে পারে। এর মাধ্যমে সমাধান করার আহ্বান জানাচ্ছি।
তিনি বলেন, আজ মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে যে হামলার ঘটনা ঘটেছে, ছয়দিন আগ থেকে এর সূত্রপাত। একজন শিক্ষার্থী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া ও সঠিক চিকিৎসা না পাওয়ার অভিযোগ থেকেই এ ঘটনা ঘটে। সেটা ছিল ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজের বিরুদ্ধে। এ ঘটনার পর হামলায় কারা কারা জড়িত, সেটা ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা চলমান। এ ধরনের ঘটনা কোনোভাবেই টলারেট করা হবে না।
আসিফ বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী চেষ্টা করেছে সব সংঘর্ষ এড়াতে। তবে আমরা দেখেছি সোহরাওয়ার্দী কলেজের সাতজন ও মাহবুবুর রহমান কলেজের তিনজনের নিহতের খবর রটেছিল। এখন পর্যন্ত নিহত হওয়ার কোনো খবর আমরা পাইনি। কোনো গণমাধ্যমেও এ খবর পাইনি। তবে অনেকে আহত হয়েছেন, তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ ধরনের ঘটনা যারা ঘটাল তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, উপ-প্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
অবসরের আগে সচিব ও গ্রেড-১ পদে দুই কর্মকর্তার পদোন্নতি
অবসরে যাওয়ার আগে সচিব ও গ্রেড-১ পদে পদোন্নতি পেয়েছেন সরকারের দুই কর্মকর্তা। তারা হলেন- মোহাম্মদ ফারুক আলম ও মো. হাবিবুর রহমান।
সোমবার (২৫ নভেম্বর) বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষের (বেপজা) সদস্য মোহাম্মদ ফারুক আলমকে অতিরিক্ত সচিব থেকে সচিব পদে পদোন্নতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
পদোন্নতির পর তাকে অবসরোত্তর ছুটিতে (পিআরএল) যাওয়ার সুবিধার্থে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে।
এছাড়া আরেক প্রজ্ঞাপনে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. হাবিবুর রহমান হোছাইনীকে গ্রেড-১ পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।
পদোন্নতির পর তাকেও অবসরোত্তর ছুটিতে (পিআরএল) যাওয়ার সুবিধার্থে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
বাংলাদেশ শ্রম আইন সংস্কারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: ড. ইউনূস
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, শ্রম আইন সংস্কারে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যেন আরও বেশি বিদেশি ক্রেতা আকর্ষণ করা যায়। আমরা আমাদের শ্রম আইনকে বৈশ্বিক মানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে চাই। এটি আমার অঙ্গীকার।
সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে মার্কিন শ্রম ও ব্র্যান্ড প্রতিনিধিদল তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি এসব কথা বলেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এ তথ্য জানিয়েছে।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার শ্রম আইন সংস্কারের জন্য বিশেষ দূত নিয়োগ করেছে এবং স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক শ্রম অধিকার সংগঠন, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) এবং পশ্চিমা দেশগুলোর উদ্বেগ মোকাবিলার জন্য কাজ করছে।
প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন মার্কিন শ্রম দপ্তরের উপ-অর্থ সচিব থিয়া মেই লি এবং আন্তর্জাতিক শ্রম বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি কেলি ফে রদ্রিগেজ।
সাক্ষাৎকালে এই দুই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, যুক্তরাষ্ট্র, বৈশ্বিক শ্রম অধিকার সংগঠন এবং বাংলাদেশ থেকে পোশাক ও জুতা ক্রয়কারী শীর্ষ আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলো অধ্যাপক ইউনূসের শ্রম আইন সংস্কারের উদ্যোগকে সমর্থন করছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
এসবিএসি ব্যাংকে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ শীর্ষক কর্মশালা
এসবিএসি ব্যাংক পিএলসি মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ শীর্ষক এক প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করে। সম্প্রতি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মশালায় অতিথি আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) অতিরিক্ত পরিচালক সৈয়দ গোলাম শাহাজারুল আলম এবং উপপরিচালক মেহেদী হাসান। এতে সভাপতিত্ব করেন ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের প্রিন্সিপাল এ.কে.এম ফজলুর রহমান।
ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আলতাফ হোসেন ভুঁইয়া কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন। ব্যাংকের প্রধান মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ পরিপালন কর্মকর্তা মো. মাসুদুর রহমান, এফসিএ, এএমএল ও সিএফটি ডিভিশনের প্রধান মো. মজিবুর রহমানসহ আলোচক হিসেবে উক্ত ডিভিশনের কর্মকর্তারাগণ উপস্থিত ছিলেন।
কর্মশালায় ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেন।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
আইএফআইসি ব্যাংকের কম্পিউটার ও শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ
আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি প্রতিষ্ঠানটির ‘প্রযুক্তির অগ্রযাত্রায় নারীর পাশে আইএফআইসি’ ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে, খুলনা কলেজিয়েট গার্লস্ স্কুল এবং কেসিসি উইমেন্স কলেজে দুটি কম্পিউটার ও শিক্ষাসামগ্রী প্রদান করা হয়েছে। সম্প্রতি কলেজ প্রাঙ্গনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ব্যাংকের পক্ষ থেকে কলেজ কর্তৃপক্ষের নিকট এই উপকরণসামগ্রী তুলে দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন খুলনা সিটি কর্পোরেশনের সচিব শরীফ আসিফ রহমান। এর আগে উদ্বোধনী বক্তব্যে আইএফআইসি ব্যাংকের হেড অব সেন্ট্রালাইজড রিটেইল মার্কেটিং ফারিহা হায়দার, নারীর ক্ষমতায়নে ও প্রযুক্তিতে মেয়েদের অংশগ্রহণ সুনিশ্চিত করতে আইএফআইসি ব্যাংকের বিভিন্ন কার্যক্রমের বিষয়ে তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানে আইএফআইসি ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও চিফ অব ব্রাঞ্চ বিজনেস মো. রফিকুল ইসলাম নারীদের শিক্ষা এবং ডিজিটাল ক্ষমতায়নে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে ব্যাংকের প্রতিশ্রুতির পুর্নব্যক্ত করেছেন।
এ সময় খুলনা কলেজিয়েট গার্লস্ স্কুল ও কেসিসি উইমেন্স কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) রোজিনা আক্তার তার বক্তব্যে এই অভিনব উদ্যোগের জন্য আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। নারী শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ সাধনে এবং ডিজিটাল দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আইএফআইসি ব্যাংক জেলা পর্যায়ে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিচালিত ধারাবাহিক উদ্যোগের অংশ হিসেবে এই অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে আসছে।
এসএম