ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইবি ছাত্রলীগের লক্ষ্য ১০০ ব্যাগ রক্তদান
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) সাদ্দাম হোসেন হল শাখা ছাত্রলীগের আয়োজনে ‘রক্ত দিন জীবন বাঁচান’ স্লোগানে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ স্মরণে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) বেলা ১১ টার দিকে এ কর্মসূচি আরম্ভ হয়ে দুপুর পর্যন্ত ৫৪ ব্যাগ রক্ত সংগ্রহ হয় বলে জানান আয়োজক ও সংগঠকরা। সারাদিন রক্ত সংগ্রহ শেষে এ লক্ষ্যমাত্রা ১০০ অতিক্রম করবে বলে প্রত্যাশা করেন তারা।
পুরাতন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে অনুষ্ঠিত ক্যাম্পের সার্বিক সহায়তায় ছিল আছিয়া খাতুন মেমোরিয়াল রেড ক্রিসেন্ট, মাগুরা। সাদ্দাম হোসেন মুন্নার নেতৃত্বে পরিচালিত ক্যাম্পে ছয়জন প্যারামেডিক ও প্যাথলজিস্ট অংশ নেন। ক্যাম্প থেকে রক্তদাতাদের রক্ত গ্রহণকালে ডোনারকার্ড প্রদান করা হয়। এই কার্ডের বিনিময়ে তাঁরা প্রয়োজনের সময় রক্তসহ আছিয়া খাতুন মেমোরিয়াল রেড ক্রিসেন্ট থেকে রক্তের পাঁচটি পরীক্ষা বিনামূল্যে পাবেন বলে জানান আয়োজকরা।
এসময় টিম লিডার সাদ্দাম হোসেন মুন্না বলেন, আজকের এই ৭ই মার্চ স্মরণে ব্লাড ডোনেশন ক্যাম্পিং এর ফলে আমরা যতগুলো ব্যাগ রক্ত পাবো তা আমাদের মাগুরা বাসীর জন্য উপকারে আসবে। প্রতি তিন মাস অন্তর যদি আমাদের ডেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন উদ্যোগ নেয় তবে আমাদের রক্তের যে ঘাটতি তা থাকবে না আশাকরি। থ্যালাসেমিয়া সহ অন্যান্য বেশকিছু রোগ রয়েছে যাদের নিয়মিত ব্লাড লাগে। তো এইধরনের উদ্যোগ নেয়া হলে এসব রোগীদের পাশে দাঁড়ানো যাবে।
রক্তদাতা ম্যানেজমেন্ট বিভাগের রায়হান তার অনূভুতি প্রকাশে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের চার বছরে আমি প্রথমবারের মতো রক্তদান করছি। আজ আমার রক্তের মাধ্যমে হয়তো অনেক মানুষের উপকার হবে। রক্তদানের মাধ্যমে নিজের শরীরের কোন তেমন কোনো ক্ষতি হয় না বরং অন্য কারও জীবন বাচাতে সাহায্য করে। আজকে আমি অন্য কারও জীবন বাঁচাতে সাহায্য করছি আরেকদিন আমার জীবন বাচাতে অন্য কেও সাহায্য করবে।
কর্মসূচির আয়োজক শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মৃদুল হাসান রাব্বি বলেন, দেশের ভাষার ইতিহাসকে স্মরণ করে আমাদের পুরনো শহীদ মিনার ঝোপঝাড়ে পড়ে থাকা থেকে পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করছি। সাতই মার্চের বঙ্গবন্ধুর স্মরণে মূলত আমরা রক্তদান কর্মসূচির আয়োজন করছি। দেশের ইতিহাসকে আগলে রেখে এমন একটি কাজের অংশ হতে পেরে আমি অবশ্যই গর্বিত।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ফের ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
রাজধানীর সায়েন্সল্যাব মোড় এলাকায় ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এখনো থেমে থেমে চলছে সংঘর্ষ।
সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের তাদের কলেজের প্রধান ফটকের সামনে এবং ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা সায়েন্সল্যাব মোড় এলাকায় অবস্থান নিয়েছেন। কিছুক্ষণ পরপরই একপক্ষ আরেকপক্ষকে ধাওয়া করছেন, ইট-পাটকেল ছুড়ছেন। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
ধানমন্ডি জোনের পুলিশের সহকারী কমিশনার তারিক মোস্তফা জানিয়েছেন, সংঘর্ষের ঘটনায় চারজন আহত হয়েছে। তাদের ঢাকা মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে চলতি বছরের ২৫ জানুয়ারি দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া, মারামারি ও বাস ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি মওকুফের নির্দেশ
জুলাই-আগস্টে ছাত্র ও জনতার আন্দোলনে আহত বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের সব শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি মওকুফের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে নির্দেশনা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। সব সরকারি এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) ইউজিসির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গত ২৯ অক্টোবরের প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে সরকার কর্তৃক জুলাই-আগস্ট ২০২৪ এ ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে আহত মাধ্যমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে (সব সরকারি-বেসরকারি স্কুল, কলেজ, মাদরাসা, কারিগরি ও বিশ্ববিদ্যালয়) শিক্ষার্থীদের বেতন বা টিউশন ফি মওকুফের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। এই অবস্থায় এই প্রজ্ঞাপনের নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের করার জন্য নির্দেশ জানানো হলো।
উল্লেখ্য, গত ২৯ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আহত শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি মওকুফের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। বর্তমানে এই শিক্ষার্থীরা যে শ্রেণিতে আছেন, সেখান থেকে বিশ্ববিদ্যালয়জীবন পর্যন্ত তারা এ সুবিধা পাবেন।
এতে বলা হয়, আহত শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানের কাছে চিকিৎসার ব্যবস্থাপত্র দেখিয়ে আবেদন করবেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ অবিলম্বে আবেদনগুলো যাচাই করে শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি মওকুফের ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
লাঞ্ছনার শিকার ইবি শিক্ষার্থী, স্থায়ী সমাধানে বাস আটক
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কুষ্টিয়া শহরে যাওয়ার পথে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) এক শিক্ষার্থী বাস ভাড়া নিয়ে লাঞ্ছিত হওয়ার অভিযোগ ওঠেছে। পরে সহপাঠীরা কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করলে বাসটি (গড়াই) আটকে হেফাজতে রাখেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, গতকাল (সোমবার) ১২ টার দিকে ভুক্তভোগী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী নুরেখা ইয়াসমিন নূপুর ক্যাম্পাস থেকে কুষ্টিয়ার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিলেন। বাসের হেলপার আলম মোল্লা ৪০ টাকা ভাড়া রাখলে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা হাফ ভাড়ার কথা বলেন। কিন্তু তাতে কর্ণপাত করেননি বাসটির হেলপার। ভুক্তভোগীর দিকে টাকা ছুড়ে মারে বাসের হেলপার আলম। পরে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা বন্ধুদের জানালে তারা মহাসড়ক অবরোধ করে বাসটি আটক করে। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ঘটনাস্থলে গিয়ে বাসটি তাদের হেফাজতে রাখেন।
এ সময় সপ্তাহে সাত দিনই হাফ ভাড়ার সুযোগ প্রদান, বাসের গতিসীমা নিয়ন্ত্রণ, কটু ব্যবহার না করা, কুষ্টিয়া ঝিনাইদহ বাস কাউন্টারেও হাফ ভাড়া প্রদান ও অসদাচরণে নির্দিষ্ট শাস্তির আওতার দাবি জানান শিক্ষার্থীরা।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী নূপুর বলেন, আমি কুষ্টিয়া যাওয়ার পথে ১০০ টাকা দিয়েছিলাম, পরে হেলপার ৬০ টাকা ফেরত দিতে চাইলে হাফ ভাড়ার কথা স্মরণ করিয়ে দিই এবং শিক্ষার্থী হিসেবে পরিচয় দিই। কিন্তু তিনি কোনো মতে মানছিল না। এক পর্যায়ে ৭০ টাকা আমার শরীরের দিকে ছুড়ে মেরে বিদায় করে দিছে। বিভিন্নভাবে খারাপ ব্যবহারও করছে।
অভিযুক্ত বাস হেলপার আলম জানান, আমি হাফ ভাড়া সম্পর্কে অবগত না। অনেক দিন পর এখানে আসলাম। আমার ভুল হয়েছে। আমি ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহীনুজ্জামান বলেন, শিক্ষার্থী হেনস্তায় মহাসড়ক অবরোধ করার চেষ্টা করছিল, তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে গিয়ে বাসটা বিশ্ববিদ্যালয় হেফাজতে রাখ হয়েছে। বাস মালিক ও ঝিনাইদহ বাস মালিক সমিতির একজন প্রতিনিধি আসবে। তখন বসে আলাপ করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ব্যাটারিচালিত রিকশার ধাক্কায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত
বেপরোয়া অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ হারিয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক নারী শিক্ষার্থী। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের ৫৩ ব্যাচের শিক্ষার্থী।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন কলা ভবনের সামনে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় এক্সিডেন্ট করলে তিনি গুরুতরভাবে আহত হন। পরে তাকে উদ্ধার করে জাবি মেডিকেলে নিয়ে গেলে মেডিকেল সেন্টারের চিকিৎসক তাকে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মেয়েটি রাস্তা পার হচ্ছিল। এ অবস্থায় একটি দ্রুতগামী রিকশা তাকে ধাক্কা মারে এবং সে গাছের উপর আছড়ে পড়ে।
শিক্ষার্থীর নাম আফসানা করিম রাচি। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম খালেদা জিয়া হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ছিলেন। তার পিতার নাম মো. রেজাউল করিম। তার গ্রামের বাড়ি শেরপুর জেলায়। তবে তার পরিবার রাজধানীর গ্রীণ রোডে থাকে বলে জানা গেছে।
এ ঘটনায় এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দায়িত্বরত চিকিৎসক ডা. সাব্বির বলেন, আমরা যখন পেয়েছি তখন চোখের মনি ফিক্সড ছিল। তার হার্টবিট পাইনি, আমরা সঙ্গে সঙ্গে ইসিজি করি। তার বুকের উপর ভারী আঘাতের কালচে চিহ্ন ছিল।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
বৈঠক করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে তিতুমীরের ১৪ শিক্ষার্থী
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে সোমবার (১৮ নভেম্বর) থেকে আন্দোলন করে আসছেন সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে ১৪ জনের একটি প্রতিনিধিদল বৈঠক করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গেছে।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর আন্দোলনের সংগঠক মো. জাবেদ ইকবাল।
তিনি বলেন, আমাদের প্রতিনিধিরা তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ হাসান ও শিক্ষা উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. এম আমিনুল ইসলামের সঙ্গে আলোচনা করার কথা রয়েছে। এজন্য তারা এরই মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গেছেন। আলোচনার পর আমরা পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করবো।
১৪ সদস্যের প্রতিনিধিদলে রয়েছেন- মাহমুদ হাসান মুক্তার, মোশাররফ রাব্বি, নেয়েক নূর মোহাম্মদ, আব্দুল হামিদ, নূরুদ্দিন জিসান, মতিউর রহমান জয়, জাহাঙ্গীর সানি, মেহেদী হাসান মাল, আমিনুল ইসলাম, মোহাম্মদ বেল্লাল, আল নোমান নিরব, হাবিবুল্লাহ রনি, মো. তোয়াহা ও কাউসার।
সরকারি তিতুমীর কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরে কমিশন গঠনের দাবিতে গত দুই মাসে একাধিকবার সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা। এর আগে গত ২৪ অক্টোবর একই দাবিতে সড়ক অবরোধ করেন তারা। তাদের আন্দোলনে রাজধানীজুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ। তারা সরকারকে দ্রুত এ সমস্যার সমাধানের তাগিদ দেন।
সবশেষ সোমবার বেলা ১১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত মহাখালীতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন তারা। কর্মসূচি থেকে শিক্ষার্থীরা ঘোষণা দেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা সুনির্দিষ্ট আশ্বাস না দিলে তারা কলেজে ফিরে যাবেন না।