কর্পোরেট সংবাদ
কম খরচে ক্যাশ আউট সেবার পরিধি আরো বাড়ালো বিকাশ
গ্রাহকের লেনদেন সাশ্রয়ী করতে কম খরচে ক্যাশ আউট সুবিধা আরো বিস্তৃত করল দেশের বৃহত্তম মোবাইল আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান বিকাশ। এখন মাসে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত হাজারে ১৪ টাকা ৯০ পয়সা খরচে দুইটি প্রিয় এজেন্ট নম্বরে ক্যাশ আউট করতে পারবেন গ্রাহক। সব সময়ের মতই বিকামের এই চার্জের মধ্যে ভ্যাটসহ সব খরচ অন্তর্ভুক্ত থাকবে, গ্রাহককে ক্যাশ আউটের জন্য বাড়তি আর কোন খরচ করতে হবে না।
দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে বিকাশের সাড়ে সাত কোটি গ্রাহকের দৈনন্দিন আর্থিক লেনদেন আরো সাশ্রয়ী করবে এই উদ্যোগ।
সারাদেশে ছড়িয়ে থাকা ৩ লাখ ৩০ হাজার বিকাশ এজেন্ট থেকে ক্যালেন্ডার মাস অনুযায়ী নিজের সুবিধামতো দুই জন বিকাশ এজেন্টকে ‘প্রিয় এজেন্ট’ হিসেবে যোগ করে নিতে পারবেন গ্রাহক। ক্যালেন্ডার মাস শেষ হলে প্রয়োজনমতো ‘প্রিয় এজেন্ট’ নম্বর পরিবর্তনও করে নিতে পারবেন তিনি।
‘প্রিয় এজেন্ট’ নম্বর সংযুক্ত করতে গ্রাহককে বিকাশ অ্যাপের হোমস্ক্রিনের ক্যাশ আউট আইকন ক্লিক করে পরবর্তী ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে। অন্যদিকে *২৪৭# ডায়াল করে ‘মাই বিকাশ’ মেন্যু থেকে ‘প্রিয় নম্বর’ মেন্যু নির্বাচন করে ‘প্রিয় এজেন্ট’ নম্বর যুক্ত করে নেয়ার সুযোগও থাকছে। কম খরচে ক্যাশ আউট করার মাসিক হিসাব গ্রাহক তাঁর বিকাশ অ্যাপ এর লিমিট অপশন থেকে জেনে নিতে পারবেন যেকোনো সময়। প্রতিমাসে ৫০ হাজার টাকার চেয়ে বেশি এবং ‘প্রিয় এজেন্ট’ ছাড়া অন্য এজেন্ট থেকে ক্যাশ আউটের ক্ষেত্রে হাজারে ১৮ টাকা ৫০ পয়সা চার্জ প্রযোজ্য হবে।
এছাড়া সারাদেশে ১৯টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রায় ৩০০০টি এটিএম বুথ থেকে যেকোনো সময় প্রয়োজনমতো হাজারে ১৪ টাকা ৯০ পয়সা ক্যাশ আউটের সুযোগ অব্যাহত থাকছে।
দেশের শহরাঞ্চলে কাজ করছেন এমন জনগোষ্ঠী বিশেষ করে গার্মেন্টসসহ বিভিন্ন খাতের শ্রমিক, দিনমজুর, রিকশাচালক, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীসহ নানা পেশার মানুষ নিয়মিত প্রিয়জনের কাছে বিকাশ-এ টাকা পাঠান। অন্যদিকে দেশের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা এই প্রিয়জনেরা তাঁদের সুবিধামতো বাড়ির কাছের বিকাশ এজেন্ট থেকেই নিয়মিত ক্যাশ আউট সেবা নিয়ে থাকেন। কম খরচে বিকাশ-এ ক্যাশ আউট-এর পরিধি আরো বিস্তৃত হওয়ায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীসহ সবার জন্য মোবাইল আর্থিক সেবা আরো সাশ্রয়ী হলো।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের সাথে হাবের মতবিনিময় সভা
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির উদ্যোগে হজ্জ এজেন্সীজ এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব)-এর সদস্যবৃন্দের সাথে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাজধানীর এক হোটেলে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদান করেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (হজ্জ) মোঃ মতিউল ইসলাম ও যুগ্মসচিব ড. মোঃ মঞ্জুরুল হক, ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোঃ আবদুল জলিল ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মোঃ আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস। এ সময় ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মোঃ ওমর ফারুক খান।
হজ্জ সংক্রান্ত ব্যাংকের বিভিন্ন সেবা নিয়ে বক্তব্য দেন ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এ কে এম মাহবুব মোরশেদ। এজেন্সী স্বত্বাধিকারীদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন আল কুতুব ট্রাভেলস-এর কুতুব উদ্দিন, আবাবিল হজ্জ গ্রুপের আলহাজ মোঃ আবু ইউসুফ, ইউরো এয়ার-এর মোঃ মাহমুদুর রহমান এবং চ্যালেঞ্জার ট্রাভেলস-এর সৈয়দ গোলাম সরওয়ার। সভায় অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মোঃ আলতাফ হুসাইন ও মোঃ জামাল উদ্দিন মজুমদারসহ ব্যাংকের ঊধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ ও হাব-এর সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল বিকাশ
শক্তিশালী ডিজিটাল অর্থনীতি বিনির্মাণে ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তি সম্প্রসারণে অবদান রাখার স্বীকৃতি হিসেবে টানা ৪র্থ বারের মতো ‘এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড ডিজিটাল বিজনেস ২০২৩-২৪’ অ্যাওয়ার্ড পেলো দেশের বৃহত্তম এমএফএস প্রতিষ্ঠান বিকাশ। এবার ‘লিডিং বাই রেজিলিয়েন্স’ শিরোনামে আয়োজিত মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডের ষষ্ঠ সংস্করণে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আর্থিক লেনদেনে অবদানের ভিত্তিতে ১৮টি ক্যাটাগরিতে ২৬টি বিজয়ী প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা দেয়া হয়।
শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর এর হাত থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন বিকাশের চিফ কাস্টমার সার্ভিস অফিসার নিশাত রহমান। এ সময় মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল, বিকাশ-এর হেড অফ ব্যাংকিং পার্টনারশিপ অ্যান্ড অপারেশনস আদনান কবির রকি এবং হেড অফ বিকাশ সেন্টার শাকের বিন খোরশেদ উপস্থিত ছিলেন।
গ্রাহকসেবার উন্নয়ন এবং জরুরি আর্থিক সেবা দেশের প্রতিটি প্রান্তে গ্রাহকদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে নিয়মিত প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন করে আসছে বিকাশ। নিরাপদ ও সময়সাশ্রয়ী এসব ডিজিটাল আর্থিক সেবা দিয়ে গ্রাহকদের দৈনন্দিন লেনদেনে স্বাধীনতা ও সক্ষমতাও এনেছে বিকাশ। আর তাই দেশের মানুষের কাছে ডিজিটাল অর্থ লেনদেনের সমার্থক শব্দ হয়ে উঠেছে বিকাশ।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
সরকার নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না: রিজভী
অন্তর্বর্তী সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না মন্তব্য করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, জনগণের দুর্ভোগ আগের মতোই রয়ে গেছে। দিনমজুর-শ্রমিকদের জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়ছে।
শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে জাতীয়তাবাদী রিকশা-ভ্যান-অটো চালক দলের বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
জনগণের দুর্ভোগ আগের মতোই আছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম আগের মতোই আছে। অন্তর্বর্তী সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে না পারায় দিনমজুর-শ্রমিকদের জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়ছে।
তবে দেশের মানুষকে কষ্টে রেখে উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেয়া হবে না জানিয়ে তিনি বলেন, উপদেষ্টারা চাকরিজীবীর মতো কাজ করছেন। তাদের কাজে বিপ্লবের গতিশীলতা নেই।
অন্তর্বর্তী সরকারকে জুলাই বিপ্লবে হতাহতদের পরিবারের দায়িত্ব নেয়ার আহ্বান জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব।
এ সময় রিজভী অভিযোগ করে বলেন, ছাত্রলীগ ও যুবলীগকে হত্যার লাইসেন্স দেয়া হয়েছিল। আর শেখ হাসিনা হত্যাকাণ্ড চালিয়ে মায়াকান্নার অভিনয় করতেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
রাজউক কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব দেওয়ার নির্দেশ
কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে রাজউকের পরিচালক (প্রশাসন) মমিন উদ্দিন একটি অফিস আদেশ জারি করে কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব দিতে নির্দেশনা দিয়েছেন।
তিনি জানান, রাজউকের ৯ম গ্রেডে ও তদূর্ধ্ব কর্মকর্তাদের এবং অবশিষ্ট গ্রেড ১০ থেকে অন্য গ্রেডের কর্মকর্তাদের সম্পদ বিবরণী আগামী ৩০ নভেম্বর মধ্যে চেয়ারম্যান দপ্তরে দাখিল করতে হবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
পাঁচ দেশে যাওয়ার নিয়ে বাংলাদেশিদের সতর্কতা
বিশ্বের পাঁচটি দেশে যেতে চাওয়া বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা দিয়েছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। দেশ পাঁচটি হলো থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, লাওস, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়া।
সতর্কতা বার্তায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশি নাগরিকদের প্রবাসী কিছু অসাধু ব্যক্তি ও এসব দেশে গড়ে ওঠা বেশ কিছু স্ক্যাম প্রতিষ্ঠান কম্পিউটার অপারেটর, টাইপিস্ট, কল সেন্টার অপারেটরসহ বিভিন্ন পদে আকর্ষণীয় বেতনের প্রলোভন দিয়ে নিয়োগের লক্ষ্যে বিভিন্ন অনলাইন মাধ্যমে (ভুয়া ওয়েবসাইট, ই-মেইল, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম ইত্যাদি) প্রচার কার্যক্রম বা নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রচার করছে।
এসব ক্ষেত্রে স্ক্যাম সেন্টারগুলো বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের সঙ্গে বাংলাদেশিদেরও সুকৌশলে স্ক্যাম সেন্টারের ভেতরে নিয়ে গিয়ে অস্ত্রের মুখে জোরপূর্বক জিম্মি করে স্ক্যামের কাজে নিয়োজিত করছে।
ব্যাংককের বাংলাদেশ দূতাবাস মিয়ানমার ও কম্বোডিয়ায় গড়ে ওঠা স্ক্যাম সেন্টারগুলো থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত বা পালিয়ে আসা বেশ কিছু বাংলাদেশিকে ইতোমধ্যে দেশে ফেরত পাঠাতে সক্ষম হয়েছে বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সরকারসমূহকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
সতর্কতা বার্তায় আরও বলা হয়েছে, এসব দেশে সাইবার স্ক্যাম নিয়ে কাজ করছে এরূপ এনজিওসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে থাইল্যান্ড ও মিয়ানমারের বাংলাদেশ দূতাবাস সার্বক্ষণিক যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছে।
বিদেশে চাকরির উদ্দেশ্যে গমনেচ্ছু বাংলাদেশিদের এসব দেশে কম্পিউটার পরিচালনা সংক্রান্ত চাকরির প্রস্তাব পেলে অধিকতর সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখা অথবা জনশক্তি, কর্মস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর সংশ্লিষ্ট শাখার মাধ্যমে বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসগুলোর সহযোগিতায় নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের বিস্তারিত তথ্য যাচাই করে নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
এ ছাড়াও স্ক্যাম সেন্টার থেকে ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপ আইডির মাধ্যমে বিভিন্ন দেশে-বিদেশে বসবাসরত বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের টার্গেট করে আর্থিকভাবে প্রতারণা করা হচ্ছে। দেশে-বিদেশে বসবাসরত বাংলাদেশিরা ক্রিপ্টো কারেন্সির মাধ্যমে প্রতারকদের অ্যাকাউন্টে বিনিয়োগ করলে প্রতারক চক্রটি তাৎক্ষণিকভাবে এসব লেনদেনের অ্যাকাউন্ট বন্ধের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ করে।
এ বিষয়ে দেশে-বিদেশে বসবাসরত বাংলাদেশিদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে আরও বেশি সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এমআই