পুঁজিবাজার
লিস্টেড প্রোডাক্ট বাড়াতে কাজ করছে বিএসইসি: শেখ শামসুদ্দিন
আগামী বছরে লিস্টেড প্রোডাক্ট বাড়ানো এবং পুঁজিবাজার কেন্দ্রিক কর্মকান্ডগুলোকে ডিজিটালাইজেশন করা এই দুটি লক্ষ্য সামনে রেখে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) কাজ করছে বলে জানিয়েছেন কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ।
রবিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় বিএসইসি ও বাংলাদেশ একাডেমি ফর সিকিউরিটিজ মার্কেটসের (বিএএসএম) যৌথ উদ্যোগে জেলাপর্যায়ে দেশব্যাপী বিনিয়োগ শিক্ষা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে রংপুর জেলাতে আয়োজিত হয়েছে ‘বিনিয়োগ শিক্ষা কনফারেন্স’। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বিএসইসির কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ বলেন, সত্যিকার অর্থেই আমাদের দেশের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। আগামীতে উন্নয়নকে অব্যাহত রাখতে আমাদের কাজ করতে হবে। ২০৪১ সালের মাঝেই বাস্তবের সোনার বাংলা পাবো আমরা যার জন্য পরিকল্পনামাফিক কাজ করতে হবে। সোনার বাংলা গড়তে আমাদের বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। আপনাদের সঞ্চয় যেন দেশ ও দশের এবং আপনাদের নিজেদের উন্নয়নে কাজে আসে তা নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, আপনাদের নিজেদের ও স্বশিক্ষিত ও সচেতন হতে হবে। শুধু বিনিয়োগকারী নয়, বাজার অংশীজনদের ও আমরা প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকি যার জন্য বিএসইসি, বিআইসিএম, বিএএসএম কাজ করছে। ঝুঁকি থাকবেই তাই ঝুঁকি বুঝতে হবে, জানতে হবে। আমরা নিয়মিত বিভিন্ন ধরণের প্রশিক্ষণ আয়োজন করছি। প্রতিদিনই হাজার হাজার মানুষের সাথে আমরা যুক্ত হচ্ছি। আমরা সকলকে বিনিয়োগ শিক্ষায় শিক্ষিত করতে কাজ করছি। এছাড়াও বন্ড মার্কেটের উন্নয়নে আমরা ব্যাপক কাজ করছি এবং পুঁজিবাজারে আরো বিভিন্ন ধরণের প্রোডাক্ট নিয়ে আসতে কাজ করছি। বিএসইসি আগামী বছরে লিস্টেড প্রোডাক্ট বাড়ানো এবং পুঁজিবাজার কেন্দ্রিক কর্মকান্ডগুলোকে ডিজিটালাইজেশন এই দুটি লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে। বিএসইসি পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে ও তাদের সুরক্ষায় সদা সচেষ্ট আছে বলে তিনি জানান। তিনি সফলভাবে রংপুরে ‘বিনিয়োগ শিক্ষা কনফারেন্স’ আয়োজনে সহায়তার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ এবং রংপুরবাসীদের শুভেচ্ছা জানান।
কনফারেন্সের শুরুতেই স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিএসইসির কমিশনার ড. রুমানা ইসলাম। স্বাগত বক্তব্যে তিনি ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন এবং কনফারেন্সে অংশগ্রহণ করার জন্য রংপুরবাসীকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, পুঁজিবাজারে ঝুঁকি আছে। পুঁজিবাজারে আসার আগে দরকার কিভাবে বিনিয়োগ করবেন তা বোঝা। পুঁজিবাজারে অলস অর্থ বিনিয়োগ করবেন। কিভাবে আর্থিক ব্যবস্থাপনা করবেন তা জানা খুবই জরুরী। যদি জেনে বুঝে বিনিয়োগ করেন তবে তা থেকে দীর্ঘমেয়াদী রিটার্ন আসবে। তিনি পুঁজিবাজারে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর উপর গুরুত্বারোপ করেন এবং নারীদের পুঁজিবাজারে আসার আহ্বান জানান। তিনি রংপুরে আয়োজিত বিনিয়োগ শিক্ষা কনফারেন্সের সাফল্য কামনা করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন রংপুর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মো. আকবর আলী। তিনি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে রংপুরের অনেক সম্ভাবনা রয়েছে বলে উল্লেখ করেন। তিনি রংপুর জেলাকে আগামীতে আরো এগিয়ে নিতে সকলের উদ্যোগ, সহযোগিতা ও দায়িত্বশীল ভূমিকা প্রয়োজন বলে জানান। তিনি বিনিয়োগ শিক্ষা কনফারেন্সের আয়োজনের জন্য বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন ও সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
কনফারেন্সে ‘ফান্ডামেন্টাল অব ফাইন্যান্সিয়াল লেকচার’ শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ শফিউল আজম। তিনি বিনিয়োগ শিক্ষার নানাদিক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন এবং কনফারেন্সে উপস্থিত অংশগ্রহণকারীদের সকলকে বিনিয়োগ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে বিনিয়োগ করার পরামর্শ দেন।
অনুষ্ঠানে ‘ইনভেস্টমেন্ট রিস্ক অ্যান্ড ইনভেস্টরস প্রোটেকশন’ শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম। তিনি পুঁজিবাজারের ঝুঁকিসমূহ, বিনিয়োগের বিভিন্ন ধরনের ঝুঁকি, রিটার্ন ও ঝুঁকির মধ্যকার সম্পর্ক, বিনিয়োগের ঝুঁকি হ্রাসের কৌশলসমূহ, বিনিয়োগের বৈচিত্রায়ন, বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা ইত্যাদি বিষয়ে তথ্যবহুল আলোচনা উপস্থাপন করেন।
প্রবন্ধ উপস্থাপনার পর বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিমের সঞ্চালনায় একটি প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। প্যানেল আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন বিআইসিএমের নির্বাহী প্রেসিডেন্ট ড. মোহাম্মদ তারেক, রংপুর মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি’র সভাপতি মো. রেজাউল ইসলাম, প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ এম ওমর তৈয়ব এবং ডিএসইর পরিচালক রিচার্ড ডি রোজারিও। প্যানেল আলোচনায় বিনিয়োগ শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা, দেশের উন্নয়নের জন্য আধুনিক আর্থিক খাতের প্রয়োজনীয়তা, দেশের অর্থনীতি ও পুজিবাজারে উন্নয়নে করণীয় বিষয়সমূহসহ বাজারের নানা দিক নিয়ে আলোকপাত করা হয়। প্যানেল আলোচনার শেষাংশে অংশগ্রহণকারী বিনিয়োগকারীদের প্রশ্নের ভিত্তিতে প্রশ্নোত্তর পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। প্যানেল আলোচকবৃন্দ বিনিয়োগকারীদের প্রশ্নের উত্তর দেন।
বিনিয়োগকারীদের কষ্টার্জিত সম্পদ যেন নিরাপদ থাকে এবং তারা যেন আস্থার সাথে পুঁজিবাজারে সংযুক্ত থাকতে পারেন সেই আশাবাদ ব্যক্ত করে কনফারেন্সের সমাপ্তি ঘোষনা করেন বিএসইসির কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ।
উল্লেখ্য, ‘বিনিয়োগ শিক্ষা কনফারেন্স’ অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজে লাইভ সম্প্রচারিত হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ভারতের শেয়ারবাজারে একদিনে সূচক বাড়লো ২ হাজার পয়েন্ট
সপ্তাহের শেষ দিনে ভারতের শেয়ারবাজারের সেনসেক্স সূচক প্রায় দুই হাজার পয়েন্ট বেড়েছে। নিফটি সূচকটিও ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে সাড়ে ৫০০ পয়েন্ট। আদানির ঘুষ কাণ্ডের জেরে বৃহস্পতিবার খাদে নেমেছিল সূচক।
শুক্রবার ৭৯ হাজার ১১৭ দশমিক ১১ পয়েন্টে বন্ধ হয় বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ। এদিন সূচক সেনসেক্স ১ হাজার ৯৬১ দশমিক ৩২ পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। যা প্রায় ২ দশমিক ৫৪ শতাংশ। সকালে লেনদেন শুরুর দিকে সেনসেক্স সূচকটি ছিল ৭৭ হাজার ৩৪৯ দশমিক ৭৪ পয়েন্টে। এদিনের সূচকটি সর্বোচ্চ ৭৯ হাজার ২১৮ দশমিক ১৯ পয়েন্টে ওঠেছিল।
অন্যদিকে এদিন ২৩ হাজার ৪১১ দশমিক ৮০ পয়েন্টে খুলেছিল ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ (এনএসই)। দিন শেষে এর সূচক নিফটি ২৩ হাজার ৯০৭ দশমিক ২৫ পয়েন্টে এসে থেমেছে। এই বাজারে ৫৫৭ দশমিক ৩৫ পয়েন্টের বৃদ্ধি দেখা গিয়েছে। গত পাঁচ মাসের মধ্যে আজ সূচকটি সর্বোচ্চ বেড়েছে।
শনিবার ভারতের মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণার কথা রয়েছে। ইতিমধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে যার এক্সিট পোল। সেখানে অধিকাংশ সমীক্ষক সংস্থাই বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোটকে এগিয়ে রেখেছে। বাজার বিশেষজ্ঞদের দাবি, ভোটের ফল ঘোষণার আগের দিন আদানির ঘুষকাণ্ডের চেয়ে এক্সিট পোলকেই বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। যার জেরে অনেকটা বৃদ্ধি পেয়েছে সেনসেক্স ও নিফটি।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
মূলধন হারালো ১২ হাজার কোটি টাকা, সূচক কমলো ১৫৭ পয়েন্ট
দেশের পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন কমেছে প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা। ডিএসইর সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ বা ১১ হাজার ৯৫৯ কোটি টাকা। চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬২ হাজার ৭১৯ কোটি টাকা। এর আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এ মূলধন ছিল ৬ লাখ ৭৪ হাজার ৬৭৮ কোটি টাকা।
চলতি সপ্তাহে কমেছে ডিএসইর সবকটি সূচকও। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৫৭ দশমিক ৭৫ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৯৫ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ৬৭ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক কমেছে ৩৭ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ১৯ শতাংশ।
সূচকের পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৩২৯ কোটি ২ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৭৭০ কোটি ১০ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ৪৪১ কোটি ৮ লাখ টাকা।
এদিকে, প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ৮৮ কোটি ২২ লাখ টাকা বা ১৫ দশমিক ৯২ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪৬৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৫৫৪ কোটি ২ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৮২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭২ টি কোম্পানির, কমেছে ২৮৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লোকসান বেড়েছে ৯ গুণ, লভ্যাংশ দেবে না জিএসপি ফাইন্যান্স
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান জিএসপি ফাইন্যান্স লিমিটেড। আলোচ্য বছরের জন্য কোম্পানিটির বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ দেওয়া হবে না।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৯ টাকা ৭৬ পয়সা লোকসান হয়েছে। আগের বছর শেয়ার প্রতি ১ টাকা ০৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল। তাতে কোম্পানিটির লোকসান ৯ গুণের বেশি বেড়েছে।
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৮ টাকা ০৫ পয়সা।
লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য অনুমোদনে আগামী ২৯ ডিসেম্বর কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ ডিসেম্বর।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
জনতা ইন্স্যুরেন্সের আয় বেড়েছে ৭৬ শতাংশ
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের প্রতিষ্ঠান জনতা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির আয় হয়েছিল ১৭ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ৭৬ শতাংশ।
হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৯ মাসে (জানুয়ারি’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ১ টাকা ৩১ পয়সা ছিল।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৫ টাকা ১৯ পয়সা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সিলকো ফার্মার আয় বেড়েছে ৫৪ শতাংশ
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সিলকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১১ পয়সা আয় হয়েছিল। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ৫৪ শতাংশ।
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২ টাকা ৮৪ পয়সা।
এমআই