Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

লাইফস্টাইল

ফ্যাটি লিভার থেকে বাঁচতে যেসব খাবার খাবেন

Published

on

লেনদেন

অস্বাস্থ্যকর এবং বিশৃঙ্ক্ষল জীবনযাপনের কারণে আমাদের লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। আমরা বেশিরভাগই খাবারের কোনো নির্দিষ্ট সময় কিংবা রুটিন মেনে চলি না, শরীরচর্চার প্রসঙ্গ এলে নানা অজুহাতে এড়িয়ে যাই। ফলস্বরূপ লিভারে চর্বি জমতে থাকে। এই অতিরিক্ত চর্বি জমা হওয়াকে ফ্যাটি লিভার বলা হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ফ্যাটি লিভার দুই ধরনের হয়। অ্যালকোহলযুক্ত ফ্যাটি লিভার, অন্যটি অ্যালকোহলমুক্ত ফ্যাটি লিভার। প্রচুর অ্যালকোহল পান করলে লিভারে চর্বি জমা হতে পারে। এটি হলো অ্যালকোহলযুক্ত ফ্যাটি লিভারের কারণ। অ্যালকোহলমুক্ত ফ্যাটি লিভার অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, স্থূলতা বা টাইপ ২ ডায়াবেটিসের কারণে হয়। স্ট্রেস এখানে আরেকটি কারণ যা লিভারে চর্বি জমা হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তুলতে পারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

জীবনযাপনে কিছু পরিবর্তন আনার মাধ্যমে ফ্যাটি লিভার রোধ করা সম্ভব। ভারতীয় পুষ্টিবিদ খুশবু জৈন তিব্রেওয়ালা সম্প্রতি ‘দ্য ফ্যাটি লিভার গাইড’ প্রকাশ করেছেন। এতে আছে লিভার ভালো রাখার জন্য সমস্ত তথ্য, যা ফ্যাটি লিভারকে প্রতিহত করতে সাহায্য করতে পারে। সেখান থেকে জেনে নিন ফ্যাটি লিভার থেকে বাঁচতে কোন খাবারগুলো খাবেন-

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

দুপুর ও রাতের খাবারে ৫০% শাক-সবজি থাকা উচিত

সকাল ও দুপুরের খাবারে ৫০% শাক-সবজি রাখার কথা বলছেন এই পুষ্টিবিদ। এতে থাকতে পারে বিভিন্ন ধরনের শাক-সবজি। সালাদ, তরকারি, ভাজা, স্যুপ, চাটনি, ল্যাকটো-ফার্মেন্টেড সবজি, ডাল এবং রুটিতে এসব শাক-সবজি রাখতে পারেন।

প্রতিদিন কিছু ফার্মেন্টেড ফুড

ফার্মেন্টেড ফুড বা গাঁজানো খাবার হজমের জন্য সহায়ক। এটি শরীরের পুষ্টি শোষণ করার ক্ষমতাও উন্নত করে। এ ধরনের খাবার অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। বার বার খাবারের ইচ্ছা কমিয়ে দেয়। তাই প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় এ ধরনের একটি খাবার রাখুন।

হালকা গরম পানি ও লেবুর রস দিয়ে দিন শুরু করুন

লেবুতে এমন অ্যাসিড রয়েছে যা পাকস্থলীতে হজমের তরল নিঃসরণকে উদ্দীপিত করে। লেবুতে ফ্ল্যাভোনয়েড রয়েছে যা অক্সিডেটিভ ক্ষতি কমায়। এদিকে হালকা গরম পানি পান করলে তা খাবার দ্রুত ভাঙতে সাহায্য করে। এছাড়াও হালকা গরম পানি কোষ্ঠকাঠিন্য এবং টক্সিন দূর করতে সহায়তা করে।

বেশি ফাইবার খান

ফাইবার বেশি খেলে তা অন্ত্রের মাইক্রোবায়োটা উন্নত করে যা লিভারের ক্ষতি এবং প্রদাহ কমায়। এ জাতীয় খাবার নিয়মিত খাওয়ার ফলে লিভারের অতিরিক্ত চর্বি দ্রুত কমে আসে। তাই প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় অবশ্যই ফাইবারযুক্ত খাবার রাখবেন।

বেকড খাবার বাদ দিন

বেকড খাবার যেমন ব্রেড, বিস্কুট, কেক ইত্যাদি প্রতিদিনের খাবারের তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে। এ ধরনের খাবার রক্তে গ্লুকোজের মাত্রার বৃদ্ধি ঘটায়, যার ফলে লিভারে চর্বি জমা হয়।

কাঁচা রসুন খান

রসুনে অ্যালিসিন নামক একটি যৌগ থাকে যা লিভারের প্রদাহ কমায়। প্রতিদিন প্রায় ১-৩ গ্রাম কাঁচা রসুন খাওয়ার অভ্যাস করুন। এতে ফ্যাটি লিভার থেকে রক্ষা পাওয়ার পাশাপাশি আরও অনেক উপকার পাবেন।

ক্রুসিফেরাস সবজি খান

ফুলকপি, ব্রকলি, বাঁধাকপি, ব্রাসেল স্প্রাউট, বোকচয়, কলার্ড গ্রিনস, চাইনিজ বাঁধাকপির মতো ক্রুসিফেরাস সবজি রাখতে পারেন প্রতিদিনের খাবারে। এ ধরনের খাবারে সালফার যৌগ থাকে যা লিভারে ডিটক্সিফিকেশন প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এগুলিতে ‌‘ইন্ডোল’ নামক একটি যৌগ রয়েছে যা লিভারে প্রদাহ কমাতে পরিচিত।

২-৩ লিটার পানি পান করুন

পর্যাপ্ত পানি পান করার অভ্যাস টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে। এটি হজম প্রক্রিয়া সহজ করে। সেইসঙ্গে লিভার ও কিডনির উপর থেকে বোঝা কমায়। আপনার যদি শুধু পানি খেতে ভালো না লাগে তবে এর পাশাপাশি কিছু তরলজাতীয় স্বাস্থ্যকর পানীয়ও যোগ করতে পারেন। যেমন বিভিন্ন ফলের রস, ডাবের পানি, ভেষজ চা ইত্যাদি।

ধনিয়া পাতার ব্যবহার বাড়ান

ধনিয়া পাতা হজমের রস নিঃসরণকে উদ্দীপিত করে এবং টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করে। ধনিয়া দীর্ঘকাল ধরে লিভারের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।

বেশি করে মটরশুঁটি, সবুজ শাক, ফল এবং বাদাম খান

এ ধরনের খাবার ফাইবার সমৃদ্ধ। সেইসঙ্গে এতে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ এবং ভিটামিন যা সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তাই প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় এ ধরনের খাবার যোগ করুন। এতে ফ্যাটি লিভার থেকে রক্ষা পাওয়া সহজ হবে।

কাফি

শেয়ার করুন:-

লাইফস্টাইল

কিডনি ড্যামেজ হওয়ার ৬ লক্ষণ

Published

on

লেনদেন

কিডনির ক্ষতি প্রাথমিক পর্যায়ে খুব একটা টের পাওয়া যায় না। যে কারণে দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ (CKD) হওয়ার আগে এর প্রাথমিক লক্ষণ বুঝতে পারা গুরুত্বপূর্ণ। যেসব লক্ষণ চোখ এড়িয়ে গেলে কিডনি ফেইলিওরের মতো ভয়াবহ পরিণতি হতে পারে। তবে আগেভাগে সতর্কতা সংকেতগুলো চিনতে পারলে সমস্যার প্রতিকার করা সহজ হয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

১. ফেনা বা বুদবুদযুক্ত প্রস্রাব
কিডনির ক্ষতির প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে একটি হলো প্রস্রাবে ক্রমাগত ফেনা বা বুদবুদ। এই পরিস্থিতির নাম প্রোটিনুরিয়া। এর অর্থ হলো কিডনির ফিল্টারিং ইউনিট গ্লোমেরুলি প্রোটিনকে, যেমন অ্যালবুমিনকে প্রস্রাবে প্রবেশ করতে দিচ্ছে। স্বাভাবিক কিডনি সাধারণত প্রচুর প্রোটিন প্রবেশ করতে দেয় না, তাই খালি চোখে দৃশ্যমান ফেনা একটি সতর্কতা সূচক যা চিকিৎসকের দ্বারা পরীক্ষা করা উচিত।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২. গোড়ালি, পা বা চোখের চারপাশে ফোলাভাব
কিডনি সোডিয়াম এবং তরল ভালোভাবে ফিল্টার করতে সক্ষম না হলে অতিরিক্ত পানি এবং লবণ শরীরে জমা হয়। এটি সাধারণত দৃশ্যমান ফোলাভাব সৃষ্টি করে, বিশেষ করে গোড়ালি, পা এবং চোখের চারপাশের অংশে। বিশেষ করে সকালের সময় এসব স্থানে ফোলাভাব সাধারণত অকার্যকর কিডনি পরিস্রাবণের কারণে পানি ধরে রাখার ফলে হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

৩. প্রস্রাব বৃদ্ধি, বিশেষ করে রাতে
কিডনির কার্যকারিতা হ্রাসের প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে একটি হলো প্রস্রাবের ধরণ পরিবর্তন। এতে আক্রান্ত ব্যক্তিরা ঘন ঘন প্রস্রাব করার তাগিদ অনুভব করেন, বিশেষ করে রাতে। একে নকটুরিয়া বলা হয়। কিডনি ভালোভাবে প্রস্রাব ঘনীভূত করতে না পারলে এমনটা ঘটে। তাই প্রস্রাবের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং ঘন ঘন প্রস্রাব করার প্রয়োজন দেখা দেয়।

৪. ক্লান্তি এবং দুর্বলতা
সুস্থ কিডনি এরিথ্রোপয়েটিন তৈরি করে। এটি একটি হরমোন যা লোহিত রক্তকণিকা গঠনে সাহায্য করে। ক্ষতিগ্রস্ত কিডনি এই হরমোন কম নিঃসরণ করে, যার ফলে রক্তস্বল্পতা হতে পারে। ত্রুটিপূর্ণ কিডনি কার্যকারিতার কারণে রক্তে টক্সিন জমা হওয়ার ফলে এই লক্ষণগুলো দেখা দেয়।

৫. অনবরত চুলকানি
দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের ফলে রক্তে বর্জ্য পদার্থ জমা হতে পারে। যার ফলে তীব্র চুলকানি হয়, যাকে প্রুরিটাসও বলা হয়। এই চুলকানি সাধারণত স্থায়ী হয়, টপিকাল লোশন বা ক্রিম প্রয়োগ করলেও উপশম হয় না। এটি রাতে আরও বেশি হতে পারে।

৬. ক্ষুধামন্দা
হঠাৎ ক্ষুধা কমে যাওয়াও হতে পারে কিডনির সমস্যার লক্ষণ। রক্তে বর্জ্য পদার্থ জমা হলে তা হজম ব্যবস্থাকে প্রভাবিত করে। যার ফলে বমি বমি ভাব, মুখে দুর্গন্ধ, এমনকি বমিও হতে পারে, যা খাবারের প্রতি আগ্রহ হ্রাস করে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

স্মার্ট সিদ্ধান্ত নিতে এসি কেনার আগে এই ৭টি টিপস জেনে নিন

Published

on

লেনদেন

গ্রীষ্মের প্রচণ্ড গরমে এসি আমাদের জীবনে এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। অনেকেই এই সময় নতুন এসি কেনার কথা ভাবছেন। তবে এসি ব্যবহারের সবচেয়ে বড় ভাবনার জায়গা হলো বিদ্যুৎ বিল। যদিও সঠিক ব্যবহার ও পরিকল্পনায় এসি খুব একটা বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

যদি আপনি প্রথমবার এসি কেনার কথা ভাবেন, তবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। এতে আপনি প্রয়োজন অনুযায়ী মানসম্মত একটি এসি কিনতে পারবেন। চলুন দেখে নেওয়া যাক সেগুলো কী কী —

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×
  1. সঠিক টন ও ঘরের আকার মিলিয়ে নিন
    এসির টন বাছাই করবেন ঘরের আয়তনের ভিত্তিতে। ছোট ঘরের জন্য ১ টন এসি যথেষ্ট হলেও, মাঝারি বা বড় ঘরের জন্য ১.৫ থেকে ২ টন এসি উপযুক্ত।

  2. উইন্ডো না স্প্লিট? বুঝে বেছে নিন
    ছোট ঘরের জন্য উইন্ডো এসি সহজলভ্য ও সহজে ইনস্টলযোগ্য। অন্যদিকে, বড় ঘরের জন্য স্প্লিট এসিই ভালো, কারণ এটি তুলনামূলকভাবে কম শব্দ করে এবং বেশি কার্যকর।

  3. স্টার রেটিং দেখে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করুন
    এসির এনার্জি ইফিশিয়েন্সি রেটিং (স্টার রেটিং) অবশ্যই দেখে নিন। ৫-স্টার রেটিংয়ের এসি বিদ্যুৎ কম খরচ করে এবং দীর্ঘমেয়াদে খরচ কমায়।

  4. বাজেট ও ইনস্টলেশনের খরচ বিবেচনা করুন
    আপনার বাজেটের মধ্যে থেকেই এসি নির্বাচন করুন। শুধু মূল দামের দিকেই নয়, ইনস্টলেশন ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচের বিষয়েও আগে থেকেই ধারণা রাখুন। উৎসবকালীন সময়ে ডিসকাউন্ট বা অফারের সুযোগও নিতে পারেন।

  5. বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড বেছে নিন
    ভালো ব্র্যান্ডের এসি কিনলে মানসম্পন্ন পারফরম্যান্স, দীর্ঘমেয়াদি ওয়ারেন্টি এবং সঠিক বিক্রয়োত্তর সেবা পাওয়া যায়, যা ভবিষ্যতের ঝামেলা কমায়।

  6. আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ফিচার দেখুন
    আধুনিক এসিগুলোতে ওয়াই-ফাই কানেক্টিভিটি, অটো-ক্লিন, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ফিল্টারসহ নানা স্মার্ট ফিচার থাকে। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ফিচার যুক্ত এসি বেছে নিন।

  7. রিভিউ ও রেটিং দেখে কিনুন
    এসি কেনার আগে অনলাইনে ব্যবহারকারীদের রিভিউ ও রেটিং দেখে নিন। এতে প্রোডাক্টের কার্যকারিতা ও মান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।

 

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এমএস

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

গরমে দুপুরে ঘুম পায় কেন, পেলে করণীয় কী

Published

on

লেনদেন

গ্রীষ্মকালের দুপুর হলেই চোখে ঘুম নেমে আসে। এ সময় একটু চোখ বন্ধ করলেই ঘুমে ডুবে যাওয়া হয়। কিন্তু বাসা-বাড়ির বাইরে ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান কিংবা অফিসে অবস্থান করায় তো সেই ঘুম আর দেয়া সম্ভব হয় না। আবার চোখ থেকে ঘুম ঘুম ভাবও দূর হয় না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

দুপুর বেলার এই ঘুম ঘুম ভাবের পেছনে কারণও রয়েছে। ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গরমের সময় দুপুরে শরীর নিস্তেজ হয়ে আসার কারণেই ঘুম পেতে থাকে। এছাড়াও এর পেছনে অন্যান্য কয়েকটি কারণ তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনে। একইসঙ্গে এর সমাধানও তুলে ধরা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শরীরের তাপমাত্রা ও ঘুমের মধ্যাকার সম্পর্ক: বিভিন্ন গবেষণা অনুযায়ী, শরীরে একটি স্বাভাবিক সার্কাডিয়ান রিদম থাকে, যা দিন ও রাতের ভিত্তিতে পরিবর্তন হয়। দুপুরের সময় শরীরের তাপমাত্রা কিছুটা কমে যাওয়ার ফলে ঘুমের প্রবণতা বেড়ে যায়। গ্রীষ্মে অতিরিক্ত তাপ ও শরীরের ভেতরের তাপমাত্রার এ পরিবর্তন ঘুম ঘুম ভাব বাড়িয়ে তোলে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পানিশূন্যতা: গরমের সময় অনেক বেশি ঘাম ঝরে। এ কারণে শরীরের তারল্যের পরিমাণ কমে গিয়ে পানিশূন্যতা তৈরি হয়। ফলে শরীরে শক্তি কমে যায় এবং ঘুম ভাব আসতে থাকে। কখনো কখনো মাথাব্যথা বা অবসাদও হয়।

খাবারের প্রভাব: গ্রীষ্মে অনেক সময় ভারী বা অতিরিক্ত মশলাদার খাবার খাওয়া হয়। এসব খাবার হজম করতে শরীরের অনেক বেশি শক্তি ব্যয় হয়। এ কারণে শরীর ক্লান্ত হয় ও ঘুম আসে।

রক্তচাপের পরিবর্তন: উচ্চ তাপমাত্রার জন্য রক্তনালী প্রসারিত হয়। এ থেকে রক্তচাপ হ্রাস পায়। ফলে শরীর অলস ও ভারী অনুভূত হতে পারে এবং এ কারণে ঘুমের প্রবণতা বৃদ্ধি পায়।

দুপুরে ঘুম কমানোর উপায়:
পর্যাপ্ত পানি পান: গ্রীষ্মকালে দিনের বেলায় শরীর আর্দ্র রাখার জন্য কিছুক্ষণ পর পর পানি করতে হবে।

হালকা খাবার গ্রহণ: ভারী খাবার না খেয়ে হালকা ও সহজপাচ্য খাবার খেতে পারেন।

ছায়াযুক্ত ও ঠান্ডা জায়গায় থাকা: গরমের সময় রোদ এড়িয়ে ছায়া বা এসিযুক্ত স্থানে থাকার চেষ্টা করুন।

হালকা বিশ্রাম নেয়া: অনেক বেশি ক্লান্ত লাগলে ১০-১৫ মিনিটের জন্য একটি ‘পাওয়ার ন্যাপ’ নিতে পারেন। তবে দীর্ঘ ঘুম দেয়া যাবে না।

ঢিলেঢালা পোশাক: শরীর শীতল রাখার জন্য পোশাকের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। এ জন্য হালকা ও ঢিলেঢালা পোশাক পরুন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

দ্রুত হাঁটলে কমবে অনিয়মিত হৃৎস্পন্দনের ঝুঁকি

Published

on

লেনদেন

হাঁটার গতি বাড়ালে হৃৎযন্ত্রের ছন্দপতনের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো সম্ভব—এমনটাই জানিয়েছে সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মঙ্গলবার ‘হার্ট’ জার্নালে প্রকাশিত এই গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা ধীরগতিতে হাঁটেন তাঁদের তুলনায় মাঝারি গতিতে হাঁটাদের মধ্যে হৃৎস্পন্দনের অনিয়মজনিত সমস্যার ঝুঁকি ৩৫ শতাংশ কম। আর দ্রুত হাঁটার ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি কমে ৪৩ শতাংশ পর্যন্ত।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গবেষণায় যে অনিয়মগুলোর কথা বলা হয়েছে, তা হলো অ্যারিদমিয়া বা অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন। এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ হলো অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশন বা এ-ফিব, যেখানে হৃৎযন্ত্রের উপরের অংশে (অ্যাট্রিয়া) অনিয়মিত ও দ্রুত গতিতে স্পন্দন শুরু হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ব্র্যাডি-অ্যারিদমিয়া হলো অত্যন্ত ধীরগতির হৃৎস্পন্দন, যেখানে হার্টরেট প্রতি মিনিটে সাধারণত ৬০-এর নিচে নেমে যায় (যেখানে স্বাভাবিক হার ৬০ থেকে ১০০)। আর ভেনট্রিকুলার অ্যারিদমিয়া ঘটে হৃৎযন্ত্রের নিচের অংশে (ভেনট্রিকল) খুব দ্রুত স্পন্দনের ফলে।

গবেষকদের মতে, হাঁটার গতি যত বেশি, হৃৎযন্ত্র তত ভালোভাবে কাজ করতে পারে এবং অনিয়মিত স্পন্দনের ঝুঁকি ততটাই কমে যায়।

গবেষণাটির জ্যেষ্ঠ লেখক, গ্লাসগো ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ডা. জিল পেল বলেন, ‘হাঁটা এমন এক শারীরিক কার্যকলাপ, যা সবার নাগালে রয়েছে। এতে জিমে যাওয়ার বা ব্যয়বহুল যন্ত্রপাতি কেনার প্রয়োজন নেই—শুধু দরজা খুলে হাঁটা শুরু করলেই হয়।’

২০২৪ সালের এক গবেষণার বরাতে তিনি জানান, বিশ্বজুড়ে প্রায় ৬ কোটি মানুষ অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনে (এ-ফিব) ভুগছেন। যদিও অন্যান্য অ্যারিদমিয়ার সুনির্দিষ্ট সংখ্যা জানা না গেলেও, সাধারণভাবে এই সমস্যাগুলো হৃৎরোগ, স্ট্রোক এবং অকালমৃত্যুর ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

তিনি বলেন, ‘এই ধরনের সমস্যার জন্য ওষুধ এবং চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে, তবে সবচেয়ে ভালো হয় যদি আমরা আগেভাগেই হৃৎস্পন্দনের অনিয়ম ঠেকাতে পারি।’

তিনি আরও জানান, হাঁটার গতি ও হৃৎযন্ত্রের ছন্দপতনের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে আগে মাত্র একটি গবেষণা হয়েছে, তাও ছিল শুধু একধরনের অ্যারিদমিয়াকে ঘিরে। তবে আগের গবেষণাগুলো থেকে জানা গেছে, হাঁটার গতি হৃৎরোগসহ অন্যান্য শারীরিক জটিলতার সঙ্গেও সম্পর্কযুক্ত। সেই ধারাবাহিকতায় তারা জানতে চেয়েছেন, হাঁটার গতি হৃৎস্পন্দনের অনিয়মের ঝুঁকির ক্ষেত্রেও একইভাবে কার্যকর কি না।

গবেষণায় যুক্তরাজ্যের ৫ লাখের বেশি মানুষের স্বাস্থ্য ও জীবনযাত্রা সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে। ২০০৬ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে ৪০ থেকে ৬৯ বছর বয়সীদের এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল। অংশগ্রহণকারীরা নিজেদের হাঁটার গতি তিন ভাগে শ্রেণিবদ্ধ করেছেন—ধীর (প্রতি ঘণ্টায় ৪.৮ কিমি-এর কম), মাঝারি (৪.৮–৬.৪ কিমি) এবং দ্রুত (৬.৪ কিমি-এর বেশি)।

১৩ বছরের অনুসরণকালীন সময়ে অংশগ্রহণকারীদের ৯ শতাংশের মধ্যে অ্যারিদমিয়া দেখা গেছে।

পেল জানান, ‘আমাদের হাতে ৪ লাখ ২০ হাজার মানুষের স্বয়ংপ্রকাশিত তথ্য থাকলেও প্রায় ৮২ হাজার অংশগ্রহণকারীর অ্যাকসেলরোমিটার ডেটাও ছিল। এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল এমন স্মার্ট ডিভাইস থেকে, যা ব্যবহারকারীর হাঁটার গতি পরিমাপ করে।

তিনি বলেন, ‘ওই ডিভাইসের তথ্য থেকে দেখা গেছে, প্রতিদিন মাত্র ৫ থেকে ১৫ মিনিট মাঝারি গতিতে (প্রতি ঘণ্টায় ৩ থেকে ৪ মাইল) হাঁটলেই হৃৎস্পন্দনের অনিয়মের ঝুঁকি কমানো সম্ভব।’

গবেষণায় আরও দেখা গেছে, এই সুফল সবচেয়ে বেশি পাওয়া গেছে ৬০ বছরের নিচে, উচ্চ রক্তচাপ বা একাধিক দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভুগছেন—এমন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে। এছাড়া নারীদের মধ্যেও উল্লেখযোগ্য ইতিবাচক প্রভাব দেখা গেছে।

ড. পেল বলেন, ‘এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, কারণ নারীরা পুরুষদের তুলনায় অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনে কম আক্রান্ত হলেও, একবার আক্রান্ত হলে তাদের হৃৎরোগ বা স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা পুরুষদের চেয়ে বেশি থাকে।’

এ গবেষণায় অংশ নেননি, তবে লস অ্যাঞ্জেলেসের সিডারস-সিনাই মেডিকেল সেন্টারের স্মিড হার্ট ইনস্টিটিউটের প্রিভেন্টিভ কার্ডিওলজির পরিচালক কার্ডিওলজিস্ট ড. মার্থা গুলাটি বলেন, এই গবেষণা আগের অনেক গবেষণার ফলাফলকেই আরও শক্ত ভিত্তি দিয়েছে। তিনি নিজেও অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের ঝুঁকি কমাতে শারীরিক কর্মকাণ্ডের উপকারিতা নিয়ে গবেষণা করেছেন।

ড. গুলাটি বলেন, ‘এই গবেষণা আরও একবার দেখিয়ে দিল—হৃৎস্পন্দনের অনিয়ম ঠেকাতে একটি কার্যকর প্রতিরোধমূলক উপায় হলো দ্রুত গতিতে হাঁটা।’

গবেষণার শুরুতে যাদের কোনো ধরনের হৃৎরোগ ছিল না, কেবল তাদের তথ্যই বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। এরপরও গবেষকরা মনে করেন, বিষয়টি নিয়ে আরও হস্তক্ষেপমূলক গবেষণা হওয়া প্রয়োজন।

ড. জিল পেল বলেন, এই ধরনের পর্যবেক্ষণমূলক গবেষণায় সবসময়ই আশঙ্কা থাকে যে, ধীরগতিতে হাঁটা মানুষরা হয়তো আগেই কোনো না কোনো রোগে আক্রান্ত, আর সে কারণেই ধীরে হাঁটছেন।

তবে এ ধরনের আশঙ্কা কমাতে গবেষকরা শুরুতেই নিশ্চিত হন, অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে কেউ যেন পূর্বে কোনো ধরনের হৃৎরোগ বা রক্তনালির রোগে আক্রান্ত না থাকেন। তবুও পেল মনে করেন, এখন সময় এসেছে আরও এক ধাপ এগোনোর—এবার দরকার হস্তক্ষেপমূলক গবেষণা। অর্থাৎ, যারা ধীরে হাটেন, তাদের একাংশকে বলা হবে হাঁটার গতি বাড়াতে, আর বাকিদের বলা হবে আগের মতোই হাঁটতে—এর ফলাফল তুলনা করলেই স্পষ্ট হবে সম্পর্কের প্রকৃতি।

নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর দ্য প্রিভেনশন অফ কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ-এর কার্ডিওভাসকুলার ফিটনেস ও নিউট্রিশনের পরিচালক ড. শন হেফরন বলেন, অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের সঙ্গে একাধিক ঝুঁকিপূর্ণ বিষয় জড়িত—যেমন হৃৎরোগ, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও স্থূলতা। যদিও তিনি গবেষণায় যুক্ত ছিলেন না, তবে বিষয়টি নিয়ে তিনি মন্তব্য করেছেন।

তিনি বলেন, যারা দ্রুত হাঁটেন তারা সাধারণত পুরুষ, তুলনামূলক কম দরিদ্র এলাকায় থাকেন, তাদের জীবনযাপন স্বাস্থ্যকর হয় এবং ওজনও কম থাকে। এ ছাড়া, তাদের হাতের মুঠোর শক্তি বেশি, কোমরের পরিধি কম, শরীরে প্রদাহ এবং উচ্চ কোলেস্টেরল বা ব্লাড সুগার—এসব বিপাকজনিত ঝুঁকিও কম থাকে।

তবে ড. হেফরনের মতে, ব্র্যাডি অ্যারিদমিয়া ও ভেন্ট্রিকুলার অ্যারিদমিয়া তুলনামূলকভাবে কম সুস্পষ্ট এবং এগুলোর সঙ্গে জীবনযাত্রার ধরন ও অভ্যাসের সম্পর্ক তেমন শক্ত নয়, যতটা অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের ক্ষেত্রে দেখা যায়। তিনি বলেন, সবগুলো অ্যারিদমিয়াকে একসঙ্গে বিবেচনা করাটা গবেষণায় একটি ব্যতিক্রমধর্মী দৃষ্টিভঙ্গি।

গবেষণায় আরও দেখা গেছে, হাঁটার গতি বাড়ালে যে উপকার মেলে, তার এক-তৃতীয়াংশের পেছনে কাজ করে কোলেস্টেরল, গ্লুকোজ ও রক্তচাপ কমে যাওয়া এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকা—যা হৃৎস্পন্দনের অনিয়মের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।

তবে ডা. গুলাটি মনে করেন, হাঁটার গতি যাই হোক, শুরুটা হওয়া দরকার। তিনি বলেন, ধীরে হাঁটাই প্রথম ধাপ। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গতি বাড়বে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায় যে ফল

Published

on

লেনদেন

বেল একটি পুষ্টিকর ও উপকারী ফল। কাঁচা ও পাকা উভয়ভাবেই বেল শরীরের জন্য উপকারী। পাকা বেলের শরবত সুস্বাদু এবং এটি একটি সুপারফুড হিসেবে পরিচিত। গ্রীষ্মকালে পাওয়া এই ফল শরীরকে ঠাণ্ডা রাখতে সহায়তা করে এবং তাপমাত্রা কমানোর কাজ করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বেলের বাইরের অংশ শক্ত হলেও এটির ভিতরের অংশ অত্যন্ত মিষ্টি। এর উপকারিতা সম্পর্কে জানুন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শরীর ঠান্ডা রাখে বেল ফলের প্রাকৃতিক শীতল প্রভাব শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। এতে উপস্থিত পানি ডিহাইড্রেশন থেকেও রক্ষা করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পুষ্টিগুণে ভরপুর বেল ফল ভিটামিন সি, প্রোটিন, বিটা-ক্যারোটিন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফাইবার, থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, নিয়াসিনসহ অন্যান্য পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ।

হাড় মজবুত করে বেলের ক্যালসিয়াম হাড় ও দাঁতকে শক্তিশালী করে এবং অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে সহায়ক। এছাড়া ক্ষতজনিত রক্তক্ষরণ কমাতে সাহায্য করে।

কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি বেল ফলটি হজমের জন্য উপকারী এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। এটি অ্যাসিডিটি প্রতিরোধেও কার্যকর।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ বেলে উপস্থিত ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। যা শরীরকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে এবং শক্তির জোগান দেয়।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

লেনদেন লেনদেন
পুঁজিবাজার2 minutes ago

পুঁজিবাজারে লেনদেন ছাড়ালো ৫০০ কোটি টাকা

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন লেনদেনে অংশ নেওয়া...

লেনদেন লেনদেন
পুঁজিবাজার12 minutes ago

আর্থিক ভিত্তি শক্তিশালী করতেই বোনাস লভ্যাংশ দিচ্ছে রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। বিনিয়োগের স্থিতিশীল...

লেনদেন লেনদেন
পুঁজিবাজার2 hours ago

টানা তিন দিন বন্ধ থাকবে পুঁজিবাজার

আগামী ৬ জুলাই (রোববার) পবিত্র আশুরা উপলক্ষে সরকারি ছুটির ঘোষণা করা হয়েছে। এর আগের দুই দিন অর্থাৎ ৪ জুলাই (শুক্রবার)...

লেনদেন লেনদেন
পুঁজিবাজার3 hours ago

শেয়ার বিক্রি করবে ব্যাংক এশিয়ার উদ্যোক্তা পরিচালক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের ব্যাংক এশিয়া পিএলসির এক উদ্যোক্তা পরিচালক শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এ তথ্য...

লেনদেন লেনদেন
পুঁজিবাজার3 hours ago

সূচক ঊর্ধ্বমুখী, দেড় ঘণ্টায় লেনদেন ১৬৩ কোটি টাকা

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম দেড়...

লেনদেন লেনদেন
পুঁজিবাজার4 hours ago

এনসিসি ব্যাংকের ১৩ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন

ন্যাশনাল ক্রেডিট এন্ড কমার্স ব্যাংক (এনসিসি) পিএলসির ৪০তম বার্ষিক সাধারণ সভায় ২০২৪ সালের জন্য ১৩ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন করা...

লেনদেন লেনদেন
পুঁজিবাজার4 hours ago

ব্যাংক এশিয়ার ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি ব্যাংক এশিয়া পিএলসির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এ তথ্য জানা...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০৩১  
লেনদেন
পুঁজিবাজার2 minutes ago

পুঁজিবাজারে লেনদেন ছাড়ালো ৫০০ কোটি টাকা

লেনদেন
পুঁজিবাজার12 minutes ago

আর্থিক ভিত্তি শক্তিশালী করতেই বোনাস লভ্যাংশ দিচ্ছে রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স

লেনদেন
ব্যাংক28 minutes ago

গ্রুপভিত্তিক শিল্পপ্রতিষ্ঠানের নামে-বেনামে নেওয়া ঋণের তথ্য চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

লেনদেন
জাতীয়38 minutes ago

এভাবে অগ্রসর হলে এ মাসেই জুলাই সনদ ঘোষণা সম্ভব: আলী রীয়াজ

লেনদেন
পুঁজিবাজার2 hours ago

টানা তিন দিন বন্ধ থাকবে পুঁজিবাজার

লেনদেন
সারাদেশ2 hours ago

কুমিল্লায় একই পরিবারের ৩ জনকে পিটিয়ে হত্যা

লেনদেন
পুঁজিবাজার3 hours ago

শেয়ার বিক্রি করবে ব্যাংক এশিয়ার উদ্যোক্তা পরিচালক

লেনদেন
রাজনীতি3 hours ago

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

লেনদেন
পুঁজিবাজার3 hours ago

সূচক ঊর্ধ্বমুখী, দেড় ঘণ্টায় লেনদেন ১৬৩ কোটি টাকা

লেনদেন
পুঁজিবাজার4 hours ago

এনসিসি ব্যাংকের ১৩ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন

লেনদেন
পুঁজিবাজার2 minutes ago

পুঁজিবাজারে লেনদেন ছাড়ালো ৫০০ কোটি টাকা

লেনদেন
পুঁজিবাজার12 minutes ago

আর্থিক ভিত্তি শক্তিশালী করতেই বোনাস লভ্যাংশ দিচ্ছে রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স

লেনদেন
ব্যাংক28 minutes ago

গ্রুপভিত্তিক শিল্পপ্রতিষ্ঠানের নামে-বেনামে নেওয়া ঋণের তথ্য চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

লেনদেন
জাতীয়38 minutes ago

এভাবে অগ্রসর হলে এ মাসেই জুলাই সনদ ঘোষণা সম্ভব: আলী রীয়াজ

লেনদেন
পুঁজিবাজার2 hours ago

টানা তিন দিন বন্ধ থাকবে পুঁজিবাজার

লেনদেন
সারাদেশ2 hours ago

কুমিল্লায় একই পরিবারের ৩ জনকে পিটিয়ে হত্যা

লেনদেন
পুঁজিবাজার3 hours ago

শেয়ার বিক্রি করবে ব্যাংক এশিয়ার উদ্যোক্তা পরিচালক

লেনদেন
রাজনীতি3 hours ago

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

লেনদেন
পুঁজিবাজার3 hours ago

সূচক ঊর্ধ্বমুখী, দেড় ঘণ্টায় লেনদেন ১৬৩ কোটি টাকা

লেনদেন
পুঁজিবাজার4 hours ago

এনসিসি ব্যাংকের ১৩ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন

লেনদেন
পুঁজিবাজার2 minutes ago

পুঁজিবাজারে লেনদেন ছাড়ালো ৫০০ কোটি টাকা

লেনদেন
পুঁজিবাজার12 minutes ago

আর্থিক ভিত্তি শক্তিশালী করতেই বোনাস লভ্যাংশ দিচ্ছে রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স

লেনদেন
ব্যাংক28 minutes ago

গ্রুপভিত্তিক শিল্পপ্রতিষ্ঠানের নামে-বেনামে নেওয়া ঋণের তথ্য চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

লেনদেন
জাতীয়38 minutes ago

এভাবে অগ্রসর হলে এ মাসেই জুলাই সনদ ঘোষণা সম্ভব: আলী রীয়াজ

লেনদেন
পুঁজিবাজার2 hours ago

টানা তিন দিন বন্ধ থাকবে পুঁজিবাজার

লেনদেন
সারাদেশ2 hours ago

কুমিল্লায় একই পরিবারের ৩ জনকে পিটিয়ে হত্যা

লেনদেন
পুঁজিবাজার3 hours ago

শেয়ার বিক্রি করবে ব্যাংক এশিয়ার উদ্যোক্তা পরিচালক

লেনদেন
রাজনীতি3 hours ago

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

লেনদেন
পুঁজিবাজার3 hours ago

সূচক ঊর্ধ্বমুখী, দেড় ঘণ্টায় লেনদেন ১৬৩ কোটি টাকা

লেনদেন
পুঁজিবাজার4 hours ago

এনসিসি ব্যাংকের ১৩ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন