Connect with us

আন্তর্জাতিক

পরিচালন মুনাফার পূর্বাভাস ৯ শতাংশ বাড়িয়েছে টয়োটা

Published

on

কে অ্যান্ড কিউ

চলতি বছরের পরিচালন মুনাফার পূর্বাভাস ৯ শতাংশ বাড়িয়েছে টয়োটা মোটর। দুর্বল ইয়েন ও উচ্চ দামে হাইব্রিড গাড়ির শক্তিশালী বিক্রি জাপানি গাড়ি নির্মাতাটির পরিকল্পনায় ছাপ ফেলেছে। এর আগে গত অক্টোবরে শুরু হওয়া তৃতীয় প্রান্তিকে টয়োটার আয় বিশ্লেষকদের পূর্বাভাস ছাড়িয়ে গিয়েছিল। খবর রয়টার্স।

টয়োটার প্রতিদ্বন্দ্বী গাড়ি নির্মাতাগুলো চলতি বছর বিক্রয় প্রবৃদ্ধি ধীর হওয়ার আশঙ্কা করছে। এ কারণে অনেক কোম্পানি গাড়ি তৈরি কমিয়ে দিয়েছে। মূলত ক্রমবর্ধমান সুদহার গাড়ি কেনাকে আরো ব্যয়বহুল করেছে, পাশাপাশি বিদ্যুচ্চালিত গাড়ির চাহিদা কমে আসছে।

টয়োটা বিদ্যুচ্চালিত গাড়ি নির্মাণে পিছিয়ে থাকলেও প্রিয়াসের মতো হাইব্রিড মডেলগুলোর বাজার চাহিদা ভালো রয়েছে। চলতি বছর শক্তিশালী চাহিদার কারণে হাইব্রিড গাড়ির বিক্রি বাড়বে বলে আশা করছে কোম্পানিটি।

টয়োটার সংশোধিত পূর্বাভাসে বার্ষিক ৪ দশমিক ৯ ট্রিলিয়ন ইয়েন বা মার্কিন মুদ্রায় ৩ হাজার ৩০০ কোটি ডলার মুনাফা অর্জনের আশা করছে, যা তাদের আগের ৪ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন ইয়েনের পূর্বাভাস ছাড়িয়ে গেছে। এটি লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জ গ্রুপের গড় পূর্বাভাস ৪ দশমিক ৬ ট্রিলিয়ন ইয়েনকেও ছাড়িয়ে গেছে।

২০২৩ সালের শেষ তিন মাসে টয়োটা ১ দশমিক ৬৮ ট্রিলিয়ন ইয়েন পরিচালন মুনাফা অর্জন করেছে। আগের বছরের তুলনায় এ হার ৭৫ দশমিক ৭ শতাংশ বেশি, যা লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জ গ্রুপের বিশ্লেষকদের ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ইয়েনের পূর্বাভাসকে ছাড়িয়েছে।

গত বছর টয়োটা ও বিলাসবহুল লেক্সাস ব্র্যান্ডের ১ কোটিরও বেশি গাড়ি বিক্রির মোট প্রায় এক-তৃতীয়াংশ ছিল হাইব্রিড। তৃতীয় প্রান্তিকে হাইব্রিড গাড়ি বিক্রি বেড়েছে ৪৬ শতাংশ। সামগ্রিকভাবে গাড়ি বিক্রি বেড়েছে ১১ শতাংশ। এছাড়া টয়োটার সবচেয়ে বড় বাজার উত্তর আমেরিকায় ২৮ শতাংশ বিক্রি বেড়েছে। এরই সঙ্গে জাপানের স্থানীয় বাজারে ৫ শতাংশ বিক্রি বেড়েছে। টয়োটার প্রান্তিক আয়ের দুই-তৃতীয়াংশ এসেছে মূলত জাপানের বাজার থেকে। সেখানে পরিচালন মুনাফা ছিল ২০ শতাংশ। অন্যদিকে উত্তর আমেরিকায় পরিচলন মুনাফা ছিল ৩ দশমিক ৪ শতাংশ।

২০২৩ সালে বার্ষিক ১ কোটি ১২ লাখ গাড়ি বিক্রির মাধ্যমে টানা চতুর্থ বছরের মতো বিশ্বের শীর্ষ গাড়ি নির্মাতা হিসেবে স্থান ধরে রেখেছে টয়োটা।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আন্তর্জাতিক

৩০ দিনের বেশি থাকা বিদেশিদের নিবন্ধন করার নির্দেশ যুক্তরাষ্ট্রের

Published

on

কে অ্যান্ড কিউ

যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ দিনের বেশি সময় অবস্থান করা বিদেশিদের জন্য বাধ্যতামূলক নিবন্ধনের নির্দেশ জারি করেছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এই নির্দেশ অমান্য করলে আর্থিক জরিমানা থেকে শুরু করে কারাদণ্ড পর্যন্ত হতে পারে বলে কঠোর হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।

দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক্সে দেওয়া এক পোস্টে জানায়, যেসব বিদেশি যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ দিনের বেশি সময় ধরে অবস্থান করছেন, তাদের অবশ্যই কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে নিবন্ধন করতে হবে। এটি একটি বাধ্যতামূলক প্রক্রিয়া। ব্যর্থ হলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে এবং তার জন্য কঠোর শাস্তি ভোগ করতে হতে পারে।

পোস্টে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্রিস্টি নোয়েমের বক্তব্য উদ্ধৃত করে বলা হয়, অবৈধ অভিবাসীদের প্রতি তাদের বার্তা একদম পরিষ্কার— যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ুন এবং স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরে যান।

পোস্টটির সঙ্গে একটি ছবিও প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সেখানে লেখা ছিল, স্বেচ্ছায় দেশে ফিরে যাওয়া নিরাপদ। এতে নিজে ফ্লাইট ঠিক করে ফেরার সুযোগ থাকবে। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রে অর্জিত অর্থও সঙ্গে করে নেওয়া যাবে। পরে চাইলে বৈধভাবে আবারও যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের আবেদন করা যাবে।

এছাড়া মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, যেসব অভিবাসী স্বেচ্ছায় দেশে ফিরতে চান কিন্তু আর্থিকভাবে সক্ষম নন, তাদের জন্য ফ্লাইট ভাড়ায় সরকারি ভর্তুকির ব্যবস্থা থাকবে।

তবে যারা অবৈধভাবে অবস্থান অব্যাহত রাখবেন, তাদের বিরুদ্ধে নেওয়া হবে কঠোর ব্যবস্থা। তাৎক্ষণিক ফেরত পাঠানোর পাশাপাশি দৈনিক জরিমানার হুমকিও দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনা অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ পাওয়ার পরও যদি কেউ থেকে যান, তাহলে প্রতিদিনের জন্য ৯৯৮ ডলার করে জরিমানা গুনতে হবে। এছাড়া কারাদণ্ডও দেওয়া হতে পারে।

সবশেষে স্পষ্ট করে জানানো হয়েছে, যেসব অবৈধ অভিবাসী জোরপূর্বক ফেরত পাঠানো হবে, তারা আর কখনো বৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের সুযোগ পাবেন না।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করছে জার্মানি

Published

on

কে অ্যান্ড কিউ

তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানির নতুন সরকার। রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বে আসতে যাওয়া নতুন জোটের চুক্তিপত্রে এমনটাই বলা হয়েছে।

২৩ ফেব্রুয়ারি মধ্যবর্তী নির্বাচনের পর চলতি সপ্তাহে সরকার গঠনের লক্ষ্যে জোট গঠন করে রক্ষণশীল সিডিইউ/সিএসইউ এবং মধ্য বামপন্থি এসপিডি। জোটের চুক্তি অনুযায়ী, নতুন সরকার জার্মানির নাগরিকত্ব আইনে কিছু পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে।

উল্লেখ্য, ওলাফ শলৎসের নেতৃত্বাধীন বিদায়ী সরকার নাগরিকত্ব আইন সহজ করার লক্ষ্যে বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছিল। এর মধ্যে রয়েছে জার্মান সমাজে একীভূত হওয়ার শর্তসাপেক্ষে তিন বছর জর্মানিতে অবস্থান করা বিদেশিদের নাগরিকত্ব প্রদানের সুযোগ।

সিডিইউ/সিএসইউর নেতৃত্বাধীন নতুন জোট সরকার এই আইনে পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে তিন বছরের ওই বিধান বতিল করা৷ তবে নির্বাচনের আগে আলোচনায় আসা অপরাধের সাথে যুক্ত দ্বৈত নাগরিকদের জার্মান নাগরিকত্ব বাতিল করা বিষয়ক কোনো বিধান রাখছে না নতুন সরকার। পাশাপাশি পাঁচ বছর পর নাগরিকত্ব পাওয়ার আইনও বহাল থাকছে।

তিন বছরের এই নাগরিকত্ব পেতে বিদেশিদের সি১ লেভেলের জার্মান ভাষার দক্ষতা এবং জার্মান সমাজে একীভূত হওয়ার জোরালো প্রমাণ উপাস্থান করার বিধান যুক্ত করা ছিল। সেই সময় থেকেই রক্ষণশীল সিডিইউ/সিএসইউ এই বিধানের সমালোচনা করে আসছিল।

তাদের দাবি, তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার মানে হলো খুব অল্প সময়ে জার্মানির নাগরিকত্ব পেয়ে যাওয়া। নির্বাচনে জিতে জার্মান নাগরিকত্বের বিষয়ে নিজেদের ভাবনার প্রতিফলন ঘটাতে যাচ্ছে সিডিইউ/সিএসইউ।

নাগরিকত্ব আইন সহজ করার অংশ হিসেবে ওলাফ শলৎসের সরকার দ্বৈত নাগরিকত্বের বিধান যুক্ত করেছিল। এর ফলে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরের দেশ থেকে আসা অভিবাসীরা চাইলে একই সাথে নিজ দেশের ও জার্মানির পাসপোর্ট রাখার সুযোগ পেয়েছিল।

রক্ষণশীল সিডিইউ/সিএসইউ এই বিষয়ে সমালোচনা করলেও ধারণা করা হচ্ছে, দ্বৈত নাগরিকত্বের আইন বজায় রাখার বিষয়ে একমত হয়েছে জোট।

নির্বাচনের আগে দ্বৈত নাগরিকদের নাগরিকত্ব বাতিল করার বিষয়েও আলোচনা করছিল বেশ কিছু রাজনৈতিক দল। বলা হয়, দ্বৈত নাগরিকদের কেউ যদি সন্ত্রাসী সংগঠনের সমর্থক, ইহুদিবিদ্বেষী এবং কট্টরপন্থি মনোভাব পোষণ করে, তাহলে তাদের জার্মান নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হবে।

সিডিইউ/সিএসইউ-এর এই প্রস্তাবটির তখন সমালোচনা করেছিল নতুন জোটের আরেক সঙ্গী এসপিডি। এমনকি জার্মানির মাইগ্রেশন অ্যাসোসিশনের পক্ষ থেকেও এর নিন্দা জানানো হয়।

নতুন সরকারের জোট গঠনের আলোচনায় এ বিষয়টি আর গুরুত্ব পায়নি বলে জানা গেছে।জার্মানির পরিসংখ্যান অফিস ‘ডেস্টাটিস’ বলছে, ২০১৯ সালে ২২৫ জন বাংলাদেশি জার্মানির নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছেন। জার্মানিতে বাংলাদেশিদের বসবাসের সংখ্যাও জানিয়েছে তারা। সূত্র: ডয়েচে ভেলে

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

৬ শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করেছে যুক্তরাষ্ট্র

Published

on

কে অ্যান্ড কিউ

গত ১৯ জানুয়ারি ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের শপথ গ্রহণের পর গত প্রায় ৩ মাসে দেশের ১০০’র বেশি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত ৬ শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করেছে তার নেতৃত্বাধীন প্রশাসন।

এই শিক্ষার্থীদের একটি বড় অংশ গত বছর গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযান বন্ধ ও স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে আন্দোলন করেছিলেন। এছাড়া ছোটোখাটো কিংবা ধর্তব্যের মধ্যে পড়ে না- এমন অপরাধেও বাতিল হয়েছে অনেক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা।

যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষা সংক্রান্ত অনলাইন সংবাদ পোর্টাল ইনসাইড হায়ার ইডি’র বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে ব্রিটেনের দৈনিক দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, গণপরিবহনে টিকিট না কেটে ওঠা কিংবা সড়কে নির্ধারিত গতিসীমার চেয়ে জোরে গাড়ি চলানোর মতো অপরাধেও ভিসা বাতিলের ঘটনা ঘটেছে।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও জানিয়েছেন, এ পর্যন্ত ৩ শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করা হয়েছে। অতি সম্প্রতি দক্ষিণ আমেরিকার দেশ গায়ানায় সফরে গিয়েছিলেন তিনি। সেখানে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ‘উন্মাদ’ আখ্যা দেন তিনি।

সেই সঙ্গে সাংবাদিকদের বলেন, সম্ভবত এ পর্যন্ত ৩ শতাধিক (শিক্ষার্থী) ভিসা বাতিল হয়েছে। ভবিষ্যতে আরও হবে। আমরা প্রতিদিনই এটি করছি। আমরা যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে উন্মাদমুক্ত করতে চাই।

যে শতাধিক উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভিসা বাতিল হয়েছে, সেগুলোর মধ্যে বেশ কয়েকটির সঙ্গে যোগাযোগ করেছে ইনসাইড হায়ার ইডি। সেসব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই পদক্ষেপ নেওয়ার আগে সরকারের পক্ষ থেকে তাদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করা হয়নি। এমনকি এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে এ সংক্রান্ত কোনো নথি পাননি তারা।

প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অভিবাসীদের প্রতি সহৃদয় নন। ২০১৭ সালে প্রথম যেবার তিনি ক্ষমতাসীন হয়েছিলেন, তখন থেকেই অভিবাসীদের প্রতি অনমনীয় মনোভাবের জন্য পরিচিতি পান তিনি।

ট্রাম্পের এই দফায় ক্ষমতা গ্রহণের পর ফের অভিবাসীদের প্রতি কঠোর নীতি নিয়েছে তার নেতৃত্বাধীন প্রশাসন। ইতোমধ্যে হাজার হাজার নথিবিহীন অভিবাসীদের তাদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এমনকি তার পূর্বসূরী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সময় যারা বসবাসের অনুমতি পেয়েছিলেন, তাদের মধ্যে অন্তত ১০ লাখ জনকে নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার আদেশ দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

মার্কিন পণ্যে শুল্ক বাড়িয়ে ১২৫ শতাংশ করলো চীন

Published

on

কে অ্যান্ড কিউ

চীন-যুক্তরাষ্ট্র শুল্কযুদ্ধ অব্যাহত হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দফায় দফায় শুল্কবৃদ্ধির বিপরীতে পাল্টা জবাব দিয়ে চলেছে চীন। তারই ধারাবাহিকতায় এবার মার্কিন পণ্যের ওপর শুল্ক বাড়িয়ে ১২৫ শতাংশ করেছে বেইজিং।

গত সপ্তাহে ২ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা বেশিরভাগ পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ ন্যূনতম শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ওইদিন চীনের ওপর নতুন করে ৩৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন তিনি যা পূর্বে আরোপিত ২০ শতাংশের সঙ্গে যোগ হয়ে ৫৪ শতাংশে দাঁড়ায়।

ট্রাম্পের ঘোষণার পরদিন বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) চীন এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রকে শুল্ক আরোপের পদক্ষেপ বাতিল করার আহ্বান জানায় এবং পরদিন শুক্রবার (৪ এপ্রিল) যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা সব পণ্যের ওপর ৩৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে।

গত বুধবার (৯ এপ্রিল) বিশ্বের ৭৫টিরও বেশি দেশের ওপর আরোপ করা নতুন শুল্ক তিন মাসের জন্য স্থগিত করার ঘোষণা দেন ট্রাম্প। তবে চীনের ওপর আরোপিত শুল্ক স্থগিত করেননি। বরং নতুন করে শুল্ক বাড়িয়ে ১২৫ শতাংশ করেন তিনি।

পরদিন বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউস নিশ্চিত করে, এর সঙ্গে আরও ২০ শতাংশ শুল্ক যুক্ত হয়েছে। যার ফলে মোট শুল্কের পরিমাণ দাঁড়ায় ১৪৫ শতাংশে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ১৬৭ বাংলাদেশি

Published

on

কে অ্যান্ড কিউ

অবৈধভাবে উত্তর আফ্রিকার দেশ লিবিয়ায় গিয়ে আটক, বিপদগ্রস্ত ও পাচারের শিকার ১৬৭ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ত্রিপলিতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার সহযোগিতায় লিবিয়ার বেনগাজি ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চল হতে দেশে ফিরতে ইচ্ছুক ১৬ জন এবং গানফুদা ডিটেনশন সেন্টার থেকে ১৫১ জনসহ মোট ১৬৭ জন অনিয়মিত বাংলাদেশি নাগরিক বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) ভোর পাঁচটায় বুরাক এয়ারের চার্টার্ড ফ্লাইট যোগে দেশে ফিরেছেন।

শুক্রবার (১১ এপ্রিল) এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।

এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাদের অভ্যর্থনা জানান।

এই ফ্লাইটে প্রত্যাবাসিতদের অধিকাংশই সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপ গমনের উদ্দেশে মানবপাচারকারীদের প্ররোচনায় ও সহযোগিতায় লিবিয়ায় অনুপ্রবেশ করেন। তাদের অধিকাংশই লিবিয়ায় বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন।

ভয়ংকর পথ পাড়ি দিয়ে অবৈধভাবে আর কেউ যেন লিবিয়ায় না যায়, সে বিষয়ে সচেতন হওয়ার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এ সময় সবাইকে অনুরোধ করেন। আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রত্যাবাসনকৃতদের প্রত্যেককে ছয় হাজার টাকা, খাদ্যসমগ্রী, চিকিৎসা সেবা এবং প্রয়োজনে অস্থায়ী বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হয়।

লিবিয়ার বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটক বাংলাদেশিদের নিরাপদে দেশে ফিরিয়ে আনতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, ত্রিপলিতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

কে অ্যান্ড কিউ কে অ্যান্ড কিউ
পুঁজিবাজার21 hours ago

কে অ্যান্ড কিউয়ের ক্যাটাগরি পরিবর্তন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি কে এন্ড কিউ বাংলাদেশ লিমিটেডের ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। ঢাকা...

কে অ্যান্ড কিউ কে অ্যান্ড কিউ
পুঁজিবাজার21 hours ago

মাগুরা মাল্টিপ্লেক্সের পর্ষদ সভার তারিখ নির্ধারণ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মাগুরা মাল্টিপ্লেক্স পিএলসি পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ২৯ এপ্রিল বিকাল ০৪টায়...

কে অ্যান্ড কিউ কে অ্যান্ড কিউ
পুঁজিবাজার21 hours ago

বাংলাদেশ মনোস্পুল পেপারের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ মনোস্পুল পেপার ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ২৯...

কে অ্যান্ড কিউ কে অ্যান্ড কিউ
পুঁজিবাজার22 hours ago

আলহাজ টেক্সটাইলসের সর্বোচ্চ দরপতন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭ কোম্পানির মধ্যে...

কে অ্যান্ড কিউ কে অ্যান্ড কিউ
পুঁজিবাজার22 hours ago

ব্লক মার্কেটে ৩৩ কোটি টাকার লেনদেন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে মোট ৪০টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে।...

কে অ্যান্ড কিউ কে অ্যান্ড কিউ
পুঁজিবাজার22 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে ইস্টার্ন কেবলস

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ার দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে ইস্টার্ন কেবলস...

কে অ্যান্ড কিউ কে অ্যান্ড কিউ
পুঁজিবাজার22 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে বিএসসি

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন (বিএসসি)।...

Advertisement
Advertisement

Advertisement

সোশ্যাল মিডিয়া

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০  
কে অ্যান্ড কিউ
আইন-আদালত21 minutes ago

চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে বিনা ভোটে ২১ প্রার্থীই জয়ী

কে অ্যান্ড কিউ
অর্থনীতি33 minutes ago

কেজিপ্রতি পেঁয়াজে দাম বেড়েছে ১৫ টাকা

কে অ্যান্ড কিউ
রাজনীতি56 minutes ago

প্রথম আলোকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে: জামায়াত আমির

কে অ্যান্ড কিউ
অর্থনীতি1 hour ago

জাপানের কোম্পানিই পাচ্ছে থার্ড টার্মিনালের দায়িত্ব

কে অ্যান্ড কিউ
অর্থনীতি1 hour ago

সবজির দাম কমেছে, মাছ-মাংস অপরিবর্তিত

কে অ্যান্ড কিউ
জাতীয়2 hours ago

দেশ থেকে অশুভ দূর হয়েছে: প্রেস সচিব

কে অ্যান্ড কিউ
জাতীয়2 hours ago

মধ্যরাত থেকে ৫৮ দিন সাগরে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা

কে অ্যান্ড কিউ
অর্থনীতি3 hours ago

ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিরাই যেন ভাতা পান, পরামর্শ আইএমএফের

কে অ্যান্ড কিউ
জাতীয়3 hours ago

আনন্দ উল্লাসে শেষ হলো ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’

কে অ্যান্ড কিউ
জাতীয়3 hours ago

আনন্দ শোভাযাত্রায় রাজধানী জুড়ে কঠোর নিরাপত্তা

কে অ্যান্ড কিউ
আইন-আদালত21 minutes ago

চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে বিনা ভোটে ২১ প্রার্থীই জয়ী

কে অ্যান্ড কিউ
অর্থনীতি33 minutes ago

কেজিপ্রতি পেঁয়াজে দাম বেড়েছে ১৫ টাকা

কে অ্যান্ড কিউ
রাজনীতি56 minutes ago

প্রথম আলোকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে: জামায়াত আমির

কে অ্যান্ড কিউ
অর্থনীতি1 hour ago

জাপানের কোম্পানিই পাচ্ছে থার্ড টার্মিনালের দায়িত্ব

কে অ্যান্ড কিউ
অর্থনীতি1 hour ago

সবজির দাম কমেছে, মাছ-মাংস অপরিবর্তিত

কে অ্যান্ড কিউ
জাতীয়2 hours ago

দেশ থেকে অশুভ দূর হয়েছে: প্রেস সচিব

কে অ্যান্ড কিউ
জাতীয়2 hours ago

মধ্যরাত থেকে ৫৮ দিন সাগরে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা

কে অ্যান্ড কিউ
অর্থনীতি3 hours ago

ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিরাই যেন ভাতা পান, পরামর্শ আইএমএফের

কে অ্যান্ড কিউ
জাতীয়3 hours ago

আনন্দ উল্লাসে শেষ হলো ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’

কে অ্যান্ড কিউ
জাতীয়3 hours ago

আনন্দ শোভাযাত্রায় রাজধানী জুড়ে কঠোর নিরাপত্তা

কে অ্যান্ড কিউ
আইন-আদালত21 minutes ago

চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে বিনা ভোটে ২১ প্রার্থীই জয়ী

কে অ্যান্ড কিউ
অর্থনীতি33 minutes ago

কেজিপ্রতি পেঁয়াজে দাম বেড়েছে ১৫ টাকা

কে অ্যান্ড কিউ
রাজনীতি56 minutes ago

প্রথম আলোকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে: জামায়াত আমির

কে অ্যান্ড কিউ
অর্থনীতি1 hour ago

জাপানের কোম্পানিই পাচ্ছে থার্ড টার্মিনালের দায়িত্ব

কে অ্যান্ড কিউ
অর্থনীতি1 hour ago

সবজির দাম কমেছে, মাছ-মাংস অপরিবর্তিত

কে অ্যান্ড কিউ
জাতীয়2 hours ago

দেশ থেকে অশুভ দূর হয়েছে: প্রেস সচিব

কে অ্যান্ড কিউ
জাতীয়2 hours ago

মধ্যরাত থেকে ৫৮ দিন সাগরে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা

কে অ্যান্ড কিউ
অর্থনীতি3 hours ago

ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিরাই যেন ভাতা পান, পরামর্শ আইএমএফের

কে অ্যান্ড কিউ
জাতীয়3 hours ago

আনন্দ উল্লাসে শেষ হলো ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’

কে অ্যান্ড কিউ
জাতীয়3 hours ago

আনন্দ শোভাযাত্রায় রাজধানী জুড়ে কঠোর নিরাপত্তা