জাতীয়
অগ্নিকাণ্ডে এক বছরে ক্ষতি প্রায় ৮০০ কোটি টাকা
![অগ্নিকাণ্ডে এক বছরে ক্ষতি প্রায় ৮০০ কোটি টাকা মিউচুয়াল ট্রাস্ট](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/11/আগুন-১.jpg)
সমাপ্ত ২০২৩ সালে দেশে মোট ২৭ হাজার ৬২৪টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে মোট ক্ষতির পরিমাণ ৭৯২ কোটি ৩৬ লাখ ৮২ হাজার ১৪ টাকা বা ৮০০ কোটি টাকা। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স মিডিয়া সেল থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৩ সালে সারা দেশে ২৭ হাজার ৬২৪টি আগুনের ঘটনা ঘটেছে। এই সংখ্যার হিসেবে প্রতিদিন গড়ে ৭৭টি অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে।ফায়ার সার্ভিস বলছে, বৈদ্যুতিক গোলযোগ, বিড়ি-সিগারেটের টুকরো, চুলা ও গ্যাসের লাইন থেকে এসব আগুনের ঘটনা ঘটেছে।
অগ্নিকাণ্ডের এসব ঘটনায় সারা দেশে ১০২ জন নিহত ও ২৮১ জন আহত হয়েছেন। এদিকে আগুন নির্বাপণের সময় ৪৮ জন ফায়ার সার্ভিসকর্মী আহত এবং অগ্নি নির্বাপণে যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় ১ জন কর্মী নিহত হয়েছেন।
ফায়ার সার্ভিসের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২৭ হাজার ৬২৪টি আগুনের মধ্যে বৈদ্যুতিক গোলযোগে ৯ হাজার ৮১৩টি (৩৫ দশমিক ৫২ শতাংশ), বিড়ি সিগারেটের জ্বলন্ত টুকরো থেকে ৪ হাজার ৯০৬টি (১৭ দশমিক ৭৬ শতাংশ), চুলা থেকে ৪ হাজার ১১৭টি (১৫ দশমিক ১১ শতাংশ), ছোটদের আগুন নিয়ে খেলার কারণে ৯২৩টি (৩ দশমিক ৩৪ শতাংশ), গ্যাসের লাইন লিকেজ থেকে ৭৭০টি (২ দশমিক ৭৯ শতাংশ), গ্যাস সিলিন্ডার ও বয়লার বিস্ফোরণ থেকে ১২৫টি (শূন্য দশমিক ৪৫ শতাংশ) এবং বাজি পোড়ানো থেকে ৮৭টি আগুনের ঘটনা ঘটে।
সবচেয়ে বেশি অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে বাসাবাড়ি বা আবাসিক ভবনে। সারাদেশে বাসাবাড়িতে মোট ৬ হাজার ৯৫৬টি আগুন লাগে, যা মোট আগুনের ২৫ দশমিক ১৮ শতাংশ। এছাড়া গোয়ালঘর ও খড়ের গাঁদায় ৪ হাজার ২৭৭টি, রান্নাঘরে ২ হাজার ৯৩৮টি, দোকানে ১ হাজার ৮২১টি, হাটবাজারে ১ হাজার ২৬৪টি, শপিং মলে ৭৫৯টি, পোশাক শিল্প প্রতিষ্ঠানে ৪০৩টি, হাসপাতাল বা ফার্মেসিতে ২৪৮টি, হোটেলে ২৪৬টি, বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রে ২৩২টি, বস্তিতে ১৯৯টি, বহুতল ভবনে ১৪৭টি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১৪০টি, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে ৯৬টি এবং পাট গুদাম-পাটকলে ৯৪টি আগুনের ঘটনা ঘটে।
পরিবহনে আগুনের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০২৩ সালে সারাদেশে স্থলপথে চলে এমন যানবাহনে ৫০৬টি, নৌযানে ৭৩টি এবং ট্রেনে ১২টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
২০২৩ সালে মার্চে ৩ হাজার ৩৩৪টি, এপ্রিলে ৩ হাজার ১৪১টি, মে মাসে ৩ হাজার ২৩৫টি এই তিন মাসে বেশি অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। এছাড়া জানুয়ারি মাসে ২ হাজার ৬৪৬টি, ফেব্রুয়ারি মাসে ২ হাজার ৭১৩টি, জুন মাসে ২ হাজার ৪৫০টি আগুন লাগে। জুলাই, আগস্ট, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর এই চার মাসে আগুনের ঘটনা কম ঘটে।
এছাড়া অগ্নিকাণ্ডে হতাহতের পর্যালোচনায় দেখা গেছে, আহত ও নিহতদের মধ্যে পুরুষের সংখ্যা বেশি। সারা দেশে ২৮১ জন আহতের মধ্যে পুরুষ ২২১ ও নারী ৬০ জন এবং নিহত ১০২ জনের মধ্যে ৭৩ জন পুরুষ ও ২৯ জন নারী।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
![](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/02/Logo_OS_250_72.webp)
জাতীয়
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কর্মসূচি প্রত্যাহার
![বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কর্মসূচি প্রত্যাহার মিউচুয়াল ট্রাস্ট](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/cota-2.jpg)
সরকার মূল দাবি মেনে নেয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কর্মসূচি প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন সমন্বয়করা।
রোববার (২৮ জুলাই) রাতে ডিবি অফিসে আলোচনা শেষে এক লিখিত ও ভিডিও বার্তায় এই ঘোষণা দেন আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম।
এ সময় সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দ্রুত খুলে দিতে আহ্বান জানান সমন্বয়করা। কোটা আন্দোলন ঘিরে সহিংসতা ও অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার নিন্দা জানিয়ে তদন্ত করে বিচারের দাবিও জানিয়েছেন তারা।
নাহিদ ইসলাম বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলন ও তার প্রেক্ষিতে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে অনেকে অপ্রত্যাশিতভাবে আহত এবং নিহত হয়েছেন। তাছাড়া রাষ্ট্রীয় স্থাপনায় অগ্নিসংযোগসহ নানা সহিংস ঘটনা ঘটেছে। আমরা এসকল ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই। সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে দ্রুত বিচারের দাবি জানাচ্ছি।
তিনি বলেন, আমাদের প্রধান দাবি ছিলো কোটার যৌক্তিক সংস্কার যা ইতিমধ্যে সরকার পূরণ করেছে। এখন শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে দ্রুত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি জোর আহ্বান জানাই।
আন্দোলনের অন্যতম এই সমন্বয়ক বলেন, ‘সার্বিক স্বার্থে আমরা এই মুহূর্ত থেকে আমরা আমাদের কর্মসূচি প্রত্যাহার করছি।’
এর আগে শুক্রবার (২৬ জুলাই) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদারকে রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে ডিবি হেফাজতে নেয়া হয়। একদিন পর শনিবার (২৭ জুলাই) রাতে সমন্বয়ক সারজিস আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাহকেও ডিবি কার্যালয়ে নেয়া হয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
উন্নয়নের যাত্রা বাধাগ্রস্ত করতে ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে: তাজুল ইসলাম
![উন্নয়নের যাত্রা বাধাগ্রস্ত করতে ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে: তাজুল ইসলাম মিউচুয়াল ট্রাস্ট](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2022/12/Tajul-Islam.jpg)
উন্নয়নের যাত্রাকে বাধাগ্রস্ত এবং বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে পিছিয়ে রাখার জন্য স্বাধীনতাবিরোধী চক্র ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
আজ রবিবার (২৮ জুলাই) সহিংসতায় ক্ষতিগ্রস্ত ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
এসময় মন্ত্রী ডেমরা রোডে ভস্মীভূত হানিফ উড়াল সেতুর টোল প্লাজা, ৬৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলরের ক্ষতিগ্রস্ত কার্যালয় (মৃধাবাড়ি), চট্টগ্রাম রোডে ভস্মীভূত হানিফ উড়াল সেতুর ক্ষতিগ্রস্ত টোল প্লাজা এবং তৎসংলগ্ন সংরক্ষিত আসনের ওয়ার্ড কাউন্সিলরের ক্ষতিগ্রস্ত কার্যালয় এবং ধলপুরে দক্ষিণ সিটির যান্ত্রিক বিভাগে (গোলাপবাগ মাঠের কোণায়, ধলপুর বাজার সংলগ্ন) ভস্মীভূত ৩টি ডাম্প ট্রাকসহ ক্ষতিগ্রস্ত স্থান পরিদর্শন করেন।
মো. তাজুল ইসলাম বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী একটি চক্র এবং তার দোসররা একসঙ্গে হয়ে দেশে অরাজকতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে। এই অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করে তারা চায় দেশকে পিছিয়ে দিতে এবং মানুষের আকাঙ্ক্ষাকে ধ্বংস করতে। কিন্তু এ দেশের দেশপ্রেমিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সাধারণ মানুষ তা সফল হতে দেননি।
তিনি বলেন, কি দোষ করেছিল মেট্রোরেল স্টেশন, কি দোষ করেছিল এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের টোল প্লাজা, কি দোষ ছিল সিটি কর্পোরেশনের আবর্জনা পরিষ্কারের যানবাহনের। মেট্রোরেলে প্রতিদিন তিন থেকে সাড়ে তিন লাখ মানুষ যাতায়াত করে। সে মেট্রোরেল স্টেশনে আজ ভাঙচুর করা হয়েছে। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের টোল প্লাজা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। সিটি কর্পোরেশনের আবর্জনা পরিবহন গাড়ি প্রতিদিন ময়লা পরিষ্কার করে ঢাকা মহানগরীর মানুষকে স্বস্তিকর জীবন দিচ্ছে, সে আবর্জনা পরিবহনকারী ডাম্প ট্রাকগুলো আগুন দিয়ে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করা হয়েছে। এতেই বোঝা যায়, এরা দেশের শত্রু, এরা দেশের অগ্রগতি সহ্য করতে পারে না।
চলমান নাশকতায় দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ক্ষতির পরিমাণ এবং এ থেকে উত্তরণের উপায় কী– এমন প্রশ্নের জবাবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, চলমান সহিংসতায় দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রাথমিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ১০ কোটি টাকা অনুমেয় হলেও সামগ্রিকভাবে এই ক্ষতির পরিমাণ অনেক। নাশকতায় দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের যে ক্ষতি হয়েছে তা পূরণে মন্ত্রণালয় এবং সিটি কর্পোরেশন যুগপৎভাবে কাজ করবে। দ্রুত এই ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে মন্ত্রণালয়, সিটি কর্পোরেশনের মেয়রসহ সব কাউন্সিলর ঐক্যবদ্ধ।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
এনআইডি সংশোধন আবেদন দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশ ইসির
![এনআইডি সংশোধন আবেদন দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশ ইসির মিউচুয়াল ট্রাস্ট](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/08/NID-1.jpg)
জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংশোধন আবেদন দ্রুত নিষ্পত্তি করতে নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সেই সঙ্গে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের কারণে মাঠ পর্যায়ে নির্বাচন অফিসগুলোতে পড়ে থাকা স্মার্টকার্ড বিতরণের জন্যও নির্দেশনা দিয়েছে ইসি।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে অবিতরণকৃত স্মার্টকার্ড নিয়ে আলোচনার পর এই সিদ্ধান্ত দেন ইসি সচিব শফিউল আজিম।
এ সংক্রান্ত নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য তিনি জাতীয় পরিচয় (এনআইডি) নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালককে চিঠিও দিয়েছেন।
এতে উল্লেখ করা হয়েছে, অবিতরণকৃত স্মার্ট কার্ড আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে বিতরণের উদ্যোগ নিতে হবে। সেবা প্রার্থীদের কোনোভাবেই হয়রানি করা যাবে না। সেবাকে সহজীকরণের উদ্যোগ নিতে হবে। এছাড়া, জাতীয় পরিচয়পত্রের সহজ সংশোধন আবেদন দ্রুত নিষ্পত্তি করতে হবে।
একই সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা সংক্রান্ত অনিয়মসহ বিভিন্ন অনিয়মের তদন্ত দ্রুত সম্পন্ন করার নির্দেশনাও দিয়েছেন তিনি।
ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সম্প্রতি অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও উপজেলা নির্বাচনের কারণে এনআইডি সংক্রান্ত সেবা অনেকটা সীমিত করা হয়েছিল। সে সময় এনআইডি সংশোধনসহ বিভিন্ন আবেতন নিষ্পত্তি সীমিত পরিসরে চলেছে। তবে, এনআইডি বিতরণ বিশেষ করে স্মার্টকার্ড বিতরণ কর্মসূচি বন্ধ ছিল। তাই সে উদ্যোগটি আবার নেওয়া হচ্ছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
পোশাক রপ্তানিকারকদের ৭ দিনের বন্দর ডেমারেজ মওকুফ
![পোশাক রপ্তানিকারকদের ৭ দিনের বন্দর ডেমারেজ মওকুফ মিউচুয়াল ট্রাস্ট](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/05/export.jpg)
পণ্য রপ্তানিতে সহায়তা করার জন্য তৈরি পোশাক খাতের চট্টগ্রাম বন্দরে অপেক্ষমাণ কন্টেইনারগুলোর ডেমারেজ চার্জ ৭ দিনের জন্য মওকুফের নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।
রোববার (২৮ জুলাই) সচিবালয়ে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর সঙ্গে বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারিং এক্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) সভাপতি এস এম মান্নান (কচি)’র নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল সাক্ষাৎ করতে এলে প্রতিমন্ত্রী এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।
তিনি বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি। সম্প্রতি দেশবিরোধী কর্মকাণ্ডের সময়ে চট্টগ্রাম বন্দরের কার্যক্রম চালু ছিল। ডিজিটাল সার্ভিস/ডেটা সেন্টার দুষ্কৃতিকারীরা পুড়িয়ে দেওয়ার ফলে চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমসের সার্ভারে অনলাইন সংযোগ না থাকা/ধীরগতি থাকার কারণে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা নির্দিষ্ট সময়ে পণ্য খালাস করতে সক্ষম হননি।
তিনি আরও বলেন, বর্তমানে বন্দর ও কাস্টমসের সার্ভার চালু হওয়ার ফলে পণ্য খালাস প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে আমদানি রপ্তানি সংক্রান্ত কার্যক্রম নিরবচ্ছিন্নভাবে সম্পাদন এবং ক্রেতার নির্ধারিত লিড টাইমের মধ্যে পণ্য রপ্তানিতে সহায়তা করার জন্য তৈরি পোশাক খাতের অপেক্ষমাণ কন্টেইনারগুলোর ডেমারেজ চার্জ সাতদিনের জন্য মওকুফের নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।
প্রতিনিধি দলে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রথম সহ-সভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, সিনিয়র সহ-সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম, সহ-সভাপতি রাকিবুল আলম চৌধুরী, পরিচালক আশিকুর রহমান ও পরিচালক মো. মহিউদ্দিন রুবেল।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
৫ জিবি ইন্টারনেট কখন, কীভাবে পাবেন
![৫ জিবি ইন্টারনেট কখন, কীভাবে পাবেন মিউচুয়াল ট্রাস্ট](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/03/internet.jpg)
টানা ১০ দিন পর আজ রবিবার (২৮ জুলাই) বিকেল ৩টা থেকে ফিরেছে মোবাইল ইন্টারনেট। এরই মধ্যে অনেকেরই ডাটা অব্যবহৃত অবস্থায় মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। এমন অবস্থায় সেসব ইন্টারনেট ডাটা আর ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা নেই।
তবে সব অপারেটরের মোবাইল ইন্টারনেট গ্রাহকরা ৩ দিনের জন্য ৫ জিবি বোনাস পাবেন বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
এদিকে দেশের মোবাইল অপারেটরগুলো এসএমএসের মাধ্যমে মোবাইল ইন্টারনেট চালুর বিষয়টি গ্রাহকদের অবগত করছে। এমনকি ৫ জিবি ইন্টারনেট বোনাসের কথাও জানাচ্ছে। কখন এ বোনাস ইন্টারনেট বিনামূল্যে পাবেন, তা জানতে মুখিয়ে আছেন গ্রাহকরা।
৫ জিবি ডাটা ফেরত পাবেন যারা
অপারেটর কোম্পানিগুলোর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গত ১৮ জুলাই রাতে সারাদেশে ইন্টারনেট শাটডাউন করা হয়। ওই সময়ের আগে যেসব গ্রাহক ডাটা প্যাকেজ কিনেছিলেন এবং ইন্টারনেট সেবা বন্ধের ১০ দিন সময়ের মধ্যে মেয়াদকাল শেষ হয়েছে, তারাই কেবল বোনাস ৫ জিবি ইন্টারনেট পাবেন। তাছাড়া কমপক্ষে ১ থেকে দেড় জিবি ইন্টারনেট অবশিষ্ট ছিল এমন গ্রাহকদের এ বোনাস দেওয়ার ক্ষেত্রে বাছাই করা হতে পারে।
কাফি