অর্থনীতি
প্রয়োজনে শুল্ক কমিয়ে চাল আমদানি করা হবে: খাদ্যমন্ত্রী

করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) মহামারিকালেও চালের দাম বাড়েনি, এখন কেন বাড়ছে-মিলমালিকদের উদ্দেশে এমন প্রশ্ন তুলেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। তিনি জানিয়েছেন, চালের বাজার স্থিতিশীল করার প্রয়োজনে শুল্ক কমিয়ে চাল আমদানি করবে সরকার।
বুধবার (৩১ জানুয়ারি) বিকেলে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে খাদ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, ধান-চালের মার্কেট নিয়ন্ত্রণ করেন হাতেগোনা কয়েক জেলার ব্যবসায়ীরা। আমরা তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিচ্ছি।
মিলমালিকদের তিনি বলেন, বিবেক জাগ্রত করুন। বেপরোয়া না হয়ে মানবসেবার ব্রত নিয়ে কাজ করুন।
তিনি আরও বলেন, কৃষক ধানের দাম বেশি পেলে খুশি হতাম। এখন বেশি দামে ধান বিক্রি হলেও কৃষকের লাভ হচ্ছে না। সুবিধা নিচ্ছে মজুতদাররা। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
মন্ত্রী বলেন, বস্তায় মিলগেটে চালের দাম কত তা লিখতে হবে। সঙ্গে থাকতে হবে উৎপাদনের তারিখও। নতুন আইন করা হয়েছে। দ্রুত কার্যকর হবে। এ আইন কার্যকর হলে মিনিকেট নামের কোনো ধান-চাল থাকবে না।
কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক মো. এহতেশাম রেজার সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ইসমাইল হোসেন ও খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেন বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন।
খাদ্য সচিব বলেন, চালের দাম নিয়ে আমরা সজাগ আছি। কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী কারসাজি করতে চাইলে সরকার আইন মোতাবেক কাজ করবে।
এর আগে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার কুষ্টিয়ার খাজা নগরের দেশ এগ্রো, সুবর্ণা অটো ফ্লাওয়ার মিল, আল্লাহর দান অটোরাইস মিল, স্বর্ণা অটোরাইস মিল ও রশিদ অটোরাইস মিল আকস্মিক পরিদর্শন করেন।
এসময় খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ইসমাইল হোসেন, খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেন, কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক মো. এহতেশাম রেজা, পুলিশ সুপার এ এইচ এম আব্দুর রকিব ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. বাবুল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
অবৈধভাবে গম ও আটা মজুত করায় মেসার্স সুবর্ণা অটো ফ্লাওয়ার মিলের গোডাউন সিলগালা করে জেলা প্রশাসন। এ ছাড়া অবৈধ ধান মজুদের চিত্র পেয়ে আল্লাহর দান মিলের ধানের গোডাউন (মেসার্স সুবর্ণা অটো ফ্লাওয়ার মিলের ভাড়াকৃত) সিলগালা করা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি
বাংলাদেশের বাজারে দীর্ঘমেয়াদে থাকার প্রতিশ্রুতি হোলসিমের

বাংলাদেশের বাজারে দীর্ঘমেয়াদে থাকার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন হোলসিম গ্রুপের নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকা অঞ্চলের প্রধান মার্টিন ক্রিগনার।
বুধবার (৯ এপ্রিল) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এ প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন। বৈঠকে দেশের সিমেন্ট ব্যবহারের প্রবণতা, শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব এবং বাংলাদেশে হোলসিমের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানান, হোলসিম একটি বৈশ্বিক নেতৃস্থানীয় সিমেন্ট ও নির্মাণসামগ্রী প্রস্তুতকারক কোম্পানি। এটি লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশের মূল কোম্পানি। সুনামগঞ্জের ছাতকে কোম্পানিটি দেশের একমাত্র সংহত সিমেন্ট কারখানা পরিচালনা করছে এবং দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে কার্যক্রম চালিয়ে আসছে।
বৈঠককালে ক্রিগনার বলেন, বাংলাদেশে বিশ্বমানের পণ্য উৎপাদনের সুযোগ করে দেওয়ায় আমরা সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞ।
ছাতকের কারখানায় অপুনঃব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক’ জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয়, যা পরিবেশের কোনো ক্ষতি করে না বলে তিনি দাবি করেন।
তিনি আরও বলেন, হোলসিম বিশ্বব্যাপী টেকসই প্রযুক্তির পথপ্রদর্শক, এবং আমরা সেই প্রযুক্তিগুলো বাংলাদেশেও প্রয়োগ করছি।
অন্যান্য দেশে হোলসিমের কারখানায় চলমান কার্বন ক্যাপচার প্রকল্পের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এমন প্রকল্প বাংলাদেশেও চালু করা যেতে পারে।
বাংলাদেশে হোলসিমের সিইও ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইকবাল চৌধুরী গত এক বছরে শিল্পের চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন। তবে তিনি আগামী মাসগুলোতে পরিস্থিতির উন্নতির আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
তিনি জানান, হোলসিম সম্প্রতি বাংলাদেশে অ্যাগ্রিগেটস চালু করেছে, যা দেশের বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
অধ্যাপক ইউনূস লাফার্জ কারখানায় প্লাস্টিক জ্বালানির পরিবেশগত প্রভাব সম্পর্কে জানতে চান। জবাবে তিনি আশ্বস্ত হন যে, এর ফলে অঞ্চলে কোনো কার্বন নির্গমন ঘটবে না।
প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশে হোলসিমের আরও বিনিয়োগকে স্বাগত জানান এবং ব্যবসাবান্ধব ও বিদেশি বিনিয়োগবান্ধব সরকারের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেন।
বৈঠকে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন, এসডিজি সমন্বয়কারী লামিয়া মোর্শেদ ও মুখ্য সচিব সিরাজউদ্দিন সাথী উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
বাংলাদেশ থেকে নেপাল-ভুটানে রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হবে না: ভারত

বাংলাদেশকে দেওয়া ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করেছে ভারত সরকার। তবে এ সিদ্ধান্ত ভারতীয় ভূখণ্ড দিয়ে নেপাল বা ভুটানে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির ওপর প্রভাব ফেলবে না বলে জানিয়েছে দেশটি।
বুধবার (৯ এপ্রিল) এক সংবাদ সম্মেলনে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে চালু থাকা ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধার ফলে আমাদের বিমানবন্দর ও বন্দরগুলিতে দীর্ঘ সময় ধরে উল্লেখযোগ্য যানজট তৈরি হয়েছিল। লজিস্টিক বিলম্ব ও উচ্চ ব্যয় আমাদের নিজস্ব রপ্তানিকে বাধাগ্রস্ত করছিল। অনেক সময় আটকে যাচ্ছিল। তাই ৮ এপ্রিল ২০২৫ থেকে এ সুবিধা প্রত্যাহার করা হয়েছে। এই পদক্ষেপগুলি ভারতীয় ভূখণ্ড দিয়ে নেপাল বা ভুটানে বাংলাদেশের রপ্তানির ওপর প্রভাব ফেলবে না।
বাংলাদেশকে দেওয়া ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করেছে ভারত সরকার। সোমবার (৮ এপ্রিল) জারি করা ভারতের কেন্দ্রীয় পরোক্ষ কর ও শুল্ক বোর্ডের (সিবিআইসি) এক সার্কুলারে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। এই সুবিধার আওতায় বাংলাদেশ তৃতীয় কোনো দেশে পণ্য রপ্তানির জন্য ভারতের স্থলবন্দর ব্যবহার করতে পারতো।
২০২০ সালের ২৯ জুন ভারত এই ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাংলাদেশকে দিয়েছিল, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ ভারতীয় ভূখণ্ড ব্যবহার করে নেপাল, ভুটান ও মিয়ানমারের মতো তৃতীয় দেশে সহজে পণ্য পাঠাতে পারতো। এখন সেই সুবিধা বাতিল করলো মোদী সরকার। তবে যে পণ্য এরই মধ্যে ভারতের সীমান্তে প্রবেশ করেছে, তা আগের নিয়মেই বেরিয়ে যেতে পারবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
দু-এক বছরের মধ্যে ১৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে: বিডা চেয়ারম্যান

আগামী দুই-এক বছরে দেশে ১৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ বোর্ডের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী।
বুধবার (৯ এপ্রিল) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান।
এছাড়া দেশে ফ্রি ট্রেড জোন স্থাপনের চিন্তা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি। বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান বলেন, এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে সরকার।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
শিগগিরই আসছে দুই হাজার কোটি টাকার সুকুক

সামাজিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পে অর্থায়ন করতে আরেকটি বিনিয়োগ সুকুক ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বাংলাদেশ সরকার ৬ষ্ঠ বিনিয়োগ সুকুকটির মাধ্যমে ইসতিসনা এবং ইজারা পদ্ধতিতে দুই হাজার কোটি টাকা ৭ বছর মেয়াদে সংগ্রহ করবে। রাজশাহী বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা ও ইউনিয়ন সড়ক প্রশস্তকরণ ও শক্তিশালীকরণ (আর ডি আই আর ডব্লিউ পি) শীর্ষক প্রকল্পে এই সুকুকের অর্থ ব্যয় করা হবে।
বুধবার (৯ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকে ‘শরিয়াহ্ অ্যাডভাইজরি কমিটি’-এর প্রথম সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর ড. মো. কবির আহাম্মদ।
সুকুকটির মাধ্যমে রাজশাহী বিভাগের ৮টি জেলার ৬৫টি উপজেলায় পল্লী এলাকায় সড়ক প্রশস্তকরণ ও শক্তিশালীকরণের মাধ্যমে আধুনিক নাগরিক সুবিধা স্থাপন করা হবে।
এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে প্রকল্প এলাকায় পল্লী সড়কের ধারণক্ষমতা ও সড়ক নিরাপত্তা বৃদ্ধির মাধ্যমে কৃষি ও অকৃষি পণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতকরণ, কৃষি উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ সুবিধা সম্প্রসারণ এবং স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে কর্মসংস্থানের সুযোগ নিশ্চিত হবে। সে বিবেচনায় সুকুকটির নামকরণ সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন সুকুক করা হয়েছে। আগামী মে মাসে প্রকল্পের বিপরীতে সুকুক ইস্যু করা হবে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
বোরোতে ৩৬ টাকায় ধান, ৪৯ টাকা চাল কিনবে সরকার

চলতি বছর বোরো মৌসুমে ৪ টাকা বেশি দরে সাড়ে ১৭ লাখ টন ধান, চাল সংগ্রহ করবে সরকার। এরমধ্যে ধান সাড়ে ৩ লাখ টন, চাল ১৪ লাখ টন রয়েছে। এবছর ৩৬ টাকা কেজি দরে ধান, ৪৯ টাকা কেজি দরে চাল এবং ৩৬ টাকা কেজি দরে গম কেনার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
বুধবার (৯ এপ্রিল) সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ সম্মেলন কক্ষে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটি (এফপিএমসি) সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
প্রসঙ্গত, গত বছর বোরো মৌসুমে ৫ লাখ টন ধান, ১১ লাখ টন সেদ্ধ চাল এবং এক লাখ টন আতপ চালসহ ১৭ লাখ টন ধান-চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। প্রতি কেজি বোরো ধান ৩২ টাকা, সেদ্ধ চাল ৪৫ টাকা এবং আতপ চাল ৪৪ টাকা দরে কেনে সরকার।
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ধারাবাহিকভাবে বন্যা অতিবৃষ্টিতে ফসলের ক্ষতি হওয়া সত্ত্বেও সরকার কিন্তু সার, চাল আমদানি করে মোটামুটি আমরা স্থিতিশীল ছিলাম। ফলে গতবছর ধান চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা আমাদের পরিপূর্ণ হয়েছে।
তিনি বলেন, এবছরও আমরা ধান, চাল সংগ্রহ করবো। সেলক্ষ্যে আজকে সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এবছর ৩৬ টাকা কেজি দরে বোরো ধান, সেদ্ধ চাল ৪৯ টাকা, ৩৬ টাকা দরে গম কেনা হবে। এরমধ্যে ধান সাড়ে ৩ লাখ টন, সেদ্ধ চাল ১৪ লাখ টন এবং গমের জন্য কোন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়নি।
এবিষয়ে খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার জানান, চলতি বোরো মৌসুমে আগামী ২৪ এপ্রিল থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ৩৬ টাকা কেজি দরে ধান, চাল ৪৯ টাকা, ৩৬ টাকা দরে গম কেনা হবে। ধান সাড়ে ৩ লাখ টন, চাল ১৪ লাখ টন এবং গমের জন্য কোনো লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়নি।
তিনি বলেন, কৃষি মন্ত্রণালয় যে উৎপাদন খরচ দিয়েছে তার সঙ্গে লাভ যুক্ত করে ধান, চালের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। হাওরে ধান কাটা শুরু হয়েছে। পয়লা বৈশাখ থেকে পুরোদমে শুরু হবে। কৃষি উপদেষ্টা সেখানে যাবেন, উদ্বোধন করবেন। ২৪ এপ্রিল থেকে সংগ্রহ অভিযান শুরু হবে। উত্তরবঙ্গে একটু দেরিতে শুরু হবে।
কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, লক্ষ্যমাত্রা যেটি নির্ধারণ করা হয়েছে আশা করছি তার থেকে বেশি উৎপাদন হবে। আগামীকাল সুনামগঞ্জের ধান কাটার উৎসবে যাচ্ছি।
You must be logged in to post a comment Login