অন্যান্য
ফরচুন সুজের লভ্যাংশের বিষয়ে ডিএসইতে অভিযোগ
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফরচুন সুজ লিমিটেড থেকে প্রাপ্য লভ্যাংশ না পাওয়ায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) অভিযোগ করেছে বিনিয়োগকারীরা। বিনিয়োগকারীদের পক্ষে লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ সম্প্রতি লিখিতভাবে এ অভিযোগ দায়ের করে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, গত ২০২২ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে ফরচুন সুজ লিমিটেড। যার রেকর্ড ডেট ছিলো একই বছরের ২৪ নভেম্বর। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা লভ্যাংশ পাননি। ফলে বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব পরিচালিত প্রতিষ্ঠানকে এর জন্য চাপ প্রয়োগ করে। লভ্যাংশ না পাওয়া অভিযোগকারীদের হিসাব অনুযায়ী শুধু লংকাংবাংলা সিকিউরিটিজই পাবে ৩০ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। কিন্তু কোম্পানিটি নির্ধারিত তারিখের মধ্যে লভ্যাংশ প্রদান করেনি। যার ফলে কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা লংকাবাংলা সিকিউরিটিজকে চাপ প্রয়োগ করেও সমাধান পায়নি। লভ্যাংশ না পাওয়ায় আর্থিক ক্ষতিপূরণের দাবি করেছে বিনিয়োগকারীরা।
সূত্র জানায়, নিয়ম অনুযায়ী বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও হিসাবের) মার্জিন কোডের নগদ লভ্যাংশ ব্রোকারেজ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে কোম্পানিগুলো পরিশোধ করবে। সে হিসাবে লংকাবাংলা সিকিউরিটিজের বিনিয়োগকারীদের নগদ লভ্যাংশ এখনো পর্যন্ত পাননি।
এ বিষয়ে লংকাবাংলা সিকিউরিটিজের পক্ষ থেকে একাধিকবার যোগাযোগ করলেও ফরচুন সুজ কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সমাধান করেনি বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে ফরচুন সুজ থেকে নগদ লভ্যাংশ সংগ্রহের জন্য ডিএসইর সহায়তা ও নির্দেশনা চেয়ে চিঠি দিয়েছে এ ব্রোকারেজ প্রতিষ্ঠানটি।
এ বিষয়ে ফরচুন সুজের কোম্পানি সচিব রিয়াজউদ্দিন ভুঁইয়ার মন্তব্য জানতে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও কোনভাবে সম্ভব হয়নি। অর্থসংবাদের প্রতিবেদক ক্ষুদে বার্তা পাঠালেও তার কোন জবাব দেননি তিনি।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ একচেঞ্জ কমিশনের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম অর্থসংবাদকে বলেন, কোন কোম্পানির সাধারণ সভা করার ৩০ দিনের মধ্যে তা প্রতিবেদন আকারে কমিশনে জমা দিতে হয়। নিয়ম অনুসারে কোন কোম্পানি যদি প্রতিবেদন জমা না দিয়ে লভ্যাংশ বিতরণ নিয়ে মিথ্যাচার করে তবে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
কক্সবাজারে মাকে হত্যা করে থানায় হাজির ছেলে
কক্সবাজারে মাদকের টাকার জন্য মাকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে এক যুবকের বিরুদ্ধে। পরে নিজেই থানায় গিয়ে পুলিশের হাতে ধরাও দিয়েছেন।
শনিবার (২৩ নভেম্বর) রাতে শহরের পশ্চিম বড়ুয়া পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত আনোয়ারা বেগম সদর উপজেলার বড়ুয়া পাড়ার নিয়াজ আহমেদের স্ত্রী। আটক যুবক হোসাইন মোহাম্মদ আবিদ।
কক্সবাজার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সৌরভ জানান, আবিদ প্রায়ই মাদকের টাকার জন্য মাকে অত্যাচার করতেন। শনিবার রাতে হত্যাকাণ্ডের সময় মা-ছেলে ঘরে ছিলেন। এক পর্যায়ে মাকে কুপিয়ে হত্যা করে ছেলে।
নিহত নারীর মুখ, মাথা ও হাতে কোপের জখম রয়েছে। হত্যার পর বাহির থেকে দরজা লাগিয়ে নিজে থানায় গিয়ে হত্যার বিষয়টি পুলিশকে জানান আবিদ। পরে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
তিনি আরও জানান, ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে নেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
অরবিসের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী বাংলাদেশ: ড. ইউনূস
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস দেশে চোখের যত্ন ও পরিষেবা সম্প্রসারণের জন্য অলাভজনক প্রতিষ্ঠান অরবিস ইন্টারন্যাশনালের সঙ্গে কাজ ও সহযোগিতা করার জন্য বাংলাদেশের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
অরবিস ইন্টারন্যাশনালের প্রেসিডেন্ট ও সিইও ডেরেক হডকির সাথে এক বৈঠকে তিনি বলেন, বাংলাদেশে চোখের যত্নের সেবা সম্প্রসারণ করতে হবে এবং এ লক্ষ্যে আরা অরবিস ইন্টারন্যাশনালের সাথে কাজ করতে প্রস্তুত।
এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হড, অরবিস ফ্লাইং আই হাসপাতালের প্রশিক্ষণ কর্মসূচির অংশ হিসেবে ডেরেক বাংলাদেশ সফর করছেন। এখন চট্টগ্রামে প্রশিক্ষণ চলছে। ডেরেকে গত বুধবার (২০ নভেম্বর) রাজধানীতে অধ্যাপক ইউনূসের সাথে তার কার্যালয়ে দেখা করেন।
অরবিস বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. মুনির আহমেদ প্রধান উপদেষ্টার সাথে সাক্ষাতের সময় ডেরেকের সাথে ছিলেন। অরবিস প্রেসিডেন্ট প্রধান উপদেষ্টাকে ফ্লাইং আই হাসপাতালের একটি মডেল সংস্করণ উপস্থাপন করেন। অধ্যাপক ইউনূস এটির ভূয়সী প্রশংসা করেন।
ডেরেক অরবিস ইন্টারন্যাশনালের কাজ সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টাকে অবিহিত করেন। অরবিস ১৯৮২ সালে বিশ্বব্যাপী দৃষ্টি-সংরক্ষণ কর্মসূচি শুরু করেছিল। অরবিস গত ৩৯ বছর ধরে বাংলাদেশে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সাথে কাজ করছে।
ডেরেক বলেন, এই সময়ের মধ্যে, অরবিস এ পর্যন্ত কমিউনিটি আউটরিচ ইভেন্টে ৭.৮ মিলিয়নেরও বেশি চোখের স্ক্রিনিং পরিচালনা করেছে, প্রাপ্তবয়স্ক ও শিশুদের মধ্যে ৪.৫ মিলিয়নেরও বেশি ব্যক্তিকে ওষুধ ও অপটিক্যাল চিকিৎসা প্রদান করেছে, ২৫৮,০০০টিরও বেশি চোখের সার্জারি করেছে এবং বাংলাদেশের ৪০ হাজারের বেশি লোককে চোখের যত্ন নেওয়ার বিষয়ে প্রশিক্ষিত করেছে।
অধ্যাপক ইউনূস বাংলাদেশে চক্ষু স্বাস্থ্য খাতে অরবিসের অবদানের কথা স্বীকার করেন এবং ফ্লাইং আই হাসপাতালের প্রতি তার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। অরবিস এখন বাংলাদেশে ১১তম প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
ড. ইউনূস বলেন, আমি অরবিসকে ভালোবাসি। আমি ফ্লাইং আই হসপিটালকে ভালোবাসি। তিনি উল্লেখ করেন যে, অরবিস বাংলাদেশে চোখের স্বাস্থ্য খাতে ভূমিকা পালনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যতম।
ডেরেক বলেন, অরবিস ব্যক্তি, পরিবার ও জনগোষ্ঠীকে সাহায্য করার জন্য বিশ্বব্যাপী ২ শতাধিক দেশ ও ভূখণ্ডে দৃষ্টি সংরক্ষণের কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে।
বিশ্বজুড়ে প্রায় এক বিলিয়ন মানুষ সম্পূর্ণভাবে পরিহারযোগ্য অন্ধত্ব ও দৃষ্টিশক্তি হ্রাসের সমস্যা নিয়ে বসবাস করছে উল্লেখ করে ডেরেক বলেন, চার দশকেরও বেশি সময় ধরে অরবিস জোরদার ও টেকসই চোখের যত্ন ব্যবস্থা নিয়ে এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে।
অরবিস প্রেসিডেন্ট বলেন, অলাভজনক এ প্রতিষ্ঠানটি আফ্রিকা, এশিয়া ও ল্যাটিন আমেরিকায় বিশেষ কর্মসূচি পরিচালনা করছে এবং প্রশিক্ষণ প্রদান ও প্রযুক্তির প্রয়োগ করছে।
তিনি বলেন, গত চার দশক ধরে অরবিস শিশুদের চোখের যত্ন, মাইক্রোসার্জারি, রেটিনাল সার্জারি, কর্নিয়ার রোগ, প্রিম্যাচুরিটি রেটিনোপ্যাথি এবং ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথির ওপর গুরুত্ব দিয়ে বাংলাদেশের স্থানীয় অংশীদারদের দক্ষতা ও জ্ঞানের উন্নতিতে সাহায্য করেছে।
ডেরেক এ সময় প্রধান উপদেষ্টাকে আরও অবিহিত করেন, অরবিস সারা দেশে বিশেষ করে গ্রামীণ এলাকায় ৪২টি দৃষ্টি সেবা কেন্দ্র স্থাপন করে চোখের যত্নের সাথে জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করেছে; ১৭টি সেকেন্ডারি হাসপাতাল, চারটি তৃতীয় হাসপাতাল, দুটি ওয়েট ল্যাব, একটি মানসম্পন্ন রিসোর্স সেন্টার ও একটি ডিজিটাল ট্রেনিং হাব প্রতিষ্ঠা বা উন্নতিতে সহায়তা করেছে।
এছাড়া, অরবিস ৪০০টি কমিউনিটি ক্লিনিককে ভিশন স্ক্রিনিং টুলস দিয়ে সজ্জিত করেছে এবং শৈশব অন্ধত্বের একটি প্রধান কারণ, প্রিম্যাচুরিটি রেটিনোপ্যাথির স্ক্রিনিং ও ব্যবস্থাপনার জন্য বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় নির্দেশিকা তৈরি করেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
১৪ কোম্পানির লেনদেন বন্ধ মঙ্গলবার
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৪ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন রেকর্ড ডেট সংক্রান্ত কারণে আগামীকাল মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) বন্ধ থাকবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানিগুলো হচ্ছে- কাসেম ইন্ডাস্ট্রিজ, রংপুর ফাউন্ড্রী, এগ্রিকালচারাল মার্কেটিং, ভিএফএস থ্রেড ডাইং, নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালস, শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, লিগ্যাসি ফুটওয়ার, সাফকো স্পিনিং, ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং, সায়হাম টেক্সটাইল, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, শমরিতা হসপিটাল, বিএটিবিসি এবং বাটা সু কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেড।
রেকর্ড ডেট সংক্রান্ত কারণে কোম্পানিগুলোর শেয়ার লেনদেন এ দিন বন্ধ থাকবে। আর রেকর্ড ডেটের পর আগামী বুধবার (২০ নভেম্বর) কোম্পানিগুলো আবার লেনদেনে ফিরবে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
বৃষ্টি উপেক্ষা করেই গণমিছিলে শিক্ষার্থীরা
বৃষ্টি উপেক্ষা করেই গণমিছিল কর্মসূচি পালন করছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। শুক্রবার সকাল সাড়ে ১১টায় সব স্তরের নাগরিক এই কর্মসূচিতে অংশ নেয়।
এর আগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নতুন এই কর্মসূচির কথা জানান এই আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আবদুল কাদের।
এতে বলা হয়, আজ সারা দেশের মসজিদে জুমার নামাজ শেষে দোয়া-কবর জিয়ারত, মন্দির, গির্জাসহ সব প্রার্থনালয়ে প্রার্থনা ও জুমার নামাজ শেষে ছাত্র-জনতার গণমিছিল অনুষ্ঠিত হবে।
দেশের সব স্তরের নাগরিকদের এই কর্মসূচিতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার গণসংগীত, পথনাটক, দেয়াললিখন, স্মৃতিচারণা ও বিক্ষোভ সমাবেশের মধ্য দিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ‘রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোজ’ কর্মসূচি পালিত হয়েছে। ঢাকাসহ অন্তত ১৬টি জেলা ও মহানগরে এসব কর্মসূচি পালনের খবর পাওয়া গেছে। এসব কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কোথাও কোথাও শিক্ষক ও আইনজীবীরাও অংশ নেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
দুই কোম্পানির লভ্যাংশ বিতরণ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই প্রতিষ্ঠান গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ সমাপ্ত হিসাববছরে জন্য ঘোষিত লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানিগুলো হলো- সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এবং মেঘনা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।
সূত্র মতে, কোম্পানিগুলো সমাপ্ত হিসাববছরের নগদ লভ্যাংশ বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে এবং বোনাস লভ্যাংশ বিও হিসাবের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের পাঠিয়েছে।
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য কোম্পানিটি ৫ শতাংশ নগদ এবং ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল। এছাড়া একই সময় মেঘনা ইন্স্যুরেন্স ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল।
কাফি