ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
বুয়েট ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন করবেন যেভাবে

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন গত বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়েছে; যা সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৩টা পর্যন্ত চলবে।
ভর্তি-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ভর্তি পরীক্ষার আবেদন অনলাইনে করা যাবে। পরীক্ষা প্রাক-নির্বাচনী ও মূল ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে দুই ধাপে অনুষ্ঠিত হবে। প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষা দুটি শিফটে অনুষ্ঠিত হবে। প্রাক-নির্বাচনী ভর্তি পরীক্ষা ২৪ ফেব্রুয়ারি। প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষায় মেধার ভিত্তিতে নির্বাচিত আবেদনকারীরা মূল ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন। চূড়ান্ত এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৯ মার্চে।
প্রথম ধাপে ১০০ নম্বরের প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সময় থাকবে ১ ঘণ্টা। প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষায় প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য দশমিক ২৫ নম্বর কাটা যাবে। উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের নিয়ে পরের ধাপে চূড়ান্ত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেমিক্যাল অ্যান্ড ম্যাটেরিয়ালস কৌশল, পুরকৌশল, যন্ত্রকৌশল, তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল এবং স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদে বিভিন্ন বিভাগে স্নাতক শ্রেণিতে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি-ইচ্ছুক বাংলাদেশি নাগরিকেরা আবেদন করতে পারবেন। যেসব ছাত্রছাত্রী ২০২০ বা ২০২১ সালে মাধ্যমিক বা তার সমমানের পরীক্ষায় এবং ২০২৩ সালে উচ্চমাধ্যমিক বা তার সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন, অথবা ২০২০ সালে মাধ্যমিক বা তার সমমানের পরীক্ষায় এবং ২০২২ সালে উচ্চমাধ্যমিক বা তার সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন কিন্তু উচ্চমাধ্যমিক বা তার সমমানের পরীক্ষার সংশোধিত ফলাফল ১২ মার্চ, ২০২৩ তারিখের পরে শিক্ষা বোর্ড থেকে ফলাফল প্রাপ্ত হয়েছেন, অথবা ২০১৯ সালের নভেম্বর বা তার পরে জিসিই ‘ও’ লেভেল এবং ২০২২ সালের নভেম্বর অথবা তার পরে জিসিই ‘এ’ লেভেল পরীক্ষার ফলাফল প্রাপ্ত হয়েছেন, অন্যান্য শর্তপূরণ সাপেক্ষে শুধু তারাই ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদন করতে পারবেন। যেসব ছাত্রছাত্রী ইতিপূর্বে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছেন অথবা অংশগ্রহণের যোগ্যতা অর্জন করেছেন, তারা এই ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।
ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের যোগ্যতা
প্রার্থীকে বাংলাদেশের যেকোনো মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড বা মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড অথবা কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে গ্রেড পদ্ধতিতে বিজ্ঞান বিভাগে (গণিত, পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়নসহ) জিপিএ ৫-এর স্কেলে ন্যূনতম জিপিএ-৪.০০ পেয়ে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা দাখিল অথবা সমমানের পরীক্ষায় পাস করতে হবে অথবা বিদেশি শিক্ষা বোর্ড থেকে সমমানের পরীক্ষায় কমপক্ষে সমতুল্য গ্রেড পেয়ে পাস করতে হবে।
প্রার্থীকে বাংলাদেশের যেকোনো মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড/মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড/কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে উচ্চমাধ্যমিক/আলিম/সমমানের পরীক্ষায় গ্রেড পদ্ধতিতে জিপিএ ৫-এর স্কেলে জিপিএ-৫ এবং উচ্চতর গণিত, পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়ন বিষয়সমূহের প্রতিটিতে ন্যূনতম জিপিএ-৫ পেয়ে উচ্চমাধ্যমিক/আলিম/সমমানের পরীক্ষায় পাস করতে হবে অথবা বিদেশি শিক্ষা বোর্ড থেকে সমমানের পরীক্ষায় কমপক্ষে সমতুল্য গ্রেড/নম্বর পেয়ে পাস করতে হবে।
আরও পড়ুন: ঢাবি ভর্তি পরীক্ষায় ২ লাখ ৭৯ হাজার আবেদন
যেসব প্রার্থী ২০২০ সালে মাধ্যমিক বা তার সমমানের পরীক্ষায় এবং ২০২২ সালে উচ্চমাধ্যমিক বা তার সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন কিন্তু উচ্চমাধ্যমিক বা তার সমমানের পরীক্ষায় তাদের সংশোধিত ফলাফল ১২ মার্চ, ২০২৩ তারিখের পরে শিক্ষা বোর্ড থেকে ফলাফল প্রাপ্ত হয়েছেন, সে ক্ষেত্রে তাদের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড/মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড/কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে উচ্চমাধ্যমিক/আলিম/সমমানের পরীক্ষায় গ্রেড পদ্ধতিতে ৫-এর স্কেলে জিপিএ-৫.০০ এবং উচ্চতর গণিত, পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়ন বিষয়সমূহের প্রতিটিতে ন্যূনতম জিপিএ-৫ পেয়ে উচ্চমাধ্যমিক/আলিম/সমমানের পরীক্ষায় পাস করতে হবে অথবা বিদেশি শিক্ষা বোর্ড থেকে সমমানের পরীক্ষায় কমপক্ষে সমতুল্য গ্রেড/নম্বর পেয়ে পাস করতে হবে।
সব সঠিক আবেদনকারীর মধ্য থেকে বাছাই করে ১ম থেকে ১৮০০০তম পর্যন্ত সব আবেদনকারীকে প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে। এই বাছাইয়ের জন্য যথাক্রমে আবেদনকারীর উচ্চমাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষায় উচ্চতর গণিত, পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়ন বিষয় তিনটিতে প্রাপ্ত মোট নম্বর এবং উচ্চতর গণিত ও পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বরকে অগ্রাধিকারের ক্রম হিসেবে বিবেচনা করা হবে।
জিসিই ‘ও’ লেভেল এবং জিসিই ‘এ’ লেভেল পাস করা প্রার্থীদের প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য জিসিই ‘ও’ লেভেল পরীক্ষায় কমপক্ষে পাঁচটি বিষয়ের (গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন ও ইংরেজিসহ) প্রতিটিতে ন্যূনতম বি গ্রেড এবং জিসিই ‘এ’ লেভেল পরীক্ষায় গণিত, পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়ন-তিন বিষয়ের যেকোনো দুটিতে ন্যূনতম ‘এ’ গ্রেড এবং একটিতে ন্যূনতম ‘বি’ গ্রেড পেয়ে পাস করতে হবে।
ন্যূনতম যোগ্যতা পূরণ সাপেক্ষে জিসিই ‘ও’ লেভেল এবং জিসিই ‘এ’ লেভেল পরীক্ষার ফলাফল প্রাপ্ত সব সঠিক আবেদনকারীর মধ্য থেকে উল্লিখিত নির্ধারিত গ্রেডের ভিত্তিতে বাছাই করে ১ম থেকে ৪০০তম পর্যন্ত আবেদনকারীকে প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে। এই বাছাইয়ের জন্য যথাক্রমে আবেদনকারীর জিসিই ‘এ’ লেভেল পরীক্ষায় গণিত ও পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ে প্রাপ্ত গ্রেডকে অগ্রাধিকারের ক্রম হিসেবে বিবেচনা করা হবে। ন্যূনতম যোগ্যতা পূরণ সাপেক্ষে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীভুক্ত সব সঠিক আবেদনকারীকে প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হবে।
উল্লিখিত শর্তাবলি পূরণ সাপেক্ষে প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের দুটি শিফটে বিভক্ত করে প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষা হবে। পরিসংখ্যানভিত্তিক পদ্ধতি অনুসরণ করে প্রতিটি শিফটে প্রার্থীদের মেধার বিন্যাসের সমতুল্যতা নিশ্চিত করা হবে। প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য যোগ্য বিবেচিত আবেদনকারীদের তালিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষার ফলাফলের মেধাক্রম অনুসারে প্রতি শিফটের ১ম থেকে ৩০০০তম শিক্ষার্থীকে মূল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য নির্বাচিত করা হবে। ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীভুক্ত ন্যূনতম ১২ জন পরীক্ষার্থী (পর্যাপ্ত আবেদন গ্রহণ সাপেক্ষে) মূল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। মূল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য যোগ্য বিবেচিত আবেদনকারীদের তালিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
আবেদনপত্র গ্রহণ, প্রাক-নির্বাচনী ও মূল ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি
১. অনলাইনে আবেদনপত্র পূরণ ও জমা শুরু : ২৫ জানুয়ারি ২০২৪ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা।
২. অনলাইনে আবেদনপত্র পূরণ ও জমা শেষ : ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, সোমবার বেলা ৩টা।
৩. মোবাইল বা অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে আবেদন ফি প্রদান শেষ : ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, মঙ্গলবার বেলা ৩টা।
৪. ইটিএসআর চিহ্নিত আবেদনপত্র সরাসরি রেজিস্ট্রার অফিসের ভর্তি শাখায় জমা দেওয়া অথবা রেজিস্টার্ড ডাকযোগে/কুরিয়ারের মাধ্যমে রেজিস্ট্রার অফিসে প্রেরণ : ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ শনিবার থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ মঙ্গলবার (শুক্রবার ও সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত) সকাল ১০টা বেলা ৩টা (সরাসরি জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
৫. প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য যোগ্য আবেদনকারীদের নামের তালিকা প্রকাশের সর্বশেষ তারিখ : ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, মঙ্গলবার।
৬. প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষা: ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, শনিবার (শিফট ০১-‘ক’ ও ‘খ’ গ্রুপ, সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা), শিফট ০২- ‘ক’ ও ‘খ’ গ্রুপ: বেলা ৩টা থেকে বিকেল ৪টা।)
৭. মূল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ: ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
৮. মূল ভর্তি পরীক্ষা: ৯ মার্চ ২০২৪, শনিবার, (মডিউল ‘A’: গ্রুপ ‘ক’ এবং ‘খ’ উচ্চতর গণিত, পদার্থবিজ্ঞান এবং রসায়ন, সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা) এবং
৯. ভর্তির জন্য নির্বাচিত ও অপেক্ষমাণ প্রার্থীদের নামের তালিকা প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ : ৩১ মার্চ ২০২৪।
আবেদনের নিয়ম
আবেদন করার নিয়ম ভর্তির নির্দেশিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট-এ পাওয়া যাবে। ওয়েবসাইটে নির্দেশনা মোতাবেক আবেদন ফরম পূরণ করে তা অনলাইনে দাখিল করতে হবে। দাখিল করা শেষে একটি আবেদন ক্রমিক নং প্রদান করা হবে এবং পরে এই নম্বরের বিপরীতে বুয়েটের ওয়েসবাইটে বর্ণিত পদ্ধতিতে প্রাথমিক আবেদন ও ভর্তি পরীক্ষা বাবদ প্রদেয় ফি জমা দিতে হবে। অতঃপর আবেদনটি চূড়ান্তভাবে দাখিল করতে হবে।
মোট আসনসংখ্যা
পার্বত্য চট্টগ্রাম ও অন্যান্য এলাকার ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীভুক্ত প্রার্থীদের জন্য প্রকৌশল বিভাগসমূহ ও নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের জন্য মোট ৩টি এবং স্থাপত্য বিভাগে ১টি সংরক্ষিত আসনসহ সর্বমোট আসনসংখ্যা এক হাজার ৩০৯টি।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইবিতে বিজ্ঞান উৎসবের ঝলক, চার ক্যাটাগরিতে লাখ টাকার পুরস্কার বিতরণ

কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখার উদ্যোগে আয়োজিত তিন দিনব্যাপী ‘ইসমাইল আল জাযারি’ বিজ্ঞান উৎসব-২০২৫ সম্পন্ন হয়েছে। বিজয়ীদের মাঝে চার ক্যাটাগরিতে লাখ টাকার পুরস্কার বিতরণ করেছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।
প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতায় সিএসই বিভাগের মো. নাসিম আলী, মো. ইয়াসির আরাফাত, নাফিজ ইমতিয়াজের গ্রুপ প্রথম স্থান পেয়েছে। একই বিভাগের মাহারুব হোসেন উৎশো, আসাদুল্লাহ মো. মামুন আলীর গ্রুপ দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে। এবং আইইউ বিট ব্যাঙ্গারস গ্রুপ মো. সুমন মিয়া, মো. নাজমুল হোসেন, সুজন রায় তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে।
প্রজেক্ট ও পোস্টার প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেছে আল-কাসাভ ইনোভেশন (সাহেবনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়, গাংনী, মেহেরপুর), দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে চুয়াডাঙ্গা সায়েন্স অ্যান্ড রোবোটিক্স ক্লাব (দর্শনা সরকারি কলেজ), তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে দ্য কোয়ান্টাম মাইন্ডস (হাসিব ড্রিম স্কুল অ্যান্ড কলেজ), রুবিক’স কিউব প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেছে মুনেম আল রিয়াদ (কুষ্টিয়া জিলা স্কুল), দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে মো. সাকিব আল মবিন (কুষ্টিয়া জিলা স্কুল, কুষ্টিয়া), তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে জুবাইর আহমেদ (হার্ভার্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঝিনাইদহ), সায়েন্স অলিম্পিয়াড প্রতিযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাটাগরি প্রথম স্থান অধিকার করেছে মো. রাশিদুল হক ফার্মেসি (ইবি), দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে আকাশ রহমান ফার্মেসি (ইবি), তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে মো. মতিউর রহমান ফার্মেসি (ইবি)।
স্কুল ক্যাটাগরি প্রথম স্থান অধিকার করেছে আব্দুল্লাহ (দশম শ্রেণি, কুয়াতুল ইসলাম কামিল মাদরাসা), দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে নাবিল সাদিক (দশম শ্রেণি, ঝিনাইদহ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়), তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে মাহিন আব্দুল্লাহ (নবম শ্রেণি, পাবনা জিলা স্কুল)।
বুধবার (২১ মে) বিকাল সাড়ে তিনটা নাগাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এ বিজ্ঞান উৎসবের সমাপ্তি হয়।
ইবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাহমুদুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক সিবগাতুল্লাহ সিবগা। এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় শিল্প ও সংস্কৃতি সম্পাদক এবং ইবি ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি আবু মুসা এবং কেন্দ্রীয় কলেজ ও ব্যবসায় শিক্ষা সম্পাদক শহীদুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম।
এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমি এই বিজ্ঞান উৎসবের বেশ কয়েকটি স্টলে গিয়েছিলাম। সেখানে ছাত্রদের যে উদ্ভাবন সেগুলো দেখে আমি অভিভূত। তাদেরকে সঠিকভাবে ব্যাবহার করতে পারলে আগামী দিনে বাংলাদেশ চেঞ্জ হবে এবং অনেকদূর এগিয়ে যাবে। আমরাও চেষ্টা করবো বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করার। আমাদের আগামী যে বরাদ্দ আসবে আমরা চেষ্টা করবো সেখান থেকে এই ফেস্টের জন্য যেন আমরা কিছু অবদান রাখতে পারি। চব্বিশের অভ্যুত্থানের পর যে নতুন প্রজন্ম এসেছে তাদেরকে সঠিকভাবে গড়ে তুলতে হবে।
এসময় ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক সিবগাতুল্লাহ সিবগা বলেন, আমাদের দেশে মেধার মূল্যায়ন হচ্ছিল না। আমরা চাই ক্রিয়েটিভদের সুযোগ দেয়া হোক, মেধার ভিত্তিতে আমাদের সমাজ গড়ে উঠুক। বাংলাদেশ অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক দিক থেকে পিছিয়ে। আমরা দেখছি তরুনদের অনেকে নেশায় আসক্ত। আবার মাঝে মাঝে অনেক ক্রিয়েটিভ তরুনদের দেখি, যারা এই সমাজকে পরিবর্তন করতে চায়। মুসলমানদের হাত ধরে অনেক ইনভেনশন হয়েছে। বর্তমানে পৃথিবীতে অস্থিরতার অন্যতম কারন বিজ্ঞানের সাথে ধর্মকে আলাদা করে ফেলা। মুসলমানদের হাতে যখন পৃথিবীর নেতৃত্ব ছিল তারা ক্রিয়েটিভ জিনিস আবিষ্কারের পিছনে ছিল। তারা কিন্তু পারমাণবিক বোমা আবিষ্কার করেন নি। তবে মনে রাখতে হবে, মেধাবীরা অনেক সময় দেশ বিক্রিতে এগিয়ে থাকে। সীমান্তে আমাদের দেশের মানুষকে হত্যা করা হয় কিন্তু দেশের দায়িত্বশীলরা কিছুই বলে না। আমাদের প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে আমাদের সম্পর্ক ভালো হবে, কিন্তু আমাদের উপর দাদাগিরি করতে আসবেন না। মেধাবীরা সঠিক মূল্যায়ন পেলে এই দেশ অনেক দূরে এগিয়ে যাবে।
উল্লেখ্য, প্রোগ্রামিং কনটেস্ট, প্রজেক্ট প্রদর্শনী, রুবিক্স কিউব প্রতিযোগিতা ও বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড-সহ চারটি ক্যাটাগরিতে এ বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পুরস্কৃত করা হয়।
অর্থসংবাদ/সাকিব/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইরানের আল-মোস্তফা আন্তর্জাতিক ইউনিভার্সিটি পরিদর্শন ইবি উপাচার্যের

ইরানের প্রখ্যাত আল-মুস্তফা আন্তর্জাতিক ইউনিভার্সিটি’র ঢাকাস্থ বাংলাদেশ অফিস পরিদর্শন করেন কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ।
বৃহস্পতিবার (২২ মে) এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশের প্রতিনিধি পরিচালক শাহাবুদ্দিন মাশায়েখী রা’দের আমন্ত্রণে ইবি উপাচার্য পরিদর্শনে যান। এসময় শাহাবুদ্দিন মাশায়েখী রা’দের সাথে বৈঠক করেন তিনি।
এই বৈঠকে উভয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঝে উচ্চতর শিক্ষা, গবেষণায় পারস্পরিক সহযোগিতা, ছাত্র-শিক্ষক বিনিময়, উচ্চতর শিক্ষা এমফিল ও পিএইচডি গবেষণার জন্য স্কলারশিপ, বিজ্ঞান শিক্ষা, পার্সি ভাষা কোর্স চালুসহ বিভিন্ন বিষয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা হয় এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঝে একটি এমওইউ স্বাক্ষরের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ মনে করেন, উভয় বিশ্ববিদ্যালয় একসাথে কাজ করতে পারলে শিক্ষা-সংস্কৃতি গবেষণা উন্নয়নে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য মাইলফলক স্থাপিত হবে।
উল্লেখ্য, আল-মোস্তফা আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় (এমআইউ) একটি আন্তর্জাতিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি ইসলামি এবং সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের আদলে প্রতিষ্ঠিত। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির আন্তর্জাতিক শাখা এবং অনুমোদিত স্কুল রয়েছে যা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে খুবই কাছাকাছি পর্যায়ের মিল রয়েছে। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়টি স্নাতক পর্যায়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের (মহিলা পণ্ডিত সহ) ইসলামি শিক্ষা প্রদান করেছে।
অর্থসংবাদ/সাকিব/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে হচ্ছে ‘বিশেষজ্ঞ পুল’

প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে ‘জেলা বিশেষজ্ঞ পুল’ গঠন করতে যাচ্ছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। মূলত, শিক্ষা কর্মকর্তা ও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানসম্মত প্রশিক্ষণ নিশ্চিতের লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দেশের প্রতিটি জেলার জন্য বিশেষজ্ঞদের একটি তালিকা প্রস্তুত করা হবে, যারা শিক্ষক প্রশিক্ষণে পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা দেবেন।
বুধবার (২১ মে) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মনিটরিং ও সমন্বয় অনুবিভাগের সহকারী সচিব মো. জাহাঙ্গীর হোসাইন স্বাক্ষরিত এক স্মারকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, নির্ধারিত যোগ্যতা পূরণ করে সরকারি ও বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রের আগ্রহী ব্যক্তিরা এই বিশেষজ্ঞ পুলে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদনপত্র জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের কাছে পাঠাতে হবে আগামী ৩০ জুনের মধ্যে। এই পুলের সদস্যরা ৩ বছর মেয়াদে দায়িত্ব পালন করবেন বলেও জানানো হয়েছে।
বিশেষজ্ঞ পুলে অন্তর্ভুক্তির জন্য শর্তাবলিতে বলা হয়েছে, ‘জেলা বিশেষজ্ঞ পুল’-এ অন্তর্ভুক্ত হতে চাইলে প্রার্থীদের অবশ্যই যেকোনো বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রি থাকতে হবে। পাশাপাশি প্রাথমিক শিক্ষা, সরকারি চাকরি সংক্রান্ত কার্যক্রম, বাজেট ব্যবস্থাপনা বা সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়ার যেকোনো একটি ক্ষেত্রে তাদের বিশেষজ্ঞ জ্ঞান থাকা আবশ্যক। অবশ্য, সরকারি ও বেসরকারি—উভয় ক্ষেত্রের আগ্রহী ব্যক্তিরা এই পুলে আবেদন করার সুযোগ পাবেন।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, পুলে অন্তর্ভুক্ত হলে সরকারি বিশেষজ্ঞরা সরকার নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী সম্মানী পাবেন। আর বেসরকারি বিশেষজ্ঞদের প্রতিটি সেশনের জন্য ২ হাজার ৫০০ টাকা হারে সম্মানী দেওয়া হবে। তবে বেসরকারি প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রকাশনা, গবেষণাপত্র কিংবা জাতীয় দৈনিক বা স্বীকৃত পত্রিকায় প্রকাশিত প্রবন্ধ বা নিবন্ধ থাকা বাধ্যতামূলক বলেও জানানো হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
৪৬তম ও ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার সময়সূচিতে পরিবর্তন

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা প্রায় দেড় মাস পিছিয়ে ১৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। শুরুতে ২৭ জুন নির্ধারিত তারিখ পরে ৮ অগাস্ট করা হলেও এবার ৪৩ দিন পিছিয়ে তা ১৯ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি)। বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এছাড়া স্থগিত হওয়া ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার নতুন সময়সূচিও দিয়েছে পিএসসি। ২৪ জুলাই থেকে শুরু হবে লিখিত পরীক্ষা, যা ৩ অগাস্ট পর্যন্ত চলবে। এরপর ১০ থেকে ২১ অগাস্ট অনুষ্ঠিত হবে পদ-সংশ্লিষ্ট বিষয়ের পরীক্ষা।
পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমান জানান, পরীক্ষার সময়সূচি, আসন বিন্যাস ও প্রয়োজনীয় নির্দেশনা পিএসসি ও টেলিটকের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
উল্লেখ্য, ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা ছিল ৮ মে, তবে চাকরিপ্রত্যাশীদের আন্দোলনের কারণে তা স্থগিত করা হয়। প্রিলিমিনারিতে উত্তীর্ণ ২১ হাজার ৩৯৭ জন প্রার্থী লিখিত পরীক্ষার অপেক্ষায় রয়েছেন।
২০২৩ সালের ৩০ নভেম্বর ৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর, ২০২৪ সালের ২৬ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয় প্রিলিমিনারি পরীক্ষা, যেখানে অংশ নিয়েছিলেন ২ লাখ ৫৪ হাজার ৫৬১ জন। এতে উত্তীর্ণ হন ১০ হাজার ৬৩৮ জন। পরে ‘বৈষম্য দূরীকরণে’ আরও ১০ হাজার ৭৫৯ জনকে উত্তীর্ণ ঘোষণা করে ২৭ নভেম্বর নতুন করে ফল প্রকাশ করে পিএসসি।
এদিকে, ২৮ নভেম্বর প্রকাশিত ৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ৩ হাজার ৪৮৭টি ক্যাডার এবং ২০১টি নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ ডিসেম্বর থেকে আবেদন শুরুর কথা থাকলেও তা একদিন আগে স্থগিত করা হয়। পরে ২৬ ডিসেম্বর সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে পিএসসি।
সংশোধিত নিয়মে আবেদন ফি ও মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমিয়ে ১০০ করা হয়, যা আগে ছিল ২০০। ফলে লিখিত ও মৌখিক মিলিয়ে মোট নম্বর কমে দাঁড়ায় ১০০০। পাশাপাশি, এবারই প্রথমবারের মতো আবেদনের বয়সসীমা বাড়িয়ে ৩২ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে। আবেদন প্রক্রিয়া চলে ২৯ ডিসেম্বর থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
সায়েমের উদ্ভাবনী প্রযুক্তিতে ৩ বাংলাদেশি উপকৃত, আরও ১০ জনের সুযোগ

সায়েম নামের একজন উদ্ভাবক তার প্রযুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের তিনজনকে উপকার করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, আরও ১০ জন এই সেবা পেতে পারেন।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) অনুষ্ঠিত ইসমাইল আল-জাযারি “বিজ্ঞান উৎসবে প্রযুক্তি প্রদর্শনীতে” এই ঘোষণা দেন তিনি।
অর্থসংবাদ/সাকিব