পুঁজিবাজার
পাওয়ার গ্রিডের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অফ বাংলাদেশ লিমিটেড প্রান্তিক সংক্রান্ত পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ২৯ জানুয়ারি বিকাল ৫টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচিত সভায় ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ এ প্রতিবেদন অনুমোদন করলে তা প্রকাশ করবে কোম্পানিটি।
কাফি

পুঁজিবাজার
পাঁচ শতাংশ করছাড়ে পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানি আসবে না: বক্তারা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার পর কোম্পানিগুলোর নানা খাতে খরচ বাড়ে। যেকারণে মাত্র ৫ শতাংশ কর–সুবিধা পেতে সেই খরচ বাড়িয়ে কোনো কোম্পানি শেয়ারবাজারে আসতে আগ্রহী হবে না। এ জন্য গত পাঁচ–ছয় বছরে ভালো কোনো কোম্পানি শেয়ারবাজারে আসেনি।
শেয়ারবাজার নিয়ে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এমন মন্তব্য করেছেন শিল্পোদ্যোক্তা ও অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর।
মঙ্গলবার (০৮ জুলাই) বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) ‘পুঁজিবাজারের সম্প্রসারণ: টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়ন কাঠামো’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এমন মন্তব্য করেছেন শিল্পোদ্যোক্তা ও অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর। রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এই আলোচনা সভায় উদ্যোক্তা ও তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর পক্ষ থেকে আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর। তিনি তাঁর বক্তব্যে শেয়ারবাজারে ভালো কোম্পানি কেন তালিকাভুক্ত হতে আগ্রহী হচ্ছে না, এ বিষয়ে তাঁর অভিমত তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, আমাদের শেয়ারবাজারে অনেক ধরনের সমস্যা রয়েছে, যা ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্ত হওয়ার পথে বড় বাধা। অনেক কোম্পানি শেয়ারবাজারে আসতে ভয় পায়। কারণ, শেয়ারবাজারে এমন সব নিয়ম বা বিধিবিধান রয়েছে, যেখানে কোম্পানিগুলো লোকসান করতে পারে, এমন কোনো বাস্তবতাই যেন নেই। কোনো কোম্পানি যদি বছর শেষে লভ্যাংশ দিতে ব্যর্থ হয়, তাহলে সেই কোম্পানিকে নানা ধরনের জবাবদিহির মধ্যে পড়তে হয়। আবার প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিও মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে টাকা তুলতে দেড়–দুই বছর লেগে যায়। তালিকাভুক্ত হলে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কোনো কর–সুবিধাও পাওয়া যায় না। কোম্পানির সম্পদ মূল্যায়নেরও যথাযথ ব্যবস্থা নেই। মুষ্টিমেয় কিছু খারাপ লোকের জন্য এই বাজারে সবার হাত–পা বেঁধে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে—এটা কখনো হতে পারে না।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় নিযুক্ত বর্তমান তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আনিসুজ্জামান চৌধুরী। আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) চেয়ারম্যান এ কে এম হাবিবুর রহমান, প্রাণ–আরএফএল গ্রুপের পরিচালক উজমা চৌধুরী, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সাঈদ কুতুব, রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ। স্বাগত বক্তব্য দেন বিএমবিএর সভাপতি মাজেদা খাতুন। আরও বক্তব্য দেন বিএমবিএর সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ এ হাফিজ, পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির পরিচালক আবুল কালাম প্রমুখ। সভায় শেয়ারবাজারে নতুন কোম্পানি তালিকাভুক্তির ক্ষেত্রে বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতা নিয়ে উপস্থাপনা তুলে ধরেন লংকাবাংলা ইনভেস্টমেন্টসের প্রধান নির্বাহী ইফতেখার আলম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আনিসুজ্জামান বলেন, অর্থবাজার ও পুঁজিবাজার হচ্ছে অর্থনীতির দুটি পা। অর্থনীতিকে সামনে এগিয়ে নিতে হলে দুটি পা–কেই সমানভাবে সক্ষম করে তুলতে হবে। বিগত সরকার দেশের অর্থনীতিকে এমন অবস্থায় রেখে গেছে, এখনো অনেক ব্যাংক তারল্যসংকটে ভুগছে। এ অবস্থায় পুঁজিবাজার চাঙা হয়ে যাবে, এটা আশা করা যায় না। তবে বর্তমান সরকার পুঁজিবাজারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে।
ডিএসইর সভাপতি মমিনুল ইসলাম বলেন, সরকার ও পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সব সময় শেয়ারবাজারকে শিশু হিসেবে বিবেচনা করছে। এ কারণে এত দিনেও এই বাজারের নিজস্ব সক্ষমতা তৈরি হয়নি। গত ১৫ বছরে শেয়ারবাজারে ১৩৮টি কোম্পানি তালিকাভুক্ত হয়েছে, যেগুলোর গুণগত মান নিয়ে অনেক প্রশ্ন রয়েছে।
শিল্পোদ্যোক্তা উজমা চৌধুরী বলেন, শেয়ারবাজারে পণ্যবৈচিত্র্য কম। এ ছাড়া বাজার নিয়ে অনেক পরিকল্পনা ও পরিবর্তন নিয়ে কথা হচ্ছে, কিন্তু সেগুলোর বাস্তবায়ন দেখা যাচ্ছে কম।
সভায় শেয়ারবাজারে নতুন কোম্পানি তালিকাভুক্তির ক্ষেত্রে বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতার কথা তুলে ধরা হয়। এসব প্রতিবন্ধকতার মধ্যে রয়েছে কোম্পানি তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে দীর্ঘ সময় লাগে, কোম্পানির সম্পদ মূল্যায়ন ব্যবস্থার দুর্বলতার কারণে ভালো কোম্পানি ভালো দাম পাচ্ছে না, উদ্যোক্তাদের জন্য প্রণোদনা কম, ন্যূনতম শেয়ার ধারণের বাধ্যবাধকতা আরোপ, সরাসরি তালিকাভুক্তির বিধানের ক্ষেত্রে বৈষম্য, তালিকাচ্যুত হওয়ার বিধান না থাকা ইত্যাদি।
পুঁজিবাজার
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের লভ্যাংশ নিয়ে তেলেসমাতি, ঘোষণার ১৪ মাস পর বাতিল

বিভিন্ন কেলেঙ্কারির জন্ম দেওয়া পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এবার লভ্যাংশ ঘোষণা নিয়ে তেলেসমাতি কাণ্ড ঘটিয়েছে। শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণার ১৪ মাস পর তা বাতিল করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
মঙ্গলবার (৮ জুলাই) অনুষ্ঠিত ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে লভ্যাংশ বাতিলের ওই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর আগে গত বছরের ২৯ এপ্রিল ব্যাংকটি ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল। এর মধ্যে ছিল ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ও ৫ শতাংশ বোনাস।
ব্যাংকটির একটি মূল্য সংবেদনশীল বিজ্ঞপ্তি থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আলোচিত বছরে (২০২৩) ব্যাংকটির কোনো মুনাফা না হওয়ায় শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেওয়া সম্ভব নয়। এতে আগের ঘোষিত লভ্যাংশ বাতিল হয়ে যায়। গত বছরের ২৭ আগস্ট এই ব্যাংকের পুনর্গঠিত পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকটির আগের বছরের নিরীক্ষিত হিসাববিবরণী সংশোধনের সিদ্ধান্ত নেয়। আগের হিসাববিবরণীতে মুনাফা দেখানো হলেও সংশোধিত হিসাববিবরণী অনুসারে, ওই বছরে ব্যাংকটি প্রকৃতপক্ষে লোকসান করেছে।
গত বছরের ২৯ এপ্রিল গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক জানিয়েছিল ২০২৩ সালে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৩০ পয়সা আয় (ইপিএস) করেছে। এর ভিত্তিতেই ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ও ৫ শতাংশ বোনাস ঘোষণা করে। এর রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয় ৬ জুন, ২০২৩। ঘোষিত লভ্যাংশ বিতরণের বিষয়ে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ব্যাংকটিকে অনুমতিও প্রদান করে। ব্যাংকটি ঘোষিত লভ্যাংশসহ বিভিন্ন এজেন্ডা নিয়ে আলোচনার জন্য গত বছরের ৮ আগস্ট বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আহ্বান করে। তবে ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে হাসিনা সরকারের পতনের পর তার সরকারের সুবিধাভোগী ও ব্যাংক-লুটেরা এস আলমের নিয়ন্ত্রণাধীন গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক আর ঘোষিত এজিএম করতে পারেনি।
ব্যাংকটির সংশোধিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৩ সালে শেয়ার প্রতি ২১ টাকা ৭৯ পয়সা লোকসান হয়েছে। ওই বছরের ৩১ ডিসেম্বর ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট দায় দাঁড়ায় ৯ টাকা ১৪ পয়সা।
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের আজকের বৈঠকে বাতিল হয়ে যাওয়া বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের নতুন সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ১৯ আগস্ট সকাল ১১টায় হাইব্রিড পদ্ধতিতে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে। তবে রেকর্ড তারিখ আগেরটিই (৬ জুন, ২০২৩) বহাল থাকবে।
পুঁজিবাজার
ছয় মাসের মধ্যে আইপিও প্রক্রিয়া শেষ করা হবে: ডিএসই চেয়ারম্যান

প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) দীর্ঘসূত্রতা কমিয়ে ৬ মাসের কম সময়ের মধ্যে আইপিও প্রক্রিয়া শেষ করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম।
আজ মঙ্গলবার (৮ জুলাই) বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ) আয়োজিত ‘ক্যাপিটাল মার্কেটের সম্প্রসারণ: টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য একটি কাঠামো’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএমবিএ সভাপতি মাজেদা খাতুন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী ও বিশেষ অতিথি আইসিবির এমডি নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ, ডিএসই চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম, সিএসই চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান ও এপেক্স ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর, প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পরিচালক উজমা চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন। এতে বিএমবিএ সভাপতি মাজেদা খাতুন এবং কোষাধ্যক্ষ ইফতেখান আলম পৃথক দুটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
ডিএসই চেয়ারম্যান বলেন, বিএসইসি লিস্টিংয়ের কাজ স্টক এক্সচেঞ্জের কাছে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর মাধ্যমে আইপিও প্রক্রিয়ায় দীর্ঘসূত্রিতার অবসান হবে হবে।
তিনি বলেন, গত ১ বছরে কোনো আইপিও আসেনি। এই আইপিও আনা বিএসইসির কাজ না। এ দায়িত্ব মার্চেন্ট ব্যাংকারদের। ৬৬টি মার্চেন্ট ব্যাংক গত ১৫ বছরে ১৩৮ কোম্পানি শেয়ারবাজারে এনেছে। এক্ষেত্রে তাদের পারফরমেন্স কোথায়?
এসময় তিনি আরও বলেন, গত কয়েক বছরে আইপিওতে আসা কিছ কোম্পানির গুণগতমান নিয়ে প্রশ্ন আছে। তবে সব কোম্পানির দর বাড়বে, এটা ভাবাও ঠিক না।
মমিনুল ইসলাম বলেন,পুঁজিবাদের শ্রেষ্ঠ আবিষ্কার শেয়ারবাজার। গত ১৫ বছরে আমাদের শেয়ারবাজারে অনেক অনিয়ম হয়েছে। এখন সেগুলো সমাধানে কাজ করা হচ্ছে। তবে সময় লাগছে। কারণ অনিয়ম ছিল ভয়াবহ।
অনুষ্ঠানে এপেক্স ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর বলেন, কোনো কোম্পানি সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে পুঁজিবাজারে আসবে না। বাজারে আসার ঝুঁকি এবং প্রণোদনা বিশ্লেষণ করে তা লাভজনক মনে করলেই কোম্পানিগুলো বাজারে আসতে আগ্রহী হবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে আইপিও অনুমোদন পেতে ২-৩ বছর সময় লাগে। কিন্তু ভারতে লাগে ৬ মাস। তাই আমাদেরকে আইপিও প্রক্রিয়া সহজ করে সময় কমিয়ে আনতে হবে।
অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সৈয়দ কুতুব, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের পরিচালক আবুল কালাম, বাংলাদেশ ব্যাংকের পুঁজিবাজার ডেস্কের পরিচালক ইস্তেকবাল, বিএমবিএর সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ হাফিজ বক্তব্য রাখেন।
কাফি
পুঁজিবাজার
শেয়ার কিনলেন সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের পরিচালক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের এক পরিচালক শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করেছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের পরিচালক ড. জাহানারা আরজু ২ লাখ শেয়ার ক্রয় করেছেন।
পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী তিনি ডিএসইর পাবলিক মার্কেটের মাধ্যমে ঘোষিত এই শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করেছেন।
কাফি
পুঁজিবাজার
মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই রূপালী ব্যাংকের

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি রূপালী ব্যাংক পিএলসির শেয়ারদর অস্বাভাবিক বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই। সম্প্রতি কোম্পানিটির শেয়ার দর অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণে ডিএসই’র পাঠানো নোটিশের জবাবে এ তথ্য জানিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, গত ২৫ জুন কোম্পানিটির শেয়ার দর ছিল ১৬ টাকা ৯০ পয়সা। আর আজ ০৮ জুলাই বাজার শেষে কোম্পানিটির শেয়ার দর ২৪ টাকা ৫০ পয়সায় উন্নীত হয়েছে। অর্থাৎ ৮ কার্যদিবসে শেয়ারটির দর বেড়েছে ৭ টাকা ৬০ পয়সা।
এই দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ।
কাফি