জাতীয়
ঢাকা ওয়াসাকে পুঁজিবাজারে নিতে চান তাকসিম এ খান
ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তাকসিম এ খান বলেছেন, আমরা কেন শেয়ার মার্কেটে যাব না? ঢাকা ওয়াসা লাভজনক প্রতিষ্ঠান। আমরা এটা নিয়ে চিন্তা করতে পারি। এই চিন্তা করার জন্য দায়িত্ব দিলাম স্থানীয় সরকার মন্ত্রীকে। এই আমলেই আপনারা পারেন ঢাকা ওয়াসাসহ সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে স্টক মার্কেটে নিয়ে গিয়ে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরও স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে।
রোববার (২১ জানুয়ারি) কারওয়ান বাজারে ঢাকা ওয়াসা ভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। ঢাকা ওয়াসা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলামের মতবিনিময় করতে এই সভার আয়োজন করা হয়।
ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তাকসিম এ খান বলেন, আমরা ঢাকা ওয়াসাকে ইতোমধ্যে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছি। লাভজনক প্রতিষ্ঠান মানে এই না যে আমাদের উদ্বৃত্ত লাভ। লাভজনক প্রতিষ্ঠান মানে আমরা একটি ব্রেক ইভেন্ট পয়েন্টে, সরকারি একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে সরকারের কোনো ভর্তুকি ছাড়া এগিয়ে যাওয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছি। আমরা চেষ্টা করব ঢাকা ওয়াসাকে কোনো রকমের ভর্তুকি ছাড়া প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করা যায়। তাই আমরা কেন শেয়ার মার্কেটে যাব না?
তিনি বলেন, ঢাকা ওয়াসার যেসব অসম্পূর্ণ কাজ রয়েছে, দ্রুততম সময়ের মধ্যে সেসব কাজ আমরা শেষ করব। মাইক্রোম্যানেজমেন্টে আমরা অনেক কিছু করে ফেলেছি আলহামদুলিল্লাহ। এবার যেসব কাজ আমাদের অসম্পূর্ণ রয়েছে, সেগুলো আমরা দ্রুত করতে চাই। আমাদের যে ঢাকা ওয়াসা অ্যাক্ট ১৯৯৬ এর পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করা আমাদের লক্ষ্য। আর এই পথে আমরা ইতোমধ্যে অনেকদূর এগিয়েছি। ঢাকা ওয়াসার অর্গানোগ্রাম পরিবর্তনে সহযোগিতা করেছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী। ঢাকা ওয়াসাকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে আমরা সবাই মিলে কাজ করছি।
এমডি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সহযোগিতা ও সার্বিক দিকনির্দেশনায় আমরা আজ ডিজিটাল থেকে স্মার্ট ওয়াসার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। প্রধানমন্ত্রী চেয়েছেন স্মার্ট বাংলাদেশ। সেই লক্ষ্যে ঢাকা ওয়াসাকেও আমরা স্মার্ট ওয়াসার দিকে নিয়ে যাচ্ছি। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও গত পাঁচ বছর ধরে আমাদের দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন তিনি আমাদের মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। এই পাঁচ বছরে আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। যদি আরও ১০ বছর আগে হত, তাহলে আমরা আরও অনেক এগিয়ে যেতে পারতাম।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মুহম্মদ ইবরাহিমসহ ঢাকা ওয়াসার চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. সুজিত কুমার বালাসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ফ্যাসিবাদ নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে: উপদেষ্টা আদিলুর
ফ্যাসিবাদ বারবার ফিরে আসবে, তাই সবাইকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) টিএসসি মিলনায়তনে আয়োজিত আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় বিতর্ক প্রতিযোগিতার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেন, ফ্যাসিবাদ শেষ হলেও আমাদের সংগ্রাম শেষ হয়নি। ফ্যাসিবাদের অনুসঙ্গগুলো থেকে যায়, এখনও রয়েছে। এগুলো উপড়ে ফেলতে হবে। কারণ, ফ্যাসিবাদ বারবার ফিরে আসে। তাই সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। এ সময় হতাশ না হয়ে লক্ষ্যে স্থির থাকতে শিক্ষার্থীদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান উপদেষ্টা।
এ সময় তিনি বলেন, সংস্কারের জন্য ১১টি কমিশন করা হয়েছে। এসব কমিশনের সঙ্গে তরুণ শিক্ষার্থীদের কীভাবে সম্পৃক্ত করা যায়, তা চিন্তা করতে হবে।
অ্যাকশন এইড এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটির উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ‘টুওয়ার্ডস বাংলাদেশ টু পয়েন্ট জিরো’ প্রতিপাদ্য নিয়ে এবারের আয়োজন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
মুক্ত খালেদা জিয়া ছাত্র-জনতার আন্দোলনের অর্জন: নাহিদ
মুক্ত খালেদা জিয়া ও সরকার প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের অন্যতম অর্জন বলে মন্তব্য করেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য-প্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া একটি পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।
নাহিদ ইসলাম তার ফেসবুক আইডিতে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের কয়েকটি ছবি পোস্ট করেছেন। ছবির বর্ণনায় তিনি লিখেছেন, ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে আন্তরিক কুশল বিনিময়।’
পোস্টটি শেয়ার করে নাহিদ ইসলাম লেখেন, ‘মুক্ত খালেদা জিয়া ও সরকার প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের অন্যতম অর্জন।’
জানা যায়, দীর্ঘ এক যুগ পর সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষ্যে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সেখানে বেগম জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য-প্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম।
এর আগে বেগম জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করে তার শারীরিক অবস্থার খোঁজ নেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
সর্বশেষ ২০১৮ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি সিলেট সফর করেন খালেদা জিয়া। আর ৮ ফেব্রুয়ারি দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত হয়ে কারাগারে যান। তারপর ২০২০ সালে করোনা ভাইরাসের মধ্যে সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের সময় নির্বাহী আদেশে মুক্তি পেলেও জনসম্মুখে কোনো অনুষ্ঠানে যাননি তিনি।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
নতুন নির্বাচন কমিশনারদের শপথ ২৪ নভেম্বর
নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ও চার নির্বাচন কমিশনার শপথ নেবেন রোববার। এদিন বেলা দেড়টায় নতুন ইসিকে শপথ পাঠ করাবেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
সুপ্রিম কোর্ট সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) হিসেবে গতকাল নিয়োগ পান অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীন। রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তাকে নিয়োগ দেন। একইসঙ্গে নির্বাচন কমিশনের আরও চার কমিশনারকেও নিয়োগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি। এর মধ্য দিয়ে নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন করা হয়।
মন্ত্রিপরিষদের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সাবেক অতিরিক্ত সচিব মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ আবদুর রহমানেল মাসুদ, সাবেক যুগ্ম-সচিব তহমিদা আহমদ এবং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
নতুন সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দীন ২০০৯ সালে অবসর গ্রহণ করেন। তিনি জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়, তথ্য মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতির কারণে লেবানন থেকে দেশে ফিরেছেন আরও ৮২ বাংলাদেশি। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাত ১১টার দিকে বেসরকারি একটি ফ্লাইটে তাদের দেশে ফিরিয়ে আনা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ দূতাবাস, বৈরুত, লেবানন এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সহযোগিতায় যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফেরত আসতে ইচ্ছুক আটকে পড়া বাংলাদেশিদের মধ্যে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটের মাধ্যমে ৮২ জনকে দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।
তাদের মধ্যে ৭৬ জন সম্পূর্ণ সরকারি ব্যয়ে ও ছয়জন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার অর্থায়নে দেশে ফিরেন। এ নিয়ে ১১টি ফ্লাইটে এখন পর্যন্ত ৬৯৭ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরলেন।
প্রত্যাবাসন করা অসহায় এসব বাংলাদেশি নাগরিককে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং আইওএম।
এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান যুদ্ধের ভয়াবহতা নিয়ে কথা বলেন ও তাদের খোঁজ-খবর নেন। এ পর্যন্ত একজন বাংলাদেশি বোমা হামলায় নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষ্যে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন তিন বাহিনীর প্রধানরা। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। রাষ্ট্রপতির প্রেস উইংয়ের পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।
বার্তায় বলা হয়, সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সন্ধ্যায় সাক্ষাৎ করেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান এবং বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন ।
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতি দিবসটি উপলক্ষ্যে সশস্ত্র বাহিনীর সব সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে গড়ে ওঠা সশস্ত্র বাহিনী আমাদের গর্বের প্রতীক উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার পাশাপাশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শান্তি মিশনে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছেন।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন পরবর্তী দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা এবং শান্তি প্রতিষ্ঠায় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের ভূমিকার প্রশংসা করেন।
সাক্ষাৎকালে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধানগণ সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষ্যে গৃহীত কর্মসূচিসহ তাদের স্ব স্ব বাহিনীর কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন। এ সময় রাষ্ট্রপতির সচিবগণ উপস্থিত ছিলেন।
কাফি