আবহাওয়া
রাতের তাপমাত্রা কমবে, বাড়তে পারে দিনের
গত কিছুদিন ধরে সারাদেশজুড়ে শীতের তীব্রতায় কিছুটা স্বস্তি মিলেছে। ঘন কুয়াশা পরিস্থিতি অনেকটাই কেটে গেছে। শুক্রবার সকাল থেকেই দেশের বেশিরভাগ অঞ্চলে ঝলমলে রোদ। কেটে গেছে বৃষ্টি পরিস্থিতিও।
সূর্যের দেখা মেলায় দিনের তাপমাত্রা বাড়বে। তবে রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
শুক্রবার (জানুয়ারি) সকালে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়। রাতের তাপমাত্রা বাড়ায় পঞ্চগড় ছাড়া দেশের আর কোথাও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেই। তাই নেই শৈত্যপ্রবাহও।
বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে শুক্রবার সকাল ৬টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় চুয়াডাঙ্গায় সবচেয়ে বেশি ২০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এ সময়ে পুরো খুলনা এবং বরিশাল বিভাগে বৃষ্টি হয়েছে। চট্টগ্রাম ও ঢাকা বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়ও ছিল হালকা বৃষ্টি।
বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হয়েছে। শুক্রবার সকাল থেকে ঢাকার আকাশে ঝলমলে রোদ। রোদের কারণে দিনের তাপমাত্রা অনেকটাই বেড়ে যাবে, তাই শীতের অনুভূতি আরও কিছুটা কমতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।
ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে বেড়ে শুক্রবার সকালে হয়েছে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমান জানান, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের নদী-অববাহিকায় মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে সাময়িকভাবে বিঘ্ন ঘটতে পারে।
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে। দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের কোথাও কোথাও দিনে ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে বলেও জানান তিনি।
শনিবার সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। রোববার সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আবহাওয়া বিভাগ আরও জানিয়েছে, পরবর্তী পাঁচ দিনে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা রয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যা জানালো আবহাওয়া অধিদফতর
দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় শনিবারের (২৩ নভেম্বর) মধ্যে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে আগামী কয়েক দিনে দেশের তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা রয়েছে।
শুক্রবার (২২ নভেম্বর) সকালে আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ শাহনাজ সুলতানার সই করা পূর্বাভাসে এ তথ্য জানা গেছে।
সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দেশে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
এ সময় শেষ রাত থেকে ভোর পর্যন্ত দেশের উত্তরাঞ্চলের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়বে।
এ সময় সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
শাহনাজ সুলতানা জানান, লঘুচাপের প্রভাবে সাগরে ঢেউ বাড়বে। আগামী ডিসেম্বরে মাঝামাঝি উত্তরাঞ্চলে এক থেকে দুটি শৈত্যপ্রবাহ থাকতে পারে।
সাধারণত তাপমাত্রা যদি ৮ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়, তখন তাকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বলা হয়। আর যদি তাপমাত্রা ৬ দশমিক ১ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকে, তবে তা হয় মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। তীব্র শৈত্যপ্রবাহ হয় তখনই, যখন তাপমাত্রা থাকে ৪ দশমিক ১ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। আর তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেলে হয় অতি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
শীত নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস
সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমছে। সেইসঙ্গে ভোরে হালকা ও মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
সংস্থাটি জানিয়েছে, আজ বুধবার (২০ নভেম্বর) সকাল থেকে আগামীকাল সকাল পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে, তবে চট্টগ্রাম বিভাগের দু এক জায়গায় হালকা বৃষ্টি অথবা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
এ সময় শেষ রাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আবহাওয়াবিদ কাজী জেবুন্নেছা জানান, এখন রাতের বেলা শীত অনুভূত বেশি হচ্ছে। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে বিকাল থেকে সকাল পর্যন্ত শীতের আভাস থাকে। তবে রাজধানীতে আপাতত রাতে শীত অনুভূত হলেও দুপুর বেলায় তাপমাত্রা একটু বেশি থাকে।
তিনি আরো বলেন, আগামীকাল বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় হালকা বৃষ্টি/গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। ভোরে সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
জেবুন্নেছা আরো জানিয়েছেন, আগামী সপ্তাহের শুরুর দিকে সাগরে আরো একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে।
আবগাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য মতে, আজ সকালে তেতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় ছিল ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল দেশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩২.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
ঢাকায় মাস্ক পরে চলাফেরার পরামর্শ আইকিউএয়ারের
বিশ্বে বায়ুদূষণে প্রথম দশটি শহরের তালিকায় উঠে এসেছে ঢাকার নাম। বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে বিশ্বের ১২১টি শহরের মধ্যে বায়ুদূষণে রাজধানী ঢাকা রয়েছে নবম স্থানে। দূষিত বাতাসের ক্ষতি থেকে রক্ষা পেতে মাস্ক ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছে আইকিউএয়ার।
বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়ে কাজ করছে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক এর মাধ্যমে কোন শহরের বাতাস কতটা দূষিত, তা নিয়ে মানুষকে তথ্য দেয় ও সতর্ক হতে সাহায্য করে এই প্রতিষ্ঠান।
আইকিউএয়ারের বাতাসের মানসূচক অনুযায়ী ঢাকার স্কোর ১৭০, যা মূলত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে ধরে নেওয়া হয়। তবে বুধবার তুলনায় এই স্কোর অনেকটাই কম। বৃহস্পতিবার ঢাকার দূষিত বাতাসের ক্ষতি থেকে রক্ষা পেতে আইকিউএয়ার পরামর্শ দিয়েছে মাস্ক ব্যবহার করার।
সংস্থাটি বলছে, ঘরের বাইরে বের হলে অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে। খোলা স্থানে ব্যায়াম করা থেকে বিরত থাকতে হবে; ঘরের জানালা বন্ধ রাখতে হবে। সংস্থাটির তথ্যমতে, বৃহস্পতিবার ঢাকার বাতাস যে কোনো মানুষের স্বাস্থ্যের জন্যই বেশ ক্ষতিকর।
একই সময় ৬৯২ স্কোর নিয়ে বায়ুদূষণে প্রথম অবস্থানে ছিল পাকিস্তানের লাহোর। দ্বিতীয় স্থানে ভারতের দিল্লি, স্কোর ছিল ৫০৫।
ঢাকার বাতাস দূষণের প্রধান উপাদান অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫-এর উপস্থিতি। বৃহস্পতিবার এর উপস্থিতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মান মাত্রার চেয়ে ১৬ শতাংশ বেশি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
তীব্র শীত নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস
ভোর হলেই দেখা মিলে চারিদিকে ছড়িয়ে আছে কুয়াশা। যা জানান দিচ্ছে আর কদিন পরেই আসছে শীত। বলা হচ্ছে নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়েই শীত পড়তে পারে।
এবারের শীতে মৃদু, মাঝারি ও তীব্র মিলে ১৩টির মতো শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, তীব্র শীত অনুভূত হতে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে। উত্তরাঞ্চলে এ সময় থেকে ঘন কুয়াশার সঙ্গে শীত অনুভূত হতে পারে। যদিও এরই মধ্যে গ্রামাঞ্চল ও নদী তীরবর্তী এলাকায় কুয়াশা পড়তে শুরু করেছে।
তবে রাজধানীতে শীত আসতে পারে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে। হঠাৎ করেই তীব্র শীতের সময় থাকে টানা ৩ থেকে ৪ দিন। পৌষ ও মাঘ এই দুই মাসে এরকম দেখা যায়। গত মৌসুমে খুব বেশি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ ছিল না, কিন্ত কুয়াশার কারণে পরিবেশ অস্বাভাবিক ছিল। অবশ্য এবার শীত মৌসুমে দেশে ৮ থেকে ১০টি মৃদু (তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস) থেকে মাঝারি (৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
এছাড়া দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলে ২-৩টি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ (৪ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস) বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। অবশ্য তীব্র শীতের আগে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের আভাস রয়েছে। এ সময় বঙ্গোপসাগরে ২ থেকে ৫টি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে, যার মধ্যে ১-২টি নিম্নচাপ ও ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে।
এ সময়ে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে কমতে পারে। তবে দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিক অপেক্ষা কিছুটা বেশি থাকতে পারে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
তিনদিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপটি দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। যার বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর প্রভাবে তিনদিন দেশের কিছু স্থানে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। অন্য স্থানে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। এ সময় তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে।
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) সকালে আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলামের সই করা পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানা গেছে।
সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, প্রথম ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ী আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এ সময় রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমলেও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে। এছাড়া আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকলেও দিনে বাড়বে।
শেষ ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এ সময় রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়লেও দিনে দু-এক ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে।
বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এ সময় সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।