Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় আসতে অন্ধকার গলি খুঁজছে: প্রধানমন্ত্রী

Published

on

বাজার মূলধন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপি পরাজয়ের ভয়ে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে অংশ নেয়নি এবং জনগণের কাছে বারবার প্রত্যাখ্যাত হয়ে ক্ষমতায় আসার অন্ধকার গলি খুঁজছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, ‘তারা জানে জনগণ তাদের বর্জন করেছে। এ কারণেই তারা নির্বাচনে অংশ নিতে চায় না। তাই, তারা নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে ধ্বংস করে ক্ষমতা যাওয়ার জন্য বিভিন্ন উপায় খুঁজছে। তারা এখন নির্বাচনে আলোর পথ এড়িয়ে অন্ধকারের গলির দিকে তাকিয়ে আছে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মঙ্গলবার সকালে তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবনে প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভাষণকালে একথা বলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সরকার প্রধান প্রবাসীদের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ষড়যন্ত্র এখনো চলছে।
তিনি বলেন, ‘তারা (বিএনপি-জামায়াত চক্র) এখন নির্বাচন বাতিলের দাবি করছে।’
২০০৮ সালের সংসদীয় নির্বাচনের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন,ওই নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট মাত্র ৩০টি আসন পেয়েছিল। অপরদিকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এককভাবে ২৩৩ আসন পেয়েছিল।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শেখ হাসিনা বলেন, ‘তখন থেকেই তারা কোনো নির্বাচনে আসতে চায় না। তারা বাস, লঞ্চ এবং ট্রেনে আগুন লাগিয়ে মানুষকে পুড়িয়ে মারছে। তারা যত বেশি সন্ত্রাসী কর্মকা- অগ্নিসন্ত্রাস করবে, জনগণ তত বেশি তাদের প্রত্যাখ্যান করবে।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘কাজেই তারা জানে যে, জনগণ বিএনপি-জামায়াত জোটকে বর্জন করেছে সেজন্য নির্বাচন করতে চায় না। এজন্যই নির্বাচন বানচাল করে কীভাবে অবৈধভাবে ক্ষমতায় যাওয়া যায় তারা সেই পথ খুঁজে বেড়ায়। অন্ধকার গলি খুঁজে বেড়ায়, আলো ঝলমল নির্বাচন আর জনগণের পথ হারিয়ে ফেলে।’

সরকার প্রধান বলেন, নিজেরা অফিসে তালা দেয়, আবার নিজেরাই ভাঙ্গে। এনিয়ে আবার গর্ববোধ কর, যে চাবি হারিয়েছে। চাবি গেল কোথায়? তালাতো তাদেরই দেওয়া ছিল। তাদের চাবি খোয়া যাবে, চাবি হারাবে এবং তারা পথও হারাবে। তারা পথ হারানো পথিক হয়ে গেছে।
শেখ হাসিনা বিএনপি সম্পর্কে বলেন, তাদের একটাই দক্ষতা আছে, অগ্নিসন্ত্রাস, বাসে আগুন, লঞ্চে ট্রেনে আগুন দেওয়া, রেলের লাইন খুলে দিয়ে, রেলের পাত খুলে ফেলে মানুষ হত্যা করা। মানুষ মারার ফাঁদ পাতায় তারা ওস্তাদ। তাদেরকে জনগণ শুধু নির্বাচন নয়, বারবারই তারা প্রত্যাখ্যাত হয়েছে এবং হারার ভয়েই নির্বাচন করেনি। কিন্তু জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিপুল বিজয় প্রসঙ্গে বলেন, ‘এ নির্বাচনে বিজয় বাংলাদেশের জনগণের বিজয়। নির্বাচনে বিজয় গণতন্ত্র এবং উন্নয়নের ধারাবাহিকতার বিজয়।’
তিনি দেশ পরিচালনায় সকলের সহযোগিতা এবং দোয়া কামনা করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, দোয়া করবেন, এখনো চক্রান্ত শেষ হয়নি। এখনো শুনি তারা আবার লাফালাফি করে। নির্বাচন বাতিল করতে হবে, এই করতে হবে সেই করতে হবে। যাই হোক জনগণের ভোটে আমরা সরকারে এসেছি জনগণের কল্যাণেই কাজ করে যাব।

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইতালিসহ ২৯টি দেশের প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা অনুষ্ঠানে তাদের দলীয় প্রধান শেখ হাসিনাকে রেকর্ড পঞ্চম এবং টানা ৪র্থ বারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।

টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠনের পর গণভবনে প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সাক্ষাতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই কারণ জনগণ এবার স্বতস্ফূর্তভাবে ভোট দিয়েছে। একটা সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। আপনারাও নির্বাচনের জন্য এসেছেন এবং নিজের নিজের এলাকায় দেখেছেন জনগণ কিভাবে স্বতস্ফূর্তভাবে ভোট দিয়েছেন। এই নির্বাচনে আর একটি বিষয় লক্ষণীয় নারীদের অংশগ্রহণ। সেই ১৩০ বছরের বয়োবৃদ্ধ বলেছেন ‘হাসিনাকে ভোট দেব’। এর থেকে বড় পাওয়া মনে হয় জীবনে আর কিছু নেই, এই যে মানুষের আস্থা ও বিশ^াস এটাই সব থেকে বড় পাওয়া।

জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করে যাওয়াই তাঁর লক্ষ্য উল্লেখ করে জাতির পিতার কন্যা বলেন, যেন জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারি। অন্তত এটুকু বলতে পারি গত ১৫ বছর আমরা সরকারে আছি বলেই আজকে বাংলাদেশে খাদ্যের অভাব নেই। চিকিৎসা সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছি। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দিয়েছি, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলেছি, বাংলাদেশের মানুষ এখন আরো উন্নত জীবনের স্বপ্ন দেখে।

তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারির যে নির্বাচন, সে নির্বাচনে জনগণের ভোটের অধিকার আমরা নিশ্চিত করেছি। আমি বলবো এটা জনগণের সাংবিধানিক অধিকার, যেটা আমরা নিশ্চিত করেছি।

তিনি বলেন, “আমরা তো নির্বাচন উন্মুক্ত করে দিয়েছিলাম। হ্যাঁ নৌকা মার্কা দিয়েছি, সেই সঙ্গে বলেছি যারা নির্বাচন করতে চায় করতে পারবে। উন্মুক্ত করে দিয়েছি, কাজেই সেখানে নির্বাচন অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক হয়েছে।”

প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, আমরা ফিলিস্তিনের জনগণের পক্ষে রয়েছি। সেখানে নারী হত্যা, শিশু হত্যা হচ্ছে যা গণহত্যার শামিল। আমরা এর তীব্র নিন্দাও জানিয়েছি। কিছু সহযোগিতাও পাঠানো হয়েছে এবং আরো পাঠানো হবে।

তিনি এই হত্যাযজ্ঞ বন্ধের জন্য বিভিন্ন ফোরামে, যখনি বিদেশে গিয়েছেন কথা বলেছেন বলেও উল্লেখ করেন ।

বাংলাদেশ সবসময় শান্তির পক্ষে এবং জাতির পিতার রেখে যাওয়া পররাষ্ট্র নীতি ‘সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়’ এর উল্লেখ করে তিনি বলেন, সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব রেখে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। গত ১৫ বছরের বাংলাদেশ, বদলে যাওয়া বাংলাদেশ।

মিয়ানমারের প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে আমাদের দেশে আশ্রয় দেওয়ার প্রসঙ্গের উল্লেখ করে তিনি বলেন, মিয়ানমারে যখন ঝামেলা হয়েছিল তখন আমরা তাদেরকে আশ্রয় দিয়েছি এবং এ নিয়ে আমরা মিয়ানমারের সঙ্গে কোন বিবাদে জড়াইনি বরং আমরা আলোচনার মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধানের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।

বিশ্বে চলমান অস্ত্র প্রতিযোগিতা বন্ধের আহবান পুনর্ব্যক্ত করে তিনি বলেন, আমি বিভিন্ন ফোরামে যেখানে কথা বলেছি সেখানেই অস্ত্র প্রতিযোগিতা বন্ধ করে এই অস্ত্রের টাকা শিশুদের খাদ্য, শিশুদের চিকিৎসা এবং তাদের শিক্ষার জন্য এবং মানবকল্যাণে ব্যয় করার কথা বলেছি।

তিনি বলেন, যেসব দেশ অস্ত্রের জন্য টাকা ব্যয় করছে সেগুলো তো সেদেশের জনগণ যে ট্যাক্স দেয় সেই ট্যাক্সেরই টাকা। কাজেই তাদের টাকা ধ্বংসের জন্য কেন ব্যয় হবে?

প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স আমাদের উন্নয়নে একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী এ সময় রেমিটেন্স বৈধ চ্যানেলে পাঠানোর জন্য প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান জানান। অনলাইন ব্যাংকিং ব্যবস্থার উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা যদি অনলাইনে ব্যাংকিং এর সুযোগ নিয়ে টাকাটা পাঠায় তাহলে যেটুকু পরিবারের জন্য খরচ হবে বাকিটা তার একাউন্টে জমা থাকবে এবং নিজেরও একটা ভরসার জায়গা থাকবে। তিনি তাঁর সরকারের চালু করা সার্বজনীন পেনশন স্কিম এবং প্রবাসী পেনশন স্কিম গ্রহণ করার জন্য তাদের প্রতি আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, আমরা চাই দেশের মানুষের কল্যাণ হোক, তাদের জীবন মান উন্নত হোক। সেটা মাথায় রেখেই আমাদের সমস্ত কার্যক্রম। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তুলে জাতির পিতা স্বল্পোন্নত দেশের মর্যাদা এনে দিয়ে গিয়েছিলেন, তার থেকে একধাপ এগিয়ে আমরা দেশকে উন্নয়নশীল দেশের পর্যায়ে তুলে এনেছি এবং ২০২৬ সাল থেকে তা কার্যকর হবে। জাতির পিতার স্বপ্নের উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলতে চাই, ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ, স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে উঠবে।

প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, বিভিন্ন গণআন্দোলন এবং সর্বোপরি দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় প্রবাসে বসবাসরত বাঙালিদের বলিষ্ঠ ভূমিকার কথাও তুলে ধরেন।

শেয়ার করুন:-

জাতীয়

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত ৪

Published

on

বাজার মূলধন

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে কাভার্ড ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৪ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ১৫ জন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার (২৭ জুন) দিনগত রাত আনুমানিক ৩টা ২০ মিনিটের দিকে এক্সপ্রেসওয়ের হাঁসাড়া হাইওয়ে থানার অদূরে বিপরীত পাশে ঢাকামুখী লেনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। হতাহতদের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শুক্রবার (২৭ জুন) দিনগত রাত আনুমানিক ৩টা ২০ মিনিটের দিকে যশোর থেকে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চরমোনাইর সমাবেশে অংশ নিতে আসার পথে ‘হামদান এক্সপ্রেস’ নামে একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি কাভার্ড ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শ্রীনগর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার দেওয়ান আজাদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, খবর পেয়ে দুর্ঘটনাস্থলে যাই এবং আটকে পড়াদের উদ্ধার করি।

ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান দুইজন। হাসপাতালে নেওয়ার পর আরও দুইজন মারা যান। এ ঘটনায় আহত ১৪ জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের জন্মদিন আজ

Published

on

বাজার মূলধন

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেল শান্তি পুরস্কারজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ৮৫তম জন্মদিন আজ (শনিবার)। তিনি ১৯৪০ সালের ২৮ জুন চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলার শিকারপুর ইউনিয়নের বাথুয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। এই দিনে ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন দেশ-বিদেশের বহু ব্যক্তি, সংগঠন ও শুভানুধ্যায়ী।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ড. মুহাম্মদ ইউনূস ১৯৪০ সালের ২৮ জুন চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলার শিকারপুর ইউনিয়নের বাথুয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা দুলা মিঞা সওদাগর ছিলেন একজন মহুরী এবং মাতা সুফিয়া খাতুন গৃহিণী। তার সহধর্মিণী অধ্যাপক দিনা আফরোজ, দাম্পত্য জীবনে তাদের দুই কন্যা সন্তান রয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ড. ইউনূস এবং তার প্রতিষ্ঠিত ‘গ্রামীণ ব্যাংক’ যৌথভাবে ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হন। তিনি প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এই সর্বোচ্চ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেন। নোবেল ছাড়াও তিনি বিশ্ব খাদ্য পুরস্কারসহ বহু জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন, যা তাকে বিশ্বমঞ্চে একজন মানবকল্যাণে নিবেদিত সামাজিক উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠা দিয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মুহাম্মদ ইউনূস পড়াশোনায় ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী। চট্টগ্রামের কলিজিয়েট স্কুল থেকে মেট্রিকুলেশন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে তিনি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের প্রায় ৩৯ হাজার পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৬তম স্থান অর্জন করেন। এরপর তিনি চট্টগ্রাম কলেজে অধ্যয়ন করেন এবং পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৬১ সালে তিনি চট্টগ্রাম কলেজে অর্থনীতির প্রভাষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন এবং পরবর্তীতে অধ্যাপক পদে উন্নীত হন।

১৯৬৫ সালে তিনি ফুলব্রাইট স্কলারশিপে যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার সুযোগ লাভ করেন। সেখানে তিনি ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রাম ইন ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট-এ অধ্যয়ন করে ১৯৭১ সালে অর্থনীতিতে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর তিনি যুক্তরাষ্ট্রের মিডল টেনেসি স্টেট ইউনিভার্সিটিতে অর্থনীতির সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন।

মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়, ১৯৭১ সালে ড. ইউনূস আমেরিকায় অবস্থানকালেই একটি নাগরিক কমিটি গঠন করেন। তিনি অন্যান্য প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মিলে ‘বাংলাদেশ ইনফরমেশন সেন্টার’ পরিচালনার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত ও সমর্থন গড়ে তোলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৪ সালে দুর্ভিক্ষের প্রেক্ষাপটে ড. মুহাম্মদ ইউনূস দারিদ্র্য ও সামাজিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করেন। সেই সময় তিনি গ্রামীণ অর্থনৈতিক প্রকল্প চালু করেন, যার মূল লক্ষ্য ছিল দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে আর্থিক সহায়তা প্রদান। ১৯৭৬ সালে চট্টগ্রামের পার্শ্ববর্তী জোবরা গ্রামে পরীক্ষামূলকভাবে ‘গ্রামীণ ব্যাংক প্রকল্প’ চালু করেন তিনি। পরবর্তীতে ১৯৮৩ সালে এই প্রকল্পটি আনুষ্ঠানিকভাবে ‘গ্রামীণ ব্যাংক’ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।

গ্রামীণ ব্যাংক মডেল আজ বাংলাদেশের অধিকাংশ গ্রামে বিস্তৃত, এবং এটি বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি পেয়েছে। বাংলাদেশের বাইরে আমেরিকাসহ প্রায় ৪০টি দেশে এই মডেল অনুসরণ করা হচ্ছে। দারিদ্র্য বিমোচন ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে তার অবদানের জন্য ড. ইউনূস দেশি-বিদেশি অসংখ্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। ১৯৮৭ সালে তিনি স্বাধীনতা পুরস্কার পান। এ ছাড়া তিনি সেই অল্পসংখ্যক ব্যক্তির একজন যিনি নোবেল শান্তি পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম এবং কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডেল- এই তিনটি মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক সম্মাননা অর্জন করেছেন।

গত বছরের জুলাই মাসে কোটা সংস্কার আন্দোলনের মাধ্যমে ছাত্র-জনতা রাজপথে সক্রিয় হয়। এই আন্দোলন ক্রমেই সরকারের পদত্যাগের একদফা দাবিতে রূপ নেয়। ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা পরে ভারতে আশ্রয় নেন। এর পরপরই, ৮ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়, যেখানে তিনি এখন প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করছেন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১ হাজার ৬১৬ জন

Published

on

বাজার মূলধন

সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে বিভিন্ন মামলায় এক হাজার ৬১৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে এক হাজার ৬০ জন বিভিন্ন মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি রয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার (২৭ জুন) পুলিশ সদরদপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর এ তথ্য জানান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত এক হাজার ৬০ জন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্যান্য ঘটনায় ৫৫৬ জন। মোট এক হাজার ৬১৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়া অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল ও চারটি শর্টগানের কার্তুজ উদ্ধার করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিশেষ এ অভিযান চলমান থাকবে বলেও জানিয়েছেন পুলিশ সদরদপ্তরের এ কর্মকর্তা।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

চলতি বছর হজে গিয়ে ৪০ বাংলাদেশির মৃত্যু

Published

on

বাজার মূলধন

পবিত্র হজ পালন শেষে সৌদি আরব থেকে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত ৫৪ হাজার ৩৯৭ জন হাজি দেশ ফিরেছেন। এবার ৪০ বাংলাদেশি হজ পালন করতে গিয়ে মারা গেছেন। সর্বশেষ মৃত্যু হয়েছে দুই হাজির।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গত বুধবার (২৫ জুন) এ দুইজন মারা যান। তারা হচ্ছেন পটুয়াখালী সদর উপজেলার মো. আ. রহমান জোমাদ্দার (৬১) ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের মোহাম্মদ আলী (৬৮)।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার (২৭ জুন) ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ ব্যবস্থাপনা পোর্টালের মৃত্যু সংবাদে এসব তথ্য জানা গেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মৃত্যুবরণ করা ৪০ জনের মধ্যে ২৯ জন পুরুষ ও নারী ১১ জন। এর মধ্যে মক্কায় মারা গেছেন ২৫ জন, মদিনায় ১২ জন, জেদ্দায় ২ জন ও আরাফায় একজন।

সূত্রে জানা যায়, এ বছর হজে গিয়ে গত ২৯ এপ্রিল প্রথম মারা যান রাজবাড়ীর পাংশার মো. খলিলুর রহমান (৭০)। এরপর ২ মে মারা যান কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরের মো. ফরিদুজ্জামান (৫৭), ৫ মে মারা যান পঞ্চগড় সদরের আল হামিদা বানু (৫৮), ৭ মে মারা যান ঢাকার মোহাম্মদপুরের মো. শাহজাহান কবির (৬০), ৯ মে মারা যান জামালপুরের বকশিগঞ্জের হাফেজ উদ্দিন (৭৩), ১০ মে মারা যান নীলফামারী সদরের বয়েজ উদ্দিন (৭২), ১৪ মে মারা যান চট্টগ্রামের সন্দ্বীপের মো. অহিদুর রহমান (৭২) ও ১৭ মে মারা যান গাজীপুর সদরের মো. জয়নাল হোসেন (৬১)।

গত ১৯ মে মারা যান চাঁদপুরের মতলবের আ. হান্নান মোল্লা (৬৩), ২৪ মে মারা যান রংপুরের পীরগঞ্জের মো. সাহেব উদ্দিন (৬৯), ২৫ মে মারা গেছেন চাঁদপুরের কচুয়ার বশির হোসাইন (৭৪)। ২৭ মে মারা যান চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জের শাহাদাত হোসেন, ২৯ মে জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার মো. মোস্তাফিজুর রহমান (৫৩), একই দিন মাদারীপুর সদরের মোজলেম হাওলাদার (৬৩), গাজীপুরের টঙ্গীর পূর্ব থানার আবুল কালাম আজাদ (৬২) এবং ৩১ মে নওগাঁ সদরের মো. আবুল হোসেন (৭৩)।

এ ছাড়া, গত ১ জুন মারা যান গাজীপুরের পূবাইলের মো. মফিজ উদ্দিন দেওয়ান (৬০) ও নীলফামারীর সৈয়দপুরের মো. জাহিদুল ইসলাম (৫৯), ৫ জুন মারা যান ঢাকার কেরানীগঞ্জের মনোয়ারা বেগম মুনিয়া (৫৩), ৬ জুন খুলনার বটিয়াঘাটা এলাকার শেখ মো. ইমারুল ইসলাম (৬২), ৭ জুন নোয়াখালীর সোনাইমুড়ির মো. মুজিব উল্যা (৬৮), ৯ জুন মারা যান গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরের এ টি এম খায়রুল বাসার মণ্ডল (৬৪), ১০ জুন মারা যান সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার গোলাম মোস্তফা (৫৮)।

১২ জুন মারা যান পাঁচজন- নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের আব্দুর রশিদ (৬৮), লালমনিরহাটের পাটগ্রামের আমির হামজা (৬০), ঢাকার আদাবরের এ এস এম হায়দারুজ্জামান (৬০), ময়মনসিংহের কোতোয়ালি থানার মো. মনিরুজ্জামান (৬৬) ও নোয়াখালীর চাটখিলের খাতিজা বেগম (৪১) এবং ১৪ জুন মারা যান ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের রোকেয়া বেগম (৬২) ও যশোরের মণিরামপুরের মিসেস মনজুয়ারা বেগম (৫৯), ১৬ জুন মারা যান ঢাকার রামপুরার মো. মোজাহিদ আলী প্রাং (৫১) ও কুমিল্লার মুরাদনগরের বেগম সামছুন্নাহার (৭৬), ১৭ জুন মারা যান ঢাকার উত্তরার মোছা. নাজমা রানা (৪২) এবং ১৮ জুন মারা যান সিলেটের দক্ষিণ সুরমার আফিয়া খাতুন (৬৩) ও ঢাকার শাহজাহানপুরের মনোয়ারা ছিদ্দিকা (৫৮), ১৯ জুন মারা যান গাজীপুরের গাছার মো. আফজাল হোসাইন (৬৮), ২০ জুন মৃত্যুবরণ করেন নাটোরের সিংড়ার মোছা. ফিরোজা বেগম (৬৩) ও সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জের মোছা. ফাতেমা খাতুন (৪৪)।

সৌদি আরবের সরকারি হাসপাতালগুলো এ পর্যন্ত ৩০৮ জন বাংলাদেশিকে চিকিৎসা সেবা দিয়েছে। এদের মধ্যে এখনো ২৪ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

হজযাত্রীদের শেষ ফিরতি ফ্লাইট আগামী ১০ জুলাই।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

তুলে ফেলা হচ্ছে যমুনা সেতুর রেলপথ

Published

on

বাজার মূলধন

প্রমত্তা যমুনার বুক চিরে নির্মিত যমুনা সেতুর উপরের রেলসেতুর রেলপথ সরিয়ে ফেলা হচ্ছে। সেতুর প্রস্থ বাড়াতে পরিত্যক্ত রেলপথের নাট-বল্টু খুলে ফেলার কাজ শুরু করেছে সেতু বিভাগ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার (২৭ জুন) সকালে যমুনা সেতু সাইড অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এরআগে, বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) দুপুরে যমুনা সেতুর টাঙ্গাইলের অংশ থেকে রেললাইনের নাট-বল্টু খুলে ফেলার কাজ শুরু হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

জানা গেছে, এপ্রিলের শুরুতে যমুনা সেতু সড়কে পরিত্যক্ত রেলপথটির অপসারণ চেয়ে সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসন ও সেতু বিভাগে পৃথক দুটি চিঠি পাঠানো হয়। সেই পরিপ্রেক্ষিতে অপসারণের কাজ শুরু হয়। এ কাজ শেষ হলে সমুদয় মালামাল রেল কর্তৃপক্ষের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হবে।

ওই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছিলো, প্রমত্তা যমুনা নদীর উপরে রেল সেতু চালু হওয়ায় পুরাতন সেতুর রেলপথ এখন পরিত্যক্ত। এজন্য সেতুর সড়ক প্রশস্ত করতে রেলপথটি অপসারণ প্রয়োজন। কারণ সেতুর এক লেন সড়কের মাপ সর্বনিম্ন ৭ দশমিক ৩ মিটার। কিন্তু এই সেতুর একটি লেনের মাপ ৬ দশমিক ৩ মিটার।

ফলে ঈদে গাড়ির চাপ বাড়লে সেতুর ওপর দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রী ও চালকরা। অথচ সেতুর প্রস্থ অংশে পরিত্যক্ত ও অবহেলায় পড়ে আছে সাড়ে ৩ মিটার। এটি অপসারণ করা হলে সেতুর দুটি লেন আরও প্রশস্ত করা সম্ভব হবে।

সেতু কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানায়, ১৯৯৮ সালের ২৩ জুন যমুনা নদীতে সিরাজগঞ্জ ও টাঙ্গাইলের মধ্যে ৪.৮ কিলোমিটার দীর্ঘ যমুনা সেতু নির্মাণ কাজ শেষ হয়। ওই দিনই আনুষ্ঠানিকভাবে যানবাহন চলাচল শুরু হয়। পরবর্তীতে যমুনা সেতুতে রেল সংযোগের দাবিতে তৎকালীন যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অধীন রেল বিভাগ আন্দোলন করে।

এর প্রেক্ষিতে সরকার তাৎক্ষনিকভাবে যমুনা সেতুতে রেললাইন স্থাপনের ঘোষণা দেয়। বিদ্যমান সড়ক সেতুর উত্তরপাশ দিয়ে লোহার এঙ্গেল দিয়ে তৈরি করা হয় রেলসেতু। ২০০৪ সালের ১৫ আগস্ট যমুনা সেতুতে আনুষ্ঠানিকভাবে রেল চলাচল শুরু হয়। দ্রুত গতিতে ট্রেন চলাচলের কারণে ২০০৬ সালে সেতুতে ফাটল দেখা দেয়। পরে ট্রেন চলাচলের গতিসীমা করা হয় ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার।

এতে একটি ট্রেনকে সেতু পার হতে ২২ মিনিট সময় লাগে। এ কারণে সেতুর দুই প্রান্তে ট্রেনের জট বেঁধে যায়। এই সমস্যার কথা বিবেচনা করে ২০২০ সালে যমুনা সেতুর ৩০০ মিটার উজানে সমান্তরাল পৃথক রেলসেতু নির্মাণের পরিকল্পনা নেয় সরকার।

জাইকার অর্থায়নে প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হয় ডুয়েলগেজ ডাবল লাইনের যমুনা রেলসেতু। গত ১৮ মার্চ থেকে রেলসেতুতে ট্রেন চলাচল শুরু হলে পুরাতন যমুনা সেতুর রেললাইন সরিয়ে ফেলার পরিকল্পনা নেয় সেতু বিভাগ। একারণে সেতুর উপর থেকে রেললাইন সরিয়ে ফেলার কাজ শুরু হয়েছে।

এ ব্যাপারে যমুনা রেলসেতু প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মো. মাসুদুর রহমান জানান, সেতু বিভাগ রেললাইন খুলে ফেলার কাজ শুরু করেছে। কাজ শেষ হলে সমুদয় মালামাল রেল কর্তৃপক্ষের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হবে। সেতু কর্তৃপক্ষ সড়ক সেতু বর্ধিত করার জন্যই রেললাইন সরিয়ে ফেলছেন।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

বাজার মূলধন বাজার মূলধন
পুঁজিবাজার18 hours ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ১০ হাজার ৮২২ কোটি টাকা

বিদায়ী সপ্তাহে (২২ জুন থেকে ২৬ জুন) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে।...

বাজার মূলধন বাজার মূলধন
পুঁজিবাজার2 days ago

ব্লকে ৩৪ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে মোট ৪০টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৮৮ লাখ ৩৯...

বাজার মূলধন বাজার মূলধন
পুঁজিবাজার2 days ago

ব্যাংক এশিয়ার উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা

পুঁজিবাজারে ব্যাংক খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ব্যাংক এশিয়া পিএলসির এক উদ্যোক্তা ৭০ লাখ শেয়ার হস্তান্তর করবেন। এই উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তরের জন্য...

বাজার মূলধন বাজার মূলধন
পুঁজিবাজার2 days ago

রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার কিনবে এইচআর লাইনস

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছে এইচআর লাইনস। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ...

বাজার মূলধন বাজার মূলধন
পুঁজিবাজার2 days ago

এফএএস ফাইন্যান্সের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৪৬টির দর কমেছে। আজ সবচেয়ে...

বাজার মূলধন বাজার মূলধন
পুঁজিবাজার2 days ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে ড্রাগন সোয়েটার

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৯৮টির শেয়ারদর বেড়েছে। এর...

বাজার মূলধন বাজার মূলধন
পুঁজিবাজার2 days ago

লেনদেনের শীর্ষে সি পার্ল বিচ

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০  
বাজার মূলধন
রাজনীতি11 minutes ago

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান উপলক্ষে জামায়াতের কর্মসূচি ঘোষণা আজ

বাজার মূলধন
অর্থনীতি22 minutes ago

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে সতর্কতা

বাজার মূলধন
জাতীয়1 hour ago

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত ৪

বাজার মূলধন
জাতীয়1 hour ago

প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের জন্মদিন আজ

বাজার মূলধন
আবহাওয়া1 hour ago

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস

বাজার মূলধন
অর্থনীতি2 hours ago

বাংলাদেশের কাপড়-পাট-সুতার পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা

বাজার মূলধন
জাতীয়17 hours ago

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১ হাজার ৬১৬ জন

বাজার মূলধন
রাজনীতি18 hours ago

এনসিপির মিডিয়া সেল গঠন, দায়িত্বে যারা

বাজার মূলধন
পুঁজিবাজার18 hours ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ১০ হাজার ৮২২ কোটি টাকা

বাজার মূলধন
আন্তর্জাতিক18 hours ago

বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত: জয়সওয়াল

বাজার মূলধন
রাজনীতি11 minutes ago

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান উপলক্ষে জামায়াতের কর্মসূচি ঘোষণা আজ

বাজার মূলধন
অর্থনীতি22 minutes ago

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে সতর্কতা

বাজার মূলধন
জাতীয়1 hour ago

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত ৪

বাজার মূলধন
জাতীয়1 hour ago

প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের জন্মদিন আজ

বাজার মূলধন
আবহাওয়া1 hour ago

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস

বাজার মূলধন
অর্থনীতি2 hours ago

বাংলাদেশের কাপড়-পাট-সুতার পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা

বাজার মূলধন
জাতীয়17 hours ago

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১ হাজার ৬১৬ জন

বাজার মূলধন
রাজনীতি18 hours ago

এনসিপির মিডিয়া সেল গঠন, দায়িত্বে যারা

বাজার মূলধন
পুঁজিবাজার18 hours ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ১০ হাজার ৮২২ কোটি টাকা

বাজার মূলধন
আন্তর্জাতিক18 hours ago

বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত: জয়সওয়াল

বাজার মূলধন
রাজনীতি11 minutes ago

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান উপলক্ষে জামায়াতের কর্মসূচি ঘোষণা আজ

বাজার মূলধন
অর্থনীতি22 minutes ago

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে সতর্কতা

বাজার মূলধন
জাতীয়1 hour ago

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত ৪

বাজার মূলধন
জাতীয়1 hour ago

প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের জন্মদিন আজ

বাজার মূলধন
আবহাওয়া1 hour ago

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস

বাজার মূলধন
অর্থনীতি2 hours ago

বাংলাদেশের কাপড়-পাট-সুতার পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা

বাজার মূলধন
জাতীয়17 hours ago

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১ হাজার ৬১৬ জন

বাজার মূলধন
রাজনীতি18 hours ago

এনসিপির মিডিয়া সেল গঠন, দায়িত্বে যারা

বাজার মূলধন
পুঁজিবাজার18 hours ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ১০ হাজার ৮২২ কোটি টাকা

বাজার মূলধন
আন্তর্জাতিক18 hours ago

বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত: জয়সওয়াল