খেলাধুলা
মন্ত্রী থাকাকালীন বিসিবির সভাপতি ছিলেন যারা
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) বর্তমান সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন আজ নতুন মন্ত্রিপরিষদের পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। তাতে গুঞ্জন উঠেছে, মন্ত্রণালয় সামলাতে গিয়ে বিসিবির পদ ছাড়তে পারেন পাপন। আবার কেউ কেউ সামাজিকমাধ্যমে বলছেন, মন্ত্রীত্ব থাকাকালীন কোন ব্যক্তি বিসিবির সভাপতি পদে থাকতে পারেন না। আসলেই নিয়ম এমন?
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বিসিবির সংবিধান ও গঠনতন্ত্রে তেমন কোনো বিধান রাখা হয়নি। এমনকি মন্ত্রী হিসেবে বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব পালন করার নজিরও রয়েছে। ইতিহাস জানাচ্ছে, গত তিন যুগে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে যে ক’জন বিসিবি সভাপতি ছিলেন, তাদের মধ্যে চারজনের মন্ত্রী থাকা অবস্থায় বিসিবি প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করার রেকর্ড আছে। অর্থাৎ মন্ত্রী থাকাকালীন বিসিবির সভাপতি থাকতে পাপনের কোন বাধা নেই।
মন্ত্রী ও বিসিবি সভাপতি ছিলেন যে ৪ জন
প্রথমজন হচ্ছেন ড. আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। তিনি এরশাদ সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালীন আশির দশকে বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।
এরপর ১৯৯১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী লে. কর্নেল মোস্তাফিজুর রহমানও মন্ত্রী হওয়ার পর বোর্ডপ্রধানের দায়িত্ব পালন করেন।
এরপর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে বোর্ডপ্রধান হন সে সময়ের নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী এবং তিনি পুরো ছয় বছর বিসিবির সফল সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
এরপর আবার যখন ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে, তখন বিসিবি প্রধান নির্বাচিত হন আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি তখন ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী। কাজেই মন্ত্রী হলে তিনি আর বোর্ডে থাকতে পারবেন না, এ তথ্য মোটেই সঠিক নয়।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
খেলাধুলা
৮ ক্রিকেটারকে নিষিদ্ধ করল বিসিবি
আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে ঢাকা তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেট লিগে আট খেলোয়াড়সহ নয়জনকে নিষিদ্ধ করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। এরমধ্যে ৮ ক্রিকেটার ও একজন টিম অফিশিয়াল রয়েছেন। সবাইকে ১ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ও প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছে বিসিবি। আজ শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছে বিসিবি।
ঘটনা ঘটেছিল গেল ১৮ নভেম্বর, পিকেএসফের ১ নম্বর মাঠে সুপার লিগের ম্যাচে। যেখানে মুখোমুখি হয়েছিল তেজগাঁও ক্রিকেট একাডেমি ও স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাব। মাঠের মাঝখানে দুই পক্ষের খেলোয়াড়রা নিজেদের মধ্যে ঝগড়া শুরু করেন। পরে আচরণবিধির ২.১৯ এর অধীনে লেভেল ৪ অপরাধে দোষী ঘোষণা করা হয়।
শাস্তি পাওয়া ক্রিকেটাররা হলেন- তেজগাঁও ক্রিকেট একাডেমির ইয়াসিন আরাফাত, রিফাত আল ইমন (অনিক), তাসিন আহমেদ রনবি, রাব্বি হাসান, পারভেজ আহমেদ জয়, তেজগাঁওয়ের টিম অফিশিয়াল রবিন এবং স্যাফায়ার স্পোর্টিংয়ের রানা খান, সাইফুল ইসলাম শাওন ও মোহাম্মদ হৃদয়।
বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ আচরণবিধি লঙ্ঘন নিয়ে বলেন, ‘বিসিবি ঘরোয়া প্রতিযোগিতার কোনও স্তরে শৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিষয়ে নমনীয় হবে না। এটি সব খেলোয়াড় এবং কর্মকর্তাদের কাছে একটি বার্তা হোক যে বোর্ড কঠোরভাবে আচরণবিধি লঙ্ঘন মোকাবেলা করে।’
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
খেলাধুলা
বিপিএল মাতাতে আসছেন রাহাত ফতেহ আলী খাঁন
অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স (টুইটার)-এ সেই ছবি পোস্ট দেন।
টুইটে হাইকমিশনার লিখেন, বাংলাদেশের যুব ও ক্রীড়া এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সঙ্গে তার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ হয়েছে। এ সময় বিপিএলের (বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পাকিস্তানি কিংবদন্তি গায়ক রাহাত ফতেহ আলী খানের পারফরম্যান্সসহ পারস্পরিক স্বার্থের বিষয়গুলো আলোচনায় উঠে এসেছে।
তাতে বিষয়টি একপ্রকার নিশ্চিত, পাকিস্তানি কিংবদন্তী গায়ক রাহাত ফতেহ আলী এবার বিপিএল আসর মাতাতে ঢাকায় আসছেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
খেলাধুলা
প্রতি উপজেলায় স্টেডিয়াম তৈরি করা হবে: ক্রীড়া উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় স্টেডিয়াম তৈরি করা হবে। এসব স্টেডিয়ামের নাম সেই উপজেলার জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের নামে নামকরণ করা হবে বলে জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
শনিবার (১৬ নভেম্বর) দুপুরে জাতীয় সংসদ ভবনের পশ্চিম পাশে শারীরিক প্রতিবন্ধীদের জন্য ‘শহীদ ফারহান ফাইয়াজ খেলার মাঠ’ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহতদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশে আরো সময় লাগবে। এখনো গণকবরের সন্ধান মিলছে। জুলাই-আগস্টের গণবিপ্লবের ইতিহাস ছড়িয়ে দিতে পাঠ্য পুস্তকে একটি অধ্যায় যুক্ত করা হবে।
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, এই মাঠের নামকরণ করা হয়েছে শহীদ ফারহান খেলার মাঠ। কুষ্টিয়া জেলা স্টেডিয়ামের নাম করেছি শহীদ আবরার ফাহাদ স্টেডিয়াম। টাঙ্গাইলের জেলা স্টেডিয়ামের নাম করা হয়েছে পুলিশের গুলিতে শহীদ হওয়া মারুফের নামে। ২২০টির অধিক উপজেলা স্টেডিয়াম হবে। আমরা নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এই ২২০টি স্টেডিয়ামের নাম সেই উপজেলার শহীদের নামে নামকরণ করা হবে।
শহীদের ত্যাগ এবং রক্তের মূল্য কখনও পরিশোধ করা সম্ভব হবে না মন্তব্য করে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বলেন, কিন্তু আমাদের সাধ্যের মধ্যে যতটা সম্মান প্রদর্শনের সুযোগ আছে, সেটা আমরা করার চেষ্টা করছি।
পাঠ্য বইয়ে জুলাই গণঅভ্যুত্থান অন্তর্ভুক্তি নিয়ে এই উপদেষ্টা বলেন, আমাদের পরিকল্পনা আছে পরবর্তী বছরের পাঠ্যপুস্তকে যেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম পড়তে পারে সেই জন্য শহীদদের গল্পগুলো তুলে ধরতে পারি, সেই প্রচেষ্টা শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে নিচ্ছে। তবে ২০২৫ সালের যে পাঠ্যপুস্তক আসছে, সময় স্বল্পতার কারণে অন্তর্ভুক্তিটা হয়তো ততটা দৃশ্যমান করা সম্ভব হয়নি। একটা চ্যাপ্টার আমাদের জুলাই গণঅভ্যুত্থান নিয়ে থাকবে এবং সেইখানে আমাদের শহীদদের স্মৃতি কথা লেখা থাকবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত শহীদ ফারহান ফাইয়াজের বাবা শহীদুল ইসলাম জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদের আত্মত্যাগ যেন হারিয়ে না যায়। সে চেষ্টা অব্যাহত রাখার তাগিদ দেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
খেলাধুলা
পাকিস্তানে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি, ঢাকায় আসবে ডিসেম্বরে
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির অনিশ্চয়তা যেন কাটছেই না। কোথায় হবে, কখন হবে, সব দল অংশ নিবে কি-না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। পাশাপাশি চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান চালিয়ে যাচ্ছে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়। অতীতে পাকিস্তান বারবার ভারতের চাওয়া, চাহিদাকে প্রাধান্য দিয়ে সমঝোতায় অংশ নিলেও এবার বেঁকে বসেছে। ভারতও তাদের কথায় অনড়। এতসব অনিশ্চয়তার মাঝে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির অফিশিয়াল ট্যুর শুরু করে দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি। গতকাল (১৪ নভেম্বর) পাকিস্তানের ইসলামাবাদে পৌঁছেছে ট্রফিটি।
আগামী ১৬ থেকে ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানে থাকবে দ্বিতীয় বিশ্বকাপ খ্যাত আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। দশদিনের সফরে ট্রফিটি পাকিস্তানের মুরি, হুনজা, মুজাফফরাবাদ এবং স্কারদুতে নিয়ে যাওয়া হবে। সফরের অংশ হিসেবে আরোহণ করবে বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উচুঁ পাহাড় ‘কেটু’। তবে টুর্নামেন্টের সম্ভাব্য ভেন্যু হতে যাওয়া লাহোর, করাচি এবং রাওয়ালপিন্ডিতে যাচ্ছে না ট্রফিটি। বায়ুদূষণের মুখ্য কারণের পাশাপাশি অন্য শহরগুলোকে পর্যটনমুখী করতে এমন চাল চেলেছে পিসিবি এবং পাকিস্তান সরকার।
টুর্নামেন্টে অংশ নিতে যাওয়া সব দেশেই পর্যায়ক্রমে প্রদর্শিত হবে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। বাংলাদেশে আগামী ১০ ডিসেম্বর থেকে ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত ট্রফির প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকার শের-ই-বাংলা স্টেডিয়াম এবং কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। বিসিবি আশা করছে, ক্রিকেটপ্রেমীদের জন্য এই অভিজ্ঞতা হবে অনন্য এবং এর মাধ্যমে বাংলাদেশি ক্রিকেটভক্তদের উচ্ছ্বাস বাড়বে।
তবে ট্রফির ভ্রমণ শুরু হয়ে গেলেও টুর্নামেন্টের সূচি নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। পাকিস্তানের রাজনৈতিক গলার কাঁটা হয়ে ওঠা ভারতই এর মূল কারণ। নিরাপত্তার অজুহাতে ভারত এখনো পাকিস্তানে খেলতে রাজি হয়নি। অন্যদিকে ভারতের প্রস্তাবিত হাইব্রিড মডেলও প্রত্যাখান করেছে পাকিস্তান। এমনকি এবারের পুরো আসর শেষমেশ পাকিস্তানে আয়োজিত না হলে বয়কটের হুমকিও দিয়ে রেখেছে দেশটি। তবে অনিশ্চয়তার দোলাচলে বল এখন আইসিসির কোর্টে। বিশৃঙ্খলা এড়াতে সমঝোতায় মনযোগী ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
এদিকে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ আইসিসির মুনাফার বড় একটা অংশ। নিজেদের কোর্টের বল কোনভাবে গতিপথ মিস করলে সবচেয়ে বড় ক্ষতিটা হবে আইসিসির। আবার উভয় দল সমঝোতায় না ফিরলে ভেন্যু পাল্টে দক্ষিণ আফ্রিকায় নেওয়ারও গুঞ্জন উঠেছে। অবশ্য এতসব গুঞ্জনের সূত্র উভয় দেশের গণমাধ্যম। তাতে কড়া বাক্য বিনিময় হলেও এখনো আনুষ্ঠানিক কোন দাবি জানায়নি ভারত। তবে শেষ পর্যন্ত যদি আনুষ্ঠানিকভাবে চুপ থাকে ভারত, তবে নিয়মিত সূচি আর ভেন্যুতেই অনুষ্ঠিত হবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির এবারের আসর।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
খেলাধুলা
বিপিএলের সূচি ঘোষণা, উদ্বোধনী ম্যাচ বরিশাল-রাজশাহীর
অপেক্ষার পালা শেষ। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ১১তম আসরের চূড়ান্ত সূচি প্রকাশ করেছে বিসিবি। আজ (মঙ্গলবার) সন্ধ্যায় ফ্র্যাঞ্চাইভিত্তিক টুর্নামেন্টটির সূচি জানানো হয়েছে।
৩০ ডিসেম্বর শুরু হবে বিপিএলের এবারের আসর। প্রায় দেড় মাসব্যাপী টুর্নামেন্টটি শেষ হবে আগামী বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি। এবারের বিপিএলের ৭টি দল হচ্ছে— ঢাকা ক্যাপিটালস, চিটাগং কিংস, দুর্বার রাজশাহী, ফরচুন বরিশাল, খুলনা টাইগার্স, রংপুর রাইডার্স ও সিলেট স্ট্রাইকার্স।
আগের দশটি আসরের চেয়ে এবার ভালোমানের বিপিএল উপহার দেওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ। বিসিবির প্রকাশিত ভিডিও বার্তায় জানিয়েছেন এমন কথাই।
এ ছাড়া টিকেটিং ব্যবস্থা হবে পুরোপুরি ডিজিটাল। গ্যালারিতে দর্শকদের জন্য বিনামূল্যে পানির ব্যবস্থা করা হবে। স্টেডিয়াম পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য থাকবে বিশেষ কর্মসূচি। শুরু থেকেই থাকবে ডিআরএস, উন্নতমানের ব্রডকাস্ট, বিদেশি আম্পায়ার ও জনপ্রিয় ধারাভাষ্যকার। বিপিএল শুরু হবে ঢাকা থেকে এরপর সিলেট, চট্টগ্রাম হয়ে শেষপর্ব ঢাকাতেই।
বিপিএল ২০২৫ এ দিনের ম্যাচগুলো হবে ১:৩০ টা থেকে ৪:৫০ অব্দি। তবে শুক্রবারের দিনের ম্যাচ গুলো হবে দুপুর দুইটায় ও সন্ধ্যা সাতটায়! এছাড়া রাতের ম্যাচগুলো শুরু হবে সন্ধ্যা ৬:৩০ টা থেকে ৯:৫০ অব্দি।
গ্রুপ পর্বের প্রথম ৮ ম্যাচই হবে মিরপুরে। এরপর বিপিএলের দলগুলো যাবে সিলেটে। সেখানে গ্রুপ পর্বের ১২ ম্যাচ খেলবে দলগুলো। সিলেট পর্বের ম্যাচগুলো হবে ৬ জানুয়ারি থেকে ১৩ জানুয়ারি পর্যন্ত। পরে চট্টগ্রামে ১৬ জানুয়ারি থেকে ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত ১২ ম্যাচ হবে জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে।
এরপর আবারও ঢাকায় ফিরবে বিপিএল। ২৬ জানুয়ারি থেকে ফাইনাল পর্যন্ত সব ম্যাচ হবে মিরপুর শের ই বাংলা স্টেডিয়ামে। এলিমিনেটর অনুষ্ঠিত হবে ৩ ফেব্রুয়ারি দুপুরে। একই দিন রাতে প্রথম কোয়ালিফায়ার অনুষ্ঠিত হবে। আর দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার অনুষ্ঠিত হবে ১ দিনের বিরতি দিয়ে ৫ ফেব্রুয়ারি। ৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে ফাইনাল।
এমআই