Connect with us

অর্থনীতি

চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার কমবে

Published

on

নর্দান

বাংলাদেশের ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির হার কমার আভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। তারা বলছে, এই অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৬ শতাংশ হতে পারে। সেই সঙ্গে তাদের আনুমানিক হিসাব, ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ শতাংশ।

জানুয়ারি মাসে প্রকাশিত ‘গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টস’ বা ‘বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সম্ভাবনা’ শীর্ষক ষাণ্মাসিক প্রতিবেদনে বাংলাদেশ সম্পর্ক এ তথ্য দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।

চলতি অর্থবছরে সরকার জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ; আগের অর্থবছরেও জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা একই ছিল। সাময়িক হিসাবে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ।

বিশ্বব্যাংক বলছে, চলতি অর্থবছরে মূল্যস্ফীতির সূচক ঊর্ধ্বমুখী থাকবে। মূলত ব্যক্তিমানুষের ভোগব্যয়ের কারণে মূল্যস্ফীতির হার বাড়তি থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ নিম্নমুখী থাকায় আমদানি নিষেধাজ্ঞা অব্যাহত থাকবে এবং সে কারণে বেসরকারি বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তবে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মূল্যস্ফীতির চাপ কমলে প্রবৃদ্ধির হার কিছুটা বাড়বে। আগামী অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫ দশমিক ৮ শতাংশ।

দেশের রপ্তানি নিয়ে বিশ্বব্যাংক বলছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নে বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের প্রত্যাশিত প্রবৃদ্ধি হচ্ছে না এবং বিষয়টি প্রবৃদ্ধির জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। এ ছাড়া সদ্য সমাপ্ত জাতীয় নির্বাচনের আগে কিছু সময় অনিশ্চয়তা ছিল, বেসরকারি খাতের বিনিয়োগে যার প্রভাব পড়ে থাকতে পারে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

বিশ্বব্যাংকের হিসাবে, ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭ দশমিক ১ শতাংশ। তাদের আনুমানিক হিসাব, ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ শতাংশ। প্রবৃদ্ধির হার কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে তারা বলছে, আমদানি নিষেধাজ্ঞা, উপকরণ ও জ্বালানির উচ্চমূল্য আর তার সঙ্গে ক্রমবর্ধমান বাহ্যিক ও আর্থিক চাপের প্রভাবে প্রবৃদ্ধির হার কমে গেছে।

প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ২০২৩ সালে মূল্যস্ফীতির সূচক ছিল ঊর্ধ্বমুখী। মূলত খাদ্যের উচ্চমূল্য ও মুদ্রার অবমূল্যায়নের কারণে মুদ্রানীতির রাশ টেনে ধরা হয়। সেই সঙ্গে লেনদেনের ভারসাম্যে প্রভাব পড়ে, টান পড়ে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভে। আর্থিক খাত আরও দুর্বল হয়ে পড়ে এবং খেলাপি ও সম্ভাব্য খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়ে যায়।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি

টেকসই উন্নয়নে সময়োপযোগী আর্থিক ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: অর্থ প্রতিমন্ত্রী

Published

on

নর্দান

অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষা ও টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে একটি শক্তিশালী ও দক্ষ আর্থিক ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা অপরিহার্য। আজ রবিবার পাবলিক ফাইন্যান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট (পিএফএম) স্ট্র্যাটেজি ২০২৫-২০৩০ তৈরির প্রক্রিয়া অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।

এ সময় তিনি বাংলাদেশের আর্থিক স্থিতিশীলতা এবং দক্ষতায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জনে স্ট্র্যাটেজি প্রণয়নের গুরুত্ব তুলে ধরেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, পিএফএম কমকৌশল এমন এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়ে প্রণয়ন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে যখন বাংলাদেশ বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিমণ্ডলে আমরা চ্যালেঞ্জ এবং অভূতপূর্ব সুযোগের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছি।

তিনি বলেন, যেহেতু আমরা কোভিড ১৯ মহামারির সুদূরপ্রসারী প্রভাবগুলোর মোকাবিলা করছি, এটি পর্যায়ক্রমে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে আমাদের দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষা এবং টেকসই উন্নয়নের জন্য সময়োপযোগী ও কার্যকর আর্থিক ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য।

তিনি বলেন, পিএফএম কৌশল প্রণয়নের আসুন আমরা আমাদের সর্বাত্মক উদ্ভাবনী মতামত ও সহযোগিতা প্রদানের অঙ্গীকার করি। সবার অংশগ্রহণে আমাদের কাছে এমন একটি ভবিষ্যৎ গঠনের সুযোগ রয়েছে যেখানে বাংলাদেশের আর্থিক ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা শুধুমাত্র টেকসই এবং দক্ষই হবে না, উপরন্তু ন্যায়সঙ্গত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক হবে যা আগামী প্রজন্মের জন্য টেকসই সমৃদ্ধির ভিত্তি স্থাপন করবে।

বিশ্ব ব্যাংক, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স কানাডা’র সহায়তা অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ এ উদ্বোধনী আলোচনা সভা আয়োজন করে।

অর্থ বিভাগের সচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ও ভুটানের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর বার্নাড হেভেন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

ওএমএস বিতরণে গাফিলতি হলেই ব্যবস্থা: খাদ্যমন্ত্রী

Published

on

নর্দান

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ওএমএস বিতরণে কোন গাফিলতি হলে ডিলার ও খাদ্য বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে জবাবদিহির আওতায় আনা হবে। এ সময় ওএমএস বিতরণে গাফলতি হলে জেল জরিমানারও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।

তিনি বলেন, কার্ডের মাধ্যমে ওএমএস বিতরণ হলে এক ব্যক্তির একাধিকবার চাল-আটা নেওয়ার প্রবণতা বন্ধ হবে। অন্য কোনো এলাকার কার্ডধারী কি না তাও সহজে শনাক্ত হবে। এতে প্রকৃত গরীব মানুষের কাছে ওএমএস পৌঁছানো সম্ভব হবে।

তিনি আজ রোববার (১৯ মে) সকালে রাজধানীর মিরপুরের আনসার ক্যাম্প বাসস্ট্যান্ডে ওএমএস কার্ডের মাধ্যমে ন্যায্যমূল্যে সুবিধাভোগীদের মধ্যে চাল ও আটা বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের নায্য মূল্য না দিতে পারলে কৃষক উৎপাদনে আগ্রহ হারাবে। তাদের উৎসাহিত করতে এবার বোরো সংগ্রহ মৌসুমে সরকার ধানের দাম দুই টাকা বৃদ্ধি করেছে।

মন্ত্রী বলেন, ১৪ লক্ষ উপকারভোগী বিশেষ এই কার্ডের মাধ্যমে ওএমএসের চাল ও আটা সংগ্রহ করতে সক্ষম হবেন। ভবিষ্যতে আরো অধিক সংখ্যক উপকারভোগী এই কার্ডের সুবিধায় যুক্ত হবেন।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

ভোমরায় দশ মাসে ৫ হাজার টন জিরা আমদানি

Published

on

নর্দান

সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে জিরা আমদানি দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) এ বন্দর দিয়ে প্রায় ৫ হাজার টন জিরা আমদানি হয়েছে। ভোমরা শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব বিভাগ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

রাজস্ব বিভাগ জানায়, ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাস ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে জিরা আমদানি হয়েছিল ২ হাজার ১৪৫ টন, যার আমদানি মূল্য ছিল ৪১ কোটি টাকা। এ হিসাব অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের এ ১০ মাসে বন্দরটি দিয়ে জিরা আমদানির পরিমাণ ২ হাজার ৭৭৬ টন বেড়েছে। এসময়ে ৭৪ কোটি ৩ লাখ টাকা মূল্যের মোট ৪ হাজার ৯২১ টন জিরা আমদানি করেছেন ব্যবসায়ীরা।

ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকরা বলছেন, দেশের বাজারে এ পণ্যের ঊর্ধ্বমুখী চাহিদার কারণে আমদানি বেড়েছে। পাশাপাশি ভারতে সম্প্রতি জিরার সরবরাহ বাড়ার পাশাপাশি দাম কমে যাওয়ায় আমদানি বেড়েছে।

এদিকে গত দশ মাসে আমদানি বাড়ায় জিরার দাম উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। গতকাল সাতক্ষীরা জেলা সদরের সুলতানপুর বড় বাজারের কয়েকটি মসলা আড়ত ঘুরে এ তথ্য জানা গেছে।

বাজারে অন্যান্য মসলার তুলনায় জিরার দাম কম আছে বলে জানিয়েছেন সাতক্ষীরা জেলা কৃষি বিপণন কর্মকর্তা এসএম আব্দুল্লাহ। বর্তমানে ৭০০ টাকা কেজিদরে জিরা বিক্রি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি, কয়েক মাস আগেই যার মূল্য ছিল ১ হাজার ২০০ টাকা। তিনি আরো বলেন, জিরাসহ অন্যান্য মসলাজাত পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সমম্বয় রেখে কাজ করা হচ্ছে।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

ফের বাড়লো কাঁচা মরিচের ঝাঁঝ

Published

on

নর্দান

কাঁচা মরিচের দাম গত ১০ দিনের ব্যবধানে দ্বিগুণ বেড়েছে। বর্তমানে এই পণ্যের দাম প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

শনিবার রাজধানীর মগবাজার ও কারওয়ান বাজার ঘুরে ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বৃষ্টির কারণে বাজারে মরিচের সরবরাহ কমেছে। ফলে ১০ দিন আগে যে কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ৮০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, এখন খুচরা বাজারে তার দাম ২০০ থেকে ২২০ টাকা পর্যন্ত উঠেছে। অর্থাৎ এ সময়ে কাঁচা মরিচের দাম দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে। এক কেজির কম কিনলে বিক্রেতারা আরও বেশি দাম চাইছেন।

বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে এখন যে মরিচ আসছে, তার মান খুব ভালো নয়। কারণ, গ্রীষ্মকালীন মরিচের গাছ এখন শুকিয়ে এসেছে। ফলনও আগের তুলনায় কম পাওয়া যাচ্ছে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

দেশেই রাসায়নিক কারখানা তৈরি করতে চান ব্যবসায়ীরা

Published

on

নর্দান

খাদ্য, চাষাবাদ, তৈরি পোশাকসহ প্রায় সবক্ষেত্রে রাসায়নিকের ব্যবহার হয়। বিশাল সম্ভাবনাময় এ খাতের বড় একটি বাজার বাংলাদেশ। আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে দেশেই রাসায়নিক কারখানা প্রতিষ্ঠা ও এই শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহায়তা চান এই খাতের ব্যবসায়ীরা। পাশাপাশি ট্রেড লাইসেন্স প্রাপ্তি সহজীকরণ ও সরকার কর্তৃক নির্ধারিত স্থানে বরাদ্দকৃত জমির দ্রুত হস্তান্তর চান তারা।

শনিবার (১৮ মে) এফবিসিসিআইয়ের মতিঝিল কার্যালয়ে আয়োজিত রাসায়নিক ও পারফিউমারি বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সভায় এসব কথা বলেন ব্যবসায়ীরা।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অনলাইনে যুক্ত ছিলেন এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম। তিনি বলেন, রাসায়নিকের ব্যবহার এখন অত্যন্ত প্রয়োজনীয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেক শিল্পকারখানা আছে যেগুলো রাসায়নিক ছাড়া চলে না। কিন্তু এর ব্যবহার পরিকল্পিত ও সুরক্ষিত হতে হবে। ব্যবসা করতে হলে অবশ্যই ট্রেড লাইসেন্স দরকার। ট্রেড লাইসেন্স ছাড়া প্রতিষ্ঠান ও কারখানা কমপ্লায়েন্সের বাইরে চলে যাবে। ব্যবসায়ীদের রাসায়নিকের গুদাম ও কারখানার জন্য প্রয়োজনীয় জমি বিতরণ ও ট্রেড লাইসেন্স প্রাপ্তিতে সরকারের সহযোগিতা চাই।

বিশাল সম্ভাবনাময় এ শিল্পের সমস্যা সমাধানে সরকারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এফবিসিসিআই আলোচনা করবে বলেও জানান মাহবুবুল আলম।

এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. আমিন হেলালী বলেন, সরকার ও বেসরকারি খাত এক সঙ্গে কাজ করে এগিয়ে নিচ্ছে দেশকে। বাংলাদেশ ন্যাশনাল অথরিটি ফর কেমিক্যাল ওয়েপনস কনভেনশন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম। এই প্ল্যাটফর্মটির সঙ্গে ব্যবসায়ীরা সমন্বয় করে কাজ করতে পারলে দেশে রাসায়নিক শিল্প অনেক দূর এগিয়ে যাবে।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
নর্দান
অর্থনীতি6 mins ago

টেকসই উন্নয়নে সময়োপযোগী আর্থিক ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: অর্থ প্রতিমন্ত্রী

নর্দান
জাতীয়11 mins ago

মধ্যরাত থেকে ৬৫ দিন সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা

নর্দান
আন্তর্জাতিক11 mins ago

মালয়েশিয়ার রাবার উৎপাদন কমেছে

নর্দান
জাতীয়25 mins ago

উপজেলাতেও প্রতিবন্ধী সহায়তা সেবাকেন্দ্র চালু হবে: দীপু মনি

নর্দান
জাতীয়26 mins ago

ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধে বিআরটিএ’র নির্দেশনা

নর্দান
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার28 mins ago

গাজী গ্রুপে চাকরির সুযোগ

নর্দান
শিল্প-বাণিজ্য43 mins ago

ব্যাংকগুলো ছোট ব্যবসায়ীদের ঋণ দেয় না: এফবিসিসিআই সভাপতি

নর্দান
পুঁজিবাজার47 mins ago

নর্দান ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

নর্দান
অর্থনীতি49 mins ago

ওএমএস বিতরণে গাফিলতি হলেই ব্যবস্থা: খাদ্যমন্ত্রী

নর্দান
জাতীয়55 mins ago

নির্বাচনে ভোট কম পড়ার পেছনে বড় কারণ বিএনপি: ইসি

নর্দান
কর্পোরেট সংবাদ56 mins ago

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের চট্টগ্রাম অঞ্চলের পদোন্নতিপ্রাপ্তদের সংবর্ধনা

নর্দান
জাতীয়1 hour ago

রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনই একমাত্র সমাধান: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

নর্দান
কর্পোরেট সংবাদ1 hour ago

ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির চুক্তি

নর্দান
পুঁজিবাজার1 hour ago

পর্ষদ সভা করবে খান ব্রাদার্স

নর্দান
জাতীয়2 hours ago

রুমায় বন্দুকযুদ্ধে কেএনএফের ৩ সদস্য নিহত

নর্দান
পুঁজিবাজার2 hours ago

ব্লকে ৪১ কোটি টাকার লেনদেন

নর্দান
পুঁজিবাজার2 hours ago

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের বোনাস লভ্যাংশ অনুমোদন

নর্দান
খেলাধুলা2 hours ago

আক্ষেপ রয়ে গেছে মোস্তাফিজের

নর্দান
পুঁজিবাজার2 hours ago

দরপতনের শীর্ষে তিন কোম্পানি

নর্দান
পুঁজিবাজার2 hours ago

দরবৃদ্ধির শীর্ষে শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ

নর্দান
পুঁজিবাজার3 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে বিচ হ্যাচারি

নর্দান
পুঁজিবাজার3 hours ago

৩৪৭ কোম্পানির দরপতনে প্রধান সূচক কমলো ৮৬ পয়েন্ট

নর্দান
পুঁজিবাজার3 hours ago

তিন কোম্পানির লেনদেন বন্ধ কাল

নর্দান
জাতীয়3 hours ago

মেট্রোরেলে ভ্যাট এনবিআরের ভুল সিদ্ধান্ত: কাদের

নর্দান
অর্থনীতি3 hours ago

ভোমরায় দশ মাসে ৫ হাজার টন জিরা আমদানি

Advertisement

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১