জাতীয়
আরও বাড়তে পারে শীত

আগামী দুইদিন শীতের সাথে কুয়াশাও বাড়াতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এছাড়া কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে সাময়িকভাবে বিঘ্ন ঘটতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক জানান, কুয়াশার কারণে দিনের বেলা রোদ কম পাওয়া যাচ্ছে। এতে ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা খুব একটা কমছে না। যে কারণে শীতের অনুভূতি বেশি থাকছে।
বুধবারের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়, মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, যার বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। কুয়াশার কারণে সারাদেশে দিনে ঠাণ্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে।

জাতীয়
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৭৯

শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত (একদিনে) ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে আরও ২৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। একইসঙ্গে এসময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে আরও ২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, হাসপাতালে নতুন ভর্তিদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৪৫ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৮৪ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৪২, ঢাকা উত্তর সিটিতে ৩৩ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৬৪, খুলনা বিভাগে ২ জন এবং ময়মনসিংহে ৯ জন নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
এদিকে গত একদিনে সারা দেশে ৩০৮ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৩৩৭ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৩৭ হাজার ২০৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তবে বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ১৪৭ জনের।
জাতীয়
পাঁচ বছরেই দেশকে সোনার খনিতে রূপান্তর সম্ভব: বাণিজ্য উপদেষ্টা

সঠিক রাজনৈতিক নেতৃত্বে পাঁচ বছরেই দেশকে সোনার খনিতে রূপান্তর করা সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।
শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে চট্টগ্রামের হোটেল রেডিসন ব্লুতে ‘ব্যবসার ভবিষ্যৎ: উদ্ভাবন, প্রযুক্তি ও টেকসই উন্নয়ন’ শীর্ষক দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলনের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
উপদেষ্টার ভাষ্য, ভবিষ্যতের সরকার যেন সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে বাজার পরিচালনা করে। নিরপেক্ষ সংস্কার করলে বাজার ব্যবস্থা শক্তিশালী হবে এবং সম্পদের সুষম বন্টন নিশ্চিত হবে। সঠিক রাজনৈতিক নেতৃত্বে পাঁচ বছরেই দেশকে সোনার খনিতে রূপান্তর করা সম্ভব।
বিগত রমজানে সরকারের অর্থ বিভাগ, কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সামগ্রিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে সরবরাহ চেইন স্বাভাবিক রাখায় নিত্য পণ্যের দাম কম ছিল। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাজারকে সঠিক পথে পরিচালিত করা চ্যালেঞ্জ ছিল উল্লেখ করেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, আপনারা জানেন তখন তথাকথিত সিন্ডিকেটের অনেক সদস্য দেশ ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছিল। এমন অবস্থায় সরবরাহ ঠিক রাখা ছিল খুবই জটিল। সরকারের সামগ্রিক প্রচেষ্টায় সে অবস্থা থেকে আমরা উন্নীত হতে সক্ষম হই।
বশিরউদ্দীন আরো বলেন, শেখ হাসিনার পতনের পর আমাদের রিজার্ভ ১০ বিলিয়নের মতো ছিল। বিভিন্ন দেশের কাছে, প্রতিষ্ঠানের কাছে আমাদের দায় ছিল ছয় বিলিয়ন। প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে আমরা সব দায় পরিশোধ করেছি। বর্তমানে দেশের রিজার্ভের পরিমাণ ৩০ বিলিয়ন ডলার।
এদিন অনুষ্ঠানে আরও অতিথি ছিলেন উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. তৈয়ব চৌধুরী, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য প্রফেসর মোহাম্মদ আইয়ুব ইসলাম এবং সোনালী ব্যাংক পিএলসির চেয়ারম্যান মুসলিম চৌধুরী।
জাতীয়
নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রীকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কিকে অভিনন্দন জানিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
১৩ সেপ্টেম্বর (শনিবার) এক বার্তায় প্রধান উপদেষ্টা এ অভিনন্দন জানান বলে তার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানিয়েছেন।
আবুল কালাম বলেন, অভিনন্দন বার্তায় প্রধান উপদেষ্টা নেপালের জনগণের আস্থা ও বিশ্বাসের প্রতিফলন হিসেবে সুশীলা কার্কির দায়িত্ব নেওয়ার প্রশংসা করেন। মুহাম্মদ ইউনূস আশা প্রকাশ করেন, নতুন প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে নেপাল শান্তি, উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতার পথে অগ্রসর হবে।
প্রধান উপদেষ্টা তার বার্তায় দুই দেশের গভীর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও জোরদারের প্রত্যাশা জানান। পাশাপাশি সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতায় প্রাণহানির ঘটনায় নেপালের জনগণের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ এবং আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন।
চিঠির শেষে প্রধান উপদেষ্টা নেপালের জনগণের শান্তি ও সমৃদ্ধি এবং প্রধানমন্ত্রীর সুস্বাস্থ্য ও সফলতা কামনা করেন।
জাতীয়
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেপ্তার

পুলিশের সাবেক ডিআইজি ও মেহেরপুরের সাবেক পুলিশ সুপার এ কে এম নাহিদুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) রাতে রাজধানীর নিজ বাসভবন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ডিবি প্রধান ডিআইজি মো. শফিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানার ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরবর্তীতে নাহিদুল ইসলামকে তদন্ত-সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এর আগে, গত ২৮ জুলাই একেএম নাহিদুল ইসলামকে বাধ্যতামূলত অবসরে পাঠানো হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। বলা হয়, জনস্বার্থে তাকে সরকারি চাকরি থেকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হলো। বিধি অনুযায়ী তিনি অবসর সুবিধা পাবেন।
এ কে এম নাহিদুল ইসলাম ২০২৩ সালের ১১ জুলাইয়ে পদোন্নতি পেয়ে ডিআইজি হন। তখন তিনি সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি ছিলেন। পদোন্নতির পর তাকে সিআইডিতে রাখা হয়। গত ১লা সেপ্টেম্বর নাহিদুল ইসলামকে সিআইডি থেকে সরিয়ে পুলিশ টেলিকমে সংযুক্ত করা হয়। তিনি একসময় খুলনা রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি (অপারেশন অ্যান্ড ক্রাইম) ছিলেন।
জাতীয়
বছরের প্রথম ৭ মাসে হামলার শিকার ৩৬৮ পুলিশ

২০২৫ সালের প্রথম সাত মাসে দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। সন্ত্রাসীদের দৌরাত্ম্য, প্রকাশ্যে বীভৎস হত্যাকাণ্ড বেড়েছে। এ ছাড়া আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় মূল ভূমিকায় থাকা পুলিশ আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে ৩৬৮টি।
পুলিশের হিসাব মতে, চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে বিভিন্ন অপরাধে সারা দেশে মামলা হয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার ৭৮৩টি। এ ছাড়া আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় মূল ভূমিকায় থাকা পুলিশ আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে ৩৬৮টি। আগস্ট মাসে অন্তত ৩৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে। জুলাই মাসে এর সংখ্যা ছিল ৫১টি। গণপিটুনিতে আগস্টে ২৩ জন নিহত ও ৪৩ জন গুরুতর আহত হয়েছেন। জুলাই মাসে এমন ঘটনায় নিহত হয়েছিলেন ১৬ জন। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অপরাধ মোকাবেলায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর পুরোপুরি কঠোর ও আরো সক্রিয়তা জরুরি। এদিকে উদ্ধার না হওয়া অস্ত্রগুলো বড় ধরনের নিরাপত্তাঝুঁকি তৈরি করছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্যানুযায়ী, চলতি বছরের সাত মাসে সারা দেশে খুনের মামলা হয়েছে ২ হাজার ২৯৩টি। নারী ও শিশু নির্যাতনের মামলা হয়েছে ১৩ হাজার ১৩০টি, অপহরণের ঘটনা ঘটেছে ৬২৫টি, ছিনতাই-চুরির ঘটনা ঘটেছে ৫ হাজার ৩৮৭টি। এ ছাড়া সারা দেশে ডাকাতি, দস্যুতা, দাঙ্গা, সিঁধেল চুরিসহ অন্যান্য ঘটনায় অসংখ্য মামলা হয়েছে। ২০২৪ সালে সারা দেশে বিভিন্ন অপরাধে মামলা হয়েছে ১ লাখ ৭২ হাজার ৫টি। খুনের মামলা ৩ হাজার ৪৩২টি, নারী ও শিশু নির্যাতনের মামলা ১৭ হাজার ৫৭১টি, অপহরণ ৬৪২টি, পুলিশ হামলা ও লাঞ্ছিতের মামলা ৬৪৩টি, চুরি ৮ হাজার ৬৫৫টি।
মানবাধিকার সংগঠন মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) তথ্য মতে, দেশে গণপিটুনিতে হত্যার সংখ্যা বেড়েছে।
আগস্ট মাসে অন্তত ৩৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে। জুলাই মাসে এর সংখ্যা ছিল ৫১টি। গণপিটুনিতে আগস্টে ২৩ জন নিহত ও ৪৩ জন গুরুতর আহত হয়েছেন। জুলাই মাসে এমন ঘটনায় নিহত হয়েছিলেন ১৬ জন। গণপিটুনিতে নিহতের মধ্যে ১০ জনকে চুরির অভিযোগে, ৪ জনকে সন্দেহজনক চুরির অভিযোগে, ৩ জনকে ডাকাতির অভিযোগে, ১ নারীসহ ২ জনকে পূর্বশত্রুতার জেরে, ১ জন মাদক মামলার অভিযুক্ত, ২ জনকে ছিনতাইয়ের অভিযোগে ও ১ জনকে চাঁদাবাজির অভিযোগে হত্যা করা হয়।
এমএসএফের তথ্য অনুযায়ী, আগস্ট মাসে ৩৪৯টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা সংঘটিত হয়েছে। এ মাসে ধর্ষণের ঘটনা ৪৭টি, সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ১৯টি, ধর্ষণ ও হত্যা ৪টি। এর মধ্যে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৯ জন প্রতিবন্ধী কিশোর ও নারী। ধর্ষণের শিকার ৪৭ জনের মধ্যে ১১ জন শিশু, ১৭ জন কিশোরী রয়েছে। অন্যদিকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৬ জন কিশোরী ও ৯ জন নারী এবং ধর্ষণ ও হত্যার শিকার হয়েছেন ২ জন শিশু ও ১ জন কিশোরী। ধর্ষণের চেষ্টা ২৪টি, যৌন হয়রানি ২১টি, শারীরিক নির্যাতনের ৯৪টি ঘটনা ঘটেছে। আগস্ট মাসে রাজনৈতিক সহিংসতার ৪৯টি ঘটনায় শিকার হয়েছেন ৫৪৯ জন। তাদের মধ্যে দুজন নিহত এবং ৫৪৭ জন আহত হয়েছেন।
সহিংসতার ৪৯টি ঘটনার মধ্যে ১১টি ঘটনায় রাজনৈতিক বিরোধ এবং সহিংসতাকে কেন্দ্র করে পার্টি অফিস, বসতবাড়ি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা ও অগ্নিকাণ্ড এবং ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এমএসএফ আরো জানায়, সহিংসতার ৩৮টি ঘটনার মধ্যে বিএনপি’র অন্তর্দ্বন্দ্বে ২৩টি, বিএনপি-আওয়ামী লীগের সংঘর্ষে ৫টি, এনসিপি-আওয়ামী লীগ দ্বন্দ্বে ২টি, বিএনপি-এনসিপি দ্বন্দ্বে ১টি, বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষে ২টি, আওয়ামী লীগ-জামায়াত সংঘর্ষে ১টি, আওয়ামী লীগ-গণপরিষদ ১টি, জাতীয় পার্টি ও গণ অধিকার পরিষদের সংঘর্ষের ২টি, গণ অধিকার পরিষদ-পুলিশের ১টি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
এসব বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বলেন, ‘বর্তমান সময়ে সব ধরনের অপরাধগুলো অনেক বেড়েছে। দেশে একটি চক্রই তৈরি হয়েছে যারা অপরাধটি তার আয়-উপার্জনের উৎস মনে করছে। তবে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের চেয়ে কিছুটা স্বাভাবিক হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীকে অপরাধ দমাতে আরো কঠোর হতে হবে।’