Connect with us

এগ্রিবিজনেস

অনুমোদন পেল বোরোর নতুন দুই জাতের ধান

Published

on

আইসিবি

বোরো মৌসুমে চাষের জন্য বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) উদ্ভাবিত ব্রিধান ১০৭ ও ব্রিধান ১০৮ নামের ২টি নতুন জাতের ধানের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত গম-৫ নামে একটি গমের জাতের নিবন্ধন এবং ছাড়পত্র দিয়েছে জাতীয় বীজ বোর্ড। এ ছাড়া বোরো মৌসুমে চাষের জন্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর ১০টি হাইব্রিড জাতের ধানের নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) বিকালে সচিবালয়ে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে কৃষিসচিব ও জাতীয় বীজ বোর্ডের চেয়ারম্যান ওয়াহিদা আক্তারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় বীজ বোর্ডের ১১১তম সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়।

বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের গবেষণা পরিচালক ড. মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান বলেন, ব্রিধান ১০৭ প্রিমিয়াম কোয়ালিটির। গড় ফলন হেক্টর প্রতি প্রায় ৮ দশমিক ২০ টন। জীবনকাল ১৪৩ দিন। চাল লম্বা ও চিকন, ভাত ঝরঝরে এবং সুস্বাদু। এটি দেশে যেসব চিকন চাল আছে তার মধ্যে এক নাম্বার চাল হবে। ব্রিধান ১০৭ এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ছিলেন ড. আব্দুল কাদের।

তিনি বলেন, ‘ব্রিধান ১০৮ এর গড় ফলন হেক্টর প্রতি প্রায় ৮ দশমিক ৫০ টন। জীবনকাল ১৪৭ দিন। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভারতীয় জিরাশাইল জাতের ধান চাষ হচ্ছে। ব্রিধান ১০৮ হলো সে ধরনের একটি জাত। এটির ভাত ঝরঝরে। আমরা আশাবাদী এটি ব্রি২৮ এর বিকল্প হবে। উৎপাদন বেশি হবে। জীবনকাল ১৪৭ দিন। এ ধানে পানি সেচ কম লাগবে। তাতে ব্যয় কম হবে। ব্রিধান ১০৮ এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ছিলেন ড. মাসুদুজ্জামান।

এ ছাড়া বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ১০টি হাইব্রিড জাতের ধানের মধ্যে ব্রি হাইব্রিড ধান৫ এর চেয়ে ৫ শতাংশ বেশি উৎপাদন হওয়ায় উইনঅল হাইব্রিড ধান১১, আফতাব হাইব্রিড ধান১, আফতাব হাইব্রিড ধান২, সুপ্রীম হাইব্রিড ধান১৭, এসিআই হাইব্রিড ধান১৩ জাতকে অনুমোদন দেওয়া হয়। আর সারা দেশে ৫টি জাত অঞ্চলভিত্তিক চাষাবাদের জন্য সাময়িকভাবে অনুমোদন দেওয়া হয়। জাতগুলো হলো-এসিআই এগ্রোলিংক হাইব্রিড ধান১, উইনঅল হাইব্রিড ধান১০, মাহিকা হাইব্রিড ধান৭, এসিআই হাইব্রিড ধান১২ এবং ব্র্যাক এসিআই এগ্রোলিংক হাইব্রিড ধান১৯।

বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত গম৫ জাতটি আগাম ও উচ্চফলনশীল। গড় ফলন হেক্টর প্রতি ৪ দশমিক ২০ থেকে ৫ টনের মতো। জীবনকাল ১০৭ দিন। এটি তাপসহিষ্ণু, ব্লাস্ট ও পাতার মরিচা রোগ প্রতিরোধী।

বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট, নশিপুর, দিনাজপুরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো আব্দুল হাকিম বলেন, ‘বিডব্লিউএমআরআই গম৫ চাষ ৩২ ডিগ্রি তাপমাত্রাতেও ভালো ফলন হবে। যদিও গম চাষের জন্য গড় তাপমাত্রা দরকার ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ব্লাস্ট ও ৩ ধরনের মরিচা রোগ প্রতিরোধী। পাতা ঝলসানো রোগ প্রতিরোধী। এ গমে ৩৩ শতাংশ জিঙ্ক আছে।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এগ্রিবিজনেস

এসিআই বায়ো-অর্গানিক সারে টিএসপি-ডিএপি ছাড়াই সম্ভব ধানের উৎপাদন

Published

on

আইসিবি

যশোরের ঝিকরগাছায় অবস্থিত এসিআই ফার্টিলাইজারের গবেষণা কেন্দ্রে মঙ্গলবার (৭ মে) মাঠ দিবস আয়োজন করেছে। এসিআই ফার্টিলাইজার তাদের গবেষণা কেন্দ্রের জমিতে ধান চাষে হেক্টর প্রতি ৫০০ কেজি ব্রি উদ্ভাবিত বায়ো অর্গানিক সার ব্যবহার করেছে যেখানে কোন প্রকার টিএসপি বা ডিএপি সার ব্যবহার করা হয়নি। এছাড়াও শতকরা ৩০ ভাগ নাইট্রোজেন অর্থাৎ ইউরিয়া কম ব্যবহার করা হয়েছে। এতে করে গবেষণা কেন্দ্রের ধানে শতভাগ অনুমোদিত মাত্রায় রাসায়নিক সারের চাইতেও এই ধানের ট্রায়াল প্লটে বিঘায় ২ মন ধানের ফলন বেশি হয়েছে।

মাঠ দিবস অনুষ্ঠানে যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ডিডি ড. সুশান্ত কুমার তরফদার, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের জেলা প্রশিক্ষণ অফিসার মো. আবু তালহা এবং ঝিকরগাছা উপজেলা কৃষি অফিসার মো. মাসুদ হোসেন পলাশ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও এসিআইর পক্ষ থেকে এসিআই ফার্টিলাইজারের বিজনেস ডিরেক্টর কৃষিবিদ বশির আহমেদ, শাহ মোহাম্মদ আরেফিন, কৃষিবিদ জাহিদুল ইসলাম এবং গবেষক মো. রোকিবুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।

এসিআই ফার্টিলাইজার ব্রি উদ্ভাবিত বায়ো-অর্গানিক সার সাধারণত শাকসবজির অবশিষ্টাংশ, বায়োচার এবং রক ফসফেট, উপকারী ব্যাকটেরিয়া ইত্যাদি থেকে তৈরী হয়। উপকারী ব্যাকটেরিয়াসমূহ নাইট্রোজেন ফিক্সেশন, রক ফসফেটকে উদ্ভিদের জন্য সহজলভ্য করে এবং গাছের বৃদ্ধির জন্য হরমোনসমূহ সরবরাহ করে।

উল্লেখ্য, ব্রি উদ্ভাবিত বায়ো-অর্গানিক সার উতপাদন ও বাজারজাতকরনের জন্য ইতিমধ্যে এসিআই ফার্টিলাইজারের সাথে সমঝোতা স্মারক সম্পন্ন হয়েছে। এই সার ব্যবহারে একদিকে যেমন রাসায়নিক সারের সাশ্রয় হবে, অন্যদিকে মাটির গুণাগুণ বৃদ্ধি সহ ফসলের কাংখিত ফলন নিশ্চিত হওয়ার পাশাপাশি পরিবেশ সুরক্ষা নিশ্চিত হবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

এগ্রিবিজনেস

কাঁচা মরিচের কেজি ৩৫ টাকা!

Published

on

আইসিবি

চলতি শীত মৌসুমে কাঁচা মরিচের ফলন ভালো হওয়ায় বাজারে পণ্যটির দাম কমেছে। দিনাজপুরের হিলি সবজি বাজারে ৩৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ। বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকার কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যটির দাম কমেছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে হিলি সবজি বাজার ঘুরে দেখা যায়, গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে অর্ধেকে নেমেছে কাঁচা মরিচের দাম। ৬০ টাকা কেজি দরের মরিচ খুচরা বাজারে বর্তমান বিক্রি হচ্ছে ৩৫ টাকা কেজি দরে। পাইকারি বাজারে তা বেচাবিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩২ টাকা।

কাঁচামরিচ কিনতে আসা আব্দুল আজিজ বলেন, বর্তমান সবধরনের সবজির দাম একটু চড়া আছে। তবে কাঁচা মরিচের দাম একেবারে কম। ৩৫ টাকা কেজি দরে এক কেজি মরিচ কিনলাম। গত এক সপ্তাহ আগেও ৬০ টাকা কেজি দরে মরিচ কিনেছিলাম।

পাঁচবিবি ও বিরামপুর হাট থেকে কাঁচা মরিচ পাইকারি দরে কিনে আনছেন হিলির ব্যবসায়ীরা। হিলি বাজারের কাঁচা মরিচ ব্যবসায়ী রুবেল হোসেন বলেন, গত এক সপ্তাহ ধরে কাঁচা মরিচের দাম কমছে। আমরা ৩৫ টাকা কেজি হিসেবে মরিচ খুচরা বিক্রি করছি। এই মরিচ পাঁচবিবি আর বিরামপুর থেকে ৩০ থেকে ৩২ টাকা কেজি হিসেবে পাইকারি কিনে আনছি।

মরিচ চাষি আকরাম হোসেন বলেন, এবার শীতে আমার মরিচের ক্ষেতের কোনো ক্ষতি হয়নি। ১৫ কাঠা জমিতে কাঁচা মরিচ আবাদ করেছি। ফলন অনেক ভালো হয়েছে। আগে ৬০ টাকা কেজি দরে মরিচ বিক্রি করেছিলাম। বর্তমান বাজারে মরিচের আমদানি বেশি তাই দামও কমে গেছে।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

এগ্রিবিজনেস

শীতের সবজি সংগ্রহের নিয়ম

Published

on

আইসিবি

শীতকালে যেসব সবজি পাওয়া যায়, সেগুলোই শীতের সবজি। শীতের শুরুতে বা শীত শুরুর মাস খানেক আগে যেসব উৎপাদিত সবজি সংগ্রহ করে বাজারজাত করা হয়, সেগুলোকে শীতের আগাম সবজি বলা হয়। এ সময়ে বাজারে শীতের আগাম সবজি ফুলকপি, বাঁধাকপি, শিম, টমেটো, লাউ, মুলা, কুমড়া, মিষ্টিকুমড়া পাওয়া যায়।

ধরনভেদে বিভিন্ন পদ্ধতি ও কৌশলে এসব সবজি সংগ্রহ করতে হয়। আসুন জেনে নিই শীতের সবজি সংগ্রহের নিয়ম-

ঢ্যাঁড়শ
কোমল ও কচি অবস্থায় এর ফল তুলতে হবে। তা না হলে ফল শক্ত ও খাওয়ার অনুপযোগী হয়ে পড়ে। ফল বের হওয়ার ৩-৫ দিন পর ঢ্যাঁড়শ খাওয়ার উপযোগী হয়। ফল তোলা না হলে কাণ্ডের বৃদ্ধি কমে যায় এবং ফলন কম হয়।

ধুন্দল
বীজ বোনার দেড় থেকে দুই মাস পর থেকে ধুন্দল ফল ধরা শুরু হয়। এটি দুই-তিন মাস পর্যন্ত চলতে থাকে। গাছে ফল ধরার ৮-১০ দিন পরই সংগ্রহের উপযোগী হয়। ফল কচি অবস্থায় সংগ্রহ করা উচিত। এতে পুষ্টিমান বজায় থাকে। বেশি পরিপক্ব ফলের স্বাদ ও পুষ্টিমান দুটিই কমে যায়।

বরবটি
শুঁটি পরিপূর্ণ লম্বা ও মোটা হলে এবং বীজের অংশ সামান্য স্ফীত হতে শুরু করলে বরবটি তোলা যাবে।

লাউ
ফলের ত্বকের লোমশ ভাগ পরিপক্বতার সাথে সাথে কমতে থাকে। ফলের লোমশ ঘনত্ব দেখেও এর সংগ্রহ উপযোগিতা নির্ণয় করা যায় এবং সংগ্রহ করতে হয়।

বীজ বপনের ২০-২৫ দিন পর থেকে সংগ্রহ করা যায়। শাকের জন্য ঘন করে লাগালে ফসল ২০ দিন পর এবং মুলার জন্য ৪০ দিন পর থেকে ফুল ফোটা পর্যন্ত সংগ্রহ করা যাবে।

শিম
ফুল ফোঁটার ২০-২৫ দিন পর সংগ্রহ করা যায়। শুঁটি পরিপূর্ণ বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হলে বীজের অংশ কিছুটা স্ফীত হওয়ার পর পরই সংগ্রহ করতে হবে। অতিরিক্ত পরিপক্ব শুঁটিতে আঁশ জন্মালে কোমলতা ও স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

এগ্রিবিজনেস

ঘন কুয়াশায় বীজতলা নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক

Published

on

শৈত্যপ্রবাহে বোরো ধানের বীজতলা রক্ষায় ৭ করণীয়

ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে যশোরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বোরো ধানের বীজতলা ব্যাপক হারে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। চারা বিবর্ণ হয়ে হলুদ ও লালচে রং ধারণ করছে। কৃষকরা চারা রক্ষায় কোথাও বীজতলায় ছাই ছিটিয়ে, কোথাও ওষুধ ছিটিয়ে, কোথাও রাতে বোরো বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে রেখে চারা রক্ষার চেষ্টা করছেন। জমিতে চারা রোপণের আগেই শীত ও কুয়াশায় বীজতলা নষ্ট হওয়ায় চরম দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকরা।

এছাড়া কিছু বীজতলায় চারা বের হয়নি। কোনো বীজতলায় আবার চারা মারা যাচ্ছে। এতে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে চাষির কপালে।

যশোর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মতিউর রহমান বিমান ঘাঁটি নিয়ন্ত্রিত আবহাওয়া কার্যালয় জানায়, গত রোববার যশোরে তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শনিবার ও শুক্রবার ছিল ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেখা মেলেনি সূর্যের।

এদিকে, বোরো ধানের বীজতলা সবেমাত্র বড় হতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে শীত ও কুয়াশার কারণে নষ্ট হওয়ার উপক্রম দেখা দিয়েছে।

সদর উপজেলার শেখহাটি গ্রামের কৃষক কামরুল ইসলাম বলেন, গত কয়েকদিনের কুয়াশার কারণে ধানের চারা হলুদ হয়ে উঠছে। এ অবস্থায় তারা রাতের বেলায় পলিথিন দিয়ে বীজতলা ঢেকে রাখছেন। শীত ও ঘন কুয়াশা যদি আরও বাড়তে থাকে তাহলে বীজতলা কোল্ড ইনজুরি থেকে রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক সুশান্ত কুমার তরফদার বলেন, শীত ও কুয়াশা তীব্র হলে অর্থাৎ তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে নামলে ধানের চারা কোল্ড ইনজুরিতে আক্রান্ত হয়ে থাকে। তবে যশোরে এই মুহূর্তে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির উপরে আছে।

তিনি বলেন, যশোরে এই মুহূর্তে ৭৫ হেক্টর জমিতে প্লেটে করে বিশেষ প্রযুক্তিতে বীজতলা তৈরি করা হয়েছে। এসব বীজতলা ক্ষতির কোনো সম্ভাবনা নেই। সাধারণ পদ্ধতিতে যে বীজতলা করা হয়েছে সেগুলোকে রক্ষা করতে দিনের বেলায় ক্ষেত থেকে পানি সরিয়ে রাতে সেচ দেওয়াসহ সূর্য না উঠা পর্যন্ত পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, চলতি মৌসুমে যশোর জেলায় বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার ৫০০ হেক্টর। এর মধ্যে ১ লাখ ৩০ হাজার উফশী জাতের এবং হাইব্রিড জাতের ৩০ হাজার ৫০০ হেক্টর। এরই মধ্যে কৃষক ৮ হাজার ৭৩ হেক্টর জমিতে বীজতলা প্রস্তুত করেছে।

এদিকে, বগুড়ার বেশির ভাগ উপজেলাতেই বীজতলার ক্ষতি হওয়ায় বোরো চাষের আবাদ ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এদিকে সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় প্রতিকূল আবহাওয়া সহনশীল শুকনা বীজতলা তৈরি করেছেন বহু কৃষক। নানা সুবিধার কারণে শুকনা বীজতলা করতে কৃষক আগ্রহ বাড়ছে।
বগুড়া জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে বীজতলা তৈরি হয়েছে ৯ হাজার ৬৭১ হেক্টর জমিতে।

এর মধ্যে আড়াই হেক্টর জমির বীজতলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সরেজমিনে বগুড়ায় সারিয়াকান্দি, গাবতলী, সোনাতলা, শিবগঞ্জ ও সদর উপজেলা ঘুরে দেখা গেছে, বেশির ভাগ মাঠের বীজতলাই বিবর্ণ রূপ ধারণ করেছে। কোথাও হলুদ, কোথাও কালচে এবং লাল বর্ণ ধারণ করেছে চারা।

প্রায় এক সপ্তাহ ধরে কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলায় সূর্যের দেখা মিলছে না। দিন-রাত থাকছে কুয়াশা। তাই এই উপজেলার বেশির ভাগ ধান চাষির কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা, কৃষিবিদ মোশারফ হোসেন জানান, ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কম তাপমাত্রা বীজতলার জন্য ক্ষতিকর। আমরা কৃষকদের বীজতলা পলিথিনে ঢেকে দেওয়া, পানিতে ডুবিয়ে রাখা, সালফারযুক্ত ওষুধ ছিটানো, জিপসাম ও ইউরিয়া সার ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছি।

এদিকে, সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় শুকনা বীজতলা করতে প্রতিবছর কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে। উপজেলা কৃষি অফিস থেকে জানানো হয়েছে, এবারের মৌসুমে উপজেলায় মোট এক হাজার ৫২০ হেক্টর জমিতে নানা জাতের বোরো ধানের বীজতলা করা হয়েছে। এর মধ্যে সাত হেক্টর জমিতে শুকনা বীজতলা করা হয়েছে।

উল্লাপাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সুবর্ণা ইয়াসমিন সুমী বলেন, শুকনা বীজতলায় বীজ ধান মাটিতে ফেলার পর থেকে জমিতে লাগানোর আগে চারা তোলা অবধি পুরো বীজতলা পলিথিনে ঢেকে রাখতে হয়। শুকনা বীজতলায় বীজ ধান থেকে খুবই ভালো হারে চারা বের হয়ে থাকে। এ ছাড়া ঘন কুয়াশা ও শীতজনিত রোগ থেকে বীজতলার চারা পুরোপুরি রক্ষা পায়।

গাইবান্ধার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, চারদিকের বীজতলাগুলোর বিবর্ণ চিত্র। কৃষকদের স্বপ্নের এই চারা বাঁচাতে নানাভাবে চেষ্টা করছেন তারা।

গত ১০ দিন ধরে গাইবান্ধা জেলাজুড়ে শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। এরই মধ্যে কৃষিমাঠে বোরো বীজতলার চারা সবুজ থেকে ক্রমশ হলদে রঙসহ শুকিয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। ফলে এসব বীজতলা রক্ষায় চরম দুশ্চিন্তায় পড়ছেন কৃষক।

জেলা কৃষি বিভাগ সুত্রে জানা যায়, শষ্য ভান্ডার হিসেবে পরিচিত গাইবান্ধা জেলার অধিকাংশ মানুষ কৃষি ফসলের ওপর নির্ভশীল। এসবের মধ্যে তাদের প্রধান ফসল ইরি-বোরো ধান। এ দিয়ে জীবিকা নির্বাহের স্বপ্ন দেখেন তারা। এবারও তা ব্যর্তয় ঘটেনি। চলতি মৌসুমে ১ লাখ ২৮ হাজার ৩৬৫ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ১ হেক্টর জমিতে সমলয় চাষাবাদ করা হবে।

এসব জমির চারা চাহিদা পূরণে বীজতলা করা হয়েছে ৬ হাজার ৫৬৫ হেক্টর। কৃষকের স্বপ্নের এই বীজতলা থেকে ইতোমেধ্য গঁজিয়ে উঠছে ধানগাছ। এসব চারা উঠিয়ে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হওয়ার কথা।

স্থায়ী শৈত্যপ্রবাহের কারণে কৃষকের অন্যান্য ফসল ক্ষেতসহ বোরো বীজতলায় নানা রোগবালাই দেখা দিয়েছে। টানা কুয়াশার দাপটে চারা পোড়া বা ঝলসানো রোগের দিকে যাচ্ছে বলে জানান তারা।

রাঙ্গা মিয়া নামের এক কৃষক জানান, দেড় একর জমিতে বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে মাঠে বীজ বপণ করেছেন। এসব বীজ গজিয়ে ওঠার পর ভালোমানের চারা উৎপাদনের সম্ভাবনা দেখা দেয়।

এরই মধ্যে প্রচন্ড শীতের কুয়াশায় বীজতলায় সবুজ রঙ থেকে হদলদে রঙে পরিণত হচ্ছে। সেই সাথে গাছগুলো শুকিয়ে যাচ্ছে। এ নিয়ে কৃষি বিভাগের লোকজনকে জানানো হলেও কেউ পরামর্শ দিতে আসেনি। ওইসব বীজতলা নষ্ট হলে কীভাবে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে সেই চিন্তায় ভুগছে এই কৃষক।

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবু তাহের মিয়া বলেন, শীতের কুয়াশার সময় বীজতলায় পানি ধরে রাখাসহ পলিথিনের ছাউনি দিয়ে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঢেকে রাখতে হবে। আর বীজতলার পানি সকালে বের করে দিয়ে আবার নতুন পানি দেওয়া আবশ্যক। সেই সাথে দৈনন্দিন সকালে রশি টেনে চারা থেকে কুয়াশার শিশির ঝরে ফেলা জরুরি।

এ বিষয়ে গাইবান্ধা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপপরিচালক খোরশেদ আলম বলেন, চলতি মৌসুমের লক্ষ্যমাত্রা থেকে ইতোমধ্যে সাড়ে ৫ হাজার হেক্টর অর্জন হয়েছে। সেই সাথে শৈত্যপ্রবাহে যেন বীজতলা নষ্ট না হয় সে ব্যাপারে কৃষকদের পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে।

এদিকে, মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে কথা হয় কৃষকদের সঙ্গে। তেরাইল গ্রামের কৃষক জাকির হোসেন বলেন, ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে সূর্যের আলো না পাওয়ার কারণে চারা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

তেরাই গ্রামের আরেক ধানচাষি আজগর আলি বলেন, চারাগুলো সামান্য বড় হয়েছিল। এরই মধ্যে ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে হলুদ হয়ে যাচ্ছে। দ্রুত ঘন কুয়াশা কেটে না গেলে চারার ব্যাপক ক্ষতি হয়ে যাবে। তখন চারা কিনে জমিতে লাগাতে গেলে খরচ অনেক বেড়ে যাবে।

চাষি মো. মজনুল হক বলেন, ‘এক কাঠা ধানের বীজতলা তৈরি করতে ২ হাজার ৫০০ টাকা খরচ হয়। যে কুয়াশা আর শীত পড়ছে তাতে চারা নষ্ট হয়ে গেলে চারার দাম অনেক বেড়ে যাবে। কৃষি অফিসের পরামর্শ পেলে আমরা এই সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারব।’

বামন্দী মাঠের মো. সোজা আলী বলেন, ঘন কুয়াশার কারণে চারা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কীটনাশক স্প্রে করছি তারপরও যদি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে চারা কিনে ধান লাগাতে গেলে খরচ আরও বেড়ে যাবে। এমনিতেই সবকিছুর দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। আর ঘন কুয়াশার কারণে সরিষা ও গমের ক্ষতি হচ্ছে।

গাংনী উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় বোরোর বীজতলা ৪ শ ৭ হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে উফশী ৩ শ ৫৭ হেক্টর আর হাইব্রিড ৫০ হেক্টর। বোরোর বীজ জমিতে লাগানো হলে মোট রবি ফসল হবে ২৭ হাজার ১ শ ১৪ হেক্টর। অতিরিক্ত কুয়াশার কারণে কিছু বীজতলার চারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কৃষি অফিস থেকে চাষিদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করে বিভিন্ন পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে।

গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন বলেন, শৈত্যপ্রবাহের সময় স্বচ্ছ পলিথিন দিয়ে বীজতলা ঢেকে দিতে হবে। চারার মাথায় জমে থাকা শিশির ঝরিয়ে দিতে হবে। তাহলে বোরোর চারায় কোনো ক্ষতি হবে না। সরিষার কিছুটা ক্ষতি হতে পারে। তবে কৃষি অফিস থেকে চাষিদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করে বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। তা ছাড়া অন্য কোনো ফসলের ক্ষতি হবে না।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

এগ্রিবিজনেস

চাষের জন্য ধানের দুটি ও গমের একটি জাতের অনুমোদন

Published

on

আইসিবি

বোরো মৌসুমে চাষের জন্য বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) উদ্ভাবিত দুটি ধানের জাত এবং বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত একটি গমের জাতের নিবন্ধন ও ছাড়পত্র দিয়েছে জাতীয় বীজ বোর্ড। এছাড়া বোরো মৌসুমে চাষের জন্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর ১০টি হাইব্রিড জাতের ধানের নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) বিকেলে সচিবালয়ে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে কৃষি সচিব ও জাতীয় বীজ বোর্ডের চেয়ারম্যান ওয়াহিদা আক্তারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় বীজ বোর্ডের ১১১তম সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়।

ব্রি ধানের জাত দুটি হলো ব্রি ধান-১০৭ ও ব্রি ধান-১০৮। ব্রি ধান-১০৭ প্রিমিয়াম কোয়ালিটির। কৃষি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গড় ফলন হেক্টরপ্রতি প্রায় ৮ দশমিক ২০ টন। জীবনকাল ১৪৩ দিন। চাল লম্বা ও চিকন, ভাত ঝরঝরে। আর ব্রি ধান-১০৮ এর গড় ফলন হেক্টরপ্রতি প্রায় ৮ দশমিক ৫০ টন। জীবনকাল ১৪৬ দিন। চাল চিকন ও মাঝারি লম্ব, যা অনেকটা জিরাশাইল জাতের মতো। ভাত ঝরঝরে।

বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত গম-৫ জাতটি আগাম ও উচ্চফলনশীল। গড় ফলন হেক্টরপ্রতি ৪ দশমিক ২০ থেকে ৫ টনের মতো। জীবনকাল ১০৭ দিন। এটি তাপসহিষ্ণু, ব্লাস্ট ও পাতার মরিচা রোগ-প্রতিরোধী বলে জানিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
আইসিবি
পুঁজিবাজার5 mins ago

আইসিবির প্রভিশন সংরক্ষণের সময় বাড়ছে

আইসিবি
জাতীয়36 mins ago

সব ধরনের তার মাটির নিচ দিয়ে টানা হবে: পলক

আইসিবি
অর্থনীতি55 mins ago

ডলারের দাম বাড়ায় রপ্তানি বাড়বে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

আইসিবি
পুঁজিবাজার1 hour ago

আইপিডিসির প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

আইসিবি
পুঁজিবাজার1 hour ago

এনআরবিসি ব্যাংকের আমানত বেড়েছে ১৭ শতাংশ

আইসিবি
পুঁজিবাজার2 hours ago

ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্সের নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা

আইসিবি
জাতীয়2 hours ago

সৌদি পৌঁছেছে প্রথম হজ ফ্লাইট

আইসিবি
পুঁজিবাজার2 hours ago

সাউথইস্ট ব্যাংকের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

আইসিবি
শিল্প-বাণিজ্য2 hours ago

মোটর শিল্পের বিকাশে সরকারের সহযোগিতা চায় ব্যবসায়ীরা

আইসিবি
পুঁজিবাজার3 hours ago

ইপিএস বেড়েছে এক্সিম ব্যাংকের

আইসিবি
খেলাধুলা3 hours ago

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৫৭ রান

আইসিবি
অর্থনীতি3 hours ago

অনলাইন জুয়ার কারণে মুদ্রাপাচার বাড়ছে: অর্থমন্ত্রী

আইসিবি
অর্থনীতি3 hours ago

খোলাবাজারে ডলার ১২৫ টাকা

আইসিবি
লাইফস্টাইল3 hours ago

দ্রুত খাবার খেলে যেসব সমস্যা হতে পারে

আইসিবি
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার3 hours ago

চাকরির সুযোগ দিচ্ছে এসিআই

আইসিবি
অর্থনীতি3 hours ago

সিআইপি সম্মাননা পেলেন ১৮৪ ব্যবসায়ী

আইসিবি
আইন-আদালত4 hours ago

জামিন পেলেন না মিল্টন সমাদ্দার

আইসিবি
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার4 hours ago

৪৬তম বিসিএসের প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৩৮

আইসিবি
পুঁজিবাজার4 hours ago

এনআরবিসি ব্যাংকের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

আইসিবি
কর্পোরেট সংবাদ4 hours ago

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন

আইসিবি
কর্পোরেট সংবাদ4 hours ago

ইউএস ট্রেড শো-তে ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন

আইসিবি
জাতীয়4 hours ago

১৩৯ উপজেলায় ভোট পড়েছে ৩৬ শতাংশ: ইসি

আইসিবি
কর্পোরেট সংবাদ4 hours ago

জয়িতা ফাউন্ডেশন ও এবি ব্যাংকের সমন্বয়ে নারীদের জন্য স্মার্ট কার্ড স্কুটি ঋণ

আইসিবি
পুঁজিবাজার4 hours ago

ব্লকে ৩৭ কোটি টাকার লেনদেন

আইসিবি
জাতীয়4 hours ago

প্রধানমন্ত্রীর কাছে ‘বিএফডিসি রেডি টু কুক ফিশ’ হস্তান্তর

Advertisement

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১