জাতীয়
নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যদের শপথগ্রহণ বৃহস্পতিবার

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটে নির্বাচিত নতুন সংসদ সদস্যদের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে আগামী বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি)। নবনির্বাচিতদের বরণ করতে প্রস্তুতি নিচ্ছে জাতীয় সংসদ সচিবালয়।
গত রোববার (৭ জানুয়ারি) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের গেজেট আগামীকাল মঙ্গলবার (৯ জানিয়ার) হতে পারে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
সোমবার (৮ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদ সচিবালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, মঙ্গলবারের মধ্যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদে নবনির্বাচিতদের তালিকা বা ফল সরকারি গেজেট আকারে প্রকাশ করবে ইসি। গেজেট প্রকাশ হলে আইন অনুযায়ী তিন দিনের মধ্যে সংসদ সদস্য হিসেবে শপথগ্রহণ করতে হবে নতুন সংসদ সদস্যদের।
সংবিধানের ১৪৮-এর ২(ক) ও ১২৩ অনুচ্ছেদের (৩) দফায় বলা হয়েছে, ‘সংসদ সদস্যদের সাধারণ নির্বাচনের ফল সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপিত হইবার তারিখ হইতে পরবর্তী তিন দিনের মধ্যে এই সংবিধানের অধীন এতদুদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা তদুদ্দেশ্যে অনুরূপ ব্যক্তি কর্তৃক নির্ধারিত অন্য কোনো ব্যক্তি যে কোনো কারণে নির্বাচিত সদস্যদের শপথ পাঠ পরিচালনা করিতে ব্যর্থ হইলে বা না করিলে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার উহার পরবর্তী তিন দিনের মধ্যে উক্ত শপথ পাঠ পরিচালনা করিবেন, যেন এই সংবিধানের অধীন তিনিই ইহার জন্য নির্দিষ্ট ব্যক্তি।’ এরপর ৩০ দিনের মধ্যে অধিবেশন ডাকতে হয়। তবে ভোটের কত দিনের মধ্যে গেজেট হবে, সে বিষয়ে কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।
সংসদ সচিবালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকতা জানান, দ্বাদশ সংসদের নতুন সংসদ সদস্যদের শপথ পাঠ করাবেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। এমপিদের শপথের আগে নতুন সংসদ সদস্য হিসেবে প্রথমে শিরীন শারমিন নিজেই শপথ নেবেন। এরপর তিনি অন্যদের শপথ পাঠ করাবেন। ওই শপথ অনুষ্ঠানের পরই আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের সভা অনুষ্ঠিত হবে।
তিনি আরও জানান, বর্তমানে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী রংপুরে আছেন। স্পিকার মঙ্গলবার অথবা বুধবার ঢাকায় আসবেন। এছাড়া, আগামী বুধবার (১০ জানুয়ারি) বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত হবে। বুধবার সরকার দলের অনেক কর্মসূচি আছে, সেজন্য বৃহস্পতিবার শপথ পাঠ করানো হতে পারে।

জাতীয়
পরিবেশবান্ধব চাষাবাদে মৎস্যখাতনকে সমৃদ্ধ করা সম্ভব: প্রধান উপদেষ্টা

পরিবেশবান্ধব চাষাবাদের মধ্য দিয়ে মৎস্যখাতকে সমৃদ্ধ করা সম্ভব বলেও মন্তব্য করেছেন শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
সোমবার (১৮ আগস্ট) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০২৫-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, আমরা কেবল নদী শাসনের কথা বলি। নদী পালনের কথা বলি না। আমরা সব বর্জ্য নদীতে ফেলে দিয়ে পানিকে বিষাক্ত করে তুলছি, সেই বিষ এসে আমাদের শরীরে ঢুকছে।
ড. ইউনূস বলেন, মৎস্য খাতের অবদানের জন্য আমাদেরকে প্রকৃতি ও পানির প্রতি সদয় হতে হবে। প্রকৃতি-প্রতিবেশ নষ্ট হলে মাছ উৎপাদন একসময় বন্ধ হয়ে যাবে।
তিনি আরও বলেন, পরিবেশবান্ধব চাষাবাদ ও তরুণ প্রজন্মের অংশগ্রহণে এ খাতকে সমৃদ্ধ করা সম্ভব।
‘মাছ আমাদের প্রিয় খাদ্য। যারা এ খাদ্য উৎপাদনে নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করেন, আমরা তাদের মনে রাখি না। আমরা কেবল মাছটা সস্তা কিনা; টাটকা কিনা, সেটা নিয়ে ব্যস্ত থাকি। আজকে দিনটা তাদের মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য। তারা বিভিন্ন প্রতিকূলতার মধ্যেও বাছাই করা মাছগুলো টাটকা অবস্থায় পরিবেশনার করার জন্য ব্যস্ত থাকেন,’ যোগ করেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, পদক দেওয়ার আগে তাদের একজনের কথাই শুনলাম। শিং মাছ বিক্রি করতে এসে গুলির সামনে পড়েছেন। সারারাত বেচারা মাছের পেছনে ছিলেন, চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় এসেছেন। এটা মাত্র একটি উদাহরণ।
তিনি বলেন, আমরা এত নির্দয় হচ্ছি, অন্যান্য জিনিসের মধ্যে মাছও বোধহয় আমাদের কপাল থেকে চলে যাবে। দুনিয়ার সব বর্জ্য আমরা পানিতে ফেলে দিই। আমাদের সবকিছু পানির দিকে দিয়ে দিচ্ছি। আমরা নদী শাসনের কথা বলি। কথার কথাই বলি হয়ত। নদী পালনের কথা বলি না।
‘আমাদের সব বর্জ্য পানিতে ছেড়ে দিচ্ছি। কিন্তু এই বর্জ্য যে বিষ হয়ে আমাদের দিকে আসছে, সেটাও আমরা গ্রাহ্য করছি না। বর্জ্য ছাড়াও যত রকমের বিষ, শরীরের যত রকমের অনিষ্টকারী জিনিস আছে, সব পানির মধ্যে ঢালছি আমরা।’
অধ্যাপক ইউনূস মৎস্য খাতের অপার সম্ভাবনা, বিশেষ করে গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণের সুযোগকে কাজে লাগানোর ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেন। অনুষ্ঠানে পুরস্কার বিজয়ীদের হাতে জাতীয় মৎস্য পদক ২০২৫ তুলে দেন প্রধান উপদেষ্টা।
জাতীয়
ডিবি হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের সাবেক প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদসহ ১৮ কর্মকর্তাকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে সরকার।
সোমবার (১৮ আগস্ট) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে প্রজ্ঞাপনে সই করেন উপসচিব নাসিমুল গনি।
সাময়িক বরখাস্ত হওয়া কর্মকর্তাদের মধ্যে তিনজন ডিআইজি, ছয়জন অতিরিক্ত ডিআইজি, চারজন পুলিশ সুপার, চারজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবং একজন সহকারী পুলিশ সুপার পদমর্যাদার কর্মকর্তা রয়েছেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ১৮ জন কর্মকর্তাকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ এর ৩(গ) অনুযায়ী পলায়নের শাস্তিযোগ্য অপরাধে অভিযুক্ত হওয়ায় বিধি ১২ উপবিধি (১) অনুযায়ী তাদের নামের পাশে উল্লিখিত তারিখ থেকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।
সাময়িক বরখাস্তকালীন তারা খোরপোষ ভাতা পাবেন এবং জনস্বার্থে এ আদেশ জারি করা হলো।
তালিকা দেখতে ক্লিক করুন।
জাতীয়
প্রশাসনিক পদে বড় রদবদল

প্রশাসনিক পদে বড় রদবদল করেছে সরকার। কারিগরি শিক্ষা অধিদফতর ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরের নতুন মহাপরিচালক (ডিজি) নিয়োগসহ কয়েকটি প্রশাসনিক পদে বড় রদবদল করা হয়েছে।
এবিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এতে স্বাক্ষর করেছেন উপসচিব মোহাম্মদ রফিকুল হক। সোমবার (১৮ আগস্ট) বিভিন্ন মাধ্যম থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
কারিগরি শিক্ষা অধিদফতরের নতুন মহাপরিচালক নিয়োগ পেয়েছেন প্রধান বিদ্যুৎ পরিদর্শকের দফতরের প্রধান বিদ্যুৎ পরিদর্শক আবুল খায়ের মো. আক্কাস আলী। তাকে এ নিয়োগ দিয়ে তার চাকরি কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগে ন্যস্ত করা হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (অতিরিক্ত সচিব) মো. হাবিবুর রহমানকে মাদরাসা শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তার চাকরিও কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগে ন্যস্ত করা হয়েছে।
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) শোয়াইব আহমাদ খানকে কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
মাদরাসা শিক্ষা অধিদফতরেও মহাপরিচালকের দায়িত্ব চালিয়ে আসা মো. আব্দুল মান্নানকে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব করা হয়েছে।
একই সঙ্গে ডিএনএ ল্যাবরেটরি ব্যবস্থাপনা অধিদফতরের মহাপরিচালক আমেনা বেগমকে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এ প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে, নিয়োগ ও বদলির পর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নতুন কর্মস্থলে যোগদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জাতীয়
ঢাকা ওয়াসার এক প্রকল্পের ব্যয় বাড়লো ২৮২৬ কোটি টাকা

ভূ-উপরিস্থ পানি পরিশোধন করে তা সরবরাহের এক প্রকল্পে ৩৫ শতাংশ ব্যয় বাড়িয়ে অনুমোদন করেছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এতে ঢাকা ওয়াসার এই প্রকল্পে ব্যয় বাড়ছে ২ হাজার ৮২৬ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।
রবিবার (১৭ আগস্ট) চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় একনেক সভায় এ প্রকল্পের সংশোধন করে অনুমোদন দেওয়া হয়। বাড়ানো হয় প্রকল্পের মেয়াদও। এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা এবং একনেক চেয়ারপারসন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
ঢাকা ওয়াসার এ প্রকল্প মূলত নেওয়া হয়েছিল ভূ-উপরিস্থ পরিশোধিত পানি সরবরাহের মাধ্যমে ঢাকা মহানগরীতে টেকসই পানি সরবরাহ ব্যবস্থার উন্নতি করতে। ২০১৪ সালে শুরু হওয়া এ প্রকল্পের মূল খরচ ধরা হয়েছিল ৮ হাজার ১৫১ কোটি ৭ লাখ টাকা।
প্রথম সংশোধনীতে এসে ব্যয় কমিয়ে প্রকল্পের খরচ ধরা হয় ৮ হাজার ১৪৬ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। দ্বিতীয় সংশোধনীতে কমানো হয় ফের ৪৬ লাখ টাকা। এরপর এবার এসে তৃতীয় সংশোধনীতে এক লাফে বাড়ানো হলো দুই হাজার ৮২৬ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।
একনেক সভা পরবর্তী ব্রিফিংয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, একটা বড় প্রকল্প নিয়ে আমাদের একটু সমস্যা হচ্ছিল- ওটা হলো ঢাকা ওয়াসার একটা বড় প্রকল্প। এটা বোধহয় ২০১৩ (২০১৪) সালে শুরু হয়েছে। এটা হলো ঢাকার ভূ-গর্ভস্থ পানি তো আস্তে আস্তে নেমে যাচ্ছে। কাজেই আমাদেরকে যে করেই হোক ভূপৃষ্ঠের পানি পরিশোধন করে ব্যবহার করতে হবে।
তিনি বলেন, কিন্তু ঢাকার আশপাশে তো পরিশোধনযোগ্য পানি নেই কোনো নদীতে। এটা বোধহয় মেঘনা নদী থেকে, দুই-তিনটা জায়গা থেকে পরিশোধনাগার করে ওখান থেকে এগুলো পাইপলাইনে আনার প্রকল্প।
তবে এ প্রকল্প অনেকদিন ধরে চলছে। শেষ হয়ে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখন আবার আরও সাত-আট বছরের জন্য বাড়ানো হচ্ছে প্রকল্পের মেয়াদ। এর মেয়াদ ২০২৭ সাল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে বলে জানান উপদেষ্টা।
তবে এর খরচ বাড়ানো নিয়ে পরিকল্পনা কমিশনেরও প্রশ্ন আছে তুলে ধরে এর কারণ অনুসন্ধান করা হবে বলে জানান ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। তিনি বলেন, এটা খুবই একটা প্রয়োজনীয় প্রকল্প। কিন্তু প্রশ্ন হলো যে এতবার সংশোধন করতে হচ্ছে, এত সময় ক্ষেপণ হচ্ছে এবং আমাদের ধারণা ওয়াসার এ প্রকল্প এতে অনেক খুব সম্ভবত অনিয়ম হয়েছে। পরিকল্পনার তো অভাব হয়েছেই। তা না হলে এতদিন কেন সময় লাগবে।
জাতীয়
এক্সিম ব্যাংকের ৮৫৮ কোটি টাকা আত্মসাতে ২১ জনের নামে মামলা

এক্সিম ব্যাংকের মাধ্যমে প্রায় ৮৫৮ কোটি (৮৫৭ কোটি ৯৩ লাখ) টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
রবিবার (১৭ আগস্ট) দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ এ সংস্থাটির সহকারী পরিচালক শাহজাহান মিরাজ বাদী হয়ে মামলা করেন। বিষয়টি জানিয়েছেন দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
মামলায় এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার ও তার স্ত্রী, সাবেক পরিচালক নাসরিন ইসলামসহ ২১ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, মদিনা ডেটস অ্যান্ড নাটস নামে এক প্রতিষ্ঠানকে অবৈধভাবে ঋণ অনুমোদন করা হয়। জামানতবিহীন ওই ঋণ বিদেশ থেকে পণ্য আমদানির নামে অনুমোদন হলেও বাস্তবে কোনো পণ্য আমদানি করা হয়নি। আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে সম্পূর্ণ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।
মামলায় প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী মোজাম্মেল হোসাইনসহ এক্সিম ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও আসামি হয়েছেন। তাদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯ ধারা, ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা এবং ২০১২ সালের মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।